শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০১৫

আল্লাহু আকবর কেন বলবেন! কখন বলবেন!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
আল্লাহু আকবর কেন বলবেন! কখন বলবেন!

মুমিন বান্দাদের বিশ্বাসের প্রধান হাতিয়ার আল্লাহু আকবর। এই শব্দের বহুমুখী অর্থ এবং তাৎপর্যের মধ্যে বান্দা বিলীন হতে হতে এমন মাকামে পৌঁছতে পারে যেখানে পৃথিবীর কোনো আগুন তাকে স্পর্শ করার ক্ষমতা রাখে না- কোনো শক্তি তার গতিরোধ করতে পারে না এবং কোনো প্রাণী তার চলার পথে বাধা সৃষ্টির ক্ষমতা রাখে না। আল্লাহু আকবরে বিলীন হতে হতে বান্দা তার আবদ পরিচয় থেকে বের হয়ে আসে। স্বয়ং আল্লাহ তার সৃষ্টিকে চাকর থেকে বন্ধুর আসনে বসান এবং তামাম মাখলুকাতে তার মাহবুবকে পরিচয় করিয়ে দেন আপন নূরের মারফতি কুদরতে। ফলে আল্লাহর মাহবুবগণ আল্লাহর সৃষ্টিলোকের সব কিছুর ওপর আল্লাহর ইচ্ছামতো নিয়ন্ত্রণ লাভ করে থাকেন। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন, 'আমি যাকে রহম করি তাকে অন্যরা ঈর্ষা করে। আল্লাহর রহমতপ্রাপ্তরা জমিনে বিচরণকালে আসমান-জমিন ফেরেশতাকুল এবং জমিনের বোবাপ্রাণী বৃক্ষলতা, তরুরাজির দোয়া লাভ করেন এবং অন্য বান্দাদের অযাচিত মহব্বতের চাদরে ঢাকা থাকেন।

এখন প্রশ্ন হলো, আল্লাহু আকবর শব্দটির অর্থ কী এবং সেই অর্থের তাৎপর্য কিরূপে হৃদয়-মনে ধারণ করা যাবে! সরল বাংলায় এটির অর্থ- আল্লাহ সর্বশক্তিমান। বান্দা যখন সব বিষয়ে আল্লাহপাকের হুকুম-আহকাম, ইচ্ছা-অনিচ্ছা এবং শক্তিমত্তাকে তাবৎ দুনিয়ার সব কিছুর ওপর প্রাধান্য দেয় এবং দুনিয়ার কোনো রাজা-বাদশাহের ক্ষমতা ও প্রভাবকে আল্লাহ প্রদত্ত নেয়ামত মনে করে সমীহ করে এবং রাজা-বাদশাহ অহংকারী হয়ে উঠলে তাদের ঘৃণা করে পরিহার করে এবং সময় সুযোগ মতো বিদ্রোহ করে তখন ইমান তাকে কাছে ডাকতে থাকে।

আল্লাহর ওপর নির্ভর করার সবচেয়ে পবিত্র এবং নির্ভরযোগ্য উদাহরণ রয়েছে পবিত্র কোরআনে। আল্লাহপাক স্বয়ং তাঁর বন্ধু হজরত ইব্রাহিমের ইমানের উৎকৃষ্ট দিকসমূহ বর্ণনা করেছেন। আগুনের মধ্যে নিক্ষিপ্ত হওয়ার পরও তিনি শেষ পর্যন্ত খোদায়ী সাহায্য পাওয়ার ব্যাপারে দৃঢ়ভাবে আস্থাশীল ছিলেন। ফেরেশতাগণ তাকে সাহায্যের প্রস্তাব দিলে তিনি নির্লিপ্তভাবে বললেন, আমি তো কোনো অন্ধ খোদার ইবাদত-বন্দেগি করি না। এ ঘটনা প্রসঙ্গে আল্লামা ইকবাল বলেন, সেই খোদা, সেই আগুন এবং সেই নমরুদ এখনো আছে। নেই কেবল একজন ইব্রাহিম। আজও যদি কোনো ইব্রাহিমকে কোনো নমরুদ আগুনে নিক্ষেপ করে, তবে নিশ্চিতভাবে সেখানে আগুনের মধ্যে ফুলবাগান সৃষ্টি হবে।

আল্লাহু আকবর উচ্চারণ করে রাতারাতি কোনো বান্দা তার কাঙ্ক্ষিত মাকামে পৌঁছতে পারবে না। তাকে ধীরে ধীরে এগোতে হবে সফলতার দিকে। নিজের শরীর, মন ও মানসিকতা ধীরে ধীরে রবের দিকে মোতাওয়াজ্জু করতে হবে। এক্ষেত্রে বান্দাকে সবার আগে জ্ঞান অর্জন করতে হবে। তারপর হালাল রিজিক এবং সবশেষে সুন্দর একটি পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। আল্লাহর শক্তিমত্তা বোঝার জন্য বান্দাকে পর্যাপ্ত জ্ঞান আহরণ করতে হবে। যেমন কেউ যদি প্রথম আসমানের গঠন, তারকারাজির বিচরণ, উল্কাপিণ্ড, ছায়াপথ, ব্ল্যাকহোল, চন্দ্র-সূর্য, গ্রহ-নক্ষত্র সম্পর্কে ভালোভাবে না জানে, তবে তার পক্ষে অন্তর দিয়ে আল্লাহ সর্বশক্তিমান এ কথা বিশ্বাস করা কঠিন। তাকে জানতে হবে পৃথিবী গঠনের ইতিহাস, ফেরেশতা, জিন এবং মানব সৃষ্টির ইতিহাস ও জমিনে মনুষ্য জাতির উত্থান-পতনের ইতিহাস। এগুলো যদি গভীর মনোযোগ সহকারে অধ্যয়ন করা হয়, তবে বান্দা নিজেকে কোনো দিন অহংকারীরূপে উপস্থাপন করতে পারে না। তার চিত্ত নরম হয়ে যায় এবং সিজদা প্রদানের জন্য শরীর-মন উন্মুখ হয়ে ওঠে। আল্লাহ আকবরের ফায়েজ ও বরকত পেতে হলে দ্বিতীয় ধাপে বান্দাকে সূরা ফাতিহার তাফসির খুব ভালো করে হৃদয়ঙ্গম করতে হবে। এই সূরার কয়েকটি আয়াত সবসময় মনের মধ্যে গেঁথে রাখতে হবে। এ প্রসঙ্গে যাওয়ার আগে চলুন সূরা তা-হা এর ১৪ নম্বর আয়াতটি আলোচনা করে আসি। এই আয়াতে আল্লাহ হজরত মূসা (আ.)-কে উদ্দেশ করে বলেছিলেন, 'আমিই আল্লাহ। আমি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই। সুতরাং আমারই ইবাদত কর।' এই আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ তার বান্দাকে বন্দেগি করার নির্দেশ প্রদান করলেন। এখন বন্দেগির দ্বিতীয় স্তরে চলে আসুন। অর্থাৎ প্রকাশ্য বুক ফুলিয়ে নিজেকে আল্লাহর বান্দা ঘোষণা করুন ঠিক হজরত ঈসা (আ.)-এর মতো। তার সর্বপ্রথম উচ্চারণ ছিল 'আমি আল্লাহর বান্দা' (সূরা মারিয়াম : ৩০)।

হজরত ঈসা (আ.)-এর জন্মের পর বহুবিধ বিতর্ক শুরু হলো। কুমারী মায়ের কী রূপে বাচ্চা হলো এমনতরো হাজারো প্রশ্ন দ্বারা হজরত মারিয়ামের জীবন অতিষ্ঠ করে তোলা হলো। তিনি নিজে কোনো জবাব না দিয়ে তার নবজাতকের দিকে ইঙ্গিত করলেন। শিশু ঈসা (আ.) সমবেত বিতর্ককারীদের উদ্দেশে উপরোক্ত ঘোষণা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তার জন্ম ও অস্তিত্ব সম্পর্কে সব প্রশ্নের অবসান হয়ে গেল- সব কল্যাণের দুয়ার খুলে গেল এবং সব অকল্যাণের দ্বার রুদ্ধ হয়ে গেল। জীবনের প্রথম কথায় তিনি যখন নিজ গোলামির স্বীকারোক্তি দিলেন তখন আল্লাহপাক তাকে মহামূল্যবান দুটি প্রতিশ্রুতি দিলেন। জমিনে তার সুউচ্চ মর্যাদা নিশ্চিত করলেন এবং প্রয়োজনের সময় ঊধর্্বালোকে তুলে নেওয়ার ব্যবস্থা করলেন। সূরা আল ইমরানের ৫৪ নম্বর আয়াতে আল্লাহর সেই ঘোষণার প্রমাণ মেলে। আল্লাহ বলেন, 'আমি তোমাকে আমার কাছে তুলে নেব।' এখন একটু মাথা খাটিয়ে চিন্তা করুন তো যদি একবার নিজ মুখে গোলামির স্বীকারোক্তিদানের ফলে জান্নাতের উচ্চাসনে ঠাঁই পাওয়া যায়, তবে যে ব্যক্তি ৭০ বছর নিজ কর্মে গোলামির প্রমাণ দেবে, সেকি জান্নাত থেকে বঞ্চিত হবে?

হজরত আলী (রা.) বলতেন, আমি তোমার একজন গোলাম- এটাই আমার সম্মান। আর তুমি আমার মুনিব- এটাই আমার অহংকার। হে আল্লাহ! আমি যেমন চেয়েছি তোমাকে সেই রকম মুনিব পেয়েছি। এখন তুমি যেমনটা চাও- আমাকে সেই রকম গোলাম বানিয়ে নাও।

নিজেকে পরিপূর্ণ গোলাম বানানোর পর আপনি আপনার রবের দিকে এগোতে থাকুন। আর এগোনোর সময় রবের কতিপয় নির্দেশ পালন করুন কঠোর মনোযোগসহকারে এবং মনে মনে সূরা বাকারার ৪০ নম্বর আয়াত স্মরণ করে মনের মধ্যে আশার সঞ্চার করুন। এই আয়াতে আল্লাহ বলেন, 'তোমরা আমার প্রতিশ্রুতি পূর্ণ কর। আমিও তোমাদের প্রতিশ্রুতি পূর্ণ করব।' আল্লাহর দিকে অগ্রসরের প্রথম স্তরকে বলা হয় রাবুবিয়্যাত। আর রাবুবিয়্যাতের পরিচিতির পূর্ণাঙ্গ বিবরণ সূরা ফাতিহাতেই আছে। বলা হয়েছে, 'সমস্ত প্রশংসা জগৎসমূহের প্রতিপালক আল্লাহরই প্রাপ্য। তিনি দয়াময় পরম দয়ালু কর্মফল দিবসের মালিক। বান্দা যদি তার মালিকের এসব গুণ যথাযথ অনুধাবন করতে সক্ষম হয়, তবে রাবুবিয়্যাতের পূর্ণাঙ্গ পরিচয় লাভ হয়ে যাবে।'

রাবুবিয়্যাতের পরের স্তর উবুদিয়্যাত। উবুদিয়্যাতের সূচনা ও প্রারম্ভ হয় ইবাদতে লিপ্ত হওয়ার দ্বারা। বান্দাকে বুঝতে হবে আল্লাহ রসুল আলামিনের অবাধ্যতা হতে আত্মরক্ষা কেবল আল্লাহ কর্তৃক সুরক্ষা দ্বারাই সম্ভব। বান্দা যখন এ বিষয়টা উপলব্ধি করবে তখন তার যাবতীয় লক্ষ্য-উদ্দেশ্য লাভের জন্য মালিকের সাহায্য প্রার্থনা করবেন। মুমিনের ইমান দ্বারা স্বয়ংক্রিয়ভাবে আল্লাহর পরিচয়ের সঙ্গে একীভূত হয়ে পড়েন। কিন্তু সেই ইমানের ভিত্তি মজবুত করার জন্য আল্লাহর অস্তিত্ব, জ্ঞান, শক্তি, মহানুভবতা, অনুকম্পা, প্রজ্ঞা ইত্যাদি সম্পর্কে ধারণা লাভ করা অতীব জরুরি। এ জন্য মুমিন তার রবের কাছে প্রার্থনায় বলে হে আমাদের রব। প্রতিটি বস্তুর মধ্যে তোমার সত্তা এবং তোমার জ্ঞান, শক্তি প্রভৃতি গুণাবলি সংক্রান্ত যে নির্দেশনাবলি বিদ্যমান রয়েছে- তার মাধ্যমেও তোমাকে জানার পথ করে দাও।

একজন মুমিন বান্দা যখন স্তরে স্তরে অগ্রসর হতে হতে আল্লাহু আকবরের মধ্যে বিলীন হয়ে যায় তখন চারদিকে আল্লাহর জিকির তাকে ঘিরে ধরে। মানুষের এ অবস্থাকে বলা হয় সুলতানান নাছিরা। যে সব সৌভাগ্যবান বান্দার জীবনে সুলতানান নাছিরার মাকামে পৌঁছানোর সুযোগ হয় তারা পাখ-পাখালির কলতান, সমুদ্রের গর্জন, গাছের পাতার নড়াচড়া, বাতাসের শোঁ শোঁ শব্দ এবং একান্ত নির্জনে নিজের শরীরের প্রতিটি কোষ থেকে সমন্বিত স্তরে আল্লাহ আল্লাহ জিকিরের শব্দ শুনতে পায়, বান্দার এই হালত তাকে জাগতিক সব সুখ-দুঃখ, কাম-ক্রোধ এবং আশা-নিরাশার ঊর্ধ্বলোকে নিয়ে যায়। সে আসমান-জমিনের সর্বত্র কেবল আল্লাহর সর্বশক্তিমান সত্তাকেই দেখতে পায়। নিজের আত্মার ওপর স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিলমোহর মেরে বান্দা যখন চিৎকার করে বলে ওঠে- আল্লাহু আকবর তখন সে ডাক আরশে আজিম পর্যন্ত অনুরণিত হয়ে স্বয়ং আল্লাহপাকের দিদার লাভ করে।

এখন প্রশ্ন হলো, কখন আপনি আল্লাহু আকবর বলবেন এবং কেন! চলতি পথে আল্লাহর সৃষ্টিকুলের দিকে নজর দিতে দিতে আপনি আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব স্মরণ করুন এবং মনে মনে আল্লাহু আকবর বলুন। দুনিয়ার কোনো ফায়দা হাসিলের জন্য আপনি যখন চেষ্টা করতে থাকেন তখন খোদায়ী মদদ পাওয়ার জন্য পরিপূর্ণ বিশ্বাস এবং আস্থাসহকারে আল্লাহু আকবর বলুন। আপনার মন যখন নফ্সে আমমারার প্ররোচনায় কিংবা শয়তানের ওয়াছাওয়াছায় আপনাকে আল্লাহর পরিবর্তে কোনো ক্ষমতাধর মানুষ, তথাকথিত দেবতা, মূর্তি, আগুন, প্রাণী ইত্যাদির কাছে মাথানত করার জন্য তাগিদ দেয় তখন চিৎকার করে বলে উঠুন আল্লাহু আকবর।

এবার বলছি কেন আল্লাহু আকবর বলবেন! আপনার রিজিক বৃদ্ধি পাবে, দুনিয়া এবং আখেরাতে আল্লাহপাকের রহমত, বরকত এবং ক্ষমার চাদরে আপনি আচ্ছাদিত থাকবেন। সুস্থ, সুন্দর, নীরোগ দেহ এবং প্রফুল্ল মন নিয়ে আপনি প্রাণভরে দুনিয়ার সব নেয়ামত ভোগ করতে পারবেন। হিদায়েতের পথ অর্থাৎ সিরাতুল মুসতাকিম আপনার জন্য ওয়াজিব হয়ে যাবে। আপনি পাবেন আপনার আল্লাহ এবং তার রসুল (সা.)-এর দিদার, মহাবিশ্বের অনন্ত লোকের অনেক অজানা রহস্য আপনার কাছে খোদায়ী কুদরতে পরিষ্কার হয়ে যাবে। খোদায়ী শিক্ষায় আপনি হবেন শরিয়ত-মারফত-তরিকত এবং হাকিকতের বাদশাহ। আপনার জবান হয়ে যাবে আল্লাহতে সমর্পিত বান্দার জবান আর তখন তাবৎ সফলতা আপনার পায়ের কাছে আছড়ে পড়বে ক্রীতদাসের মতো।

লেখক : কলামিস্ট

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৫৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন