শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৫, সোমবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

কলকাতার চিাঠ

পশ্চিমবঙ্গের ইতিহাসে নতুন নজির

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
পশ্চিমবঙ্গের ইতিহাসে নতুন নজির

ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের কামদুনির ঘটনায় যে ছয়জনকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল, তাদের তিনজনকে ফাঁসির সাজা এবং তিনজনকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের ইতিহাসে এটা একটা নতুন নজির।

দুজনকে সাক্ষ্য প্রমাণের অভাবে বেকসুর খালাস দিয়েছেন বিচারপতি। ওই ঘটনার জন্য পুলিশ নয়জনকে গ্রেফতার করে চার্জশিট দিয়েছিল। তার মধ্যে গোপাল নস্কর পুলিশ হেফাজতেই মারা যায়। তাকেও আদালত দোষী সাব্যস্ত করেছেন। সবাই ভেবেছিলেন গুমরে ওঠা কান্না ধীরে ধীরে আকাশে মিলিয়ে যাবে। জীবন চলবে বহতা নদীর মতো উদাসীন স্রোতে। কিন্তু না। উত্তর চব্বিশপরগনার বারাসতের প্রত্যন্ত কামদুনি গ্রামের কয়েকজন আটপৌরে বাসিন্দা তা হতে দিলেন না। ধর্ষণ ও নির্যাতিতার মৃত্যুকে নিয়ে তারা যে আন্দোলন গড়ে তুললেন তা কার্যত এ দেশের সামাজিক আন্দোলনের ইতিহাসে নজিরবিহীন। গণধর্ষণের কঠোর শাস্তি চেয়ে এবং প্রশাসনের গাছাড়া মনোভাবের বিরুদ্ধে এ আন্দোলন শুধু এ রাজ্য নয়, দেশজুড়ে সাড়া ফেলে। পরিণত হয় আন্দোলনের প্রতীকে। 

নির্ভয়া কাণ্ডের মতোই প্রচার পেয়েছে কামদুনির ঘটনা এবং তার সঙ্গে জড়িত স্থানীয় বাসিন্দাদের প্রাণপণ লড়াই। কী চেয়েছিলেন কামদুনির অধিবাসীরা? তারা চেয়েছিলেন সুবিচার এবং নির্ভয়ে চলাফেরা করার অধিকার। শুধু এটুকু চাওয়াই অপরাধ হয়েছিল মুখ্যমন্ত্রীর কাছে। আর তাই মাওবাদী তকমা দিয়ে কামদুনির টুম্পা কয়াল, মৌসুমী কয়ালদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পাল্টা হুমকি দিয়ে কামদুনিসহ আন্দোলনরত গোটা পশ্চিমবঙ্গের মানুষ জানিয়ে দেয়— সাবধান, আগুন নিয়ে খেলবেন না। মা-বোনদের ইজ্জতের প্রশ্নকে এভাবে সস্তা রাজনীতির কাছে বিকিয়ে দেবেন না। 

কী ঘটেছিল কামদুনিতে? সবারই মনে আছে, ২০১৩ সালের ৮ জুন সংবাদপত্র খুলে রাজ্যের মানুষ বিভীষিকাময় খবরটি পড়ে শিউরে ওঠে। মাত্র কুড়ি বছরের এক তরুণীকে কলেজ থেকে ফেরার পথে বারাসতের কামদুনি গ্রামে কয়েকজন নরপশু ধর্ষণ করেছে। শুধু তাই নয়, সে যাতে কোনো দিন মুখ ফুটে সে কথা বলতে না পারে তাই নির্মমভাবে তাকে খুন করা হয়েছে। ঘটনার পর গ্রামের সব প্রতিবাদী মানুষ ফেটে পড়েন। অন্যদিকে অভিযুক্তরা তৃণমূল কংগ্রেসের ঘনিষ্ঠ বলে ধামাচাপা দেওয়ার প্রয়াসও শুরু হয়ে যায়। ৮ তারিখেই অশান্ত হয়ে ওঠে কামদুনি। টুম্পা মৌসুমীসহ গ্রামের মহিলারা বেরিয়ে এসে পুলিশের সামনে প্রতিবাদ জানাতে থাকেন। তাদের বক্তব্য, ওই অঞ্চল দুষ্কৃতকারীদের স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে। বারবার বলা সত্ত্বেও পুলিশ কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। শেষ পর্যন্ত জীবন দিয়েই কি মানুষকে পুলিশের অপদার্থতার দাম চোকাতে হচ্ছে এবং হবে? তাদের আরও অভিযোগ, পুলিশের সঙ্গে দুষ্কৃতকারীদের তলায় তলায় সংযোগ রয়েছে। সেই কারণেই কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। 

গ্রামবাসীর এ তীব্র আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা জানিয়ে রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করেন বহু সাধারণ মানুষ। মৌসুমী টুম্পাদের পাশে এসে দাঁড়ান বুদ্ধিজীবী ও সাধারণ মানুষ। প্রথম প্রতিবাদের সারিতে উঠে আসেন স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক প্রদীপ মুখোপাধ্যায়। এলাকায় মিছিল সংগঠিত করেন মহিলারা। পথসভা এবং প্রতিবাদী অবস্থান চলতেই থাকে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ১৫ জুন রাজ্য সরকার আধাসামরিক বাহিনী নামানোর সিদ্ধান্ত নেয়। 

অবস্থা সামাল দিতে ১৭ জুন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কামদুনি যান। তার আগে তিনি স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেসকে পাল্টা মিছিল করতে বলেছিলেন। কিন্তু সেই মিছিলে স্থানীয় কোনো মানুষ অংশ নেয়নি। মুখ্যমন্ত্রী কামদুনি থেকে ফেরার সময় তাকে ঘিরে ধরে প্রতিবাদ জানাতে থাকেন কামদুনির অধিবাসীরা। সামান্য অনুযোগও কান পেতে শোনার দরকার আছে বলে মনে করেননি মুখ্যমন্ত্রী। সাততাড়াতাড়ি তিনি কামদুনি ছাড়েন। পাশাপাশি মৌসুমী টুম্পাদের আন্দোলনের প্রতিও বিরূপ মন্তব্য করেন। উপস্থিত পুলিশ সুপারকে বলেন, মাওবাদী তকমা দিয়ে তাদের জেলে ঢোকাতে। ওই দিনই মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, অতি দ্রুত তদন্ত শেষ করা হবে। ৩০ দিনের মধ্যেই সাজা ঘোষণা করা হবে। কিন্তু আড়াই বছর পর সেই মামলার রায় হলো। মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, রাস্তার সংস্কার হবে, মাধ্যমিক স্কুল হবে সেখানে। এখনো সেসব কিছুই হয়নি। উল্টো প্রদীপ মুখোপাধ্যায়কে বদলি করে দেওয়া হয়। তাছাড়াও শাসকের রক্তচক্ষু ছিল সর্বক্ষণের সঙ্গী। ১৬ জুন থেকে কামদুনি কাণ্ডে সিআইডি তদন্ত শুরু হয়। তারা আটজনকে গ্রেফতার করে। বারাসত আদালতে ধৃতদের বিচার শুরু হলেও নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে মামলা ব্যাঙ্কশাল আদালতে সরিয়ে আনা হয়। 

২০১৩ সালের আগস্ট মাসে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অসীম কুমার রায়ের নির্দেশে কামদুনি মামলা বারাসত থেকে কলকাতা নগর দায়রা আদালতে সরে আসে। কামদুনি কাণ্ডেই দেশের ইতিহাসে প্রথম কোনো রাষ্ট্রপতি নির্যাতিতার স্বজনদের সঙ্গে দেখা করলেন এবং দ্রুত বিচারের ব্যাপারে তাদের আশ্বস্ত করলেন। ২০১৩-র ১৭ জুলাই প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরীর নেতৃত্বে কামদুনির প্রতিবাদীদের প্রতিনিধিদল রাইসানা হিলসে গিয়ে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করেন। রাষ্ট্রপতি সব শুনে বলেন, ‘কী বীভৎস’। শুধু রাষ্ট্রপতি নন, দেশের সাধারণ মানুষও কামদুনি নিয়ে প্রতিবাদী আন্দোলনে পা মিলিয়েছিলেন। গত ২১ জুলাই ২০১৩-তে কলেজ স্ট্রিট থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত সাধারণ নাগরিকদের প্রতিবাদী মিছিলে পা মেলান শঙ্খ ঘোষ, অপর্ণা সেন প্রমুখ শহরের বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী। তার আগে ১০ জুলাই মানবাধিকার সংগঠনের প্রতিনিধিরা নবান্নে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে চাইলে তারা প্রখ্যাখ্যাত হন। পরে পার্ক স্ট্রিটে প্রতিবাদী সভা ও মিছিলে নেতৃত্ব দেন পার্ক স্ট্রিট কাণ্ডের নির্যাতিতা সুজেট।

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক

 

বিডি-প্রতিদিন/ ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

১৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে