শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩১, বৃহস্পতিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

অন্ধ হলে কি প্রলয় বন্ধ থাকে

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
অন্ধ হলে কি প্রলয় বন্ধ থাকে

পত্রিকায় সেদিন একটা নিউজ দেখে চমকে উঠলাম। ‘ফেসবুকে সরকারবিরোধী অপপ্রচার চালানোর অভিযোগে তিনজন গ্রেফতার’। নিউজটা পড়ে আমি ঠিক বুঝতে পারলাম না, এ তিনজনের অপরাধটা কী, সরকারবিরোধী অপপ্রচার চালানো, সরকারের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ফেসবুক ব্যবহার নাকি বিকল্প পথে ফেসবুক ব্যবহার? প্রথম কথা হলো- সরকার বাংলাদেশে ফেসবুক বন্ধ করেছে, নিষিদ্ধ করেনি। দ্বিতীয়ত প্রক্সি সার্ভার দিয়ে বিকল্প পথে ফেসবুক ব্যবহারও নিশ্চয়ই বেআইনি বা অপরাধ নয়। প্রযুক্তি দক্ষতা দিয়ে কেউ যদি ফেসবুক ব্যবহার করতে পারে তাতে সরকারের আপত্তি কোথায়। তরুণ প্রজম্মকে প্রযুক্তিতে দক্ষ করে তোলার কৃতিত্ব তো এ সরকারেরই। বাকি থাকল সরকারবিরোধী প্রচারণা। কবে থেকে বাংলাদেশে সরকারবিরোধী প্রচারণা বেআইনি বা নিষিদ্ধ হলো? বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। এখানে সরকারের যে কোনো কাজের সমালোচনা করার অধিকার যে কোনো নাগরিকের আছে। প্লিজ রাষ্ট্রবিরোধী প্রচারণা আর সরকারবিরোধী প্রচারণাকে গুলিয়ে ফেলবেন না। বহুদিন ধরেই সরকার আর রাষ্ট্রকে গুলিয়ে ফেলার এ ভুলটা আমরা করছি। রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যে কোনো প্রচারণা বেআইনি। আর অপপ্রচার সবসময়ই খারাপ; সেটা সরকারের বিরুদ্ধে হোক, বিরোধী দলের বিপক্ষে হোক বা ব্যক্তির বিরুদ্ধে হোক। একটি রাষ্ট্রে বহু দল থাকবে, বহু মত থাকবে, বহু পথ থাকবে, সরকারি দল থাকবে, বিরোধী দল থাকবে, তাদের মধ্যে ভিন্নমত থাকবে। সরকারি দল বিরোধী দলের সমালোচনা করবে। বিরোধী দল সরকারের ভুলত্রুটি, অন্যায় আচরণের সমালোচনা করবে এটাই স্বাভাবিক, এটাই প্রত্যাশিত। চ্যানেল ওয়ান, দিগন্ত টিভি, ইসলামিক টিভি, আমার দেশ বন্ধ; একুশে টেলিভিশন কৌশলে দখলসহ নানা অপচেষ্টার পরও বর্তমানে বাংলাদেশে মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে আমি পুরোপুরি অসন্তুষ্ট নই। বাংলাদেশের টিভি চ্যানেলগুলোতে টকশোগুলোর অধিকাংশই সরাসরি সম্প্রচারিত হয়। সেসব টকশোতে সরকারের বিরুদ্ধেও অনেক কথা বলা হয়। আমি নিজেও মাঝে মাঝে একটি টকশো উপস্থাপনা করি। সেসব টকশোতে অতিথি কারা আসবেন, তা আমরাই ঠিক করি। অতিথিরা কী বলবেন, সেটাও তাদের ইচ্ছা। কোনো ধরনের পূর্ব নির্ধারিত অতিথি বা বিষয় থাকে না। আমি মাঝে মাঝে অন্য টেলিভিশনের টকশোতে অতিথি হয়ে যাই। সেখানে আমি আমার ইচ্ছামতো কথা বলতে পারি। আমি নিয়মিত লেখালেখি করি। তাতে প্রায়শই সরকারের অনেক কাজের তীব্র সমালোচনাও থাকে। এখন পর্যন্ত লিখতে বা বলতে আমার কোনো অসুবিধা হয়নি। এ সরকারের আমলেই তথ্যমন্ত্রীর মুখের ওপর বলে দেওয়া যায়, সম্প্রচার নীতিমালা আমরা মানি না। অন্য কোনো আমলে এটা ভাবাও যেত না।

কিন্তু ফেসবুক বন্ধের ধরন দেখে মনে হচ্ছে ভিন্নমত শুনতে সরকারের সমস্যা হচ্ছে। সরকারের কি সহিষ্ণুতা কমে যাচ্ছে? আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের অজুহাতে বন্ধ করা হলেও আসলে ফেসবুক হয়ে উঠেছিল মানুষের মত প্রকাশের খোলা জানালা। সেই জানালাই বন্ধ করতে চাইছে সরকার। এটা ঠিক গণমাধ্যম আর সামাজিক মাধ্যম এক নয়। বিধিবদ্ধ গণমাধ্যমকে দায়িত্বশীল হতে হয়। গণমাধ্যমে প্রকাশিত বা প্রচারিত প্রতিটি বাক্যের জন্য সম্পাদককে দর্শক বা পাঠকের কাছে, নিদেনপক্ষে নিজের বিবেকের কাছে জবাবদিহি করতে হয়। কিন্তু ফেসবুকে দায়িত্বশীলতার ধারণাটিই নেই। এখানে একেকজন ব্যক্তিই যেন একেকটি প্রতিষ্ঠান। সবাই এখানে সম্পাদক। যার যা খুশি তাই লিখতে পারেন। রীতিমতো চরম স্বেচ্ছাচারিতা চলে ফেসবুকে। স্বাভাবিকভাবেই সরকারের বিরুদ্ধে মানুষের ক্ষোভ বেশি। সেই ক্ষোভ মানুষ মনের খুশিমতো ফেসবুকে প্রকাশ করে। যখন সংসদ অকার্যকর, সংসদে বিরোধী দল গৃহপালিত, রাজপথের বিরোধী দল অথর্ব, মূলধারার গণমাধ্যম স্বনিয়ন্ত্রিত; তখন মানুষ ফেসবুকের মতো সামাজিক মাধ্যমকে বেছে নিয়েছিল তাদের মত প্রকাশের, ক্ষোভ প্রকাশের প্লাটফর্ম হিসেবে। আমার কাছে ফেসবুক গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। কিন্তু সমস্যা হলো ফেসবুকের এ মত প্রকাশের খোলা জানালা দিয়ে ফুলের সৌরভ যেমন আসে; তেমনি আসে অশ্লীলতা, চরিত্রহনন, অপপ্রচার, গুজব ছড়ানো, কুৎসিত আক্রমণের দুর্গন্ধও। দেখে মনে হচ্ছে ফেসবুকের ওপর সরকারের নজরদারি নেই, নিয়ন্ত্রণ নেই, নিয়ন্ত্রণ করার সক্ষমতাও নেই। তাই বন্ধ করে দেওয়াকেই তারা সমাধান ভেবেছেন। বাংলাদেশে ফেসবুক ব্যবহার করে এক কোটি ৭০ লাখ মানুষ। প্রবাসীদের ধরলে এ সংখ্যা দুই কোটি ছাড়িয়ে যাবে। দুই কোটি মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করা আসলে সম্ভবও নয়। গণমাধ্যমে মানুষ যা বলতে পারে না, সামাজিক মাধ্যমে মানুষ অনায়াসে তা বলে ফেলে। ফেসবুকে যাদের চেনা যায়, তাদের তবু কিছু চক্ষুলজ্জা থাকে। কিন্তু বাংলাদেশে ফেসবুকের লাখ লাখ ফেক আইডি আছে। এসব বায়বীয় মানুষের কোনো চক্ষুলজ্জার বালাই নেই। তারা ভিন্নমতের মানুষকে অশ্লীল ভাষায় আক্রমণ, তার অশ্লীলতম ক্যারিকেচার করা হয়। বিশেষ করে নারীরা সাইবার জগতে খুব অসহায়। তারা বারবার আক্রমণের শিকার হন। এ ধরনের আক্রমণে তারা কী করবেন, কোথায় যাবেন? আমি নিজে একাধিকবার এ ধরনের অশ্লীল সাইবার আক্রমণের শিকার হয়েছি। তখন বুঝেছি, এ ধরনের আক্রমণ মুখ বুজে সয়ে যাওয়া ছাড়া আসলে আর কিছু করার নেই।

বাংলাদেশকে ডিজিটাল করার কৃতিত্ব অবশ্যই বর্তমান সরকারের। রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা ফাঁস হয়ে যাওয়ার ভয়ে বিএনপি সরকারের আমলে বাংলাদেশ বিনা পয়সায় পাওয়া সাবমেরিন ক্যাবলের সংযোগ নেয়নি। তাতে বাংলাদেশ অনেক পিছিয়ে গেছে। পরে অনেক টাকা দিয়ে সেই সংযোগ নিতে হয়েছে। বিএনপি আমলে বাংলাদেশে মোবাইল কোম্পানি ছিল একটি। মোবাইল ছিল বড় লোকের বিলাসিতা। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে বাংলাদেশকে যুক্ত করেছে তথ্যপ্রযুক্তির বিশ্বের সঙ্গে। মোবাইল এখন মানুষের নিত্যপ্রয়োজন। কম্পিউটারের দাম কমিয়ে, মোবাইলের দাম কমিয়ে, ইন্টারনেট সহজলভ্য করে সরকার মানুষের ঘরে ঘরে কম্পিউটার, হাতে হাতে ইন্টারনেট পৌঁছে দিয়েছে। কিন্তু প্রযুক্তি বিস্তারের সময় এর ক্ষতিকর দিক মোকাবিলার কথাটি খেয়াল রাখা হয়নি। তাই এখন নিজেদের সৃষ্ট দানবেই কুপোকাত সরকার। তাই ফেসবুক বন্ধ নয়, সরকারকে এখন ভাবতে হবে কীভাবে এ বিশাল জগৎ মনিটর করা হবে তা নিয়ে। ফেসবুক দিয়ে শুধু গুজব ছড়ায় না, আবার ফেসবুক না থাকলেই যে গুজব ছড়ানো বন্ধ হয়ে যাবে, তাও ঠিক নয়। সাঈদীকে চাঁদে দেখার গুজব ছড়ানো হয়েছিল মসজিদের মাইক থেকে। আশির দশকে একবার গুজবের কারণে দেশ থেকে প্রায় নির্মূল হয়ে গিয়েছিল ঢোল কলমি গাছ। তখন তো ফেসবুক ছিল না, মোবাইলও ছিল না। ফেসবুক যে শুধু নেতিবাচক প্রচারণা, অশ্লীল আক্রমণের অস্ত্র তাই নয়; ফেসবুক এখন প্রতিদিনের বাস্তবতা।

বিশাল ই-কমার্স ব্যবসা হয় ফেসবুকের মাধ্যমে। বিভিন্ন সামাজিক উদ্যোগ বিকশিত হয় ফেসবুকের মাধ্যমে। রক্ত সংগ্রহ, শীতের কাপড় সংগ্রহ, দুস্থ কারও জন্য অর্থ সংগ্রহও করা হয় ফেসবুকের মাধ্যমেই। ছুরি দিয়ে ছিনতাইও হয়, অপারেশনও হয়। এখন ছিনতাই হয় বলেই ছুরি নিষিদ্ধ করে দিলে তো হবে না। প্রযুক্তিকে প্রযুক্তি দিয়েই মোকাবিলার কৌশল বের করতে হবে। সরকারের নিষেধাজ্ঞার পরও মন্ত্রী-এমপিদের অনেকে ফেসবুক ব্যবহার করছেন। সরকারি দলের সংসদ সদস্য জাহিদ আহসান রাসেল ফেসবুক ব্যবহার করার কথা স্বীকার করে ডেইলি স্টারকে বলেছেন, ‘এটা আমার অভ্যাস’। আসলেই, শুধু জাহিদ আহসান রাসেল নয়, ফেসবুক এখন অনেকেরই অভ্যাস। মত প্রকাশের স্বাধীনতা বাংলাদেশের সংবিধানেই নিশ্চিত করা আছে। তবে তা শর্ত সাপেক্ষে। বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষকে সেই শর্ত মেনে চলতে হবে। অশ্লীলতা ছড়ানো, রাষ্ট্র-সরকার বা ব্যক্তির বিরুদ্ধে অপপ্রচার, কাউকে হেয় করা, কারও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করা, উসকানি দেওয়া সবসময়ই অপরাধ; সেটা ফেসবুকে হোক, ধর্মীয় উপাসনাগারের মাইকে হোক, গণমাধ্যমে হোক, সামাজিক মাধ্যমে হোক।

লেবু বেশি চিপলে তিতা হয়ে যায়। ফেসবুক বন্ধ করা নিয়ে সরকারই বাড়াবাড়ি করে ফেলেছে। ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ফেসবুক বন্ধ রাখার প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করে খোলা চিঠি লিখেছেন। যারা বিকল্প পথে ফেসবুক ব্যবহার করছেন তাদের আইডি হ্যাক হওয়ার ভয় দেখিয়েছেন। নজরদারিতে রাখা হয়েছে বলে হুমকি দিয়েছেন। সরকার শুধু হুমকি দিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, শুরুতে যেমন বলা হয়েছে, তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গুজব ছড়ানো বন্ধ করতে ফেসবুক বন্ধ রাখা হয়েছে। কিন্তু মত প্রকাশের স্বাধীনতা না থাকলেই বরং গুজব বেশি ছড়ায়। সেদিন আমার এক পরিচিত লোক বাসা থেকে বেরোনোর আগে মোবাইলে বিকল্প পথে ফেসবুক ব্যবহারের জন্য ব্যবহার করা ভিপিএন আনইনস্টল করছিলেন। কেন জানতে চাইতেই বললেন, রাস্তায় নাকি পুলিশ লোকজনকে ধরে তার মোবাইলে ভিপিএন আছে কিনা চেক করছে। তাই তিনি ভিপিএন আনইনস্টল করছেন। আবার বাসায় গিয়ে ইনস্টল করে নেবেন। এটা যে নিছকই গুজব, তাতে আমার কোনো সন্দেহ নেই। প্রথম কথা হলো ভিপিএন দিয়ে কেউ ফেসবুক ব্যবহার করছে কিনা, সেটা চেক করে ধরার মতো প্রযুক্তি সক্ষমতা অন্তত আমাদের পুলিশের নেই। তাছাড়া সরকার ফেসবুক বন্ধ করেছে, নিষিদ্ধ তো করেনি। তাই মোবাইলে ভিপিএন থাকাটা বেআইনি নয়। কারও মোবাইলে ভিপিএন থাকলেও পুলিশের তা চেক করার কোনো আইনগত অধিকার নেই। এ গুজব শুনে এক ধরনের আতঙ্ক গ্রাস করেছে আমায়। ছেলেবেলায় আমরা দুটি সামরিক শাসন দেখেছি, জিয়াউর রহমান আর এরশাদের। সামরিক শাসকরা ক্ষমতা নিয়েই মানুষকে ভয় দেখাতে নানা কৌশল ব্যবহার করে। জিয়া-এরশাদের আমলের শুরুতে ছেলেদের বড় চুল থাকলে কেটে দেওয়া, মেয়েদের পেট খোলা থাকলে তাতে আলকাতরা লাগিয়ে দেওয়ার মতো ঘটনা ঘটেছে বলে শুনেছি। ছেলেবেলায় শোনা সেই গুজবের মতোই এ গুজবও আমাকে আতঙ্কিত করেছে।

ফেসবুক নিয়ে সরকার খুব সিরিয়াস। মনে হচ্ছে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, দেশের উন্নয়ন, সবকিছু নির্ভর করছে ফেসবুকের ওপর। অবস্থা এমন যে ভবিষ্যতে যদি পরীক্ষায় প্রশ্ন আসে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ফেসবুক বন্ধ রাখার উপকারিতা ব্যাখ্যা কর, অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। সরকারের আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে ফেসবুকের দুই প্রতিনিধি এসেছিলেন। তাদের সঙ্গে বৈঠকে মন্ত্রিসভার তিন সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। আমরা আশা করেছিলাম, এ বৈঠকের পরই সরকার ফেসবুক খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত জানাবেন। কিন্তু স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ফেসবুক খোলা হবে কি হবে না, সে সিদ্ধান্ত শিগগিরই। এখন মনে হচ্ছে ফেসবুকের ওপর সরকারের নিষেধাজ্ঞা শেষ পর্যন্ত বিএনপির অবরোধের পরিণতি পাবে। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের বর্ষপূর্তিতে ৯৩ দিন নিজে গুলশানের অফিসে আর সারা দেশকে আতঙ্কে অবরুদ্ধ রেখে বেগম খালেদা জিয়া কোনো ঘোষণা ছাড়াই বাসায় ফিরে গিয়েছিলেন। আনুষ্ঠানিকভাবে অবরোধ প্রত্যাহারের সুযোগও পাননি। সরকার গত ১৮ নভেম্বর থেকে ফেসবুক বন্ধ রেখেছে। কিন্তু সেদিন থেকেই কিছু লোক প্রক্সি সার্ভার ব্যবহার করে বিকল্প পথে ফেসবুক ব্যবহার করছে। আমি একদিন পর থেকে ব্যবহার করছি। প্রতিদিনই বিকল্প পথে ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে। সরকার অনেক হুমকি দিয়েও মানুষকে আটকাতে পারছে না। এমন একটা সময় আসবে, কেউই আর সরকারের নিষেধাজ্ঞার তোয়াক্কা করবে না। ফেসবুক খুলে দেওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়ার সুযোগই হয়তো পাবেন না প্রিয় অভিনেত্রী, প্রিয় নেত্রী, প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম।

পেটভরা ভাত থাকলেও মানুষ সন্তুষ্ট হয় না। মানুষ মত প্রকাশের স্বাধীনতা চায়। ফেসবুক বন্ধ করার পর ফেসবুকেই একটি গল্প পড়েছি। সেটা দিয়েই শেষ করছি আজকের লেখা। বার্লিন দেয়াল পতনের আগে পূর্ব জার্মানি থেকে একটি কুকুর কোনোরকমে পালিয়ে পশ্চিম জার্মানি চলে গেল। স্বগোত্রীয়রা তাকে বরণ করে ভালো ভালো খাবার, হাড়, মাংস দিল। পূর্ব জার্মানির কুকুরটি বলল, ভালো খাবার ওপাড়েও আছে। আমি খাবারের অভাবে আসিনি। আমি এসেছি একটু প্রাণ খুলে ঘেউ ঘেউ করতে। ঘেউ ঘেউ ঘেউ।

 

লেখক : সাংবাদিক

 

[email protected]

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১০ ডিসেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর