শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫

সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর

বাংলাদেশের ইতিহাসে দুঃসময়ের অবসান কবে ঘটবে, তা কেউ জানে না। সব সময় দেশ ‘ক্রান্তিকাল’ অতিক্রম করার পরিস্থিতির মধ্যে থাকে। স্বাধীনতার পর বিগত ৫৪ বছরে এই ক্রান্তিকাল কখনো কাটেনি। তবে এ কথা ঐতিহাসিকভাবে সত্য, পাললিক ভূখণ্ড পৃথিবী নামের এই গ্রহের সৃষ্টির সময় থেকে ছিল এবং সম্ভবত বিগত ৫৪ বছরের মতো দুর্যোগপূর্ণ ও রক্তাক্ত সময় অতীতে আর কখনো কাটায়নি বাংলাদেশ। দেশে দৃশ্যত অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির সব সূচকের ঊর্ধ্বগতি, অবকাঠামোগত প্রভূত উন্নয়ন ঘটলেই দেশ যে স্থিতিশীল হয় না, দেশের মানুষ শান্তির পরিবর্তে সার্বক্ষণিক সন্ত্রাস ও ভীতির মধ্যে থাকে, বাংলাদেশ তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। উঁচু উঁচু অট্টালিকা, মেট্রোরেল, পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী টানেল, শহরজুড়ে ফ্লাইওভার নির্মাণ, নতুন নতুন শিল্পাঞ্চল প্রতিষ্ঠিত হলে এবং মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পাওয়াই যদি জনগণের সুখের সূচক হতো, তাহলে শেখ হাসিনাকে কেউ ‘ফ্যাসিস্ট’ অভিহিত করে দিয়ে দেশ থেকে পলায়নে বাধ্য করতে পারত না; আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটত না এবং আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-নেতাদের সদলবলে আত্মগোপনে যেতে ও দেশ ত্যাগ করতে হতো না।

জনগণের সুখী না হওয়া কি এক ধরনের বিলাসিতা? সুখী হতে কে না চায়! কিন্তু সুখী হতে পারে না। মান্না দে’র গাওয়া একটি গানের কথাগুলো হলো-‘সবাই তো সুখী হতে চায়, তবু কেউ সুখী হয় কেউ হয় না; জানি না বলে যা লোকে সত্যি কিনা, কপালে সবার নাকি সুখ সয় না।’ সুখী হওয়ার জন্য যে সূচকগুলো আছে, সব সূচকে বাংলাদেশ এত পিছিয়ে থাকে যে দেশবাসী কখনো সুখের মুখ দেখবে, নিকটভবিষ্যতে এমন আশা করাও পাগলামি। ২০২৪-এর সূচকের ভিত্তিতে প্রস্তুত জাতিসংঘের ২০২৫ সালের ‘ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট’ অনুযায়ী ফিনল্যান্ড বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশ এবং গত আট বছর ধরে তারা সুখী। তাদের সুখী হওয়ার কারণগুলো হচ্ছে-জনগণের মধ্যে সামাজিক সহযোগিতা ও পারস্পরিক আস্থার মনোভাব, শক্তিশালী সমাজকল্যাণব্যবস্থা, উন্নত মানবাধিকার পরিস্থিতি, দুর্নীতি থেকে মুক্ত থাকা। সরকারের প্রতি ফিনল্যান্ডবাসীর আস্থা এত অসীম যে সরকার দুর্নীতি করতে পারে তাদের এমন সংশয় ন্যূনতম পর্যায়ে এবং তারা নিজেদের জীবনের জন্য পছন্দগুলো অবাধে স্থির করতে পারে। এসবের বাইরেও অন্য যেসব সূচক রয়েছে, যেমন স্বাধীনতা, মাথাপিছু আয়, স্বাস্থ্যসেবা ও গড় আয়ু ইত্যাদি।

সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছরঅন্যদিকে বাংলাদেশের জনগণ যেন সীমাহীন দুঃখের সাগরে চিরদিন হাবুডুবু খাওয়ার জন্যই জন্মগ্রহণ করে এবং দুঃখ নিয়েই পৃথিবী থেকে চলে যায়। ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্টে তালিকাভুক্ত ১৩৭টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের ২০টি শীর্ষ দুঃখী বা অসুখী রাষ্ট্রের শীর্ষস্থানে রয়েছে। এমনকি গত প্রায় পাঁচ বছর ধরে ভয়াবহ যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনের জনগণও বাংলাদেশের জনগণের চেয়ে বেশি সুখী। রিপোর্ট অনুসারে সুখী বা অসুখী হওয়ার বিষয় পরিমাপ করা হয়, জাতীয়ভাবে প্রতিনিধিত্বশীল লোকজনকে প্রশ্ন করার মাধ্যমে, তারা যেভাবে জীবন কাটাচ্ছেন, তাতে কতটা সন্তুষ্ট। বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়, দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন বৃদ্ধি, বেকারত্ব, সর্বস্তরে ব্যাপক দুর্নীতি এবং আশঙ্কাজনক জননিরাপত্তা পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে কার পক্ষে বলা সম্ভব ছিল, তারা সুখী? এসব সূচক একটি আরেকটি সঙ্গে যুক্ত। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন সাংবাদিকদের কাছে হাসিমুখে তার অফিসের পিয়নের ৪০০ কোটি টাকার মালিক হওয়া এবং ওই পিয়নের হেলিকপ্টারে যাতায়াতের কথা প্রকাশ করেন, তখন দৃশ্যত তিনি যুগপৎ তার শাসনাধীনে দেশের উন্নতি ও অনিয়ন্ত্রিত দুর্নীতির কথাই বলেছেন।

তিনি কথায় কথায় মেট্রোরেল, পদ্মা সেতু, ফ্লাইওভার, কর্ণফুলী টানেল, ৩০০ ফুট রাস্তা, ইন্টারনেট সুবিধা, মোবাইল ফোন ইত্যাদির কথা বলতেন। তার চামচা ও মোসাহেবরা আরও বেশি বলত। এসবই ছিল তাদের বিনোদন ও সুখের সূচক। জনগণ যা বোঝার বুঝত, মুখ ফুটে কিছু বলত না। হীরক রাজার দেশে যেমন মুখ খুললেই গর্দান যায়, বাংলাদেশেও শেখ হাসিনার শাসনে তার অমীয় বাণী মেনে নেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যত্যয় ঘটলে এমনকি সাধারণ নাগরিকের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হতো ‘গুম,’ ‘আয়নাঘর,’ ‘ক্রসফায়ার’, ‘এনকাউন্টার’। যেহেতু শেখ হাসিনা বলেছেন, তিনি সুখী, আওয়ামী লীগাররা বলেছেন, তারা সুখী এবং তারা যেহেতু বলেছেন, জনগণ সুখী এবং বাংলাদেশ সিঙ্গাপুর হয়ে গেছে, অতএব জনগণও সুখী এবং শেখ হাসিনার সাড়ে ১৫ বছরের দুঃশাসনে যন্ত্রণাক্লিষ্ট জীবনযাপন করেও মুখ হাসি হাসি রাখার চেষ্টা করে আওয়ামী মন্ত্রীদের ঘোষিত সিঙ্গাপুরে বসবাস করেছে। কিন্তু মানুষ যে সুখী ছিল না এবং তাদের দুঃখকে আর কেউ না বুঝলেও বাংলাদেশের তরুণরা যে সঠিকভাবে উপলব্ধি করেছিল, তারই চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ ঘটেছিল ২০২৪-এর জুলাই মাসে।

শেখ হাসিনা ও তার দলের নেতারা নিজেরা সুখে ছিলেন এবং পৃথিবীর ইতিহাসে যত নিষ্ঠুর, স্বৈরাচারী, ফ্যাসিবাদী একনায়ক এসেছেন, তারা সুখ বলতে নিজের ও পরিবারের সুখের কথাই ভেবেছেন এবং সুখকে চিরস্থায়ী করতে যা করা আবশ্যক বিবেচনা করতেন, তারা তা করতে তাদের সব শক্তি প্রয়োগ করতেও কোনো দ্বিধা করেননি। শেখ হাসিনাও একই কাজ করেছেন। বিক্ষোভরত তরুণদের ওপর গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে এবং তারা তা হুকুমের দাস হিসেবে পালন করেছে। কিন্তু তার সুখ চিরস্থায়ী হয়নি এবং তার সুখের মন্দির ধসে পড়েছে। সুখের সাম্রাজ্য টিকিয়ে রাখার উদ্দেশ্যে তিনি ৪০০ কোটি টাকার মালিক পিয়নসহ চারপাশের স্তাবকদেরও সুখী করেছিলেন, তাদের গায়ে কষ্টের আঁচ লাগতে দেননি। বিপদ যখন দরজায়, তারা তার সুখ-সাম্রাজ্য পাহারা দিতে এগিয়ে আসেনি। তারা যার যার মতো পালানোর পথ করে নিয়েছে। 

বাংলাদেশের ইতিহাসে দুই দফা সামরিক আইন এসেছে। সামরিক আইন জারি হলে প্রথমে সংবিধান বাতিল বা স্থগিত করে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষমতা সংকুচিত করা হয়, রাজনৈতিক তৎপরতার ওপর নিষেধাজ্ঞা এবং গণমাধ্যমের ওপর সেন্সরশিপ আরোপ করা হয়। দেশ চলতে থাকে সামরিক আইনের বিধিবিধান দ্বারা। মানবাধিকার লঙ্ঘিত হলেও আদালতে চ্যালেঞ্জ করার উপায় থাকে না। কিন্তু জনগণের ভোটে নির্বাচিত হওয়ার দাবিদার শেখ হাসিনা ও তার দল সাড়ে ১৫ বছরে সব সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে জনগণের ওপর যেভাবে নিপীড়ন চালিয়েছে, তা কোনো সামরিক একনায়ক করেনি। এমনকি পাকিস্তান আমলে সামরিক একনায়ক আইউব খানও তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের ওপর হাসিনার মতো এত জঘন্য উপায়ে অমানবিক নিপীড়ন নির্মমতা চালায়নি। শেখ হাসিনা তার সুখ বলতে তিনি যা উপভোগ করেছেন, যা তাকে আনন্দ দিয়েছে ও সন্তুষ্ট করেছে এবং অতৃপ্ত আত্মাকে তৃপ্ত করেছে। প্রত্যেকের সুখ ভিন্ন। শেখ হাসিনার সুখ দেশবাসীর দুঃখকষ্ট ও যাতনাই ছিল তার সুখের উৎস। কুখ্যাত রোমান সম্রাট গেইয়াস সিজার অগাস্টাস জার্মানিকাস (১২-৪১ খ্রিস্টাব্দ) যিনি ‘ক্যালিগুলা’ নামে অধিক পরিচিত। ৩৮ খ্রিস্টাব্দে তার বোন ড্রুসিলা যদিও জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন, কিন্তু তরুণ সম্রাটের সন্দেহ হয়, বোনের মৃত্যুর পেছনে অভিজাতদের হাত আছে। বোনের মৃত্যুশোকে হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে সম্রাট ক্যালিগুলা সাম্রাজ্যের অভিজাত সমাজের বিরুদ্ধে ক্ষমাহীন সন্ত্রাস শুরু করেন। জীবনের জন্য অর্থহীন, অযৌক্তিক কাজে লিপ্ত হয়ে সাম্রাজ্য থেকে সুখের নাম-নিশানা মুছে ফেলতে বদ্ধপরিকর হন, যাতে মানুষের সুখের সন্ধান অসম্ভব হয়ে পড়ে। অনেক সময় তিনি নির্দোষকে হত্যা করে দোষীকে মুক্তি দিতেন। তার সুখ ছিল বোনের মৃত্যুর প্রতিশোধ গ্রহণ করা এবং রোমান অভিজাতদের অপমান করা। তার পরিচালিত অত্যাচার-নিপীড়নের সুনির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক লক্ষ্য ছিল না এবং তার কাজে স্বচ্ছতাও ছিল না। তিন বছর পর্যন্ত সম্রাটের স্বেচ্ছাচারিতা ও অত্যাচার সহ্য করে অভিজাতদের পিঠ যখন দেয়ালে ঠেকে যায়, তখন তারা সম্রাট ক্যালিগুলার বিরুদ্ধে জেগে ওঠেন এবং তাকে হত্যা করেন সাম্রাজ্যকে উন্মাদ শাসকের হাত থেকে উদ্ধার করেন। সন্দেহ করা হয়, ক্যালিগুলার ঘনিষ্ঠ বন্ধু কবি স্কিপিয়ো সম্রাটের প্রতি আনুগত্য ও বিশ্বাসঘাতকতার দ্বন্দ্বে পড়ে অবশেষে হত্যাকাণ্ডের চক্রান্তে জড়িত হয়েছিলেন। সব শাসকের পতনকালে তাদের বন্ধুরাই চক্রান্তে লিপ্ত হয়।

অস্বীকার করার উপায় নেই, রোমান সম্রাট ক্যালিগুলার চেয়ে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শোকের পরিমাণ বহু গুণ বেশি। অতএব ক্ষমতায় গিয়ে ‘অনুরাগ বা বিরাগের বশবর্তী’ না হওয়া সম্পর্কিত তার শপথ ভঙ্গ করে তিনি ব্যক্তিগত প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রযন্ত্রের মাধ্যমে অত্যাচার-নিপীড়ন চালিয়ে যা খুশি তা করাকে তার নিজস্ব ‘সুখ’ বিবেচনা করেছিলেন এবং জনগণের সুখের আশা পোষণকেও তিনি অসম্ভব করে তুলেছিলেন। তার সেই অদূরদর্শিতা ও হঠকারিতার পরিণতি তিনি এখন ভোগ করছেন। টানা সাড়ে পনেরো বছর প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন একচ্ছত্র ক্ষমতা ও সুখ ভোগের সুযোগ বিশ্বের কোন দেশে কজন পায়? বাংলাদেশের জনগণ ২০০৮, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনগুলোতে একমাত্র তাকেই চেয়েছে। আর কাউকে নয়। তিনি জনগণের দাবির প্রতি শ্রদ্ধা না জানানোর মতো বোকামি করতে পারেন না। অতএব বারবার তিনি ‘গণতান্ত্রিকভাবে’, ‘সুষ্ঠু ও অবাধ’ নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় এসেছিলেন।

তা ছাড়া বাংলাদেশের মালিকানা যত না জনগণের, তার চেয়ে বেশি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের। যদিও বাংলাদেশের সংবিধানে জনগণকে দেশের সার্বভৌম কর্তৃত্বের অধিকারী হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে এবং নিশ্চিত করা হয়েছে, ‘সার্বভৌমত্ব জনগণের কাছেই নিহিত,’ কিন্তু কে কার কথা শোনে? শেখ হাসিনা বহু বছর ধরে, ক্ষমতায় থাকাকালে এবং ক্ষমতার বাইরে থাকা অবস্থায় দাবি করেছেন, ‘দেশটি তার বাবার’। আওয়ামী লীগের সবাই তার দাবির সপক্ষেই আওয়াজ তুলেছে। সেই হিসেবে ১৭৯৩ সালে ভারতে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির গভর্নর জেনারেল লর্ড কর্নওয়ালিস কর্তৃক বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যায় প্রবর্তিত ‘চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত’ এবং শেখ হাসিনার বাংলাদেশের পৈতৃক ভূ-স্বত্ব দাবির মধ্যে তেমন কোনো পার্থক্য নেই। তার বাবা নেই তো কী হয়েছে, বাবার সম্পত্তি তো আছে। পঞ্চদশ শতাব্দীর ইতালীয় রাজনীতিক, দার্শনিক, কূটনীতিক ও লেখক নিকোলো মেকিয়াভেলি তার বিখ্যাত গ্রন্থ ‘দ্য প্রিন্স’-এ উল্লেখ করেছেন, ‘মানুষ পিতার হত্যাকারীকে ক্ষমা করতে পারে, কিন্তু পিতার সম্পত্তি হরণকারীকে নয়।’ শেখ হাসিনা মেকিয়াভেলির চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে তার পিতার ঘাতকদেরও ক্ষমা করেননি, পিতার সম্পত্তি হরণকারীদের কবল থেকে সম্পত্তি উদ্ধারও করেছিলেন। কিন্তু দখলস্বত্বকে তিনি চিরস্থায়ী করে ফেলতে পারলেন না। সুখ তার কপালে সইল না।

জনগণ এত পড়াশোনা করে না, এত কিছু জানেও না। কেউ কার্যকরভাবে ক্ষেপিয়ে তুললে তারা হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে অজানা সুখের সন্ধানে লড়াই করে এবং অকাতরে জীবন বিসর্জন দিতে দ্বিধা করে না। যখনই দেশে কোনো ক্রান্তিকাল এসেছে, তারা জীবন দিয়েছে। ১৯৭১ সালে তারা জীবন দিয়েছে, ২০২৪-এ আবার জীবন দিয়েছে। সবই সুখের আশায়। কিন্তু কাক্সিক্ষত সুখ এখনো আসেনি।

 

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক ও অনুবাদক

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
কালো পথে আর কত রক্ত
কালো পথে আর কত রক্ত
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য
রাজার সুখে প্রজার সুখ
রাজার সুখে প্রজার সুখ
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
নেপালে জনবিস্ফোরণ
নেপালে জনবিস্ফোরণ
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
দান-সদকায় সম্পদ ও রিজিক বৃদ্ধি পায়
দান-সদকায় সম্পদ ও রিজিক বৃদ্ধি পায়
সেনাবাহিনী নিয়ে গুজবের শেষ কোথায়
সেনাবাহিনী নিয়ে গুজবের শেষ কোথায়
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
ফুরিয়ে যাচ্ছে গ্যাস
ফুরিয়ে যাচ্ছে গ্যাস
সর্বশেষ খবর
আইইউবিএটিতে অনুষ্ঠিত হলো প্রথম আন্তর্জাতিক স্পোর্টস সপ্তাহ
আইইউবিএটিতে অনুষ্ঠিত হলো প্রথম আন্তর্জাতিক স্পোর্টস সপ্তাহ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

হিজবুল্লাহ-সম্পৃক্ত সেল ধ্বংস করেছে সিরিয়া: মন্ত্রণালয়
হিজবুল্লাহ-সম্পৃক্ত সেল ধ্বংস করেছে সিরিয়া: মন্ত্রণালয়

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

যে আলোর পরশে আলোকিত পৃথিবী
যে আলোর পরশে আলোকিত পৃথিবী

২৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

হবিগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ৪ দোকান পুড়ে ছাই
হবিগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ৪ দোকান পুড়ে ছাই

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

৩১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের জরুরি বৈঠকের আহ্বান পোল্যান্ডের
জাতিসংঘের জরুরি বৈঠকের আহ্বান পোল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা
সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা
স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৬ লাখ কোটিতে ঠেকতে পারে খেলাপি ঋণ
৬ লাখ কোটিতে ঠেকতে পারে খেলাপি ঋণ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্নাতক ডিগ্রিধারী ২৯% তরুণ বেকার, বেশি ঢাকা বিভাগে
স্নাতক ডিগ্রিধারী ২৯% তরুণ বেকার, বেশি ঢাকা বিভাগে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুরাইনে দেয়ালচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু
জুরাইনে দেয়ালচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে মিশুক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এসআই নিহত
সিরাজগঞ্জে মিশুক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এসআই নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়
একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫
শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য
ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা
হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য
রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল
কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল
চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল

নগর জীবন

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি
সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি

নগর জীবন

সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ
সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধে অচল রাজধানী
অবরোধে অচল রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

বহুরূপী ঈগল
বহুরূপী ঈগল

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

নগর জীবন

স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে
স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে

নগর জীবন

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি

নগর জীবন

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

নগর জীবন

সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে

সাহিত্য