শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ মার্চ, ২০১৫

পেট্রলবোমা আর গুমের রাজনৈতিক কালচার

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
পেট্রলবোমা আর গুমের রাজনৈতিক কালচার

একদিকে পেট্রলবোমা, অপরদিকে গুম, বন্দুকযুদ্ধ ও ক্রসফায়ারের ঘটনা- দুইয়ে মিলে যে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা আমাদের দেশের ইতিহাসে অতীতে কখনোই ছিল না। এর জন্য দায়ী দুটি বড় দল- বিরোধী ২০ দলীয় জোট বিএনপি ও জামায়াত এবং সরকারি দল। বিরোধী জোট যতই অস্বীকার করুক পেট্রলবোমার দায়ভার তাদেরই গ্রহণ করতে হবে। অন্যদিকে সরকারও যতই অস্বীকার করুক না কেন, এ পর্যন্ত সবকটি ক্রসফায়ার অথবা গণপিটুনির নামে রাষ্ট্রীয় সংস্থা কর্তৃক বিচারবহির্ভূত হত্যার দায়ভার তাদের নিতে হবে। তার সঙ্গে এই আমলে যুক্ত হয়েছে 'গুম' নামক ভয়ঙ্কর অপরাধটি। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এটা যে রাষ্ট্রীয় সংস্থাসমূহ করেছে তাও জনগণ বিশ্বাস করে। এই রকম বিশ্বাসের পেছনে যথেষ্ট প্রমাণও জনগণের কাছে আছে। একেবারে সাম্প্রতিক ঘটনা হলো সালাহউদ্দিন আহমেদের নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার ঘটনা। সবকটি রাষ্ট্রীয় আইন রক্ষাকারী সংস্থা নির্বিকারে বলেছে যে, এই নিখোঁজের ব্যাপারটি তারা জানেন না। নিখোঁজের ব্যাপারে তারা যে খুব একটা তৎপর তাও মনে হচ্ছে না। জনগণের বিশ্বাস বিরোধী দলকে দমন করার জন্য রাষ্ট্রই তাকে 'নিখোঁজ' করেছে, যার অপর নাম গুম।

সবচেয়ে দুঃখজনক ঘটনা হলো এই যে, স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী গুম হওয়ার ব্যাপারে সরকারের দায়িত্বকে অস্বীকার করে উপহাসছলে মন্তব্য ছুড়ে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, 'আট বস্তা ময়লার সঙ্গে তাকে পাচার করার জবাব খালেদা জিয়াই দিতে পারেন'। এমন তির্যক মন্তব্য প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে আশা করি না। হয়তো তিনি রসিকতা করেছেন। কিন্তু বড় নির্মম রসিকতা। 'বাবু যত বলে পারিষদ-দল বলে তার শতগুণ।' প্রধানমন্ত্রীর এহেন মন্তব্য অন্যান্য মন্ত্রী, সরকারদলীয় নেতা-উপনেতাদের উৎসাহিত করেছে আরও বেশি। তারা প্রায় সবাই সুর মিলিয়ে বলতে শুরু করলেন, সালাহউদ্দিন আহমেদ নিজেই আত্দগোপনে গেছেন। মন্ত্রী হয়েছেন, তবু এতটুকু কাণ্ডজ্ঞান তৈরি হলো না যে, নিখোঁজ হলে খুঁজে বের করার দায়িত্ব কিন্তু সরকারেরই। অবশ্য সরকার এসব বিষয় নিয়ে সামান্যই মাথা ঘামায়। আর মন্ত্রীদের জিহ্বায় কোনো লাগাম বাঁধা নেই। মন্ত্রীদের বিভিন্ন ধরনের বক্তব্য আগেও 'বাংলাদেশ প্রতিদিনের' পাতায় উল্লেখ করেছি, যা তাদের অর্বাচীন, বালখিল্যতার নিদর্শন তুলে ধরে। পুনরাবৃত্তি হলেও দুই একটি উদাহরণ আবারও উল্লেখ করছি। জনৈক মন্ত্রী বলেছেন, খালেদা জিয়ার বাসার সামনে বালুর ট্রাক রাখা হয়েছিল বাড়ি মেরামত করার জন্য। আরেক মন্ত্রী বলেছিলেন, খালেদা জিয়ার বাড়ির বিদ্যুতের লাইন কেটে দেওয়া হবে। হয়েও ছিল তাই। অন্য আরেক মন্ত্রী বললেন, খালেদা জিয়ার খাবার ও পানি সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হবে। হলোও তাই। বাইরে থেকে খাবার আনতে বাধা দিল কর্তব্যরত পুলিশ। অন্য আরেক মন্ত্রী বলেছিলেন, পাকিস্তান দূতাবাসে তালা মেরে দেওয়া হবে। (এখনো পর্যন্ত তা করা হয়নি)। মন্ত্রীদের কথা শুনতে শুনতে হাসিও পায়, কান্নাও পায়। ভাবি 'হায় এ কোন দেশে বাস করছি'।

মন্ত্রীরা যখন আবোল-তাবোল বলে চলেছেন, তখন অবশ্য আওয়ামী লীগের নেতা ও বিদায়ী মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত অনেক দিন পর একটা বুদ্ধিমানের মতো কথা বলেছেন। জনাব সালাহউদ্দিন আহমেদের নিখোঁজ হওয়ার ব্যাপারে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন, 'সালাহউদ্দিন আহমেদকে খুঁজে না পাওয়া রাজনীতির জন্য অশনি সংকেত।' বাস্তবিকই আমরা অশনি সংকেত লক্ষ্য করতে পারছি।

সালাহউদ্দিন আহমেদের স্ত্রী যখন অভিযোগ করেন, তখন পুলিশ পাল্টা অভিযোগ করেছিল যে, তিনি নাকি দেরিতে থানায় জিডি করেছেন। আসল কথা হলো প্রথমে থানা জিডি নিতে চায়নি। পুলিশ যে এই রকম আচরণ করে, জিডি নিতে চায় না, তা কোনো নতুন খবর নয়। সালাহউদ্দিন আহমেদের স্ত্রী যখন হাইকোর্টে গেলেন, তখন সবকটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নির্বিকার বলে বসল যে, তারা কিছুই জানেন না। ব্যাস, তাদের দায়িত্ব শেষ। এরপর তদন্তে আর কী রিপোর্ট বের হবে, তা তো জানা কথা। জনগণও পুলিশের প্রতি সামান্যতম ভরসা রাখছে না। রক্ষক যদি ভক্ষক হয় তবে তো তারা বড় অসহায় বোধ করেন। এটাই পাবলিক পারসেপশন।

পুলিশ যাই বলুক, অথবা না বলে নির্বিকার থাকুক, তারা দায় কিন্তু এড়াতে পারবেন না। বহু সাক্ষী আছেন, যারা প্রত্যক্ষদর্শী। তারা বলছেন, তারা দেখেছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জনাব সালাহউদ্দিনকে তাদের গাড়িতে উঠিয়ে নিয়ে গেছে। তারপর থেকে নিখোঁজ। সালাহউদ্দিন আহমেদ একজন বিশিষ্ট ব্যক্তি। তিনি যে গোয়েন্দা পুলিশের নজরদারির মধ্যে ছিলেন, তা ধরে নেওয়া যায়। তবে তার বিরুদ্ধে কোনো মামলা ছিল বলে জানা নেই। থাকুক বা নাই থাকুক, কাউকে গুম করার অধিকার কি পুলিশকে আইন দিয়েছে? এর আগের আরেকটি ঘটনার কথা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা এবং সাবেক মন্ত্রী ও পররাষ্ট্র সচিব জনাব রিয়াজ রহমান, যাকে সবাই সজ্জন ব্যক্তি বলেই জানেন, তিনি হঠাৎ করে গুলিবিদ্ধ হলেন। কে বা কারা করেছে তা এখনো রহস্যাবৃত। তার পায়ে যে ধরনের বুলেট পাওয়া গেছে, তা নাকি সাধারণ সন্ত্রাসীদের কাছে থাকার কথা নয়। এসব হচ্ছে কি। হঠাৎ করে ক্রসফায়ার ও বন্দুকযুদ্ধের নামে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বেড়ে গেল। বিচারবহির্ভূত হত্যার জন্য কত রকমের মিথ্যাচার করা হচ্ছে। সর্বশেষ যে কৌশলটি পুলিশ বা সরকার গ্রহণ করেছে তা হলো গণপিটুনির নাটক। নিজস্ব লোকজন দিয়ে গণপিটুনির নাটক সাজালেও না হয় বোঝা যেত। কিন্তু তাও নয়। গণপিটুনির কোনো ঘটনাই ঘটেনি। ঢাকার মিরপুরে তিন যুবককে স্রেফ গুলি করে হত্যা করে বলা হলো গণপিটুনিতে মারা গেছেন। পুলিশেরই ময়নাতদন্তের রিপোর্টে পাওয়া গেল, তিন যুবকের গায়ে মোট ৫৬টি বুলেটের চিহ্ন। তাহলে গণপিটুনিতে অংশগ্রহণকারী সাধারণ জনগণের হাতে কি রাইফেল ছিল? তাই যদি হয়ে থাকে তাহলে পুলিশ করছিল কি? নাকি পুলিশই জনগণকে রাইফেল সরবরাহ করেছিল?

এসব প্রশ্নের কোনো উত্তর নেই। উত্তরের নামে আরও যেসব মিথ্যা কথা শোনা যাবে, তা গোয়েবলসকেও হার মানাবে। আর পুলিশ জবাবদিহির ধারও ধারে না। কিন্তু গণতান্ত্রিক দেশে পুলিশকে তো জবাবদিহি করতে হবে। হায় গণতন্ত্র! পুলিশের কাছে কে জবাব চাইবে? জনগণ পুলিশের কাছে চাইতে গেলে আবার না কোন বিপদ ডেকে আনা হবে। এবারের পার্লামেন্ট তো সত্যিকার অর্থে নির্বাচিত নয়। সেখানেও তাই এমন প্রশ্ন উত্থাপন করা হবে না, পাছে সরকার বিব্রত হয়। বুদ্ধিজীবীরা অথবা তথাকথিত সুশীল সমাজ হয়তো কথা বলতে পারেন। দুর্ভাগ্য এই দেশের। তারাও দ্বিধাবিভক্ত। এখানে অওয়ামীপন্থি অথবা বিএনপিপন্থি বুদ্ধিজীবী। নিরপেক্ষ বুদ্ধিজীবীর সংখ্যা খুব কম। দলকানা বুদ্ধিজীবীরা বস্তুত স্বতন্ত্র সত্তা বহু আগেই হারিয়ে বসেছেন। আওয়ামীপন্থি বুদ্ধিজীবী বা সুশীল সমাজ পেট্রলবোমা নিয়ে প্রতিবাদ সভা করবেন, বিবৃতি দেবেন কিন্তু গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যার ব্যাপারে নিশ্চুপ থাকবেন। অন্যদিকে বিএনপিপন্থি বুদ্ধিজীবীরা অধিকাংশ হয় ভয়ে চুপসে গেছেন, অথবা সরকারের সমালোচনা করলেও পেট্রলবোমার ব্যাপারে নিশ্চুপ থাকবেন। এ বড় দুর্ভাগ্যের বিষয়। এমনটা অতীতে কখনো ছিল না।

সংবাদপত্রে খুব সাবধানে হলেও কিছু কিছু লেখা হয়। তাও অবাধ স্বাধীনতা নেই। পটুয়াখালীর বাউফলের সাংবাদিককে পুলিশি হেফাজতে যেভাবে নির্যাতন চালানো হয়েছে তার কোনো প্রতিকার কি হয়েছে? বিজ্ঞ আদালত নির্যাতিত সাংবাদিক মিজানুর রহমানকে জামিন দেননি। তবে কারাগারে চিকিৎসার আদেশ দিয়েছেন। কিন্তু নির্যাতনকারী পুলিশের কি বিচার হবে?

হঠাৎ করে পুরনো কথা মনে পড়ে গেল। খালেদা জিয়ার ২০০১-২০০৬ সালের প্রধানমন্ত্রিত্বের আমলে ক্লিনহার্ট অপারেশনের সময় অনেক নিরপরাধ ব্যক্তি নির্যাতিত হয়েছিলেন, অনেকে মৃত্যুবরণ করেছেন। খালেদা জিয়া তখন পার্লামেন্টে আইন পাস করে নির্যাতনকারী যৌথবাহিনীর সদস্যদের জন্য দায়মুক্তি দিয়েছিলেন। আজকে যখন তার দলের কর্মীরা নির্যাতিত হচ্ছেন, তখন কি তার একবারও মনে পড়ে নিজের অতীতের কথা? সম্ভবত নয়।

বস্তুত এটা প্রমাণিত যে, এই দুটি বড় দল কেউই গণতন্ত্রে বিশ্বাস করেন না। অতীতেও করেননি, এখনো করছেন না। পেট্রলবোমা গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি নয়। অন্যদিকে গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যার রাজনৈতিক কালচার ফ্যাসিবাদী প্রবণতারই লক্ষণ মাত্র। আমরা এই দুই ধরনের রাজনৈতিক কালচারের অবসান চাই। বস্তুত একটা আরেকটাকে উসকে দিচ্ছে।

যত বেশি পেট্রলবোমা ব্যবহৃত হবে, তত বেশি সন্ত্রাসবাদ দমনের নামে সরকার কর্তৃত্ববাদী, অগণতান্ত্রিক স্বৈরাচারী হয়ে উঠবে। অন্যদিকে সরকার যত বেশি রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস প্রয়োগ করবে, তত বেশি গোপন সন্ত্রাসী তৎপরতা বৃদ্ধি পাবে। রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস ও দলীয় সন্ত্রাস দুটোই বন্ধ করতে হবে। এর জন্য আমরা এখনো আশা করব, সব পক্ষের শুভবুদ্ধির উদয় হবে। উভয় পক্ষই সন্ত্রাসের পথ পরিহার করে গণতান্ত্রিক পথে আসবে। বিরোধী পক্ষকে অবশ্যই ইতিমধ্যে অকেজো হয়ে যাওয়া অবরোধ-হরতাল প্রত্যাহার করতে হবে। কারণ অবরোধের সুযোগেই পেট্রলবোমার সন্ত্রাস বিস্তার লাভ করছে (যদি ধরেও নিই যে, বিএনপি এই কাজ করছে না)। অন্যদিকে সরকারকে স্বীয় উদ্যোগে ব্যবস্থা নিতে হবে যাতে বিরোধী দল সংবিধানে বর্ণিত গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগের পুরো সুযোগ নিতে পারে। সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদককে মুক্তি দিতে হবে এবং সবার জন্য সভা-সমিতির পরিপূর্ণ সুযোগ দিতে হবে। একই সঙ্গে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করে যুদ্ধাপরাধীর বিচার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে হবে।

তারপর সব কার্যকর রাজনৈতিক দল (অবশ্যই জামায়াত বাদে), সুশীল সমাজ, শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধি, বুদ্ধিজীবীদের নিয়ে মহাসংলাপের ব্যবস্থা করতে হবে, যেখানে নির্বাচনের বিষয়াদি, গণতান্ত্রিক আচরণের বিধিমালা ইত্যাদি আলোচিত হবে এবং আমরা একটা সাধারণ ঐকমত্যে পৌঁছতে সক্ষম হব। তবে এখন পর্যন্ত সেরকম সম্ভাবনা কমই দেখা যাচ্ছে। সেই ক্ষেত্রে আমরা বেশ দীর্ঘ সময়ের জন্য আরও গভীরতর অন্ধকারে নিমজ্জিত হতে পারি বলেই আশঙ্কা হয়।

লেখক : রাজনীতিক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন