শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ এপ্রিল, ২০১৫

দেশব্যাপী অবস্থান কর্মসূচি

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
দেশব্যাপী অবস্থান কর্মসূচি

গত ২৮ জানুয়ারি কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের মতিঝিল কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেছিলাম। দাবি ছিল, 'মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশে শান্তি স্থাপনে যার সঙ্গে প্রয়োজন আলোচনা করুন, দেশ বাঁচান। বিরোধী দলনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া হরতাল-অবরোধ প্রত্যাহার করুন, মানুষ বাঁচান।' দুজনই একসময় আমাদের শান্তির দাবিতে সাড়া দিতে বাধ্য হবেন। কারণ দীর্ঘ সময় মতিঝিলে বসে মানুষের নাড়ির খবর নেওয়ার চেষ্টা করেছি। ঘুম থেকে উঠে কত রিকশাওয়ালার সঙ্গে কথা হয়েছে, রাতে দলবেঁধে শ্রমিক এসেছে, এসেছে ছাত্র-যুবক। তাদের এক কথা- সারা দেশ ঘুরে আসুন। শুধু দুই নেত্রী কেন, দেখবেন সবাই আপনার কথা শুনবে। তাই ৬৫ দিনের মাথায় ২ এপ্রিল বৃহস্পতিবার মতিঝিল থেকে হুজুর মওলানা ভাসানীর মাজার জিয়ারতের উদ্দেশে সন্তোষে রওনা হয়েছিলাম। ১০-১২ বছরের পথশিশু কবির, রুবেল, সম্রাটরাও কয়েকজন সঙ্গী হয়েছিল। ওরা কয়েক দিন আমাদের সঙ্গেই থেকেছে, খেয়েছে, রাতে ফুটপাথে একজন আরেকজনকে বালিশ বানিয়ে ঘুমিয়েছে। তারাই কান্নাকাটি করে সন্তোষে হুজুর মওলানা ভাসানীর মাজার পর্যন্ত এসেছিল। অনেক বলে কয়ে সন্ধ্যায় রিফাতুল ইসলাম দীপ ও কাওসারের সঙ্গে ঢাকা পাঠিয়েছিলাম। টুঙ্গিপাড়ার পথে আবার সাথী হয়েছে। আজ আমরা পদ্মা পার হয়ে পাঁচ্চর অথবা তার আশপাশে রাত কাটাব। ইনশা আল্লাহ আগামীকাল বঙ্গবন্ধুর মাজার জিয়ারত করে সেই '৯৪, '৯৫ সালের মতো কবরের পাশেই অবস্থান নেব। দীপ, কুঁড়ি, কুশি ও ওদের মা আগামীকাল আমার সঙ্গে মিলিত হবে। কুশিমণি আগেও দুবার বঙ্গবন্ধুর কবরে গেছে, দীপ, কুঁড়ি তার চেয়ে বেশি। মতিঝিলে এক জায়গায় ৬৫ দিন অবস্থানে ছিলাম। এবার ঘরে না ফিরে মাসের পর মাস রাস্তাঘাটে, স্কুল-কলেজ, মসজিদ-মন্দির-মাদ্রাসায় অবস্থান নিয়ে সারা দেশ ঘুরতে চাই। যদিও কেউ কেউ অবস্থানকে শেষ পর্যন্তও প্রতীকী অনশন মনে করার চেষ্টা করেছে। কেন তা হতে যাবে? দুই বেলা খেয়ে কেন আমরা অমন প্রতীকী অনশন করতে যাব। একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আল্লাহর রহমত ও জনগণের বিবেক জাগাতে ঘরের বাইরে এ অবস্থান দেশব্যাপী বয়ে বেড়ানোর সূচনায় হুজুর মওলানা ভাসানীর মাজার জিয়ারতে গিয়েছিলাম। বড় ভালো লেগেছে। মাজার জিয়ারত করে পাশেই আমগাছের নিচে রাত কাটাতে তাঁবু ফেলেছিলাম। মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার পর কতবার সেখানে গেছি, কিন্তু ছাত্রছাত্রী, শিক্ষকদের দেখিনি। তবে এবার কোনো শিক্ষক না পেলেও ছাত্রছাত্রী, এলাকার ভাইবোন, কত যে হুজুরের মুরিদ দেখেছি তার কোনো হিসাব নেই। গভীর রাতেও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা কথা বলেছে। তাদের প্রথম প্রথম পোলট্রির মুরগি বললেও তাদের সঙ্গে কথা বলে নতুন শক্তি পেয়েছি। বড় ভালো ছেলেমেয়েরা। শেষে তো বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র যশোরের রায়হান নামে এক ছেলে বর্তমান অবস্থার ওপর তার এক কবিতা শুনিয়ে সে যেমন খুশি হয়েছে আমি তার চেয়ে বেশি হয়েছি। ২ এপ্রিল হুজুরের মাজারের পাশে আসর, মাগরিব, এশা এবং ৩ তারিখ ফজরের নামাজ আদায় করে চলে এসেছিলাম। ৪ তারিখ ছিল মা'র দশম মৃত্যুবার্ষিকী। মাকে হারিয়ে কোনো বছর এমন হয়নি যে তার মৃত্যুদিনে কবর জিয়ারত করিনি। আল্লাহর অশেষ দয়ায় এবারও ছোট ভাই আজাদকে নিয়ে কবরের পাশে জোহরের নামাজ আদায় করে রসুলে করিম (সা.)-এর নামে পবিত্র মিলাদ পড়ে মিষ্টিমুখ করে সখীপুরের কালিয়ানে এক জনসভার মাধ্যমে যাত্রা শুরু করেছি। আজ এসেছি পদ্মার পশ্চিমের শিবচরের পাঁচ্চরে। এখানকার লোকজন যে সাড়া দিয়েছে তা অতুলনীয়। ইংরেজদের তামাশার দিন ১ এপ্রিল প্রকৃতি আমাদের সঙ্গে বড় বেশি তামাশা করেছে অথবা আমাদের বিদায়ে ব্যথিত হয়ে অজস্র ধারায় বারি বর্ষণ করেছে। ১ এপ্রিল ৪টায় এক সংবাদ সম্মেলন দিয়েছিলাম। বৃষ্টি এসেছে ঠিকই, কিন্তু আমাদের সংবাদ সম্মেলন শেষে। মারাত্দক ঝড়, তুফান, বৃষ্টি। কর্মীরা প্রায় সবাই চিন্তিত হয়ে পড়েছিল ১ এপ্রিল রাতটা ফুটপাথে থাকতে পারব কি না। গা ঘেঁষে রেদাউনের অফিসের দরজা। একেবারে সম্ভব না হলে দরজা খুলে ফুটপাথ বরাবর শুয়ে পড়ব, তবু অন্য কোথাও যাব না। সাড়ে ১০টায় শুয়েছিলাম। তারপর ঝড়-বৃষ্টি আরও বাড়ে। কর্মীদের অক্লান্ত পরিশ্রমে শেষ মুহূর্তে তাঁবু ছাড়তে হয়নি। ওপরে পলিথিন দিয়ে পানি ফেরানোর চেষ্টা হয়েছিল। সম্পূর্ণ সফল না হলেও শান্তির দূতেরা ৮০ ভাগ সফল হয়েছিল। আমাদের আন্দোলনের একমাত্র লক্ষ্য শান্তি। সকালে যখন ঢাকা ছাড়ি তখন সালামের পাম্প থেকে তেল নিয়েছিলাম। ৬৪ দিনে লোকটির সঙ্গে একটা আত্দিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। প্রায় সময়ই খবর নিত, ছোটখাটো সাহায্য করত। আরেকজন মির্জাপুরের মান্নান। লন্ডনপ্রবাসী জনাব ফিরোজ খানের বাড়ির কেয়ারটেকার, আমাদের নেতা-কর্মীদের গোসল করা, পেশাব-পায়খানা করা সব সময় তার বাথরুম ব্যবহার, তার নিজের রুমে প্রয়োজনে দু-তিন জনকে থাকতে দেওয়া- এসব সহযোগিতার কথা ভোলা যাবে না। বহুদিন পর টঙ্গীর রাস্তায় সন্তোষের পথ ধরেছিলাম। অবরোধ-হরতালের মধ্যেও ছিল প্রচণ্ড যানজট। সফিপুর পল্লী বিদ্যুতের পাশে চানধরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও চানধরা জামে মসজিদের পাশে দুপুরের খাবারের আয়োজন ছিল। মূল উদ্যোক্তারা আলী হোসেন, শৈয়ব মাতাব্বর, ওসমান আলী, নজরুল ইসলাম, আনোয়ার হোসেন। আমরা ছিলাম ৩০-৩৫ জন। খাবার এসেছিল প্রায় ২৫ বাড়ি থেকে। নানা রঙের নানা স্বাদের খাবার। যারা না খেয়েছে তারা মায়ের পেটেই আছে। বড় বড় পাঁচতারা হোটেলেও অমন সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায় না। টাকি মাছের ভর্তা, কড়া পুঁটি ভাজা, দেশি গোলসা মাছের তরকারি, রাতে খাবার জন্যও নিয়ে এসেছিলাম। সন্তোষ মাজারে আগে থেকেই আবু বকর ভাসানীর ছেলে, হুজুর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নাতি হাসরত ভাসানী আমাদের খাওয়াতে নিতে চেয়েছিল। আমি না করেছিলাম। কারণ ময়মনসিংহের কাঠগোলার উজ্জ্বল এক অসাধারণ কর্মী। আজ প্রায় ১৫ বছর দলের জন্য তার ত্যাগ ও নিষ্ঠার শেষ নেই। বিয়ে করেছে দেলদুয়ারের সিলিমপুরে। তার আমাকে এক বেলা খাওয়ানোর বড় সাধ। রাতে সে অসম্ভব সুস্বাদু খাবার এনেছিল। সেখানেও টাকি মাছ, গোলসা মাছ, লাউ, ভাজি, সবজি, নানা উপাদেয় খাবার। যদিও আমি খুবই কম খাই, তবু লোকজন থাকায় খাবার নিয়ে কোনো সমস্যা হয় না। মুক্তিযুদ্ধে সামাদ গামা একাই আধ মণ মাংস খেত। সামাদ গামা সঙ্গে না থাকলেও তারেক, হোসেন, ডেমরার গৌতম কম যায় না, তারাও সামাদের ছোট ভাই। হাসরত ভাসানী চমৎকার খিচুড়ি রেঁধেছিল। হাসরত ভাসানীর খিচুড়ি ও উজ্জ্বলের নানা পদের তরিতরকারি। হুজুর মওলানা ভাসানীর মাজারের পাশে গাছের নিচে রাতটা বেশ ভালোই কেটেছে। এ যাত্রায় হাসরত ভাসানীর সহযোগিতার কথা কখনো ভোলা যাবে না। গতকাল ছিলাম সাভার স্মৃতিসৌধের গেটে। জীবনে কত শতবার শহীদ মিনার ও স্মৃতিসৌধে ফুলমালা দিয়েছি কিন্তু কখনো রাত কাটাইনি। এই প্রথম স্মৃতিসৌধের গেটে রাত কাটিয়ে কর্মীদের অফুরন্ত সহযোগিতা ও সাধারণ মানুষের বাঁধভাঙা অংশগ্রহণে বুকে সিংহের তেজ অনুভব করেছি। কেবল রাস্তায় বেরিয়েছি, এখনো ধাতস্থ হয়ে উঠিনি। মতিঝিলে অবস্থানে আস্তে আস্তে নাওয়া-খাওয়া, লেখালেখি কিছুটা নিয়মের মধ্যে এসে গিয়েছিল। এখন রাস্তায় বেরিয়ে সবকিছু কেমন যেন এলোমেলো হয়ে গেছে। আজ চার দিন সাবান মেখে গোসল এবং হাত-মুখে কোনো ক্রিম বা লোশন দিতে পারিনি। এটাওটা কোনোটাই খুঁজে পাই না। লিখতেও অসুবিধা। কত পাঠক অনুযোগ-অভিযোগ করছেন, তারা কেন লেখা পান না। তারা তো আর জানেন না, আমি কেমন যাযাবরের জীবনযাপন করছি।

একটানা ১০ বার বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ আদায় করে সেদিন টাঙ্গাইলে জুমার নামাজ পড়তে গিয়ে বুকের মধ্যে কেমন যেন একটা শূন্যতা অনুভব করেছি। তাই হায়াতে কুলালে আগামী ১০ তারিখ শুক্রবার ইনশা আল্লাহ বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ আদায় করব। এ দেশে যে শান্তির কথাও বলা যাবে না, আগে জানা ছিল না। আমি ঠাণ্ডায় কষ্ট পাওয়া মানুষ, কতবার যে আমার তাঁবু, চৌকি-চৌকাঠ পুলিশ নিয়ে গেছে। হুজুর বলতেন মুসলিম লীগের পাণ্ডারা তার পেশাবের বদনা নিয়ে গেছে। আমার ক্ষেত্রেও অনেকটা তেমনই হয়েছে। ছালার চট দিয়ে পায়খানা বানানো হয়েছিল, সেটাও নিয়ে গিয়েছিল। মাথার উপরের কাপড় খুলে নিয়েছে। সর্বশেষ বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ আদায় করতে গিয়েছিলাম, নামাজ শেষে ফেরার পথে শুনি বালতি, বদনা, তাঁবু সবকিছু নিয়ে গেছে। তাই মাদুর বিছিয়ে ফুটপাথে শুয়েছিলাম। সহকর্মীরা উপরে আবার পলিথিন টাঙিয়ে দিয়েছিল। সেভাবেই চলেছিল অনেক দিন। মতিঝিলের ওসি ফরমান, যার বাড়ি টুঙ্গিপাড়া। ফরমানের বাবা লায়েক আলী বিশ্বাস বড় ভালো মানুষ ছিলেন। আমি যতবার টুঙ্গিপাড়া গেছি, তিনি যে কেমন করেছেন লিখে বোঝাতে পারব না। আমি থেকেছি বঙ্গবন্ধুর কবরের পাশে মাটিতে চাদর বিছিয়ে, তিনি সারা রাত আমার পাশে বসে, শুয়ে কাটাতেন। চাওয়ার আগেই এটাওটা এনে দিতেন। মনে হয় ফরমানের মাও খুবই ভালো মানুষ। বেঁচে আছেন, না মারা গেছেন জানি না। বাড়িতে বানানো এটাওটা নিয়ে যেতেন। শত বারণ শুনতেন না। একেবারে কবরের গা ঘেঁষে পুবপাশে জননেতা আমীর হোসেন আমুর শ্বশুরবাড়ি। তারা কী যে ভালো মানুষ বলে বোঝানো যাবে না। অমন ভালো মানুষ আছে বলেই হয়তো এখনো জগৎ আছে। কিন্তু অমন হৃদয়বান সুন্দর মানুষগুলোর মাঝে ফরমান এলো কী করে? কিছু দিন যারা চোরের চেয়েও সন্তর্পণে এটাওটা নিয়ে গেছে। এমনকি আমার ৩০ বছরের সহকর্মী ব্যক্তিগত সচিবসহ কম্পিউটার অপারেটরকে নিয়ে জেলে পুরেছিল। তারাই আবার কদিন পর ছালা, চৌকি-চৌকাঠ, বাঁশ, কাঠ ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য উতলা হয়ে উঠেছিল। মাননীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে কথা হয়। ওরকম উত্তেজনাকর অবস্থায়ও তার অসম্ভব সৌহার্দ্যপূর্ণ কথাবার্তা আমাকে মুগ্ধ করেছে। ডিসি মতিঝিল জনাব আনোয়ারের কথাবার্তা অসাধারণ। ভালো বংশের সন্তানরা যেমন আচরণ করেন, তেমনই করেছেন ডিসি আনোয়ার। কিন্তু ওসি ফরমানকে বুঝতে পারলাম না। নাকি টুঙ্গিপাড়ায় বাড়ি বলে গরম সহ্য করতে পারছেন না। যেহেতু কাল টুঙ্গিপাড়ায় যাচ্ছি, সেহেতু খবর তো নেবই। কারণ ফরমানের বড় ভাই টুঙ্গিপাড়া উপজেলা চেয়ারম্যান সোলায়মানকে বহু বছর ধরে চিনি। তখন ফরমান ছিল বেশ ছোট। জানি শৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্যদের উপরের নির্দেশে চলতে হয়। জনাব ফরমান যা করেছেন তা যদি উপরের নির্দেশে করে থাকেন তাহলে তাকেও ধন্যবাদ জানাব। আর যদি তা না হয়ে নিজের খামখেয়ালি বা টুঙ্গিপাড়ার গরম করে থাকেন তাহলে ভবিষ্যতে ভদ্রলোককে অনেক খেসারত দিতে হবে। আমি যেমন ক্ষমায় বিশ্বাসী, তেমনি শৃঙ্খলায় বিশ্বাসী তার চাইতেও বেশি।

লেখক : রাজনীতিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

এই মাত্র | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন