শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ এপ্রিল, ২০১৫

জঙ্গি আক্রোশের শিকার স্বাধীন চিন্তা

মেজর জেনারেল মো. আব্দুর রশীদ (অব.)
অনলাইন ভার্সন
জঙ্গি আক্রোশের শিকার স্বাধীন চিন্তা

খ্যাতনামা কেউ ছিলেন না ওয়াশিকুর রহমান বাবু। প্রকাশ্য দিবালোকে শত মানুষের সামনে খুন হয়ে খ্যাতনামা হলেন। তাকে হত্যা করার কারণ হিসেবে বের হয়ে আসছে অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য। 'কুচ্ছিত হাঁসের ছানা' নামে ফেসবুকে ইসলামের বিরুদ্ধে লিখেছেন বলে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। কী এমন লিখেছেন যা ধর্মীয় অনুভূতিকে এতই আঘাত করেছে যে তার মৃত্যুই শিরোধার্য হয়েছে। হত্যার আগে শুনিনি তার ইসলামের বিপক্ষে লেখার কল্পকাহিনী। হত্যা করার পর তার ফেসবুকের আকাউন্টের স্ক্রিন শট ছড়িয়ে দেওয়া হলো, জানা গেল সেটা ভুয়া। প্রযুক্তির আশীর্বাদে অনেক ভুয়াকে সত্যির মতো করে তৈরি করে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে ভুল ধারণা সৃষ্টি ও ভাবমূর্তি বিনষ্ট এখন নৈমিত্তিক হয়ে গেছে। ব্লগিং সম্পর্কে মানুষের অজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে ব্লগার মানেই নাস্তিক এরকম একটি নেতিবাচক ধারণা ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ওয়াশিকুরকে ফেসবুকে লেখার জন্য নাস্তিক বা অবিশ্বাসী বানিয়ে প্রকাশ্যে হত্যা করার জন্য মাদ্রাসায় বেড়ে ওঠা তিন যুবককে সুদুর চট্টগ্রাম থেকে এনে ১৫ দিন ধরে প্রশিক্ষণ দিয়েছে। হত্যাকারীরা শুধু জানে ইসলামের বিরুদ্ধে লেখালেখি করায় আদিষ্ট হয়ে তাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে ইমানি দায়িত্বের অংশ হিসেবে। মানুষ খুনের বড় অপরাধ করেও তারা নির্বিকার ও আবেগহীন। এতটুকুও অনুতপ্ত নয়, অনুশোচনার চেয়ে পুণ্যের ভাগিদার মনে করে বেহেশত হাসিলের স্বপ্নে আপ্লুত। এ রকম নির্বোধ ধর্মান্ধ অসুর দেশের আনাচে-কানাচে কত পয়দা হয়েছে তার কোনো পরিসংখ্যান জানা নেই। নিজস্ব ভুবনে স্বাধীন চিন্তার বহিঃপ্রকাশের দোষে পৃথিবী থেকে বিদায় নিতে হবে এটা নিঃসন্দেহে মর্মান্তিক, দুঃখজনক এবং সভ্য সমাজের জন্য লজ্জাকর।

উগ্রবাদী ও তদীয় সুহৃদদের অনেকেই ধর্মকে নিয়ে অবান্তর কথা বলেন এবং নবীকরিমের সঙ্গে অযৌক্তিক তুলনা করেন, কোরআন হাদিসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ফতোয়া দিয়ে মানুষকে প্রায়ই বিভ্রান্ত করেন। ইসলাম ধর্ম রক্ষার নামে মৌলবাদীদের কোনো প্রতিক্রিয়া না থাকলেও সাধারণ মানুষের সামান্য মন্তব্যে ইসলাম ধ্বংসের অছিলায় নাস্তিক-মুরতাদ বানিয়ে ফাঁসি কাষ্ঠে ঝোলানোর জন্য গলদঘর্ম হয়ে ওঠেন। সময়ের বিবর্তনে ইসলামে ভিন্ন ভিন্ন আকিদা ও তরিকার উপস্থিতি এবং পাশাপাশি শান্তিপূর্ণ বসবাস ও সহিষ্ণুতার সামাজিক বৈশিষ্ট্য লক্ষণীয়। উগ্রবাদী মতাদর্শ মানুষের মধ্যে ধর্ম, আকিদা, শিল্প, সংস্কৃতি চর্চার ভিন্নতার নামে অহেতুক ভেদাভেদ সৃষ্টি করে স্থিতিশীল সমাজকে ভাঙতে চাইছে। জিহাদি তরিকা অন্য ধারণার প্রতি ভীষণ অসহনশীল। শুধু অবিশ্বাসী বা নাস্তিকদের বিরুদ্ধে লড়াই সীমাবদ্ধ নয় ইসলামের ভিন্ন আকিদার আলেমদের চিন্তাকেও সহ্য করতে পারছে না জঙ্গিবাদী জিহাদি দর্শন।

ইমানের দৃঢ়তা নয় বরং ইমানের দুর্বলতা ও ভঙ্গুরতা থেকে জন্ম নিয়েছে মানব কতলের দর্শন। ধর্ম ও বিজ্ঞানের উন্মুক্ত চর্চা সমাজকে আলোকিত করলে ধর্মান্ধ মতাদর্শের জায়গা সঙ্কুচিত হয়ে পড়বে। সুস্থচিন্তার বিকাশ ধর্মান্ধ উগ্রবাদ বিস্তারের পথে সবচেয়ে বড় অন্তরায় মনে করছে। খুন করছে একের পর এক স্বাধীন চিন্তার ধারকদের। মৌলবাদীরা নিঃসন্দেহে যুক্তি ও মুক্ত চিন্তাকে ভয় পায়। সমাজ, মানবতা, ব্যক্তি-স্বাধীনতা, মত, ভিন্নমত ও বিজ্ঞান থেকে বিচ্ছিন্ন করে যুক্তিহীন ও বোধহীন করে গড়া হয়েছে এক বিশাল ধর্মান্ধ জনগোষ্ঠী। ধর্মবিশ্বাসকে পুঁজি করে ধর্মের নামে অধর্মের পূজারি বানিয়ে সহিংস মতাদর্শে দীক্ষিত করছে মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থা ও সেখানকার উগ্রবাদী শিক্ষক। সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষকও মেতে উঠেছেন জিহাদি তৈরির উন্মত্ত খেলায়। শিক্ষার নামে অহিংস পন্থায় হিংসার মতাদর্শকে মগজে ঢুকিয়ে দেওয়া হচ্ছে। মগজ ধোলাই করে শিক্ষার নামে অধর্ম ও অমানবিকতার অর্চনাকারী হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে উঠতি বয়সী তরুণ ও যুবকদের। ব্যবহার করা হচ্ছে সন্ত্রাস ও নাশকতার কাজে। জনতার হাতে পাকড়াও হওয়া খুনিদের ভাষ্য থেকে এসব তথ্য পরিষ্কারভাবে ফুটে উঠেছে।

স্বাধীন-চিন্তার লালন ও চর্চাকে ধর্ম অবমাননা ও কটাক্ষের সঙ্গে পেঁচিয়ে বিশ্বাসীদের অনুভূতিতে আঘাত করার পরিকল্পিত অপপ্রয়াস চলছে। মানুষের ধর্মবিশ্বাসের অনুভূতিকে কাজে লাগিয়ে জিহাদি দর্শনের অনুসারী কিছু ব্যক্তি ও দল ইসলাম ধর্মের ওপর একচেটিয়া মালিকানা দখলের উদ্দেশ্যে উগ্রবাদ ও সহিংসতাকে ছড়িয়ে দিচ্ছে সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে। ইসলামের একমাত্র মালিক বনে উগ্রবাদ নির্দেশিত আকিদা চর্চাকে একচেটিয়া করতে অন্য সব ধারণা, আকিদা ও তরিকাকে উচ্ছেদ করার উগ্র মানসিকতা থেকেই জন্ম হচ্ছে জিহাদের নামে চিন্তাবিনাশী মানুষ খুনের দর্শন।

ইসলামের তথাকথিত উগ্রবাদী হেফাজতকারীরা ধর্মকে নিজ নিজ উপলব্ধি থেকে দেখেন। ফলে ইসলামের অন্তর্নিহিত সত্য থেকে দূরে সরে গিয়ে পার্থিব রাজনীতির মতাদর্শ হেফাজতে অধিক ব্যস্ত হয়ে ইসলামের ধারণ ও লালনের চেয়ে বিচ্যুতির পথে চলে। বিশ্বাস আর অবিশ্বাসের মধ্যে যুদ্ধ বাধিয়ে অশান্তির বীজ ছড়িয়ে দিচ্ছে সমাজে। সহিষ্ণু সমাজকে অসহিষ্ণু করছে। ইসলামের ধারণ ও বাহনের অছিলায় যে কোনো উপায়ে ইসলাম ধর্মের ওপর একচ্ছত্র মালিকানা স্থাপনে নেশাগ্রস্ত। উদ্ভূত নেশা ভিন্ন ধারণাকে সহ্য করতে পারছে না ও স্বাধীন মতকে বেঁচে থাকার সুযোগ বন্ধ করতে 'কতল' করার পথকেই একমাত্র অবলম্ব্বন মনে করছে। ধর্ম ও ধর্মীয় অনুশাসনের মূল লক্ষ্য মানুষের মধ্যে আদর্শ মূল্যবোধ তৈরি করা এবং বিশ্বাস আনে আত্দার পরিশুদ্ধি ও প্রশান্তি। ইসলাম অবিশ্বাসীদের কতল নয় বরং হেদায়েতের প্রতি গুরুত্ব দিয়েছে।

ইসলামের মূল দর্শন শান্তি ও পরিশুদ্ধতাকে ছুড়ে ফেলে হিংসা ও বিদ্বেষকে নব্য দর্শন হিসেবে বরণ করে আধুনিক রাষ্ট্র ও উদার সমাজব্যবস্থা উচ্ছেদ শান্তির ইসলামী দর্শনকে সন্তর্পণে সরিয়ে দেওয়ার নামান্তর। আধুনিক রাষ্ট্র ও বিজ্ঞানের যুগেও ধর্ম নিজেকে শুধু টিকিয়ে রাখতেই সমর্থ হয়নি বরং আলোকিত সমাজ গঠন ও মূল্যবোধ সৃষ্টির মূলবাহন হিসেবে কাজ করছে। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য রাজনীতি আর ধর্মকে সুকৌশলে সুমধুরভাবে সংমিশ্রিত করে তৈরি জিহাদি মতাদর্শ ক্ষমতা দখলের জন্য সহিংসতা ও শক্তির প্রয়োগকে অগ্রাধিকার দিয়েছে। ফলে ইসলাম সমুন্নত হওয়ার চেয়ে হেয় হয়েছে বেশি। পৃথিবীর অনেক দেশেই সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে মানুষের অবস্থান পোক্ত হচ্ছে সঙ্গে জিহাদিদের ওপর বাড়ছে ঘৃণা ও ধিক্কার।

বহুমাত্রিক চিন্তাধারার উন্মেষী ক্ষমতার জন্য মানুষ সৃষ্টির সেরা জীবে পরিণত হয়েছে। ধর্মান্ধতার সীমাবদ্ধতা থেকে বের হয়ে দর্শন ও বহুধা চিন্তার বিকাশের স্বার্থে শিক্ষার জন্য সুদূর চীন দেশে যাওয়াকে ইসলাম উদ্বুদ্ধ করেছে। হিংসা, বিভাজন ও অসহিষ্ণুতার মতাদর্শ দিয়ে জিহাদের নামে কথিত লড়াই মূলত উগ্রবাদীদের ইসলাম দখলের লড়াইয়ে রূপ নিয়েছে। চিন্তা-ভাবনায় অবিশ্বাসী হিসেবে ব্লগার রাজীব ও ওয়াশিকুর রহমানকে কতল করা হলো। বিজ্ঞানের যুক্তিতে ইসলামকে দেখার অভিযোগে অভিজিৎ রায়কে হত্যা করা হলো। অন্যদিকে ইসলামী চিন্তাবিদ ও পরহেজগার হওয়া সত্ত্বেও টিভিব্যক্তিত্ব মাওলানা ফারুকীকে কতল করা হলো। যেহেতু তিনি উগ্রবাদী ও সহিংস ইসলামী দর্শনের বিপরীতে শান্তির সুফিবাদী চর্চাকে বরণ করে নিয়েছিলেন। গোপীবাগের পীরসাহেব, তার ছেলে ও অনুসারীসহ ছয়জনকে গলাকেটে খুন করা হয়েছে। কারণ তার বিশ্বাসের চর্চিত ধারা সহিংস ধারা থেকে ভিন্ন ছিল। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রখ্যাত শিক্ষক শফিউল আলম ভূইয়াকে রাস্তায় কুপিয়ে হত্যা করা হলো। তার দোষ তিনি 'লালন' সাধনা করতেন শান্তির অন্বেষণে। প্রখ্যাত কবি শামসুর রাহমানের ওপর হামলা হয়েছে, কোপানো হয়েছিল সাহিত্যিক হুমায়ুন আজাদকে। আরও অনেকেই বিশ্বাস-অবিশ্বাসের পরিহাসের শিকার হয়েছেন।

মানুষ মারার মতাদর্শ অনেক গভীরে প্রোথিত হয়েছে ইতিমধ্যে। অল্প সময়ের ব্যবধানে স্বাধীন চিন্তার ওপর পর পর দুটি হামলা থেকে মানুষের মনে জন্ম নিয়েছে ভীতি ও শঙ্কা। স্বস্তি ফেরাতে ত্বরিত বিচার ও শাস্তি নিশ্চিত করা অপরিহার্য। হত্যাকে ক্লুহীন করতে সমর্থ খুনিরা আরও সাহসী ও বেপরোয়া হয়েছে। হামলা বন্ধের বদলে ক্রমশ বাড়ছে।

জঙ্গিবাদকে উৎপাটন করতে হলে সমাজকে জোটবদ্ধভাবে লড়তে হবে। পুলিশি তৎপরতার পাশাপাশি দরকার মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থাকে নতুন করে সাজানো। ধর্মান্ধ ও জ্ঞান প্রতিবন্ধী তৈরির শিক্ষাব্যবস্থাকে মানুষ তৈরির কারখানায় রূপান্তর অতীব গুরুত্বপূর্ণ। ইসলামী কল্যাণের জন্য সংগৃহীত অর্থ জিহাদি তৈরির কাজে ব্যয় রুখে মানবতার কল্যাণে বিনিয়োগের নিশ্চয়তা সৃষ্টির প্রয়োজন। সংস্কৃতি ও মননশীল চর্চা বৃদ্ধি করে অন্ধত্ব ঘুচিয়ে আলোর পথ খুলতে হবে।

জনগণের মধ্যে রাজনৈতিক ইসলাম ও সঠিক ইসলামের পার্থক্যের উপলব্ধি বাড়াতে ইসলামী চিন্তাবিদদের সামনে আসতে হবে। শুধু মাদ্রাসা নয় সব শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকবেশী অনেকেই হিংসার মতাদর্শে দীক্ষা দেওয়ায় জড়িত হয়েছে। তাদের পাঠদান থেকে আলাদা করতে না পারলে জিহাদি তৈরি হতেই থাকবে। হিংসার মতাদর্শকে রাজনৈতিক মদদ ও প্রশ্রয় বন্ধ করে বাঁচার মূল উপাদান অর্থরূপী অক্সিজেন বন্ধ করতে পারলে সমাজে সহিষ্ণুতা ফেরত আসবে এবং জঙ্গিবাদের কবলমুক্ত করা সম্ভব হবে। সহিংস চিন্তাকে রুখতে স্বাধীন চিন্তা, মুক্ত ধারণা ও সংস্কৃতির ধারণ, চারণ ও বিকাশ ধরে রাখা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

লেখক : স্ট্রাটেজি ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক। ইনস্টিটিউট অব কনফ্লিক্ত, ল' অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিসের নির্বাহী পরিচালক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

এই মাত্র | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন