শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ এপ্রিল, ২০১৫

জঙ্গি আক্রোশের শিকার স্বাধীন চিন্তা

মেজর জেনারেল মো. আব্দুর রশীদ (অব.)
অনলাইন ভার্সন
জঙ্গি আক্রোশের শিকার স্বাধীন চিন্তা

খ্যাতনামা কেউ ছিলেন না ওয়াশিকুর রহমান বাবু। প্রকাশ্য দিবালোকে শত মানুষের সামনে খুন হয়ে খ্যাতনামা হলেন। তাকে হত্যা করার কারণ হিসেবে বের হয়ে আসছে অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য। 'কুচ্ছিত হাঁসের ছানা' নামে ফেসবুকে ইসলামের বিরুদ্ধে লিখেছেন বলে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। কী এমন লিখেছেন যা ধর্মীয় অনুভূতিকে এতই আঘাত করেছে যে তার মৃত্যুই শিরোধার্য হয়েছে। হত্যার আগে শুনিনি তার ইসলামের বিপক্ষে লেখার কল্পকাহিনী। হত্যা করার পর তার ফেসবুকের আকাউন্টের স্ক্রিন শট ছড়িয়ে দেওয়া হলো, জানা গেল সেটা ভুয়া। প্রযুক্তির আশীর্বাদে অনেক ভুয়াকে সত্যির মতো করে তৈরি করে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে ভুল ধারণা সৃষ্টি ও ভাবমূর্তি বিনষ্ট এখন নৈমিত্তিক হয়ে গেছে। ব্লগিং সম্পর্কে মানুষের অজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে ব্লগার মানেই নাস্তিক এরকম একটি নেতিবাচক ধারণা ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ওয়াশিকুরকে ফেসবুকে লেখার জন্য নাস্তিক বা অবিশ্বাসী বানিয়ে প্রকাশ্যে হত্যা করার জন্য মাদ্রাসায় বেড়ে ওঠা তিন যুবককে সুদুর চট্টগ্রাম থেকে এনে ১৫ দিন ধরে প্রশিক্ষণ দিয়েছে। হত্যাকারীরা শুধু জানে ইসলামের বিরুদ্ধে লেখালেখি করায় আদিষ্ট হয়ে তাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে ইমানি দায়িত্বের অংশ হিসেবে। মানুষ খুনের বড় অপরাধ করেও তারা নির্বিকার ও আবেগহীন। এতটুকুও অনুতপ্ত নয়, অনুশোচনার চেয়ে পুণ্যের ভাগিদার মনে করে বেহেশত হাসিলের স্বপ্নে আপ্লুত। এ রকম নির্বোধ ধর্মান্ধ অসুর দেশের আনাচে-কানাচে কত পয়দা হয়েছে তার কোনো পরিসংখ্যান জানা নেই। নিজস্ব ভুবনে স্বাধীন চিন্তার বহিঃপ্রকাশের দোষে পৃথিবী থেকে বিদায় নিতে হবে এটা নিঃসন্দেহে মর্মান্তিক, দুঃখজনক এবং সভ্য সমাজের জন্য লজ্জাকর।

উগ্রবাদী ও তদীয় সুহৃদদের অনেকেই ধর্মকে নিয়ে অবান্তর কথা বলেন এবং নবীকরিমের সঙ্গে অযৌক্তিক তুলনা করেন, কোরআন হাদিসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ফতোয়া দিয়ে মানুষকে প্রায়ই বিভ্রান্ত করেন। ইসলাম ধর্ম রক্ষার নামে মৌলবাদীদের কোনো প্রতিক্রিয়া না থাকলেও সাধারণ মানুষের সামান্য মন্তব্যে ইসলাম ধ্বংসের অছিলায় নাস্তিক-মুরতাদ বানিয়ে ফাঁসি কাষ্ঠে ঝোলানোর জন্য গলদঘর্ম হয়ে ওঠেন। সময়ের বিবর্তনে ইসলামে ভিন্ন ভিন্ন আকিদা ও তরিকার উপস্থিতি এবং পাশাপাশি শান্তিপূর্ণ বসবাস ও সহিষ্ণুতার সামাজিক বৈশিষ্ট্য লক্ষণীয়। উগ্রবাদী মতাদর্শ মানুষের মধ্যে ধর্ম, আকিদা, শিল্প, সংস্কৃতি চর্চার ভিন্নতার নামে অহেতুক ভেদাভেদ সৃষ্টি করে স্থিতিশীল সমাজকে ভাঙতে চাইছে। জিহাদি তরিকা অন্য ধারণার প্রতি ভীষণ অসহনশীল। শুধু অবিশ্বাসী বা নাস্তিকদের বিরুদ্ধে লড়াই সীমাবদ্ধ নয় ইসলামের ভিন্ন আকিদার আলেমদের চিন্তাকেও সহ্য করতে পারছে না জঙ্গিবাদী জিহাদি দর্শন।

ইমানের দৃঢ়তা নয় বরং ইমানের দুর্বলতা ও ভঙ্গুরতা থেকে জন্ম নিয়েছে মানব কতলের দর্শন। ধর্ম ও বিজ্ঞানের উন্মুক্ত চর্চা সমাজকে আলোকিত করলে ধর্মান্ধ মতাদর্শের জায়গা সঙ্কুচিত হয়ে পড়বে। সুস্থচিন্তার বিকাশ ধর্মান্ধ উগ্রবাদ বিস্তারের পথে সবচেয়ে বড় অন্তরায় মনে করছে। খুন করছে একের পর এক স্বাধীন চিন্তার ধারকদের। মৌলবাদীরা নিঃসন্দেহে যুক্তি ও মুক্ত চিন্তাকে ভয় পায়। সমাজ, মানবতা, ব্যক্তি-স্বাধীনতা, মত, ভিন্নমত ও বিজ্ঞান থেকে বিচ্ছিন্ন করে যুক্তিহীন ও বোধহীন করে গড়া হয়েছে এক বিশাল ধর্মান্ধ জনগোষ্ঠী। ধর্মবিশ্বাসকে পুঁজি করে ধর্মের নামে অধর্মের পূজারি বানিয়ে সহিংস মতাদর্শে দীক্ষিত করছে মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থা ও সেখানকার উগ্রবাদী শিক্ষক। সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষকও মেতে উঠেছেন জিহাদি তৈরির উন্মত্ত খেলায়। শিক্ষার নামে অহিংস পন্থায় হিংসার মতাদর্শকে মগজে ঢুকিয়ে দেওয়া হচ্ছে। মগজ ধোলাই করে শিক্ষার নামে অধর্ম ও অমানবিকতার অর্চনাকারী হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে উঠতি বয়সী তরুণ ও যুবকদের। ব্যবহার করা হচ্ছে সন্ত্রাস ও নাশকতার কাজে। জনতার হাতে পাকড়াও হওয়া খুনিদের ভাষ্য থেকে এসব তথ্য পরিষ্কারভাবে ফুটে উঠেছে।

স্বাধীন-চিন্তার লালন ও চর্চাকে ধর্ম অবমাননা ও কটাক্ষের সঙ্গে পেঁচিয়ে বিশ্বাসীদের অনুভূতিতে আঘাত করার পরিকল্পিত অপপ্রয়াস চলছে। মানুষের ধর্মবিশ্বাসের অনুভূতিকে কাজে লাগিয়ে জিহাদি দর্শনের অনুসারী কিছু ব্যক্তি ও দল ইসলাম ধর্মের ওপর একচেটিয়া মালিকানা দখলের উদ্দেশ্যে উগ্রবাদ ও সহিংসতাকে ছড়িয়ে দিচ্ছে সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে। ইসলামের একমাত্র মালিক বনে উগ্রবাদ নির্দেশিত আকিদা চর্চাকে একচেটিয়া করতে অন্য সব ধারণা, আকিদা ও তরিকাকে উচ্ছেদ করার উগ্র মানসিকতা থেকেই জন্ম হচ্ছে জিহাদের নামে চিন্তাবিনাশী মানুষ খুনের দর্শন।

ইসলামের তথাকথিত উগ্রবাদী হেফাজতকারীরা ধর্মকে নিজ নিজ উপলব্ধি থেকে দেখেন। ফলে ইসলামের অন্তর্নিহিত সত্য থেকে দূরে সরে গিয়ে পার্থিব রাজনীতির মতাদর্শ হেফাজতে অধিক ব্যস্ত হয়ে ইসলামের ধারণ ও লালনের চেয়ে বিচ্যুতির পথে চলে। বিশ্বাস আর অবিশ্বাসের মধ্যে যুদ্ধ বাধিয়ে অশান্তির বীজ ছড়িয়ে দিচ্ছে সমাজে। সহিষ্ণু সমাজকে অসহিষ্ণু করছে। ইসলামের ধারণ ও বাহনের অছিলায় যে কোনো উপায়ে ইসলাম ধর্মের ওপর একচ্ছত্র মালিকানা স্থাপনে নেশাগ্রস্ত। উদ্ভূত নেশা ভিন্ন ধারণাকে সহ্য করতে পারছে না ও স্বাধীন মতকে বেঁচে থাকার সুযোগ বন্ধ করতে 'কতল' করার পথকেই একমাত্র অবলম্ব্বন মনে করছে। ধর্ম ও ধর্মীয় অনুশাসনের মূল লক্ষ্য মানুষের মধ্যে আদর্শ মূল্যবোধ তৈরি করা এবং বিশ্বাস আনে আত্দার পরিশুদ্ধি ও প্রশান্তি। ইসলাম অবিশ্বাসীদের কতল নয় বরং হেদায়েতের প্রতি গুরুত্ব দিয়েছে।

ইসলামের মূল দর্শন শান্তি ও পরিশুদ্ধতাকে ছুড়ে ফেলে হিংসা ও বিদ্বেষকে নব্য দর্শন হিসেবে বরণ করে আধুনিক রাষ্ট্র ও উদার সমাজব্যবস্থা উচ্ছেদ শান্তির ইসলামী দর্শনকে সন্তর্পণে সরিয়ে দেওয়ার নামান্তর। আধুনিক রাষ্ট্র ও বিজ্ঞানের যুগেও ধর্ম নিজেকে শুধু টিকিয়ে রাখতেই সমর্থ হয়নি বরং আলোকিত সমাজ গঠন ও মূল্যবোধ সৃষ্টির মূলবাহন হিসেবে কাজ করছে। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য রাজনীতি আর ধর্মকে সুকৌশলে সুমধুরভাবে সংমিশ্রিত করে তৈরি জিহাদি মতাদর্শ ক্ষমতা দখলের জন্য সহিংসতা ও শক্তির প্রয়োগকে অগ্রাধিকার দিয়েছে। ফলে ইসলাম সমুন্নত হওয়ার চেয়ে হেয় হয়েছে বেশি। পৃথিবীর অনেক দেশেই সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে মানুষের অবস্থান পোক্ত হচ্ছে সঙ্গে জিহাদিদের ওপর বাড়ছে ঘৃণা ও ধিক্কার।

বহুমাত্রিক চিন্তাধারার উন্মেষী ক্ষমতার জন্য মানুষ সৃষ্টির সেরা জীবে পরিণত হয়েছে। ধর্মান্ধতার সীমাবদ্ধতা থেকে বের হয়ে দর্শন ও বহুধা চিন্তার বিকাশের স্বার্থে শিক্ষার জন্য সুদূর চীন দেশে যাওয়াকে ইসলাম উদ্বুদ্ধ করেছে। হিংসা, বিভাজন ও অসহিষ্ণুতার মতাদর্শ দিয়ে জিহাদের নামে কথিত লড়াই মূলত উগ্রবাদীদের ইসলাম দখলের লড়াইয়ে রূপ নিয়েছে। চিন্তা-ভাবনায় অবিশ্বাসী হিসেবে ব্লগার রাজীব ও ওয়াশিকুর রহমানকে কতল করা হলো। বিজ্ঞানের যুক্তিতে ইসলামকে দেখার অভিযোগে অভিজিৎ রায়কে হত্যা করা হলো। অন্যদিকে ইসলামী চিন্তাবিদ ও পরহেজগার হওয়া সত্ত্বেও টিভিব্যক্তিত্ব মাওলানা ফারুকীকে কতল করা হলো। যেহেতু তিনি উগ্রবাদী ও সহিংস ইসলামী দর্শনের বিপরীতে শান্তির সুফিবাদী চর্চাকে বরণ করে নিয়েছিলেন। গোপীবাগের পীরসাহেব, তার ছেলে ও অনুসারীসহ ছয়জনকে গলাকেটে খুন করা হয়েছে। কারণ তার বিশ্বাসের চর্চিত ধারা সহিংস ধারা থেকে ভিন্ন ছিল। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রখ্যাত শিক্ষক শফিউল আলম ভূইয়াকে রাস্তায় কুপিয়ে হত্যা করা হলো। তার দোষ তিনি 'লালন' সাধনা করতেন শান্তির অন্বেষণে। প্রখ্যাত কবি শামসুর রাহমানের ওপর হামলা হয়েছে, কোপানো হয়েছিল সাহিত্যিক হুমায়ুন আজাদকে। আরও অনেকেই বিশ্বাস-অবিশ্বাসের পরিহাসের শিকার হয়েছেন।

মানুষ মারার মতাদর্শ অনেক গভীরে প্রোথিত হয়েছে ইতিমধ্যে। অল্প সময়ের ব্যবধানে স্বাধীন চিন্তার ওপর পর পর দুটি হামলা থেকে মানুষের মনে জন্ম নিয়েছে ভীতি ও শঙ্কা। স্বস্তি ফেরাতে ত্বরিত বিচার ও শাস্তি নিশ্চিত করা অপরিহার্য। হত্যাকে ক্লুহীন করতে সমর্থ খুনিরা আরও সাহসী ও বেপরোয়া হয়েছে। হামলা বন্ধের বদলে ক্রমশ বাড়ছে।

জঙ্গিবাদকে উৎপাটন করতে হলে সমাজকে জোটবদ্ধভাবে লড়তে হবে। পুলিশি তৎপরতার পাশাপাশি দরকার মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থাকে নতুন করে সাজানো। ধর্মান্ধ ও জ্ঞান প্রতিবন্ধী তৈরির শিক্ষাব্যবস্থাকে মানুষ তৈরির কারখানায় রূপান্তর অতীব গুরুত্বপূর্ণ। ইসলামী কল্যাণের জন্য সংগৃহীত অর্থ জিহাদি তৈরির কাজে ব্যয় রুখে মানবতার কল্যাণে বিনিয়োগের নিশ্চয়তা সৃষ্টির প্রয়োজন। সংস্কৃতি ও মননশীল চর্চা বৃদ্ধি করে অন্ধত্ব ঘুচিয়ে আলোর পথ খুলতে হবে।

জনগণের মধ্যে রাজনৈতিক ইসলাম ও সঠিক ইসলামের পার্থক্যের উপলব্ধি বাড়াতে ইসলামী চিন্তাবিদদের সামনে আসতে হবে। শুধু মাদ্রাসা নয় সব শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকবেশী অনেকেই হিংসার মতাদর্শে দীক্ষা দেওয়ায় জড়িত হয়েছে। তাদের পাঠদান থেকে আলাদা করতে না পারলে জিহাদি তৈরি হতেই থাকবে। হিংসার মতাদর্শকে রাজনৈতিক মদদ ও প্রশ্রয় বন্ধ করে বাঁচার মূল উপাদান অর্থরূপী অক্সিজেন বন্ধ করতে পারলে সমাজে সহিষ্ণুতা ফেরত আসবে এবং জঙ্গিবাদের কবলমুক্ত করা সম্ভব হবে। সহিংস চিন্তাকে রুখতে স্বাধীন চিন্তা, মুক্ত ধারণা ও সংস্কৃতির ধারণ, চারণ ও বিকাশ ধরে রাখা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

লেখক : স্ট্রাটেজি ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক। ইনস্টিটিউট অব কনফ্লিক্ত, ল' অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিসের নির্বাহী পরিচালক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৯ সেকেন্ড আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন