শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ মে, ২০১৪

দাবি হবে শক্তিশালী তদন্ত কমিশনের জন্য

মইনুল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
দাবি হবে শক্তিশালী তদন্ত কমিশনের জন্য

আমাদের অসৎ রাজনীতির কারণে দেশে গুম ও অপহরণের ঘটনা নতুন কিছু নয়। এ ধরনের লোমহর্ষক অপরাধ দেশব্যাপী অহরহ ও নির্ভয়ে সরকারের নিয়ন্ত্রণহীন অবস্থায় ঘটে চলেছে। চাঁদাবাজিসহ এ ধরনের ভয়াবহ অপরাধের সঙ্গে সরকারের লোকদেরও যে পৃষ্ঠপোষকতা রয়েছে তাও দিন দিন পরিষ্কার হচ্ছে। সার্বিকভাবে পুলিশ অসহায় হয়ে পড়েছে। তারা এখন মৃত ব্যক্তির পরিচয় উদ্ধারে তৎপরতা দেখাচ্ছেন। ভোটারবিহীন নির্বাচিত সরকারকে দুর্নীতি এবং সন্ত্রাসীর পথেই ক্ষমতায় থাকতে হয়। গর্ববোধ করতে হয় নিহত নজরুল ইসলামের শ্বশুর শহীদুল ইসলামকে নিয়ে, যিনি সাহস করে ফাঁস করে দিয়েছেন কে কীভাবে খুন করার জন্য ছয় কোটি টাকা ব্যাংকের মাধ্যমে র‌্যাবের অফিসারদের দিয়েছে। তিনি র‌্যাবের অফিসারদের কাছে তাদের জীবন ভিক্ষা চেয়েছিলেন। ব্যাংকের টাকা নিয়ে দুর্নীতি করতেও দুর্নীতিপরায়ণদের সাহসের অভাব হচ্ছে না। কোনো মন্ত্রী বা তার আত্দীয়স্বজন দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত থাকলে কে কার বিচার করবে? এরপর রয়েছে পুলিশ, র‌্যাবসহ আরও লোকদের সম্পৃক্ততার অভিযোগ। তাই বিচারের দাবির আগে সঠিক তথ্য উদ্ঘাটনের মতো শক্তিশালী তদন্ত কমিশনের দাবির গুরুত্ব বেশি বলে আমি মনে করি। সরকারের প্রতিটি ক্ষেত্রে অসততা ও ধোঁকাবাজি বিরাজ করায় আস্থার স্থান নেই বললেই চলে। সমগ্র জাতির নিরাপত্তার জন্য কোথায় কীভাবে খুন ও গুমের ষড়যন্ত্র চলছে তার সমুদয় তথ্য জানতে হবে। কয়েকজনের বিচার হলেই জনজীবনে বেঁচে থাকার নিরাপত্তা আসবে এমনটি বিশ্বাস করার কারণ দেখি না। যেখানে একজন প্রবীণ আইনজীবীকে জীবন দিতে হয়েছে এ জন্য যে, তিনি আইনের বিচারে সাহায্য করতেছিলেন।

এটা আদৌ ঠিক নয় যে, জনগণের বর্তমান অসহায়ত্ব ও ভোটারবিহীন নির্বাচনের ব্যাপারে আমরা যারা শিক্ষিত তাদের কোনো ব্যর্থতা নেই। কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া সবাই আমরা দোষী। আমরা জনগণকে সঠিক পথে রাখতে ব্যর্থ হয়েছি। যার অনিবার্য পরিণতি হলো যারা জনগণের কাছেই অনুগ্রহের পাত্র ছিল তাদের কাছে জনগণ এখন অসহায়ভাবে হত্যা ও গুমের শিকার হচ্ছে। জনগণের ভোট ব্যতিরেকেই নিজেদের জনগণের দ্বারা নির্বাচিত ঘোষণা দিয়ে জননেতা হিসেবে তারা জনগণকেই অসহায় করে ফেলেছেন। জনগণের সম্পদ ইচ্ছেমতো লুণ্ঠন করছেন। সরকারের না আছে জনগণ প্রদত্ত বৈধতা, না আছে জনগণের প্রতি জবাবদিহিতা- এ অবস্থার নাম গণতন্ত্র নয়।

সরকারের সাফল্য নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য তৈরি করে তা সত্য বলে চালাতে কিছু 'শিক্ষিত বিশেষজ্ঞের' উৎসাহের শেষ নেই। স্বৈরশাসকদের আমলেও কিছু কিছু সাফল্য থাকে। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি ফলাফল জনস্বার্থ রক্ষায় কতটা উপকারে এসেছে সেটাই বিবেচ্য বিষয়। বর্তমানে দুর্নীতির দৌরাত্দ্যের জন্য ক্ষমতার অপব্যবহার ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। যে কারণে এখন রাজনীতিবিদরা পুলিশ ও র‌্যাবের সঙ্গে মিলেমিশে খুন, গুম ও লুণ্ঠনের কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন।

দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা মুখ থুবড়ে পড়া সত্ত্বেও একশ্রেণীর অর্থনীতিবিদের বলতে অসুবিধা হচ্ছে না যে, অর্থনীতির সব সূচক উপরের দিকে এবং দেশের অর্থনীতি ভালোই চলছে। অবশ্য তারাও রাজনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি চান, কিন্তু না হলেও এ নিয়ে তাদের মধ্যে কোনো উদ্বেগ লক্ষ্য করা যায় না। জীবনের নিরাপত্তাটুকু দিতে অপারগ সরকারকে ব্যর্থ সরকারও বলা যাবে না। লুটপাট ও অন্যান্য অবিচার করে রাষ্ট্রবিরোধী এবং গণবিরোধী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে কিছু লোক বিত্তশালী হওয়ার যে সুযোগ নিচ্ছে তা চলতে দিতে হবে।

শিক্ষিত লোকদের অংশবিশেষের সাহায্য-সহযোগিতায় জনসেবার রাজনীতির পরিবর্তে এখন রাজনীতির অর্থ দাঁড়িয়েছে জনগণকে নানাভাবে বঞ্চিত করা। শেষ পর্যন্ত জনগণকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করে জনগণের নির্বাচিত সরকার দাবি করা তাদের পক্ষে সম্ভব হচ্ছে। জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়াই নির্বাচন শাসনতন্ত্রসম্মত হয়েছে বলে দাবি করতে এক ধরনের বিশেষজ্ঞদের অসুবিধা হচ্ছে না। নিজেরা যেহেতু পাণ্ডিত্যের দাবিদার সেহেতু অন্যদের অশিক্ষিত, আহম্মক হিসেবে দেখতে পারেনই। প্রধানমন্ত্রী তাদের পাণ্ডিত্য সম্পর্কে খুশি হলেই হলো। শাসনতন্ত্রের ৬৫ অনুচ্ছেদে শাসনতন্ত্র বিশেষজ্ঞরাই লিখেছেন : একেক আঞ্চলিক নির্বাচনী এলাকাসমূহ থেকে প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে সংসদ গঠিত হবে। রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, প্রশাসনের সব পর্যায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিত হতে হবে। স্মরণযোগ্য যে, একজন সাবেক প্রধান বিচারপতির অত্যুৎসাহী বিতর্কিত ও বিভক্ত রায়ের ফলে গত জানুয়ারি মাসে বিরোধী দলের অংশগ্রহণ ছাড়াই নিজেরা মিলে ভোটারবিহীন নির্বাচন করা সহজ হয়েছিল। ওই রায় অনুসরণ করে সংবিধান এমনভাবে পরিবর্তন করা হয় যাতে করে নির্বাচনী রাজনীতি চিরতরে দেশ থেকে বিদায় নেয়। নির্বাচনকালে মন্ত্রীরা মন্ত্রী থাকবেন, সংসদ সদস্যরাও সংসদ সদস্য থাকবেন। তারা এমন নির্বাচন কেন অনুষ্ঠান করবেন যাতে ক্ষমতা ত্যাগ করতে হবে? জনগণের সঙ্গে প্রতারণা একশ্রেণীর বিবেকবর্জিত শিক্ষিত লোকেরাই করে চলেছেন। প্রধানমন্ত্রী নিজেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জাতিকে অভয় দিয়ে বলছেন, উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই। সাতজনের গুম নিয়ে যখন চরম উত্তাপ-উত্তেজনা চলছে তার মধ্যেও অপহরণকারীরা নারায়ণগঞ্জ থেকে একজন ব্যবসায়ীকে অপহরণ করে সরকারের প্রতি বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে। তিন দিন পর সাতজনেরই লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের নজরদারি তাদের জীবন রক্ষা করতে পারেনি। বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয় যে, এত সাহস কোথা থেকে হয়েছে। দাবি করা হচ্ছে, নারায়ণগঞ্জের এমপি অপহরণের ১০ মিনিটের মধ্যে ঘটনাটি প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেছিলেন। প্রধানমন্ত্রীও কিছু করতে পারেননি। কোনো কিছুতেই অপহৃতদের জীবন রক্ষা পায়নি। এমপি সাহেব নিজের অজান্তে নিজেই সরকারের ব্যর্থতা তুলে ধরেছেন। প্রহসনের নির্বাচনের পর অনেক গডফাদারের অধীনে অনেক মিনি-সরকার জন্ম নিয়েছে। অনুমান করা হচ্ছে, অবৈধভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য সন্ত্রাস সৃষ্টি করার বুদ্ধি-পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। সরকারকে চালাচ্ছেন প্রাক্তন আমলা-বিশেষজ্ঞরা। তাদের বুদ্ধিমত্তায় ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারলেই লাভ। তা না হলে তো তাদের ক্ষমতাহীন ও গুরুত্বহীনভাবে হাঁটাচলা করে জীবনযাপন করতে হয়। এখন তারা তথাকথিত কিং মেকারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে অত্যন্ত ক্ষমতাধর হিসেবে আনন্দেই আছেন। ভাবছেন, বিপদ এলে আসবে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের ওপর।

সবচেয়ে ভাবনার বিষয় হলো, ভোটারবিহীন নির্বাচনের ফলে জনগণের কাছে সরকারের জবাবদিহিতা লোপ পেয়েছে। কাজেই সরকারের কাছ থেকে দায়িত্বশীলতার পরিচয় আশা করা যায় না বললেই চলে। মোদ্দা কথা হলো, আমাদের বর্তমান সরকারের প্রতি জনগণ কোনো আস্থা রাখতে পারছে না। রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ আমলা-উপদেষ্টাদের ওপর নির্ভর করে শক্তি অর্জনের চেষ্টা করছেন। গুম ও হত্যার মতো কর্মকাণ্ড নিশ্চয় জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে। কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে জনমনে ক্ষোভ ও বিক্ষোভেরও সৃষ্টি হচ্ছে। গণঅভ্যুত্থানের মতো বিপজ্জনক পরিস্থিতি এভাবেই সৃষ্টি হয়।

নারায়ণগঞ্জে একজন প্রবীণ আইনজীবীসহ সাতজন অপহৃতের হত্যার পর পরিষ্কার হয়ে গেছে, দেশবাসী কেমন ভীতিকর নিরাপত্তাহীনতায় দিন যাপন করছেন এবং আমাদের বর্তমান সরকার কত বড় ব্যর্থ সরকার। অপরাধ দমনের নামে আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে খুন করার অবাধ স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে। একটা প্রশিক্ষিত ও সুশৃঙ্খল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আত্দরক্ষার্থে গুলি করেছে- এমন সহজ বক্তব্য গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। আইন প্রয়োগকারীরা নিজেদের জীবনের ওপর ঝুঁকি নিয়ে অপরাধীকে বিচারের সম্মুখীন করবেন। অপরাধ প্রমাণ ছাড়াই কাউকে হত্যা করা আইনের চরম পরিপন্থী। পুলিশকে ফাঁসি দেওয়ার ক্ষমতা দেওয়া হয়নি।

ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেসি ওয়াচ মানবাধিকার রক্ষায় খারাপ নজির স্থাপনের কারণে র‌্যাবকে বাতিল করার জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করেছে। নারায়ণগঞ্জের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী প্রকাশ্যে জানতে চেয়েছেন, গডফাদারের আর কত লাশ প্রয়োজন। অবশ্য তিনি গডফাদারের বহুবচন শব্দটি ব্যবহার করেননি।

মানবাধিকার সংস্থা ও বিশিষ্টজনরা ঘটনার ব্যাপারে উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করে অবস্থা নিয়ন্ত্রণে দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণে সরকারের প্রতি আহবান জানিয়েছেন। কিন্তু সরকারের ওপর চরম অবিশ্বাস থাকায় তাদের দ্বারা গৃহীত কোনো পদক্ষেপই জনগণকে আশ্বস্ত করতে পারছে না। অপরাধীদের বিচারের নামেও যে প্রহসন হবে না তার নিশ্চয়তা নেই। আমরা নিশ্চিত যে, আওয়ামী লীগের মধ্যে এমন রাজনীতিক আছেন যারা আমলাতান্ত্রিক রাজনীতির কবল থেকে নিজেদের রক্ষার কথা ভাবছেন। তারা বুঝতে পারছেন প্রাক্তন আমলাদের আমলাতান্ত্রিক রাজনীতি নির্বাচনমুখী রাজনীতির কত বড় ক্ষতি করছে।

জীবনের নিরাপত্তার প্রশ্নে যখন সমগ্র জাতি দিশাহারা, আতঙ্কগ্রস্ত, অসহায় ও ক্ষমতাহীন তখন দেশ এবং জনগণের জীবন বাঁচানোর জন্য সম্মিলিতভাবে আমাদের বিবেককে জাগ্রত করতে হবে। আশার আলো দেখতে পাচ্ছি যে, দলমত নির্বিশেষে নারী-পুরুষ জোরালো, সুসংগঠিত ও জনপ্রিয় প্রতিরোধ গড়ে তুলছেন। সবচেয়ে বড় ভয় হলো, দেশ এক নেতৃত্বহীন নৈরাজ্যের দিকে ধাবিত হচ্ছে। প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, রাজনীতিবিদসহ আমরা এখনো সম্মিলিতভাবে সচেতন না হলে আর কখন হব?

লেখক : তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন