শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ এপ্রিল, ২০১৫

দেশব্যাপী অবস্থান কর্মসূচি

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
দেশব্যাপী অবস্থান কর্মসূচি

গত ২৮ জানুয়ারি কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের মতিঝিল কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেছিলাম। দাবি ছিল, 'মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশে শান্তি স্থাপনে যার সঙ্গে প্রয়োজন আলোচনা করুন, দেশ বাঁচান। বিরোধী দলনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া হরতাল-অবরোধ প্রত্যাহার করুন, মানুষ বাঁচান।' দুজনই একসময় আমাদের শান্তির দাবিতে সাড়া দিতে বাধ্য হবেন। কারণ দীর্ঘ সময় মতিঝিলে বসে মানুষের নাড়ির খবর নেওয়ার চেষ্টা করেছি। ঘুম থেকে উঠে কত রিকশাওয়ালার সঙ্গে কথা হয়েছে, রাতে দলবেঁধে শ্রমিক এসেছে, এসেছে ছাত্র-যুবক। তাদের এক কথা- সারা দেশ ঘুরে আসুন। শুধু দুই নেত্রী কেন, দেখবেন সবাই আপনার কথা শুনবে। তাই ৬৫ দিনের মাথায় ২ এপ্রিল বৃহস্পতিবার মতিঝিল থেকে হুজুর মওলানা ভাসানীর মাজার জিয়ারতের উদ্দেশে সন্তোষে রওনা হয়েছিলাম। ১০-১২ বছরের পথশিশু কবির, রুবেল, সম্রাটরাও কয়েকজন সঙ্গী হয়েছিল। ওরা কয়েক দিন আমাদের সঙ্গেই থেকেছে, খেয়েছে, রাতে ফুটপাথে একজন আরেকজনকে বালিশ বানিয়ে ঘুমিয়েছে। তারাই কান্নাকাটি করে সন্তোষে হুজুর মওলানা ভাসানীর মাজার পর্যন্ত এসেছিল। অনেক বলে কয়ে সন্ধ্যায় রিফাতুল ইসলাম দীপ ও কাওসারের সঙ্গে ঢাকা পাঠিয়েছিলাম। টুঙ্গিপাড়ার পথে আবার সাথী হয়েছে। আজ আমরা পদ্মা পার হয়ে পাঁচ্চর অথবা তার আশপাশে রাত কাটাব। ইনশা আল্লাহ আগামীকাল বঙ্গবন্ধুর মাজার জিয়ারত করে সেই '৯৪, '৯৫ সালের মতো কবরের পাশেই অবস্থান নেব। দীপ, কুঁড়ি, কুশি ও ওদের মা আগামীকাল আমার সঙ্গে মিলিত হবে। কুশিমণি আগেও দুবার বঙ্গবন্ধুর কবরে গেছে, দীপ, কুঁড়ি তার চেয়ে বেশি। মতিঝিলে এক জায়গায় ৬৫ দিন অবস্থানে ছিলাম। এবার ঘরে না ফিরে মাসের পর মাস রাস্তাঘাটে, স্কুল-কলেজ, মসজিদ-মন্দির-মাদ্রাসায় অবস্থান নিয়ে সারা দেশ ঘুরতে চাই। যদিও কেউ কেউ অবস্থানকে শেষ পর্যন্তও প্রতীকী অনশন মনে করার চেষ্টা করেছে। কেন তা হতে যাবে? দুই বেলা খেয়ে কেন আমরা অমন প্রতীকী অনশন করতে যাব। একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আল্লাহর রহমত ও জনগণের বিবেক জাগাতে ঘরের বাইরে এ অবস্থান দেশব্যাপী বয়ে বেড়ানোর সূচনায় হুজুর মওলানা ভাসানীর মাজার জিয়ারতে গিয়েছিলাম। বড় ভালো লেগেছে। মাজার জিয়ারত করে পাশেই আমগাছের নিচে রাত কাটাতে তাঁবু ফেলেছিলাম। মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার পর কতবার সেখানে গেছি, কিন্তু ছাত্রছাত্রী, শিক্ষকদের দেখিনি। তবে এবার কোনো শিক্ষক না পেলেও ছাত্রছাত্রী, এলাকার ভাইবোন, কত যে হুজুরের মুরিদ দেখেছি তার কোনো হিসাব নেই। গভীর রাতেও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা কথা বলেছে। তাদের প্রথম প্রথম পোলট্রির মুরগি বললেও তাদের সঙ্গে কথা বলে নতুন শক্তি পেয়েছি। বড় ভালো ছেলেমেয়েরা। শেষে তো বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র যশোরের রায়হান নামে এক ছেলে বর্তমান অবস্থার ওপর তার এক কবিতা শুনিয়ে সে যেমন খুশি হয়েছে আমি তার চেয়ে বেশি হয়েছি। ২ এপ্রিল হুজুরের মাজারের পাশে আসর, মাগরিব, এশা এবং ৩ তারিখ ফজরের নামাজ আদায় করে চলে এসেছিলাম। ৪ তারিখ ছিল মা'র দশম মৃত্যুবার্ষিকী। মাকে হারিয়ে কোনো বছর এমন হয়নি যে তার মৃত্যুদিনে কবর জিয়ারত করিনি। আল্লাহর অশেষ দয়ায় এবারও ছোট ভাই আজাদকে নিয়ে কবরের পাশে জোহরের নামাজ আদায় করে রসুলে করিম (সা.)-এর নামে পবিত্র মিলাদ পড়ে মিষ্টিমুখ করে সখীপুরের কালিয়ানে এক জনসভার মাধ্যমে যাত্রা শুরু করেছি। আজ এসেছি পদ্মার পশ্চিমের শিবচরের পাঁচ্চরে। এখানকার লোকজন যে সাড়া দিয়েছে তা অতুলনীয়। ইংরেজদের তামাশার দিন ১ এপ্রিল প্রকৃতি আমাদের সঙ্গে বড় বেশি তামাশা করেছে অথবা আমাদের বিদায়ে ব্যথিত হয়ে অজস্র ধারায় বারি বর্ষণ করেছে। ১ এপ্রিল ৪টায় এক সংবাদ সম্মেলন দিয়েছিলাম। বৃষ্টি এসেছে ঠিকই, কিন্তু আমাদের সংবাদ সম্মেলন শেষে। মারাত্দক ঝড়, তুফান, বৃষ্টি। কর্মীরা প্রায় সবাই চিন্তিত হয়ে পড়েছিল ১ এপ্রিল রাতটা ফুটপাথে থাকতে পারব কি না। গা ঘেঁষে রেদাউনের অফিসের দরজা। একেবারে সম্ভব না হলে দরজা খুলে ফুটপাথ বরাবর শুয়ে পড়ব, তবু অন্য কোথাও যাব না। সাড়ে ১০টায় শুয়েছিলাম। তারপর ঝড়-বৃষ্টি আরও বাড়ে। কর্মীদের অক্লান্ত পরিশ্রমে শেষ মুহূর্তে তাঁবু ছাড়তে হয়নি। ওপরে পলিথিন দিয়ে পানি ফেরানোর চেষ্টা হয়েছিল। সম্পূর্ণ সফল না হলেও শান্তির দূতেরা ৮০ ভাগ সফল হয়েছিল। আমাদের আন্দোলনের একমাত্র লক্ষ্য শান্তি। সকালে যখন ঢাকা ছাড়ি তখন সালামের পাম্প থেকে তেল নিয়েছিলাম। ৬৪ দিনে লোকটির সঙ্গে একটা আত্দিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। প্রায় সময়ই খবর নিত, ছোটখাটো সাহায্য করত। আরেকজন মির্জাপুরের মান্নান। লন্ডনপ্রবাসী জনাব ফিরোজ খানের বাড়ির কেয়ারটেকার, আমাদের নেতা-কর্মীদের গোসল করা, পেশাব-পায়খানা করা সব সময় তার বাথরুম ব্যবহার, তার নিজের রুমে প্রয়োজনে দু-তিন জনকে থাকতে দেওয়া- এসব সহযোগিতার কথা ভোলা যাবে না। বহুদিন পর টঙ্গীর রাস্তায় সন্তোষের পথ ধরেছিলাম। অবরোধ-হরতালের মধ্যেও ছিল প্রচণ্ড যানজট। সফিপুর পল্লী বিদ্যুতের পাশে চানধরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও চানধরা জামে মসজিদের পাশে দুপুরের খাবারের আয়োজন ছিল। মূল উদ্যোক্তারা আলী হোসেন, শৈয়ব মাতাব্বর, ওসমান আলী, নজরুল ইসলাম, আনোয়ার হোসেন। আমরা ছিলাম ৩০-৩৫ জন। খাবার এসেছিল প্রায় ২৫ বাড়ি থেকে। নানা রঙের নানা স্বাদের খাবার। যারা না খেয়েছে তারা মায়ের পেটেই আছে। বড় বড় পাঁচতারা হোটেলেও অমন সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায় না। টাকি মাছের ভর্তা, কড়া পুঁটি ভাজা, দেশি গোলসা মাছের তরকারি, রাতে খাবার জন্যও নিয়ে এসেছিলাম। সন্তোষ মাজারে আগে থেকেই আবু বকর ভাসানীর ছেলে, হুজুর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নাতি হাসরত ভাসানী আমাদের খাওয়াতে নিতে চেয়েছিল। আমি না করেছিলাম। কারণ ময়মনসিংহের কাঠগোলার উজ্জ্বল এক অসাধারণ কর্মী। আজ প্রায় ১৫ বছর দলের জন্য তার ত্যাগ ও নিষ্ঠার শেষ নেই। বিয়ে করেছে দেলদুয়ারের সিলিমপুরে। তার আমাকে এক বেলা খাওয়ানোর বড় সাধ। রাতে সে অসম্ভব সুস্বাদু খাবার এনেছিল। সেখানেও টাকি মাছ, গোলসা মাছ, লাউ, ভাজি, সবজি, নানা উপাদেয় খাবার। যদিও আমি খুবই কম খাই, তবু লোকজন থাকায় খাবার নিয়ে কোনো সমস্যা হয় না। মুক্তিযুদ্ধে সামাদ গামা একাই আধ মণ মাংস খেত। সামাদ গামা সঙ্গে না থাকলেও তারেক, হোসেন, ডেমরার গৌতম কম যায় না, তারাও সামাদের ছোট ভাই। হাসরত ভাসানী চমৎকার খিচুড়ি রেঁধেছিল। হাসরত ভাসানীর খিচুড়ি ও উজ্জ্বলের নানা পদের তরিতরকারি। হুজুর মওলানা ভাসানীর মাজারের পাশে গাছের নিচে রাতটা বেশ ভালোই কেটেছে। এ যাত্রায় হাসরত ভাসানীর সহযোগিতার কথা কখনো ভোলা যাবে না। গতকাল ছিলাম সাভার স্মৃতিসৌধের গেটে। জীবনে কত শতবার শহীদ মিনার ও স্মৃতিসৌধে ফুলমালা দিয়েছি কিন্তু কখনো রাত কাটাইনি। এই প্রথম স্মৃতিসৌধের গেটে রাত কাটিয়ে কর্মীদের অফুরন্ত সহযোগিতা ও সাধারণ মানুষের বাঁধভাঙা অংশগ্রহণে বুকে সিংহের তেজ অনুভব করেছি। কেবল রাস্তায় বেরিয়েছি, এখনো ধাতস্থ হয়ে উঠিনি। মতিঝিলে অবস্থানে আস্তে আস্তে নাওয়া-খাওয়া, লেখালেখি কিছুটা নিয়মের মধ্যে এসে গিয়েছিল। এখন রাস্তায় বেরিয়ে সবকিছু কেমন যেন এলোমেলো হয়ে গেছে। আজ চার দিন সাবান মেখে গোসল এবং হাত-মুখে কোনো ক্রিম বা লোশন দিতে পারিনি। এটাওটা কোনোটাই খুঁজে পাই না। লিখতেও অসুবিধা। কত পাঠক অনুযোগ-অভিযোগ করছেন, তারা কেন লেখা পান না। তারা তো আর জানেন না, আমি কেমন যাযাবরের জীবনযাপন করছি।

একটানা ১০ বার বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ আদায় করে সেদিন টাঙ্গাইলে জুমার নামাজ পড়তে গিয়ে বুকের মধ্যে কেমন যেন একটা শূন্যতা অনুভব করেছি। তাই হায়াতে কুলালে আগামী ১০ তারিখ শুক্রবার ইনশা আল্লাহ বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ আদায় করব। এ দেশে যে শান্তির কথাও বলা যাবে না, আগে জানা ছিল না। আমি ঠাণ্ডায় কষ্ট পাওয়া মানুষ, কতবার যে আমার তাঁবু, চৌকি-চৌকাঠ পুলিশ নিয়ে গেছে। হুজুর বলতেন মুসলিম লীগের পাণ্ডারা তার পেশাবের বদনা নিয়ে গেছে। আমার ক্ষেত্রেও অনেকটা তেমনই হয়েছে। ছালার চট দিয়ে পায়খানা বানানো হয়েছিল, সেটাও নিয়ে গিয়েছিল। মাথার উপরের কাপড় খুলে নিয়েছে। সর্বশেষ বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ আদায় করতে গিয়েছিলাম, নামাজ শেষে ফেরার পথে শুনি বালতি, বদনা, তাঁবু সবকিছু নিয়ে গেছে। তাই মাদুর বিছিয়ে ফুটপাথে শুয়েছিলাম। সহকর্মীরা উপরে আবার পলিথিন টাঙিয়ে দিয়েছিল। সেভাবেই চলেছিল অনেক দিন। মতিঝিলের ওসি ফরমান, যার বাড়ি টুঙ্গিপাড়া। ফরমানের বাবা লায়েক আলী বিশ্বাস বড় ভালো মানুষ ছিলেন। আমি যতবার টুঙ্গিপাড়া গেছি, তিনি যে কেমন করেছেন লিখে বোঝাতে পারব না। আমি থেকেছি বঙ্গবন্ধুর কবরের পাশে মাটিতে চাদর বিছিয়ে, তিনি সারা রাত আমার পাশে বসে, শুয়ে কাটাতেন। চাওয়ার আগেই এটাওটা এনে দিতেন। মনে হয় ফরমানের মাও খুবই ভালো মানুষ। বেঁচে আছেন, না মারা গেছেন জানি না। বাড়িতে বানানো এটাওটা নিয়ে যেতেন। শত বারণ শুনতেন না। একেবারে কবরের গা ঘেঁষে পুবপাশে জননেতা আমীর হোসেন আমুর শ্বশুরবাড়ি। তারা কী যে ভালো মানুষ বলে বোঝানো যাবে না। অমন ভালো মানুষ আছে বলেই হয়তো এখনো জগৎ আছে। কিন্তু অমন হৃদয়বান সুন্দর মানুষগুলোর মাঝে ফরমান এলো কী করে? কিছু দিন যারা চোরের চেয়েও সন্তর্পণে এটাওটা নিয়ে গেছে। এমনকি আমার ৩০ বছরের সহকর্মী ব্যক্তিগত সচিবসহ কম্পিউটার অপারেটরকে নিয়ে জেলে পুরেছিল। তারাই আবার কদিন পর ছালা, চৌকি-চৌকাঠ, বাঁশ, কাঠ ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য উতলা হয়ে উঠেছিল। মাননীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে কথা হয়। ওরকম উত্তেজনাকর অবস্থায়ও তার অসম্ভব সৌহার্দ্যপূর্ণ কথাবার্তা আমাকে মুগ্ধ করেছে। ডিসি মতিঝিল জনাব আনোয়ারের কথাবার্তা অসাধারণ। ভালো বংশের সন্তানরা যেমন আচরণ করেন, তেমনই করেছেন ডিসি আনোয়ার। কিন্তু ওসি ফরমানকে বুঝতে পারলাম না। নাকি টুঙ্গিপাড়ায় বাড়ি বলে গরম সহ্য করতে পারছেন না। যেহেতু কাল টুঙ্গিপাড়ায় যাচ্ছি, সেহেতু খবর তো নেবই। কারণ ফরমানের বড় ভাই টুঙ্গিপাড়া উপজেলা চেয়ারম্যান সোলায়মানকে বহু বছর ধরে চিনি। তখন ফরমান ছিল বেশ ছোট। জানি শৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্যদের উপরের নির্দেশে চলতে হয়। জনাব ফরমান যা করেছেন তা যদি উপরের নির্দেশে করে থাকেন তাহলে তাকেও ধন্যবাদ জানাব। আর যদি তা না হয়ে নিজের খামখেয়ালি বা টুঙ্গিপাড়ার গরম করে থাকেন তাহলে ভবিষ্যতে ভদ্রলোককে অনেক খেসারত দিতে হবে। আমি যেমন ক্ষমায় বিশ্বাসী, তেমনি শৃঙ্খলায় বিশ্বাসী তার চাইতেও বেশি।

লেখক : রাজনীতিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৯ সেকেন্ড আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন