শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫১, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন

মুক্তিযুদ্ধের চেতনাটা আসলে একটা স্বপ্ন, একটা সমষ্টিগত স্বপ্ন, সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন। এ স্বপ্নটাকে আমরা যখন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বলছি, তখন কিন্তু এটাকে স্বাধীনতার চেতনা থেকে আলাদা করছি। স্বাধীনতা হচ্ছে রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার একটা পরিবর্তন। এ স্বাধীনতা আমরা দুবার পেয়েছি, একবার ১৯৪৭-এ, তারপর ’৭১-এ। মুক্তি হচ্ছে আরও ব্যাপক বিষয়। অর্থাৎ রাষ্ট্রের চরিত্রে পরিবর্তন এবং রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে যে সমাজ আছে তার মৌলিক পরিবর্তন। দুবার স্বাধীন হলেও আসলে আমাদের সমাজব্যবস্থায় কোনো মৌলিক পরিবর্তন ঘটেনি। ব্রিটিশ আমলে যে সমাজ ছিল, যেরকম একটা সামাজিক, রাজনৈতিক ও রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনা তারা তৈরি করেছিল, সেটাই রয়ে গেছে। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে মুক্তির যে স্বপ্নটা ছিল, সেটা হলো এ সমাজ বদলাবে, এ রাষ্ট্র বদলাবে এবং কেবল রাজনৈতিক স্বাধীনতা আসবে না, প্রকৃত মুক্তি আসবে।

প্রকৃত মুক্তি বলতে বুঝি একটি মানবিক সমাজ ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা। গণতন্ত্রের মূল বিষয়টা হচ্ছে, অধিকার এবং সুযোগের সাম্য। দ্বিতীয় বিষয় হচ্ছে, ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ। তৃতীয়টা হচ্ছে, সর্বস্তরে ও পর্যায়ে জনপ্রতিনিধিদের শাসন প্রতিষ্ঠা। প্রথমে মুক্তির স্বপ্ন বিষয়ে একধরনের অস্পষ্টতা ছিল, যেজন্য শুরুতে আমাদের যুদ্ধটাকে স্বাধীনতার যুদ্ধই মনে হয়েছিল; কিন্তু পরে মানুষের অংশগ্রহণ যত বাড়ল স্বপ্নটা যত বিকশিত হলো, ততই এটা মুক্তির সংগ্রাম বলে পরিষ্কার হয়ে উঠল। এ সংগ্রামটা দীর্ঘকালের। কিন্তু আমরা এটাকে এভাবে আগে কখনো উপলব্ধি করিনি। যেমন ধরা যাক, ১৯৪৭-এর স্বাধীনতার কথা। ’৪৭-এ আমরা স্বাধীনতার কথাই বলেছি। তখন মুক্তির কথাটা এভাবে আসেনি। স্বাধীনতার জন্য ’৪৭-এ আসলে আমরা কোনো সংগ্রাম করিনি। ’৪৭-এ একটা দাঙ্গা হয়েছিল। সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার মধ্য দিয়ে দেশ ভাগ হলো। আর তখন প্রকৃত অর্থে যা ঘটল সেটা হলো, ক্ষমতার হস্তান্তর। ইংরেজ শাসকরা স্থানীয় শাসকদের কাছে (যাদের অধিকাংশই ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্নপাঞ্জাবি) রাষ্ট্রক্ষমতা দিয়ে গেল। ক্ষমতার হস্তান্তর ঘটল। তবে পূর্ববঙ্গের মানুষের বুঝতে মোটেই বিলম্ব হলো না যে তারা প্রকৃত স্বাধীনতা পায়নি, মুক্তি তো অনেক পরের কথা। সেজন্য রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন তৈরি হলো এবং রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়েই আমাদের যে স্বায়ত্তশাসনের দাবি, তার জন্য আন্দোলনের সূত্রপাত ঘটল। তবে আমরা কিন্তু রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের সময় একমাত্র রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের কথা বলিনি। যদিও পাকিস্তানে তখনকার জনসংখ্যার মধ্যে শতকরা ৫৬ জন ছিল বাঙালি। বলা হয়েছিল অন্যতম রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই, অর্থাৎ আমরা স্বায়ত্তশাসন চাচ্ছি। ওই স্বায়ত্তশাসনের আন্দোলন চলতে থাকল ধারাবাহিকভাবে। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনের মধ্য দিয়েও আমরা স্বায়ত্তশাসনের পক্ষে রায় দিলাম। ছয় দফা যখন এলো, সেটাও স্বায়ত্তশাসনের দাবি। কিন্তু ক্রমাগত মানুষের মধ্যে পূর্ণ স্বাধীনতার আকাক্সক্ষাটা জেগে উঠল। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বিজয়ের পরে ছয় দফা এক দফায় চলে এলো। সেই এক দফাটা হলো, বাংলাদেশের স্বাধীনতা। তারও পরে মুক্তির কথাটা এলো, অর্থাৎ ওই যে একটা সমষ্টিগত স্বপ্ন, সেই স্বপ্ন আমরা দেখতে থাকলাম। আমরা চাইলাম আমাদের এ সমাজের পরিবর্তন হবে, আগের সমাজ থাকবে না। এ রাষ্ট্র আগের রাষ্ট্র থাকবে না। পাকিস্তানে আমাদের যে রাষ্ট্রটা ছিল সেটা ব্রিটিশ শাসনের ধারাবাহিকতার মধ্য দিয়ে বিকশিত একটা রাষ্ট্র। সেই রাষ্ট্র ছিল কাঠামোগতভাবে আমলাতান্ত্রিক এবং অর্থনৈতিকভাবে পুঁজিবাদী। বলা যায় কাঠামোটা আমলাতান্ত্রিক এবং অর্থনীতিটা পুঁজিবাদী। একে ভেঙে আমরা প্রকৃতভাবে একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র চেয়েছি; কিন্তু সেই রাষ্ট্র আমরা পাইনি। এবং সেই রাষ্ট্র না পাওয়ার জন্যই আমাদের এত দুর্ভোগ।

আমরা এখন পর্যালোচনা করতে পারি, কী কারণে কী ঘটল। যে একটা সমষ্টিগত স্বপ্ন ছিল, মুক্তির স্বপ্ন, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও গণতান্ত্রিক সমাজের স্বপ্ন। কিন্তু বিজয়ের পর মুক্তি আমরা অর্জন করতে পারিনি। ১৬ ডিসেম্বরের পর থেকে ওই সমষ্টিগত স্বপ্ন যেটাকে আমরা ’৭১ সালের ওই ভয়াবহ সময়ে নির্যাতন, নিপীড়নের মুখেও ধারণ করে রেখেছিলাম, যদিও তখন সময়টা ছিল দুঃস্বপ্নের, হানাদাররা ওই দুঃস্বপ্ন তৈরি করেছিল কিন্তু আমরা সমষ্টিগত স্বপ্নটাকে ধারণ করেছিলাম। আমরা যে সংগ্রামটা করছিলাম, যে লড়াইটা করছিলাম, তার মধ্যে ওই স্বপ্নটাই ছিল চালিকাশক্তি। আমরা বুঝেছিলাম ব্যক্তির মুক্তি সবার মুক্তির মধ্যে নিহিত, এটা আলাদা করে আসবে না। কিন্তু ১৬ ডিসেম্বরের পর থেকে যে পরিবর্তনটা এলো তখন ব্যক্তিগত স্বপ্নটা বড় হয়ে দাঁড়াল, সমষ্টিগত স্বপ্নের তুলনায়। সমষ্টিগত স্বপ্নকে পেছনে রেখে আমরা প্রত্যেকে নিজের মতো ব্যক্তিগত স্বপ্ন দেখতে থাকলাম। অর্থাৎ নিজের কতটা সম্পদ হবে, নিজে কতটা ক্ষমতা পাব, নিজের কতটা প্রতিষ্ঠা হবে, নিজের কতটা সম্মান বাড়বে, এটাই হয়ে দাঁড়াল লক্ষ্য। এমনকি আমরা দেখেছি মুক্তিযুদ্ধের ওপর যাঁরা স্মৃতিকথা লিখেছেন তাঁদের লেখায় আমার দেখা ’৭১, একাত্তরে আমার ভূমিকা, আমার ’৭১, ’৭১ ও আমি’-এ বিষয়গুলোই উপজীব্য হয়ে এসেছে। অর্থাৎ ব্যক্তিগত অর্জন, ব্যক্তিগত ভূমিকাই প্রাধান্য পেল। ফলে মুক্তিযুদ্ধ ছিল যে ব্যাপক জনগণের অংশগ্রহণে, সেই ব্যাপারটা পিছিয়ে গেল। নতুন নতুন বীরের আত্মপ্রকাশ ঘটতে থাকল। তাঁরা নতুন নতুন বীরত্বের কাহিনি বলতে থাকলেন এবং পুরো ব্যাপারটা এমন হলো, যেন ব্যক্তিগত অর্জনের মধ্যেই ব্যক্তির মুক্তি আছে। ফলে সমষ্টিগত মুক্তির খোঁজ ছেড়ে মানুষ ব্যক্তিগত সম্পত্তি নিয়ে ভাবনা শুরু করল। ’৭১-এ আমরা মুক্তি খুঁজেছি সমষ্টিগত। ’৭১-এর পরে আমরা প্রত্যেকেই ভাবছি, যারা দৃষ্টান্ত, যারা আদর্শ তারা প্রত্যেকেই ভেবেছেন যে তার সম্পত্তিটা তাকে মুক্তি দেবে, আমার সম্পত্তি যত হবে ততই আমি মুক্ত হব। আর এ ধারণার জন্য আমাদের ওই যে সোনালি স্বপ্নটা, সেটা চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে গেল, যেটাকে পাকিস্তানি হানাদার ভাঙতে পারেনি, সেটাকে আমরা ভাঙলাম বিজয়ের পরে। বলা যায় বিজয়ের পরে এটা আমাদের একটা ঐতিহাসিক পরাজয় যে আমরা সমষ্টি চিন্তা বাদ দিয়ে ব্যক্তি চিন্তাকে বরণ করে নিলাম।

সংগত প্রশ্ন এই যে ঐতিহাসিক পরাজয়ের এ দায়টা কার? দায়িত্ব দিতে হবে নেতৃত্বকে। কেননা নেতৃত্বই তো পরিচালনা করে, তারাই আদর্শ স্থাপন করে, দৃষ্টান্ত স্থাপন করে, তাদের অনুকরণেই অন্যরা শেখে। যে নেতৃত্ব আমাদের দেশের স্বাধীনতাসংগ্রামে সামনে ছিল সেটা ছিল জাতীয়তাবাদী নেতৃত্ব এবং জাতীয়তাবাদীরা মনে করে তাদের পক্ষে যে ভূমিকাটা পালন করার দায়িত্ব ছিল সেটা ’৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর শেষ হয়ে গেছে। এর পরে তারা আর ওই স্বপ্নটাকে এগিয়ে নেয়নি।

মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন ছিল গণতান্ত্রিক মানবিক সমাজের স্বপ্ন, কিন্তু যুদ্ধের পর যারাই ক্ষমতায় এসেছে তাদের দ্বারা সেটা পূরণ হওয়া সম্ভবই ছিল না। কেননা জাতীয়তাবাদীরা সমাজতন্ত্রী হয় না; কারণ তারা সমাজকে এগিয়ে নিতে চায় না। শুধু ক্ষমতার হস্তান্তর চায়। জাতীয়তাবাদীরা সাধারণত ক্ষমতার রূপান্তর চায় না। যেমন পাকিস্তান আমলে আমরা দেখলাম যে ইংরেজ চলে গেল, পাকিস্তানি শাসকরা ক্ষমতা পেল। তখন আমরা মনে করলাম, পাকিস্তানি শাসকরা কেন ওই জায়গা দখল করে আছে, আমরা ওই জায়গাটা দখল করব। এজন্য ক্ষমতার হাতবদল হলো, কিন্তু মৌলিক কোনো পরিবর্তন এলো না। সেই আইন, সেই ব্যবস্থা, সেই আমলাতন্ত্র, সেই বাহিনী-সবই অক্ষুণ্ন রইল। প্রকৃত অর্থে যেটা ঘটল সেটা হলো ক্ষমতার হস্তান্তর। কাজেই তাঁরা, যাঁরা ক্ষমতার হস্তান্তরে বিশ্বাস করেন তাঁরা তো সমাজতন্ত্রী হবেন না। কারণ সমাজতন্ত্রের মূল কথাটা হচ্ছে-সমাজকাঠামোতে মৌলিক পরিবর্তন-বৈষম্য দূর করা, মানুষে মানুষে সাম্য তৈরি করা।

জাতীয়তাবাদীরা তো ওই লক্ষ্যে ছিলেন না। তাঁরা চাচ্ছিলেন যে ক্ষমতা পাকিস্তানিদের হাতে আছে, পাঞ্জাবিদের হাতে আছে, তারা ওই ক্ষমতাটা নেবেন এবং তারা জনতার সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ওই ক্ষমতাটা পেয়ে গেলেন। মুক্তিযুদ্ধে জনগণই হচ্ছে চালিকাশক্তি, তারাই সংগ্রাম করেছে, তারাই বঞ্চিত হয়েছে, তাদের খবর কেউ রাখে না। তাদের ত্যাগের কোনো হিসাব নেই। মুক্তির সংগ্রামে এদের অংশগ্রহণ কীভাবে ঘটেছে তার খবর আমরা জানি না। নারী নির্যাতনের ইতিহাস আমাদের জানা নেই। কিন্তু উপরে উপরে কতগুলো মানুষের ভূমিকাকে বড় করে দেখানোর জন্য মিডিয়া চেষ্টা করে, দলগুলো চেষ্টা করে।

                লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়
কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়
পাল্টা শুল্কে অসম প্রতিযোগিতা
পাল্টা শুল্কে অসম প্রতিযোগিতা
ইসলাম শিশুদের প্রতি দায়বোধে উদ্বুদ্ধ করে
ইসলাম শিশুদের প্রতি দায়বোধে উদ্বুদ্ধ করে
কৃষিতে পুঁজির নতুন ধারা ও সম্ভাবনা
কৃষিতে পুঁজির নতুন ধারা ও সম্ভাবনা
কুয়েটে অচলাবস্থা
কুয়েটে অচলাবস্থা
সরকারি চাকরি আইন
সরকারি চাকরি আইন
মুসলমানদের বিরুদ্ধে পশ্চিমাদের বড় অপবাদের নাম জঙ্গিবাদ
মুসলমানদের বিরুদ্ধে পশ্চিমাদের বড় অপবাদের নাম জঙ্গিবাদ
মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান
মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না
বিদেশে অর্থ পাচার
বিদেশে অর্থ পাচার
জাতীয় নির্বাচন
জাতীয় নির্বাচন
সন্তানের শোকে শোকাহত মা-বাবা
সন্তানের শোকে শোকাহত মা-বাবা
সর্বশেষ খবর
মেঘনা নদীতে ডুবেছে ৬টি বাল্কহেড
মেঘনা নদীতে ডুবেছে ৬টি বাল্কহেড

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রমে সোচ্চার হয়েছি : বাণিজ্য উপদেষ্টা
আমরা দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রমে সোচ্চার হয়েছি : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এলাকাবাসীর চাপে মুচলেকা দিয়ে মাদক ব্যবসা ছাড়ার অঙ্গীকার ৭ জনের
এলাকাবাসীর চাপে মুচলেকা দিয়ে মাদক ব্যবসা ছাড়ার অঙ্গীকার ৭ জনের

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়াকফ এস্টেটগুলোকে ডিজিটালাইজেশনের আওতায় আনা হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা
ওয়াকফ এস্টেটগুলোকে ডিজিটালাইজেশনের আওতায় আনা হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এক বিয়ের বরযাত্রীরা খেয়ে ফেলল অন্য বিয়ের খাবার
এক বিয়ের বরযাত্রীরা খেয়ে ফেলল অন্য বিয়ের খাবার

১৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শিগগিরই গঠিত হচ্ছে তথ্য কমিশন
শিগগিরই গঠিত হচ্ছে তথ্য কমিশন

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিমান বিধ্বস্ত: বার্ন ইনস্টিটিউট থেকে ছাড়পত্র পেল দগ্ধ দুই শিক্ষার্থী
বিমান বিধ্বস্ত: বার্ন ইনস্টিটিউট থেকে ছাড়পত্র পেল দগ্ধ দুই শিক্ষার্থী

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ‘জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠন’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
লক্ষ্মীপুরে ‘জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠন’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে সাড়ে ৩'শ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা দিলো ছাত্রশিবির
লক্ষ্মীপুরে সাড়ে ৩'শ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা দিলো ছাত্রশিবির

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে সাড়ে ৩ কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
সিলেটে সাড়ে ৩ কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাজীপুরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ একজনের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ একজনের লাশ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩
কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কর ব্যবস্থায় বড় বাধা দুর্নীতি: এনবিআর চেয়ারম্যান
কর ব্যবস্থায় বড় বাধা দুর্নীতি: এনবিআর চেয়ারম্যান

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গোপালগঞ্জে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে লাখো কন্ঠে শপথ পাঠ ও আলোচনা সভা
গোপালগঞ্জে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে লাখো কন্ঠে শপথ পাঠ ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল
যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুধু অভিযোজন নয়, দরকার বিশ্বব্যাপী নির্গমন হ্রাস: পরিবেশ উপদেষ্টা
শুধু অভিযোজন নয়, দরকার বিশ্বব্যাপী নির্গমন হ্রাস: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূরুঙ্গামারীতে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও সেমিনার অনুষ্ঠিত
ভূরুঙ্গামারীতে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বিএনপি নেতার পিতার মৃত্যুতে মহাসচিবের শোক
শ্রীপুরে বিএনপি নেতার পিতার মৃত্যুতে মহাসচিবের শোক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর সুস্থতা কামনায় দোয়া চেয়েছেন কর্নেল অলি
স্ত্রীর সুস্থতা কামনায় দোয়া চেয়েছেন কর্নেল অলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিম্নচাপের প্রভাবে প্লাবিত সুন্দরবন, ক্ষতির আশঙ্কা নেই
নিম্নচাপের প্রভাবে প্লাবিত সুন্দরবন, ক্ষতির আশঙ্কা নেই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় ট্রাকের ধাক্কায় হেলপার নিহত, আহত চালক
নওগাঁয় ট্রাকের ধাক্কায় হেলপার নিহত, আহত চালক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় কোরআন তেলাওয়াত ও হামদ নাত প্রতিযোগিতা
গাইবান্ধায় কোরআন তেলাওয়াত ও হামদ নাত প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লালমনিরহাটে জমি নিয়ে সংঘর্ষে বৃদ্ধা নিহত, আহত ৪
লালমনিরহাটে জমি নিয়ে সংঘর্ষে বৃদ্ধা নিহত, আহত ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের অংশগ্রহণে টি-২০ টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের অংশগ্রহণে টি-২০ টুর্নামেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার
খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে টি-টেন ক্রিকেটে কুষ্টিয়া চ্যাম্পিয়ন
ফরিদপুরে টি-টেন ক্রিকেটে কুষ্টিয়া চ্যাম্পিয়ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
কোটালীপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে
যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী
ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান
বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি
এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান
ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নিহতদের বাসায় গিয়ে সহমর্মিতা ফখরুলসহ বিএনপি নেতাদের
নিহতদের বাসায় গিয়ে সহমর্মিতা ফখরুলসহ বিএনপি নেতাদের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা
দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী
সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি
হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার
যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত
সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর
সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির উদ্বেগ পিআর
বিএনপির উদ্বেগ পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি
ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি
দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

শনিবারের সকাল

ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক
ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক

শোবিজ

মোগল আমলের সালিশখানা
মোগল আমলের সালিশখানা

শনিবারের সকাল

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি
ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি

পেছনের পৃষ্ঠা

এক টাকায় দুটি লেবু!
এক টাকায় দুটি লেবু!

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক
খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

পরিবেশ ও জীবন

সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক
পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন
জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে
জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা
অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ
নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ

শোবিজ

কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন
কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন
ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন
আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা
দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা

শোবিজ

পূর্ণিমার চাওয়া
পূর্ণিমার চাওয়া

শোবিজ