শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ জুলাই, ২০১৫

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক : স্বপ্ন না দুঃস্বপ্ন?

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক : স্বপ্ন না দুঃস্বপ্ন?

ঈদের ছুটিতে মানুষ গ্রামের বাড়ি যায় নাড়ির টানে, প্রিয়জনদের সঙ্গে আনন্দে সময়টা কাটাতে, ফেলে আসা শৈশবকে খুঁজে নিতে। প্রত্যেক ঈদেই লাখ লাখ মানুষ ঢাকার কারাগার ছেড়ে অনেক ভোগান্তি নিয়ে বাড়ি যান এবং ফেরেন। কিন্তু স্বজনদের কাছে যাওয়ার প্রতীক্ষার আনন্দে যাওয়ার ভোগান্তি আর তাদের সঙ্গে কাটানো ঈদের আনন্দের স্মৃতি নিয়ে ফেরার ভোগান্তি তারা মেনে নেন হাসিমুখে। কিন্তু ভোগান্তি পোহানো এককথা আর মরে যাওয়া আরেক কথা। এমনিতেই বাংলাদেশে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব নিয়ে নিয়েছে মহাসড়কগুলো। প্রতিদিনই দেশের কোথাও না কোথাও সড়ক দুর্ঘটনায় জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। তবে ঈদের সময় যেন জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের মহাপরিকল্পনা নিয়ে মহাসড়কে নামেন চালকরা। এবারের ঈদে তাদের সেই মহাপরিকল্পনা মহাসফল হয়েছে। ঈদের সময় মহাসড়কগুলো যেন পরিণত হয়েছে মৃত্যুফাঁদে। ঈদের ছুটির ১১ দিনে আড়াইশরও বেশি মানুষ প্রাণ দিয়েছেন মহাসড়কে। তার মানে আড়াইশ পরিবারে ঈদ হয়নি, অনেক দিন হবেও না হয়তো। আড়াইশ পরিবারে এখন কান্না, এই কান্নার রেশ থাকবে অনেক অনেক দিন।

এবারের ঈদে কেন সড়ক দুর্ঘটনায় রেকর্ড হলো, তার কারণ অনুসন্ধানের যোগ্যতা আমার নেই। বুয়েটে অ্যাঙ্েিডন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউট আছে। তারা নিশ্চয়ই এ নিয়ে গবেষণা করছেন। দুর্ঘটনা কমানোর সুপারিশ দিচ্ছেন। চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন দীর্ঘদিন ধরে সড়ক দুর্ঘটনার বিরুদ্ধে সচেতনতা সৃষ্টিতে কাজ করছেন। কিন্তু কোনো সুপারিশ, কোনো সচেতনতাই বোধহয় কাজ করেনি। দুর্ঘটনা কমেনি, বরং বাড়ছে। বাড়তে বাড়তে এবার রেকর্ড হয়েছে। অনেক কারণ নিশ্চয়ই আছে। তবে আমার ছোট্ট একটা ধারণা শেয়ার করতে চাই। দেশজুড়ে সড়ক-মহাসড়কে ব্যাপক উন্নয়ন কাজ চলছে। ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত হচ্ছে। এ দুর্ঘটনা সেই উন্নয়ন কাজের প্রসব বেদনা। কেউ কেউ বলতে পারেন, উন্নয়ন কাজ শেষ হলে, দুর্ঘটনা কমে আসবে। আমার ধারণা, উন্নয়ন কাজ শেষ হলে দুর্ঘটনা কমবে না, আরও বাড়বে। মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করে আপনি যানবাহনের গতি বাড়াতে চাইবেন, আবার একই সঙ্গে মহাসড়কে ধীরগতির যানবাহনও চলতে দেবেন; আর আপনি আশা করবেন দুর্ঘটনা কমে আসবে, এটা সম্ভব নয়, বাস্তব নয়।

তবে আজকের এই লেখা দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানের জন্য নয়। এ লেখা ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক নিয়ে কিছু ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা বিনিময়ের জন্য। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মূল কাঠামো ষোড়শ শতকে নির্মিত ঐতিহাসিক গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড। তখন রাজধানী সোনারগাঁয়ের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য নির্মাণ করা হয়েছিল এই মহাসড়ক। কালে কালে নানা বিবর্তনে, সেই গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোডই এখন দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়ক। রাজধানী ঢাকার সঙ্গে বন্দরনগরী চট্টগ্রামের সড়ক যোগাযোগের একমাত্র পথ এই মহাসড়ক। এই মহাসড়ক আসলে আমাদের অর্থনীতির প্রাণভোমরা। আমদানি-রপ্তানি পণ্যের অনেকটাই এই পথ ধরে যায় আসে, বিশেষ করে গার্মেন্ট পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কোনো বিকল্প নেই। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের গতি মানেই অর্থনীতির চাকায় গতি। অর্থনীতির লাইফলাইন হলো এই মহাসড়ক। এই মহাসড়কের সঙ্গে আমার নিজের অনেক আবেগ জড়িত। আসলে বলা ভালো, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক হলো আমার বাড়ির উঠান। আমার ছেলেবেলার অনেকটা দখল করে রেখেছে এই মহাসড়ক। ছেলেবেলায় আমরা বাড়িতে বসে গাড়ি গোনা খেলতাম। ঢাকার দিক থেকে আসা গাড়ি আমার, চট্টগ্রাম থেকে আসা গাড়ি আমার প্রতিদ্বন্দ্ব্বীর- এই ছিল আমাদের প্রিয় খেলা। ছেলেবেলায় আমাদের কত ফুটবল যে এই মহাসড়কে গাড়ির চাকায় পিষ্ট হয়েছে, তার কোনো ইয়ত্তা নেই। আমার দেখায় অন্তত দুইবার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক সম্প্রসারণের জন্য আমাদের পৈতৃক ভিটার বেশকিছু অংশ অধিগ্রহণ করা হয়েছে। তাতেও যদি অর্থনীতিতে গতি আসে আমার আপত্তি নেই। লিখে রেখো এক ফোঁটা দিলেম শিশিরের মতো। অনেক দিন ধরেই ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করার কাজ চলছে। তাতেই অবর্ণনীয় ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে এই এলাকার মানুষকে। একাধিকবার সময় বাড়িয়ে আগামী ডিসেম্বরে এর কাজ শেষ করার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে কাজের যে গতি, আমি নিশ্চিত, সময় আবার বাড়াতে হবে। তবে ঈদের এক দিন পর ১১ ঘণ্টার জন্য কুমিল্লা যাওয়া-আসার সময় চার লেনের কাজ দেখে মিশ্র অনুভূতি হয়েছে। একই সঙ্গে শঙ্কা ও সম্ভাবনা। যেসব এলাকায় চার লেনের কাজ শেষ হয়েছে, সেসব এলাকা যেন রানওয়ে, বিমানের মতো গাড়ি চলে। সেদিন মহাসড়কে গাড়ির চাপ ছিল না। তাই ফাঁকা রাস্তায় মনের আনন্দে গাড়ি চালিয়েছি। আমার স্ত্রী পাশ থেকে ফোড়ন কেটেছে, যেন বাংলাদেশ নয়, অন্য কোনো দেশের রাস্তা। এটা দেখতে দেখতে আমার আফসোস হচ্ছিল, আরও আগে কেন এই মহাসড়কটি চওড়া করা হলো না। সাইফুর রহমান অর্থমন্ত্রী থাকার সময় ঢাকা-সিলেট মহাসড়ককে রানওয়ে বানিয়েছেন। কারণ তার বাড়ি সিলেটে। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করার কাজ শুরু হয়েছে অনেক আগেই। তবে এই কাজ পূর্ণতা পাচ্ছে ওবায়দুল কাদেরের আমলেই। ওবায়দুল কাদেরও তার নির্বাচনী এলাকায় যেতে হয় এ পথ ধরেই।

আমি ১২ বছর ধরে গাড়ি চালাই। গাড়ি চালানোটা উপভোগ করি। অনেকবার ঢাকা-কক্সবাজার গেছি গাড়ি নিয়ে। দেশের বাইরে কোথাও গেলে, ভালো হাইওয়ে দেখলে, আমার খুব লোভ হয় গাড়ি চালানোর। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চার লেনের কাজ শেষ হলে হয়তো আমার সেই স্বপ্ন পূরণ হবে। নিজের বাড়ির উঠানেই গাড়ি চালাতে পারব মনের আনন্দে। কিন্তু সেদিন মহাসড়কে যে অরাজকতা দেখে এলাম, তাতে স্বপ্ন মিলিয়ে গেছে মুহূর্তেই, বরং সাংঘাতিক একটা শঙ্কার কাঁটা বিঁধে আছে মনে। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যে নৈরাজ্য, তাতে এখান থেকে দুর্ঘটনা না করে বাড়ি ফেরা মুশকিল। বিদেশে অনেক হাইওয়ে আছে যেখানে ১০০ কিলোমিটারের নিচে গাড়ি চালানো যায় না। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করার কাজ শেষ হলে এই রাস্তায় নামলেই গাড়ির গতি একশ ছাড়িয়ে যাবে। ঢাকা-চট্টগ্রামের দূরত্ব নেমে আসবে চার ঘণ্টারও নিচে, যেটা এখন কখনো কখনো ১০ ঘণ্টাও ছুঁয়ে যায়। বেপরোয়া গতি অবশ্যই দুর্ঘটনার একটি বড় কারণ। তবে একমাত্র বা মূল কারণ নয়। যখন পুরোপুরি চালু হবে, তখন এই মহাসড়কে গাড়ি চলবে দুরন্ত গতিতে। রাস্তা চওড়া করা হচ্ছে তো যানবাহনে গতি আনার জন্যই। কিন্তু সেই ১০০ কিলোমিটার গতির গাড়ির সামনে হুট করে ভৌতিকভাবে মন্থরগতির তিন চাকার কোনো গাড়ি যদি চলে আসে, তখন দুর্ঘটনা তো অনিবার্য। রিকশা বা সিএনজিচালিত অটোরিকশা তো উড়েই যাবে। আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি সিএনজিচালিত তিন চাকার যানগুলো সত্যি সত্যি মহাসড়ককে নিজেদের বাড়ির উঠান মনে করে। যখন-তখন, যেভাবে ইচ্ছা সেভাবে চালান তারা। মহাসড়কটির অনেক অংশের কাজ শেষ হয়েছে। মাঝখানের চওড়া ডিভাইডারের দুপাশ দিয়েই গাড়ি চলে। মজাটা হলো দুপাশ দিয়েই দুইমুখী গাড়ি চলে। কোথায় যে কিভাবে গাড়ি চলবে তার কোনো নিয়মশৃঙ্খলা নেই। রিকশা বা তিন চাকার যানগুলো যখন যেভাবে ইচ্ছা ডানে-বাঁয়ে মোড় নেয়। মহাসড়কটি পুরো চালু হওয়ার পর যখন একই মহাসড়কে বিভিন্ন গতির যান থাকবে, আর ধীরগতির যানের চালকরা কোনো নিয়ম মানবেন না, তখন দুর্ঘটনা না কমে বাড়ার আশঙ্কাই বেশি। সড়ক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের অনেকবার মহাসড়কে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, নসিমন, করিমন, ভটভটি, ইজিবাইক, রিকশা চলাচল নিষিদ্ধের ঘোষণা দিয়েছেন। কিন্তু কার্যকর করতে পারেননি, বিকল্প ব্যবস্থা না করলে পারবেনও না। হাজার হাজার এ ধরনের যানে প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ চলাচল করে। এগুলো বন্ধ করলে তারা চলাচল করবেন কিভাবে? তাই মহাসড়কের পাশে ধীরগতির যানের জন্য ছোট্ট একটি লেন না করা পর্যন্ত এ সমস্যার সমাধান হবে না। তাই মহাসড়কের কাজ যত শেষের দিকে যাচ্ছে, আমার শঙ্কাও ততই বাড়ছে।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক দেখে আমার আরেকটি স্বপ্ন মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। চওড়া রাস্তা, তার মাঝখানে চওড়া ডিভাইডার। এখনই যদি রাস্তার দুই পাশে এবং মাঝখানে পরিকল্পনা করে গাছ লাগিয়ে দেওয়া হয়। তাহলে বছর দশেকের মধ্যে সবুজে ছেয়ে যাবে গোটা মহাসড়ক। ধীরগতির যানবাহনমুক্ত তেমন একটি সবুজে ছাওয়া মহাসড়কে গাড়ি চালানোর স্বপ্ন তখন পূরণ হবে আমার মতো অনেকেরই। আর যদি সেটা করা না হয়, তাহলে স্বপ্ন প্রতিদিনই পরিণত হবে দুঃস্বপ্নে, অনেক মানুষের রক্তে লাল হবে কালো পিচ।

লেখক : সাংবাদিক।

probhash2000¦gmail.com

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
সর্বশেষ খবর
২৪ বছর পর একসঙ্গে টম ক্রুজ ও ব্র্যাড পিট
২৪ বছর পর একসঙ্গে টম ক্রুজ ও ব্র্যাড পিট

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

মেঘাচ্ছন্ন থাকবে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির সম্ভাবনা
মেঘাচ্ছন্ন থাকবে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির সম্ভাবনা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে মানতে হবে যেসব স্বাস্থ্যবিধি
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে মানতে হবে যেসব স্বাস্থ্যবিধি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বাস্থ্যের দুই মেগাপ্রকল্পে ‘অন্ধ খরচ’
স্বাস্থ্যের দুই মেগাপ্রকল্পে ‘অন্ধ খরচ’

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদকের আগ্রাসন বাড়ছে
মাদকের আগ্রাসন বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে বিষাক্ত সাপের ছোবলে শিশুর মৃত্যু
কক্সবাজারে বিষাক্ত সাপের ছোবলে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসিতে আজ বসছে সাড়ে ১২ লাখ শিক্ষার্থী
এইচএসসিতে আজ বসছে সাড়ে ১২ লাখ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধান চাষিদের বিনামূল্যে পরামর্শ দিতে ব্রির কল সেন্টার চালু
ধান চাষিদের বিনামূল্যে পরামর্শ দিতে ব্রির কল সেন্টার চালু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ হলো জবির চলচ্চিত্র উৎসব, পুরস্কার পেলেন যারা
শেষ হলো জবির চলচ্চিত্র উৎসব, পুরস্কার পেলেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কৃষিতে উদ্ভাবনী যন্ত্রই বদলাবে কৃষকের জীবনমান’
‘কৃষিতে উদ্ভাবনী যন্ত্রই বদলাবে কৃষকের জীবনমান’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব পরিবেশ দিবসে পঞ্চগড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিশ্ব পরিবেশ দিবসে পঞ্চগড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয়ের ব্যর্থতা নিয়ে যা বললেন বিসিবি সভাপতি
বিজয়ের ব্যর্থতা নিয়ে যা বললেন বিসিবি সভাপতি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুন)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হলের ছাদ থেকে লাফিয়ে রাবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
হলের ছাদ থেকে লাফিয়ে রাবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপতথ্য মোকাবেলায় আরও কার্যকর উপায় খুঁজে বের করতে মেটাকে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপতথ্য মোকাবেলায় আরও কার্যকর উপায় খুঁজে বের করতে মেটাকে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকে হাতুড়ি পেটা
মাদারীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকে হাতুড়ি পেটা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এক লাখ ইয়াবা উদ্ধার
নাইক্ষ্যংছড়িতে এক লাখ ইয়াবা উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী-লতিফসহ ১০ জনকে শ্যোন অ্যারেস্ট
হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী-লতিফসহ ১০ জনকে শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা
আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় ১২ দিনে নিহত বেড়ে ৬২৭
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় ১২ দিনে নিহত বেড়ে ৬২৭

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেসারদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ লঙ্কান কোচ
পেসারদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ লঙ্কান কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কতিপয় দলের নেতার কণ্ঠে আওয়ামী লীগ নেতাদের বয়ান শোনা যাচ্ছে : প্রিন্স
কতিপয় দলের নেতার কণ্ঠে আওয়ামী লীগ নেতাদের বয়ান শোনা যাচ্ছে : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি
দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প
ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতির শাস্তি, ওসি থেকে এসআই
দুর্নীতির শাস্তি, ওসি থেকে এসআই

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!
বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!
নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী
জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন
জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন

নগর জীবন

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

নগর জীবন