শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ জুলাই, ২০১৫

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক : স্বপ্ন না দুঃস্বপ্ন?

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক : স্বপ্ন না দুঃস্বপ্ন?

ঈদের ছুটিতে মানুষ গ্রামের বাড়ি যায় নাড়ির টানে, প্রিয়জনদের সঙ্গে আনন্দে সময়টা কাটাতে, ফেলে আসা শৈশবকে খুঁজে নিতে। প্রত্যেক ঈদেই লাখ লাখ মানুষ ঢাকার কারাগার ছেড়ে অনেক ভোগান্তি নিয়ে বাড়ি যান এবং ফেরেন। কিন্তু স্বজনদের কাছে যাওয়ার প্রতীক্ষার আনন্দে যাওয়ার ভোগান্তি আর তাদের সঙ্গে কাটানো ঈদের আনন্দের স্মৃতি নিয়ে ফেরার ভোগান্তি তারা মেনে নেন হাসিমুখে। কিন্তু ভোগান্তি পোহানো এককথা আর মরে যাওয়া আরেক কথা। এমনিতেই বাংলাদেশে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব নিয়ে নিয়েছে মহাসড়কগুলো। প্রতিদিনই দেশের কোথাও না কোথাও সড়ক দুর্ঘটনায় জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। তবে ঈদের সময় যেন জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের মহাপরিকল্পনা নিয়ে মহাসড়কে নামেন চালকরা। এবারের ঈদে তাদের সেই মহাপরিকল্পনা মহাসফল হয়েছে। ঈদের সময় মহাসড়কগুলো যেন পরিণত হয়েছে মৃত্যুফাঁদে। ঈদের ছুটির ১১ দিনে আড়াইশরও বেশি মানুষ প্রাণ দিয়েছেন মহাসড়কে। তার মানে আড়াইশ পরিবারে ঈদ হয়নি, অনেক দিন হবেও না হয়তো। আড়াইশ পরিবারে এখন কান্না, এই কান্নার রেশ থাকবে অনেক অনেক দিন।

এবারের ঈদে কেন সড়ক দুর্ঘটনায় রেকর্ড হলো, তার কারণ অনুসন্ধানের যোগ্যতা আমার নেই। বুয়েটে অ্যাঙ্েিডন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউট আছে। তারা নিশ্চয়ই এ নিয়ে গবেষণা করছেন। দুর্ঘটনা কমানোর সুপারিশ দিচ্ছেন। চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন দীর্ঘদিন ধরে সড়ক দুর্ঘটনার বিরুদ্ধে সচেতনতা সৃষ্টিতে কাজ করছেন। কিন্তু কোনো সুপারিশ, কোনো সচেতনতাই বোধহয় কাজ করেনি। দুর্ঘটনা কমেনি, বরং বাড়ছে। বাড়তে বাড়তে এবার রেকর্ড হয়েছে। অনেক কারণ নিশ্চয়ই আছে। তবে আমার ছোট্ট একটা ধারণা শেয়ার করতে চাই। দেশজুড়ে সড়ক-মহাসড়কে ব্যাপক উন্নয়ন কাজ চলছে। ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত হচ্ছে। এ দুর্ঘটনা সেই উন্নয়ন কাজের প্রসব বেদনা। কেউ কেউ বলতে পারেন, উন্নয়ন কাজ শেষ হলে, দুর্ঘটনা কমে আসবে। আমার ধারণা, উন্নয়ন কাজ শেষ হলে দুর্ঘটনা কমবে না, আরও বাড়বে। মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করে আপনি যানবাহনের গতি বাড়াতে চাইবেন, আবার একই সঙ্গে মহাসড়কে ধীরগতির যানবাহনও চলতে দেবেন; আর আপনি আশা করবেন দুর্ঘটনা কমে আসবে, এটা সম্ভব নয়, বাস্তব নয়।

তবে আজকের এই লেখা দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানের জন্য নয়। এ লেখা ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক নিয়ে কিছু ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা বিনিময়ের জন্য। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মূল কাঠামো ষোড়শ শতকে নির্মিত ঐতিহাসিক গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড। তখন রাজধানী সোনারগাঁয়ের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য নির্মাণ করা হয়েছিল এই মহাসড়ক। কালে কালে নানা বিবর্তনে, সেই গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোডই এখন দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়ক। রাজধানী ঢাকার সঙ্গে বন্দরনগরী চট্টগ্রামের সড়ক যোগাযোগের একমাত্র পথ এই মহাসড়ক। এই মহাসড়ক আসলে আমাদের অর্থনীতির প্রাণভোমরা। আমদানি-রপ্তানি পণ্যের অনেকটাই এই পথ ধরে যায় আসে, বিশেষ করে গার্মেন্ট পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কোনো বিকল্প নেই। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের গতি মানেই অর্থনীতির চাকায় গতি। অর্থনীতির লাইফলাইন হলো এই মহাসড়ক। এই মহাসড়কের সঙ্গে আমার নিজের অনেক আবেগ জড়িত। আসলে বলা ভালো, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক হলো আমার বাড়ির উঠান। আমার ছেলেবেলার অনেকটা দখল করে রেখেছে এই মহাসড়ক। ছেলেবেলায় আমরা বাড়িতে বসে গাড়ি গোনা খেলতাম। ঢাকার দিক থেকে আসা গাড়ি আমার, চট্টগ্রাম থেকে আসা গাড়ি আমার প্রতিদ্বন্দ্ব্বীর- এই ছিল আমাদের প্রিয় খেলা। ছেলেবেলায় আমাদের কত ফুটবল যে এই মহাসড়কে গাড়ির চাকায় পিষ্ট হয়েছে, তার কোনো ইয়ত্তা নেই। আমার দেখায় অন্তত দুইবার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক সম্প্রসারণের জন্য আমাদের পৈতৃক ভিটার বেশকিছু অংশ অধিগ্রহণ করা হয়েছে। তাতেও যদি অর্থনীতিতে গতি আসে আমার আপত্তি নেই। লিখে রেখো এক ফোঁটা দিলেম শিশিরের মতো। অনেক দিন ধরেই ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করার কাজ চলছে। তাতেই অবর্ণনীয় ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে এই এলাকার মানুষকে। একাধিকবার সময় বাড়িয়ে আগামী ডিসেম্বরে এর কাজ শেষ করার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে কাজের যে গতি, আমি নিশ্চিত, সময় আবার বাড়াতে হবে। তবে ঈদের এক দিন পর ১১ ঘণ্টার জন্য কুমিল্লা যাওয়া-আসার সময় চার লেনের কাজ দেখে মিশ্র অনুভূতি হয়েছে। একই সঙ্গে শঙ্কা ও সম্ভাবনা। যেসব এলাকায় চার লেনের কাজ শেষ হয়েছে, সেসব এলাকা যেন রানওয়ে, বিমানের মতো গাড়ি চলে। সেদিন মহাসড়কে গাড়ির চাপ ছিল না। তাই ফাঁকা রাস্তায় মনের আনন্দে গাড়ি চালিয়েছি। আমার স্ত্রী পাশ থেকে ফোড়ন কেটেছে, যেন বাংলাদেশ নয়, অন্য কোনো দেশের রাস্তা। এটা দেখতে দেখতে আমার আফসোস হচ্ছিল, আরও আগে কেন এই মহাসড়কটি চওড়া করা হলো না। সাইফুর রহমান অর্থমন্ত্রী থাকার সময় ঢাকা-সিলেট মহাসড়ককে রানওয়ে বানিয়েছেন। কারণ তার বাড়ি সিলেটে। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করার কাজ শুরু হয়েছে অনেক আগেই। তবে এই কাজ পূর্ণতা পাচ্ছে ওবায়দুল কাদেরের আমলেই। ওবায়দুল কাদেরও তার নির্বাচনী এলাকায় যেতে হয় এ পথ ধরেই।

আমি ১২ বছর ধরে গাড়ি চালাই। গাড়ি চালানোটা উপভোগ করি। অনেকবার ঢাকা-কক্সবাজার গেছি গাড়ি নিয়ে। দেশের বাইরে কোথাও গেলে, ভালো হাইওয়ে দেখলে, আমার খুব লোভ হয় গাড়ি চালানোর। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চার লেনের কাজ শেষ হলে হয়তো আমার সেই স্বপ্ন পূরণ হবে। নিজের বাড়ির উঠানেই গাড়ি চালাতে পারব মনের আনন্দে। কিন্তু সেদিন মহাসড়কে যে অরাজকতা দেখে এলাম, তাতে স্বপ্ন মিলিয়ে গেছে মুহূর্তেই, বরং সাংঘাতিক একটা শঙ্কার কাঁটা বিঁধে আছে মনে। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যে নৈরাজ্য, তাতে এখান থেকে দুর্ঘটনা না করে বাড়ি ফেরা মুশকিল। বিদেশে অনেক হাইওয়ে আছে যেখানে ১০০ কিলোমিটারের নিচে গাড়ি চালানো যায় না। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করার কাজ শেষ হলে এই রাস্তায় নামলেই গাড়ির গতি একশ ছাড়িয়ে যাবে। ঢাকা-চট্টগ্রামের দূরত্ব নেমে আসবে চার ঘণ্টারও নিচে, যেটা এখন কখনো কখনো ১০ ঘণ্টাও ছুঁয়ে যায়। বেপরোয়া গতি অবশ্যই দুর্ঘটনার একটি বড় কারণ। তবে একমাত্র বা মূল কারণ নয়। যখন পুরোপুরি চালু হবে, তখন এই মহাসড়কে গাড়ি চলবে দুরন্ত গতিতে। রাস্তা চওড়া করা হচ্ছে তো যানবাহনে গতি আনার জন্যই। কিন্তু সেই ১০০ কিলোমিটার গতির গাড়ির সামনে হুট করে ভৌতিকভাবে মন্থরগতির তিন চাকার কোনো গাড়ি যদি চলে আসে, তখন দুর্ঘটনা তো অনিবার্য। রিকশা বা সিএনজিচালিত অটোরিকশা তো উড়েই যাবে। আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি সিএনজিচালিত তিন চাকার যানগুলো সত্যি সত্যি মহাসড়ককে নিজেদের বাড়ির উঠান মনে করে। যখন-তখন, যেভাবে ইচ্ছা সেভাবে চালান তারা। মহাসড়কটির অনেক অংশের কাজ শেষ হয়েছে। মাঝখানের চওড়া ডিভাইডারের দুপাশ দিয়েই গাড়ি চলে। মজাটা হলো দুপাশ দিয়েই দুইমুখী গাড়ি চলে। কোথায় যে কিভাবে গাড়ি চলবে তার কোনো নিয়মশৃঙ্খলা নেই। রিকশা বা তিন চাকার যানগুলো যখন যেভাবে ইচ্ছা ডানে-বাঁয়ে মোড় নেয়। মহাসড়কটি পুরো চালু হওয়ার পর যখন একই মহাসড়কে বিভিন্ন গতির যান থাকবে, আর ধীরগতির যানের চালকরা কোনো নিয়ম মানবেন না, তখন দুর্ঘটনা না কমে বাড়ার আশঙ্কাই বেশি। সড়ক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের অনেকবার মহাসড়কে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, নসিমন, করিমন, ভটভটি, ইজিবাইক, রিকশা চলাচল নিষিদ্ধের ঘোষণা দিয়েছেন। কিন্তু কার্যকর করতে পারেননি, বিকল্প ব্যবস্থা না করলে পারবেনও না। হাজার হাজার এ ধরনের যানে প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ চলাচল করে। এগুলো বন্ধ করলে তারা চলাচল করবেন কিভাবে? তাই মহাসড়কের পাশে ধীরগতির যানের জন্য ছোট্ট একটি লেন না করা পর্যন্ত এ সমস্যার সমাধান হবে না। তাই মহাসড়কের কাজ যত শেষের দিকে যাচ্ছে, আমার শঙ্কাও ততই বাড়ছে।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক দেখে আমার আরেকটি স্বপ্ন মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। চওড়া রাস্তা, তার মাঝখানে চওড়া ডিভাইডার। এখনই যদি রাস্তার দুই পাশে এবং মাঝখানে পরিকল্পনা করে গাছ লাগিয়ে দেওয়া হয়। তাহলে বছর দশেকের মধ্যে সবুজে ছেয়ে যাবে গোটা মহাসড়ক। ধীরগতির যানবাহনমুক্ত তেমন একটি সবুজে ছাওয়া মহাসড়কে গাড়ি চালানোর স্বপ্ন তখন পূরণ হবে আমার মতো অনেকেরই। আর যদি সেটা করা না হয়, তাহলে স্বপ্ন প্রতিদিনই পরিণত হবে দুঃস্বপ্নে, অনেক মানুষের রক্তে লাল হবে কালো পিচ।

লেখক : সাংবাদিক।

probhash2000¦gmail.com

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সর্বশেষ খবর
বিমানবন্দর রেল গেটে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের
বিমানবন্দর রেল গেটে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা
ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়
হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ
বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী
গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর
ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম
হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন আবদুল আউয়াল মিন্টু
ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন আবদুল আউয়াল মিন্টু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খিলক্ষেতে রাজউকের উচ্ছেদ অভিযান
খিলক্ষেতে রাজউকের উচ্ছেদ অভিযান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চাই : জামায়াত আমির
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চাই : জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের জাতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের জাতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে বজ্রপাতে বাবার সামনে ছেলের মৃত্যু
নড়াইলে বজ্রপাতে বাবার সামনে ছেলের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুপিয়ে জখম, মাদারীপুরে এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটি স্থগিত
কুপিয়ে জখম, মাদারীপুরে এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটি স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহারের আহ্বান অর্থ উপদেষ্টার
এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহারের আহ্বান অর্থ উপদেষ্টার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে গ্রাম আদালতে মামলার নিষ্পত্তির হার ৮৭ শতাংশ
বরিশালে গ্রাম আদালতে মামলার নিষ্পত্তির হার ৮৭ শতাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খেলতে গিয়ে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল ফারহানের
খেলতে গিয়ে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল ফারহানের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ট্রাক উল্টে পুকুরে, দুই নারী নিহত
বরিশালে ট্রাক উল্টে পুকুরে, দুই নারী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় ৯ পরিবার পেল খাস জমি
কুলাউড়ায় ৯ পরিবার পেল খাস জমি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে করোনার সাথে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ
সিলেটে করোনার সাথে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুষ্টিয়ায় লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালংকার লুট
কুষ্টিয়ায় লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালংকার লুট

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার বছর পর টেস্ট দলে জফরা আর্চার
চার বছর পর টেস্ট দলে জফরা আর্চার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিমান্ড শেষে আইভীকে কারাগারে প্রেরণ
রিমান্ড শেষে আইভীকে কারাগারে প্রেরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শিশুর লাশ উদ্ধার
সিলেটে শিশুর লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলি হামলায় ৬২ জন নারী ও শিশু নিহত হয়েছে : ইরান
ইসরায়েলি হামলায় ৬২ জন নারী ও শিশু নিহত হয়েছে : ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে একই পরিবারের দুইজন করোনায় আক্রান্ত
দিনাজপুরে একই পরিবারের দুইজন করোনায় আক্রান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের
বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি
নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন

শোবিজ

রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ
রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা
প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আম রপ্তানিতে হতাশা
আম রপ্তানিতে হতাশা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল
সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা
মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন
বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন

মাঠে ময়দানে

কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম
কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা
চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা

নগর জীবন

আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারিণের শনির দশা
ফারিণের শনির দশা

শোবিজ

অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন
অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন

নগর জীবন

রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’
রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’

মাঠে ময়দানে

গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

সম্পাদকীয়

আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি
আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স
বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স

নগর জীবন

বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা
বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান
জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান

শোবিজ

আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ
আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ

শোবিজ

কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলার পছন্দের নায়ক
নাবিলার পছন্দের নায়ক

শোবিজ

প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান
প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান

নগর জীবন

শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার
শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ছুরিকাঘাতে পঙ্গু শ্রমিক, জড়িতদের গ্রেপ্তার দাবি
ছুরিকাঘাতে পঙ্গু শ্রমিক, জড়িতদের গ্রেপ্তার দাবি

দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম

নগর জীবন

বজ্রপাতে বাবার সামনে প্রাণ গেল ছেলের
বজ্রপাতে বাবার সামনে প্রাণ গেল ছেলের

দেশগ্রাম