শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৪২, শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫

সেলাই করা খোলা মুখ

গরিবি হটাও, গরিব নয়

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
গরিবি হটাও, গরিব নয়

কথাটা রূঢ় শোনালেও বলতেই হয়, ঢাকা শহরে আজকাল ভিক্ষুকের উপদ্রব অনেক বেড়ে গেছে। রাস্তাঘাটে, হাটবাজারে তো বটেই, এমনকি পাড়া-মহল্লায়ও হাজির হচ্ছে তারা।

আমাদের ছেলেবেলা পঞ্চাশের দশকে উত্তরবঙ্গের এক জেলা শহরে শুধু শুক্রবারে অর্থাৎ জুমাবারে, দেখতাম ভিক্ষুকরা পাড়ায় পাড়ায় ঘুরে লোকের বাসায় গিয়ে ভিখ মাগত। তাদের কেউ কেউ, বিশেষ করে অন্ধ ভিক্ষুকরা, সুর করে গান করত আর ভিক্ষা চাইত।

সেই সব অন্ধজনের সঙ্গে থাকত একজন চক্ষুষ্মান পুরুষ, যে ছিল তার দেহরক্ষী-কাম-গাইড ও ‘ক্যাশিয়ার’। মেয়ে ভিক্ষুকরাও দ্বারে দ্বারে ভিক্ষা করে বেড়াত, তবে তাদের মধ্যে কোনো অন্ধ মহিলা ছিল বলে মনে পড়ে না। তা রাস্তাঘাটেই হোক আর পাড়ান শহরটি যে ভিক্ষুকদের জন্য ‘আউট অব বাউন্ডস’ ছিল তা নয়।

আসলে তখন সারা পূর্ববঙ্গের লোকসংখ্যাই ছিল কত? এই ধরুন, ছয় কোটি-সাড়ে ছয় কোটি। আর বগুড়া, পাবনা, রংপুর বা দিনাজপুরের মতো শহরে ২০-২৫ হাজারের বেশি লোক বাস করত কি না সন্দেহ। সেখানে ভিক্ষুক তার ভিক্ষাবৃত্তির জন্য শুক্রবারকেই নির্দিষ্ট করে রেখেছিল। আর তা-ও রাস্তাঘাটে নয়, পাড়া-মহল্লায় দ্বারে দ্বারে গিয়ে আল্লাহ-রসুলের নাম নিয়ে গৃহবাসীদের আহবান জানাত দান করে পুণ্য সঞ্চয়ের জন্য।

দাতা বা দাত্রী সেই উদাত্ত আহ্বানে সাড়া দিয়ে সচরাচর যা দান করতেন, তা টাকা-পয়সা নয়—এক মুঠো চাল, যার বাজারমূল্য বলতে কিছুই ছিল না। তখন উত্তরবঙ্গে এক মণ (৩৭.৫ কেজি) চালের দাম ছিল ৮-১০ টাকা বা তারও কম। অবিশ্বাস্য। সে যা-ই হোক, সেই আমলে ভিক্ষা চাওয়ার সিস্টেমটা উল্লেখ করলাম এই কারণে, যাতে হাল আমলের অপেক্ষাকৃত তরুণ পাঠক-পাঠিকা আজ থেকে ৭০-৮০ বছর আগে শহরের রাস্তাঘাট কেমন ভিক্ষুকের উপদ্রবমুক্ত ছিল, তা বোঝানোর জন্য। আসলে সেই আমলে দেশের মোট জনসংখ্যা যেমন আজকের তুলনায় ছিল অর্ধেকেরও কম, তেমনি ফকির-মিসকিনও ছিল কম।

এখন রাস্তায় লালবাতি জ্বলতে দেখে আপনার ড্রাইভার গাড়ি থামানোর সঙ্গে সঙ্গে আতুর-ল্যাংড়া-অন্ধ, এমনকি সুস্থদেহী ভিক্ষুকরা, শিশু-কিশোররা এসে গাড়ির ওপর হুমড়ি খেয়ে পড়ে। সেই আমলে এত গাড়িও ছিল না, ভিক্ষুকের ভিড়ও ছিল না মোটেই। দিন যত গড়িয়েছে, দেশের লোকসংখ্যাও তত বেড়েছে। সেই সঙ্গে রাস্তাঘাটে, লোকালয়ে সবখানে ভিক্ষুকের সংখ্যাও বেড়েছে হু হু করে। আমরা আমাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, মাথাপিছু আয়, অবকাঠামোগত উন্নয়ন ইত্যাদি নিয়ে তৃপ্তির ঢেকুর তুলি। সংগত কারণেই গর্ব করি শিক্ষিতের হার বৃদ্ধি, গড় আয়ু বৃদ্ধি ইত্যাদি নিয়ে। দারিদ্র্যসীমার নিচের মানুষের সংখ্যা দুই-তিন দশক আগে যা ছিল, এখন মাশাল্লাহ তার চেয়ে ম্যালা কম। তেমনি আজ থেকে অর্ধশতাব্দী আগে শিক্ষিতের হার যা ছিল, এখন তা প্রায় তিন গুণ বেড়েছে। এসবই দেশকে স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে ঠেলে তুলছে। আমাদের বিদেশি বন্ধুরা এবং দোতাগোষ্ঠী এসব দেখে পিঠ চাপড়িয়ে দেয় আমাদের। আমরা তখন একটা উচ্চাঙ্গের হাসি দিয়ে ক্লাসের ফার্স্ট বয়ের ভূমিকায় অভিনয় করি। কিন্তু সচিবালয় থেকে বেরিয়ে সেই বিদেশি মেহমান সোনারগাঁও, ইন্টারকন্টিনেন্টাল বা র‌্যাডিসন যাওয়ার পথে রাস্তায় যে বারবার ভিক্ষুকদের প্রসারিত হস্ত দ্বারা আক্রান্ত হন, তার হিসাব মেলাবেন কিভাবে? আমরা মনে করি, রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্প কিংবা মেট্রো রেল দেখিয়ে বিশ্ববাসীকে তাক লাগিয়ে দেব। হয়তো তা হতেও পারে। কিন্তু পরক্ষণেই যখন তারা হাড়-জিরজিরে কঙ্কালসার মূর্তিগুলোকে দেখবে তাদের গাড়ির গতি রোধ করে হাত বাড়িয়ে দাঁড়িয়ে আছে, তখন তাদের মনে ধন্দ লাগবে : তাহলে এটাই কি আসল বাংলাদেশ?

গত ৫০ বছরে দেশ যথেষ্ট এগিয়েছে, এটা অস্বীকার করলে সত্যের অপলাপ হবে সন্দেহ নেই। বিভিন্ন আর্থ-সামাজিক সূচক অন্তত তা-ই বলে। কিন্তু সেই উন্নয়ন কি সমাজের সব শ্রেণির মানুষকে সমানভাবে স্পর্শ করেছে? নিশ্চয়ই না। যদি করত, তাহলে গত বছরের জুলাই-আগস্টে বাংলাদেশে এত বড় বৈষম্যবিরোধী সফল আন্দোলন হতো না। তুমি খাবে কোরমা-পোলাও-কোপ্তা, আর আমার পাতে সামান্য ডাল-ভাতও পড়বে না, তুমি শোবে শাদ্দাদের বেহেশতের মতো হর্ম্যোপরি, আর আমার শীত-গ্রীষ্ম বারো মাস কাটবে ফুটপাতে, এ জন্যই কি একাত্তরে লাখ লাখ মানুষ শহীদ হয়েছিল? স্বাধীনতার পর দীর্ঘ অর্ধশতাব্দী ধরে এসব প্রশ্নের জবাব খুঁজেছে এ দেশের ‘সাইলেন্ট মেজরিটি’। জবাব পায়নি। ফলে আমাদের চোখের সামনে বেড়েছে বঞ্চিত মানুষের সংখ্যা। গ্রামের একদা সম্পন্ন গৃহস্থ আণ্ডাগণ্ডাসহ পরিবার-পরিজন নিয়ে পাড়ি দিয়েছে শহরে, সেখানে বাড়িয়েছে ছিন্নমূল নিরন্ন নিরাশ্রয় মানুষের সংখ্যা। ভিক্ষার হাত বাড়িয়ে বিরক্তি বাড়িয়েছে আমার, আপনার মতো শহরের সৌভাগ্যের বরপুত্রদের।

বক্তৃতায়-বিবৃতিতে, সভা-সেমিনারে এদের নিয়ে কথার তুবড়ি ফোটানোর শেষ নেই। কেউ যদি বলে এটা সুবিধাভোগীদের কুম্ভীরাশ্রু, লোক-দেখানো মায়াকান্না, তাহলে কি খুব একটা ভুল হবে? নিশ্চয়ই না। আমাদের রাজনৈতিক নেতারা, বুদ্ধিজীবীমহল দরিদ্র অসহায় মানুষদের নিয়ে কথার তুবড়ি ফোটাতে যতটা ওস্তাদ তার সিকি ভাগও যদি তাঁরা তাঁদের কাজের মাধ্যমে বঞ্চিত সহায়-সম্বলহীন মানুষদের ভাগ্যোন্নয়নের জন্য ব্যয় করতেন, তাহলে গত ৫০ বছরে এ দেশের চেহারায় অনেক খোলতাই লক্ষ করা যেত। রাস্তায় বড়লোকদের গাড়ি থামলেই ভিক্ষুক শ্রেণির মানুষদের পঙ্গপালের মতো ঝাঁপিয়ে পড়তে দেখা যেত না।

অথচ বিগত অর্ধশতাব্দীজুড়ে নেতা-পাতি নেতাদের মুখে কত বড় বড় বুলি শোনা গেছে দেশের ভাগ্যোন্নয়নের ব্যাপারে। কখনো ভোটের ময়দানে, কখনো আঁতেলদের সভা-সমিতিতে। কিন্তু কেউই দেশের অগণিত গরিব-গুবরো, ফকির-মিসকিনদের টেনে তোলার জন্য কোনো সুনির্দিষ্ট প্রকল্প—তা স্বল্প, মধ্য বা দীর্ঘ মেয়াদি যা-ই হোক—গ্রহণ করেননি। তাঁরা সব সময় বিশ্বাস করেছেন, তেলা মাথায় তেল দিলে সামান্য হলেও কিছুটা তেল চুইয়ে চুইয়ে পড়বে চিবুক বেয়ে। আর দেশের নিচতলার মানুষ ওটাই চেটেপুটে খেয়ে মোটাতাজা হবে। কিন্তু এই ‘ট্রিকল ডাউন ইফেক্ট’-এর ধারণা যে কয়েক যুগ আগেই ভুল প্রমাণিত হয়েছে, তা তাঁরা বুঝতে চাননি। এর বিপরীতে ‘টার্গেট স্পেসিফিক’ অনেক কর্মসূচি হাতে নিয়ে ভিক্ষুক শ্রেণির মানুষগুলোর ভাগ্যের চাকা ঘোরানো যেত ‘স্লোলি বাট স্টেডিলি’। ভিক্ষুক শ্রেণির কর্মহীন মানুষগুলোকে কাজে লাগিয়ে তাদের ভিক্ষুকের হাতকে করা যেত কর্মীর হাত। কিন্তু সে চেষ্টা কেউই করেনি। করবে কী করে, সবাই তো ব্যস্ত ছিল নিজেদের আখের গোছাতে। সেই যে ইংরেজি প্রবাদবাক্য আছে না, ‘মেইক হে হোয়াইল দ্য সান শাইনস’—সূর্যের তাপ থাকতে থাকতে (ধানের আঁটি/গমের আঁটি শুকিয়ে) খড় বানিয়ে নাও। বেশির ভাগ নেতা-নেত্রী চলেছেন ওই পথে, আর তাঁদের চ্যালা-চামুণ্ডারাও তাঁদের দেখানো পথে চলে কেউ হয়েছে আঙুল ফুলে কলাগাছ, কেউ তালগাছ, কেউ বটগাছ।

১৫-১৬ বছরের দুঃস্বপ্নের কাল কেটে দিগন্তে উদিত হয়েছে এক নতুন সূর্য। তারই আলোয় উদ্ভাসিত হয়ে আমরা বিশ্বাস করি দেশ চলবে ন্যায়-নীতি-সাম্যের পথে, চির ভাস্বর গণতন্ত্রের পথে। ১৭-১৮ কোটি মানুষের দীর্ঘদিনের স্বপ্নের গণতন্ত্র আসবে দেশে, সমাজের নিচতলার চির অবহেলিত, চির বঞ্চিত মানুষগুলোর ভিক্ষুকের হাত হবে কর্মীর হাত। ভিক্ষুক বলে আর কাউকে অপমানিত-নিগৃহীত হতে হবে না এই স্বপ্নের দেশে।

শেষ করার আগে আজকের লেখার শিরোনাম নিয়ে দুটি কথা বলা প্রাসঙ্গিক হবে মনে করি। এটি বলতে পারেন একটি ধার করা শিরোনাম। প্রবীণ পাঠক-পাঠিকাদের নিশ্চয়ই মনে আছে, ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী তাঁর দেশকে দারিদ্র্যমুক্ত করার লক্ষ্যে ‘গরিবি হটাও’ স্লোগান দিয়ে বেশ কিছু কর্মকাণ্ড শুরু করেছিলেন। তবে তাঁর সদিচ্ছা থাকা সত্ত্বেও তিনি আশানুরূপ ফল লাভ করতে পারেননি। এদিকে বিরোধী রাজনীতিবিদরা চাউর করতে শুরু করলেন : আরে এটা গরিবি হটাও না, গরিব হটাও আন্দোলন। ইন্দিরা আর তাঁর কংগ্রেস পার্টি দেশ থেকে গরিব-গুবরোকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করার জন্য এই প্রোগ্রাম নিয়েছে।

বাংলাদেশেও সৎ উদ্দেশ্য নিয়ে কোনো আন্দোলন বা কর্মকাণ্ড শুরু হলে তার বিরুদ্ধাচরণ কেউ করলেও করতে পারে। কিন্তু সেই সম্ভাবনার কথা ভেবে হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকলে তো চলবে না। উদ্দেশ্য মহৎ হলে তো অবশ্যই কাজ করতে হবে। ঠিক কি না?

ছোটগল্পের সংজ্ঞায় সেই যে ‘শেষ হইয়াও হইল না শেষ’-এর কথা বলেছেন না কবিগুরু, আজকের এই লেখাটিও সেই ‘শেষ হইয়াও হইল না শেষ’-এর ফাঁদে পড়েছে দেখছি।

শতকরা ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশে দারিদ্র্য দূরীকরণের মহৌষধের কথাই তো বলা হয়নি। সেটি কী? সেটি আর কিছু নয়, ইসলামের ‘জাকাত’ প্রদান ব্যবস্থা। এটি কোনো মুসলিম দেশে যথাযথভাবে চালু হলে সে দেশে দারিদ্র্য শূন্যের কোঠায় নেমে আসতে বাধ্য। তবে সে ব্যাপারে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে দেশের সরকারকে। সরকার শুধু হজব্যবস্থা ঠিকঠাকমতো পরিচালনা এবং নিজেদের পছন্দমতো কিছু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে অনুদান দেওয়ার জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয় নামক একটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়কে কর্মহীন করে রাখার মানে হয় না। ওই মন্ত্রণালয়েই ‘জাকাত অধিদপ্তর’ নামে একটি অতি প্রয়োজনীয় প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার কথা ভেবে দেখা যেতে পারে।

লেখক : সাবেক সচিব, কবি

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা