শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৪১, রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ১১:৩০, রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫

কোরআনের মর্ম অনুধাবনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার

মুফতি মাহমুদ হাসান
অনলাইন ভার্সন
কোরআনের মর্ম অনুধাবনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার

কোরআন মজিদ আল্লাহ তাআলার পবিত্র বাণী, যা কিয়ামত পর্যন্ত আগত মানব ও জিন জাতির হেদায়েতের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে সর্বশেষ নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর ওহির মাধ্যমে নাজিল হয়েছে। কোরআনের মর্ম সেটিই গ্রহণযোগ্য, যা রাসুলুল্লাহ (সা.) ও সাহাবায়ে কেরাম (রা.) বুঝেছেন। কোরআনের তাফসিরের কাজ অত্যন্ত সতর্কতা ও গভীর জ্ঞানের দাবি রাখে। এটি এমন কোনো বিষয় নয়, যেকোনো ব্যক্তি শুধু অনুবাদ পড়ে নিজস্ব বুদ্ধির ওপর ভিত্তি করে কোরআনের ব্যাখ্যা করতে বসে যাবে।

আজকাল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence বা এআই) নিয়ে খুব আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে এবং এটি সাধারণ মানুষের মধ্যে এমনভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে, যেন এসব সিস্টেম মানুষের প্রকৃত বুদ্ধিমত্তাকেও ছাড়িয়ে গেছে। এখন এআই ব্যবহার করে ইসলাম ও ইসলামী জ্ঞানকোষের ভিত্তিকে আঘাত করার একটি সুপরিকল্পিত প্রচেষ্টা চলছে। কোরআনের অনুবাদ ও ব্যাখ্যার একটি ‘আধুনিক’ ধারা তৈরির নামে, এআইর সাহায্যে কোরআনের ব্যাখ্যা প্রচারের পরিকল্পনা চলছে। দুঃখজনকভাবে দেখা যাচ্ছে, মুসলমানদের মধ্য থেকেই কিছু ব্যক্তি অজান্তে হলেও এই ভ্রান্ত চিন্তার সহযোগী হয়ে যাচ্ছেন।

তাঁরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে কোরআনের ব্যাখ্যার কাজ করছেন। মূলত এই ব্যক্তিরা আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সূক্ষ্মতা ও সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা রাখেন না। সম্ভবত এ কারণেই তাঁরা না বুঝে এই ভুল প্রচেষ্টাকে উৎসাহ দিচ্ছেন।
এখানে আমরা কোরআনের মর্মবাণী ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব :

১. কোরআনের জ্ঞানসমূহে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার বলতে কী বোঝায়?

২. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বাস্তব সক্ষমতা আসলে কতটুকু?

৩. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে কি কোরআনের সঠিক মর্মবাণী বোঝা সম্ভব? এবং তা কি মুসলমানদের দৃষ্টিতে গ্রহণযোগ্য হবে?

এই প্রশ্নগুলোর আলোকে ইনশাআল্লাহ আমরা বর্তমান বাস্তবতা, প্রযুক্তির সীমাবদ্ধতা এবং কোরআনের বিশুদ্ধতা রক্ষার দায়িত্ব নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করব।

কোরআনীয় জ্ঞানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রয়োগের বাস্তবতা

প্রশ্ন জাগতে পারে, কম্পিউটার তো মানুষের জন্য অনেক সুবিধা এনে দিয়েছে এবং এর মাধ্যমে কোরআনীয় জ্ঞান ও গবেষণায় অনেক উপকার হয়েছে। যেমন—কোরআন মজিদের ছাপার কাজে কম্পিউটার বিপুল সুবিধা এনে দিয়েছে। এখন কম্পিউটারের মাধ্যমে নির্দিষ্ট আয়াত, বিষয়বস্তু বা শব্দ খুব সহজেই খুঁজে পাওয়া যায়। ল্যাপটপ বা মোবাইল ফোনে কোরআনের অ্যাপ খুললেই মুহূর্তের মধ্যে কাঙ্ক্ষিত আয়াতে পৌঁছা যায়। কম্পিউটারের সহায়তায় বিভিন্ন কারির কিরাত শোনা যায়।

এমন সফটওয়্যারও তৈরি হয়েছে, যাতে কেউ কোরআন তিলাওয়াত করলে সঙ্গে সঙ্গে স্ক্রিনে সেই আয়াত ভেসে ওঠে। এমনকি এআই এখন কোরআন সম্পর্কিত বিভিন্ন ব্যাখ্যা ও মতামত মুহূর্তেই সামনে নিয়ে আসে; এগুলোর বিশ্লেষণও উপস্থাপন করে। এ রকম চমকপ্রদ সক্ষমতা দেখে অনেকেই দাবি করছেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে আমরা পৃথিবীর সব ভাষায় কোরআনের অনুবাদ করতে পারব এবং কোরআনের এমন সব দিক বুঝতে পারব, যা আগে অজানা ছিল।

এখন কথা হলো, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে কি সত্যিই কোরআনের জ্ঞান ও ব্যাখ্যার কাজে ব্যবহার করা উচিত? এর উত্তর হলো, এআইর কাজ হচ্ছে নিজে নিজে তথ্য বা লেখা তৈরি করা। কিন্তু নিজ থেকে লেখা তৈরি মানে এই নয় যে এআই সফটওয়্যারে মানুষের মতো কোনো সৃষ্টিশীলতা বা সত্যিকারের জ্ঞানবুদ্ধি আছে। বরং বাস্তবতা হলো, বিশেষ করে লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেলের কাজ হচ্ছে পরবর্তী শব্দ বা বাক্য কোনটি হতে পারে, তার পূর্বাভাস বা অনুমান দেওয়া। অর্থাৎ এগুলো শুধু পরবর্তী শব্দ কী হতে পারে, সেটা আন্দাজ করে চলে। তাই এর কার্যপদ্ধতি কোনোভাবেই মানুষের চিন্তাশক্তি বা উপলব্ধির সমতুল্য নয়। যখন এআই সফটওয়্যার দিয়ে কোরআনের অনুবাদ বা ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ তৈরি করা হয়, তখন সেটি আসলে পরবর্তী শব্দের সম্ভাব্যতা বা ভবিষ্যদ্বাণীর ভিত্তিতে তৈরি হয়। এতে একজন সাধারণ পাঠক মনে করতে পারেন, এই সফটওয়্যার বুঝি নিজে থেকেই গভীর ও জ্ঞানগর্ভ ব্যাখ্যা তৈরি করছে, যা প্রকৃতপক্ষে এক ধরনের বিভ্রম।

হ্যাঁ, এটি হতে পারে যে কোরআনের মৌলিক তাফসির গ্রন্থগুলোর তথ্যগুলো কম্পিউটারে দিয়ে দেওয়া হলো, অতঃপর কেউ কোনো আয়াতের ব্যাখ্যা জানতে চাইলে তখন কম্পিউটার কেবল সরবরাহকৃত ওই তথ্যগুলো রেফারেন্সসহ সামনে এনে দেখায়, তাহলে সেটা গ্রহণযোগ্য ও বৈধ উপায়ে কোরআনীয় জ্ঞানে কম্পিউটার ও এআইর ব্যবহার বলে গণ্য হবে। কিন্তু যদি এআই নিজে থেকেই তাফসির গ্রন্থগুলো থেকে শুধু ধারণা নিয়ে তারপর লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেলের ওপর ভিত্তি করে নিজস্ব ব্যাখ্যা বা অনুবাদ তৈরি করে, তাহলে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সীমাবদ্ধতা কেন অনস্বীকার্য

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অন্যতম পথপ্রদর্শক বিজ্ঞানী অধ্যাপক ইয়ান লেকুন, যাঁকে এআইর জনকও বলা হয়, বর্তমানে ফেসবুকের মূল কম্পানি মেটায় Chief AI Scientist হিসেবে কাজ করছেন, তিনি বলেন, “এআই মডেলগুলো আমাদের যতই ‘বুদ্ধিমান’ মনে হোক, বাস্তবিক অর্থে তা একটি বিড়ালের বুদ্ধির সমপর্যায়েও এখনো পৌঁছতে পারেনি।” কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা একটি যান্ত্রিক অনুমানকারী ব্যবস্থা, যা শুধু সংখ্যা, তথ্য ও ভাষার প্যাটার্ন ধরে চলে। সত্যিকার অর্থে তার নিজস্ব উপলব্ধি, বোধশক্তি ও বিচারক্ষমতার শক্তি নেই। তা শুধু ট্রেনিং ডেটা থেকে শেখা তথ্য নতুনভাবে সাজিয়ে আমাদের সামনে উপস্থাপন করে।

শুধু ভাষা বা অক্ষরজ্ঞানের মধ্যেই জ্ঞান সীমাবদ্ধ নয়। ধরুন, আমাদের কাছে ইংরেজি ভাষার সবচেয়ে বড় অভিধান রয়েছে, যেখানে ইংরেজি ভাষার সব শব্দ ও বর্ণ রয়েছে। এখন কথা হলো, আজ পর্যন্ত ইংরেজি ভাষায় যত কবিতা, গল্প, উপন্যাস, নাটক, গবেষণাপত্র, পাঠ্যবই ইত্যাদি লেখা হয়েছে, তা তো অভিধানের শব্দগুলোর নির্দিষ্ট ক্রম, ব্যাকরণ ও বিন্যাসের মাধ্যমেই লেখা হয়েছে। এখন এই লেখাগুলোকে কি আমরা শুধু বর্ণের বিবেচনায়ই মূল্যায়ন করব? লেখকদের ব্যক্তিত্ব, জ্ঞান, অভিজ্ঞতা, দক্ষতা ইত্যাদি নিয়ে ভাবব না? যদি কেউ বলে বসে, অস্কার ওয়াইল্ডের লেখায় এমন কী আছে? ওইতো ডিকশনারির শব্দগুলোর বিন্যাস! এই কাজগুলো তো চ্যাটজিপিটি দিয়ে অনায়াসে করিয়ে নেওয়া সম্ভব, শুধু স্টাইলটা শিখিয়ে দিলেই চলবে। তাহলে কোনো জ্ঞানী ব্যক্তি কি এটা মেনে নেবে? চিন্তা করুন, এই ধারণা কতটা বাস্তবতাবিবর্জিত ও বিপজ্জনক!

উপরোক্ত ভুল ধারণার চরম পরিণতি হলো, কেউ যদি কোরআন সম্পর্কেও বলে বসে যে এটা তো শুধু শব্দসমূহের সংকলন, আরবি অভিধানেরই তো শব্দ, তাহলে তার ভুলটা কত মারাত্মক। বাস্তবতা হলো, কোরআন কোনো সাধারণ গ্রন্থ নয়, এটা মহান আল্লাহর কালাম। এটা শুধু শব্দের বিন্যাস নয়, বরং আসমানি ওহির কণ্ঠস্বর, যা কেয়ামত পর্যন্ত মানব ও জিন জাতির হেদায়েতের জন্য প্রেরিত হয়েছে। কোরআনের প্রতিটি শব্দের মর্যাদা ও মাহাত্ম্য রয়েছে।

আজকের রাষ্ট্রীয় আইনব্যবস্থার কথাই ধরুন—আমেরিকা, ব্রিটেন বা কানাডার সংবিধান তো ইংরেজি শব্দের মাধ্যমেই লেখা হয়েছে। তাহলে কি কেউ বলতে পারে, এসব সংবিধান মূল্যহীন, কারণ এগুলো তো কেবল অভিধানের শব্দসমগ্র! তেমনি আদালতের রায় যদি এআই লেখে এবং ভাষাগত দিক থেকে আরো নিখুঁত হয়, তবু সেই লেখার কোনো আইনগত মূল্য নেই। কারণ এআইর কোনো আইনি কর্তৃত্ব নেই, নৈতিক অবস্থান নেই, মানবিক প্রেক্ষাপট নেই। তেমনি কোরআন, হাদিস, ফিকহ ও অন্যান্য ইসলামী জ্ঞানের যথার্থতা, বিশুদ্ধতা, মর্যাদা ও মানদণ্ড শুধু শব্দগত নয়, বরং ঈমান, ওহি, তাকওয়া, আমানতদারি, উম্মতের ইজমা—এসবের ওপর প্রতিষ্ঠিত।

যাঁরা এআই দ্বারা অতিমাত্রায় প্রভাবিত, তাঁরা নিজেদের বাস্তব জীবনে কি এআইর ওপর সম্পূর্ণ নির্ভরতা দেখিয়েছেন? তাঁরা কি সার্জনের কাছে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন? আদালতে মামলা-মোকদ্দমা পরিচালনার জন্য উকিল বাদ দিয়েছেন? সন্তানদের বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠানো বন্ধ করেছেন? যদি না করে থাকেন, তাহলে কেন শুধু ধর্মীয় জ্ঞান, কোরআন, হাদিস, তাফসির ইত্যাদিকে তাঁরা এআইর প্রয়োগের ক্ষেত্র বানাতে চান?

সারকথা

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উপকারী অংশ শরিয়তের সীমারেখায় ব্যবহার করাকে যুগে যুগে উলামায়ে কেরাম বৈধতা দিয়েছেন, এমনকি ক্ষেত্রবিশেষ উৎসাহিতও করেছেন। তবে এগুলোর এমন অবাধ ব্যবহার, যা দ্বিনের জন্য ক্ষতিকর, তা অবশ্যই নিন্দনীয়। তাই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নির্দিষ্ট সীমারেখায় ব্যবহার বৈধ এবং ক্ষেত্রবিশেষে প্রশংসনীয়ও বটে, কিন্তু এর অবাধ ও অযৌক্তিক ব্যবহারে বিশ্বাসী হওয়া অবশ্যই বর্জনীয়। কেউ যদি দাবি করে, এআইর এমন ক্ষমতা আছে যে কোনো আয়াতের ব্যাখ্যা দিতে পারে, অথবা শরিয়তের মাসআলা নির্ধারণ করতে পারে, তাহলে তা সম্পূর্ণ ভুল। কারণ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা একটি যন্ত্র, এটি সাহাবা-তাবেঈনের মতো অনুভব, অভিজ্ঞতা, ঈমান, তাকওয়া ও সহবত পায়নি। এ কারণে কোরআন-হাদিসের গভীর জ্ঞান অর্জন, শেখানো ও প্রচারের জন্য এআইর ওপর নির্ভরশীল হওয়া উচিত নয়। বরং দ্বিনি জ্ঞানের প্রচার ও শিক্ষা সেই পদ্ধতিতে হওয়া উচিত, যা ‘খাইরুল কুরুন’ (সর্বশ্রেষ্ঠ যুগ) থেকে মুখে মুখে ও লিখিতভাবে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে জ্ঞানের হস্তান্তর এবং নির্ভরযোগ্য সনদ বা অনুমোদনপ্রাপ্ত শুদ্ধ শৃঙ্খলা অনুসরণ করে পৌঁছেছে। এককথায় আমাদের দায়িত্ব হলো এআইকে তার উপযোগী কাজেই সীমাবদ্ধ রাখা; এর গণ্ডির বাইরে কাজে না লাগানো।

এই বিভাগের আরও খবর
রসুল (সা.)-কে ভালোবাসার দাবি
রসুল (সা.)-কে ভালোবাসার দাবি
সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর কর্মসূচি
সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর কর্মসূচি
সত্যের পথে ধৈর্য ও দৃঢ়তা অত্যাবশ্যক
সত্যের পথে ধৈর্য ও দৃঢ়তা অত্যাবশ্যক
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
অন্যায় ঠেকানোই প্রকৃত সহায়তা
অন্যায় ঠেকানোই প্রকৃত সহায়তা
নবীযুগে মদিনা রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক রূপরেখা
নবীযুগে মদিনা রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক রূপরেখা
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
বাংলা ভাষায় সিরাতচর্চায় অমুসলিমদের অবদান
বাংলা ভাষায় সিরাতচর্চায় অমুসলিমদের অবদান
শ্রমিকদের প্রিয়ভাজন প্রিয় নবী (সা.)
শ্রমিকদের প্রিয়ভাজন প্রিয় নবী (সা.)
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
সর্বশেষ খবর
মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন
জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়
পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি আন্দোলনে নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
জেন-জি আন্দোলনে নেপালে নিহত বেড়ে ৩০

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে
গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস
বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের
জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ
বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ
নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে বসতবাড়ি থেকে বিলুপ্ত প্রজাতির পাইথন উদ্ধার
গাজীপুরে বসতবাড়ি থেকে বিলুপ্ত প্রজাতির পাইথন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি
অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ অভিবাসন রোধে ইইউ’র সহযোগিতা চেয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অবৈধ অভিবাসন রোধে ইইউ’র সহযোগিতা চেয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ, ভিপিসহ বাতিল ৭
রাকসু নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ, ভিপিসহ বাতিল ৭

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নিষিদ্ধ হলো পাহাড় ও টিলা কাটা
সিলেটে নিষিদ্ধ হলো পাহাড় ও টিলা কাটা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিদ্ধিরগঞ্জে ফেনসিডিলসহ যুবক গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে ফেনসিডিলসহ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালে আটকে পড়া বাংলাদেশিরা নিরাপদে আছেন : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
নেপালে আটকে পড়া বাংলাদেশিরা নিরাপদে আছেন : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় মাদকসহ বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদকসহ বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারে আরও হামলার ইঙ্গিত ইসরায়েলি মন্ত্রীর
কাতারে আরও হামলার ইঙ্গিত ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক বৃহস্পতিবার
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক বৃহস্পতিবার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোকে ভালবেসে নিজেকে ‘পর্তুগিজ’ বলতেন এমবাপ্পে
রোনালদোকে ভালবেসে নিজেকে ‘পর্তুগিজ’ বলতেন এমবাপ্পে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং
বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে ইসরায়েলের হামলায় জাতিসংঘের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের হামলায় জাতিসংঘের নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: স্কট বেসেন্ট
রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: স্কট বেসেন্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের
বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ
শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ

নগর জীবন

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন
নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ
ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

রেললাইনের ধারে মাদকের হাট
রেললাইনের ধারে মাদকের হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পথেই নেপাল
বাংলাদেশের পথেই নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা

সম্পাদকীয়

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন
এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন