শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ জুলাই, ২০১৫

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক : স্বপ্ন না দুঃস্বপ্ন?

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক : স্বপ্ন না দুঃস্বপ্ন?

ঈদের ছুটিতে মানুষ গ্রামের বাড়ি যায় নাড়ির টানে, প্রিয়জনদের সঙ্গে আনন্দে সময়টা কাটাতে, ফেলে আসা শৈশবকে খুঁজে নিতে। প্রত্যেক ঈদেই লাখ লাখ মানুষ ঢাকার কারাগার ছেড়ে অনেক ভোগান্তি নিয়ে বাড়ি যান এবং ফেরেন। কিন্তু স্বজনদের কাছে যাওয়ার প্রতীক্ষার আনন্দে যাওয়ার ভোগান্তি আর তাদের সঙ্গে কাটানো ঈদের আনন্দের স্মৃতি নিয়ে ফেরার ভোগান্তি তারা মেনে নেন হাসিমুখে। কিন্তু ভোগান্তি পোহানো এককথা আর মরে যাওয়া আরেক কথা। এমনিতেই বাংলাদেশে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব নিয়ে নিয়েছে মহাসড়কগুলো। প্রতিদিনই দেশের কোথাও না কোথাও সড়ক দুর্ঘটনায় জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। তবে ঈদের সময় যেন জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের মহাপরিকল্পনা নিয়ে মহাসড়কে নামেন চালকরা। এবারের ঈদে তাদের সেই মহাপরিকল্পনা মহাসফল হয়েছে। ঈদের সময় মহাসড়কগুলো যেন পরিণত হয়েছে মৃত্যুফাঁদে। ঈদের ছুটির ১১ দিনে আড়াইশরও বেশি মানুষ প্রাণ দিয়েছেন মহাসড়কে। তার মানে আড়াইশ পরিবারে ঈদ হয়নি, অনেক দিন হবেও না হয়তো। আড়াইশ পরিবারে এখন কান্না, এই কান্নার রেশ থাকবে অনেক অনেক দিন।

এবারের ঈদে কেন সড়ক দুর্ঘটনায় রেকর্ড হলো, তার কারণ অনুসন্ধানের যোগ্যতা আমার নেই। বুয়েটে অ্যাঙ্েিডন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউট আছে। তারা নিশ্চয়ই এ নিয়ে গবেষণা করছেন। দুর্ঘটনা কমানোর সুপারিশ দিচ্ছেন। চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন দীর্ঘদিন ধরে সড়ক দুর্ঘটনার বিরুদ্ধে সচেতনতা সৃষ্টিতে কাজ করছেন। কিন্তু কোনো সুপারিশ, কোনো সচেতনতাই বোধহয় কাজ করেনি। দুর্ঘটনা কমেনি, বরং বাড়ছে। বাড়তে বাড়তে এবার রেকর্ড হয়েছে। অনেক কারণ নিশ্চয়ই আছে। তবে আমার ছোট্ট একটা ধারণা শেয়ার করতে চাই। দেশজুড়ে সড়ক-মহাসড়কে ব্যাপক উন্নয়ন কাজ চলছে। ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত হচ্ছে। এ দুর্ঘটনা সেই উন্নয়ন কাজের প্রসব বেদনা। কেউ কেউ বলতে পারেন, উন্নয়ন কাজ শেষ হলে, দুর্ঘটনা কমে আসবে। আমার ধারণা, উন্নয়ন কাজ শেষ হলে দুর্ঘটনা কমবে না, আরও বাড়বে। মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করে আপনি যানবাহনের গতি বাড়াতে চাইবেন, আবার একই সঙ্গে মহাসড়কে ধীরগতির যানবাহনও চলতে দেবেন; আর আপনি আশা করবেন দুর্ঘটনা কমে আসবে, এটা সম্ভব নয়, বাস্তব নয়।

তবে আজকের এই লেখা দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানের জন্য নয়। এ লেখা ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক নিয়ে কিছু ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা বিনিময়ের জন্য। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মূল কাঠামো ষোড়শ শতকে নির্মিত ঐতিহাসিক গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড। তখন রাজধানী সোনারগাঁয়ের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য নির্মাণ করা হয়েছিল এই মহাসড়ক। কালে কালে নানা বিবর্তনে, সেই গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোডই এখন দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়ক। রাজধানী ঢাকার সঙ্গে বন্দরনগরী চট্টগ্রামের সড়ক যোগাযোগের একমাত্র পথ এই মহাসড়ক। এই মহাসড়ক আসলে আমাদের অর্থনীতির প্রাণভোমরা। আমদানি-রপ্তানি পণ্যের অনেকটাই এই পথ ধরে যায় আসে, বিশেষ করে গার্মেন্ট পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কোনো বিকল্প নেই। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের গতি মানেই অর্থনীতির চাকায় গতি। অর্থনীতির লাইফলাইন হলো এই মহাসড়ক। এই মহাসড়কের সঙ্গে আমার নিজের অনেক আবেগ জড়িত। আসলে বলা ভালো, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক হলো আমার বাড়ির উঠান। আমার ছেলেবেলার অনেকটা দখল করে রেখেছে এই মহাসড়ক। ছেলেবেলায় আমরা বাড়িতে বসে গাড়ি গোনা খেলতাম। ঢাকার দিক থেকে আসা গাড়ি আমার, চট্টগ্রাম থেকে আসা গাড়ি আমার প্রতিদ্বন্দ্ব্বীর- এই ছিল আমাদের প্রিয় খেলা। ছেলেবেলায় আমাদের কত ফুটবল যে এই মহাসড়কে গাড়ির চাকায় পিষ্ট হয়েছে, তার কোনো ইয়ত্তা নেই। আমার দেখায় অন্তত দুইবার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক সম্প্রসারণের জন্য আমাদের পৈতৃক ভিটার বেশকিছু অংশ অধিগ্রহণ করা হয়েছে। তাতেও যদি অর্থনীতিতে গতি আসে আমার আপত্তি নেই। লিখে রেখো এক ফোঁটা দিলেম শিশিরের মতো। অনেক দিন ধরেই ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করার কাজ চলছে। তাতেই অবর্ণনীয় ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে এই এলাকার মানুষকে। একাধিকবার সময় বাড়িয়ে আগামী ডিসেম্বরে এর কাজ শেষ করার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে কাজের যে গতি, আমি নিশ্চিত, সময় আবার বাড়াতে হবে। তবে ঈদের এক দিন পর ১১ ঘণ্টার জন্য কুমিল্লা যাওয়া-আসার সময় চার লেনের কাজ দেখে মিশ্র অনুভূতি হয়েছে। একই সঙ্গে শঙ্কা ও সম্ভাবনা। যেসব এলাকায় চার লেনের কাজ শেষ হয়েছে, সেসব এলাকা যেন রানওয়ে, বিমানের মতো গাড়ি চলে। সেদিন মহাসড়কে গাড়ির চাপ ছিল না। তাই ফাঁকা রাস্তায় মনের আনন্দে গাড়ি চালিয়েছি। আমার স্ত্রী পাশ থেকে ফোড়ন কেটেছে, যেন বাংলাদেশ নয়, অন্য কোনো দেশের রাস্তা। এটা দেখতে দেখতে আমার আফসোস হচ্ছিল, আরও আগে কেন এই মহাসড়কটি চওড়া করা হলো না। সাইফুর রহমান অর্থমন্ত্রী থাকার সময় ঢাকা-সিলেট মহাসড়ককে রানওয়ে বানিয়েছেন। কারণ তার বাড়ি সিলেটে। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করার কাজ শুরু হয়েছে অনেক আগেই। তবে এই কাজ পূর্ণতা পাচ্ছে ওবায়দুল কাদেরের আমলেই। ওবায়দুল কাদেরও তার নির্বাচনী এলাকায় যেতে হয় এ পথ ধরেই।

আমি ১২ বছর ধরে গাড়ি চালাই। গাড়ি চালানোটা উপভোগ করি। অনেকবার ঢাকা-কক্সবাজার গেছি গাড়ি নিয়ে। দেশের বাইরে কোথাও গেলে, ভালো হাইওয়ে দেখলে, আমার খুব লোভ হয় গাড়ি চালানোর। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চার লেনের কাজ শেষ হলে হয়তো আমার সেই স্বপ্ন পূরণ হবে। নিজের বাড়ির উঠানেই গাড়ি চালাতে পারব মনের আনন্দে। কিন্তু সেদিন মহাসড়কে যে অরাজকতা দেখে এলাম, তাতে স্বপ্ন মিলিয়ে গেছে মুহূর্তেই, বরং সাংঘাতিক একটা শঙ্কার কাঁটা বিঁধে আছে মনে। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যে নৈরাজ্য, তাতে এখান থেকে দুর্ঘটনা না করে বাড়ি ফেরা মুশকিল। বিদেশে অনেক হাইওয়ে আছে যেখানে ১০০ কিলোমিটারের নিচে গাড়ি চালানো যায় না। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করার কাজ শেষ হলে এই রাস্তায় নামলেই গাড়ির গতি একশ ছাড়িয়ে যাবে। ঢাকা-চট্টগ্রামের দূরত্ব নেমে আসবে চার ঘণ্টারও নিচে, যেটা এখন কখনো কখনো ১০ ঘণ্টাও ছুঁয়ে যায়। বেপরোয়া গতি অবশ্যই দুর্ঘটনার একটি বড় কারণ। তবে একমাত্র বা মূল কারণ নয়। যখন পুরোপুরি চালু হবে, তখন এই মহাসড়কে গাড়ি চলবে দুরন্ত গতিতে। রাস্তা চওড়া করা হচ্ছে তো যানবাহনে গতি আনার জন্যই। কিন্তু সেই ১০০ কিলোমিটার গতির গাড়ির সামনে হুট করে ভৌতিকভাবে মন্থরগতির তিন চাকার কোনো গাড়ি যদি চলে আসে, তখন দুর্ঘটনা তো অনিবার্য। রিকশা বা সিএনজিচালিত অটোরিকশা তো উড়েই যাবে। আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি সিএনজিচালিত তিন চাকার যানগুলো সত্যি সত্যি মহাসড়ককে নিজেদের বাড়ির উঠান মনে করে। যখন-তখন, যেভাবে ইচ্ছা সেভাবে চালান তারা। মহাসড়কটির অনেক অংশের কাজ শেষ হয়েছে। মাঝখানের চওড়া ডিভাইডারের দুপাশ দিয়েই গাড়ি চলে। মজাটা হলো দুপাশ দিয়েই দুইমুখী গাড়ি চলে। কোথায় যে কিভাবে গাড়ি চলবে তার কোনো নিয়মশৃঙ্খলা নেই। রিকশা বা তিন চাকার যানগুলো যখন যেভাবে ইচ্ছা ডানে-বাঁয়ে মোড় নেয়। মহাসড়কটি পুরো চালু হওয়ার পর যখন একই মহাসড়কে বিভিন্ন গতির যান থাকবে, আর ধীরগতির যানের চালকরা কোনো নিয়ম মানবেন না, তখন দুর্ঘটনা না কমে বাড়ার আশঙ্কাই বেশি। সড়ক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের অনেকবার মহাসড়কে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, নসিমন, করিমন, ভটভটি, ইজিবাইক, রিকশা চলাচল নিষিদ্ধের ঘোষণা দিয়েছেন। কিন্তু কার্যকর করতে পারেননি, বিকল্প ব্যবস্থা না করলে পারবেনও না। হাজার হাজার এ ধরনের যানে প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ চলাচল করে। এগুলো বন্ধ করলে তারা চলাচল করবেন কিভাবে? তাই মহাসড়কের পাশে ধীরগতির যানের জন্য ছোট্ট একটি লেন না করা পর্যন্ত এ সমস্যার সমাধান হবে না। তাই মহাসড়কের কাজ যত শেষের দিকে যাচ্ছে, আমার শঙ্কাও ততই বাড়ছে।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক দেখে আমার আরেকটি স্বপ্ন মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। চওড়া রাস্তা, তার মাঝখানে চওড়া ডিভাইডার। এখনই যদি রাস্তার দুই পাশে এবং মাঝখানে পরিকল্পনা করে গাছ লাগিয়ে দেওয়া হয়। তাহলে বছর দশেকের মধ্যে সবুজে ছেয়ে যাবে গোটা মহাসড়ক। ধীরগতির যানবাহনমুক্ত তেমন একটি সবুজে ছাওয়া মহাসড়কে গাড়ি চালানোর স্বপ্ন তখন পূরণ হবে আমার মতো অনেকেরই। আর যদি সেটা করা না হয়, তাহলে স্বপ্ন প্রতিদিনই পরিণত হবে দুঃস্বপ্নে, অনেক মানুষের রক্তে লাল হবে কালো পিচ।

লেখক : সাংবাদিক।

probhash2000¦gmail.com

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর