শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ মে, ২০১৪

দাবি হবে শক্তিশালী তদন্ত কমিশনের জন্য

মইনুল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
দাবি হবে শক্তিশালী তদন্ত কমিশনের জন্য

আমাদের অসৎ রাজনীতির কারণে দেশে গুম ও অপহরণের ঘটনা নতুন কিছু নয়। এ ধরনের লোমহর্ষক অপরাধ দেশব্যাপী অহরহ ও নির্ভয়ে সরকারের নিয়ন্ত্রণহীন অবস্থায় ঘটে চলেছে। চাঁদাবাজিসহ এ ধরনের ভয়াবহ অপরাধের সঙ্গে সরকারের লোকদেরও যে পৃষ্ঠপোষকতা রয়েছে তাও দিন দিন পরিষ্কার হচ্ছে। সার্বিকভাবে পুলিশ অসহায় হয়ে পড়েছে। তারা এখন মৃত ব্যক্তির পরিচয় উদ্ধারে তৎপরতা দেখাচ্ছেন। ভোটারবিহীন নির্বাচিত সরকারকে দুর্নীতি এবং সন্ত্রাসীর পথেই ক্ষমতায় থাকতে হয়। গর্ববোধ করতে হয় নিহত নজরুল ইসলামের শ্বশুর শহীদুল ইসলামকে নিয়ে, যিনি সাহস করে ফাঁস করে দিয়েছেন কে কীভাবে খুন করার জন্য ছয় কোটি টাকা ব্যাংকের মাধ্যমে র‌্যাবের অফিসারদের দিয়েছে। তিনি র‌্যাবের অফিসারদের কাছে তাদের জীবন ভিক্ষা চেয়েছিলেন। ব্যাংকের টাকা নিয়ে দুর্নীতি করতেও দুর্নীতিপরায়ণদের সাহসের অভাব হচ্ছে না। কোনো মন্ত্রী বা তার আত্দীয়স্বজন দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত থাকলে কে কার বিচার করবে? এরপর রয়েছে পুলিশ, র‌্যাবসহ আরও লোকদের সম্পৃক্ততার অভিযোগ। তাই বিচারের দাবির আগে সঠিক তথ্য উদ্ঘাটনের মতো শক্তিশালী তদন্ত কমিশনের দাবির গুরুত্ব বেশি বলে আমি মনে করি। সরকারের প্রতিটি ক্ষেত্রে অসততা ও ধোঁকাবাজি বিরাজ করায় আস্থার স্থান নেই বললেই চলে। সমগ্র জাতির নিরাপত্তার জন্য কোথায় কীভাবে খুন ও গুমের ষড়যন্ত্র চলছে তার সমুদয় তথ্য জানতে হবে। কয়েকজনের বিচার হলেই জনজীবনে বেঁচে থাকার নিরাপত্তা আসবে এমনটি বিশ্বাস করার কারণ দেখি না। যেখানে একজন প্রবীণ আইনজীবীকে জীবন দিতে হয়েছে এ জন্য যে, তিনি আইনের বিচারে সাহায্য করতেছিলেন।

এটা আদৌ ঠিক নয় যে, জনগণের বর্তমান অসহায়ত্ব ও ভোটারবিহীন নির্বাচনের ব্যাপারে আমরা যারা শিক্ষিত তাদের কোনো ব্যর্থতা নেই। কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া সবাই আমরা দোষী। আমরা জনগণকে সঠিক পথে রাখতে ব্যর্থ হয়েছি। যার অনিবার্য পরিণতি হলো যারা জনগণের কাছেই অনুগ্রহের পাত্র ছিল তাদের কাছে জনগণ এখন অসহায়ভাবে হত্যা ও গুমের শিকার হচ্ছে। জনগণের ভোট ব্যতিরেকেই নিজেদের জনগণের দ্বারা নির্বাচিত ঘোষণা দিয়ে জননেতা হিসেবে তারা জনগণকেই অসহায় করে ফেলেছেন। জনগণের সম্পদ ইচ্ছেমতো লুণ্ঠন করছেন। সরকারের না আছে জনগণ প্রদত্ত বৈধতা, না আছে জনগণের প্রতি জবাবদিহিতা- এ অবস্থার নাম গণতন্ত্র নয়।

সরকারের সাফল্য নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য তৈরি করে তা সত্য বলে চালাতে কিছু 'শিক্ষিত বিশেষজ্ঞের' উৎসাহের শেষ নেই। স্বৈরশাসকদের আমলেও কিছু কিছু সাফল্য থাকে। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি ফলাফল জনস্বার্থ রক্ষায় কতটা উপকারে এসেছে সেটাই বিবেচ্য বিষয়। বর্তমানে দুর্নীতির দৌরাত্দ্যের জন্য ক্ষমতার অপব্যবহার ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। যে কারণে এখন রাজনীতিবিদরা পুলিশ ও র‌্যাবের সঙ্গে মিলেমিশে খুন, গুম ও লুণ্ঠনের কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন।

দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা মুখ থুবড়ে পড়া সত্ত্বেও একশ্রেণীর অর্থনীতিবিদের বলতে অসুবিধা হচ্ছে না যে, অর্থনীতির সব সূচক উপরের দিকে এবং দেশের অর্থনীতি ভালোই চলছে। অবশ্য তারাও রাজনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি চান, কিন্তু না হলেও এ নিয়ে তাদের মধ্যে কোনো উদ্বেগ লক্ষ্য করা যায় না। জীবনের নিরাপত্তাটুকু দিতে অপারগ সরকারকে ব্যর্থ সরকারও বলা যাবে না। লুটপাট ও অন্যান্য অবিচার করে রাষ্ট্রবিরোধী এবং গণবিরোধী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে কিছু লোক বিত্তশালী হওয়ার যে সুযোগ নিচ্ছে তা চলতে দিতে হবে।

শিক্ষিত লোকদের অংশবিশেষের সাহায্য-সহযোগিতায় জনসেবার রাজনীতির পরিবর্তে এখন রাজনীতির অর্থ দাঁড়িয়েছে জনগণকে নানাভাবে বঞ্চিত করা। শেষ পর্যন্ত জনগণকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করে জনগণের নির্বাচিত সরকার দাবি করা তাদের পক্ষে সম্ভব হচ্ছে। জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়াই নির্বাচন শাসনতন্ত্রসম্মত হয়েছে বলে দাবি করতে এক ধরনের বিশেষজ্ঞদের অসুবিধা হচ্ছে না। নিজেরা যেহেতু পাণ্ডিত্যের দাবিদার সেহেতু অন্যদের অশিক্ষিত, আহম্মক হিসেবে দেখতে পারেনই। প্রধানমন্ত্রী তাদের পাণ্ডিত্য সম্পর্কে খুশি হলেই হলো। শাসনতন্ত্রের ৬৫ অনুচ্ছেদে শাসনতন্ত্র বিশেষজ্ঞরাই লিখেছেন : একেক আঞ্চলিক নির্বাচনী এলাকাসমূহ থেকে প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে সংসদ গঠিত হবে। রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, প্রশাসনের সব পর্যায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিত হতে হবে। স্মরণযোগ্য যে, একজন সাবেক প্রধান বিচারপতির অত্যুৎসাহী বিতর্কিত ও বিভক্ত রায়ের ফলে গত জানুয়ারি মাসে বিরোধী দলের অংশগ্রহণ ছাড়াই নিজেরা মিলে ভোটারবিহীন নির্বাচন করা সহজ হয়েছিল। ওই রায় অনুসরণ করে সংবিধান এমনভাবে পরিবর্তন করা হয় যাতে করে নির্বাচনী রাজনীতি চিরতরে দেশ থেকে বিদায় নেয়। নির্বাচনকালে মন্ত্রীরা মন্ত্রী থাকবেন, সংসদ সদস্যরাও সংসদ সদস্য থাকবেন। তারা এমন নির্বাচন কেন অনুষ্ঠান করবেন যাতে ক্ষমতা ত্যাগ করতে হবে? জনগণের সঙ্গে প্রতারণা একশ্রেণীর বিবেকবর্জিত শিক্ষিত লোকেরাই করে চলেছেন। প্রধানমন্ত্রী নিজেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জাতিকে অভয় দিয়ে বলছেন, উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই। সাতজনের গুম নিয়ে যখন চরম উত্তাপ-উত্তেজনা চলছে তার মধ্যেও অপহরণকারীরা নারায়ণগঞ্জ থেকে একজন ব্যবসায়ীকে অপহরণ করে সরকারের প্রতি বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে। তিন দিন পর সাতজনেরই লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের নজরদারি তাদের জীবন রক্ষা করতে পারেনি। বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয় যে, এত সাহস কোথা থেকে হয়েছে। দাবি করা হচ্ছে, নারায়ণগঞ্জের এমপি অপহরণের ১০ মিনিটের মধ্যে ঘটনাটি প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেছিলেন। প্রধানমন্ত্রীও কিছু করতে পারেননি। কোনো কিছুতেই অপহৃতদের জীবন রক্ষা পায়নি। এমপি সাহেব নিজের অজান্তে নিজেই সরকারের ব্যর্থতা তুলে ধরেছেন। প্রহসনের নির্বাচনের পর অনেক গডফাদারের অধীনে অনেক মিনি-সরকার জন্ম নিয়েছে। অনুমান করা হচ্ছে, অবৈধভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য সন্ত্রাস সৃষ্টি করার বুদ্ধি-পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। সরকারকে চালাচ্ছেন প্রাক্তন আমলা-বিশেষজ্ঞরা। তাদের বুদ্ধিমত্তায় ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারলেই লাভ। তা না হলে তো তাদের ক্ষমতাহীন ও গুরুত্বহীনভাবে হাঁটাচলা করে জীবনযাপন করতে হয়। এখন তারা তথাকথিত কিং মেকারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে অত্যন্ত ক্ষমতাধর হিসেবে আনন্দেই আছেন। ভাবছেন, বিপদ এলে আসবে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের ওপর।

সবচেয়ে ভাবনার বিষয় হলো, ভোটারবিহীন নির্বাচনের ফলে জনগণের কাছে সরকারের জবাবদিহিতা লোপ পেয়েছে। কাজেই সরকারের কাছ থেকে দায়িত্বশীলতার পরিচয় আশা করা যায় না বললেই চলে। মোদ্দা কথা হলো, আমাদের বর্তমান সরকারের প্রতি জনগণ কোনো আস্থা রাখতে পারছে না। রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ আমলা-উপদেষ্টাদের ওপর নির্ভর করে শক্তি অর্জনের চেষ্টা করছেন। গুম ও হত্যার মতো কর্মকাণ্ড নিশ্চয় জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে। কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে জনমনে ক্ষোভ ও বিক্ষোভেরও সৃষ্টি হচ্ছে। গণঅভ্যুত্থানের মতো বিপজ্জনক পরিস্থিতি এভাবেই সৃষ্টি হয়।

নারায়ণগঞ্জে একজন প্রবীণ আইনজীবীসহ সাতজন অপহৃতের হত্যার পর পরিষ্কার হয়ে গেছে, দেশবাসী কেমন ভীতিকর নিরাপত্তাহীনতায় দিন যাপন করছেন এবং আমাদের বর্তমান সরকার কত বড় ব্যর্থ সরকার। অপরাধ দমনের নামে আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে খুন করার অবাধ স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে। একটা প্রশিক্ষিত ও সুশৃঙ্খল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আত্দরক্ষার্থে গুলি করেছে- এমন সহজ বক্তব্য গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। আইন প্রয়োগকারীরা নিজেদের জীবনের ওপর ঝুঁকি নিয়ে অপরাধীকে বিচারের সম্মুখীন করবেন। অপরাধ প্রমাণ ছাড়াই কাউকে হত্যা করা আইনের চরম পরিপন্থী। পুলিশকে ফাঁসি দেওয়ার ক্ষমতা দেওয়া হয়নি।

ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেসি ওয়াচ মানবাধিকার রক্ষায় খারাপ নজির স্থাপনের কারণে র‌্যাবকে বাতিল করার জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করেছে। নারায়ণগঞ্জের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী প্রকাশ্যে জানতে চেয়েছেন, গডফাদারের আর কত লাশ প্রয়োজন। অবশ্য তিনি গডফাদারের বহুবচন শব্দটি ব্যবহার করেননি।

মানবাধিকার সংস্থা ও বিশিষ্টজনরা ঘটনার ব্যাপারে উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করে অবস্থা নিয়ন্ত্রণে দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণে সরকারের প্রতি আহবান জানিয়েছেন। কিন্তু সরকারের ওপর চরম অবিশ্বাস থাকায় তাদের দ্বারা গৃহীত কোনো পদক্ষেপই জনগণকে আশ্বস্ত করতে পারছে না। অপরাধীদের বিচারের নামেও যে প্রহসন হবে না তার নিশ্চয়তা নেই। আমরা নিশ্চিত যে, আওয়ামী লীগের মধ্যে এমন রাজনীতিক আছেন যারা আমলাতান্ত্রিক রাজনীতির কবল থেকে নিজেদের রক্ষার কথা ভাবছেন। তারা বুঝতে পারছেন প্রাক্তন আমলাদের আমলাতান্ত্রিক রাজনীতি নির্বাচনমুখী রাজনীতির কত বড় ক্ষতি করছে।

জীবনের নিরাপত্তার প্রশ্নে যখন সমগ্র জাতি দিশাহারা, আতঙ্কগ্রস্ত, অসহায় ও ক্ষমতাহীন তখন দেশ এবং জনগণের জীবন বাঁচানোর জন্য সম্মিলিতভাবে আমাদের বিবেককে জাগ্রত করতে হবে। আশার আলো দেখতে পাচ্ছি যে, দলমত নির্বিশেষে নারী-পুরুষ জোরালো, সুসংগঠিত ও জনপ্রিয় প্রতিরোধ গড়ে তুলছেন। সবচেয়ে বড় ভয় হলো, দেশ এক নেতৃত্বহীন নৈরাজ্যের দিকে ধাবিত হচ্ছে। প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, রাজনীতিবিদসহ আমরা এখনো সম্মিলিতভাবে সচেতন না হলে আর কখন হব?

লেখক : তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

নবীর ঝড়ে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর ঝড়ে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

১৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৩৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন