শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ এপ্রিল, ২০১৫

জঙ্গি আক্রোশের শিকার স্বাধীন চিন্তা

মেজর জেনারেল মো. আব্দুর রশীদ (অব.)
অনলাইন ভার্সন
জঙ্গি আক্রোশের শিকার স্বাধীন চিন্তা

খ্যাতনামা কেউ ছিলেন না ওয়াশিকুর রহমান বাবু। প্রকাশ্য দিবালোকে শত মানুষের সামনে খুন হয়ে খ্যাতনামা হলেন। তাকে হত্যা করার কারণ হিসেবে বের হয়ে আসছে অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য। 'কুচ্ছিত হাঁসের ছানা' নামে ফেসবুকে ইসলামের বিরুদ্ধে লিখেছেন বলে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। কী এমন লিখেছেন যা ধর্মীয় অনুভূতিকে এতই আঘাত করেছে যে তার মৃত্যুই শিরোধার্য হয়েছে। হত্যার আগে শুনিনি তার ইসলামের বিপক্ষে লেখার কল্পকাহিনী। হত্যা করার পর তার ফেসবুকের আকাউন্টের স্ক্রিন শট ছড়িয়ে দেওয়া হলো, জানা গেল সেটা ভুয়া। প্রযুক্তির আশীর্বাদে অনেক ভুয়াকে সত্যির মতো করে তৈরি করে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে ভুল ধারণা সৃষ্টি ও ভাবমূর্তি বিনষ্ট এখন নৈমিত্তিক হয়ে গেছে। ব্লগিং সম্পর্কে মানুষের অজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে ব্লগার মানেই নাস্তিক এরকম একটি নেতিবাচক ধারণা ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ওয়াশিকুরকে ফেসবুকে লেখার জন্য নাস্তিক বা অবিশ্বাসী বানিয়ে প্রকাশ্যে হত্যা করার জন্য মাদ্রাসায় বেড়ে ওঠা তিন যুবককে সুদুর চট্টগ্রাম থেকে এনে ১৫ দিন ধরে প্রশিক্ষণ দিয়েছে। হত্যাকারীরা শুধু জানে ইসলামের বিরুদ্ধে লেখালেখি করায় আদিষ্ট হয়ে তাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে ইমানি দায়িত্বের অংশ হিসেবে। মানুষ খুনের বড় অপরাধ করেও তারা নির্বিকার ও আবেগহীন। এতটুকুও অনুতপ্ত নয়, অনুশোচনার চেয়ে পুণ্যের ভাগিদার মনে করে বেহেশত হাসিলের স্বপ্নে আপ্লুত। এ রকম নির্বোধ ধর্মান্ধ অসুর দেশের আনাচে-কানাচে কত পয়দা হয়েছে তার কোনো পরিসংখ্যান জানা নেই। নিজস্ব ভুবনে স্বাধীন চিন্তার বহিঃপ্রকাশের দোষে পৃথিবী থেকে বিদায় নিতে হবে এটা নিঃসন্দেহে মর্মান্তিক, দুঃখজনক এবং সভ্য সমাজের জন্য লজ্জাকর।

উগ্রবাদী ও তদীয় সুহৃদদের অনেকেই ধর্মকে নিয়ে অবান্তর কথা বলেন এবং নবীকরিমের সঙ্গে অযৌক্তিক তুলনা করেন, কোরআন হাদিসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ফতোয়া দিয়ে মানুষকে প্রায়ই বিভ্রান্ত করেন। ইসলাম ধর্ম রক্ষার নামে মৌলবাদীদের কোনো প্রতিক্রিয়া না থাকলেও সাধারণ মানুষের সামান্য মন্তব্যে ইসলাম ধ্বংসের অছিলায় নাস্তিক-মুরতাদ বানিয়ে ফাঁসি কাষ্ঠে ঝোলানোর জন্য গলদঘর্ম হয়ে ওঠেন। সময়ের বিবর্তনে ইসলামে ভিন্ন ভিন্ন আকিদা ও তরিকার উপস্থিতি এবং পাশাপাশি শান্তিপূর্ণ বসবাস ও সহিষ্ণুতার সামাজিক বৈশিষ্ট্য লক্ষণীয়। উগ্রবাদী মতাদর্শ মানুষের মধ্যে ধর্ম, আকিদা, শিল্প, সংস্কৃতি চর্চার ভিন্নতার নামে অহেতুক ভেদাভেদ সৃষ্টি করে স্থিতিশীল সমাজকে ভাঙতে চাইছে। জিহাদি তরিকা অন্য ধারণার প্রতি ভীষণ অসহনশীল। শুধু অবিশ্বাসী বা নাস্তিকদের বিরুদ্ধে লড়াই সীমাবদ্ধ নয় ইসলামের ভিন্ন আকিদার আলেমদের চিন্তাকেও সহ্য করতে পারছে না জঙ্গিবাদী জিহাদি দর্শন।

ইমানের দৃঢ়তা নয় বরং ইমানের দুর্বলতা ও ভঙ্গুরতা থেকে জন্ম নিয়েছে মানব কতলের দর্শন। ধর্ম ও বিজ্ঞানের উন্মুক্ত চর্চা সমাজকে আলোকিত করলে ধর্মান্ধ মতাদর্শের জায়গা সঙ্কুচিত হয়ে পড়বে। সুস্থচিন্তার বিকাশ ধর্মান্ধ উগ্রবাদ বিস্তারের পথে সবচেয়ে বড় অন্তরায় মনে করছে। খুন করছে একের পর এক স্বাধীন চিন্তার ধারকদের। মৌলবাদীরা নিঃসন্দেহে যুক্তি ও মুক্ত চিন্তাকে ভয় পায়। সমাজ, মানবতা, ব্যক্তি-স্বাধীনতা, মত, ভিন্নমত ও বিজ্ঞান থেকে বিচ্ছিন্ন করে যুক্তিহীন ও বোধহীন করে গড়া হয়েছে এক বিশাল ধর্মান্ধ জনগোষ্ঠী। ধর্মবিশ্বাসকে পুঁজি করে ধর্মের নামে অধর্মের পূজারি বানিয়ে সহিংস মতাদর্শে দীক্ষিত করছে মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থা ও সেখানকার উগ্রবাদী শিক্ষক। সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষকও মেতে উঠেছেন জিহাদি তৈরির উন্মত্ত খেলায়। শিক্ষার নামে অহিংস পন্থায় হিংসার মতাদর্শকে মগজে ঢুকিয়ে দেওয়া হচ্ছে। মগজ ধোলাই করে শিক্ষার নামে অধর্ম ও অমানবিকতার অর্চনাকারী হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে উঠতি বয়সী তরুণ ও যুবকদের। ব্যবহার করা হচ্ছে সন্ত্রাস ও নাশকতার কাজে। জনতার হাতে পাকড়াও হওয়া খুনিদের ভাষ্য থেকে এসব তথ্য পরিষ্কারভাবে ফুটে উঠেছে।

স্বাধীন-চিন্তার লালন ও চর্চাকে ধর্ম অবমাননা ও কটাক্ষের সঙ্গে পেঁচিয়ে বিশ্বাসীদের অনুভূতিতে আঘাত করার পরিকল্পিত অপপ্রয়াস চলছে। মানুষের ধর্মবিশ্বাসের অনুভূতিকে কাজে লাগিয়ে জিহাদি দর্শনের অনুসারী কিছু ব্যক্তি ও দল ইসলাম ধর্মের ওপর একচেটিয়া মালিকানা দখলের উদ্দেশ্যে উগ্রবাদ ও সহিংসতাকে ছড়িয়ে দিচ্ছে সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে। ইসলামের একমাত্র মালিক বনে উগ্রবাদ নির্দেশিত আকিদা চর্চাকে একচেটিয়া করতে অন্য সব ধারণা, আকিদা ও তরিকাকে উচ্ছেদ করার উগ্র মানসিকতা থেকেই জন্ম হচ্ছে জিহাদের নামে চিন্তাবিনাশী মানুষ খুনের দর্শন।

ইসলামের তথাকথিত উগ্রবাদী হেফাজতকারীরা ধর্মকে নিজ নিজ উপলব্ধি থেকে দেখেন। ফলে ইসলামের অন্তর্নিহিত সত্য থেকে দূরে সরে গিয়ে পার্থিব রাজনীতির মতাদর্শ হেফাজতে অধিক ব্যস্ত হয়ে ইসলামের ধারণ ও লালনের চেয়ে বিচ্যুতির পথে চলে। বিশ্বাস আর অবিশ্বাসের মধ্যে যুদ্ধ বাধিয়ে অশান্তির বীজ ছড়িয়ে দিচ্ছে সমাজে। সহিষ্ণু সমাজকে অসহিষ্ণু করছে। ইসলামের ধারণ ও বাহনের অছিলায় যে কোনো উপায়ে ইসলাম ধর্মের ওপর একচ্ছত্র মালিকানা স্থাপনে নেশাগ্রস্ত। উদ্ভূত নেশা ভিন্ন ধারণাকে সহ্য করতে পারছে না ও স্বাধীন মতকে বেঁচে থাকার সুযোগ বন্ধ করতে 'কতল' করার পথকেই একমাত্র অবলম্ব্বন মনে করছে। ধর্ম ও ধর্মীয় অনুশাসনের মূল লক্ষ্য মানুষের মধ্যে আদর্শ মূল্যবোধ তৈরি করা এবং বিশ্বাস আনে আত্দার পরিশুদ্ধি ও প্রশান্তি। ইসলাম অবিশ্বাসীদের কতল নয় বরং হেদায়েতের প্রতি গুরুত্ব দিয়েছে।

ইসলামের মূল দর্শন শান্তি ও পরিশুদ্ধতাকে ছুড়ে ফেলে হিংসা ও বিদ্বেষকে নব্য দর্শন হিসেবে বরণ করে আধুনিক রাষ্ট্র ও উদার সমাজব্যবস্থা উচ্ছেদ শান্তির ইসলামী দর্শনকে সন্তর্পণে সরিয়ে দেওয়ার নামান্তর। আধুনিক রাষ্ট্র ও বিজ্ঞানের যুগেও ধর্ম নিজেকে শুধু টিকিয়ে রাখতেই সমর্থ হয়নি বরং আলোকিত সমাজ গঠন ও মূল্যবোধ সৃষ্টির মূলবাহন হিসেবে কাজ করছে। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য রাজনীতি আর ধর্মকে সুকৌশলে সুমধুরভাবে সংমিশ্রিত করে তৈরি জিহাদি মতাদর্শ ক্ষমতা দখলের জন্য সহিংসতা ও শক্তির প্রয়োগকে অগ্রাধিকার দিয়েছে। ফলে ইসলাম সমুন্নত হওয়ার চেয়ে হেয় হয়েছে বেশি। পৃথিবীর অনেক দেশেই সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে মানুষের অবস্থান পোক্ত হচ্ছে সঙ্গে জিহাদিদের ওপর বাড়ছে ঘৃণা ও ধিক্কার।

বহুমাত্রিক চিন্তাধারার উন্মেষী ক্ষমতার জন্য মানুষ সৃষ্টির সেরা জীবে পরিণত হয়েছে। ধর্মান্ধতার সীমাবদ্ধতা থেকে বের হয়ে দর্শন ও বহুধা চিন্তার বিকাশের স্বার্থে শিক্ষার জন্য সুদূর চীন দেশে যাওয়াকে ইসলাম উদ্বুদ্ধ করেছে। হিংসা, বিভাজন ও অসহিষ্ণুতার মতাদর্শ দিয়ে জিহাদের নামে কথিত লড়াই মূলত উগ্রবাদীদের ইসলাম দখলের লড়াইয়ে রূপ নিয়েছে। চিন্তা-ভাবনায় অবিশ্বাসী হিসেবে ব্লগার রাজীব ও ওয়াশিকুর রহমানকে কতল করা হলো। বিজ্ঞানের যুক্তিতে ইসলামকে দেখার অভিযোগে অভিজিৎ রায়কে হত্যা করা হলো। অন্যদিকে ইসলামী চিন্তাবিদ ও পরহেজগার হওয়া সত্ত্বেও টিভিব্যক্তিত্ব মাওলানা ফারুকীকে কতল করা হলো। যেহেতু তিনি উগ্রবাদী ও সহিংস ইসলামী দর্শনের বিপরীতে শান্তির সুফিবাদী চর্চাকে বরণ করে নিয়েছিলেন। গোপীবাগের পীরসাহেব, তার ছেলে ও অনুসারীসহ ছয়জনকে গলাকেটে খুন করা হয়েছে। কারণ তার বিশ্বাসের চর্চিত ধারা সহিংস ধারা থেকে ভিন্ন ছিল। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রখ্যাত শিক্ষক শফিউল আলম ভূইয়াকে রাস্তায় কুপিয়ে হত্যা করা হলো। তার দোষ তিনি 'লালন' সাধনা করতেন শান্তির অন্বেষণে। প্রখ্যাত কবি শামসুর রাহমানের ওপর হামলা হয়েছে, কোপানো হয়েছিল সাহিত্যিক হুমায়ুন আজাদকে। আরও অনেকেই বিশ্বাস-অবিশ্বাসের পরিহাসের শিকার হয়েছেন।

মানুষ মারার মতাদর্শ অনেক গভীরে প্রোথিত হয়েছে ইতিমধ্যে। অল্প সময়ের ব্যবধানে স্বাধীন চিন্তার ওপর পর পর দুটি হামলা থেকে মানুষের মনে জন্ম নিয়েছে ভীতি ও শঙ্কা। স্বস্তি ফেরাতে ত্বরিত বিচার ও শাস্তি নিশ্চিত করা অপরিহার্য। হত্যাকে ক্লুহীন করতে সমর্থ খুনিরা আরও সাহসী ও বেপরোয়া হয়েছে। হামলা বন্ধের বদলে ক্রমশ বাড়ছে।

জঙ্গিবাদকে উৎপাটন করতে হলে সমাজকে জোটবদ্ধভাবে লড়তে হবে। পুলিশি তৎপরতার পাশাপাশি দরকার মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থাকে নতুন করে সাজানো। ধর্মান্ধ ও জ্ঞান প্রতিবন্ধী তৈরির শিক্ষাব্যবস্থাকে মানুষ তৈরির কারখানায় রূপান্তর অতীব গুরুত্বপূর্ণ। ইসলামী কল্যাণের জন্য সংগৃহীত অর্থ জিহাদি তৈরির কাজে ব্যয় রুখে মানবতার কল্যাণে বিনিয়োগের নিশ্চয়তা সৃষ্টির প্রয়োজন। সংস্কৃতি ও মননশীল চর্চা বৃদ্ধি করে অন্ধত্ব ঘুচিয়ে আলোর পথ খুলতে হবে।

জনগণের মধ্যে রাজনৈতিক ইসলাম ও সঠিক ইসলামের পার্থক্যের উপলব্ধি বাড়াতে ইসলামী চিন্তাবিদদের সামনে আসতে হবে। শুধু মাদ্রাসা নয় সব শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকবেশী অনেকেই হিংসার মতাদর্শে দীক্ষা দেওয়ায় জড়িত হয়েছে। তাদের পাঠদান থেকে আলাদা করতে না পারলে জিহাদি তৈরি হতেই থাকবে। হিংসার মতাদর্শকে রাজনৈতিক মদদ ও প্রশ্রয় বন্ধ করে বাঁচার মূল উপাদান অর্থরূপী অক্সিজেন বন্ধ করতে পারলে সমাজে সহিষ্ণুতা ফেরত আসবে এবং জঙ্গিবাদের কবলমুক্ত করা সম্ভব হবে। সহিংস চিন্তাকে রুখতে স্বাধীন চিন্তা, মুক্ত ধারণা ও সংস্কৃতির ধারণ, চারণ ও বিকাশ ধরে রাখা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

লেখক : স্ট্রাটেজি ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক। ইনস্টিটিউট অব কনফ্লিক্ত, ল' অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিসের নির্বাহী পরিচালক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম