শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৪২, শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫

সেলাই করা খোলা মুখ

গরিবি হটাও, গরিব নয়

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
গরিবি হটাও, গরিব নয়

কথাটা রূঢ় শোনালেও বলতেই হয়, ঢাকা শহরে আজকাল ভিক্ষুকের উপদ্রব অনেক বেড়ে গেছে। রাস্তাঘাটে, হাটবাজারে তো বটেই, এমনকি পাড়া-মহল্লায়ও হাজির হচ্ছে তারা।

আমাদের ছেলেবেলা পঞ্চাশের দশকে উত্তরবঙ্গের এক জেলা শহরে শুধু শুক্রবারে অর্থাৎ জুমাবারে, দেখতাম ভিক্ষুকরা পাড়ায় পাড়ায় ঘুরে লোকের বাসায় গিয়ে ভিখ মাগত। তাদের কেউ কেউ, বিশেষ করে অন্ধ ভিক্ষুকরা, সুর করে গান করত আর ভিক্ষা চাইত।

সেই সব অন্ধজনের সঙ্গে থাকত একজন চক্ষুষ্মান পুরুষ, যে ছিল তার দেহরক্ষী-কাম-গাইড ও ‘ক্যাশিয়ার’। মেয়ে ভিক্ষুকরাও দ্বারে দ্বারে ভিক্ষা করে বেড়াত, তবে তাদের মধ্যে কোনো অন্ধ মহিলা ছিল বলে মনে পড়ে না। তা রাস্তাঘাটেই হোক আর পাড়ান শহরটি যে ভিক্ষুকদের জন্য ‘আউট অব বাউন্ডস’ ছিল তা নয়।

আসলে তখন সারা পূর্ববঙ্গের লোকসংখ্যাই ছিল কত? এই ধরুন, ছয় কোটি-সাড়ে ছয় কোটি। আর বগুড়া, পাবনা, রংপুর বা দিনাজপুরের মতো শহরে ২০-২৫ হাজারের বেশি লোক বাস করত কি না সন্দেহ। সেখানে ভিক্ষুক তার ভিক্ষাবৃত্তির জন্য শুক্রবারকেই নির্দিষ্ট করে রেখেছিল। আর তা-ও রাস্তাঘাটে নয়, পাড়া-মহল্লায় দ্বারে দ্বারে গিয়ে আল্লাহ-রসুলের নাম নিয়ে গৃহবাসীদের আহবান জানাত দান করে পুণ্য সঞ্চয়ের জন্য।

দাতা বা দাত্রী সেই উদাত্ত আহ্বানে সাড়া দিয়ে সচরাচর যা দান করতেন, তা টাকা-পয়সা নয়—এক মুঠো চাল, যার বাজারমূল্য বলতে কিছুই ছিল না। তখন উত্তরবঙ্গে এক মণ (৩৭.৫ কেজি) চালের দাম ছিল ৮-১০ টাকা বা তারও কম। অবিশ্বাস্য। সে যা-ই হোক, সেই আমলে ভিক্ষা চাওয়ার সিস্টেমটা উল্লেখ করলাম এই কারণে, যাতে হাল আমলের অপেক্ষাকৃত তরুণ পাঠক-পাঠিকা আজ থেকে ৭০-৮০ বছর আগে শহরের রাস্তাঘাট কেমন ভিক্ষুকের উপদ্রবমুক্ত ছিল, তা বোঝানোর জন্য। আসলে সেই আমলে দেশের মোট জনসংখ্যা যেমন আজকের তুলনায় ছিল অর্ধেকেরও কম, তেমনি ফকির-মিসকিনও ছিল কম।

এখন রাস্তায় লালবাতি জ্বলতে দেখে আপনার ড্রাইভার গাড়ি থামানোর সঙ্গে সঙ্গে আতুর-ল্যাংড়া-অন্ধ, এমনকি সুস্থদেহী ভিক্ষুকরা, শিশু-কিশোররা এসে গাড়ির ওপর হুমড়ি খেয়ে পড়ে। সেই আমলে এত গাড়িও ছিল না, ভিক্ষুকের ভিড়ও ছিল না মোটেই। দিন যত গড়িয়েছে, দেশের লোকসংখ্যাও তত বেড়েছে। সেই সঙ্গে রাস্তাঘাটে, লোকালয়ে সবখানে ভিক্ষুকের সংখ্যাও বেড়েছে হু হু করে। আমরা আমাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, মাথাপিছু আয়, অবকাঠামোগত উন্নয়ন ইত্যাদি নিয়ে তৃপ্তির ঢেকুর তুলি। সংগত কারণেই গর্ব করি শিক্ষিতের হার বৃদ্ধি, গড় আয়ু বৃদ্ধি ইত্যাদি নিয়ে। দারিদ্র্যসীমার নিচের মানুষের সংখ্যা দুই-তিন দশক আগে যা ছিল, এখন মাশাল্লাহ তার চেয়ে ম্যালা কম। তেমনি আজ থেকে অর্ধশতাব্দী আগে শিক্ষিতের হার যা ছিল, এখন তা প্রায় তিন গুণ বেড়েছে। এসবই দেশকে স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে ঠেলে তুলছে। আমাদের বিদেশি বন্ধুরা এবং দোতাগোষ্ঠী এসব দেখে পিঠ চাপড়িয়ে দেয় আমাদের। আমরা তখন একটা উচ্চাঙ্গের হাসি দিয়ে ক্লাসের ফার্স্ট বয়ের ভূমিকায় অভিনয় করি। কিন্তু সচিবালয় থেকে বেরিয়ে সেই বিদেশি মেহমান সোনারগাঁও, ইন্টারকন্টিনেন্টাল বা র‌্যাডিসন যাওয়ার পথে রাস্তায় যে বারবার ভিক্ষুকদের প্রসারিত হস্ত দ্বারা আক্রান্ত হন, তার হিসাব মেলাবেন কিভাবে? আমরা মনে করি, রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্প কিংবা মেট্রো রেল দেখিয়ে বিশ্ববাসীকে তাক লাগিয়ে দেব। হয়তো তা হতেও পারে। কিন্তু পরক্ষণেই যখন তারা হাড়-জিরজিরে কঙ্কালসার মূর্তিগুলোকে দেখবে তাদের গাড়ির গতি রোধ করে হাত বাড়িয়ে দাঁড়িয়ে আছে, তখন তাদের মনে ধন্দ লাগবে : তাহলে এটাই কি আসল বাংলাদেশ?

গত ৫০ বছরে দেশ যথেষ্ট এগিয়েছে, এটা অস্বীকার করলে সত্যের অপলাপ হবে সন্দেহ নেই। বিভিন্ন আর্থ-সামাজিক সূচক অন্তত তা-ই বলে। কিন্তু সেই উন্নয়ন কি সমাজের সব শ্রেণির মানুষকে সমানভাবে স্পর্শ করেছে? নিশ্চয়ই না। যদি করত, তাহলে গত বছরের জুলাই-আগস্টে বাংলাদেশে এত বড় বৈষম্যবিরোধী সফল আন্দোলন হতো না। তুমি খাবে কোরমা-পোলাও-কোপ্তা, আর আমার পাতে সামান্য ডাল-ভাতও পড়বে না, তুমি শোবে শাদ্দাদের বেহেশতের মতো হর্ম্যোপরি, আর আমার শীত-গ্রীষ্ম বারো মাস কাটবে ফুটপাতে, এ জন্যই কি একাত্তরে লাখ লাখ মানুষ শহীদ হয়েছিল? স্বাধীনতার পর দীর্ঘ অর্ধশতাব্দী ধরে এসব প্রশ্নের জবাব খুঁজেছে এ দেশের ‘সাইলেন্ট মেজরিটি’। জবাব পায়নি। ফলে আমাদের চোখের সামনে বেড়েছে বঞ্চিত মানুষের সংখ্যা। গ্রামের একদা সম্পন্ন গৃহস্থ আণ্ডাগণ্ডাসহ পরিবার-পরিজন নিয়ে পাড়ি দিয়েছে শহরে, সেখানে বাড়িয়েছে ছিন্নমূল নিরন্ন নিরাশ্রয় মানুষের সংখ্যা। ভিক্ষার হাত বাড়িয়ে বিরক্তি বাড়িয়েছে আমার, আপনার মতো শহরের সৌভাগ্যের বরপুত্রদের।

বক্তৃতায়-বিবৃতিতে, সভা-সেমিনারে এদের নিয়ে কথার তুবড়ি ফোটানোর শেষ নেই। কেউ যদি বলে এটা সুবিধাভোগীদের কুম্ভীরাশ্রু, লোক-দেখানো মায়াকান্না, তাহলে কি খুব একটা ভুল হবে? নিশ্চয়ই না। আমাদের রাজনৈতিক নেতারা, বুদ্ধিজীবীমহল দরিদ্র অসহায় মানুষদের নিয়ে কথার তুবড়ি ফোটাতে যতটা ওস্তাদ তার সিকি ভাগও যদি তাঁরা তাঁদের কাজের মাধ্যমে বঞ্চিত সহায়-সম্বলহীন মানুষদের ভাগ্যোন্নয়নের জন্য ব্যয় করতেন, তাহলে গত ৫০ বছরে এ দেশের চেহারায় অনেক খোলতাই লক্ষ করা যেত। রাস্তায় বড়লোকদের গাড়ি থামলেই ভিক্ষুক শ্রেণির মানুষদের পঙ্গপালের মতো ঝাঁপিয়ে পড়তে দেখা যেত না।

অথচ বিগত অর্ধশতাব্দীজুড়ে নেতা-পাতি নেতাদের মুখে কত বড় বড় বুলি শোনা গেছে দেশের ভাগ্যোন্নয়নের ব্যাপারে। কখনো ভোটের ময়দানে, কখনো আঁতেলদের সভা-সমিতিতে। কিন্তু কেউই দেশের অগণিত গরিব-গুবরো, ফকির-মিসকিনদের টেনে তোলার জন্য কোনো সুনির্দিষ্ট প্রকল্প—তা স্বল্প, মধ্য বা দীর্ঘ মেয়াদি যা-ই হোক—গ্রহণ করেননি। তাঁরা সব সময় বিশ্বাস করেছেন, তেলা মাথায় তেল দিলে সামান্য হলেও কিছুটা তেল চুইয়ে চুইয়ে পড়বে চিবুক বেয়ে। আর দেশের নিচতলার মানুষ ওটাই চেটেপুটে খেয়ে মোটাতাজা হবে। কিন্তু এই ‘ট্রিকল ডাউন ইফেক্ট’-এর ধারণা যে কয়েক যুগ আগেই ভুল প্রমাণিত হয়েছে, তা তাঁরা বুঝতে চাননি। এর বিপরীতে ‘টার্গেট স্পেসিফিক’ অনেক কর্মসূচি হাতে নিয়ে ভিক্ষুক শ্রেণির মানুষগুলোর ভাগ্যের চাকা ঘোরানো যেত ‘স্লোলি বাট স্টেডিলি’। ভিক্ষুক শ্রেণির কর্মহীন মানুষগুলোকে কাজে লাগিয়ে তাদের ভিক্ষুকের হাতকে করা যেত কর্মীর হাত। কিন্তু সে চেষ্টা কেউই করেনি। করবে কী করে, সবাই তো ব্যস্ত ছিল নিজেদের আখের গোছাতে। সেই যে ইংরেজি প্রবাদবাক্য আছে না, ‘মেইক হে হোয়াইল দ্য সান শাইনস’—সূর্যের তাপ থাকতে থাকতে (ধানের আঁটি/গমের আঁটি শুকিয়ে) খড় বানিয়ে নাও। বেশির ভাগ নেতা-নেত্রী চলেছেন ওই পথে, আর তাঁদের চ্যালা-চামুণ্ডারাও তাঁদের দেখানো পথে চলে কেউ হয়েছে আঙুল ফুলে কলাগাছ, কেউ তালগাছ, কেউ বটগাছ।

১৫-১৬ বছরের দুঃস্বপ্নের কাল কেটে দিগন্তে উদিত হয়েছে এক নতুন সূর্য। তারই আলোয় উদ্ভাসিত হয়ে আমরা বিশ্বাস করি দেশ চলবে ন্যায়-নীতি-সাম্যের পথে, চির ভাস্বর গণতন্ত্রের পথে। ১৭-১৮ কোটি মানুষের দীর্ঘদিনের স্বপ্নের গণতন্ত্র আসবে দেশে, সমাজের নিচতলার চির অবহেলিত, চির বঞ্চিত মানুষগুলোর ভিক্ষুকের হাত হবে কর্মীর হাত। ভিক্ষুক বলে আর কাউকে অপমানিত-নিগৃহীত হতে হবে না এই স্বপ্নের দেশে।

শেষ করার আগে আজকের লেখার শিরোনাম নিয়ে দুটি কথা বলা প্রাসঙ্গিক হবে মনে করি। এটি বলতে পারেন একটি ধার করা শিরোনাম। প্রবীণ পাঠক-পাঠিকাদের নিশ্চয়ই মনে আছে, ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী তাঁর দেশকে দারিদ্র্যমুক্ত করার লক্ষ্যে ‘গরিবি হটাও’ স্লোগান দিয়ে বেশ কিছু কর্মকাণ্ড শুরু করেছিলেন। তবে তাঁর সদিচ্ছা থাকা সত্ত্বেও তিনি আশানুরূপ ফল লাভ করতে পারেননি। এদিকে বিরোধী রাজনীতিবিদরা চাউর করতে শুরু করলেন : আরে এটা গরিবি হটাও না, গরিব হটাও আন্দোলন। ইন্দিরা আর তাঁর কংগ্রেস পার্টি দেশ থেকে গরিব-গুবরোকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করার জন্য এই প্রোগ্রাম নিয়েছে।

বাংলাদেশেও সৎ উদ্দেশ্য নিয়ে কোনো আন্দোলন বা কর্মকাণ্ড শুরু হলে তার বিরুদ্ধাচরণ কেউ করলেও করতে পারে। কিন্তু সেই সম্ভাবনার কথা ভেবে হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকলে তো চলবে না। উদ্দেশ্য মহৎ হলে তো অবশ্যই কাজ করতে হবে। ঠিক কি না?

ছোটগল্পের সংজ্ঞায় সেই যে ‘শেষ হইয়াও হইল না শেষ’-এর কথা বলেছেন না কবিগুরু, আজকের এই লেখাটিও সেই ‘শেষ হইয়াও হইল না শেষ’-এর ফাঁদে পড়েছে দেখছি।

শতকরা ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশে দারিদ্র্য দূরীকরণের মহৌষধের কথাই তো বলা হয়নি। সেটি কী? সেটি আর কিছু নয়, ইসলামের ‘জাকাত’ প্রদান ব্যবস্থা। এটি কোনো মুসলিম দেশে যথাযথভাবে চালু হলে সে দেশে দারিদ্র্য শূন্যের কোঠায় নেমে আসতে বাধ্য। তবে সে ব্যাপারে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে দেশের সরকারকে। সরকার শুধু হজব্যবস্থা ঠিকঠাকমতো পরিচালনা এবং নিজেদের পছন্দমতো কিছু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে অনুদান দেওয়ার জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয় নামক একটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়কে কর্মহীন করে রাখার মানে হয় না। ওই মন্ত্রণালয়েই ‘জাকাত অধিদপ্তর’ নামে একটি অতি প্রয়োজনীয় প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার কথা ভেবে দেখা যেতে পারে।

লেখক : সাবেক সচিব, কবি

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
সর্বশেষ খবর
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন
লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামেও তরতর করে বাড়ছে ডেঙ্গু
চট্টগ্রামেও তরতর করে বাড়ছে ডেঙ্গু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের
জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার
শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ
আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা
রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী
গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা
সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ
ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ
জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ
পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে
শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু
মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা
দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়
‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই
সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই

নগর জীবন

বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩
বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩

দেশগ্রাম

দুদককে চিঠির বিষয়টি ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে
দুদককে চিঠির বিষয়টি ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে

নগর জীবন

ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

দেশগ্রাম

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর

দেশগ্রাম

পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪
পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪

দেশগ্রাম

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৬ মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে ১৬ মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা বহাল তবিয়তে
ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা বহাল তবিয়তে

নগর জীবন

তিন দশক ধরে অসিদের দখলে
তিন দশক ধরে অসিদের দখলে

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে সাকিবের সেঞ্চুরি ৯টি
ওয়ানডেতে সাকিবের সেঞ্চুরি ৯টি

মাঠে ময়দানে

চালের বাজারে সরকারের তীক্ষ্ণ নজর রয়েছে
চালের বাজারে সরকারের তীক্ষ্ণ নজর রয়েছে

নগর জীবন