শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ মে, ২০১৪

দাবি হবে শক্তিশালী তদন্ত কমিশনের জন্য

মইনুল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
দাবি হবে শক্তিশালী তদন্ত কমিশনের জন্য

আমাদের অসৎ রাজনীতির কারণে দেশে গুম ও অপহরণের ঘটনা নতুন কিছু নয়। এ ধরনের লোমহর্ষক অপরাধ দেশব্যাপী অহরহ ও নির্ভয়ে সরকারের নিয়ন্ত্রণহীন অবস্থায় ঘটে চলেছে। চাঁদাবাজিসহ এ ধরনের ভয়াবহ অপরাধের সঙ্গে সরকারের লোকদেরও যে পৃষ্ঠপোষকতা রয়েছে তাও দিন দিন পরিষ্কার হচ্ছে। সার্বিকভাবে পুলিশ অসহায় হয়ে পড়েছে। তারা এখন মৃত ব্যক্তির পরিচয় উদ্ধারে তৎপরতা দেখাচ্ছেন। ভোটারবিহীন নির্বাচিত সরকারকে দুর্নীতি এবং সন্ত্রাসীর পথেই ক্ষমতায় থাকতে হয়। গর্ববোধ করতে হয় নিহত নজরুল ইসলামের শ্বশুর শহীদুল ইসলামকে নিয়ে, যিনি সাহস করে ফাঁস করে দিয়েছেন কে কীভাবে খুন করার জন্য ছয় কোটি টাকা ব্যাংকের মাধ্যমে র‌্যাবের অফিসারদের দিয়েছে। তিনি র‌্যাবের অফিসারদের কাছে তাদের জীবন ভিক্ষা চেয়েছিলেন। ব্যাংকের টাকা নিয়ে দুর্নীতি করতেও দুর্নীতিপরায়ণদের সাহসের অভাব হচ্ছে না। কোনো মন্ত্রী বা তার আত্দীয়স্বজন দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত থাকলে কে কার বিচার করবে? এরপর রয়েছে পুলিশ, র‌্যাবসহ আরও লোকদের সম্পৃক্ততার অভিযোগ। তাই বিচারের দাবির আগে সঠিক তথ্য উদ্ঘাটনের মতো শক্তিশালী তদন্ত কমিশনের দাবির গুরুত্ব বেশি বলে আমি মনে করি। সরকারের প্রতিটি ক্ষেত্রে অসততা ও ধোঁকাবাজি বিরাজ করায় আস্থার স্থান নেই বললেই চলে। সমগ্র জাতির নিরাপত্তার জন্য কোথায় কীভাবে খুন ও গুমের ষড়যন্ত্র চলছে তার সমুদয় তথ্য জানতে হবে। কয়েকজনের বিচার হলেই জনজীবনে বেঁচে থাকার নিরাপত্তা আসবে এমনটি বিশ্বাস করার কারণ দেখি না। যেখানে একজন প্রবীণ আইনজীবীকে জীবন দিতে হয়েছে এ জন্য যে, তিনি আইনের বিচারে সাহায্য করতেছিলেন।

এটা আদৌ ঠিক নয় যে, জনগণের বর্তমান অসহায়ত্ব ও ভোটারবিহীন নির্বাচনের ব্যাপারে আমরা যারা শিক্ষিত তাদের কোনো ব্যর্থতা নেই। কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া সবাই আমরা দোষী। আমরা জনগণকে সঠিক পথে রাখতে ব্যর্থ হয়েছি। যার অনিবার্য পরিণতি হলো যারা জনগণের কাছেই অনুগ্রহের পাত্র ছিল তাদের কাছে জনগণ এখন অসহায়ভাবে হত্যা ও গুমের শিকার হচ্ছে। জনগণের ভোট ব্যতিরেকেই নিজেদের জনগণের দ্বারা নির্বাচিত ঘোষণা দিয়ে জননেতা হিসেবে তারা জনগণকেই অসহায় করে ফেলেছেন। জনগণের সম্পদ ইচ্ছেমতো লুণ্ঠন করছেন। সরকারের না আছে জনগণ প্রদত্ত বৈধতা, না আছে জনগণের প্রতি জবাবদিহিতা- এ অবস্থার নাম গণতন্ত্র নয়।

সরকারের সাফল্য নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য তৈরি করে তা সত্য বলে চালাতে কিছু 'শিক্ষিত বিশেষজ্ঞের' উৎসাহের শেষ নেই। স্বৈরশাসকদের আমলেও কিছু কিছু সাফল্য থাকে। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি ফলাফল জনস্বার্থ রক্ষায় কতটা উপকারে এসেছে সেটাই বিবেচ্য বিষয়। বর্তমানে দুর্নীতির দৌরাত্দ্যের জন্য ক্ষমতার অপব্যবহার ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। যে কারণে এখন রাজনীতিবিদরা পুলিশ ও র‌্যাবের সঙ্গে মিলেমিশে খুন, গুম ও লুণ্ঠনের কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন।

দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা মুখ থুবড়ে পড়া সত্ত্বেও একশ্রেণীর অর্থনীতিবিদের বলতে অসুবিধা হচ্ছে না যে, অর্থনীতির সব সূচক উপরের দিকে এবং দেশের অর্থনীতি ভালোই চলছে। অবশ্য তারাও রাজনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি চান, কিন্তু না হলেও এ নিয়ে তাদের মধ্যে কোনো উদ্বেগ লক্ষ্য করা যায় না। জীবনের নিরাপত্তাটুকু দিতে অপারগ সরকারকে ব্যর্থ সরকারও বলা যাবে না। লুটপাট ও অন্যান্য অবিচার করে রাষ্ট্রবিরোধী এবং গণবিরোধী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে কিছু লোক বিত্তশালী হওয়ার যে সুযোগ নিচ্ছে তা চলতে দিতে হবে।

শিক্ষিত লোকদের অংশবিশেষের সাহায্য-সহযোগিতায় জনসেবার রাজনীতির পরিবর্তে এখন রাজনীতির অর্থ দাঁড়িয়েছে জনগণকে নানাভাবে বঞ্চিত করা। শেষ পর্যন্ত জনগণকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করে জনগণের নির্বাচিত সরকার দাবি করা তাদের পক্ষে সম্ভব হচ্ছে। জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়াই নির্বাচন শাসনতন্ত্রসম্মত হয়েছে বলে দাবি করতে এক ধরনের বিশেষজ্ঞদের অসুবিধা হচ্ছে না। নিজেরা যেহেতু পাণ্ডিত্যের দাবিদার সেহেতু অন্যদের অশিক্ষিত, আহম্মক হিসেবে দেখতে পারেনই। প্রধানমন্ত্রী তাদের পাণ্ডিত্য সম্পর্কে খুশি হলেই হলো। শাসনতন্ত্রের ৬৫ অনুচ্ছেদে শাসনতন্ত্র বিশেষজ্ঞরাই লিখেছেন : একেক আঞ্চলিক নির্বাচনী এলাকাসমূহ থেকে প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে সংসদ গঠিত হবে। রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, প্রশাসনের সব পর্যায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিত হতে হবে। স্মরণযোগ্য যে, একজন সাবেক প্রধান বিচারপতির অত্যুৎসাহী বিতর্কিত ও বিভক্ত রায়ের ফলে গত জানুয়ারি মাসে বিরোধী দলের অংশগ্রহণ ছাড়াই নিজেরা মিলে ভোটারবিহীন নির্বাচন করা সহজ হয়েছিল। ওই রায় অনুসরণ করে সংবিধান এমনভাবে পরিবর্তন করা হয় যাতে করে নির্বাচনী রাজনীতি চিরতরে দেশ থেকে বিদায় নেয়। নির্বাচনকালে মন্ত্রীরা মন্ত্রী থাকবেন, সংসদ সদস্যরাও সংসদ সদস্য থাকবেন। তারা এমন নির্বাচন কেন অনুষ্ঠান করবেন যাতে ক্ষমতা ত্যাগ করতে হবে? জনগণের সঙ্গে প্রতারণা একশ্রেণীর বিবেকবর্জিত শিক্ষিত লোকেরাই করে চলেছেন। প্রধানমন্ত্রী নিজেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জাতিকে অভয় দিয়ে বলছেন, উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই। সাতজনের গুম নিয়ে যখন চরম উত্তাপ-উত্তেজনা চলছে তার মধ্যেও অপহরণকারীরা নারায়ণগঞ্জ থেকে একজন ব্যবসায়ীকে অপহরণ করে সরকারের প্রতি বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে। তিন দিন পর সাতজনেরই লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের নজরদারি তাদের জীবন রক্ষা করতে পারেনি। বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয় যে, এত সাহস কোথা থেকে হয়েছে। দাবি করা হচ্ছে, নারায়ণগঞ্জের এমপি অপহরণের ১০ মিনিটের মধ্যে ঘটনাটি প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেছিলেন। প্রধানমন্ত্রীও কিছু করতে পারেননি। কোনো কিছুতেই অপহৃতদের জীবন রক্ষা পায়নি। এমপি সাহেব নিজের অজান্তে নিজেই সরকারের ব্যর্থতা তুলে ধরেছেন। প্রহসনের নির্বাচনের পর অনেক গডফাদারের অধীনে অনেক মিনি-সরকার জন্ম নিয়েছে। অনুমান করা হচ্ছে, অবৈধভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য সন্ত্রাস সৃষ্টি করার বুদ্ধি-পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। সরকারকে চালাচ্ছেন প্রাক্তন আমলা-বিশেষজ্ঞরা। তাদের বুদ্ধিমত্তায় ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারলেই লাভ। তা না হলে তো তাদের ক্ষমতাহীন ও গুরুত্বহীনভাবে হাঁটাচলা করে জীবনযাপন করতে হয়। এখন তারা তথাকথিত কিং মেকারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে অত্যন্ত ক্ষমতাধর হিসেবে আনন্দেই আছেন। ভাবছেন, বিপদ এলে আসবে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের ওপর।

সবচেয়ে ভাবনার বিষয় হলো, ভোটারবিহীন নির্বাচনের ফলে জনগণের কাছে সরকারের জবাবদিহিতা লোপ পেয়েছে। কাজেই সরকারের কাছ থেকে দায়িত্বশীলতার পরিচয় আশা করা যায় না বললেই চলে। মোদ্দা কথা হলো, আমাদের বর্তমান সরকারের প্রতি জনগণ কোনো আস্থা রাখতে পারছে না। রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ আমলা-উপদেষ্টাদের ওপর নির্ভর করে শক্তি অর্জনের চেষ্টা করছেন। গুম ও হত্যার মতো কর্মকাণ্ড নিশ্চয় জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে। কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে জনমনে ক্ষোভ ও বিক্ষোভেরও সৃষ্টি হচ্ছে। গণঅভ্যুত্থানের মতো বিপজ্জনক পরিস্থিতি এভাবেই সৃষ্টি হয়।

নারায়ণগঞ্জে একজন প্রবীণ আইনজীবীসহ সাতজন অপহৃতের হত্যার পর পরিষ্কার হয়ে গেছে, দেশবাসী কেমন ভীতিকর নিরাপত্তাহীনতায় দিন যাপন করছেন এবং আমাদের বর্তমান সরকার কত বড় ব্যর্থ সরকার। অপরাধ দমনের নামে আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে খুন করার অবাধ স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে। একটা প্রশিক্ষিত ও সুশৃঙ্খল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আত্দরক্ষার্থে গুলি করেছে- এমন সহজ বক্তব্য গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। আইন প্রয়োগকারীরা নিজেদের জীবনের ওপর ঝুঁকি নিয়ে অপরাধীকে বিচারের সম্মুখীন করবেন। অপরাধ প্রমাণ ছাড়াই কাউকে হত্যা করা আইনের চরম পরিপন্থী। পুলিশকে ফাঁসি দেওয়ার ক্ষমতা দেওয়া হয়নি।

ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেসি ওয়াচ মানবাধিকার রক্ষায় খারাপ নজির স্থাপনের কারণে র‌্যাবকে বাতিল করার জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করেছে। নারায়ণগঞ্জের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী প্রকাশ্যে জানতে চেয়েছেন, গডফাদারের আর কত লাশ প্রয়োজন। অবশ্য তিনি গডফাদারের বহুবচন শব্দটি ব্যবহার করেননি।

মানবাধিকার সংস্থা ও বিশিষ্টজনরা ঘটনার ব্যাপারে উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করে অবস্থা নিয়ন্ত্রণে দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণে সরকারের প্রতি আহবান জানিয়েছেন। কিন্তু সরকারের ওপর চরম অবিশ্বাস থাকায় তাদের দ্বারা গৃহীত কোনো পদক্ষেপই জনগণকে আশ্বস্ত করতে পারছে না। অপরাধীদের বিচারের নামেও যে প্রহসন হবে না তার নিশ্চয়তা নেই। আমরা নিশ্চিত যে, আওয়ামী লীগের মধ্যে এমন রাজনীতিক আছেন যারা আমলাতান্ত্রিক রাজনীতির কবল থেকে নিজেদের রক্ষার কথা ভাবছেন। তারা বুঝতে পারছেন প্রাক্তন আমলাদের আমলাতান্ত্রিক রাজনীতি নির্বাচনমুখী রাজনীতির কত বড় ক্ষতি করছে।

জীবনের নিরাপত্তার প্রশ্নে যখন সমগ্র জাতি দিশাহারা, আতঙ্কগ্রস্ত, অসহায় ও ক্ষমতাহীন তখন দেশ এবং জনগণের জীবন বাঁচানোর জন্য সম্মিলিতভাবে আমাদের বিবেককে জাগ্রত করতে হবে। আশার আলো দেখতে পাচ্ছি যে, দলমত নির্বিশেষে নারী-পুরুষ জোরালো, সুসংগঠিত ও জনপ্রিয় প্রতিরোধ গড়ে তুলছেন। সবচেয়ে বড় ভয় হলো, দেশ এক নেতৃত্বহীন নৈরাজ্যের দিকে ধাবিত হচ্ছে। প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, রাজনীতিবিদসহ আমরা এখনো সম্মিলিতভাবে সচেতন না হলে আর কখন হব?

লেখক : তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৩৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

২২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার
মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা
দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো
মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ
‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং
এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং

রকমারি লাইফ স্টাইল

আলোচনার কোনো উদ্যোগ নেই
আলোচনার কোনো উদ্যোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যায়ামের উষ্ণতায় সুস্থ থাকুন
ব্যায়ামের উষ্ণতায় সুস্থ থাকুন

রকমারি লাইফ স্টাইল