শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৩৩, শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

গল্পগুলো মোটেই নতুন নয়; সবগুলোই জানা এবং শোনা। ঘুরেফিরে তাদের কথাই শুনতে হয়; লোকমুখে, পত্রপত্রিকায়। দৈনিক পত্রিকাগুলোর কারবার তো গল্প নিয়েই। দুরকমের গল্প পাঠক বেশ পছন্দ করে। রাজনীতির এবং অপরাধের। রাজনীতি এখন জটিল-মিশ্র ডামাডোলের মধ্যে রয়েছে। ও নিয়ে আলোচনা এ মুহূর্তে থাক। অপরাধের খবর বেশ পাওয়া যায়। অপরাধগুলোও যে খুব বৈচিত্র্যপূর্ণ তা অবশ্য নয়। মোটামুটি একই রকমের। ব্যতিক্রমী দু-একটি ছাড়া অপরাধের পেছনে যে অপরাধ থাকে তাদের সম্পর্কে তদন্ত করবে এমন সাধ্য নেই পত্রিকার। সাংবাদিকরা পারেন; তাদের সেই সক্ষমতা রয়েছে, তবে তাদের তদন্ত করতে দেওয়া হয় না। 

দেশে সবচেয়ে বড় অপরাধ হচ্ছে সম্পদ পাচার। সম্পদ তৈরি হয় মানুষের শ্রমে, আর সম্পদ যারা তৈরি করেন তারা বঞ্চিত হবেন, এটাই অবশ্য নিয়ম। সে নিয়মই চলে আসছে যুগ-যুগান্তর ধরে। সম্পদ পাচারকারীদের কার্যক্রম এবং পরিচয় দুটোই রোমহর্ষক পর্যায়ের; কিন্তু সেটা উন্মোচিত হয় না। আরেক অপরাধ খেলাপি ঋণ। ব্যাংক নিজে টাকা তৈরি করে না, ব্যাংকে টাকা জমা রাখে দেশের মানুষ; সেই টাকা ব্যাংকের সাহায্যেই নিয়ে নেন বড় বড় ধনীরা। টাকাটা যদি তারা উৎপাদনের ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করতেন তবু না হয় বুঝতাম কাজে লাগছে। না, ওই টাকা কাজে লাগে না; তার বড় অংশই বাইরে চলে যায় অদৃশ্য পথে।

ওদিকে সংবাদপত্রগুলোও যে খুব সুবিধাজনক অবস্থায় রয়েছে, তা মোটেই নয়। সংখ্যায় খবরের কাগজ এখন অনেক; কিন্তু তাদের অধিকাংশই পাঠককে আকর্ষণ করে না। প্রধান কারণ, যে গল্পগুলো তারা ছাপে সেগুলো সবই ভাসাভাসা, সত্যের গভীরে যায় না। অনেক ক্ষেত্রে বরং সত্য চেপে যায়। এবং খবরগুলো সবই একই ধরনের। পূর্বপরিচিত। ওদিকে আবার পত্রিকার প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে দাঁড়িয়েছে তথাকথিত সামাজিক মাধ্যম। যেখানে আঙুল দিয়ে টিপলেই খবরের কাগজে যে খবর পরে ছাপা হবে, তা চলে আসে। তা ছাড়া  সেখানে থাকে গুজব; অনেক গুজব এমন যা সংবাদপত্রের সাধ্য নেই ছাপে। এবং লোকে মনে করে যা রটে তা কিছু কিছু তো বটে। সামাজিক মাধ্যমে আবার নানা রকমের মন্তব্যও পাওয়া যায়-যেগুলো কেবল যে মুখরোচক তা-ই নয়, প্রায়শই ক্ষুব্ধ মনের প্রতিক্রিয়া-যে ক্ষোভ সংবাদপত্রে প্রকাশের পথ পায় না। তা ছাড়া খবরের কাগজ তো মাঝেমধ্যে বন্ধও থাকে।

বৈচিত্র্যপূর্ণ গল্পের আকালটা নাটক এবং চলচ্চিত্রকেও আক্রমণ করেছে। স্বাধীনতার পর ঢাকায় গ্রুপ থিয়েটার আন্দোলন গড়ে উঠেছিল। মনে হয়েছিল নাটকের ক্ষেত্রে নবসৃষ্টির একটা জোয়ার বয়ে যাবে। সেটা ঘটল না। বড় কারণ ভালো নাটকের অভাব। ভালো নাটক তো পরের কথা, যেনতেন প্রকারের নাটক লেখাও কমে গেল। নাট্যকাররা কী নিয়ে লিখবেন? গল্প পান না। যেসব গল্প চারদিকে দেখেন তাদের নিয়ে নাটক জমে না। গল্পের ভিতরেও অবশ্য গল্প থাকে, গল্পে জড়িত মানুষদের অনুভূতি অনুভব অভিজ্ঞতা নিয়েই তো গল্প; সেসবের খোঁজ করার জন্য প্রয়োজন দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গির। এবং দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গিটা কোনো মানুষের একার সম্পত্তি নয়, সেটা গড়ে ওঠার জন্য পরিবেশ ও পরিস্থিতির আনুকূল্য চাই। আনুকূল্য নেই। সেজন্য গল্পের ওপরটাই দেখা যায়, আদত খবর পাওয়া যায় না। তদুপরি নাটকের সামাজিক মঞ্চায়ন তো এখন খুবই কমে গেছে। 

আগের দিনে পাড়া-মহল্লায় নাটক হতো, এখন হয় না। অনেক জায়গায় কমিউনিটি সেন্টার রয়েছে, সেখানে নাটক মঞ্চায়ন সম্ভব, যদি উদ্যোগ থাকে; কিন্তু উদ্যোগ নেই। প্রধান কারণ মানুষ এখন আগের তুলনায় অনেক অধিক বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। সামাজিকভাবে যে কাজ করবে সে উৎসাহে ভাটা পড়েছে। দায়ী অবশ্য পুঁজিবাদের উৎপাত। পুঁজিবাদ মানুষকে পরস্পর বিচ্ছিন্ন করে, সমবেত হতে দেয় না। প্রত্যেকেই নিজের নিজের মুনাফা খুঁজে, ফলে তারাই শুধু সুবিধা করে নেয়, যারা অন্যদের ঠকাতে পারে। ‘দশে মিলে করি কাজ, হারিজিতি নাহি লাজ’, এ মনোভাব আগের কালে তবু বইতে পাওয়া যেত, সমাজে যদিও কমই ছিল, কিন্তু এখন তো তা পরিপূর্ণরূপেই অনুপস্থিত। এমনকি বইপুস্তকেও নেই। ‘সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে আমরা পরের তরে’, এ নীতিবাক্য এখন হাস্যকর শোনায়, কারণ বাস্তবতা দাঁড়িয়েছে সম্পূর্ণ বিপরীত।

নাটক দেখার একটা সুযোগ ছিল টেলিভিশনে। টেলিভিশনে নাটক এখনো দেখানো হয়, চ্যানেল অনেক, তাই নাটকও অনেক। কিন্তু সেই একই সমস্যা, নাটকে গল্প নেই। নাটকের গল্পে প্রধান প্রয়োজন দ্বন্দ্ব। যে কোনো গল্পেই আসলে দ্বন্দ্ব থাকে। দ্বন্দ্ব এখন জীবনের সর্বত্র; কিন্তু সেসব দ্বন্দ্বের মূলে যে কারণ অর্থনীতি ও রাজনীতি, তাদের বিবেচনার বাইরে রেখে দেওয়া হয়; ফলে আসল গল্পটা সামনে আসে না, এবং গল্প জমে না। টাকাপয়সার কথা, প্রতারণা-ছলনা, সংঘাত-সংঘর্ষ, এসবই থাকে নাটকজুড়ে। তাদের পেছনকার কারণ হয়তো মুচকি হাসে। তা ছাড়া টেলিভিশন তো আসলে চলে বিজ্ঞাপনের জোরে। তাই দেখা যায় বিজ্ঞাপন আচমকা ঢুকে পড়ছে নাটকের ভিতরে; কখনো কখনো মনে হয় নাটক দেখানো বুঝিবা বিজ্ঞাপন প্রচারের অজুহাত মাত্র। চলচ্চিত্রের যে দুর্দশা এখন দেখা দিয়েছে তারও একটা কারণ কিন্তু গল্পের দুর্বলতা। গল্পের অভাবকে ভরার চেষ্টা করা হয় ঝগড়াঝাঁটি, মারামারি, গুন্ডামি, চিৎকার, কান্নাকাটি ইত্যাদির হট্টগোল দিয়ে।

২.

আমাদের দেশের গত সাধারণ নির্বাচনে তেমন কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়নি। সরকারবিরোধী বলে পরিচিত কোনো দলই নির্বাচনে অংশ নেয়নি। প্রতিদ্বন্দ্বিতা বলতে যা ঘটেছে তা আওয়ামী লীগের সঙ্গে ‘স্বতন্ত্র’দের। স্বতন্ত্ররাও আওয়ামী লীগেরই লোক। আগের কালে এদের বলা হতো ‘বিদ্রোহী’; তখন বলা হয়েছে স্বতন্ত্র, এবং পরোক্ষে অনুমোদনও দেওয়া হয়েছে তাদের ওই স্বাতন্ত্র্যকে। মাত্র একজন প্রার্থী যদি থাকে তবে তো ভোটাররা আসবে না; ভোটারদের আনা দরকার। ফাঁকা গোলকে তো গোল বলা যাবে না, এমনকি পেনাল্টি শটে জেতার জন্যও তো একটা বন্দোবস্ত প্রয়োজন, তাই না? নির্বাচনে একের অধিক প্রার্থী তাই অত্যাবশ্যক। ভোটারদের সুযোগ দেওয়া চাই বাছবিচারের। ভোটাররা অবশ্য পাঁচ বছর পার করে প্রাপ্ত তাদের ওই সুযোগ প্রয়োগ করতে তেমন একটা উৎসাহ দেখায়নি।

 এরকমের ‘নির্বাচনে’ই নির্বাচিত হয়ে এসেছিলেন নাটোরের অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ। প্রকাশ্যেই তিনি ঘোষণা করেছিলেন যে নির্বাচিত হওয়ার জন্য তাকে খরচ করতে হয়েছে ১ কোটি ২৬ লাখ টাকা। এ টাকা তিনি তুলে নেবেন। দরকার হলে অনিয়ম করে। অনিয়ম করেই যে তুলতে হবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। নিয়মমাফিক পথে উদ্ধার করা তো আকাশকুসুম কল্পনাবিলাস। আর ঘনিষ্ঠতম বন্ধুর ব্যবস্থাপনায় নিহত তিন তিনবার নির্বাচিত ঝিনাইদহের যে এমপি আনোয়ারুল আজীম অমন অগাধ অর্থের মালিক হয়েছিলেন, সেটাও নিশ্চয়ই বৈধ পথে ঘটেনি। শোনা গেছে, ঘটেছে স্বর্ণ চোরাচালান ও মাদক ব্যবসার মধ্য দিয়ে। যে কাজে তিনি তার পদকে ব্যবহারে কোনো প্রকার কার্পণ্যই করেননি।

পাকিস্তান রাষ্ট্রটি যখন প্রতিষ্ঠিত হয় তখন তার প্রতিষ্ঠাতা, এবং সে সময়কার ‘জাতির পিতা’ মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ গণপরিষদের প্রথম অধিবেশনে নতুন রাষ্ট্রের নাগরিকদের এই বলে সতর্ক করে দিয়েছিলেন যে দুর্নীতি এবং স্বজনপ্রীতি যেন প্রশ্রয় না পায়। বলেছিলেন, প্রশ্রয় পেলে তারা কিন্তু মারাত্মক রকমের ক্ষতির কারণ হবে।

পাকিস্তান রাষ্ট্রে ওই দুই জিনিসই ছিল সর্বাধিক তৎপর। বাংলাদেশ রাষ্ট্র আমরা প্রতিষ্ঠা করেছি সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়ে এবং ওই রাষ্ট্রকে ভেঙে ফেলে। কিন্তু দুর্নীতি এবং স্বজনপ্রীতি তো অক্ষতই রয়ে গেছে। কমবে কই, বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে। দুর্নীতি ছাড়া উন্নতি নেই। আর স্বজনপ্রীতি যে কেমন দুর্ধর্ষ হতে পারে তার প্রকাশ্য ও ব্যাপক প্রমাণ তো আমরা হরহামেশা পাচ্ছি। এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। বিদ্যমান সাবেকী ব্যবস্থার পরিবর্তনে দেশপ্রেমিকদের সংগঠিত হওয়ার বিকল্প নেই। জাতীয় ঐক্য ছাড়া অন্য কোনো পথ খোলা নেই।
 
লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
সর্বশেষ খবর
আন্তর্জাতিক নেকড়ে দিবস আজ
আন্তর্জাতিক নেকড়ে দিবস আজ

৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রোমান সম্রাটের অগ্নিপরীক্ষায় আবদুল্লাহ ইবনে হুজাফা (রা.)
রোমান সম্রাটের অগ্নিপরীক্ষায় আবদুল্লাহ ইবনে হুজাফা (রা.)

১১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী গবেষক ও জ্ঞানতাপস ড. সিরাজুল হক
ইসলামী গবেষক ও জ্ঞানতাপস ড. সিরাজুল হক

২১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তিস্তার পানি ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ৭ সে.মি. ওপরে, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
তিস্তার পানি ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ৭ সে.মি. ওপরে, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি
আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সাংবাদিককে হয়রানি-হুমকিতে পাঁচ বছরের জেল-জরিমানা
সাংবাদিককে হয়রানি-হুমকিতে পাঁচ বছরের জেল-জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মারা গেছেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী বাসন্তী চ্যাটার্জি
মারা গেছেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী বাসন্তী চ্যাটার্জি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস
সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ের ঐতিহাসিক স্থাপনা ঘুরে দেখলো জাপানের ১১০ সদস্যের বিনিয়োগকারী দল
সোনারগাঁয়ের ঐতিহাসিক স্থাপনা ঘুরে দেখলো জাপানের ১১০ সদস্যের বিনিয়োগকারী দল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
৫ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলবাড়ীতে চুরির ঘটনা বেড়ে আতঙ্কে গ্রামবাসী
ফুলবাড়ীতে চুরির ঘটনা বেড়ে আতঙ্কে গ্রামবাসী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রামুতে বজ্রপাতে দিনমজুর নিহত
রামুতে বজ্রপাতে দিনমজুর নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নড়াইলে বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা দিচ্ছে বন বিভাগ, সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে বন্যহাতি মারাত্মক আহত
চিকিৎসা দিচ্ছে বন বিভাগ, সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে বন্যহাতি মারাত্মক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসোভোতে জুলাইয়ের তাপপ্রবাহে ভাঙল ৩৮ বছরের রেকর্ড
কসোভোতে জুলাইয়ের তাপপ্রবাহে ভাঙল ৩৮ বছরের রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসসি প্রকৌশলীদের প্রতি বৈষম্যের প্রতিবাদে শাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
বিএসসি প্রকৌশলীদের প্রতি বৈষম্যের প্রতিবাদে শাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে নদীর পানি ফের বৃদ্ধি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে নদীর পানি ফের বৃদ্ধি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস ২০২৫ পালিত
ফেনীতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস ২০২৫ পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজের ৪০ ঘণ্টা পর নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের ৪০ ঘণ্টা পর নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে কোহলিকে টপকে গেলেন ওয়ার্নার
টি-টোয়েন্টিতে কোহলিকে টপকে গেলেন ওয়ার্নার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা: গ্রেফতার ১৮
মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা: গ্রেফতার ১৮

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি
ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের
সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা
সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার
গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত
আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!
ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে
ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা
১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে
সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই
ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র
বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া
ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮
আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ
৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী
নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১
হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির
হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার
জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত
কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত
লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার
খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর
বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর

নগর জীবন

সাদাপাথর কেলেঙ্কারি
সাদাপাথর কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি
চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা
দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা

প্রথম পৃষ্ঠা

কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি
কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!
রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!

শোবিজ

গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প
শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প

শোবিজ

সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে

সম্পাদকীয়

অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক
পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’
সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’

শোবিজ

গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ খুললেন আরোহী মিম
মুখ খুললেন আরোহী মিম

শোবিজ

হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা
হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা

মাঠে ময়দানে

নতুন মুরাসে হার পুরোনো আবাহনীর
নতুন মুরাসে হার পুরোনো আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস
কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস

মাঠে ময়দানে

১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ
১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন
পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন

নগর জীবন

পেশাদার ফুটবলে এ কেমন মানসিকতা!
পেশাদার ফুটবলে এ কেমন মানসিকতা!

মাঠে ময়দানে

এবার যুবাদের সফর ইংল্যান্ডে
এবার যুবাদের সফর ইংল্যান্ডে

মাঠে ময়দানে

বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা