শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৮, বৃহস্পতিবার, ০৭ এপ্রিল, ২০১৬ আপডেট:

বোস্টন থেকে

আমার স্কুলকে খোলা চিঠি

নুজহাত পূর্ণতা
অনলাইন ভার্সন
আমার স্কুলকে খোলা চিঠি

প্রিয় স্কুল,

তুমি বাংলাদেশের অত্যন্ত নামী ও দামী স্কুলগুলোর একটি। লোকে বলে তুমি প্রগতিশীল ও সহিষ্ণু। লোকে বলে তোমার এখানে শিক্ষার মান নিখুঁত। তারা এ-ও বলে, আমি ভাগ্যবতী যে তোমার অংশ হয়েছি। অস্বীকার করিনা। আমি ভাগ্যবতী। আমার মনে  পাকাপাকি ছাপ ফেলেছেন এ রকম মহান কিছু লোকের সঙ্গে তুমি আমার পরিচয় ঘটিয়েছ। চমৎকার কিছু স্মৃতি আছে তোমায় ঘিরে যা আমি কোনো কিছুরই বিনিময়ে ত্যাগ করতে পারি না। সুযোগের পথে তুমি আমায় এগিয়ে দেওয়ার কারণেই আমার জীবনটা গড়ে উঠছে।

যা হোক, আমি এখন বহু দূরে। বোধ-বুদ্ধি কিছুটা হয়েছে। তাতে করে বুঝি, তুমি প্রগতিশীল নও, সহিষ্ণু নও। তুমি প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে নারীবিদ্বেষের প্রতিনিধিত্ব ও তা এগিয়ে নেওয়ার কাজ কর। তুমি ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দৃঢ়তার সঙ্গে ঘৃণা ছড়াও। বেশ কয়েকটি ঘটনায় দেখা গেছে, তুমি পশ্চাত্পদ ছাড়া কিছুই নও এবং প্রায়শই একেবারে হাস্যকর।

সপ্তম শ্রেণিতে থাকতে এক শিক্ষক ছিলেন আমাদের যিনি ছেলে ও মেয়েদের একসঙ্গে বসতে দিতেন না। সেজন্য আমরা তার ক্লাস শুরুর আগে দ্রুত আসন বদল করে নিতাম; মেয়েরা ছেলেদের পাশ থেকে চলে এসে মেয়েদের পাশে বসতাম। সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী হলেও আমি জানতাম, ছেলে-মেয়ে একসঙ্গে বসতে না দেওয়াটা বিলকুল অন্যায়। উদ্ভট ওই ব্যবস্থাটা ছিল, বাড়িতে আমার বাবা-মা আমাকে যে সংস্কৃতিতে গড়ে তুলেছিলেন তার পরিপন্থী। খোলাখুলি আলোচনা আর বন্ধুত্ব, হোক তা ছেলে বা মেয়ের সঙ্গে, আমার বাবা-মা সব সময় উৎসাহিত করেছেন। মা বলেন, বন্ধুত্ব তো বন্ধুত্বই, তাতে বন্ধুর জেন্ডার প্রভাব ফেলতে পারে না। তাহলে তুমি কো-এডুকেশন স্কুল হয়েও কেন আমাদের আলাদা হয়ে থাকবার জন্য জোর খাটাবে? একটা ছাত্রের সঙ্গে যদি আমি বসি, তাতে করে ইংরেজি ক্লাসের কীভাবে ক্ষতি হয়? একজন পার্টনার চাই আমি, সেখানে সে মেয়ে না ছেলে, সে কথা তোলা হবে কেন? উল্টো কাজ করতে কেন আমায় বাধ্য করা হবে? এসবের প্রতিকারে কিছুই করতে পারিনি। কারণ আমার জন্য যে শিক্ষকদের তুমি জড়ো করেছ তাদের ওপর আমার কোনো কর্তৃত্ব ছিল না। আমি তো তখন ১২ বছর বয়সী একটা মানুষ।

পঞ্চম-ষষ্ঠ শ্রেণিতে থাকতে, যখন আমার বয়স ১০-১১, আমার ক্লাস টিচার মেয়েদের প্রসঙ্গে বলবার সময় অসংকোচে ‘নোংরা’ ও ‘খানকি’র মতো শব্দাবলি উচ্চারণ করতেন। এই শিক্ষকটির মতো আরও অনেক শিক্ষকের একটা অভিন্ন প্রবণতা ছিল, শিক্ষার্থীর পড়ালেখাবিষয়ক সমস্যা নিয়ে এ রকম বলা— ‘তোমরা তো স্কুলে পড়ালেখার জন্য আসো না, আসো ছেলেদের সঙ্গে রঙ্গলীলা করবার জন্য।’ তোমার কর্তব্য পড়ালেখা বিষয়ে সহায়তা করা, পথনির্দেশ করা। ছোট শিশুদের সঙ্গে অশ্লীল ভাষা— যে ভাষার অর্থটাও ওরা বোঝে না, ব্যবহার করা তোমার কর্তব্য নয়।

একবার এক শিক্ষক ক্লাসে কথা বলার জন্য এক ছাত্রকে কী শাস্তি দেবেন তা সবিস্তারে জানিয়েছিলেন। তিনি বললেন, ‘তোর গায়ের চামড়া ছিলে নিয়ে লবণ ছিটিয়ে দিয়ে রাস্তার কুত্তাকে খাওয়াব।’ কেন? শিক্ষাদানের জন্য ক্লাসরুমে ঢুকে একটা মানুষ এসব ছোট ছোট ছেলেমেয়ের সঙ্গে কেমন করে এ রকম জঘন্য ভাষায় কথা বলেন? ইন্টার্ন হিসেবে একদা আমিও একটা স্কুলে পড়িয়েছি। বাচ্চাদের স্কুল ছিল ওটা। ওরা কতভাবেই না আমার ধৈর্যের পরীক্ষা নিয়েছে। ওদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার তো দূর কথা, রুষ্ট হওয়ার কল্পনাও কখনো করিনি। তুমি কীভাবে করলে? তোমার উচ্চারিত কিছু কিছু শব্দ এখনো কানে বাজে। স্কুলজীবনের বন্ধুদের সঙ্গে মিলিত হলে প্রায়শই তোমার অদ্ভুত কাজকারবার নিয়ে আমাদের কথা হয়। স্নায়ুপীড়িত হতে হয়েছে আমাদের এমন বললে কমই বলা হবে। এই শিক্ষক একদিন গোটা ক্লাসের সামনে কয়েকটি মেয়ের ‘ওড়না’ টেনে খুলে ফেলেছিলেন। কারণ তিনি মনে করেন, ওটা যথাযথভাবে পরেনি। ওই দৃশ্য ভাবলে আমার শরীর এখনো শিউরে ওঠে। বলা হয়, ধর্ষণ সংস্কৃতি হচ্ছে শিক্ষার অভাবের প্রত্যক্ষ ফল। আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো আমরা যেভাবে চালাই, যেভাবে নারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আচরণ করি, তাতে করে প্রাতিষ্ঠানিক স্তরেই যে ধর্ষণ সংস্কৃতির বীজ বপন হয়ে যায়, তা স্বীকারে আমরা খুবই কুণ্ঠিত। নারী শিক্ষার্থীকে যদি শিক্ষকরাই অবজ্ঞা করেন, যদি ছাত্র-ছাত্রীকে ভাগ ভাগ হয়ে থাকার জন্য জোর খাটান, যদি অপমান-অপদস্থ করেন, তাহলে শিক্ষার্থীরা শিখবেটা কী? শিক্ষার্থীদের বিষয়ে শিক্ষকরা অবিরাম রসালাপ করেন, তারা একই ধরনের যৌনবাদের চর্চা বজায় রাখেন এবং নতুন দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণের ঘোর বিরোধী তারা।

আমার দুজন শিক্ষক ‘একঘরে’ নামক একটা পদ্ধতি চালু করেছিলেন পঞ্চম শ্রেণিতে। শাস্তি ছিল এ রকম— একঘরে করে রাখা শিক্ষার্থী একা বসে থাকবে, শিক্ষকদ্বয়ের যতক্ষণ ইচ্ছা ততক্ষণ পর্যন্ত এই শিক্ষার্থীর সঙ্গে অন্য কোনো শিক্ষার্থী যোগাযোগ করতে পারবে না। একঘরে হওয়া শিক্ষার্থীর সঙ্গে কেউ কথা বললে তা দেখবার জন্য ক্লাসে যে ‘গুপ্তচর’ আছে, সে ঘটনাটি জানিয়ে দেবে শিক্ষককে। তখন গুরুতর ভুলের খেসারতস্বরূপ, যারা কথা বলল, তাদেরও একঘরে করা হবে। এ ধরনের একঘরেকরণ চলে মাসের পর মাস। এ দুনিয়ায় আমার ১৯ বছর হলো, এ ধরনের বিকারগ্রস্ততার অভিজ্ঞতা কখনো হয়নি। এ শাস্তি ভোগ করার সময়টায় শিশুরা যে নিদারুণ একাকীত্ববোধ করে তাই নয়, তুমি তো তাদের একজনকে অন্য জনের বিরুদ্ধেও লাগিয়ে দিলে। আমাকে একঘরে করা হয়নি বটে, আমার দুই বান্ধবীকে করা হয়েছিল, ওদের একজনের সঙ্গে এখনো আমার বন্ধুত্ব অটুট। সেই ঘটনার উল্লেখ করতে গিয়ে এখনো সে বলে তার সঙ্গে কী নির্মম আচরণই না করা হয়েছিল। সংগত কারণেই বন্ধুটি বিমর্ষ হয়। আমিও হই, কারণ একটু সাহায্য করা দূরে থাক, একটু কথাও ওর সঙ্গে বলতে পারিনি। কর্তৃপক্ষকে হাত করে তুমি শিক্ষক ও রোল মডেল হিসেবে অত্যন্ত বিকৃত চিত্ত ও সংকীর্ণমনা কিছু লোককে নিয়োগ দিয়েছে। শুধু তাই নয়, এই শিক্ষকদের সম্পর্কে শিক্ষার্থীরা যখনই কোনো অভিযোগ করে তখনই চটজলদি তুমি ওই সংকীর্ণ ব্যক্তিদের পক্ষাবলম্বন করেছ। যাদের গড়ে তুলবে, যত্নআত্তি করবে সেই শিক্ষার্থীদেরই বিরুদ্ধে যেন তোমার যুদ্ধ।

১৬ বছর তোমার কাছে থাকাকালে আমি কয়েকজন চমৎকার শিক্ষককে পেয়েছি যারা আমায় সেই ভালোবাসা দিয়েছেন, অনুপ্রাণিত করেছেন। তবু আমি মিথ্যা বলতে পারি না যে তুমি বিশুদ্ধ। তুমি বিশুদ্ধ নও, বিশুদ্ধ থেকে অনেক দূরে। একজন শিক্ষকের কথায় ও কাজে আমার অনেক বন্ধু আঘাত পেয়েছে (দৈহিক ও মানসিক)। একটা প্রাইভেট স্কুলেই যদি এমন হয়, তাহলে দেশময় পাবলিক স্কুলগুলোয় শিশুদের কী দশা, তা আমি কল্পনাও করতে চাই না। যে শিশুদের বিকশিত করার কথা তোমার, তাদের তুমি সর্বনাশ করছ, এটা তোমার বোধেও আসছে না।

আমি শুধু আমার স্কুলের কথাই নয়, বাংলাদেশের সাধারণ শিক্ষা পদ্ধতি বিষয়েও বলছি। স্কুলে আমরা নারীকে অবহেলা করার বিশেষ কায়দায় পোশাক পরিধান না করলে তাকে আক্রমণ করার শিক্ষা পাচ্ছি। ক্ষমাহীন নিষ্ঠুরতা অবলম্বন আর অসদাচরণের সংস্কৃতিতে দীক্ষা পাই আমরা। শিক্ষকদের শ্রদ্ধা-ভক্তি ও ভালোবাসতে নয়, আমরা তাদের ভয় করতে অভ্যস্ত হয়ে উঠছি। যৌনশিক্ষা আমাদের দেওয়া হয় না, সমতা শেখানো হয় না, ধৈর্যের শিক্ষাও আমরা পাই না। সেক্সিজম আমাদের সমাজের নিয়মে পরিণত হয়েছে কারণ শিশুদের ও রকম আদর্শেই লালন করা হয়।

প্রিয় স্কুলেরা, আশা করি একই ধরনের নিপীড়ন ও তীব্র যন্ত্রণা— যা বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা সঞ্চার করছে— সামনের প্রজন্মগুলোকে স্পর্শ করবার আগেই তোমরা বিষয়টা অনুধাবন করবে। আরেকটা কথা। আপনি যদি শিক্ষক হয়ে থাকেন তাহলে আশা করি আপনি শিশুদের ওপর আপনার প্রভাব এবং তা থেকে উৎসারিত দায়িত্ব উপলব্ধি করবেন।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা অধ্যয়নরত।

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়