শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:০৯, শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫

পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি

ধর্ষণ জিনিসটা আগে ছিল না এমন নয়। ছিল; তবে সীমিত পরিমাণে। গণধর্ষণের এবং শিশুধর্ষণের খবর পাওয়া যেত না। একাত্তরে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীই বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো নির্বিচারে ধর্ষণ ও গণধর্ষণ শুরু করে। মার খেয়ে এবং লেজ গুটিয়ে তারা পালিয়েছে; কিন্তু গণধর্ষণ থামেনি; বরং ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। মহামারিই বলা যায়। সঙ্গে ঘটছে শিশুধর্ষণ, আগে যা অকল্পনীয় ছিল। লিখতে লিখতে কয়েকটি ঘটনার খবর জানা গেল। যেমন একজন নারী সাংবাদিককে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ। রাজধানী ঢাকাতেই ঘটেছে ঘটনা। তিনি একটি সংবাদপত্রে কাজ করেন। রাতে বের হয়েছিলেন রাজধানীরই একটি এলাকায় অশ্লীল ভিডিও বানিয়ে ব্ল্যাকমেলিংয়ের কারবার চলছে এমন খবর পেয়ে তথ্য অনুসন্ধানের জন্য। সেখানে গেলে ১৬ ব্যক্তি তাঁকে ঘেরাও করে, তারা তাঁকে একটি নির্মাণাধীন ভবনে নিয়ে যায় এবং দলবদ্ধভাবে ধর্ষণ করে। আরেকটি খবর, ধর্ষণের অভিযোগে আটক কিশোরকে পুলিশের হাত থেকে ছিনিয়ে মারধর। (অর্থাৎ পুলিশের ওপর মানুষের আস্থা নেই। অন্য একটি খবর, রাতের বেলা আটকে নারীকে ‘দলবদ্ধ’ ধর্ষণ, দুজন গ্রেপ্তার; রাজধানীর পল্লবীতে। আরও কয়েকটি খবর এ রকমের : ঝিনাইদহে ছুরি ধরে ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ। নারায়ণগঞ্জে সাত বছরের শিশুধর্ষণ, ৫ হাজার টাকায় মীমাংসার চেষ্টা। পাঁচ জেলায় শিশুধর্ষণ ও ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ। নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলায় ধর্ষণের ভয় দেখিয়ে এক বিধবার ঘরে ডাকাতির অভিযোগ। নীলফামারীতে সাত বছরের শিশুধর্ষণ, তিনজন গ্রেপ্তার। অতিশয় মর্মান্তিক খবরও আছে। যেমন হবিগঞ্জে দলবদ্ধ ধর্ষণের খবর শুনে প্রাণ হারিয়েছেন শিশুটির পিতা। কেবল কিশোর এবং যুবকরাই নয়, ৭০ বছরের বৃদ্ধও ওই অপকর্ম করেছে। একটি নয়, দুটি শিশুকে ধর্ষণের দায়ে সে অভিযুক্ত। এবং ঘটনাটি ঘটেছে সংস্কৃতিচর্চার জন্য এককালে বিখ্যাত ঢাকার বিক্রমপুর এলাকায়।

ফেসবুকে পরিচয় কেমন বিপজ্জনক হতে পারে তার নমুনা তো অহরহই পাওয়া যায়। একটি ঘটনা এরকমের। অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীটি বাবা-মায়ের সঙ্গে থাকত, রাজধানীতেই। জানুয়ারির ১৬ তারিখে সে নিখোঁজ হয়ে যায়। বাসায় বলে গিয়েছিল কেনাকাটা করতে যাচ্ছে। ১৪ দিন পরে পুলিশ রবিন নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করে। তার স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে মেয়েটির লাশ উদ্ধার করা হয়, হাতিরঝিল থেকে। মাঝখানের ঘটনা মেয়েটিকে ফোনে ডেকে নিয়ে ওই যুবক ও তার চার বন্ধু মিলে ধর্ষণ করে। অত্যাচারে মেয়েটির মৃত্যু ঘটলে তার লাশ বস্তায় পুরে মধ্যরাতে হাতিরঝিলে নিয়ে ফেলে দেয়। আরেক খবর, ফোনে পরিচয় নারায়ণগঞ্জের এক মেয়ের সঙ্গে এক যুবকের। যুবকটি তাকে প্রতিশ্রুতি দেয় মালয়েশিয়ার ভিসা পাইয়ে দেবে। সেজন্য মেয়েটি সরল বিশ্বাসে যুবকটিকে ১ লাখ টাকাও দেয়। কিন্তু ভিসা সে পায়নি। পাচ্ছে না দেখে সে তাগাদা দেয়। যুবকটি তাকে ঢাকার একটি হোটেলে এসে টাকা নিয়ে যেতে বলে। শেওড়াপাড়ার এক হোটেলে মেয়েটি আসে। পরের ঘটনা তাকে সেখানে আটক করে আট-দশজন মিলে ধর্ষণ করার।

খবরের তো শেষ নেই। নোয়াখালীতে মাদরাসার প্রথম শ্রেণির ছাত্রীর লাশ পাওয়া গেছে কচুরিপানার নিচে। ধর্ষণের পর হত্যা করে তাকে লুকিয়ে রাখা হয়েছিল। ওদিকে মাদরাসার প্রথম শ্রেণির নয়, শিশু শ্রেণির শিক্ষার্থীর লাশ পাওয়া গেছে, সেপটিক ট্যাংকে, রংপুরে।

পুলিশের কমিশনার বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দটি তিনি পছন্দ করেন না। ধর্ষণের বদলে গণমাধ্যমকে নারী নির্যাতনের মতো ভদ্রোচিত শব্দ ব্যবহারের অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি। ধর্ষণ শব্দটি অবশ্যই বিশ্রী, কিন্তু বাস্তবতা যে শব্দের চেয়েও ভয়ংকর সেটা তিনি অস্বীকার করবেন কী করে? করতে পারেননি। বরং ধর্ষণ শব্দটি ব্যবহার করায় আপত্তি জানানোর জন্য পাবলিকের কাছে তাঁকে ক্ষমা চাইতে হয়েছে। সত্য এটাই, ধর্ষণের ভয়ংকরতাকে ভদ্র কোনো শব্দ দিয়ে আড়াল করা যাবে না; তার নিষ্ঠুরতা ও পরিমাণ বৃদ্ধিকেও ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রেখে কমানো সম্ভব নয়। কেবল ধর্ষণ নয়, বলাৎকারও চলছে। মাদরাসার শিক্ষক ধরা পড়ছেন বলাৎকারের অভিযোগে। মাদরাসার ব্যবস্থাপকও ওই কাজ করছেন।

এসবের কারণ কী? বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে প্রথম কারণ পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থা। এই ব্যবস্থায় পুরুষ মাত্রই ভাবতে প্ররোচিত হয়, সে কর্তা; জন্মগতভাবেই নারী, কন্যা-শিশু, এমনকি পুরুষ-শিশুর ওপর কর্তৃত্ব করার অধিকার তার রয়েছে। সেই কর্তৃত্বের স্থূলতম প্রকাশ ধর্ষণ। কিন্তু কেবল কর্তৃত্ব তো নয়, পুঁজিবাদী ব্যবস্থা ভোগলিপ্সাকেও সযত্নে লালনপালন করে। ভোগেই সর্বসুখ, ভোগেই জীবন- এই বোধকে সজীব রাখার ব্যাপারে পুঁজিবাদ সক্রিয় থাকে। দ্বিতীয়ত, পুঁজিবাদীব্যবস্থা স্বৈরাচারী ও হিংস্র এবং সেসব যে কেমন হতে পারে তার প্রমাণ তো প্রতিনিয়তই পাওয়া যায়, খুব পরিষ্কারভাবেই পাওয়া যায় রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক কর্তৃপক্ষের আচার-আচরণে। ওই স্বৈরাচার ও হিংস্রতা সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে এবং অনুকরণীয় ও প্রতিপালনীয় আদর্শ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ধর্ষণ ওই কাজেরই একটি বটে।

দেখা যাচ্ছে, ধর্ষণকারীরা বেশ বেপরোয়া এবং প্রায়শ কাজটি তারা করে দলবদ্ধভাবে। বেপরোয়া হওয়ার প্রধান কারণ এই ধারণা, অপরাধ করলেও ধরা পড়বে না, ধরা পড়লেও ফাঁকফোকর দিয়ে বেরিয়ে যেতে পারবে। ধর্ষকদের ভিতর এই বোধও কাজ করে, তাদের হারাবার কিছুই নেই, কিন্তু পাওয়ার আছে সর্বসুখ।

ধর্ষণ যেহেতু একটি ক্ষমতা-সম্পর্ক, প্রবলের বলপ্রয়োগ দুর্বলের ওপর, তাই দলবদ্ধ হলে ক্ষমতা এবং সেই ক্ষমতা প্রয়োগের সাহস দুটোরই বৃদ্ধি ঘটে। (‘দশে মিলে করি কাজে’র বর্বরতম সংস্করণ বটে!) এটাও খেয়াল করার ব্যাপার, দেশে সুস্থ বিনোদনের ব্যবস্থা এখন লুপ্ত হওয়ার দশায়। সংস্কৃতির চর্চা যৎসামান্য। নাটক, গানবাজনা নেই, খেলার মাঠ উধাও, সিনেমা হলগুলো বন্ধ, পাঠাগার অনাকর্ষণীয়। উল্টো দিকে চলছে মাদক ও পর্নোগ্রাফির ব্যবসা। উন্নয়ন হচ্ছে, কিন্তু কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাচ্ছে না; ফলে বেকারত্ব এবং অপরাধ দুটোই বাড়ছে।

দেশে কিশোর আন্দোলন নেই; আছে কিশোর গ্যাং। বিপথগামী কিশোররা দলবদ্ধ হয়, ছিনতাই, খুনখারাবি, ধর্ষণ ইত্যাদি করে। তাদের অবরুদ্ধ বীরত্ব অপরাধের অন্ধকার গলি-ঘুপচি দিয়ে প্রকাশের পথ খুঁজে বেড়ায়। একাত্তরে এই কিশোররাই মুক্তিযুদ্ধ করেছে। তাদের কাছে সশস্ত্র ও প্রশিক্ষিত এবং ভয়াবহ রকমের হিংস্র পাকিস্তানি হানাদারেরা হার মেনেছে। এখন যুদ্ধ নেই, তারা তাই প্ররোচিত হচ্ছে অপরাধে। এটাকেও তারা যুদ্ধই মনে করে, তবে কার বিরুদ্ধে লড়ছে সেটা খেয়াল করার মতো বোধ তাদের নেই। শত্রুকে চিহ্নিত করতে পারলে তারুণ্য যে কেমন দুর্বার হতে পারে, তার প্রমাণ তো দেশের প্রতিটি অভ্যুত্থানেই পাওয়া গেছে। অভ্যুত্থানে নারী-পুরুষে কোনো ভেদাভেদ ছিল না; কিন্তু তার বাইরে সেটা ঠিকই ছিল। এবং অভ্যুত্থান শেষে সেই ব্যবধান সবেগে উত্থিত হয়েছে।

ধর্ষণের বিরুদ্ধে আইনি, বিচারিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সব ধরনের প্রতিরোধই গড়ে তোলা অত্যাবশ্যক। কিন্তু এটা ভুললে চলবে না, অপরাধের উৎস হচ্ছে ব্যক্তিমালিকানায় স্থির বিশ্বাসী পুঁজিবাদী উন্নয়ন; তাকে বিদায় না করতে পারলে পীড়ন থেকে আমাদের মুক্তি নেই; সংস্কার ও প্রতিরোধকে তাই নিয়ে যেতে হবে সামাজিক বিপ্লবের অভিমুখে। সমাজবিপ্লব ঘটেনি বলেই একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ কেবল যে অসমাপ্তই রয়ে গেছে তা নয়, তার অর্জনগুলোর অধিকাংশই ধূলিসাৎ হয়ে গেছে; এবং সে জায়গায় আগের চেয়েও জঘন্য সব অপরাধ ঘটছে, উৎপীড়ন বৃদ্ধি পেয়েছে।

সমাজ বিশ্লেষকরা লক্ষ করেছেন, বাংলাদেশের পুঁজিবাদী উন্নয়ন ধারার অভ্যন্তরে গ্রামাঞ্চলে নীরবে একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন ঘটে গেছে।

সেটি হলো, ঘরের তো অবশ্যই, ঘরের বাইরেও মেয়েদের ক্ষমতা বৃদ্ধি। ধর্ষণ যেমন সত্য, এই ক্ষমতায়নও তেমনি সত্য। মাগুরার ধর্ষিতা মেয়েটির মা যেভাবে সংসারের হাল ধরেছেন, সেভাবে বিপুল, কোথাও কোথাও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মেয়েরাই সংসারের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। যে পুরুষ আয়-রোজগার করেন, তিনি ঘরের বাইরে থাকেন; শহরে যান, চলে যান বিদেশে; কিন্তু কর্তৃত্ব তাদেরই। ব্যবস্থাটা নির্ভুলভাবেই পিতৃতান্ত্রিক। কিন্তু সংসার চালাতে হয় মেয়েদেরই। সন্তান পালন, পরিবারের সদস্যদের শিক্ষা, বিবাহ, খাওয়াদাওয়া, অসুখবিসুখে চিকিৎসা, খরচপাতি সব মেয়েদের ব্যবস্থাপনাতেই চলে। শহরেও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সংসারের দায়িত্বগুলো মায়েরাই পালন করেন।

মেয়েরা বেরিয়ে এসেছেন। তারা শহরের কারখানায় কাজ করেন, কাজের খোঁজে মধ্যপ্রাচ্যে পর্যন্ত চলে যান। এবং নিগৃহীত হন; দেশে ও বিদেশে। তবে জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানে যেটা দেখা গেল, তা হলো মেয়েদের অভূতপূর্ব অংশগ্রহণ। আমাদের সব আন্দোলনেই মেয়েরা থেকেছেন, কিন্তু এবার যে সংখ্যায় ও দৃঢ়তার সঙ্গে অংশ নিয়েছেন তেমনটা আগে কখনো দেখা যায়নি। অনেক জায়গাতে মেয়েরাই ছিলেন সামনের কাতারে এবং তাদের সামনে থাকাটা ছেলেদের সাহস, এমনকি আপেক্ষিক নিরাপত্তাও বৃদ্ধি করেছে। মাগুরার মেয়েটির ওপর নির্যাতনের প্রতিবাদে দেশব্যাপী যে প্রতিবাদ দেখা গেছে, তাতে মেয়েদের অংশগ্রহণ ছিল জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের চেয়েও শক্তিশালী। তারা বিক্ষোভ করেছেন এবং ঢাকায় পুলিশ সদস্যদের দ্বারা প্রহৃত পর্যন্ত হয়েছেন। মেয়েদের এই জাগরণ আশা জাগায়। তবে তাদের, যেমন ছেলেদেরও আরও অনেক পথ হাঁটতে হবে। সংস্কারে কুলাবে না। প্রয়োজন হবে সামাজিক বিপ্লবের। সংস্কার আগেও হয়েছে, ভবিষ্যতে আরও হবে, কিন্তু তাতে মূল যে সমস্যা, পুঁজিবাদী উন্নয়ন-সে সমস্যার সমাধান হবে না। পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থাটা বদলাবে না। সংস্কার বরং তাকে রক্ষা করতেই চাইবে।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা