শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৭, বুধবার, ১৮ জুন, ২০২৫

ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ সারা বিশ্বকে টালমাটাল করে দিয়েছে। বিশ্ব অর্থনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কিত গোটা বিশ্ব। এই যুদ্ধ কতদিন গড়াবে কিংবা এর গতিপ্রকৃতি যাই হোক না কেন এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বিশ্বজুড়ে। যেকোনো দেশের উপর ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধের প্রতিক্রিয়া হবে অনেক বেশি এবং সুদূর প্রসারী। এখন আমরা বিশ্বায়নের যুগে বাস করছি। এই বিশ্বায়নের সময় কোন যুদ্ধ থেকেই আমরা কার্যত মুক্ত থাকতে পারি না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশগুলোতে আমরা দেখছি- ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধের প্রেক্ষিতে তারা আগাম প্রস্তুতি গ্রহণ করতে শুরু করেছে, সতর্কতা অবলম্বন করতে শুরু করেছে। নতুন কৌশল গ্রহণ করছে রাজনীতি এবং অর্থনীতিতে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন সম্ভাব্য পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য কৌশল কমিটি গঠন করেছে। ভারতের পার্লামেন্টে করা হয়েছে মনিটরিং সেল। পাকিস্তান ইতিমধ্যে ইরান সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছে। যুদ্ধ মোকাবিলায় নতুন করে কৃচ্ছতা নীতির পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে তাদের মন্ত্রিসভার বৈঠকে। এই প্রেক্ষিতে তারা জ্বালানি তেল সাশ্রয় ও বিদ্যুৎ সাশ্রয়সহ একগুচ্ছ নীতি এবং কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা কি? সরকার কেন এনিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক করছে না। কথা বলছে না ব্যবসায়ীদের সাথে?

এর আগে, রাশিয়া যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্ব অর্থনীতি সংকটে পড়ে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বাংলাদেশেও প্রভাব পড়েছিল ব্যাপকভাবে। অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন যে, ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধের প্রভাব আমাদের অর্থনীতিতে আরও বেশি পড়বে। ইরানের প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদন কেন্দ্রে হামলা হলে কিংবা সমুদ্রপথ হরমুজ প্রণালী বন্ধ হয়ে গেলে তার প্রভাব শুধু মধ্যপ্রাচ্যের মধ্যেই থাকবে না, বরং তা বিশ্ব অর্থনীতিতে এবং জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থায় প্রচণ্ড নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। বাংলাদেশ এই প্রভাবের কারণে সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। 

হরমুজ প্রণালী বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি সামুদ্রিক বাণিজ্য পথ। এই পথ দিয়ে প্রতিদিন প্রায় দুই কোটিরও বেশি ব্যারেল তেল পরিবাহিত হয়, যা গোটা বিশ্বে তেল সরবরাহের ২০ শতাংশের কাছাকাছি। তাই এই পথ যদি সাময়িকভাবে বন্ধ হয়, তাহলে আন্তর্জাতিক তেলের বাজার টালমাটাল হতে বাধ্য।

১৯৭৩ সালে আরব-ইসরায়েলের যুদ্ধ বা ২০১৭ সালে সৌদি আরবের তেল স্থাপনা ইসরায়েলের হামলার পর বিশ্ববাজারে তেলের দাম বেড়েছিল লাগামহীন ভাবে। এবার তারচেয়েও বাড়বে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন বিশেষজ্ঞরা।

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বাংলাদেশের অর্থনীতির উপর কি কি প্রভাব ফেলতে পারে- আসুন দেখে নেয়া যাক।

জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধির শঙ্কা: বাংলাদেশ জ্বালানি আমদানি নির্ভর একটি দেশ। দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদনের একটি বড় অংশ গ্যাস এবং তেল নির্ভর। বিশেষত এলএনজি এবং পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমাদের দেশের চাহিদার একটি বিরাট অংশ মেটায়। আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম বাড়লে তাতে বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ যেমন বাড়ে, তেমনি শিল্প উৎপাদন, পরিবহন, কৃষি ও খুচরা বাজারে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। এই ধরনের ঘটনা যদি ঘটে তাহলে আমার সামগ্রিক মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে যাবে। মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়বে। 

বাংলাদেশ মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতার ও ওমান থেকে এলএনজি আমদানি করে থাকে। এসব দেশের একাধিক কোম্পানির সঙ্গে বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি আছে। কাতার থেকে এলএনজি আমদানি একমাত্র পথ হরমুজ প্রণালী। জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন হরমুজ প্রণালী ইরান দীর্ঘ মেয়াদে বন্ধ করে দিলে বাংলাদেশে এলএনজি আমদানির স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হবে। তাতে গ্যাস সরবরাহের প্রভাব পড়বে। এমনিতেই দেশের শিল্প কারখানাগুলোতে গত কয়েক বছর ধরে বারবার গ্যাসের দাম বাড়ানো হচ্ছে। তীব্র গ্যাস সংকটে ভুগছে দেশের শিল্পখাত। এরকম পরিস্থিতিতে এলএনজির ব্যয় বাড়লে তার প্রতিক্রিয়া হবে ব্যাপক। ফলে শিল্পোৎপাদন ব্যাহত হবে, সংকটে থাকা শিল্পখাত আরও বড় ধরনের সংকটের মধ্যে পড়বে। জিনিসপত্রের দাম বাড়বে হুহু করে।

দারিদ্র বাড়বে: এবার বাজেটে প্রবৃদ্ধি হার নির্ধারণ করা হয়েছে তুলনামূলক ভাবে অনেক কম। অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, দুই বছর ধরে দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে। এখন ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধের কারণে শেষ পর্যন্ত ভোগান্তি বাড়বে নিম্ন আয়ের মানুষেরই। বেড়ে যাবে দারিদ্র্য। এর মধ্যে বিশ্বব্যাংক পূর্বাভাস দিয়েছে চলতি বছরে চরম দরিদ্র মানুষের সংখ্যা ৩০ লাখ পর্যন্ত বেড়ে যেতে পারে। এই যুদ্ধের প্রভাবে সেই সংখ্যা আরও বাড়বে বলেই অনেকে মনে করছেন। অর্থনীতিতে এমনিতেই একটি স্থবিরতা চলছে। ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধের ফলে অর্থনীতির সংকোচনের ধারা আরও বেড়ে যাবে। বাংলাদেশের সামগ্রিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড মুখ থুবড়ে পড়বে। বিশেষ করে হরমুজ প্রণালী বন্ধ হলে বিশ্বের সামগ্রিক বাণিজ্যিক ভারসাম্য ক্ষুণ্ন হতে পারে। ফলে একটা বড় ধরনের সংকটে পড়বে বাংলাদেশের রপ্তানি নির্ভর অর্থনীতি। তৈরি পোশাক খাত বাংলাদেশের বৈদেশিক আয়ের অন্যতম উৎস। পণ্য পরিবহনে বিলম্ব হলে পণ্য সরবরাহ ব্যাহত হতে পারে। ফলে ক্রয়াদেশ বাতিল হতে পারে, মূল্য ছাড় দিতে বাধ্য হতে পারে বাংলাদেশের বিক্রেতারা এবং বাজার হারানোর মতো পরিস্থিতিও তৈরি হতে পারে। তাছাড়া জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধি হলে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতামূলক দামে পোশাক রপ্তানি দুরূহ হয়ে পড়বে।

শ্রম বাজার ও প্রবাসী আয়ের উপর নেতিবাচক প্রভাব: মধ্যপ্রাচ্য বাংলাদেশের প্রধান শ্রম বাজার। বাংলাদেশের অভিবাসীদের গন্তব্যস্থল মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো। অভিবাসন বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ইরান ও প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়লে এই অঞ্চলে বাংলাদেশের শ্রমিকদের কর্মসংস্থান হুমকির মুখে পড়তে পারে। ইতোমধ্যেই ইরানে ১৪০০ বাঙালি চাকরি হারিয়েছেন। শুধু চাকরি নয়, তাদের জীবন সংকটাপন্ন। এই যুদ্ধের ব্যাপ্তি বাড়তে থাকলে এ ধরনের ঘটনা আরও ঘটবে। জর্ডানে বিপুল বাংলাদেশি কাজ করে। সেখানকার শ্রম বাজারেও নেতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করবে। এই যুদ্ধে যেভাবে যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে সমর্থনে এগিয়ে এসেছে এবং ইরান মুসলিম দেশগুলোর সহায়তা চাইছে, তাতে এই যুদ্ধের সঙ্গে আঞ্চলিক দেশগুলো জড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। সেটি হলে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশেও কাজের সংকট দেখা দিতে পারে। তাতে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় কমে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। হরমুজ প্রণালীর আশেপাশে ওমান বাংলাদেশের প্রবাসী আয়ের ষষ্ঠ বৃহত্তম উৎস। যুদ্ধ পরিস্থিতিতে মধ্যপ্রাচ্যের নির্মাণ খাত, পরিষেবা খাত, আবাসন খাতের কার্যক্রম স্থগিত অথবা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। ফলে প্রবাসী শ্রমিকরা হঠাৎ করে কাজ হারানোর ঝুঁকিতে পড়বেন। এই যুদ্ধ চলতে থাকলে অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে সংশ্লিষ্ট দেশগুলো নতুন করে কর্মী নেয়া বন্ধ করে দেবে তা বলাই বাহুল্য। ফলে বিদেশে আমাদের অভিবাসন বড় ধরনের ঝুঁকিতে পড়বে।

বাড়বে বিমান পরিবহন ব্যয়: গত শুক্রবার ইসরায়েল হামলার পরপরই বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের উপর তাৎক্ষণিক প্রভাব দেখা দিচ্ছে। ইরানের আকাশ দিয়ে চলা বিমানের সংখ্যা প্রায় শূন্যে নেমে এসেছে। ইউরোপ থেকে এশিয়া আগামী যাত্রীবাহী বিমানগুলো ইরানকে এড়িয়ে দু’পাশ দিয়ে উড়ে যাচ্ছে এখন। অনেক বিমান মাঝ আকাশ থেকে পথ বদলে ইরানের আকাশ ছেড়ে অন্য করিডর ব্যবহার করছে। বিমানগুলোর এই গণহারে পথ পরিবর্তন এবং ইরানের আকাশপথ এড়িয়ে চলার ফলে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। বাংলাদেশের কিছু বিমান ইরানের আকাশ সীমা ব্যবহার করে ফলে এই বিমানগুলোর পরিবহন খরচ বেড়ে যাবে। এছাড়া মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতেও পরিবহন ব্যয় বাড়তে পারে। এমনিতেই জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির কারণে বিমান পরিবহনের ব্যয় বাড়বে। এ কারণে আমাদের অর্থনীতিতে রপ্তানি বাণিজ্যের উপর যেমন প্রভাব পড়বে, তেমনি অভিবাসী এবং অন্যান্য বিদেশগামী যাত্রীদের ভ্রমণ ব্যয়ও বেড়ে যেতে পারে।

আন্তর্জাতিক সহায়তা কমে যাবে: এই যুদ্ধের কারণে বিশ্ব কূটনীতিতে নতুন করে মেরূকরণ ঘটবে। এমনিতেই বাংলাদেশে মার্কিন সহায়তা (US AID) বন্ধ হয়ে গেছে। যুক্তরাজ্যও বাংলাদেশে সহায়তা কমিয়েছে উল্লেখযোগ্যভাবে। সুইজারল্যান্ডসহ কয়েকটি ইউরোপের দেশ বাংলাদেশে নতুন সহায়তা বন্ধ রেখেছে। এই যুদ্ধের কারণে আন্তর্জাতিক সহায়তা অনেক কমে যাবে। এর ফলে স্বাস্থ্য, শিক্ষার মতো উন্নয়ন প্রকল্পগুলো বন্ধ হয়ে যেতে পারে। 

রোহিঙ্গা সংকট বাড়বে: এরকম যুদ্ধের ফলে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো ইরান-ইসরায়েল এবং গাজা এলাকায় ত্রাণ এবং আন্তর্জাতিক সহায়তার জন্য মনোযোগী হবে। ফলে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য আন্তর্জাতিক সহায়তা কমে যাবে। রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে মনোযোগ দেবে না বিশ্ব। 

বিশ্ব কূটনীতিতে ঝুঁকিতে পরবে বাংলাদেশ: ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যেভাবে সরাসরি ইসরায়েলকে সমর্থন দিচ্ছে, তাতে বিশ্ব কূটনীতিতে নতুন মেরূকরণ সৃষ্টি হবে। মধ্যপ্রাচ্যের অনেক দেশকেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল পক্ষভুক্ত করার চেষ্টা করবে। এর ফলে বাংলাদেশ একটি নাজুক এবং স্পর্শকাতর কূটনৈতিক পরিস্থিতিতে পড়বে। 

এরকম বহুমাত্রিক সংকট সৃষ্টি করবে এই ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ। সবচেয়ে বড় কথা হলো এই যুদ্ধে সম্ভাব্য ঝুঁকিগুলোতে চিহ্নিত করে পদক্ষেপ গ্রহণ করা সরকারের এখন দায়িত্ব। যেহেতু এটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সেজন্য দ্রুত এব্যাপারে সকল রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকের মাধ্যমে একটি কর্মকৌশল নির্ধারণ করা অত্যন্ত জরুরি। পাশাপাশি প্রয়োজন ব্যবসায়ীসহ অংশীজনদের নিয়ে অবিলম্বে করণীয় নির্ধারণ।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক।
ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
সর্বশেষ খবর
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই:  নুর
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই:  নুর

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার কন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
শেখ হাসিনার কন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জোকোভিচের স্বপ্নভঙ্গ, উইম্বলডনের ফাইনালে সিনার-আলকারাস
জোকোভিচের স্বপ্নভঙ্গ, উইম্বলডনের ফাইনালে সিনার-আলকারাস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল গঠন
বিএনপির ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল গঠন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে ও পায়ের রগ কেটে হত্যা
নড়াইলে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে ও পায়ের রগ কেটে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৭ নম্বর সেঞ্চুরিতে রুটের যত রেকর্ড
৩৭ নম্বর সেঞ্চুরিতে রুটের যত রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘলা থাকবে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকবে ঢাকার আকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘৪০০ রানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙার চেষ্টা করা উচিত ছিল’
‘৪০০ রানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙার চেষ্টা করা উচিত ছিল’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাচ্ছেন ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট মার্কোস
যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাচ্ছেন ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট মার্কোস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা লুকাবেন যেভাবে
ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা লুকাবেন যেভাবে

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজায় ক্ষুধা সংকট ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে : ডব্লিউএফপি
গাজায় ক্ষুধা সংকট ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে : ডব্লিউএফপি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন
সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের
৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ
রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
শেখ হাসিনার কন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ