শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ মার্চ, ২০১৫

পেট্রলবোমা আর গুমের রাজনৈতিক কালচার

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
পেট্রলবোমা আর গুমের রাজনৈতিক কালচার

একদিকে পেট্রলবোমা, অপরদিকে গুম, বন্দুকযুদ্ধ ও ক্রসফায়ারের ঘটনা- দুইয়ে মিলে যে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা আমাদের দেশের ইতিহাসে অতীতে কখনোই ছিল না। এর জন্য দায়ী দুটি বড় দল- বিরোধী ২০ দলীয় জোট বিএনপি ও জামায়াত এবং সরকারি দল। বিরোধী জোট যতই অস্বীকার করুক পেট্রলবোমার দায়ভার তাদেরই গ্রহণ করতে হবে। অন্যদিকে সরকারও যতই অস্বীকার করুক না কেন, এ পর্যন্ত সবকটি ক্রসফায়ার অথবা গণপিটুনির নামে রাষ্ট্রীয় সংস্থা কর্তৃক বিচারবহির্ভূত হত্যার দায়ভার তাদের নিতে হবে। তার সঙ্গে এই আমলে যুক্ত হয়েছে 'গুম' নামক ভয়ঙ্কর অপরাধটি। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এটা যে রাষ্ট্রীয় সংস্থাসমূহ করেছে তাও জনগণ বিশ্বাস করে। এই রকম বিশ্বাসের পেছনে যথেষ্ট প্রমাণও জনগণের কাছে আছে। একেবারে সাম্প্রতিক ঘটনা হলো সালাহউদ্দিন আহমেদের নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার ঘটনা। সবকটি রাষ্ট্রীয় আইন রক্ষাকারী সংস্থা নির্বিকারে বলেছে যে, এই নিখোঁজের ব্যাপারটি তারা জানেন না। নিখোঁজের ব্যাপারে তারা যে খুব একটা তৎপর তাও মনে হচ্ছে না। জনগণের বিশ্বাস বিরোধী দলকে দমন করার জন্য রাষ্ট্রই তাকে 'নিখোঁজ' করেছে, যার অপর নাম গুম।

সবচেয়ে দুঃখজনক ঘটনা হলো এই যে, স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী গুম হওয়ার ব্যাপারে সরকারের দায়িত্বকে অস্বীকার করে উপহাসছলে মন্তব্য ছুড়ে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, 'আট বস্তা ময়লার সঙ্গে তাকে পাচার করার জবাব খালেদা জিয়াই দিতে পারেন'। এমন তির্যক মন্তব্য প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে আশা করি না। হয়তো তিনি রসিকতা করেছেন। কিন্তু বড় নির্মম রসিকতা। 'বাবু যত বলে পারিষদ-দল বলে তার শতগুণ।' প্রধানমন্ত্রীর এহেন মন্তব্য অন্যান্য মন্ত্রী, সরকারদলীয় নেতা-উপনেতাদের উৎসাহিত করেছে আরও বেশি। তারা প্রায় সবাই সুর মিলিয়ে বলতে শুরু করলেন, সালাহউদ্দিন আহমেদ নিজেই আত্দগোপনে গেছেন। মন্ত্রী হয়েছেন, তবু এতটুকু কাণ্ডজ্ঞান তৈরি হলো না যে, নিখোঁজ হলে খুঁজে বের করার দায়িত্ব কিন্তু সরকারেরই। অবশ্য সরকার এসব বিষয় নিয়ে সামান্যই মাথা ঘামায়। আর মন্ত্রীদের জিহ্বায় কোনো লাগাম বাঁধা নেই। মন্ত্রীদের বিভিন্ন ধরনের বক্তব্য আগেও 'বাংলাদেশ প্রতিদিনের' পাতায় উল্লেখ করেছি, যা তাদের অর্বাচীন, বালখিল্যতার নিদর্শন তুলে ধরে। পুনরাবৃত্তি হলেও দুই একটি উদাহরণ আবারও উল্লেখ করছি। জনৈক মন্ত্রী বলেছেন, খালেদা জিয়ার বাসার সামনে বালুর ট্রাক রাখা হয়েছিল বাড়ি মেরামত করার জন্য। আরেক মন্ত্রী বলেছিলেন, খালেদা জিয়ার বাড়ির বিদ্যুতের লাইন কেটে দেওয়া হবে। হয়েও ছিল তাই। অন্য আরেক মন্ত্রী বললেন, খালেদা জিয়ার খাবার ও পানি সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হবে। হলোও তাই। বাইরে থেকে খাবার আনতে বাধা দিল কর্তব্যরত পুলিশ। অন্য আরেক মন্ত্রী বলেছিলেন, পাকিস্তান দূতাবাসে তালা মেরে দেওয়া হবে। (এখনো পর্যন্ত তা করা হয়নি)। মন্ত্রীদের কথা শুনতে শুনতে হাসিও পায়, কান্নাও পায়। ভাবি 'হায় এ কোন দেশে বাস করছি'।

মন্ত্রীরা যখন আবোল-তাবোল বলে চলেছেন, তখন অবশ্য আওয়ামী লীগের নেতা ও বিদায়ী মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত অনেক দিন পর একটা বুদ্ধিমানের মতো কথা বলেছেন। জনাব সালাহউদ্দিন আহমেদের নিখোঁজ হওয়ার ব্যাপারে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন, 'সালাহউদ্দিন আহমেদকে খুঁজে না পাওয়া রাজনীতির জন্য অশনি সংকেত।' বাস্তবিকই আমরা অশনি সংকেত লক্ষ্য করতে পারছি।

সালাহউদ্দিন আহমেদের স্ত্রী যখন অভিযোগ করেন, তখন পুলিশ পাল্টা অভিযোগ করেছিল যে, তিনি নাকি দেরিতে থানায় জিডি করেছেন। আসল কথা হলো প্রথমে থানা জিডি নিতে চায়নি। পুলিশ যে এই রকম আচরণ করে, জিডি নিতে চায় না, তা কোনো নতুন খবর নয়। সালাহউদ্দিন আহমেদের স্ত্রী যখন হাইকোর্টে গেলেন, তখন সবকটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নির্বিকার বলে বসল যে, তারা কিছুই জানেন না। ব্যাস, তাদের দায়িত্ব শেষ। এরপর তদন্তে আর কী রিপোর্ট বের হবে, তা তো জানা কথা। জনগণও পুলিশের প্রতি সামান্যতম ভরসা রাখছে না। রক্ষক যদি ভক্ষক হয় তবে তো তারা বড় অসহায় বোধ করেন। এটাই পাবলিক পারসেপশন।

পুলিশ যাই বলুক, অথবা না বলে নির্বিকার থাকুক, তারা দায় কিন্তু এড়াতে পারবেন না। বহু সাক্ষী আছেন, যারা প্রত্যক্ষদর্শী। তারা বলছেন, তারা দেখেছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জনাব সালাহউদ্দিনকে তাদের গাড়িতে উঠিয়ে নিয়ে গেছে। তারপর থেকে নিখোঁজ। সালাহউদ্দিন আহমেদ একজন বিশিষ্ট ব্যক্তি। তিনি যে গোয়েন্দা পুলিশের নজরদারির মধ্যে ছিলেন, তা ধরে নেওয়া যায়। তবে তার বিরুদ্ধে কোনো মামলা ছিল বলে জানা নেই। থাকুক বা নাই থাকুক, কাউকে গুম করার অধিকার কি পুলিশকে আইন দিয়েছে? এর আগের আরেকটি ঘটনার কথা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা এবং সাবেক মন্ত্রী ও পররাষ্ট্র সচিব জনাব রিয়াজ রহমান, যাকে সবাই সজ্জন ব্যক্তি বলেই জানেন, তিনি হঠাৎ করে গুলিবিদ্ধ হলেন। কে বা কারা করেছে তা এখনো রহস্যাবৃত। তার পায়ে যে ধরনের বুলেট পাওয়া গেছে, তা নাকি সাধারণ সন্ত্রাসীদের কাছে থাকার কথা নয়। এসব হচ্ছে কি। হঠাৎ করে ক্রসফায়ার ও বন্দুকযুদ্ধের নামে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বেড়ে গেল। বিচারবহির্ভূত হত্যার জন্য কত রকমের মিথ্যাচার করা হচ্ছে। সর্বশেষ যে কৌশলটি পুলিশ বা সরকার গ্রহণ করেছে তা হলো গণপিটুনির নাটক। নিজস্ব লোকজন দিয়ে গণপিটুনির নাটক সাজালেও না হয় বোঝা যেত। কিন্তু তাও নয়। গণপিটুনির কোনো ঘটনাই ঘটেনি। ঢাকার মিরপুরে তিন যুবককে স্রেফ গুলি করে হত্যা করে বলা হলো গণপিটুনিতে মারা গেছেন। পুলিশেরই ময়নাতদন্তের রিপোর্টে পাওয়া গেল, তিন যুবকের গায়ে মোট ৫৬টি বুলেটের চিহ্ন। তাহলে গণপিটুনিতে অংশগ্রহণকারী সাধারণ জনগণের হাতে কি রাইফেল ছিল? তাই যদি হয়ে থাকে তাহলে পুলিশ করছিল কি? নাকি পুলিশই জনগণকে রাইফেল সরবরাহ করেছিল?

এসব প্রশ্নের কোনো উত্তর নেই। উত্তরের নামে আরও যেসব মিথ্যা কথা শোনা যাবে, তা গোয়েবলসকেও হার মানাবে। আর পুলিশ জবাবদিহির ধারও ধারে না। কিন্তু গণতান্ত্রিক দেশে পুলিশকে তো জবাবদিহি করতে হবে। হায় গণতন্ত্র! পুলিশের কাছে কে জবাব চাইবে? জনগণ পুলিশের কাছে চাইতে গেলে আবার না কোন বিপদ ডেকে আনা হবে। এবারের পার্লামেন্ট তো সত্যিকার অর্থে নির্বাচিত নয়। সেখানেও তাই এমন প্রশ্ন উত্থাপন করা হবে না, পাছে সরকার বিব্রত হয়। বুদ্ধিজীবীরা অথবা তথাকথিত সুশীল সমাজ হয়তো কথা বলতে পারেন। দুর্ভাগ্য এই দেশের। তারাও দ্বিধাবিভক্ত। এখানে অওয়ামীপন্থি অথবা বিএনপিপন্থি বুদ্ধিজীবী। নিরপেক্ষ বুদ্ধিজীবীর সংখ্যা খুব কম। দলকানা বুদ্ধিজীবীরা বস্তুত স্বতন্ত্র সত্তা বহু আগেই হারিয়ে বসেছেন। আওয়ামীপন্থি বুদ্ধিজীবী বা সুশীল সমাজ পেট্রলবোমা নিয়ে প্রতিবাদ সভা করবেন, বিবৃতি দেবেন কিন্তু গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যার ব্যাপারে নিশ্চুপ থাকবেন। অন্যদিকে বিএনপিপন্থি বুদ্ধিজীবীরা অধিকাংশ হয় ভয়ে চুপসে গেছেন, অথবা সরকারের সমালোচনা করলেও পেট্রলবোমার ব্যাপারে নিশ্চুপ থাকবেন। এ বড় দুর্ভাগ্যের বিষয়। এমনটা অতীতে কখনো ছিল না।

সংবাদপত্রে খুব সাবধানে হলেও কিছু কিছু লেখা হয়। তাও অবাধ স্বাধীনতা নেই। পটুয়াখালীর বাউফলের সাংবাদিককে পুলিশি হেফাজতে যেভাবে নির্যাতন চালানো হয়েছে তার কোনো প্রতিকার কি হয়েছে? বিজ্ঞ আদালত নির্যাতিত সাংবাদিক মিজানুর রহমানকে জামিন দেননি। তবে কারাগারে চিকিৎসার আদেশ দিয়েছেন। কিন্তু নির্যাতনকারী পুলিশের কি বিচার হবে?

হঠাৎ করে পুরনো কথা মনে পড়ে গেল। খালেদা জিয়ার ২০০১-২০০৬ সালের প্রধানমন্ত্রিত্বের আমলে ক্লিনহার্ট অপারেশনের সময় অনেক নিরপরাধ ব্যক্তি নির্যাতিত হয়েছিলেন, অনেকে মৃত্যুবরণ করেছেন। খালেদা জিয়া তখন পার্লামেন্টে আইন পাস করে নির্যাতনকারী যৌথবাহিনীর সদস্যদের জন্য দায়মুক্তি দিয়েছিলেন। আজকে যখন তার দলের কর্মীরা নির্যাতিত হচ্ছেন, তখন কি তার একবারও মনে পড়ে নিজের অতীতের কথা? সম্ভবত নয়।

বস্তুত এটা প্রমাণিত যে, এই দুটি বড় দল কেউই গণতন্ত্রে বিশ্বাস করেন না। অতীতেও করেননি, এখনো করছেন না। পেট্রলবোমা গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি নয়। অন্যদিকে গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যার রাজনৈতিক কালচার ফ্যাসিবাদী প্রবণতারই লক্ষণ মাত্র। আমরা এই দুই ধরনের রাজনৈতিক কালচারের অবসান চাই। বস্তুত একটা আরেকটাকে উসকে দিচ্ছে।

যত বেশি পেট্রলবোমা ব্যবহৃত হবে, তত বেশি সন্ত্রাসবাদ দমনের নামে সরকার কর্তৃত্ববাদী, অগণতান্ত্রিক স্বৈরাচারী হয়ে উঠবে। অন্যদিকে সরকার যত বেশি রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস প্রয়োগ করবে, তত বেশি গোপন সন্ত্রাসী তৎপরতা বৃদ্ধি পাবে। রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস ও দলীয় সন্ত্রাস দুটোই বন্ধ করতে হবে। এর জন্য আমরা এখনো আশা করব, সব পক্ষের শুভবুদ্ধির উদয় হবে। উভয় পক্ষই সন্ত্রাসের পথ পরিহার করে গণতান্ত্রিক পথে আসবে। বিরোধী পক্ষকে অবশ্যই ইতিমধ্যে অকেজো হয়ে যাওয়া অবরোধ-হরতাল প্রত্যাহার করতে হবে। কারণ অবরোধের সুযোগেই পেট্রলবোমার সন্ত্রাস বিস্তার লাভ করছে (যদি ধরেও নিই যে, বিএনপি এই কাজ করছে না)। অন্যদিকে সরকারকে স্বীয় উদ্যোগে ব্যবস্থা নিতে হবে যাতে বিরোধী দল সংবিধানে বর্ণিত গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগের পুরো সুযোগ নিতে পারে। সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদককে মুক্তি দিতে হবে এবং সবার জন্য সভা-সমিতির পরিপূর্ণ সুযোগ দিতে হবে। একই সঙ্গে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করে যুদ্ধাপরাধীর বিচার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে হবে।

তারপর সব কার্যকর রাজনৈতিক দল (অবশ্যই জামায়াত বাদে), সুশীল সমাজ, শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধি, বুদ্ধিজীবীদের নিয়ে মহাসংলাপের ব্যবস্থা করতে হবে, যেখানে নির্বাচনের বিষয়াদি, গণতান্ত্রিক আচরণের বিধিমালা ইত্যাদি আলোচিত হবে এবং আমরা একটা সাধারণ ঐকমত্যে পৌঁছতে সক্ষম হব। তবে এখন পর্যন্ত সেরকম সম্ভাবনা কমই দেখা যাচ্ছে। সেই ক্ষেত্রে আমরা বেশ দীর্ঘ সময়ের জন্য আরও গভীরতর অন্ধকারে নিমজ্জিত হতে পারি বলেই আশঙ্কা হয়।

লেখক : রাজনীতিক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন