শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:০৭, বুধবার, ০৩ জুন, ২০২০

গোলাপের শহর সোফিয়া

মাসুদুল হাসান রনি
অনলাইন ভার্সন
গোলাপের শহর সোফিয়া

বলকান অঞ্চলের বুলগেরিয়া একসময় কমিউনিস্ট শাসিত ছিল। বাম রাজনীতির সূত্রে বুলগেরিয়ার সাথে পরিচয়। কমিউনিস্ট ব্লকের দেশ বলেই অপরিসীম ভাললাগা ছিল। ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরে ইউরোপে এসেছিলাম বরাবরের মতন  ইউরেশিয়ার আমন্ত্রণে।  

বার্লিনে আমার নির্ধারিত শিডিউল শেষে পুরাই অবসর। ভিসার মেয়াদও মাসখানেকের মতন ছিল। দেশে থাকাবস্থায় এবার প্ল্যান করে এসেছি বার্লিনে কাজ শেষে বলকান অঞ্চলের রুমানিয়া, হাঙ্গেরি, বুলগেরিয়া ও আলবেনিয়া একটা চক্কর দিব। অনেকটাই হান্ড্রেড মিটার রেসের মতন। 

কোথাও একরাত একদিন, কোথাও দুইরাত তিনদিন করে থাকবো। ঘুরে দেখবো বলকান অঞ্চলের সাবেক কমিউনিস্ট দেশগুলো।বলে রাখা ভালো, বলকান পর্বতমালার নামেই অঞ্চলটির নাম হয়েছে বলকান। যদিও স্থানীয়দের কাছে এসব পর্বতমালা প্রাচীন পর্বত হিসেবে পরিচিত।

বার্লিনে ইউরেশিয়া ইনস্টিটিউটের দুইদিনের অনুস্টানমালা শেষে আমি চলে গিয়েছিলাম বেলজিয়ামের এন্টারপ্রেন শহরে। সেখানে আমার শুভাকাঙ্ক্ষী দুই বড়ভাই ওমর ফারুক ও প্রিয়জন নিপুভাই থাকেন। এ যাত্রায় ফারুক ভাইয়ের বাসায় দুইরাত থেকে ব্রাসেলস হয়ে গিয়েছিলাম হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্ট। 

ঝড়ের গতিতে ৪৮ ঘন্টা বুদাপেস্টের ওল্ডটাউন, নিউটাউন, বুদা ও পেস্টের অলিগলি চষে বেড়িয়ে ইউরোট্রেনে আমার পরবর্তী গন্তব্য বুলগেরিয়ায় পৌঁছাই সকালের আলো ফোটার আগেই। সোফিয়ার রেলস্টেশনের নামটি বড়ই বিদঘুটে। সেন্ট্রাল জেনেভস্কিয়া গারো সোফিয়া।

ভিতোশা পাহাড়ের কোলে বুলগেরিয়ার রাজধানী সোফিয়া'র অবস্থান। উঁচু নীচু ছোটবড় পাহাড় , টিলা , লেক ও নানান জাতের বৃক্ষরাজি দিয়ে ঘেরা। পাহাড়ের বুক চিরে যাওয়া আঁকাবাঁকা পিচঢালা প্রশস্ত রাস্তা। মনে হয় সবুজের মাঝে সাপ শুয়ে আছে। 

দেশটির একপাশে নীলাভ শান্ত জলরাশির কৃষ্ণসাগর বুলগেরিয়ার সৌন্দর্য বহুগুন বাড়িয়ে দিয়েছে। ইউরোপের দীর্ঘতম নদী দানিয়ুব বয়ে গেছে বুলগেরিয়ার উত্তর সীমান্ত দিয়ে। সোফিয়ায় নেমে  প্রকৃতির এমন রূপ প্রথম দেখায় যে কেউ মুগ্ধ হবেই।

স্টেশন হতে বের হয়ে লুজিয়া বুলভার্ড থেকে ট্যাক্সিতে চেপে বসি। গন্তব্য সেন্ট্রাল সোফিয়ায় আমার হোটেল রীলা। কুড়ি মিনিটের পথ পেরিয়ে আসার সময় গুগলে জেনে নেই সোফিয়া সম্পর্কে। 

গুগল জানায়, সামারে রোদ ঝলমলে আবহাওয়ায় বুলগেরিয়া ভ্রমনের জন্য পারফেক্ট সময় । জুন থেকে সেপ্টেম্বরে সারাবিশ্ব থেকে আসা কয়েক লক্ষ পর্যটকের আনাগোনায় সোফিয়া ও তার আশেপাশের শহর সরগরম থাকে। শীতকালে  প্রচন্ড ঠান্ডায় জমে যেতে হয়। তখন প্রচুর বরফ পড়ে চারিদিক সাদা আস্তরনে ঢেকে যায়।

সোফিয়ার পশ্চিম এবং কৃষ্ণ সাগরের পূর্ব অংশ পর্যন্ত গোলাপের উপত্যকা নামে পরিচিত। তিন শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে এখানকার কৃষকেরা কাজালনুক গোলাপের চাষ করে আসছেন। এই গোলাপের তৈল নির্যাস অত্যন্ত দুর্লভ। বুলগেরিয়ার অন্যতম রপ্তানি পণ্য।  বুলগেরিয়া ছাড়া অন্যকোথাও কাজালনাক গোলাপের চাষ খুব ভাল হয় না।

সকাল সাড়ে সাতটায় হোটেলের সামনে ট্যাক্সি থামতে ছুঁটে আসেন একজন মোটাসোটা সিকিউরিটি । টিপসের আশায় ট্যাক্সি হতে ল্যাগেজ নামিয়ে রিসিপশানে নিয়ে যায়। পাঁচ ইউরো টিপস পেয়ে মহাখুশি। আমি উঠেছি সেন্ট্রাল সোফিয়ার থ্রীস্টার হোটেল রীলাতে। মাত্র ৪০ ইউরোতে রুম ভাড়া। গোথিক স্থাপত্যশৈলীতে পুরানো ধাঁচের বিল্ডিং।ভেতরে কাঠের ওপর কারুকাজ করা আসবাবপত্রে বনেদীয়ানার ছাপ। 

রুমে ঢুকে শাওয়ার নিয়ে সোঁজা চলে যাই লবির পাশের ওপেন রেস্তোরাঁয়। ট্রেনে তেমন কিছু খাওয়া হয়নি। পেটে ক্ষুধা ছিল। তাই দ্রুত খাবার পাবার জন্য অর্ডার করি ডাবল এগপোচ, জেলি ব্রেড, কফি। এ ছিল সোফিয়ায় প্রথমদিনে আমার সকালের ব্রেকফাস্ট। 

খাওয়ার টেবিলে সিটিম্যাপ, ট্যুর গাইডবুক উল্টেপাল্টে দেখে ঠিক করে ফেলি সারাদিন কি কি দেখবো। আমার হোটেলের লোকেশানটি খুবই চমৎকার। মেট্রো, রেল, বাসস্টেশন সবকিছুই কাছাকাছি। দর্শনীয় হিস্টোরিকাল প্যালেসগুলো সব কাছে। হোটেল থেকে আট দশ মিনিটের ওয়াকিং ডিস্টেন্স।

সকাল সাড়ে আটটায় বের হয়ে যাই সেন্ট্রাল সোফিয়া। এটা সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক কেন্দ্রবিন্দু। সেন্ট্রালের চারপাশে রয়েছে বিশাল খোলা প্রান্তর। যেখানে কনসার্ট , রাজনৈতিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।পুরো চত্বরটি পর্যটকদের আনাগোনায় গভীর রাত পর্যন্ত জেগে থাকে।

গাইডবুকে লেখা ছিল সোফিয়া বলতেই দ্য ক্যাথেড্রাল অব সেইন্ট আলেক্সান্দার নেভোস্কাই। এ শহরে অর্থডক্স খৃস্টানদের প্রধান চার্চ। রোমান স্থাপত্যশৈলীর নির্মানে চার্চটি দেখার মতন। উপরের অংশের গঠন  ভ্যাটিক্যান সিটির যে কোন চার্চের বলে ভ্রম হয়। 

চার্চের ভেতরে ঢুকে মনে হলো আমি যেন রোম বা ভ্যাটিক্যানের কোন চার্চে ঢুকে পড়েছি। চারিদিকের দেয়ালে শিশু যিশুখ্রিস্ট, মেরী, ক্রুশবিদ্ধ যীশু, দ্যা লাস্ট স্যাপারের চিত্র আঁকা। বুলগেরিয়ানদের জীবনে চার্চটির অপরিসীম প্রভাব র‍য়েছে। বুলগেরিয়ার স্বাধীনতা সংগ্রামের সঙ্গে ক্যাথেড্রালটির নাম বিশেষভাবে জড়িয়ে আছে। 

চার্চ থেকে বের হয়ে সেন্ট্রাল সোফিয়ার শপিংমলগুলো পাশ কাটিয়ে এলোমেলো হাঁটতে থাকি। আমার পরবর্তী দেখার বিষয় সেন্ট সোফিয়ার ভাস্কর্য। পাঁচ সাত মিনিট হেঁটে পেয়ে যাই। ব্রোঞ্জের নির্মিত এই ভাস্কর্যটিকে এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। উঁচুবেদীর ওপর স্হাপিত ভাস্কর্যটির দৈর্ঘ্যে ৮ দশমিক ৮ মিটার। ওজন ৫ টন। ২০০১ সালে নির্মিত ভাস্কর্যটি শহরের একটি নতুন ল্যান্ডমার্ক।

দুপুর গড়িয়ে বিকেলের ডানায় সুর্য পশ্চিমের দিকে হেলে পড়েছে। একটু একটু করে পশ্চিমাকাশ নীল থেকে রক্তিম হয়ে উঠছে। ঘুরতে ঘুরতে আমার শরীরজুড়েও ক্লান্তি নেমে আসে। রুমে ফেরার আগে  ন্যাশনাল থিয়েটারের সামনে চলে আসি। এটা দেখেই প্রথমদিনের সোফিয়া দর্শন শেষ করবো। 

রাজধানী সোফিয়া হাজার বছরের পুরোনো কিন্তু একে এমনভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে যেন এটা একেবারে নতুন এবং চিরসবুজ। ন্যাশনাল থিয়েটারের সামনে যে উদ্যানটি রয়েছে সেটি আড্ডা দেবার জন্য ভীষন জনপ্রিয়। অসংখ্য মানুষ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আড্ডা দিচ্ছে। তাদের পাশে কিছু সময় সবুজ উদ্যানে কাটিয়ে উঠে পড়ি। 

শরীরজুড়ে সারাদিনের ক্লান্তি ভর করেছে। সন্ধ্যাবেলায় হোটেলে ফিরে আবারাও কুসুম গরম পানিতে শাওয়ার নিতে শরীর চাঙ্গা হয়ে উঠে। শর্টস আর পাতলা টি-শার্টে ডিনারের জন্য প্রস্তুত হয়ে রেস্তোরাঁয় যাই। মেন্যু দেখে অর্ডার করি বুলগেরীয় খাবার। ফি চানা বা স্যারনে বেকড মাংস, জলপাই, ক্যাপসিকাম, পিয়াজে মাশরুম, গ্রীন সালাদ ও দই।

মজার ব্যাপার হচ্ছে, বুলগেরিয়ান খাবারে পার্শ্ববর্তী দেশ তুরস্ক, ইতালী, গ্রীক ও মধ্যপ্রাচ্যের প্রভাব খুব বেশী। তবে তাদের নিজস্ব খাবারের মধ্যে স্টাফফেড সয়াবিন , স্যারনে বেকড মাংস, কাবাব, টমেটো, বাঁধাকপি ও মরিচ দিয়ে বানানো সালাদ খুবই জনপ্রিয় আইটেম।

রাতে ডিনার শেষ করে বিছানায় যেতে নিমিষেই ঘুমের রাজ্যে হারিয়ে যাই। সকালে ঘুম ভাঙলো বেলা করে। সাধারনত ট্যুরে এলে আমার ভাল ঘুম হয় না। সকালে জানালা খুলে বাহিরে তাকাতে মিস্টিরোদে চোখে পড়ে সেন্ট্রাল সোফিয়াকে ঘিরে গোলাপ ফুলের উদ্যান। 

জানালা থেকে যতদুর চোখ যায় শুধু লাল,সাদা,হলুদ, গোলাপী কত বাহারি রঙের গোলাপ ফুটে আছে। এতো গোলাপ একসাথে কখনো দেখেছি  কিনা সন্দেহ রয়েছে।  সারা সোফিয়া যেন একটা ফুলের বাগান। এতো ফুল দেখে সাত সকালে ভালোলাগায় মন ভরে যায়।

হোটেল থেকে সকাল এগারোটায় বের হয়ে পাশের এক রেস্তোরাঁয় ঢুকে ব্রেকফাস্ট সেরে নেই সেরিনকা (রুটির ভেতর পনির), বাকালভা ( মিস্টি দিয়ে তৈরি একধরনের খাজা) ও কফি দিয়ে। বাকালভা মিস্টি বলে আমার খুব প্রিয়। ওয়ারশ, ইস্তাম্বুল, বার্লিনে যখনই গিয়েছি তখন প্রচুর খাওয়া হয়েছে। সোফিয়াতে কেন বাদ যাবে? 

দেড়দিনের সোফিয়া ভ্রমন শেষে রাতের ট্রেনে ক্রোয়েশিয়া। এরপর আলবেনিয়া হয়ে প্যারিস থেকে ঢাকা ফিরে যাবার কথা। বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত ঘোরাঘুরি করে রুমে ফিরে দ্রুত রেডি হতে হবে। ঘোরার জন্য হাতে সময় আছে পাঁচঘন্টা। এর মাঝে যা যা দেখা যায় একনজর দেখে নিতে হবে।

প্রথমে দেখতে যাই বানিয়া বাশি মসজিদ। সেন্ট্রাল সোফিয়া হতে সামান্য দুরত্বে মসজিদের অবস্থান। ষোড়শ শতাব্দিতে নির্মিত মসজিদটিতে এখনো মানুষ নামাজ পড়ছে। বিশাল এই মাসজিদটির স্থাপত্যশৈলি অটোম্যান সাম্রাজ্যের কথা মনে করিয়ে দেয়। মনে করিয়ে দেয় ৫ শতক ধরে তুর্কিদের দখলে ছিল বুলগেরিয়া। মসজিদের বাহির ও ভেতরের অংশের নির্মান, সজ্জা  সবকিছুতে তুর্কী প্রভাব লক্ষ্যনীয়। 

এরপর গাইডবুকের সাহায্য নিয়ে প্লোভদিভ অ্যাম্ফিথিয়েটার দেখতে গিয়েছিলাম।  রোমানদের নির্মিত সোফিয়ায় সুন্দর একটি নির্দশন। ত্রাজান সম্রাটের সময়কালে থিয়েটারটি নির্মিত হয়েছিল। এখানে দেখার তেমন কিছু নেই। বিকেল পাঁচটার মধ্যে শপিংমল, ট্রামস্টেশন ও এদিক সেদিক ঘোরাঘুরি শেষ করে রুমে ফিরে আসি। ত্রিশ মিনিট বিছানায় গড়াগড়ি দিয়ে হোটেল চেকআউট করি পরবর্তী গন্তব্যের জন্য।

সোফিয়ার মতন সংস্কৃতির শহর দেড়দিনে ঘুরে দেখা অসম্ভব। সময় করে কেউ যদি পূর্ব ইউরোপ ঘুর‍তে আসেন, অবশ্যই বুলগেরিয়া ঘুরে যেতে হবে। না হলে মনে হবে বিরাট কিছু মিস করে এলাম। হ্যাঁ, বুলগেরিয়ার জনগণের মধুর ব্যবহার ও আতিথিয়েতার কথা কোনদিন ভোলার নয়।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
২৯ কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী করল ইসি
২৯ কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী করল ইসি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নিজের নামে ফুটবল টুর্নামেন্ট আনছেন মেসি
নিজের নামে ফুটবল টুর্নামেন্ট আনছেন মেসি

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্লেষকের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আমেরিকার?
ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্লেষকের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আমেরিকার?

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা আশাবাদী আনন্দমুখর পরিবেশে জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে : আলী রীয়াজ
আমরা আশাবাদী আনন্দমুখর পরিবেশে জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে : আলী রীয়াজ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করতে চান সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট
রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করতে চান সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয় ট্যুরিস্ট পুলিশ হেল্প ডেস্ক ও সার্ভিস সেন্টার উদ্বোধন
সোনারগাঁয় ট্যুরিস্ট পুলিশ হেল্প ডেস্ক ও সার্ভিস সেন্টার উদ্বোধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা সংস্কারের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ
সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়ী দাবি করলেও হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু: ইসরায়েলি পত্রিকা
জয়ী দাবি করলেও হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু: ইসরায়েলি পত্রিকা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের
নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নীলফামারীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত
নীলফামারীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭
সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় নির্বাচনে সহায়তা করতে চায় অস্ট্রেলিয়া
জাতীয় নির্বাচনে সহায়তা করতে চায় অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘খাদ্য, পানি ও জমিতে নারীর অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’
‌‘খাদ্য, পানি ও জমিতে নারীর অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন, রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন, রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র প্রশিক্ষণের ভিডিও ভাইরাল, গ্রেফতার ৩
অস্ত্র প্রশিক্ষণের ভিডিও ভাইরাল, গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেহেরপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মেহেরপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
চাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকারই কেবল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিতে পারে : দুদু
নির্বাচিত সরকারই কেবল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিতে পারে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনা ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি দিয়ে শাহবাগ ছাড়লেন শিক্ষকরা
যমুনা ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি দিয়ে শাহবাগ ছাড়লেন শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থ রক্ষার্থে ব্যবহৃত হলে সত্যিকারের ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না’
‘অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থ রক্ষার্থে ব্যবহৃত হলে সত্যিকারের ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চম্পকনগর কলেজে নবীণবরণ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চম্পকনগর কলেজে নবীণবরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা