শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩১, বৃহস্পতিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

অন্ধ হলে কি প্রলয় বন্ধ থাকে

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
অন্ধ হলে কি প্রলয় বন্ধ থাকে

পত্রিকায় সেদিন একটা নিউজ দেখে চমকে উঠলাম। ‘ফেসবুকে সরকারবিরোধী অপপ্রচার চালানোর অভিযোগে তিনজন গ্রেফতার’। নিউজটা পড়ে আমি ঠিক বুঝতে পারলাম না, এ তিনজনের অপরাধটা কী, সরকারবিরোধী অপপ্রচার চালানো, সরকারের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ফেসবুক ব্যবহার নাকি বিকল্প পথে ফেসবুক ব্যবহার? প্রথম কথা হলো- সরকার বাংলাদেশে ফেসবুক বন্ধ করেছে, নিষিদ্ধ করেনি। দ্বিতীয়ত প্রক্সি সার্ভার দিয়ে বিকল্প পথে ফেসবুক ব্যবহারও নিশ্চয়ই বেআইনি বা অপরাধ নয়। প্রযুক্তি দক্ষতা দিয়ে কেউ যদি ফেসবুক ব্যবহার করতে পারে তাতে সরকারের আপত্তি কোথায়। তরুণ প্রজম্মকে প্রযুক্তিতে দক্ষ করে তোলার কৃতিত্ব তো এ সরকারেরই। বাকি থাকল সরকারবিরোধী প্রচারণা। কবে থেকে বাংলাদেশে সরকারবিরোধী প্রচারণা বেআইনি বা নিষিদ্ধ হলো? বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। এখানে সরকারের যে কোনো কাজের সমালোচনা করার অধিকার যে কোনো নাগরিকের আছে। প্লিজ রাষ্ট্রবিরোধী প্রচারণা আর সরকারবিরোধী প্রচারণাকে গুলিয়ে ফেলবেন না। বহুদিন ধরেই সরকার আর রাষ্ট্রকে গুলিয়ে ফেলার এ ভুলটা আমরা করছি। রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যে কোনো প্রচারণা বেআইনি। আর অপপ্রচার সবসময়ই খারাপ; সেটা সরকারের বিরুদ্ধে হোক, বিরোধী দলের বিপক্ষে হোক বা ব্যক্তির বিরুদ্ধে হোক। একটি রাষ্ট্রে বহু দল থাকবে, বহু মত থাকবে, বহু পথ থাকবে, সরকারি দল থাকবে, বিরোধী দল থাকবে, তাদের মধ্যে ভিন্নমত থাকবে। সরকারি দল বিরোধী দলের সমালোচনা করবে। বিরোধী দল সরকারের ভুলত্রুটি, অন্যায় আচরণের সমালোচনা করবে এটাই স্বাভাবিক, এটাই প্রত্যাশিত। চ্যানেল ওয়ান, দিগন্ত টিভি, ইসলামিক টিভি, আমার দেশ বন্ধ; একুশে টেলিভিশন কৌশলে দখলসহ নানা অপচেষ্টার পরও বর্তমানে বাংলাদেশে মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে আমি পুরোপুরি অসন্তুষ্ট নই। বাংলাদেশের টিভি চ্যানেলগুলোতে টকশোগুলোর অধিকাংশই সরাসরি সম্প্রচারিত হয়। সেসব টকশোতে সরকারের বিরুদ্ধেও অনেক কথা বলা হয়। আমি নিজেও মাঝে মাঝে একটি টকশো উপস্থাপনা করি। সেসব টকশোতে অতিথি কারা আসবেন, তা আমরাই ঠিক করি। অতিথিরা কী বলবেন, সেটাও তাদের ইচ্ছা। কোনো ধরনের পূর্ব নির্ধারিত অতিথি বা বিষয় থাকে না। আমি মাঝে মাঝে অন্য টেলিভিশনের টকশোতে অতিথি হয়ে যাই। সেখানে আমি আমার ইচ্ছামতো কথা বলতে পারি। আমি নিয়মিত লেখালেখি করি। তাতে প্রায়শই সরকারের অনেক কাজের তীব্র সমালোচনাও থাকে। এখন পর্যন্ত লিখতে বা বলতে আমার কোনো অসুবিধা হয়নি। এ সরকারের আমলেই তথ্যমন্ত্রীর মুখের ওপর বলে দেওয়া যায়, সম্প্রচার নীতিমালা আমরা মানি না। অন্য কোনো আমলে এটা ভাবাও যেত না।

কিন্তু ফেসবুক বন্ধের ধরন দেখে মনে হচ্ছে ভিন্নমত শুনতে সরকারের সমস্যা হচ্ছে। সরকারের কি সহিষ্ণুতা কমে যাচ্ছে? আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের অজুহাতে বন্ধ করা হলেও আসলে ফেসবুক হয়ে উঠেছিল মানুষের মত প্রকাশের খোলা জানালা। সেই জানালাই বন্ধ করতে চাইছে সরকার। এটা ঠিক গণমাধ্যম আর সামাজিক মাধ্যম এক নয়। বিধিবদ্ধ গণমাধ্যমকে দায়িত্বশীল হতে হয়। গণমাধ্যমে প্রকাশিত বা প্রচারিত প্রতিটি বাক্যের জন্য সম্পাদককে দর্শক বা পাঠকের কাছে, নিদেনপক্ষে নিজের বিবেকের কাছে জবাবদিহি করতে হয়। কিন্তু ফেসবুকে দায়িত্বশীলতার ধারণাটিই নেই। এখানে একেকজন ব্যক্তিই যেন একেকটি প্রতিষ্ঠান। সবাই এখানে সম্পাদক। যার যা খুশি তাই লিখতে পারেন। রীতিমতো চরম স্বেচ্ছাচারিতা চলে ফেসবুকে। স্বাভাবিকভাবেই সরকারের বিরুদ্ধে মানুষের ক্ষোভ বেশি। সেই ক্ষোভ মানুষ মনের খুশিমতো ফেসবুকে প্রকাশ করে। যখন সংসদ অকার্যকর, সংসদে বিরোধী দল গৃহপালিত, রাজপথের বিরোধী দল অথর্ব, মূলধারার গণমাধ্যম স্বনিয়ন্ত্রিত; তখন মানুষ ফেসবুকের মতো সামাজিক মাধ্যমকে বেছে নিয়েছিল তাদের মত প্রকাশের, ক্ষোভ প্রকাশের প্লাটফর্ম হিসেবে। আমার কাছে ফেসবুক গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। কিন্তু সমস্যা হলো ফেসবুকের এ মত প্রকাশের খোলা জানালা দিয়ে ফুলের সৌরভ যেমন আসে; তেমনি আসে অশ্লীলতা, চরিত্রহনন, অপপ্রচার, গুজব ছড়ানো, কুৎসিত আক্রমণের দুর্গন্ধও। দেখে মনে হচ্ছে ফেসবুকের ওপর সরকারের নজরদারি নেই, নিয়ন্ত্রণ নেই, নিয়ন্ত্রণ করার সক্ষমতাও নেই। তাই বন্ধ করে দেওয়াকেই তারা সমাধান ভেবেছেন। বাংলাদেশে ফেসবুক ব্যবহার করে এক কোটি ৭০ লাখ মানুষ। প্রবাসীদের ধরলে এ সংখ্যা দুই কোটি ছাড়িয়ে যাবে। দুই কোটি মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করা আসলে সম্ভবও নয়। গণমাধ্যমে মানুষ যা বলতে পারে না, সামাজিক মাধ্যমে মানুষ অনায়াসে তা বলে ফেলে। ফেসবুকে যাদের চেনা যায়, তাদের তবু কিছু চক্ষুলজ্জা থাকে। কিন্তু বাংলাদেশে ফেসবুকের লাখ লাখ ফেক আইডি আছে। এসব বায়বীয় মানুষের কোনো চক্ষুলজ্জার বালাই নেই। তারা ভিন্নমতের মানুষকে অশ্লীল ভাষায় আক্রমণ, তার অশ্লীলতম ক্যারিকেচার করা হয়। বিশেষ করে নারীরা সাইবার জগতে খুব অসহায়। তারা বারবার আক্রমণের শিকার হন। এ ধরনের আক্রমণে তারা কী করবেন, কোথায় যাবেন? আমি নিজে একাধিকবার এ ধরনের অশ্লীল সাইবার আক্রমণের শিকার হয়েছি। তখন বুঝেছি, এ ধরনের আক্রমণ মুখ বুজে সয়ে যাওয়া ছাড়া আসলে আর কিছু করার নেই।

বাংলাদেশকে ডিজিটাল করার কৃতিত্ব অবশ্যই বর্তমান সরকারের। রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা ফাঁস হয়ে যাওয়ার ভয়ে বিএনপি সরকারের আমলে বাংলাদেশ বিনা পয়সায় পাওয়া সাবমেরিন ক্যাবলের সংযোগ নেয়নি। তাতে বাংলাদেশ অনেক পিছিয়ে গেছে। পরে অনেক টাকা দিয়ে সেই সংযোগ নিতে হয়েছে। বিএনপি আমলে বাংলাদেশে মোবাইল কোম্পানি ছিল একটি। মোবাইল ছিল বড় লোকের বিলাসিতা। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে বাংলাদেশকে যুক্ত করেছে তথ্যপ্রযুক্তির বিশ্বের সঙ্গে। মোবাইল এখন মানুষের নিত্যপ্রয়োজন। কম্পিউটারের দাম কমিয়ে, মোবাইলের দাম কমিয়ে, ইন্টারনেট সহজলভ্য করে সরকার মানুষের ঘরে ঘরে কম্পিউটার, হাতে হাতে ইন্টারনেট পৌঁছে দিয়েছে। কিন্তু প্রযুক্তি বিস্তারের সময় এর ক্ষতিকর দিক মোকাবিলার কথাটি খেয়াল রাখা হয়নি। তাই এখন নিজেদের সৃষ্ট দানবেই কুপোকাত সরকার। তাই ফেসবুক বন্ধ নয়, সরকারকে এখন ভাবতে হবে কীভাবে এ বিশাল জগৎ মনিটর করা হবে তা নিয়ে। ফেসবুক দিয়ে শুধু গুজব ছড়ায় না, আবার ফেসবুক না থাকলেই যে গুজব ছড়ানো বন্ধ হয়ে যাবে, তাও ঠিক নয়। সাঈদীকে চাঁদে দেখার গুজব ছড়ানো হয়েছিল মসজিদের মাইক থেকে। আশির দশকে একবার গুজবের কারণে দেশ থেকে প্রায় নির্মূল হয়ে গিয়েছিল ঢোল কলমি গাছ। তখন তো ফেসবুক ছিল না, মোবাইলও ছিল না। ফেসবুক যে শুধু নেতিবাচক প্রচারণা, অশ্লীল আক্রমণের অস্ত্র তাই নয়; ফেসবুক এখন প্রতিদিনের বাস্তবতা।

বিশাল ই-কমার্স ব্যবসা হয় ফেসবুকের মাধ্যমে। বিভিন্ন সামাজিক উদ্যোগ বিকশিত হয় ফেসবুকের মাধ্যমে। রক্ত সংগ্রহ, শীতের কাপড় সংগ্রহ, দুস্থ কারও জন্য অর্থ সংগ্রহও করা হয় ফেসবুকের মাধ্যমেই। ছুরি দিয়ে ছিনতাইও হয়, অপারেশনও হয়। এখন ছিনতাই হয় বলেই ছুরি নিষিদ্ধ করে দিলে তো হবে না। প্রযুক্তিকে প্রযুক্তি দিয়েই মোকাবিলার কৌশল বের করতে হবে। সরকারের নিষেধাজ্ঞার পরও মন্ত্রী-এমপিদের অনেকে ফেসবুক ব্যবহার করছেন। সরকারি দলের সংসদ সদস্য জাহিদ আহসান রাসেল ফেসবুক ব্যবহার করার কথা স্বীকার করে ডেইলি স্টারকে বলেছেন, ‘এটা আমার অভ্যাস’। আসলেই, শুধু জাহিদ আহসান রাসেল নয়, ফেসবুক এখন অনেকেরই অভ্যাস। মত প্রকাশের স্বাধীনতা বাংলাদেশের সংবিধানেই নিশ্চিত করা আছে। তবে তা শর্ত সাপেক্ষে। বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষকে সেই শর্ত মেনে চলতে হবে। অশ্লীলতা ছড়ানো, রাষ্ট্র-সরকার বা ব্যক্তির বিরুদ্ধে অপপ্রচার, কাউকে হেয় করা, কারও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করা, উসকানি দেওয়া সবসময়ই অপরাধ; সেটা ফেসবুকে হোক, ধর্মীয় উপাসনাগারের মাইকে হোক, গণমাধ্যমে হোক, সামাজিক মাধ্যমে হোক।

লেবু বেশি চিপলে তিতা হয়ে যায়। ফেসবুক বন্ধ করা নিয়ে সরকারই বাড়াবাড়ি করে ফেলেছে। ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ফেসবুক বন্ধ রাখার প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করে খোলা চিঠি লিখেছেন। যারা বিকল্প পথে ফেসবুক ব্যবহার করছেন তাদের আইডি হ্যাক হওয়ার ভয় দেখিয়েছেন। নজরদারিতে রাখা হয়েছে বলে হুমকি দিয়েছেন। সরকার শুধু হুমকি দিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, শুরুতে যেমন বলা হয়েছে, তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গুজব ছড়ানো বন্ধ করতে ফেসবুক বন্ধ রাখা হয়েছে। কিন্তু মত প্রকাশের স্বাধীনতা না থাকলেই বরং গুজব বেশি ছড়ায়। সেদিন আমার এক পরিচিত লোক বাসা থেকে বেরোনোর আগে মোবাইলে বিকল্প পথে ফেসবুক ব্যবহারের জন্য ব্যবহার করা ভিপিএন আনইনস্টল করছিলেন। কেন জানতে চাইতেই বললেন, রাস্তায় নাকি পুলিশ লোকজনকে ধরে তার মোবাইলে ভিপিএন আছে কিনা চেক করছে। তাই তিনি ভিপিএন আনইনস্টল করছেন। আবার বাসায় গিয়ে ইনস্টল করে নেবেন। এটা যে নিছকই গুজব, তাতে আমার কোনো সন্দেহ নেই। প্রথম কথা হলো ভিপিএন দিয়ে কেউ ফেসবুক ব্যবহার করছে কিনা, সেটা চেক করে ধরার মতো প্রযুক্তি সক্ষমতা অন্তত আমাদের পুলিশের নেই। তাছাড়া সরকার ফেসবুক বন্ধ করেছে, নিষিদ্ধ তো করেনি। তাই মোবাইলে ভিপিএন থাকাটা বেআইনি নয়। কারও মোবাইলে ভিপিএন থাকলেও পুলিশের তা চেক করার কোনো আইনগত অধিকার নেই। এ গুজব শুনে এক ধরনের আতঙ্ক গ্রাস করেছে আমায়। ছেলেবেলায় আমরা দুটি সামরিক শাসন দেখেছি, জিয়াউর রহমান আর এরশাদের। সামরিক শাসকরা ক্ষমতা নিয়েই মানুষকে ভয় দেখাতে নানা কৌশল ব্যবহার করে। জিয়া-এরশাদের আমলের শুরুতে ছেলেদের বড় চুল থাকলে কেটে দেওয়া, মেয়েদের পেট খোলা থাকলে তাতে আলকাতরা লাগিয়ে দেওয়ার মতো ঘটনা ঘটেছে বলে শুনেছি। ছেলেবেলায় শোনা সেই গুজবের মতোই এ গুজবও আমাকে আতঙ্কিত করেছে।

ফেসবুক নিয়ে সরকার খুব সিরিয়াস। মনে হচ্ছে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, দেশের উন্নয়ন, সবকিছু নির্ভর করছে ফেসবুকের ওপর। অবস্থা এমন যে ভবিষ্যতে যদি পরীক্ষায় প্রশ্ন আসে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ফেসবুক বন্ধ রাখার উপকারিতা ব্যাখ্যা কর, অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। সরকারের আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে ফেসবুকের দুই প্রতিনিধি এসেছিলেন। তাদের সঙ্গে বৈঠকে মন্ত্রিসভার তিন সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। আমরা আশা করেছিলাম, এ বৈঠকের পরই সরকার ফেসবুক খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত জানাবেন। কিন্তু স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ফেসবুক খোলা হবে কি হবে না, সে সিদ্ধান্ত শিগগিরই। এখন মনে হচ্ছে ফেসবুকের ওপর সরকারের নিষেধাজ্ঞা শেষ পর্যন্ত বিএনপির অবরোধের পরিণতি পাবে। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের বর্ষপূর্তিতে ৯৩ দিন নিজে গুলশানের অফিসে আর সারা দেশকে আতঙ্কে অবরুদ্ধ রেখে বেগম খালেদা জিয়া কোনো ঘোষণা ছাড়াই বাসায় ফিরে গিয়েছিলেন। আনুষ্ঠানিকভাবে অবরোধ প্রত্যাহারের সুযোগও পাননি। সরকার গত ১৮ নভেম্বর থেকে ফেসবুক বন্ধ রেখেছে। কিন্তু সেদিন থেকেই কিছু লোক প্রক্সি সার্ভার ব্যবহার করে বিকল্প পথে ফেসবুক ব্যবহার করছে। আমি একদিন পর থেকে ব্যবহার করছি। প্রতিদিনই বিকল্প পথে ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে। সরকার অনেক হুমকি দিয়েও মানুষকে আটকাতে পারছে না। এমন একটা সময় আসবে, কেউই আর সরকারের নিষেধাজ্ঞার তোয়াক্কা করবে না। ফেসবুক খুলে দেওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়ার সুযোগই হয়তো পাবেন না প্রিয় অভিনেত্রী, প্রিয় নেত্রী, প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম।

পেটভরা ভাত থাকলেও মানুষ সন্তুষ্ট হয় না। মানুষ মত প্রকাশের স্বাধীনতা চায়। ফেসবুক বন্ধ করার পর ফেসবুকেই একটি গল্প পড়েছি। সেটা দিয়েই শেষ করছি আজকের লেখা। বার্লিন দেয়াল পতনের আগে পূর্ব জার্মানি থেকে একটি কুকুর কোনোরকমে পালিয়ে পশ্চিম জার্মানি চলে গেল। স্বগোত্রীয়রা তাকে বরণ করে ভালো ভালো খাবার, হাড়, মাংস দিল। পূর্ব জার্মানির কুকুরটি বলল, ভালো খাবার ওপাড়েও আছে। আমি খাবারের অভাবে আসিনি। আমি এসেছি একটু প্রাণ খুলে ঘেউ ঘেউ করতে। ঘেউ ঘেউ ঘেউ।

 

লেখক : সাংবাদিক

 

[email protected]

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১০ ডিসেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৫৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন