শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৭, বুধবার, ১৮ জুন, ২০২৫

ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ সারা বিশ্বকে টালমাটাল করে দিয়েছে। বিশ্ব অর্থনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কিত গোটা বিশ্ব। এই যুদ্ধ কতদিন গড়াবে কিংবা এর গতিপ্রকৃতি যাই হোক না কেন এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বিশ্বজুড়ে। যেকোনো দেশের উপর ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধের প্রতিক্রিয়া হবে অনেক বেশি এবং সুদূর প্রসারী। এখন আমরা বিশ্বায়নের যুগে বাস করছি। এই বিশ্বায়নের সময় কোন যুদ্ধ থেকেই আমরা কার্যত মুক্ত থাকতে পারি না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশগুলোতে আমরা দেখছি- ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধের প্রেক্ষিতে তারা আগাম প্রস্তুতি গ্রহণ করতে শুরু করেছে, সতর্কতা অবলম্বন করতে শুরু করেছে। নতুন কৌশল গ্রহণ করছে রাজনীতি এবং অর্থনীতিতে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন সম্ভাব্য পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য কৌশল কমিটি গঠন করেছে। ভারতের পার্লামেন্টে করা হয়েছে মনিটরিং সেল। পাকিস্তান ইতিমধ্যে ইরান সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছে। যুদ্ধ মোকাবিলায় নতুন করে কৃচ্ছতা নীতির পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে তাদের মন্ত্রিসভার বৈঠকে। এই প্রেক্ষিতে তারা জ্বালানি তেল সাশ্রয় ও বিদ্যুৎ সাশ্রয়সহ একগুচ্ছ নীতি এবং কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা কি? সরকার কেন এনিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক করছে না। কথা বলছে না ব্যবসায়ীদের সাথে?

এর আগে, রাশিয়া যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্ব অর্থনীতি সংকটে পড়ে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বাংলাদেশেও প্রভাব পড়েছিল ব্যাপকভাবে। অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন যে, ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধের প্রভাব আমাদের অর্থনীতিতে আরও বেশি পড়বে। ইরানের প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদন কেন্দ্রে হামলা হলে কিংবা সমুদ্রপথ হরমুজ প্রণালী বন্ধ হয়ে গেলে তার প্রভাব শুধু মধ্যপ্রাচ্যের মধ্যেই থাকবে না, বরং তা বিশ্ব অর্থনীতিতে এবং জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থায় প্রচণ্ড নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। বাংলাদেশ এই প্রভাবের কারণে সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। 

হরমুজ প্রণালী বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি সামুদ্রিক বাণিজ্য পথ। এই পথ দিয়ে প্রতিদিন প্রায় দুই কোটিরও বেশি ব্যারেল তেল পরিবাহিত হয়, যা গোটা বিশ্বে তেল সরবরাহের ২০ শতাংশের কাছাকাছি। তাই এই পথ যদি সাময়িকভাবে বন্ধ হয়, তাহলে আন্তর্জাতিক তেলের বাজার টালমাটাল হতে বাধ্য।

১৯৭৩ সালে আরব-ইসরায়েলের যুদ্ধ বা ২০১৭ সালে সৌদি আরবের তেল স্থাপনা ইসরায়েলের হামলার পর বিশ্ববাজারে তেলের দাম বেড়েছিল লাগামহীন ভাবে। এবার তারচেয়েও বাড়বে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন বিশেষজ্ঞরা।

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বাংলাদেশের অর্থনীতির উপর কি কি প্রভাব ফেলতে পারে- আসুন দেখে নেয়া যাক।

জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধির শঙ্কা: বাংলাদেশ জ্বালানি আমদানি নির্ভর একটি দেশ। দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদনের একটি বড় অংশ গ্যাস এবং তেল নির্ভর। বিশেষত এলএনজি এবং পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমাদের দেশের চাহিদার একটি বিরাট অংশ মেটায়। আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম বাড়লে তাতে বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ যেমন বাড়ে, তেমনি শিল্প উৎপাদন, পরিবহন, কৃষি ও খুচরা বাজারে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। এই ধরনের ঘটনা যদি ঘটে তাহলে আমার সামগ্রিক মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে যাবে। মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়বে। 

বাংলাদেশ মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতার ও ওমান থেকে এলএনজি আমদানি করে থাকে। এসব দেশের একাধিক কোম্পানির সঙ্গে বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি আছে। কাতার থেকে এলএনজি আমদানি একমাত্র পথ হরমুজ প্রণালী। জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন হরমুজ প্রণালী ইরান দীর্ঘ মেয়াদে বন্ধ করে দিলে বাংলাদেশে এলএনজি আমদানির স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হবে। তাতে গ্যাস সরবরাহের প্রভাব পড়বে। এমনিতেই দেশের শিল্প কারখানাগুলোতে গত কয়েক বছর ধরে বারবার গ্যাসের দাম বাড়ানো হচ্ছে। তীব্র গ্যাস সংকটে ভুগছে দেশের শিল্পখাত। এরকম পরিস্থিতিতে এলএনজির ব্যয় বাড়লে তার প্রতিক্রিয়া হবে ব্যাপক। ফলে শিল্পোৎপাদন ব্যাহত হবে, সংকটে থাকা শিল্পখাত আরও বড় ধরনের সংকটের মধ্যে পড়বে। জিনিসপত্রের দাম বাড়বে হুহু করে।

দারিদ্র বাড়বে: এবার বাজেটে প্রবৃদ্ধি হার নির্ধারণ করা হয়েছে তুলনামূলক ভাবে অনেক কম। অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, দুই বছর ধরে দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে। এখন ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধের কারণে শেষ পর্যন্ত ভোগান্তি বাড়বে নিম্ন আয়ের মানুষেরই। বেড়ে যাবে দারিদ্র্য। এর মধ্যে বিশ্বব্যাংক পূর্বাভাস দিয়েছে চলতি বছরে চরম দরিদ্র মানুষের সংখ্যা ৩০ লাখ পর্যন্ত বেড়ে যেতে পারে। এই যুদ্ধের প্রভাবে সেই সংখ্যা আরও বাড়বে বলেই অনেকে মনে করছেন। অর্থনীতিতে এমনিতেই একটি স্থবিরতা চলছে। ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধের ফলে অর্থনীতির সংকোচনের ধারা আরও বেড়ে যাবে। বাংলাদেশের সামগ্রিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড মুখ থুবড়ে পড়বে। বিশেষ করে হরমুজ প্রণালী বন্ধ হলে বিশ্বের সামগ্রিক বাণিজ্যিক ভারসাম্য ক্ষুণ্ন হতে পারে। ফলে একটা বড় ধরনের সংকটে পড়বে বাংলাদেশের রপ্তানি নির্ভর অর্থনীতি। তৈরি পোশাক খাত বাংলাদেশের বৈদেশিক আয়ের অন্যতম উৎস। পণ্য পরিবহনে বিলম্ব হলে পণ্য সরবরাহ ব্যাহত হতে পারে। ফলে ক্রয়াদেশ বাতিল হতে পারে, মূল্য ছাড় দিতে বাধ্য হতে পারে বাংলাদেশের বিক্রেতারা এবং বাজার হারানোর মতো পরিস্থিতিও তৈরি হতে পারে। তাছাড়া জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধি হলে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতামূলক দামে পোশাক রপ্তানি দুরূহ হয়ে পড়বে।

শ্রম বাজার ও প্রবাসী আয়ের উপর নেতিবাচক প্রভাব: মধ্যপ্রাচ্য বাংলাদেশের প্রধান শ্রম বাজার। বাংলাদেশের অভিবাসীদের গন্তব্যস্থল মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো। অভিবাসন বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ইরান ও প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়লে এই অঞ্চলে বাংলাদেশের শ্রমিকদের কর্মসংস্থান হুমকির মুখে পড়তে পারে। ইতোমধ্যেই ইরানে ১৪০০ বাঙালি চাকরি হারিয়েছেন। শুধু চাকরি নয়, তাদের জীবন সংকটাপন্ন। এই যুদ্ধের ব্যাপ্তি বাড়তে থাকলে এ ধরনের ঘটনা আরও ঘটবে। জর্ডানে বিপুল বাংলাদেশি কাজ করে। সেখানকার শ্রম বাজারেও নেতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করবে। এই যুদ্ধে যেভাবে যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে সমর্থনে এগিয়ে এসেছে এবং ইরান মুসলিম দেশগুলোর সহায়তা চাইছে, তাতে এই যুদ্ধের সঙ্গে আঞ্চলিক দেশগুলো জড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। সেটি হলে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশেও কাজের সংকট দেখা দিতে পারে। তাতে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় কমে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। হরমুজ প্রণালীর আশেপাশে ওমান বাংলাদেশের প্রবাসী আয়ের ষষ্ঠ বৃহত্তম উৎস। যুদ্ধ পরিস্থিতিতে মধ্যপ্রাচ্যের নির্মাণ খাত, পরিষেবা খাত, আবাসন খাতের কার্যক্রম স্থগিত অথবা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। ফলে প্রবাসী শ্রমিকরা হঠাৎ করে কাজ হারানোর ঝুঁকিতে পড়বেন। এই যুদ্ধ চলতে থাকলে অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে সংশ্লিষ্ট দেশগুলো নতুন করে কর্মী নেয়া বন্ধ করে দেবে তা বলাই বাহুল্য। ফলে বিদেশে আমাদের অভিবাসন বড় ধরনের ঝুঁকিতে পড়বে।

বাড়বে বিমান পরিবহন ব্যয়: গত শুক্রবার ইসরায়েল হামলার পরপরই বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের উপর তাৎক্ষণিক প্রভাব দেখা দিচ্ছে। ইরানের আকাশ দিয়ে চলা বিমানের সংখ্যা প্রায় শূন্যে নেমে এসেছে। ইউরোপ থেকে এশিয়া আগামী যাত্রীবাহী বিমানগুলো ইরানকে এড়িয়ে দু’পাশ দিয়ে উড়ে যাচ্ছে এখন। অনেক বিমান মাঝ আকাশ থেকে পথ বদলে ইরানের আকাশ ছেড়ে অন্য করিডর ব্যবহার করছে। বিমানগুলোর এই গণহারে পথ পরিবর্তন এবং ইরানের আকাশপথ এড়িয়ে চলার ফলে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। বাংলাদেশের কিছু বিমান ইরানের আকাশ সীমা ব্যবহার করে ফলে এই বিমানগুলোর পরিবহন খরচ বেড়ে যাবে। এছাড়া মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতেও পরিবহন ব্যয় বাড়তে পারে। এমনিতেই জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির কারণে বিমান পরিবহনের ব্যয় বাড়বে। এ কারণে আমাদের অর্থনীতিতে রপ্তানি বাণিজ্যের উপর যেমন প্রভাব পড়বে, তেমনি অভিবাসী এবং অন্যান্য বিদেশগামী যাত্রীদের ভ্রমণ ব্যয়ও বেড়ে যেতে পারে।

আন্তর্জাতিক সহায়তা কমে যাবে: এই যুদ্ধের কারণে বিশ্ব কূটনীতিতে নতুন করে মেরূকরণ ঘটবে। এমনিতেই বাংলাদেশে মার্কিন সহায়তা (US AID) বন্ধ হয়ে গেছে। যুক্তরাজ্যও বাংলাদেশে সহায়তা কমিয়েছে উল্লেখযোগ্যভাবে। সুইজারল্যান্ডসহ কয়েকটি ইউরোপের দেশ বাংলাদেশে নতুন সহায়তা বন্ধ রেখেছে। এই যুদ্ধের কারণে আন্তর্জাতিক সহায়তা অনেক কমে যাবে। এর ফলে স্বাস্থ্য, শিক্ষার মতো উন্নয়ন প্রকল্পগুলো বন্ধ হয়ে যেতে পারে। 

রোহিঙ্গা সংকট বাড়বে: এরকম যুদ্ধের ফলে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো ইরান-ইসরায়েল এবং গাজা এলাকায় ত্রাণ এবং আন্তর্জাতিক সহায়তার জন্য মনোযোগী হবে। ফলে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য আন্তর্জাতিক সহায়তা কমে যাবে। রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে মনোযোগ দেবে না বিশ্ব। 

বিশ্ব কূটনীতিতে ঝুঁকিতে পরবে বাংলাদেশ: ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যেভাবে সরাসরি ইসরায়েলকে সমর্থন দিচ্ছে, তাতে বিশ্ব কূটনীতিতে নতুন মেরূকরণ সৃষ্টি হবে। মধ্যপ্রাচ্যের অনেক দেশকেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল পক্ষভুক্ত করার চেষ্টা করবে। এর ফলে বাংলাদেশ একটি নাজুক এবং স্পর্শকাতর কূটনৈতিক পরিস্থিতিতে পড়বে। 

এরকম বহুমাত্রিক সংকট সৃষ্টি করবে এই ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ। সবচেয়ে বড় কথা হলো এই যুদ্ধে সম্ভাব্য ঝুঁকিগুলোতে চিহ্নিত করে পদক্ষেপ গ্রহণ করা সরকারের এখন দায়িত্ব। যেহেতু এটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সেজন্য দ্রুত এব্যাপারে সকল রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকের মাধ্যমে একটি কর্মকৌশল নির্ধারণ করা অত্যন্ত জরুরি। পাশাপাশি প্রয়োজন ব্যবসায়ীসহ অংশীজনদের নিয়ে অবিলম্বে করণীয় নির্ধারণ।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক।
ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা