শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৪, শুক্রবার, ২০ জুন, ২০২৫

যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা

নারায়ণগঞ্জের ভেতরে সিদ্ধিরগঞ্জে আরেকটি নারায়ণগঞ্জ বানিয়ে ফেলতে যাচ্ছিল একটি চক্র। এরাই হয়ে উঠতে থাকে সেখানকার হর্তাকর্তা-বিধাতা। সিভিল প্রশাসনের চোখ-চশমা সেদিকে যাচ্ছিল না। পুলিশ যেত না তাদের ধারেকাছে।

বুধবার রাত ৮টায় সেনাবাহিনীর ঘণ্টাখানেকের অ্যাকশনে ভূতের লেজে আগুন লাগার মতো দশা। সব ঠাণ্ডা। আদমজী বিহারি কলোনি এলাকায় এই অভিযানে সেনাবাহিনী সঙ্গে রাখে পুলিশকেও। অভিযানে কিছু মাদক, দেশীয় ১৭-১৮টি অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।

আটক করা হয় দুই নারীকে। এত দিনের হর্তা-কর্তারা সব পগারপার। ধরার মতো আর কাউকে পাওয়া যায়নি। কে কোথায় গেছে বা আছে আল্লাহ মালুম।

এর আগে এত দিন তো  কত কী-ই মনে করা হয়েছিল। কত মিথ-ন্যারেটিভই না ছিল তাদের নিয়ে। বলা হয়েছিল এরা মহাপরাক্রমশালী। গডফাদারেরও ফাদার-ব্রাদার! 

সেনাবাহিনীর টু দ্য পয়েন্টে হিট করার বিষয়টি পেশাগত অভিজ্ঞতা ও পেশাদারি। ঠিক এ পন্থায়ই কদিন আগে ‘জায়গামতো’ মব পাণ্ডামির বিরুদ্ধে টোকেন অ্যাকশন দেখা গেছে সেনাবাহিনীর।

মাত্র কয়েক জায়গায় চালানো অ্যাকশনে ফল মিলেছে সারা দেশে মহৌষধের মতো। যদিও সম্প্রতি আবার কোথাও কোথাও মববাজরা দানবীয় হওয়ার চেষ্টা করছে বলে বিচ্ছিন্ন তথ্য মিলছে। মাঠ থেকে সেনাবাহিনী  তুলে নেওয়া হচ্ছে বা সেনাবাহিনী আর কাউকে ‘লাল’ করবে না—এমন কিছু মেসেজ ছড়াতে এরা কসরত করছে। কিছুদিন আগে ঈদ যাত্রা উপলক্ষে যাত্রীদের কাছ থেকে বাড়তি ভাড়ার বিরুদ্ধেও কয়েক জায়গায় সেনাবাহিনীর ‘সামান্য’ থেরাপি পড়েছে। তা জেনে এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় সেনাবাহিনীর কয়েকটি অভিযানের ভিডিও দেখে সোজা হয়ে গেছে মালিক, চালক, হেলপারদের সিন্ডিকেট। ঈদে মানুষ এর সুফল পেয়েছে।

এরও  আগে ৫ আগস্ট-পরবর্তী বিভিন্ন শিল্প এলাকায় গজবের মতো নাজিল হয় কিছু পাণ্ডা। চাঁদা, আগুন, ভাঙচুর বাহিনী উৎপাদনের চাকা থমকে দিতে থাকে। দেশ তখন পুলিশবিহীন অবস্থায়। পুলিশ নিজেরাই দৌড়ের ওপর। সেখানেও কোনো আওয়াজ না দিয়ে এক পর্যায়ে সেনা অ্যাকশনে ম্যাজিকের মতো ফল মেলে। রাজধানীর মোহাম্মদপুর-বসিলাসহ কয়েকটি এলাকায় কিছু দুর্বৃত্তের দস্যুতা-ডাকাতির আজাবও দমেছে সেনা সদস্যদের কয়েক দিনের দ্রুত পদক্ষেপে। এসবের সুবাদে সেনাবাহিনীর প্রতি শান্তিকামী মানুষের আস্থা ও ভরসায় আরো মাত্রা যোগ হয়। এটাই স্বাভাবিক। মানুষ যেখানে আস্থা-ভরসা পাবে, সেদিকেই ফিরবে। মানুষ কেন, যে কোনো প্রাণী বা জীবমাত্রই তা করবে। আর মানুষের ক্ষেত্রে একবেলা না খেয়ে থাকলেও নিরাপত্তাই সবচেয়ে বড় চাওয়া। তারা তখন রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক, সামরিক-অসামরিক বিষয়-আশয় দেখে না। দেখে বা খোঁজে কেবল ভরসা। 

ভরসার সেই জায়গায় ৫ আগস্ট নতুন রূপে সামনে এসেছে সেনাবাহিনী। বাহিনীপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান মানুষের আকাঙ্ক্ষা বুঝেছেন। রিয়ালিটি অনুধাবন করেছেন। করণীয় ঠিক করার প্রজ্ঞা দেখিয়েছেন। গুনেমানে উন্নীতকরণসহ তাঁর গোটা বাহিনীকে সেভাবে প্রস্তুত করেছেন। তাঁর এ দক্ষতা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে ইতিহাসে আরো উচ্চাসন দিয়েছে। সাধারণ মানুষের দৃঢ় বিশ্বাস জন্মেছে, সব চক্র-সিন্ডিকেট, অন্যায়-অনিয়ম, চাঁদাবাজি, দুর্নীতির বিরুদ্ধে সেনাবাহিনী প্রতীকী অ্যাকশনে নামলে সুফল না এসে পারে না।

জেনারেল ওয়াকার সেনাবাহিনীকে জনআস্থার এ পর্যায়ে নিতে পারার পেছনে তাঁর সদিচ্ছার সঙ্গে আরো কিছু বিষয়ের সংযোগ রয়েছে। সেনাবাহিনী কম-বেশি সব সময়ই শক্তিশালী। শক্তি নিয়ে সমস্যা নেই। বাহিনীকে অবিরাম প্রশিক্ষণে উন্নীত ও  শৃঙ্খলাবদ্ধ রাখতে পারা বিশাল ব্যাপার। তাদের কোনো দল বা সরকার নয়, সংবিধানের প্রতি অঙ্গীকারাবদ্ধ রাখতে পারা একজন সেনাপ্রধানের অন্যতম পবিত্র দায়িত্ব। তিনি সেটা অক্ষরে অক্ষরে পেরেছেন। কারো কারো বুঝতে না পারা বা গোলমাল বাধানোর প্রবণতা রয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সরকারের অধীনে নয়, সংবিধানের অধীনে পরিচালিত হয়। বিষয়টি সূক্ষ্ম। সরকারের অধীনে আর সংবিধানের অধীনে পরিচালিত হওয়ার তফাৎ অনেক। আমাদের সংবিধানের ৭ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, সকল ক্ষমতা জনগণের, যা নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে প্রয়োগ করা হয়। সেনাবাহিনীর প্রধান দায়িত্ব দেশ রক্ষা করা, শাসন নয়। সেনাবাহিনী সরকারের পরিপূরক নয়, সম্পূরক। বাহিনীর টপ টু বটম পেশাদারি, শৃঙ্খলা, চেইন অব কমান্ড ও প্রতিরক্ষায় মনোযোগ প্রতিষ্ঠায় তিনি আলাদা যশ-খ্যাতি গড়তে পেরেছেন। সেনা সদস্যদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি থেকে দূরে রেখে জাতীয় নিরাপত্তা ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় মনোনিবেশে রাখতে পেরেছেন। যার অনিবার্যতায়  জনসমর্থন ও রাজনৈতিক বাস্তবতাবোধ বেগবান হয়েছে। সেই সঙ্গে সেনাবাহিনীকে জাতীয় উন্নয়নে শরিক রাখতে পেরেছেন। যার বেনিফিসিয়ারি দেশ, জনগণ, সেনাবাহিনী—সবাই। সব মিলিয়ে ক্ষমতা দখলে সেনাবাহিনীর বিরত থাকা দুর্বলতার লক্ষণ নয়, বরং কৌশলগত প্রজ্ঞার পরিচয়।

২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবের পর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে ক্ষমতায় না নিয়ে নিরপেক্ষ ভূমিকায় রাখতে পারার মাধ্যমে সেনাপ্রধানের গণতন্ত্রের প্রতি সম্মান দেশের স্বার্থসংরক্ষণ, জনআস্থা, সেনাবাহিনীর প্রতিষ্ঠানিক মর্যাদাসহ সব দিক রক্ষার যে নজির তৈরি হয়েছে, তা সেনা ও প্রতিরক্ষা সম্পর্কে পাঠপঠনের বিষয় হয়ে থাকবে। একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠনে সেনা সহায়তার ব্যাতিক্রমী এ দৃষ্টান্তের ফলোআপ হিসেবে সেনাবাহিনী আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। অঙ্গীকার অনুযায়ী সেনাপ্রধান তাঁর বাহিনীকে রাষ্ট্রীয় স্থিতিশীলতার প্রতি মনোযোগী রাখছেন। আবার তাদের মূল দায়িত্ব দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং সশস্ত্র বাহিনীর প্রশাসনিক কাজে বিশেষ মনোযোগও অক্ষুণ্ন রাখতে পারছেন। তাদের অংশীজন করে রাখতে পারছেন নতুন  স্বপ্নের বাস্তবায়ন এবং গণতান্ত্রিক উত্তরণের প্রক্রিয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের সহযোগী হিসেবে।  গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী দেশের পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে মানুষের প্রত্যাশা, বাস্তবতা, যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন, নতুন সরকার প্রতিষ্ঠা, সেনাবাহিনীকে সেনানিবাসে ফিরিয়ে নেওয়ার আকাঙ্ক্ষাসহ আনুষঙ্গিক নানা বিষয় তিনি গোপন রাখেননি। এ ব্যাপারে নিজের অবস্থানও তিনি প্রকাশ্যে জানান দিয়েছেন। কেবল জানান দেওয়া পর্যন্ত নয়, কথায় অটলও আছেন। শত উসকানি-বিভ্রান্তি-গুজব হজম করছেন অবিরাম। তাগিদ দিয়েই চলছেন সবাইকে ঐকমত্যে পৌঁছার।

সিভিল-মিলিটারি সম্পর্ক বা সাংবাদিকদের সঙ্গে প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্পর্কে কঠোর রীতি-রেওয়াজেও একটি ঐতিহাসিক পরিবর্তনও এনেছেন এই সেনাপ্রধান। একসময় রেওয়াজ ছিল, সেনাপ্রধান বা তাঁর ইমিডিয়েটরা জনসমক্ষে কথা বলতেন না। গণমাধ্যমকে এড়িয়ে চলতেন। রাজনীতি-অর্থনীতির ভাবনা জানাতেন না। সেখানে এবার বড় রকমের সংস্কার।  রাজনীতিকদের চব্বিশের পরিবর্তনের সুযোগ কাজে লাগানোর আহবান জানিয়েই যাচ্ছেন। ব্যবসা-বাণিজ্য স্বাভাবিক রাখার কথা কেবল বলছেনই না, সীমানার মধ্যে ভূমিকাও রাখছেন। সংস্কার সম্পর্কেও তাঁর স্পষ্ট অবস্থান। নির্বাচন এবং হস্তক্ষেপ নিয়ে স্পষ্ট বক্তব্য এবং বিশেষ করে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি তাঁর অকুণ্ঠ সমর্থন দেশের মানুষকে  প্রেরণা জুগিয়েছে। বাকিটা নির্ভর করছে রাজনীতিকদের ওপর। তিনিসহ তাঁর সহকর্মীরা কথা বলছেন গণমাধ্যমের সঙ্গে, অফিসার্স এড্রেসের তথ্য লুকানো হচ্ছে না। সেনা সদর থেকেও আনুষ্ঠানিক ব্রিফ হচ্ছে। সেনাবাহিনীর অভিযানের তথ্যের আপডেটও জানানো হচ্ছে, যার মাধ্যমে জনগণের  জিজ্ঞাসার জবাব মিলছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিস ইনফরমেশন, ডিজ-ইনফরমেশনের জবাবও দেওয়া হচ্ছে। সরকারের সঙ্গে সেনাবাহিনীর মতপার্থক্য হচ্ছে, বিভেদ হয়েছে—এ রকম প্রশ্নের জবাবও এড়ানো হচ্ছে না।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ : গণতন্ত্রের অবিচল ভিত্তি
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ : গণতন্ত্রের অবিচল ভিত্তি
বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান
বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান
বিএনপির প্রতিষ্ঠা ও আজকের রাজনীতি
বিএনপির প্রতিষ্ঠা ও আজকের রাজনীতি
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে আটলান্টা ফায়ারের হয়ে খেলবেন মাহমুদউল্লাহ
যুক্তরাষ্ট্রে আটলান্টা ফায়ারের হয়ে খেলবেন মাহমুদউল্লাহ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার
দিনাজপুরে অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে হত্যা মামলায় ৬ জনের যাবজ্জীবন
পিরোজপুরে হত্যা মামলায় ৬ জনের যাবজ্জীবন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ ফেরাউন নমরুদের চাইতে খারাপ: দুলু
শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ ফেরাউন নমরুদের চাইতে খারাপ: দুলু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় সংঘর্ষে টেঁটাবিদ্ধ হয়ে একজনের মৃত্যু
পাবনায় সংঘর্ষে টেঁটাবিদ্ধ হয়ে একজনের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসু নির্বাচন : ইনক্লুসিভ প্যানেল ঘোষণা করল শিবির
রাকসু নির্বাচন : ইনক্লুসিভ প্যানেল ঘোষণা করল শিবির

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের সময় গণমাধ্যম যেন বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশ করে : তথ্য উপদেষ্টা
নির্বাচনের সময় গণমাধ্যম যেন বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশ করে : তথ্য উপদেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শাবিতে আসর বসিয়ে গাঁজা সেবন, আটক ৪ বহিরাগত
শাবিতে আসর বসিয়ে গাঁজা সেবন, আটক ৪ বহিরাগত

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মব ভায়োলেন্স প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে: কাজী মামুন
মব ভায়োলেন্স প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে: কাজী মামুন

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বোলিং পরীক্ষায় উতরে ক্রিকেটে ফিরলেন প্রোটিয়া স্পিনার
বোলিং পরীক্ষায় উতরে ক্রিকেটে ফিরলেন প্রোটিয়া স্পিনার

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় পুলিশি হেফাজত থেকে পালানো আসামি গ্রেপ্তার
বগুড়ায় পুলিশি হেফাজত থেকে পালানো আসামি গ্রেপ্তার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনা-১ আসন পুনর্বহালের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
পাবনা-১ আসন পুনর্বহালের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'জুলাই যোদ্ধাদের নিজ নিজ কর্মে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে পুনর্বাসন করা হবে'
'জুলাই যোদ্ধাদের নিজ নিজ কর্মে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে পুনর্বাসন করা হবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে রাজধানীতে জশনে জুলুস শোভাযাত্রা
ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে রাজধানীতে জশনে জুলুস শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-আলজেরিয়া বিজনেস ফোরামের আলজেরিয়ার বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন, মতবিনিময়
বাংলাদেশ-আলজেরিয়া বিজনেস ফোরামের আলজেরিয়ার বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন, মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নিরপেক্ষ থাকার আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নিরপেক্ষ থাকার আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় চালকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইকুয়েডরের বিপক্ষে যেমন হতে পারে আর্জেন্টিনার একাদশ
ইকুয়েডরের বিপক্ষে যেমন হতে পারে আর্জেন্টিনার একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে দায়ের কোপে যুবকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে দায়ের কোপে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪৭তম বিসিএস: পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
৪৭তম বিসিএস: পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির সামনে থেকে অবৈধ বাসস্ট্যান্ড সরানোর দাবিতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের পদযাত্রা
জবির সামনে থেকে অবৈধ বাসস্ট্যান্ড সরানোর দাবিতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের পদযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন
তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবিপ্রবিতে গাঁজার আসর থেকে বহিরাগতসহ ৪ শিক্ষার্থী আটক
শাবিপ্রবিতে গাঁজার আসর থেকে বহিরাগতসহ ৪ শিক্ষার্থী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁ সরকারি কলেজে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলার অভিযোগ
নওগাঁ সরকারি কলেজে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানির ভুয়া খরচ দেখিয়ে কোটি টাকা আত্মসাতের প্রাথমিক সত্যতা পেয়েছে দুদক
জ্বালানির ভুয়া খরচ দেখিয়ে কোটি টাকা আত্মসাতের প্রাথমিক সত্যতা পেয়েছে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমাদের কাছে সংখ্যালঘু বলতে কিছু নেই : মাসুদ সাঈদী
আমাদের কাছে সংখ্যালঘু বলতে কিছু নেই : মাসুদ সাঈদী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি
ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কটল্যান্ডকে বিশ্বকাপে তুলতে না পারায় চাকরি ছাড়লেন কোচ
স্কটল্যান্ডকে বিশ্বকাপে তুলতে না পারায় চাকরি ছাড়লেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা
নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন
পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী
আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ
মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল
জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি
পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা
ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?
একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে
ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা
চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু
ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদরুদ্দীন উমর আর নেই
বদরুদ্দীন উমর আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা
দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়
লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার
জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা
মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’
‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী
দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর
প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার
বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক