শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫

কৃষিতে পুঁজির নতুন ধারা ও সম্ভাবনা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষিতে পুঁজির নতুন ধারা ও সম্ভাবনা

যশোর সদর উপজেলায় ভৈরব নদীর তীরে দাঁড়িয়ে আছে একটি আধুনিক রিসোর্ট-ধাঁচের খামারবাড়ি। চোখজুড়ানো এ খামারটি যেন প্রকৃতির কোলে এক শিল্পীত ছায়া, যেখানে কৃষি, ব্যবসা এবং নান্দনিকতার অপূর্ব সমন্বয় ঘটেছে। এর উদ্যোক্তা অটোপার্টস ব্যবসায়ী এজাজ উদ্দিন টিপু। তিনি শহরের যান্ত্রিক জীবন থেকে কিছুটা মুক্তি খুঁজতে গিয়ে খুঁজে পেয়েছেন কৃষির এক নতুন দিগন্ত। শুরুটা ছিল নিছক শখ থেকে, পারিবারিক কোরবানির গরু লালনপালনের আগ্রহ থেকেই। কিন্তু সেই শখের বীজে এখন বাণিজ্যিক স্বপ্নের ডালপালা বিস্তার করেছে।

গত এপ্রিলে যশোরের এক পালবাড়িতে কাজ করতে করতে চোখে পড়ল পাশের এ খামারবাড়িটি। আগ্রহ নিয়ে খোঁজ করতে গিয়ে জানা গেল বিস্তারিত। খামারে উপস্থিত ছিলেন উদ্যোক্তা এজাজ উদ্দিন টিপু। তাঁর খামারটি এখন শুধু গবাদিপশু পালন বা ফল চাষের ক্ষেত্র নয়, বরং এটি হয়ে উঠছে আধুনিক কৃষির এক পরীক্ষণ ক্ষেত্র। বড় বড় বৃক্ষের ফাঁকে ফাঁকে বেড়ে উঠছে চুইঝালের গাছ। একদিকে জমির সৌন্দর্য বাড়ছে, অন্যদিকে তৈরি হচ্ছে বাণিজ্যিক সম্ভাবনা। বলছিলেন, চুইঝালের চাহিদা দিনদিন বাড়ছে। বাড়ছে এর বাণিজ্যিক গুরুত্বও। শুধু দেশে নয়, বিদেশেও এর চাহিদা আছে। তাই চুইঝাল নিয়ে তাঁর রয়েছে বিশদ পরিকল্পনা। খামারের পাশে চোখে পড়ে কাঠের তৈরি একটি বিদেশি ধাঁচের দৃষ্টিনন্দন বাড়ি। টিপু জানালেন, এ কাঠের বাড়িটির নান্দনিক উপস্থাপনের পেছনে রয়েছে পর্যটনভিত্তিক কৃষির পরিকল্পনাও। ভাবনাটা পরিষ্কার, এ খামারটি যেন হয় ভ্রমণপিপাসুদের জন্য এক কৃষিভিত্তিক অবকাশযাপন কেন্দ্র।

কৃষিতে পুঁজির নতুন ধারা ও সম্ভাবনাবাংলাদেশের কৃষি খাতে শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীদের সম্পৃক্ততা এখন আর নতুন কোনো খবর নয়। গত কয়েক দশকে এ প্রবণতা ক্রমেই বেড়েছে। যে উদ্দেশ্যে একজন সফল ব্যবসায়ী খাদ্য উৎপাদনে বিনিয়োগ করেন, তা শুধু মুনাফার জন্য নয়, আছে নিরাপদ খাদ্যের তাগিদ আর মনের ভিতরে কৃষি প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসা। এজাজ উদ্দিন টিপুর পারিবারিক এ খামার সেটির উৎকৃষ্ট উদাহরণ। গরুর খামারের অংশটি বেশ আধুনিক। খামারটিতে বর্তমানে লালনপালন করা হচ্ছে ব্রাহামা, শাহিওয়াল ও দেশি জাতের অর্ধশতাধিক গরু। গরু দেখভালের জন্য রয়েছে প্রশিক্ষিত কর্মী ও আধুনিক অবকাঠামো। কোরবানি ঘিরে বেশ ভালো বাণিজ্য হয় তাঁর। গত ঈদে ভালো বেচাকেনা হয়েছে। সর্বনিম্ন ২ থেকে সর্বোচ্চ ৬ লাখ টাকার গরু বিক্রি হয়। গরু কেনা ও পালনে ৫০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ ছিল। বিনিয়োগকৃত অর্থ লাভসহ উঠে এসেছে। ভবিষ্যতে খামারটিকে আরও সম্প্রসারণের ইচ্ছা আছে। খামারে কর্মসংস্থান হয়েছে ৭ তরুণের। কর্মীরা জানান, গরুগুলোকে কাঁচা ঘাস, গমের ভুসি, খৈল, চালের গুঁড়া, দেশীয় খাবার দিয়ে হৃষ্টপুষ্ট করা হয়। প্রতিদিন গোসল করানো হয়। ফ্যানের নিচে রাখা হয়। সব মিলিয়ে তাঁদের সন্তানের মতো পরিচর্যা করা হচ্ছে। নদীর তীর ধরে রয়েছে দেশি-বিদেশি নানা জাতের ফলের বাগান। আম, ড্রাগন ফল, মাল্টা, পেয়ারা, কমলা থেকে শুরু করে নানা ধরনের উদ্ভিদ এখানে জায়গা করে নিয়েছে। গত কয়েক দশক ধরে শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীরা যুক্ত হচ্ছেন কৃষি উৎপাদনের সঙ্গে। শিল্পপতিরা কৃষি খাতে যুক্ত হওয়ায় শুধু পুঁজির জোগানই ঘটে না, সেই সঙ্গে আসে প্রযুক্তি, গবেষণা ও ব্যবস্থাপনার আধুনিক ধারা। আধুনিক যন্ত্রপাতি, উন্নতমানের বীজ ও প্রাণিসম্পদের জাত উন্নয়নের পেছনে বিনিয়োগ করার সক্ষমতা তাঁদের আছে। আর এ বিনিয়োগ কৃষিকে করে তোলে আরও পেশাদার ও দক্ষ। চুক্তিভিত্তিক চাষ, হাইড্রোপনিকস, স্মার্ট কৃষি প্রযুক্তি, অর্গানিক ফার্মিং এসব ধারণা তখন আর কেবল থিওরি থাকে না, বাস্তবে রূপ পায়। ব্যবসায়ীরা যখন খাদ্য উৎপাদনে সম্পৃক্ত হন তখন তৈরি হয় একটি পূর্ণাঙ্গ ভ্যালু চেইন। উৎপাদন, সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ, পরিবহন, বিপণন ও রপ্তানি সমগ্র ব্যবস্থায় পেশাদারি বাড়ে। এর মাধ্যমে একটি খাদ্যপণ্যের গুণগত মান যেমন বজায় থাকে, তেমনি কৃষকের জন্য তৈরি হয় স্থায়ী বাজার। একদিকে অপচয় কমে, অন্যদিকে ভোক্তা পায় নিরাপদ খাদ্য। এ ছাড়া ব্র্যান্ডসচেতন ব্যবসায়ীরা তাঁদের পণ্যের মানের প্রতি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে থাকেন, কারণ সেটিই তাঁদের ব্যবসার ভিত্তি। ফলে দেশের ভোক্তারা পায় মানসম্পন্ন, নিরাপদ এবং ট্রেসযোগ্য খাদ্যপণ্য, যা খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেবল দেশীয় বাজার নয়, আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদার কথা মাথায় রেখেও এ খাত এখন পরিচালিত হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, গ্যাপ (গুড অ্যাগ্রিকালচারাল প্র্যাকটিসেস) সার্টিফিকেশনের আওতায় অনেকে আম উৎপাদনের দিকেই ঝুঁঁকছেন। এভাবে কৃষিপণ্যের বৈদেশিক চাহিদা মেটাতে সক্ষম হলে দেশের রপ্তানি আয়ও বাড়বে। দেশের কৃষি অর্থনীতিতে এর প্রভাব হবে সুদূরপ্রসারী।

তবে এ উল্লম্ফনের মাঝেও কিছু সতর্কতা জরুরি। করপোরেট কৃষির বিস্তার যদি নিয়ন্ত্রণহীন হয়, তবে ক্ষুদ্র কৃষকের জন্য তা প্রতিযোগিতামূলক চাপ হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই এ ব্যবস্থায় ছোট চাষিদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। চুক্তিভিত্তিক চাষাবাদ, কৃষক সহায়তা কেন্দ্র, কো-অপারেটিভ মডেল ইত্যাদির মাধ্যমে করপোরেট কৃষি এবং ক্ষুদ্র কৃষকের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করা সম্ভব। তা ছাড়া পরিবেশ রক্ষাও একটি বড় চ্যালেঞ্জ। অতিরিক্ত রাসায়নিক ব্যবহার, জলাশয় দখল, এক ফসলি জমিতে বহুমুখী চাষাবাদ দেওয়ার মতো সমস্যাগুলো প্রতিহত করতে করপোরেট খাতকে পরিবেশবান্ধব ও টেকসই কৃষির দিকে নজর দিতে হবে। এজাজ উদ্দিন টিপুর মতো অনেক উদ্যোক্তাই এখন কৃষিকে কেবল খাদ্য উৎপাদনের ক্ষেত্র নয়, বরং জীবনের সঙ্গে যুক্ত এক অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অভিযাত্রা হিসেবে দেখছেন। শহরের ক্লান্ত মানুষজনকে প্রকৃতির মাঝে নিয়ে আসার পাশাপাশি, এখানে তৈরি হচ্ছে কর্মসংস্থান। খামারে কাজ করছেন স্থানীয় যুবকরা, কৃষিপণ্য সংগ্রহ ও বাজারজাতকরণে যুক্ত হচ্ছে আশপাশের মানুষজন। এটি একটি ‘গ্রাম-নগর সংযোগ’-এর আধুনিক রূপ, যা দেশের ভবিষ্যৎ কৃষির দিকনির্দেশনা দিতে পারে।

কৃষিকে ঘিরে যে নতুন চিন্তা, নতুন দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে উঠছে, এজাজ উদ্দিন টিপুর এ খামার তার অন্যতম উদাহরণ। এটি দেখায়, কীভাবে শখের বীজ থেকে জন্ম নিতে পারে একটি পূর্ণাঙ্গ ও পেশাদার উদ্যোগ। এখানে প্রযুক্তির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে হৃদয়ের টান। আধুনিক ব্যবস্থাপনার সঙ্গে মিলেছে দেশীয় জ্ঞানের মিশ্রণ। ব্যবসায়িক মুনাফার পাশাপাশি আছে সামাজিক দায়বদ্ধতা, আর আছে পরিবেশের প্রতি সচেতনতা। সার্বিকভাবে বলা যায়, কৃষির করপোরেটায়ন খারাপ কিছু নয়, যদি এটি সঠিকভাবে সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে এবং পরিবেশ ও ন্যায্যতা বজায় রেখে পরিচালিত হয়। কৃষিকে আধুনিক, প্রযুক্তিনির্ভর ও পেশাদার করার জন্য করপোরেট খাতের সম্পৃক্ততা প্রয়োজনীয়ই বটে। পৃথিবীর অনেক দেশেই এমন চর্চা আছে। তবে আমাদের মতো দেশে সঙ্গে সঙ্গে দরকার নীতি সহায়তা, কার্যকর নিয়ন্ত্রণ এবং ক্ষুদ্র চাষিদের অধিকার রক্ষার দৃঢ় অঙ্গীকার। তাহলেই সম্ভব হবে এক সমৃদ্ধ, নিরাপদ এবং টেকসই কৃষির ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
সর্বশেষ খবর
সেবাগ্রহীতাদের হয়রানি না করার অনুরোধ অর্থ উপদেষ্টার
সেবাগ্রহীতাদের হয়রানি না করার অনুরোধ অর্থ উপদেষ্টার

এই মাত্র | অর্থনীতি

পল্লবীতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে ভাই গুলিবিদ্ধ, বোনকে ছুরিকাঘাত
পল্লবীতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে ভাই গুলিবিদ্ধ, বোনকে ছুরিকাঘাত

৫৪ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মেগা সিরিয়াল খুশবুতে আইটেম গানে সামিরা খান মাহি
মেগা সিরিয়াল খুশবুতে আইটেম গানে সামিরা খান মাহি

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

মেহেরপুরে ফসলি জমির পানি নিষ্কাশনের দাবিতে মানববন্ধন
মেহেরপুরে ফসলি জমির পানি নিষ্কাশনের দাবিতে মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণাঞ্চলের পাঁচ জেলায় অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
দক্ষিণাঞ্চলের পাঁচ জেলায় অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
বরগুনায় পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বরগুনায় থামছে না ডেঙ্গুর প্রকোপ, নতুন আক্রান্ত ৫৮ জন
বরগুনায় থামছে না ডেঙ্গুর প্রকোপ, নতুন আক্রান্ত ৫৮ জন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
চুরি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য : প্রধান উপদেষ্টা
মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য : প্রধান উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বরগুনায় ক্যারাম খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১৪
বরগুনায় ক্যারাম খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১৪

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ১৮ নারী-শিশুকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ১৮ নারী-শিশুকে অপহরণ

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে বিএনপি-জামায়াতের অবস্থান ধর্মঘট
বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে বিএনপি-জামায়াতের অবস্থান ধর্মঘট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভের চারদিন পর কাঠমান্ডুর সুপারস্টোরে মিলল ছয় দগ্ধ লাশ
বিক্ষোভের চারদিন পর কাঠমান্ডুর সুপারস্টোরে মিলল ছয় দগ্ধ লাশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার
গোপালগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন
পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: নিখোঁজ চারজনের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: নিখোঁজ চারজনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী
কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড
ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার
জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়