শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ মে, ২০১৪

দাবি হবে শক্তিশালী তদন্ত কমিশনের জন্য

মইনুল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
দাবি হবে শক্তিশালী তদন্ত কমিশনের জন্য

আমাদের অসৎ রাজনীতির কারণে দেশে গুম ও অপহরণের ঘটনা নতুন কিছু নয়। এ ধরনের লোমহর্ষক অপরাধ দেশব্যাপী অহরহ ও নির্ভয়ে সরকারের নিয়ন্ত্রণহীন অবস্থায় ঘটে চলেছে। চাঁদাবাজিসহ এ ধরনের ভয়াবহ অপরাধের সঙ্গে সরকারের লোকদেরও যে পৃষ্ঠপোষকতা রয়েছে তাও দিন দিন পরিষ্কার হচ্ছে। সার্বিকভাবে পুলিশ অসহায় হয়ে পড়েছে। তারা এখন মৃত ব্যক্তির পরিচয় উদ্ধারে তৎপরতা দেখাচ্ছেন। ভোটারবিহীন নির্বাচিত সরকারকে দুর্নীতি এবং সন্ত্রাসীর পথেই ক্ষমতায় থাকতে হয়। গর্ববোধ করতে হয় নিহত নজরুল ইসলামের শ্বশুর শহীদুল ইসলামকে নিয়ে, যিনি সাহস করে ফাঁস করে দিয়েছেন কে কীভাবে খুন করার জন্য ছয় কোটি টাকা ব্যাংকের মাধ্যমে র‌্যাবের অফিসারদের দিয়েছে। তিনি র‌্যাবের অফিসারদের কাছে তাদের জীবন ভিক্ষা চেয়েছিলেন। ব্যাংকের টাকা নিয়ে দুর্নীতি করতেও দুর্নীতিপরায়ণদের সাহসের অভাব হচ্ছে না। কোনো মন্ত্রী বা তার আত্দীয়স্বজন দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত থাকলে কে কার বিচার করবে? এরপর রয়েছে পুলিশ, র‌্যাবসহ আরও লোকদের সম্পৃক্ততার অভিযোগ। তাই বিচারের দাবির আগে সঠিক তথ্য উদ্ঘাটনের মতো শক্তিশালী তদন্ত কমিশনের দাবির গুরুত্ব বেশি বলে আমি মনে করি। সরকারের প্রতিটি ক্ষেত্রে অসততা ও ধোঁকাবাজি বিরাজ করায় আস্থার স্থান নেই বললেই চলে। সমগ্র জাতির নিরাপত্তার জন্য কোথায় কীভাবে খুন ও গুমের ষড়যন্ত্র চলছে তার সমুদয় তথ্য জানতে হবে। কয়েকজনের বিচার হলেই জনজীবনে বেঁচে থাকার নিরাপত্তা আসবে এমনটি বিশ্বাস করার কারণ দেখি না। যেখানে একজন প্রবীণ আইনজীবীকে জীবন দিতে হয়েছে এ জন্য যে, তিনি আইনের বিচারে সাহায্য করতেছিলেন।

এটা আদৌ ঠিক নয় যে, জনগণের বর্তমান অসহায়ত্ব ও ভোটারবিহীন নির্বাচনের ব্যাপারে আমরা যারা শিক্ষিত তাদের কোনো ব্যর্থতা নেই। কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া সবাই আমরা দোষী। আমরা জনগণকে সঠিক পথে রাখতে ব্যর্থ হয়েছি। যার অনিবার্য পরিণতি হলো যারা জনগণের কাছেই অনুগ্রহের পাত্র ছিল তাদের কাছে জনগণ এখন অসহায়ভাবে হত্যা ও গুমের শিকার হচ্ছে। জনগণের ভোট ব্যতিরেকেই নিজেদের জনগণের দ্বারা নির্বাচিত ঘোষণা দিয়ে জননেতা হিসেবে তারা জনগণকেই অসহায় করে ফেলেছেন। জনগণের সম্পদ ইচ্ছেমতো লুণ্ঠন করছেন। সরকারের না আছে জনগণ প্রদত্ত বৈধতা, না আছে জনগণের প্রতি জবাবদিহিতা- এ অবস্থার নাম গণতন্ত্র নয়।

সরকারের সাফল্য নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য তৈরি করে তা সত্য বলে চালাতে কিছু 'শিক্ষিত বিশেষজ্ঞের' উৎসাহের শেষ নেই। স্বৈরশাসকদের আমলেও কিছু কিছু সাফল্য থাকে। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি ফলাফল জনস্বার্থ রক্ষায় কতটা উপকারে এসেছে সেটাই বিবেচ্য বিষয়। বর্তমানে দুর্নীতির দৌরাত্দ্যের জন্য ক্ষমতার অপব্যবহার ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। যে কারণে এখন রাজনীতিবিদরা পুলিশ ও র‌্যাবের সঙ্গে মিলেমিশে খুন, গুম ও লুণ্ঠনের কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন।

দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা মুখ থুবড়ে পড়া সত্ত্বেও একশ্রেণীর অর্থনীতিবিদের বলতে অসুবিধা হচ্ছে না যে, অর্থনীতির সব সূচক উপরের দিকে এবং দেশের অর্থনীতি ভালোই চলছে। অবশ্য তারাও রাজনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি চান, কিন্তু না হলেও এ নিয়ে তাদের মধ্যে কোনো উদ্বেগ লক্ষ্য করা যায় না। জীবনের নিরাপত্তাটুকু দিতে অপারগ সরকারকে ব্যর্থ সরকারও বলা যাবে না। লুটপাট ও অন্যান্য অবিচার করে রাষ্ট্রবিরোধী এবং গণবিরোধী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে কিছু লোক বিত্তশালী হওয়ার যে সুযোগ নিচ্ছে তা চলতে দিতে হবে।

শিক্ষিত লোকদের অংশবিশেষের সাহায্য-সহযোগিতায় জনসেবার রাজনীতির পরিবর্তে এখন রাজনীতির অর্থ দাঁড়িয়েছে জনগণকে নানাভাবে বঞ্চিত করা। শেষ পর্যন্ত জনগণকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করে জনগণের নির্বাচিত সরকার দাবি করা তাদের পক্ষে সম্ভব হচ্ছে। জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়াই নির্বাচন শাসনতন্ত্রসম্মত হয়েছে বলে দাবি করতে এক ধরনের বিশেষজ্ঞদের অসুবিধা হচ্ছে না। নিজেরা যেহেতু পাণ্ডিত্যের দাবিদার সেহেতু অন্যদের অশিক্ষিত, আহম্মক হিসেবে দেখতে পারেনই। প্রধানমন্ত্রী তাদের পাণ্ডিত্য সম্পর্কে খুশি হলেই হলো। শাসনতন্ত্রের ৬৫ অনুচ্ছেদে শাসনতন্ত্র বিশেষজ্ঞরাই লিখেছেন : একেক আঞ্চলিক নির্বাচনী এলাকাসমূহ থেকে প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে সংসদ গঠিত হবে। রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, প্রশাসনের সব পর্যায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিত হতে হবে। স্মরণযোগ্য যে, একজন সাবেক প্রধান বিচারপতির অত্যুৎসাহী বিতর্কিত ও বিভক্ত রায়ের ফলে গত জানুয়ারি মাসে বিরোধী দলের অংশগ্রহণ ছাড়াই নিজেরা মিলে ভোটারবিহীন নির্বাচন করা সহজ হয়েছিল। ওই রায় অনুসরণ করে সংবিধান এমনভাবে পরিবর্তন করা হয় যাতে করে নির্বাচনী রাজনীতি চিরতরে দেশ থেকে বিদায় নেয়। নির্বাচনকালে মন্ত্রীরা মন্ত্রী থাকবেন, সংসদ সদস্যরাও সংসদ সদস্য থাকবেন। তারা এমন নির্বাচন কেন অনুষ্ঠান করবেন যাতে ক্ষমতা ত্যাগ করতে হবে? জনগণের সঙ্গে প্রতারণা একশ্রেণীর বিবেকবর্জিত শিক্ষিত লোকেরাই করে চলেছেন। প্রধানমন্ত্রী নিজেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জাতিকে অভয় দিয়ে বলছেন, উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই। সাতজনের গুম নিয়ে যখন চরম উত্তাপ-উত্তেজনা চলছে তার মধ্যেও অপহরণকারীরা নারায়ণগঞ্জ থেকে একজন ব্যবসায়ীকে অপহরণ করে সরকারের প্রতি বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে। তিন দিন পর সাতজনেরই লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের নজরদারি তাদের জীবন রক্ষা করতে পারেনি। বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয় যে, এত সাহস কোথা থেকে হয়েছে। দাবি করা হচ্ছে, নারায়ণগঞ্জের এমপি অপহরণের ১০ মিনিটের মধ্যে ঘটনাটি প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেছিলেন। প্রধানমন্ত্রীও কিছু করতে পারেননি। কোনো কিছুতেই অপহৃতদের জীবন রক্ষা পায়নি। এমপি সাহেব নিজের অজান্তে নিজেই সরকারের ব্যর্থতা তুলে ধরেছেন। প্রহসনের নির্বাচনের পর অনেক গডফাদারের অধীনে অনেক মিনি-সরকার জন্ম নিয়েছে। অনুমান করা হচ্ছে, অবৈধভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য সন্ত্রাস সৃষ্টি করার বুদ্ধি-পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। সরকারকে চালাচ্ছেন প্রাক্তন আমলা-বিশেষজ্ঞরা। তাদের বুদ্ধিমত্তায় ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারলেই লাভ। তা না হলে তো তাদের ক্ষমতাহীন ও গুরুত্বহীনভাবে হাঁটাচলা করে জীবনযাপন করতে হয়। এখন তারা তথাকথিত কিং মেকারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে অত্যন্ত ক্ষমতাধর হিসেবে আনন্দেই আছেন। ভাবছেন, বিপদ এলে আসবে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের ওপর।

সবচেয়ে ভাবনার বিষয় হলো, ভোটারবিহীন নির্বাচনের ফলে জনগণের কাছে সরকারের জবাবদিহিতা লোপ পেয়েছে। কাজেই সরকারের কাছ থেকে দায়িত্বশীলতার পরিচয় আশা করা যায় না বললেই চলে। মোদ্দা কথা হলো, আমাদের বর্তমান সরকারের প্রতি জনগণ কোনো আস্থা রাখতে পারছে না। রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ আমলা-উপদেষ্টাদের ওপর নির্ভর করে শক্তি অর্জনের চেষ্টা করছেন। গুম ও হত্যার মতো কর্মকাণ্ড নিশ্চয় জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে। কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে জনমনে ক্ষোভ ও বিক্ষোভেরও সৃষ্টি হচ্ছে। গণঅভ্যুত্থানের মতো বিপজ্জনক পরিস্থিতি এভাবেই সৃষ্টি হয়।

নারায়ণগঞ্জে একজন প্রবীণ আইনজীবীসহ সাতজন অপহৃতের হত্যার পর পরিষ্কার হয়ে গেছে, দেশবাসী কেমন ভীতিকর নিরাপত্তাহীনতায় দিন যাপন করছেন এবং আমাদের বর্তমান সরকার কত বড় ব্যর্থ সরকার। অপরাধ দমনের নামে আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে খুন করার অবাধ স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে। একটা প্রশিক্ষিত ও সুশৃঙ্খল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আত্দরক্ষার্থে গুলি করেছে- এমন সহজ বক্তব্য গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। আইন প্রয়োগকারীরা নিজেদের জীবনের ওপর ঝুঁকি নিয়ে অপরাধীকে বিচারের সম্মুখীন করবেন। অপরাধ প্রমাণ ছাড়াই কাউকে হত্যা করা আইনের চরম পরিপন্থী। পুলিশকে ফাঁসি দেওয়ার ক্ষমতা দেওয়া হয়নি।

ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেসি ওয়াচ মানবাধিকার রক্ষায় খারাপ নজির স্থাপনের কারণে র‌্যাবকে বাতিল করার জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করেছে। নারায়ণগঞ্জের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী প্রকাশ্যে জানতে চেয়েছেন, গডফাদারের আর কত লাশ প্রয়োজন। অবশ্য তিনি গডফাদারের বহুবচন শব্দটি ব্যবহার করেননি।

মানবাধিকার সংস্থা ও বিশিষ্টজনরা ঘটনার ব্যাপারে উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করে অবস্থা নিয়ন্ত্রণে দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণে সরকারের প্রতি আহবান জানিয়েছেন। কিন্তু সরকারের ওপর চরম অবিশ্বাস থাকায় তাদের দ্বারা গৃহীত কোনো পদক্ষেপই জনগণকে আশ্বস্ত করতে পারছে না। অপরাধীদের বিচারের নামেও যে প্রহসন হবে না তার নিশ্চয়তা নেই। আমরা নিশ্চিত যে, আওয়ামী লীগের মধ্যে এমন রাজনীতিক আছেন যারা আমলাতান্ত্রিক রাজনীতির কবল থেকে নিজেদের রক্ষার কথা ভাবছেন। তারা বুঝতে পারছেন প্রাক্তন আমলাদের আমলাতান্ত্রিক রাজনীতি নির্বাচনমুখী রাজনীতির কত বড় ক্ষতি করছে।

জীবনের নিরাপত্তার প্রশ্নে যখন সমগ্র জাতি দিশাহারা, আতঙ্কগ্রস্ত, অসহায় ও ক্ষমতাহীন তখন দেশ এবং জনগণের জীবন বাঁচানোর জন্য সম্মিলিতভাবে আমাদের বিবেককে জাগ্রত করতে হবে। আশার আলো দেখতে পাচ্ছি যে, দলমত নির্বিশেষে নারী-পুরুষ জোরালো, সুসংগঠিত ও জনপ্রিয় প্রতিরোধ গড়ে তুলছেন। সবচেয়ে বড় ভয় হলো, দেশ এক নেতৃত্বহীন নৈরাজ্যের দিকে ধাবিত হচ্ছে। প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, রাজনীতিবিদসহ আমরা এখনো সম্মিলিতভাবে সচেতন না হলে আর কখন হব?

লেখক : তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন

নগর জীবন

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন