শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০১৫

আল্লাহু আকবর কেন বলবেন! কখন বলবেন!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
আল্লাহু আকবর কেন বলবেন! কখন বলবেন!

মুমিন বান্দাদের বিশ্বাসের প্রধান হাতিয়ার আল্লাহু আকবর। এই শব্দের বহুমুখী অর্থ এবং তাৎপর্যের মধ্যে বান্দা বিলীন হতে হতে এমন মাকামে পৌঁছতে পারে যেখানে পৃথিবীর কোনো আগুন তাকে স্পর্শ করার ক্ষমতা রাখে না- কোনো শক্তি তার গতিরোধ করতে পারে না এবং কোনো প্রাণী তার চলার পথে বাধা সৃষ্টির ক্ষমতা রাখে না। আল্লাহু আকবরে বিলীন হতে হতে বান্দা তার আবদ পরিচয় থেকে বের হয়ে আসে। স্বয়ং আল্লাহ তার সৃষ্টিকে চাকর থেকে বন্ধুর আসনে বসান এবং তামাম মাখলুকাতে তার মাহবুবকে পরিচয় করিয়ে দেন আপন নূরের মারফতি কুদরতে। ফলে আল্লাহর মাহবুবগণ আল্লাহর সৃষ্টিলোকের সব কিছুর ওপর আল্লাহর ইচ্ছামতো নিয়ন্ত্রণ লাভ করে থাকেন। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন, 'আমি যাকে রহম করি তাকে অন্যরা ঈর্ষা করে। আল্লাহর রহমতপ্রাপ্তরা জমিনে বিচরণকালে আসমান-জমিন ফেরেশতাকুল এবং জমিনের বোবাপ্রাণী বৃক্ষলতা, তরুরাজির দোয়া লাভ করেন এবং অন্য বান্দাদের অযাচিত মহব্বতের চাদরে ঢাকা থাকেন।

এখন প্রশ্ন হলো, আল্লাহু আকবর শব্দটির অর্থ কী এবং সেই অর্থের তাৎপর্য কিরূপে হৃদয়-মনে ধারণ করা যাবে! সরল বাংলায় এটির অর্থ- আল্লাহ সর্বশক্তিমান। বান্দা যখন সব বিষয়ে আল্লাহপাকের হুকুম-আহকাম, ইচ্ছা-অনিচ্ছা এবং শক্তিমত্তাকে তাবৎ দুনিয়ার সব কিছুর ওপর প্রাধান্য দেয় এবং দুনিয়ার কোনো রাজা-বাদশাহের ক্ষমতা ও প্রভাবকে আল্লাহ প্রদত্ত নেয়ামত মনে করে সমীহ করে এবং রাজা-বাদশাহ অহংকারী হয়ে উঠলে তাদের ঘৃণা করে পরিহার করে এবং সময় সুযোগ মতো বিদ্রোহ করে তখন ইমান তাকে কাছে ডাকতে থাকে।

আল্লাহর ওপর নির্ভর করার সবচেয়ে পবিত্র এবং নির্ভরযোগ্য উদাহরণ রয়েছে পবিত্র কোরআনে। আল্লাহপাক স্বয়ং তাঁর বন্ধু হজরত ইব্রাহিমের ইমানের উৎকৃষ্ট দিকসমূহ বর্ণনা করেছেন। আগুনের মধ্যে নিক্ষিপ্ত হওয়ার পরও তিনি শেষ পর্যন্ত খোদায়ী সাহায্য পাওয়ার ব্যাপারে দৃঢ়ভাবে আস্থাশীল ছিলেন। ফেরেশতাগণ তাকে সাহায্যের প্রস্তাব দিলে তিনি নির্লিপ্তভাবে বললেন, আমি তো কোনো অন্ধ খোদার ইবাদত-বন্দেগি করি না। এ ঘটনা প্রসঙ্গে আল্লামা ইকবাল বলেন, সেই খোদা, সেই আগুন এবং সেই নমরুদ এখনো আছে। নেই কেবল একজন ইব্রাহিম। আজও যদি কোনো ইব্রাহিমকে কোনো নমরুদ আগুনে নিক্ষেপ করে, তবে নিশ্চিতভাবে সেখানে আগুনের মধ্যে ফুলবাগান সৃষ্টি হবে।

আল্লাহু আকবর উচ্চারণ করে রাতারাতি কোনো বান্দা তার কাঙ্ক্ষিত মাকামে পৌঁছতে পারবে না। তাকে ধীরে ধীরে এগোতে হবে সফলতার দিকে। নিজের শরীর, মন ও মানসিকতা ধীরে ধীরে রবের দিকে মোতাওয়াজ্জু করতে হবে। এক্ষেত্রে বান্দাকে সবার আগে জ্ঞান অর্জন করতে হবে। তারপর হালাল রিজিক এবং সবশেষে সুন্দর একটি পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। আল্লাহর শক্তিমত্তা বোঝার জন্য বান্দাকে পর্যাপ্ত জ্ঞান আহরণ করতে হবে। যেমন কেউ যদি প্রথম আসমানের গঠন, তারকারাজির বিচরণ, উল্কাপিণ্ড, ছায়াপথ, ব্ল্যাকহোল, চন্দ্র-সূর্য, গ্রহ-নক্ষত্র সম্পর্কে ভালোভাবে না জানে, তবে তার পক্ষে অন্তর দিয়ে আল্লাহ সর্বশক্তিমান এ কথা বিশ্বাস করা কঠিন। তাকে জানতে হবে পৃথিবী গঠনের ইতিহাস, ফেরেশতা, জিন এবং মানব সৃষ্টির ইতিহাস ও জমিনে মনুষ্য জাতির উত্থান-পতনের ইতিহাস। এগুলো যদি গভীর মনোযোগ সহকারে অধ্যয়ন করা হয়, তবে বান্দা নিজেকে কোনো দিন অহংকারীরূপে উপস্থাপন করতে পারে না। তার চিত্ত নরম হয়ে যায় এবং সিজদা প্রদানের জন্য শরীর-মন উন্মুখ হয়ে ওঠে। আল্লাহ আকবরের ফায়েজ ও বরকত পেতে হলে দ্বিতীয় ধাপে বান্দাকে সূরা ফাতিহার তাফসির খুব ভালো করে হৃদয়ঙ্গম করতে হবে। এই সূরার কয়েকটি আয়াত সবসময় মনের মধ্যে গেঁথে রাখতে হবে। এ প্রসঙ্গে যাওয়ার আগে চলুন সূরা তা-হা এর ১৪ নম্বর আয়াতটি আলোচনা করে আসি। এই আয়াতে আল্লাহ হজরত মূসা (আ.)-কে উদ্দেশ করে বলেছিলেন, 'আমিই আল্লাহ। আমি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই। সুতরাং আমারই ইবাদত কর।' এই আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ তার বান্দাকে বন্দেগি করার নির্দেশ প্রদান করলেন। এখন বন্দেগির দ্বিতীয় স্তরে চলে আসুন। অর্থাৎ প্রকাশ্য বুক ফুলিয়ে নিজেকে আল্লাহর বান্দা ঘোষণা করুন ঠিক হজরত ঈসা (আ.)-এর মতো। তার সর্বপ্রথম উচ্চারণ ছিল 'আমি আল্লাহর বান্দা' (সূরা মারিয়াম : ৩০)।

হজরত ঈসা (আ.)-এর জন্মের পর বহুবিধ বিতর্ক শুরু হলো। কুমারী মায়ের কী রূপে বাচ্চা হলো এমনতরো হাজারো প্রশ্ন দ্বারা হজরত মারিয়ামের জীবন অতিষ্ঠ করে তোলা হলো। তিনি নিজে কোনো জবাব না দিয়ে তার নবজাতকের দিকে ইঙ্গিত করলেন। শিশু ঈসা (আ.) সমবেত বিতর্ককারীদের উদ্দেশে উপরোক্ত ঘোষণা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তার জন্ম ও অস্তিত্ব সম্পর্কে সব প্রশ্নের অবসান হয়ে গেল- সব কল্যাণের দুয়ার খুলে গেল এবং সব অকল্যাণের দ্বার রুদ্ধ হয়ে গেল। জীবনের প্রথম কথায় তিনি যখন নিজ গোলামির স্বীকারোক্তি দিলেন তখন আল্লাহপাক তাকে মহামূল্যবান দুটি প্রতিশ্রুতি দিলেন। জমিনে তার সুউচ্চ মর্যাদা নিশ্চিত করলেন এবং প্রয়োজনের সময় ঊধর্্বালোকে তুলে নেওয়ার ব্যবস্থা করলেন। সূরা আল ইমরানের ৫৪ নম্বর আয়াতে আল্লাহর সেই ঘোষণার প্রমাণ মেলে। আল্লাহ বলেন, 'আমি তোমাকে আমার কাছে তুলে নেব।' এখন একটু মাথা খাটিয়ে চিন্তা করুন তো যদি একবার নিজ মুখে গোলামির স্বীকারোক্তিদানের ফলে জান্নাতের উচ্চাসনে ঠাঁই পাওয়া যায়, তবে যে ব্যক্তি ৭০ বছর নিজ কর্মে গোলামির প্রমাণ দেবে, সেকি জান্নাত থেকে বঞ্চিত হবে?

হজরত আলী (রা.) বলতেন, আমি তোমার একজন গোলাম- এটাই আমার সম্মান। আর তুমি আমার মুনিব- এটাই আমার অহংকার। হে আল্লাহ! আমি যেমন চেয়েছি তোমাকে সেই রকম মুনিব পেয়েছি। এখন তুমি যেমনটা চাও- আমাকে সেই রকম গোলাম বানিয়ে নাও।

নিজেকে পরিপূর্ণ গোলাম বানানোর পর আপনি আপনার রবের দিকে এগোতে থাকুন। আর এগোনোর সময় রবের কতিপয় নির্দেশ পালন করুন কঠোর মনোযোগসহকারে এবং মনে মনে সূরা বাকারার ৪০ নম্বর আয়াত স্মরণ করে মনের মধ্যে আশার সঞ্চার করুন। এই আয়াতে আল্লাহ বলেন, 'তোমরা আমার প্রতিশ্রুতি পূর্ণ কর। আমিও তোমাদের প্রতিশ্রুতি পূর্ণ করব।' আল্লাহর দিকে অগ্রসরের প্রথম স্তরকে বলা হয় রাবুবিয়্যাত। আর রাবুবিয়্যাতের পরিচিতির পূর্ণাঙ্গ বিবরণ সূরা ফাতিহাতেই আছে। বলা হয়েছে, 'সমস্ত প্রশংসা জগৎসমূহের প্রতিপালক আল্লাহরই প্রাপ্য। তিনি দয়াময় পরম দয়ালু কর্মফল দিবসের মালিক। বান্দা যদি তার মালিকের এসব গুণ যথাযথ অনুধাবন করতে সক্ষম হয়, তবে রাবুবিয়্যাতের পূর্ণাঙ্গ পরিচয় লাভ হয়ে যাবে।'

রাবুবিয়্যাতের পরের স্তর উবুদিয়্যাত। উবুদিয়্যাতের সূচনা ও প্রারম্ভ হয় ইবাদতে লিপ্ত হওয়ার দ্বারা। বান্দাকে বুঝতে হবে আল্লাহ রসুল আলামিনের অবাধ্যতা হতে আত্মরক্ষা কেবল আল্লাহ কর্তৃক সুরক্ষা দ্বারাই সম্ভব। বান্দা যখন এ বিষয়টা উপলব্ধি করবে তখন তার যাবতীয় লক্ষ্য-উদ্দেশ্য লাভের জন্য মালিকের সাহায্য প্রার্থনা করবেন। মুমিনের ইমান দ্বারা স্বয়ংক্রিয়ভাবে আল্লাহর পরিচয়ের সঙ্গে একীভূত হয়ে পড়েন। কিন্তু সেই ইমানের ভিত্তি মজবুত করার জন্য আল্লাহর অস্তিত্ব, জ্ঞান, শক্তি, মহানুভবতা, অনুকম্পা, প্রজ্ঞা ইত্যাদি সম্পর্কে ধারণা লাভ করা অতীব জরুরি। এ জন্য মুমিন তার রবের কাছে প্রার্থনায় বলে হে আমাদের রব। প্রতিটি বস্তুর মধ্যে তোমার সত্তা এবং তোমার জ্ঞান, শক্তি প্রভৃতি গুণাবলি সংক্রান্ত যে নির্দেশনাবলি বিদ্যমান রয়েছে- তার মাধ্যমেও তোমাকে জানার পথ করে দাও।

একজন মুমিন বান্দা যখন স্তরে স্তরে অগ্রসর হতে হতে আল্লাহু আকবরের মধ্যে বিলীন হয়ে যায় তখন চারদিকে আল্লাহর জিকির তাকে ঘিরে ধরে। মানুষের এ অবস্থাকে বলা হয় সুলতানান নাছিরা। যে সব সৌভাগ্যবান বান্দার জীবনে সুলতানান নাছিরার মাকামে পৌঁছানোর সুযোগ হয় তারা পাখ-পাখালির কলতান, সমুদ্রের গর্জন, গাছের পাতার নড়াচড়া, বাতাসের শোঁ শোঁ শব্দ এবং একান্ত নির্জনে নিজের শরীরের প্রতিটি কোষ থেকে সমন্বিত স্তরে আল্লাহ আল্লাহ জিকিরের শব্দ শুনতে পায়, বান্দার এই হালত তাকে জাগতিক সব সুখ-দুঃখ, কাম-ক্রোধ এবং আশা-নিরাশার ঊর্ধ্বলোকে নিয়ে যায়। সে আসমান-জমিনের সর্বত্র কেবল আল্লাহর সর্বশক্তিমান সত্তাকেই দেখতে পায়। নিজের আত্মার ওপর স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিলমোহর মেরে বান্দা যখন চিৎকার করে বলে ওঠে- আল্লাহু আকবর তখন সে ডাক আরশে আজিম পর্যন্ত অনুরণিত হয়ে স্বয়ং আল্লাহপাকের দিদার লাভ করে।

এখন প্রশ্ন হলো, কখন আপনি আল্লাহু আকবর বলবেন এবং কেন! চলতি পথে আল্লাহর সৃষ্টিকুলের দিকে নজর দিতে দিতে আপনি আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব স্মরণ করুন এবং মনে মনে আল্লাহু আকবর বলুন। দুনিয়ার কোনো ফায়দা হাসিলের জন্য আপনি যখন চেষ্টা করতে থাকেন তখন খোদায়ী মদদ পাওয়ার জন্য পরিপূর্ণ বিশ্বাস এবং আস্থাসহকারে আল্লাহু আকবর বলুন। আপনার মন যখন নফ্সে আমমারার প্ররোচনায় কিংবা শয়তানের ওয়াছাওয়াছায় আপনাকে আল্লাহর পরিবর্তে কোনো ক্ষমতাধর মানুষ, তথাকথিত দেবতা, মূর্তি, আগুন, প্রাণী ইত্যাদির কাছে মাথানত করার জন্য তাগিদ দেয় তখন চিৎকার করে বলে উঠুন আল্লাহু আকবর।

এবার বলছি কেন আল্লাহু আকবর বলবেন! আপনার রিজিক বৃদ্ধি পাবে, দুনিয়া এবং আখেরাতে আল্লাহপাকের রহমত, বরকত এবং ক্ষমার চাদরে আপনি আচ্ছাদিত থাকবেন। সুস্থ, সুন্দর, নীরোগ দেহ এবং প্রফুল্ল মন নিয়ে আপনি প্রাণভরে দুনিয়ার সব নেয়ামত ভোগ করতে পারবেন। হিদায়েতের পথ অর্থাৎ সিরাতুল মুসতাকিম আপনার জন্য ওয়াজিব হয়ে যাবে। আপনি পাবেন আপনার আল্লাহ এবং তার রসুল (সা.)-এর দিদার, মহাবিশ্বের অনন্ত লোকের অনেক অজানা রহস্য আপনার কাছে খোদায়ী কুদরতে পরিষ্কার হয়ে যাবে। খোদায়ী শিক্ষায় আপনি হবেন শরিয়ত-মারফত-তরিকত এবং হাকিকতের বাদশাহ। আপনার জবান হয়ে যাবে আল্লাহতে সমর্পিত বান্দার জবান আর তখন তাবৎ সফলতা আপনার পায়ের কাছে আছড়ে পড়বে ক্রীতদাসের মতো।

লেখক : কলামিস্ট

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম