শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:০৯, শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫

পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি

ধর্ষণ জিনিসটা আগে ছিল না এমন নয়। ছিল; তবে সীমিত পরিমাণে। গণধর্ষণের এবং শিশুধর্ষণের খবর পাওয়া যেত না। একাত্তরে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীই বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো নির্বিচারে ধর্ষণ ও গণধর্ষণ শুরু করে। মার খেয়ে এবং লেজ গুটিয়ে তারা পালিয়েছে; কিন্তু গণধর্ষণ থামেনি; বরং ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। মহামারিই বলা যায়। সঙ্গে ঘটছে শিশুধর্ষণ, আগে যা অকল্পনীয় ছিল। লিখতে লিখতে কয়েকটি ঘটনার খবর জানা গেল। যেমন একজন নারী সাংবাদিককে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ। রাজধানী ঢাকাতেই ঘটেছে ঘটনা। তিনি একটি সংবাদপত্রে কাজ করেন। রাতে বের হয়েছিলেন রাজধানীরই একটি এলাকায় অশ্লীল ভিডিও বানিয়ে ব্ল্যাকমেলিংয়ের কারবার চলছে এমন খবর পেয়ে তথ্য অনুসন্ধানের জন্য। সেখানে গেলে ১৬ ব্যক্তি তাঁকে ঘেরাও করে, তারা তাঁকে একটি নির্মাণাধীন ভবনে নিয়ে যায় এবং দলবদ্ধভাবে ধর্ষণ করে। আরেকটি খবর, ধর্ষণের অভিযোগে আটক কিশোরকে পুলিশের হাত থেকে ছিনিয়ে মারধর। (অর্থাৎ পুলিশের ওপর মানুষের আস্থা নেই। অন্য একটি খবর, রাতের বেলা আটকে নারীকে ‘দলবদ্ধ’ ধর্ষণ, দুজন গ্রেপ্তার; রাজধানীর পল্লবীতে। আরও কয়েকটি খবর এ রকমের : ঝিনাইদহে ছুরি ধরে ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ। নারায়ণগঞ্জে সাত বছরের শিশুধর্ষণ, ৫ হাজার টাকায় মীমাংসার চেষ্টা। পাঁচ জেলায় শিশুধর্ষণ ও ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ। নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলায় ধর্ষণের ভয় দেখিয়ে এক বিধবার ঘরে ডাকাতির অভিযোগ। নীলফামারীতে সাত বছরের শিশুধর্ষণ, তিনজন গ্রেপ্তার। অতিশয় মর্মান্তিক খবরও আছে। যেমন হবিগঞ্জে দলবদ্ধ ধর্ষণের খবর শুনে প্রাণ হারিয়েছেন শিশুটির পিতা। কেবল কিশোর এবং যুবকরাই নয়, ৭০ বছরের বৃদ্ধও ওই অপকর্ম করেছে। একটি নয়, দুটি শিশুকে ধর্ষণের দায়ে সে অভিযুক্ত। এবং ঘটনাটি ঘটেছে সংস্কৃতিচর্চার জন্য এককালে বিখ্যাত ঢাকার বিক্রমপুর এলাকায়।

ফেসবুকে পরিচয় কেমন বিপজ্জনক হতে পারে তার নমুনা তো অহরহই পাওয়া যায়। একটি ঘটনা এরকমের। অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীটি বাবা-মায়ের সঙ্গে থাকত, রাজধানীতেই। জানুয়ারির ১৬ তারিখে সে নিখোঁজ হয়ে যায়। বাসায় বলে গিয়েছিল কেনাকাটা করতে যাচ্ছে। ১৪ দিন পরে পুলিশ রবিন নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করে। তার স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে মেয়েটির লাশ উদ্ধার করা হয়, হাতিরঝিল থেকে। মাঝখানের ঘটনা মেয়েটিকে ফোনে ডেকে নিয়ে ওই যুবক ও তার চার বন্ধু মিলে ধর্ষণ করে। অত্যাচারে মেয়েটির মৃত্যু ঘটলে তার লাশ বস্তায় পুরে মধ্যরাতে হাতিরঝিলে নিয়ে ফেলে দেয়। আরেক খবর, ফোনে পরিচয় নারায়ণগঞ্জের এক মেয়ের সঙ্গে এক যুবকের। যুবকটি তাকে প্রতিশ্রুতি দেয় মালয়েশিয়ার ভিসা পাইয়ে দেবে। সেজন্য মেয়েটি সরল বিশ্বাসে যুবকটিকে ১ লাখ টাকাও দেয়। কিন্তু ভিসা সে পায়নি। পাচ্ছে না দেখে সে তাগাদা দেয়। যুবকটি তাকে ঢাকার একটি হোটেলে এসে টাকা নিয়ে যেতে বলে। শেওড়াপাড়ার এক হোটেলে মেয়েটি আসে। পরের ঘটনা তাকে সেখানে আটক করে আট-দশজন মিলে ধর্ষণ করার।

খবরের তো শেষ নেই। নোয়াখালীতে মাদরাসার প্রথম শ্রেণির ছাত্রীর লাশ পাওয়া গেছে কচুরিপানার নিচে। ধর্ষণের পর হত্যা করে তাকে লুকিয়ে রাখা হয়েছিল। ওদিকে মাদরাসার প্রথম শ্রেণির নয়, শিশু শ্রেণির শিক্ষার্থীর লাশ পাওয়া গেছে, সেপটিক ট্যাংকে, রংপুরে।

পুলিশের কমিশনার বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দটি তিনি পছন্দ করেন না। ধর্ষণের বদলে গণমাধ্যমকে নারী নির্যাতনের মতো ভদ্রোচিত শব্দ ব্যবহারের অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি। ধর্ষণ শব্দটি অবশ্যই বিশ্রী, কিন্তু বাস্তবতা যে শব্দের চেয়েও ভয়ংকর সেটা তিনি অস্বীকার করবেন কী করে? করতে পারেননি। বরং ধর্ষণ শব্দটি ব্যবহার করায় আপত্তি জানানোর জন্য পাবলিকের কাছে তাঁকে ক্ষমা চাইতে হয়েছে। সত্য এটাই, ধর্ষণের ভয়ংকরতাকে ভদ্র কোনো শব্দ দিয়ে আড়াল করা যাবে না; তার নিষ্ঠুরতা ও পরিমাণ বৃদ্ধিকেও ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রেখে কমানো সম্ভব নয়। কেবল ধর্ষণ নয়, বলাৎকারও চলছে। মাদরাসার শিক্ষক ধরা পড়ছেন বলাৎকারের অভিযোগে। মাদরাসার ব্যবস্থাপকও ওই কাজ করছেন।

এসবের কারণ কী? বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে প্রথম কারণ পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থা। এই ব্যবস্থায় পুরুষ মাত্রই ভাবতে প্ররোচিত হয়, সে কর্তা; জন্মগতভাবেই নারী, কন্যা-শিশু, এমনকি পুরুষ-শিশুর ওপর কর্তৃত্ব করার অধিকার তার রয়েছে। সেই কর্তৃত্বের স্থূলতম প্রকাশ ধর্ষণ। কিন্তু কেবল কর্তৃত্ব তো নয়, পুঁজিবাদী ব্যবস্থা ভোগলিপ্সাকেও সযত্নে লালনপালন করে। ভোগেই সর্বসুখ, ভোগেই জীবন- এই বোধকে সজীব রাখার ব্যাপারে পুঁজিবাদ সক্রিয় থাকে। দ্বিতীয়ত, পুঁজিবাদীব্যবস্থা স্বৈরাচারী ও হিংস্র এবং সেসব যে কেমন হতে পারে তার প্রমাণ তো প্রতিনিয়তই পাওয়া যায়, খুব পরিষ্কারভাবেই পাওয়া যায় রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক কর্তৃপক্ষের আচার-আচরণে। ওই স্বৈরাচার ও হিংস্রতা সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে এবং অনুকরণীয় ও প্রতিপালনীয় আদর্শ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ধর্ষণ ওই কাজেরই একটি বটে।

দেখা যাচ্ছে, ধর্ষণকারীরা বেশ বেপরোয়া এবং প্রায়শ কাজটি তারা করে দলবদ্ধভাবে। বেপরোয়া হওয়ার প্রধান কারণ এই ধারণা, অপরাধ করলেও ধরা পড়বে না, ধরা পড়লেও ফাঁকফোকর দিয়ে বেরিয়ে যেতে পারবে। ধর্ষকদের ভিতর এই বোধও কাজ করে, তাদের হারাবার কিছুই নেই, কিন্তু পাওয়ার আছে সর্বসুখ।

ধর্ষণ যেহেতু একটি ক্ষমতা-সম্পর্ক, প্রবলের বলপ্রয়োগ দুর্বলের ওপর, তাই দলবদ্ধ হলে ক্ষমতা এবং সেই ক্ষমতা প্রয়োগের সাহস দুটোরই বৃদ্ধি ঘটে। (‘দশে মিলে করি কাজে’র বর্বরতম সংস্করণ বটে!) এটাও খেয়াল করার ব্যাপার, দেশে সুস্থ বিনোদনের ব্যবস্থা এখন লুপ্ত হওয়ার দশায়। সংস্কৃতির চর্চা যৎসামান্য। নাটক, গানবাজনা নেই, খেলার মাঠ উধাও, সিনেমা হলগুলো বন্ধ, পাঠাগার অনাকর্ষণীয়। উল্টো দিকে চলছে মাদক ও পর্নোগ্রাফির ব্যবসা। উন্নয়ন হচ্ছে, কিন্তু কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাচ্ছে না; ফলে বেকারত্ব এবং অপরাধ দুটোই বাড়ছে।

দেশে কিশোর আন্দোলন নেই; আছে কিশোর গ্যাং। বিপথগামী কিশোররা দলবদ্ধ হয়, ছিনতাই, খুনখারাবি, ধর্ষণ ইত্যাদি করে। তাদের অবরুদ্ধ বীরত্ব অপরাধের অন্ধকার গলি-ঘুপচি দিয়ে প্রকাশের পথ খুঁজে বেড়ায়। একাত্তরে এই কিশোররাই মুক্তিযুদ্ধ করেছে। তাদের কাছে সশস্ত্র ও প্রশিক্ষিত এবং ভয়াবহ রকমের হিংস্র পাকিস্তানি হানাদারেরা হার মেনেছে। এখন যুদ্ধ নেই, তারা তাই প্ররোচিত হচ্ছে অপরাধে। এটাকেও তারা যুদ্ধই মনে করে, তবে কার বিরুদ্ধে লড়ছে সেটা খেয়াল করার মতো বোধ তাদের নেই। শত্রুকে চিহ্নিত করতে পারলে তারুণ্য যে কেমন দুর্বার হতে পারে, তার প্রমাণ তো দেশের প্রতিটি অভ্যুত্থানেই পাওয়া গেছে। অভ্যুত্থানে নারী-পুরুষে কোনো ভেদাভেদ ছিল না; কিন্তু তার বাইরে সেটা ঠিকই ছিল। এবং অভ্যুত্থান শেষে সেই ব্যবধান সবেগে উত্থিত হয়েছে।

ধর্ষণের বিরুদ্ধে আইনি, বিচারিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সব ধরনের প্রতিরোধই গড়ে তোলা অত্যাবশ্যক। কিন্তু এটা ভুললে চলবে না, অপরাধের উৎস হচ্ছে ব্যক্তিমালিকানায় স্থির বিশ্বাসী পুঁজিবাদী উন্নয়ন; তাকে বিদায় না করতে পারলে পীড়ন থেকে আমাদের মুক্তি নেই; সংস্কার ও প্রতিরোধকে তাই নিয়ে যেতে হবে সামাজিক বিপ্লবের অভিমুখে। সমাজবিপ্লব ঘটেনি বলেই একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ কেবল যে অসমাপ্তই রয়ে গেছে তা নয়, তার অর্জনগুলোর অধিকাংশই ধূলিসাৎ হয়ে গেছে; এবং সে জায়গায় আগের চেয়েও জঘন্য সব অপরাধ ঘটছে, উৎপীড়ন বৃদ্ধি পেয়েছে।

সমাজ বিশ্লেষকরা লক্ষ করেছেন, বাংলাদেশের পুঁজিবাদী উন্নয়ন ধারার অভ্যন্তরে গ্রামাঞ্চলে নীরবে একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন ঘটে গেছে।

সেটি হলো, ঘরের তো অবশ্যই, ঘরের বাইরেও মেয়েদের ক্ষমতা বৃদ্ধি। ধর্ষণ যেমন সত্য, এই ক্ষমতায়নও তেমনি সত্য। মাগুরার ধর্ষিতা মেয়েটির মা যেভাবে সংসারের হাল ধরেছেন, সেভাবে বিপুল, কোথাও কোথাও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মেয়েরাই সংসারের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। যে পুরুষ আয়-রোজগার করেন, তিনি ঘরের বাইরে থাকেন; শহরে যান, চলে যান বিদেশে; কিন্তু কর্তৃত্ব তাদেরই। ব্যবস্থাটা নির্ভুলভাবেই পিতৃতান্ত্রিক। কিন্তু সংসার চালাতে হয় মেয়েদেরই। সন্তান পালন, পরিবারের সদস্যদের শিক্ষা, বিবাহ, খাওয়াদাওয়া, অসুখবিসুখে চিকিৎসা, খরচপাতি সব মেয়েদের ব্যবস্থাপনাতেই চলে। শহরেও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সংসারের দায়িত্বগুলো মায়েরাই পালন করেন।

মেয়েরা বেরিয়ে এসেছেন। তারা শহরের কারখানায় কাজ করেন, কাজের খোঁজে মধ্যপ্রাচ্যে পর্যন্ত চলে যান। এবং নিগৃহীত হন; দেশে ও বিদেশে। তবে জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানে যেটা দেখা গেল, তা হলো মেয়েদের অভূতপূর্ব অংশগ্রহণ। আমাদের সব আন্দোলনেই মেয়েরা থেকেছেন, কিন্তু এবার যে সংখ্যায় ও দৃঢ়তার সঙ্গে অংশ নিয়েছেন তেমনটা আগে কখনো দেখা যায়নি। অনেক জায়গাতে মেয়েরাই ছিলেন সামনের কাতারে এবং তাদের সামনে থাকাটা ছেলেদের সাহস, এমনকি আপেক্ষিক নিরাপত্তাও বৃদ্ধি করেছে। মাগুরার মেয়েটির ওপর নির্যাতনের প্রতিবাদে দেশব্যাপী যে প্রতিবাদ দেখা গেছে, তাতে মেয়েদের অংশগ্রহণ ছিল জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের চেয়েও শক্তিশালী। তারা বিক্ষোভ করেছেন এবং ঢাকায় পুলিশ সদস্যদের দ্বারা প্রহৃত পর্যন্ত হয়েছেন। মেয়েদের এই জাগরণ আশা জাগায়। তবে তাদের, যেমন ছেলেদেরও আরও অনেক পথ হাঁটতে হবে। সংস্কারে কুলাবে না। প্রয়োজন হবে সামাজিক বিপ্লবের। সংস্কার আগেও হয়েছে, ভবিষ্যতে আরও হবে, কিন্তু তাতে মূল যে সমস্যা, পুঁজিবাদী উন্নয়ন-সে সমস্যার সমাধান হবে না। পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থাটা বদলাবে না। সংস্কার বরং তাকে রক্ষা করতেই চাইবে।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
ফের প্রিমিয়ার লিগে ফিরলেন জাকা
ফের প্রিমিয়ার লিগে ফিরলেন জাকা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

গাজায় অপুষ্টিতে আরও সাতজনের মৃত্যু
গাজায় অপুষ্টিতে আরও সাতজনের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই দফা বাড়ার পর কমলো স্বর্ণের দাম
দুই দফা বাড়ার পর কমলো স্বর্ণের দাম

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বুলাওয়েতে প্রথম দিনেই নিউজিল্যান্ডের দাপট
বুলাওয়েতে প্রথম দিনেই নিউজিল্যান্ডের দাপট

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে পর্বতারোহণের সময় দুইবারের স্বর্ণজয়ী অলিম্পিয়ানের মৃত্যু
পাকিস্তানে পর্বতারোহণের সময় দুইবারের স্বর্ণজয়ী অলিম্পিয়ানের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব এলাকায় শুক্রবার ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
যেসব এলাকায় শুক্রবার ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে
তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

লাগামহীন খুন সন্ত্রাস চাঁদাবাজি
লাগামহীন খুন সন্ত্রাস চাঁদাবাজি

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টির পর ঢাকার বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি
বৃষ্টির পর ঢাকার বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘হিজবুল্লাহ আত্মসমর্পণ করবে না, ছাড়বে না অস্ত্রও’
‌‘হিজবুল্লাহ আত্মসমর্পণ করবে না, ছাড়বে না অস্ত্রও’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির জোড়া অ্যাসিস্টে মায়ামির জয়, ডি পলের অভিষেক
মেসির জোড়া অ্যাসিস্টে মায়ামির জয়, ডি পলের অভিষেক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলায় জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সহিংস বিক্ষোভে নিহত ২২
অ্যাঙ্গোলায় জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সহিংস বিক্ষোভে নিহত ২২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?
সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢামেকে এক কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে এক কারাবন্দীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসি থেকে সুসংবাদ পেলেন অভিষেক শর্মা
আইসিসি থেকে সুসংবাদ পেলেন অভিষেক শর্মা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় পিস্তলসহ ইজিবাইক চালক আটক
উখিয়ায় পিস্তলসহ ইজিবাইক চালক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কত দিন খেলা চালিয়ে যাবেন, জানালেন শোয়েব মালিক
কত দিন খেলা চালিয়ে যাবেন, জানালেন শোয়েব মালিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই
গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে
রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ