শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৪, শুক্রবার, ২০ জুন, ২০২৫

যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা

নারায়ণগঞ্জের ভেতরে সিদ্ধিরগঞ্জে আরেকটি নারায়ণগঞ্জ বানিয়ে ফেলতে যাচ্ছিল একটি চক্র। এরাই হয়ে উঠতে থাকে সেখানকার হর্তাকর্তা-বিধাতা। সিভিল প্রশাসনের চোখ-চশমা সেদিকে যাচ্ছিল না। পুলিশ যেত না তাদের ধারেকাছে।

বুধবার রাত ৮টায় সেনাবাহিনীর ঘণ্টাখানেকের অ্যাকশনে ভূতের লেজে আগুন লাগার মতো দশা। সব ঠাণ্ডা। আদমজী বিহারি কলোনি এলাকায় এই অভিযানে সেনাবাহিনী সঙ্গে রাখে পুলিশকেও। অভিযানে কিছু মাদক, দেশীয় ১৭-১৮টি অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।

আটক করা হয় দুই নারীকে। এত দিনের হর্তা-কর্তারা সব পগারপার। ধরার মতো আর কাউকে পাওয়া যায়নি। কে কোথায় গেছে বা আছে আল্লাহ মালুম।

এর আগে এত দিন তো  কত কী-ই মনে করা হয়েছিল। কত মিথ-ন্যারেটিভই না ছিল তাদের নিয়ে। বলা হয়েছিল এরা মহাপরাক্রমশালী। গডফাদারেরও ফাদার-ব্রাদার! 

সেনাবাহিনীর টু দ্য পয়েন্টে হিট করার বিষয়টি পেশাগত অভিজ্ঞতা ও পেশাদারি। ঠিক এ পন্থায়ই কদিন আগে ‘জায়গামতো’ মব পাণ্ডামির বিরুদ্ধে টোকেন অ্যাকশন দেখা গেছে সেনাবাহিনীর।

মাত্র কয়েক জায়গায় চালানো অ্যাকশনে ফল মিলেছে সারা দেশে মহৌষধের মতো। যদিও সম্প্রতি আবার কোথাও কোথাও মববাজরা দানবীয় হওয়ার চেষ্টা করছে বলে বিচ্ছিন্ন তথ্য মিলছে। মাঠ থেকে সেনাবাহিনী  তুলে নেওয়া হচ্ছে বা সেনাবাহিনী আর কাউকে ‘লাল’ করবে না—এমন কিছু মেসেজ ছড়াতে এরা কসরত করছে। কিছুদিন আগে ঈদ যাত্রা উপলক্ষে যাত্রীদের কাছ থেকে বাড়তি ভাড়ার বিরুদ্ধেও কয়েক জায়গায় সেনাবাহিনীর ‘সামান্য’ থেরাপি পড়েছে। তা জেনে এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় সেনাবাহিনীর কয়েকটি অভিযানের ভিডিও দেখে সোজা হয়ে গেছে মালিক, চালক, হেলপারদের সিন্ডিকেট। ঈদে মানুষ এর সুফল পেয়েছে।

এরও  আগে ৫ আগস্ট-পরবর্তী বিভিন্ন শিল্প এলাকায় গজবের মতো নাজিল হয় কিছু পাণ্ডা। চাঁদা, আগুন, ভাঙচুর বাহিনী উৎপাদনের চাকা থমকে দিতে থাকে। দেশ তখন পুলিশবিহীন অবস্থায়। পুলিশ নিজেরাই দৌড়ের ওপর। সেখানেও কোনো আওয়াজ না দিয়ে এক পর্যায়ে সেনা অ্যাকশনে ম্যাজিকের মতো ফল মেলে। রাজধানীর মোহাম্মদপুর-বসিলাসহ কয়েকটি এলাকায় কিছু দুর্বৃত্তের দস্যুতা-ডাকাতির আজাবও দমেছে সেনা সদস্যদের কয়েক দিনের দ্রুত পদক্ষেপে। এসবের সুবাদে সেনাবাহিনীর প্রতি শান্তিকামী মানুষের আস্থা ও ভরসায় আরো মাত্রা যোগ হয়। এটাই স্বাভাবিক। মানুষ যেখানে আস্থা-ভরসা পাবে, সেদিকেই ফিরবে। মানুষ কেন, যে কোনো প্রাণী বা জীবমাত্রই তা করবে। আর মানুষের ক্ষেত্রে একবেলা না খেয়ে থাকলেও নিরাপত্তাই সবচেয়ে বড় চাওয়া। তারা তখন রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক, সামরিক-অসামরিক বিষয়-আশয় দেখে না। দেখে বা খোঁজে কেবল ভরসা। 

ভরসার সেই জায়গায় ৫ আগস্ট নতুন রূপে সামনে এসেছে সেনাবাহিনী। বাহিনীপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান মানুষের আকাঙ্ক্ষা বুঝেছেন। রিয়ালিটি অনুধাবন করেছেন। করণীয় ঠিক করার প্রজ্ঞা দেখিয়েছেন। গুনেমানে উন্নীতকরণসহ তাঁর গোটা বাহিনীকে সেভাবে প্রস্তুত করেছেন। তাঁর এ দক্ষতা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে ইতিহাসে আরো উচ্চাসন দিয়েছে। সাধারণ মানুষের দৃঢ় বিশ্বাস জন্মেছে, সব চক্র-সিন্ডিকেট, অন্যায়-অনিয়ম, চাঁদাবাজি, দুর্নীতির বিরুদ্ধে সেনাবাহিনী প্রতীকী অ্যাকশনে নামলে সুফল না এসে পারে না।

জেনারেল ওয়াকার সেনাবাহিনীকে জনআস্থার এ পর্যায়ে নিতে পারার পেছনে তাঁর সদিচ্ছার সঙ্গে আরো কিছু বিষয়ের সংযোগ রয়েছে। সেনাবাহিনী কম-বেশি সব সময়ই শক্তিশালী। শক্তি নিয়ে সমস্যা নেই। বাহিনীকে অবিরাম প্রশিক্ষণে উন্নীত ও  শৃঙ্খলাবদ্ধ রাখতে পারা বিশাল ব্যাপার। তাদের কোনো দল বা সরকার নয়, সংবিধানের প্রতি অঙ্গীকারাবদ্ধ রাখতে পারা একজন সেনাপ্রধানের অন্যতম পবিত্র দায়িত্ব। তিনি সেটা অক্ষরে অক্ষরে পেরেছেন। কারো কারো বুঝতে না পারা বা গোলমাল বাধানোর প্রবণতা রয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সরকারের অধীনে নয়, সংবিধানের অধীনে পরিচালিত হয়। বিষয়টি সূক্ষ্ম। সরকারের অধীনে আর সংবিধানের অধীনে পরিচালিত হওয়ার তফাৎ অনেক। আমাদের সংবিধানের ৭ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, সকল ক্ষমতা জনগণের, যা নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে প্রয়োগ করা হয়। সেনাবাহিনীর প্রধান দায়িত্ব দেশ রক্ষা করা, শাসন নয়। সেনাবাহিনী সরকারের পরিপূরক নয়, সম্পূরক। বাহিনীর টপ টু বটম পেশাদারি, শৃঙ্খলা, চেইন অব কমান্ড ও প্রতিরক্ষায় মনোযোগ প্রতিষ্ঠায় তিনি আলাদা যশ-খ্যাতি গড়তে পেরেছেন। সেনা সদস্যদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি থেকে দূরে রেখে জাতীয় নিরাপত্তা ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় মনোনিবেশে রাখতে পেরেছেন। যার অনিবার্যতায়  জনসমর্থন ও রাজনৈতিক বাস্তবতাবোধ বেগবান হয়েছে। সেই সঙ্গে সেনাবাহিনীকে জাতীয় উন্নয়নে শরিক রাখতে পেরেছেন। যার বেনিফিসিয়ারি দেশ, জনগণ, সেনাবাহিনী—সবাই। সব মিলিয়ে ক্ষমতা দখলে সেনাবাহিনীর বিরত থাকা দুর্বলতার লক্ষণ নয়, বরং কৌশলগত প্রজ্ঞার পরিচয়।

২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবের পর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে ক্ষমতায় না নিয়ে নিরপেক্ষ ভূমিকায় রাখতে পারার মাধ্যমে সেনাপ্রধানের গণতন্ত্রের প্রতি সম্মান দেশের স্বার্থসংরক্ষণ, জনআস্থা, সেনাবাহিনীর প্রতিষ্ঠানিক মর্যাদাসহ সব দিক রক্ষার যে নজির তৈরি হয়েছে, তা সেনা ও প্রতিরক্ষা সম্পর্কে পাঠপঠনের বিষয় হয়ে থাকবে। একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠনে সেনা সহায়তার ব্যাতিক্রমী এ দৃষ্টান্তের ফলোআপ হিসেবে সেনাবাহিনী আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। অঙ্গীকার অনুযায়ী সেনাপ্রধান তাঁর বাহিনীকে রাষ্ট্রীয় স্থিতিশীলতার প্রতি মনোযোগী রাখছেন। আবার তাদের মূল দায়িত্ব দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং সশস্ত্র বাহিনীর প্রশাসনিক কাজে বিশেষ মনোযোগও অক্ষুণ্ন রাখতে পারছেন। তাদের অংশীজন করে রাখতে পারছেন নতুন  স্বপ্নের বাস্তবায়ন এবং গণতান্ত্রিক উত্তরণের প্রক্রিয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের সহযোগী হিসেবে।  গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী দেশের পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে মানুষের প্রত্যাশা, বাস্তবতা, যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন, নতুন সরকার প্রতিষ্ঠা, সেনাবাহিনীকে সেনানিবাসে ফিরিয়ে নেওয়ার আকাঙ্ক্ষাসহ আনুষঙ্গিক নানা বিষয় তিনি গোপন রাখেননি। এ ব্যাপারে নিজের অবস্থানও তিনি প্রকাশ্যে জানান দিয়েছেন। কেবল জানান দেওয়া পর্যন্ত নয়, কথায় অটলও আছেন। শত উসকানি-বিভ্রান্তি-গুজব হজম করছেন অবিরাম। তাগিদ দিয়েই চলছেন সবাইকে ঐকমত্যে পৌঁছার।

সিভিল-মিলিটারি সম্পর্ক বা সাংবাদিকদের সঙ্গে প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্পর্কে কঠোর রীতি-রেওয়াজেও একটি ঐতিহাসিক পরিবর্তনও এনেছেন এই সেনাপ্রধান। একসময় রেওয়াজ ছিল, সেনাপ্রধান বা তাঁর ইমিডিয়েটরা জনসমক্ষে কথা বলতেন না। গণমাধ্যমকে এড়িয়ে চলতেন। রাজনীতি-অর্থনীতির ভাবনা জানাতেন না। সেখানে এবার বড় রকমের সংস্কার।  রাজনীতিকদের চব্বিশের পরিবর্তনের সুযোগ কাজে লাগানোর আহবান জানিয়েই যাচ্ছেন। ব্যবসা-বাণিজ্য স্বাভাবিক রাখার কথা কেবল বলছেনই না, সীমানার মধ্যে ভূমিকাও রাখছেন। সংস্কার সম্পর্কেও তাঁর স্পষ্ট অবস্থান। নির্বাচন এবং হস্তক্ষেপ নিয়ে স্পষ্ট বক্তব্য এবং বিশেষ করে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি তাঁর অকুণ্ঠ সমর্থন দেশের মানুষকে  প্রেরণা জুগিয়েছে। বাকিটা নির্ভর করছে রাজনীতিকদের ওপর। তিনিসহ তাঁর সহকর্মীরা কথা বলছেন গণমাধ্যমের সঙ্গে, অফিসার্স এড্রেসের তথ্য লুকানো হচ্ছে না। সেনা সদর থেকেও আনুষ্ঠানিক ব্রিফ হচ্ছে। সেনাবাহিনীর অভিযানের তথ্যের আপডেটও জানানো হচ্ছে, যার মাধ্যমে জনগণের  জিজ্ঞাসার জবাব মিলছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিস ইনফরমেশন, ডিজ-ইনফরমেশনের জবাবও দেওয়া হচ্ছে। সরকারের সঙ্গে সেনাবাহিনীর মতপার্থক্য হচ্ছে, বিভেদ হয়েছে—এ রকম প্রশ্নের জবাবও এড়ানো হচ্ছে না।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
সর্বশেষ খবর
৯টি স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
৯টি স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষককে গণপিটুনি
সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল
গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ
হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মৃত্যুপুরী’ রাউজান : ফিল্মি স্টাইলে ১৩ মাসে ১৫ খুন
‘মৃত্যুপুরী’ রাউজান : ফিল্মি স্টাইলে ১৩ মাসে ১৫ খুন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে’
‘সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

উখিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি
ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

২২১ রানে থামল বাংলাদেশ
২২১ রানে থামল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু
ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সাথে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়
লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সাথে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ওয়ার ২’-এর ব্যর্থতা নিয়ে মুখ খুললেন হৃত্বিক
‘ওয়ার ২’-এর ব্যর্থতা নিয়ে মুখ খুললেন হৃত্বিক

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে লাশ উদ্ধারের ঘটনায় গ্রেফতার ৭
নারায়ণগঞ্জে লাশ উদ্ধারের ঘটনায় গ্রেফতার ৭

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোনারগাঁয়ে কৃষক দলের পরিচিতি সভা
সোনারগাঁয়ে কৃষক দলের পরিচিতি সভা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধবিরতি ইস্যু, বৈঠকে যোগ দিতে মিসরে উইটকফ-কুশনার
গাজা যুদ্ধবিরতি ইস্যু, বৈঠকে যোগ দিতে মিসরে উইটকফ-কুশনার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে সামুদ্রিক মাছ নিয়ে কর্মশালা
গাকৃবিতে সামুদ্রিক মাছ নিয়ে কর্মশালা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য
ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর
বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার
কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি
কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল
রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু
সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী
রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি
রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা
সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু
প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ
পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন
১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার
বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’
আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী রুহুল হকের ৫৬ ব্যাংক হিসাব জব্দ
স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী রুহুল হকের ৫৬ ব্যাংক হিসাব জব্দ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চকক্ষেই পিআর চাই, নিম্নকক্ষে নয়: সারজিস আলম
উচ্চকক্ষেই পিআর চাই, নিম্নকক্ষে নয়: সারজিস আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান
আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়
শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য নতুন নির্দেশনা এনটিআরসিএ’র
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য নতুন নির্দেশনা এনটিআরসিএ’র

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ
ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া
রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া

নগর জীবন

দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা

নগর জীবন

হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ
হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে
থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে

নগর জীবন

বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার
কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার

নগর জীবন

রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া

নগর জীবন

সব দলকে সুযোগ করে দিতে হবে
সব দলকে সুযোগ করে দিতে হবে

নগর জীবন

বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার
বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে মার্কিন নৌজাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে মার্কিন নৌজাহাজ

নগর জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল

সম্পাদকীয়

গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

পিয়ার বার্তা
পিয়ার বার্তা

শোবিজ

দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য
দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য

নগর জীবন

পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে
পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে

নগর জীবন

সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি
নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি

নগর জীবন

জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ
জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ

খবর

নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল
নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল

দেশগ্রাম

ট্রেন উদ্ধার শেষে ফেরার পথে প্রাণ গেল সড়কে
ট্রেন উদ্ধার শেষে ফেরার পথে প্রাণ গেল সড়কে

দেশগ্রাম

তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি

সম্পাদকীয়

লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সঙ্গে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়
লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সঙ্গে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়

নগর জীবন

পানি বাড়ছে পদ্মায়
পানি বাড়ছে পদ্মায়

দেশগ্রাম

হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া
হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার
বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা