শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৮, বৃহস্পতিবার, ০৭ এপ্রিল, ২০১৬ আপডেট:

বোস্টন থেকে

আমার স্কুলকে খোলা চিঠি

নুজহাত পূর্ণতা
অনলাইন ভার্সন
আমার স্কুলকে খোলা চিঠি

প্রিয় স্কুল,

তুমি বাংলাদেশের অত্যন্ত নামী ও দামী স্কুলগুলোর একটি। লোকে বলে তুমি প্রগতিশীল ও সহিষ্ণু। লোকে বলে তোমার এখানে শিক্ষার মান নিখুঁত। তারা এ-ও বলে, আমি ভাগ্যবতী যে তোমার অংশ হয়েছি। অস্বীকার করিনা। আমি ভাগ্যবতী। আমার মনে  পাকাপাকি ছাপ ফেলেছেন এ রকম মহান কিছু লোকের সঙ্গে তুমি আমার পরিচয় ঘটিয়েছ। চমৎকার কিছু স্মৃতি আছে তোমায় ঘিরে যা আমি কোনো কিছুরই বিনিময়ে ত্যাগ করতে পারি না। সুযোগের পথে তুমি আমায় এগিয়ে দেওয়ার কারণেই আমার জীবনটা গড়ে উঠছে।

যা হোক, আমি এখন বহু দূরে। বোধ-বুদ্ধি কিছুটা হয়েছে। তাতে করে বুঝি, তুমি প্রগতিশীল নও, সহিষ্ণু নও। তুমি প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে নারীবিদ্বেষের প্রতিনিধিত্ব ও তা এগিয়ে নেওয়ার কাজ কর। তুমি ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দৃঢ়তার সঙ্গে ঘৃণা ছড়াও। বেশ কয়েকটি ঘটনায় দেখা গেছে, তুমি পশ্চাত্পদ ছাড়া কিছুই নও এবং প্রায়শই একেবারে হাস্যকর।

সপ্তম শ্রেণিতে থাকতে এক শিক্ষক ছিলেন আমাদের যিনি ছেলে ও মেয়েদের একসঙ্গে বসতে দিতেন না। সেজন্য আমরা তার ক্লাস শুরুর আগে দ্রুত আসন বদল করে নিতাম; মেয়েরা ছেলেদের পাশ থেকে চলে এসে মেয়েদের পাশে বসতাম। সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী হলেও আমি জানতাম, ছেলে-মেয়ে একসঙ্গে বসতে না দেওয়াটা বিলকুল অন্যায়। উদ্ভট ওই ব্যবস্থাটা ছিল, বাড়িতে আমার বাবা-মা আমাকে যে সংস্কৃতিতে গড়ে তুলেছিলেন তার পরিপন্থী। খোলাখুলি আলোচনা আর বন্ধুত্ব, হোক তা ছেলে বা মেয়ের সঙ্গে, আমার বাবা-মা সব সময় উৎসাহিত করেছেন। মা বলেন, বন্ধুত্ব তো বন্ধুত্বই, তাতে বন্ধুর জেন্ডার প্রভাব ফেলতে পারে না। তাহলে তুমি কো-এডুকেশন স্কুল হয়েও কেন আমাদের আলাদা হয়ে থাকবার জন্য জোর খাটাবে? একটা ছাত্রের সঙ্গে যদি আমি বসি, তাতে করে ইংরেজি ক্লাসের কীভাবে ক্ষতি হয়? একজন পার্টনার চাই আমি, সেখানে সে মেয়ে না ছেলে, সে কথা তোলা হবে কেন? উল্টো কাজ করতে কেন আমায় বাধ্য করা হবে? এসবের প্রতিকারে কিছুই করতে পারিনি। কারণ আমার জন্য যে শিক্ষকদের তুমি জড়ো করেছ তাদের ওপর আমার কোনো কর্তৃত্ব ছিল না। আমি তো তখন ১২ বছর বয়সী একটা মানুষ।

পঞ্চম-ষষ্ঠ শ্রেণিতে থাকতে, যখন আমার বয়স ১০-১১, আমার ক্লাস টিচার মেয়েদের প্রসঙ্গে বলবার সময় অসংকোচে ‘নোংরা’ ও ‘খানকি’র মতো শব্দাবলি উচ্চারণ করতেন। এই শিক্ষকটির মতো আরও অনেক শিক্ষকের একটা অভিন্ন প্রবণতা ছিল, শিক্ষার্থীর পড়ালেখাবিষয়ক সমস্যা নিয়ে এ রকম বলা— ‘তোমরা তো স্কুলে পড়ালেখার জন্য আসো না, আসো ছেলেদের সঙ্গে রঙ্গলীলা করবার জন্য।’ তোমার কর্তব্য পড়ালেখা বিষয়ে সহায়তা করা, পথনির্দেশ করা। ছোট শিশুদের সঙ্গে অশ্লীল ভাষা— যে ভাষার অর্থটাও ওরা বোঝে না, ব্যবহার করা তোমার কর্তব্য নয়।

একবার এক শিক্ষক ক্লাসে কথা বলার জন্য এক ছাত্রকে কী শাস্তি দেবেন তা সবিস্তারে জানিয়েছিলেন। তিনি বললেন, ‘তোর গায়ের চামড়া ছিলে নিয়ে লবণ ছিটিয়ে দিয়ে রাস্তার কুত্তাকে খাওয়াব।’ কেন? শিক্ষাদানের জন্য ক্লাসরুমে ঢুকে একটা মানুষ এসব ছোট ছোট ছেলেমেয়ের সঙ্গে কেমন করে এ রকম জঘন্য ভাষায় কথা বলেন? ইন্টার্ন হিসেবে একদা আমিও একটা স্কুলে পড়িয়েছি। বাচ্চাদের স্কুল ছিল ওটা। ওরা কতভাবেই না আমার ধৈর্যের পরীক্ষা নিয়েছে। ওদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার তো দূর কথা, রুষ্ট হওয়ার কল্পনাও কখনো করিনি। তুমি কীভাবে করলে? তোমার উচ্চারিত কিছু কিছু শব্দ এখনো কানে বাজে। স্কুলজীবনের বন্ধুদের সঙ্গে মিলিত হলে প্রায়শই তোমার অদ্ভুত কাজকারবার নিয়ে আমাদের কথা হয়। স্নায়ুপীড়িত হতে হয়েছে আমাদের এমন বললে কমই বলা হবে। এই শিক্ষক একদিন গোটা ক্লাসের সামনে কয়েকটি মেয়ের ‘ওড়না’ টেনে খুলে ফেলেছিলেন। কারণ তিনি মনে করেন, ওটা যথাযথভাবে পরেনি। ওই দৃশ্য ভাবলে আমার শরীর এখনো শিউরে ওঠে। বলা হয়, ধর্ষণ সংস্কৃতি হচ্ছে শিক্ষার অভাবের প্রত্যক্ষ ফল। আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো আমরা যেভাবে চালাই, যেভাবে নারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আচরণ করি, তাতে করে প্রাতিষ্ঠানিক স্তরেই যে ধর্ষণ সংস্কৃতির বীজ বপন হয়ে যায়, তা স্বীকারে আমরা খুবই কুণ্ঠিত। নারী শিক্ষার্থীকে যদি শিক্ষকরাই অবজ্ঞা করেন, যদি ছাত্র-ছাত্রীকে ভাগ ভাগ হয়ে থাকার জন্য জোর খাটান, যদি অপমান-অপদস্থ করেন, তাহলে শিক্ষার্থীরা শিখবেটা কী? শিক্ষার্থীদের বিষয়ে শিক্ষকরা অবিরাম রসালাপ করেন, তারা একই ধরনের যৌনবাদের চর্চা বজায় রাখেন এবং নতুন দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণের ঘোর বিরোধী তারা।

আমার দুজন শিক্ষক ‘একঘরে’ নামক একটা পদ্ধতি চালু করেছিলেন পঞ্চম শ্রেণিতে। শাস্তি ছিল এ রকম— একঘরে করে রাখা শিক্ষার্থী একা বসে থাকবে, শিক্ষকদ্বয়ের যতক্ষণ ইচ্ছা ততক্ষণ পর্যন্ত এই শিক্ষার্থীর সঙ্গে অন্য কোনো শিক্ষার্থী যোগাযোগ করতে পারবে না। একঘরে হওয়া শিক্ষার্থীর সঙ্গে কেউ কথা বললে তা দেখবার জন্য ক্লাসে যে ‘গুপ্তচর’ আছে, সে ঘটনাটি জানিয়ে দেবে শিক্ষককে। তখন গুরুতর ভুলের খেসারতস্বরূপ, যারা কথা বলল, তাদেরও একঘরে করা হবে। এ ধরনের একঘরেকরণ চলে মাসের পর মাস। এ দুনিয়ায় আমার ১৯ বছর হলো, এ ধরনের বিকারগ্রস্ততার অভিজ্ঞতা কখনো হয়নি। এ শাস্তি ভোগ করার সময়টায় শিশুরা যে নিদারুণ একাকীত্ববোধ করে তাই নয়, তুমি তো তাদের একজনকে অন্য জনের বিরুদ্ধেও লাগিয়ে দিলে। আমাকে একঘরে করা হয়নি বটে, আমার দুই বান্ধবীকে করা হয়েছিল, ওদের একজনের সঙ্গে এখনো আমার বন্ধুত্ব অটুট। সেই ঘটনার উল্লেখ করতে গিয়ে এখনো সে বলে তার সঙ্গে কী নির্মম আচরণই না করা হয়েছিল। সংগত কারণেই বন্ধুটি বিমর্ষ হয়। আমিও হই, কারণ একটু সাহায্য করা দূরে থাক, একটু কথাও ওর সঙ্গে বলতে পারিনি। কর্তৃপক্ষকে হাত করে তুমি শিক্ষক ও রোল মডেল হিসেবে অত্যন্ত বিকৃত চিত্ত ও সংকীর্ণমনা কিছু লোককে নিয়োগ দিয়েছে। শুধু তাই নয়, এই শিক্ষকদের সম্পর্কে শিক্ষার্থীরা যখনই কোনো অভিযোগ করে তখনই চটজলদি তুমি ওই সংকীর্ণ ব্যক্তিদের পক্ষাবলম্বন করেছ। যাদের গড়ে তুলবে, যত্নআত্তি করবে সেই শিক্ষার্থীদেরই বিরুদ্ধে যেন তোমার যুদ্ধ।

১৬ বছর তোমার কাছে থাকাকালে আমি কয়েকজন চমৎকার শিক্ষককে পেয়েছি যারা আমায় সেই ভালোবাসা দিয়েছেন, অনুপ্রাণিত করেছেন। তবু আমি মিথ্যা বলতে পারি না যে তুমি বিশুদ্ধ। তুমি বিশুদ্ধ নও, বিশুদ্ধ থেকে অনেক দূরে। একজন শিক্ষকের কথায় ও কাজে আমার অনেক বন্ধু আঘাত পেয়েছে (দৈহিক ও মানসিক)। একটা প্রাইভেট স্কুলেই যদি এমন হয়, তাহলে দেশময় পাবলিক স্কুলগুলোয় শিশুদের কী দশা, তা আমি কল্পনাও করতে চাই না। যে শিশুদের বিকশিত করার কথা তোমার, তাদের তুমি সর্বনাশ করছ, এটা তোমার বোধেও আসছে না।

আমি শুধু আমার স্কুলের কথাই নয়, বাংলাদেশের সাধারণ শিক্ষা পদ্ধতি বিষয়েও বলছি। স্কুলে আমরা নারীকে অবহেলা করার বিশেষ কায়দায় পোশাক পরিধান না করলে তাকে আক্রমণ করার শিক্ষা পাচ্ছি। ক্ষমাহীন নিষ্ঠুরতা অবলম্বন আর অসদাচরণের সংস্কৃতিতে দীক্ষা পাই আমরা। শিক্ষকদের শ্রদ্ধা-ভক্তি ও ভালোবাসতে নয়, আমরা তাদের ভয় করতে অভ্যস্ত হয়ে উঠছি। যৌনশিক্ষা আমাদের দেওয়া হয় না, সমতা শেখানো হয় না, ধৈর্যের শিক্ষাও আমরা পাই না। সেক্সিজম আমাদের সমাজের নিয়মে পরিণত হয়েছে কারণ শিশুদের ও রকম আদর্শেই লালন করা হয়।

প্রিয় স্কুলেরা, আশা করি একই ধরনের নিপীড়ন ও তীব্র যন্ত্রণা— যা বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা সঞ্চার করছে— সামনের প্রজন্মগুলোকে স্পর্শ করবার আগেই তোমরা বিষয়টা অনুধাবন করবে। আরেকটা কথা। আপনি যদি শিক্ষক হয়ে থাকেন তাহলে আশা করি আপনি শিশুদের ওপর আপনার প্রভাব এবং তা থেকে উৎসারিত দায়িত্ব উপলব্ধি করবেন।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা অধ্যয়নরত।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

এই মাত্র | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ
রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ