শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৪২, শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫

সেলাই করা খোলা মুখ

গরিবি হটাও, গরিব নয়

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
গরিবি হটাও, গরিব নয়

কথাটা রূঢ় শোনালেও বলতেই হয়, ঢাকা শহরে আজকাল ভিক্ষুকের উপদ্রব অনেক বেড়ে গেছে। রাস্তাঘাটে, হাটবাজারে তো বটেই, এমনকি পাড়া-মহল্লায়ও হাজির হচ্ছে তারা।

আমাদের ছেলেবেলা পঞ্চাশের দশকে উত্তরবঙ্গের এক জেলা শহরে শুধু শুক্রবারে অর্থাৎ জুমাবারে, দেখতাম ভিক্ষুকরা পাড়ায় পাড়ায় ঘুরে লোকের বাসায় গিয়ে ভিখ মাগত। তাদের কেউ কেউ, বিশেষ করে অন্ধ ভিক্ষুকরা, সুর করে গান করত আর ভিক্ষা চাইত।

সেই সব অন্ধজনের সঙ্গে থাকত একজন চক্ষুষ্মান পুরুষ, যে ছিল তার দেহরক্ষী-কাম-গাইড ও ‘ক্যাশিয়ার’। মেয়ে ভিক্ষুকরাও দ্বারে দ্বারে ভিক্ষা করে বেড়াত, তবে তাদের মধ্যে কোনো অন্ধ মহিলা ছিল বলে মনে পড়ে না। তা রাস্তাঘাটেই হোক আর পাড়ান শহরটি যে ভিক্ষুকদের জন্য ‘আউট অব বাউন্ডস’ ছিল তা নয়।

আসলে তখন সারা পূর্ববঙ্গের লোকসংখ্যাই ছিল কত? এই ধরুন, ছয় কোটি-সাড়ে ছয় কোটি। আর বগুড়া, পাবনা, রংপুর বা দিনাজপুরের মতো শহরে ২০-২৫ হাজারের বেশি লোক বাস করত কি না সন্দেহ। সেখানে ভিক্ষুক তার ভিক্ষাবৃত্তির জন্য শুক্রবারকেই নির্দিষ্ট করে রেখেছিল। আর তা-ও রাস্তাঘাটে নয়, পাড়া-মহল্লায় দ্বারে দ্বারে গিয়ে আল্লাহ-রসুলের নাম নিয়ে গৃহবাসীদের আহবান জানাত দান করে পুণ্য সঞ্চয়ের জন্য।

দাতা বা দাত্রী সেই উদাত্ত আহ্বানে সাড়া দিয়ে সচরাচর যা দান করতেন, তা টাকা-পয়সা নয়—এক মুঠো চাল, যার বাজারমূল্য বলতে কিছুই ছিল না। তখন উত্তরবঙ্গে এক মণ (৩৭.৫ কেজি) চালের দাম ছিল ৮-১০ টাকা বা তারও কম। অবিশ্বাস্য। সে যা-ই হোক, সেই আমলে ভিক্ষা চাওয়ার সিস্টেমটা উল্লেখ করলাম এই কারণে, যাতে হাল আমলের অপেক্ষাকৃত তরুণ পাঠক-পাঠিকা আজ থেকে ৭০-৮০ বছর আগে শহরের রাস্তাঘাট কেমন ভিক্ষুকের উপদ্রবমুক্ত ছিল, তা বোঝানোর জন্য। আসলে সেই আমলে দেশের মোট জনসংখ্যা যেমন আজকের তুলনায় ছিল অর্ধেকেরও কম, তেমনি ফকির-মিসকিনও ছিল কম।

এখন রাস্তায় লালবাতি জ্বলতে দেখে আপনার ড্রাইভার গাড়ি থামানোর সঙ্গে সঙ্গে আতুর-ল্যাংড়া-অন্ধ, এমনকি সুস্থদেহী ভিক্ষুকরা, শিশু-কিশোররা এসে গাড়ির ওপর হুমড়ি খেয়ে পড়ে। সেই আমলে এত গাড়িও ছিল না, ভিক্ষুকের ভিড়ও ছিল না মোটেই। দিন যত গড়িয়েছে, দেশের লোকসংখ্যাও তত বেড়েছে। সেই সঙ্গে রাস্তাঘাটে, লোকালয়ে সবখানে ভিক্ষুকের সংখ্যাও বেড়েছে হু হু করে। আমরা আমাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, মাথাপিছু আয়, অবকাঠামোগত উন্নয়ন ইত্যাদি নিয়ে তৃপ্তির ঢেকুর তুলি। সংগত কারণেই গর্ব করি শিক্ষিতের হার বৃদ্ধি, গড় আয়ু বৃদ্ধি ইত্যাদি নিয়ে। দারিদ্র্যসীমার নিচের মানুষের সংখ্যা দুই-তিন দশক আগে যা ছিল, এখন মাশাল্লাহ তার চেয়ে ম্যালা কম। তেমনি আজ থেকে অর্ধশতাব্দী আগে শিক্ষিতের হার যা ছিল, এখন তা প্রায় তিন গুণ বেড়েছে। এসবই দেশকে স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে ঠেলে তুলছে। আমাদের বিদেশি বন্ধুরা এবং দোতাগোষ্ঠী এসব দেখে পিঠ চাপড়িয়ে দেয় আমাদের। আমরা তখন একটা উচ্চাঙ্গের হাসি দিয়ে ক্লাসের ফার্স্ট বয়ের ভূমিকায় অভিনয় করি। কিন্তু সচিবালয় থেকে বেরিয়ে সেই বিদেশি মেহমান সোনারগাঁও, ইন্টারকন্টিনেন্টাল বা র‌্যাডিসন যাওয়ার পথে রাস্তায় যে বারবার ভিক্ষুকদের প্রসারিত হস্ত দ্বারা আক্রান্ত হন, তার হিসাব মেলাবেন কিভাবে? আমরা মনে করি, রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্প কিংবা মেট্রো রেল দেখিয়ে বিশ্ববাসীকে তাক লাগিয়ে দেব। হয়তো তা হতেও পারে। কিন্তু পরক্ষণেই যখন তারা হাড়-জিরজিরে কঙ্কালসার মূর্তিগুলোকে দেখবে তাদের গাড়ির গতি রোধ করে হাত বাড়িয়ে দাঁড়িয়ে আছে, তখন তাদের মনে ধন্দ লাগবে : তাহলে এটাই কি আসল বাংলাদেশ?

গত ৫০ বছরে দেশ যথেষ্ট এগিয়েছে, এটা অস্বীকার করলে সত্যের অপলাপ হবে সন্দেহ নেই। বিভিন্ন আর্থ-সামাজিক সূচক অন্তত তা-ই বলে। কিন্তু সেই উন্নয়ন কি সমাজের সব শ্রেণির মানুষকে সমানভাবে স্পর্শ করেছে? নিশ্চয়ই না। যদি করত, তাহলে গত বছরের জুলাই-আগস্টে বাংলাদেশে এত বড় বৈষম্যবিরোধী সফল আন্দোলন হতো না। তুমি খাবে কোরমা-পোলাও-কোপ্তা, আর আমার পাতে সামান্য ডাল-ভাতও পড়বে না, তুমি শোবে শাদ্দাদের বেহেশতের মতো হর্ম্যোপরি, আর আমার শীত-গ্রীষ্ম বারো মাস কাটবে ফুটপাতে, এ জন্যই কি একাত্তরে লাখ লাখ মানুষ শহীদ হয়েছিল? স্বাধীনতার পর দীর্ঘ অর্ধশতাব্দী ধরে এসব প্রশ্নের জবাব খুঁজেছে এ দেশের ‘সাইলেন্ট মেজরিটি’। জবাব পায়নি। ফলে আমাদের চোখের সামনে বেড়েছে বঞ্চিত মানুষের সংখ্যা। গ্রামের একদা সম্পন্ন গৃহস্থ আণ্ডাগণ্ডাসহ পরিবার-পরিজন নিয়ে পাড়ি দিয়েছে শহরে, সেখানে বাড়িয়েছে ছিন্নমূল নিরন্ন নিরাশ্রয় মানুষের সংখ্যা। ভিক্ষার হাত বাড়িয়ে বিরক্তি বাড়িয়েছে আমার, আপনার মতো শহরের সৌভাগ্যের বরপুত্রদের।

বক্তৃতায়-বিবৃতিতে, সভা-সেমিনারে এদের নিয়ে কথার তুবড়ি ফোটানোর শেষ নেই। কেউ যদি বলে এটা সুবিধাভোগীদের কুম্ভীরাশ্রু, লোক-দেখানো মায়াকান্না, তাহলে কি খুব একটা ভুল হবে? নিশ্চয়ই না। আমাদের রাজনৈতিক নেতারা, বুদ্ধিজীবীমহল দরিদ্র অসহায় মানুষদের নিয়ে কথার তুবড়ি ফোটাতে যতটা ওস্তাদ তার সিকি ভাগও যদি তাঁরা তাঁদের কাজের মাধ্যমে বঞ্চিত সহায়-সম্বলহীন মানুষদের ভাগ্যোন্নয়নের জন্য ব্যয় করতেন, তাহলে গত ৫০ বছরে এ দেশের চেহারায় অনেক খোলতাই লক্ষ করা যেত। রাস্তায় বড়লোকদের গাড়ি থামলেই ভিক্ষুক শ্রেণির মানুষদের পঙ্গপালের মতো ঝাঁপিয়ে পড়তে দেখা যেত না।

অথচ বিগত অর্ধশতাব্দীজুড়ে নেতা-পাতি নেতাদের মুখে কত বড় বড় বুলি শোনা গেছে দেশের ভাগ্যোন্নয়নের ব্যাপারে। কখনো ভোটের ময়দানে, কখনো আঁতেলদের সভা-সমিতিতে। কিন্তু কেউই দেশের অগণিত গরিব-গুবরো, ফকির-মিসকিনদের টেনে তোলার জন্য কোনো সুনির্দিষ্ট প্রকল্প—তা স্বল্প, মধ্য বা দীর্ঘ মেয়াদি যা-ই হোক—গ্রহণ করেননি। তাঁরা সব সময় বিশ্বাস করেছেন, তেলা মাথায় তেল দিলে সামান্য হলেও কিছুটা তেল চুইয়ে চুইয়ে পড়বে চিবুক বেয়ে। আর দেশের নিচতলার মানুষ ওটাই চেটেপুটে খেয়ে মোটাতাজা হবে। কিন্তু এই ‘ট্রিকল ডাউন ইফেক্ট’-এর ধারণা যে কয়েক যুগ আগেই ভুল প্রমাণিত হয়েছে, তা তাঁরা বুঝতে চাননি। এর বিপরীতে ‘টার্গেট স্পেসিফিক’ অনেক কর্মসূচি হাতে নিয়ে ভিক্ষুক শ্রেণির মানুষগুলোর ভাগ্যের চাকা ঘোরানো যেত ‘স্লোলি বাট স্টেডিলি’। ভিক্ষুক শ্রেণির কর্মহীন মানুষগুলোকে কাজে লাগিয়ে তাদের ভিক্ষুকের হাতকে করা যেত কর্মীর হাত। কিন্তু সে চেষ্টা কেউই করেনি। করবে কী করে, সবাই তো ব্যস্ত ছিল নিজেদের আখের গোছাতে। সেই যে ইংরেজি প্রবাদবাক্য আছে না, ‘মেইক হে হোয়াইল দ্য সান শাইনস’—সূর্যের তাপ থাকতে থাকতে (ধানের আঁটি/গমের আঁটি শুকিয়ে) খড় বানিয়ে নাও। বেশির ভাগ নেতা-নেত্রী চলেছেন ওই পথে, আর তাঁদের চ্যালা-চামুণ্ডারাও তাঁদের দেখানো পথে চলে কেউ হয়েছে আঙুল ফুলে কলাগাছ, কেউ তালগাছ, কেউ বটগাছ।

১৫-১৬ বছরের দুঃস্বপ্নের কাল কেটে দিগন্তে উদিত হয়েছে এক নতুন সূর্য। তারই আলোয় উদ্ভাসিত হয়ে আমরা বিশ্বাস করি দেশ চলবে ন্যায়-নীতি-সাম্যের পথে, চির ভাস্বর গণতন্ত্রের পথে। ১৭-১৮ কোটি মানুষের দীর্ঘদিনের স্বপ্নের গণতন্ত্র আসবে দেশে, সমাজের নিচতলার চির অবহেলিত, চির বঞ্চিত মানুষগুলোর ভিক্ষুকের হাত হবে কর্মীর হাত। ভিক্ষুক বলে আর কাউকে অপমানিত-নিগৃহীত হতে হবে না এই স্বপ্নের দেশে।

শেষ করার আগে আজকের লেখার শিরোনাম নিয়ে দুটি কথা বলা প্রাসঙ্গিক হবে মনে করি। এটি বলতে পারেন একটি ধার করা শিরোনাম। প্রবীণ পাঠক-পাঠিকাদের নিশ্চয়ই মনে আছে, ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী তাঁর দেশকে দারিদ্র্যমুক্ত করার লক্ষ্যে ‘গরিবি হটাও’ স্লোগান দিয়ে বেশ কিছু কর্মকাণ্ড শুরু করেছিলেন। তবে তাঁর সদিচ্ছা থাকা সত্ত্বেও তিনি আশানুরূপ ফল লাভ করতে পারেননি। এদিকে বিরোধী রাজনীতিবিদরা চাউর করতে শুরু করলেন : আরে এটা গরিবি হটাও না, গরিব হটাও আন্দোলন। ইন্দিরা আর তাঁর কংগ্রেস পার্টি দেশ থেকে গরিব-গুবরোকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করার জন্য এই প্রোগ্রাম নিয়েছে।

বাংলাদেশেও সৎ উদ্দেশ্য নিয়ে কোনো আন্দোলন বা কর্মকাণ্ড শুরু হলে তার বিরুদ্ধাচরণ কেউ করলেও করতে পারে। কিন্তু সেই সম্ভাবনার কথা ভেবে হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকলে তো চলবে না। উদ্দেশ্য মহৎ হলে তো অবশ্যই কাজ করতে হবে। ঠিক কি না?

ছোটগল্পের সংজ্ঞায় সেই যে ‘শেষ হইয়াও হইল না শেষ’-এর কথা বলেছেন না কবিগুরু, আজকের এই লেখাটিও সেই ‘শেষ হইয়াও হইল না শেষ’-এর ফাঁদে পড়েছে দেখছি।

শতকরা ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশে দারিদ্র্য দূরীকরণের মহৌষধের কথাই তো বলা হয়নি। সেটি কী? সেটি আর কিছু নয়, ইসলামের ‘জাকাত’ প্রদান ব্যবস্থা। এটি কোনো মুসলিম দেশে যথাযথভাবে চালু হলে সে দেশে দারিদ্র্য শূন্যের কোঠায় নেমে আসতে বাধ্য। তবে সে ব্যাপারে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে দেশের সরকারকে। সরকার শুধু হজব্যবস্থা ঠিকঠাকমতো পরিচালনা এবং নিজেদের পছন্দমতো কিছু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে অনুদান দেওয়ার জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয় নামক একটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়কে কর্মহীন করে রাখার মানে হয় না। ওই মন্ত্রণালয়েই ‘জাকাত অধিদপ্তর’ নামে একটি অতি প্রয়োজনীয় প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার কথা ভেবে দেখা যেতে পারে।

লেখক : সাবেক সচিব, কবি

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সর্বশেষ খবর
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৮২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৮২ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে বাসচাপায় পথচারী নিহত
জামালপুরে বাসচাপায় পথচারী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টাকা পাচার চলছেই
টাকা পাচার চলছেই

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ জুন)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ভিক্ষপীড়িত দেশকে এগিয়ে নিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান : কাদের গনি চৌধুরী
দুর্ভিক্ষপীড়িত দেশকে এগিয়ে নিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান : কাদের গনি চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি উদার গণতান্ত্রিক দল : গিয়াস উদ্দিন
বিএনপি উদার গণতান্ত্রিক দল : গিয়াস উদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় গ্রেফতারকৃত মাদককারবারির মৃত্যু: পুলিশের বক্তব্য
কুমিল্লায় গ্রেফতারকৃত মাদককারবারির মৃত্যু: পুলিশের বক্তব্য

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোকচিত্রী চঞ্চল মাহমুদ আর নেই
আলোকচিত্রী চঞ্চল মাহমুদ আর নেই

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সড়কে পড়ে থাকা ব্যক্তিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করল হাইওয়ে পুলিশ
সড়কে পড়ে থাকা ব্যক্তিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করল হাইওয়ে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তীব্র যানজট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তীব্র যানজট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির গঠনতন্ত্র অনুমোদন
এনসিপির গঠনতন্ত্র অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলপুরে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৬
ফুলপুরে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৬

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্ধার ও নিরাপত্তা মিশনে প্রশিক্ষিত কুকুর প্রস্তুত করছে আমিরাতের এই কেন্দ্র
উদ্ধার ও নিরাপত্তা মিশনে প্রশিক্ষিত কুকুর প্রস্তুত করছে আমিরাতের এই কেন্দ্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের সুযোগ নেই: আবদুস সালাম
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের সুযোগ নেই: আবদুস সালাম

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার
ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা
কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি
আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবককে গুলি করে হত্যা
যুবককে গুলি করে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়
মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট
চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে হাসপাতালে হামলার প্রমাণ আন্তর্জাতিক সংস্থায় পাঠাবে রেড ক্রিসেন্ট
ইরানে হাসপাতালে হামলার প্রমাণ আন্তর্জাতিক সংস্থায় পাঠাবে রেড ক্রিসেন্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেললাইনে বসে আড্ডা দিয়ে গিয়ে প্রাণ গেল তিন যুবকের
রেললাইনে বসে আড্ডা দিয়ে গিয়ে প্রাণ গেল তিন যুবকের

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

দর্শনার্থীকে মারধর, মামলা কাস্টডিয়ানের বিরুদ্ধে
দর্শনার্থীকে মারধর, মামলা কাস্টডিয়ানের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়

ব্রিজ ভেঙে ট্রাক খালে
ব্রিজ ভেঙে ট্রাক খালে

দেশগ্রাম

বিরামহীন বৃষ্টিতে ফাঁকা কুয়াকাটা
বিরামহীন বৃষ্টিতে ফাঁকা কুয়াকাটা

দেশগ্রাম

সড়কে ছয়জনের প্রাণহানি
সড়কে ছয়জনের প্রাণহানি

দেশগ্রাম

সড়কে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তি
সড়কে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তি

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়