শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:০৭, বুধবার, ০৩ জুন, ২০২০

গোলাপের শহর সোফিয়া

মাসুদুল হাসান রনি
অনলাইন ভার্সন
গোলাপের শহর সোফিয়া

বলকান অঞ্চলের বুলগেরিয়া একসময় কমিউনিস্ট শাসিত ছিল। বাম রাজনীতির সূত্রে বুলগেরিয়ার সাথে পরিচয়। কমিউনিস্ট ব্লকের দেশ বলেই অপরিসীম ভাললাগা ছিল। ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরে ইউরোপে এসেছিলাম বরাবরের মতন  ইউরেশিয়ার আমন্ত্রণে।  

বার্লিনে আমার নির্ধারিত শিডিউল শেষে পুরাই অবসর। ভিসার মেয়াদও মাসখানেকের মতন ছিল। দেশে থাকাবস্থায় এবার প্ল্যান করে এসেছি বার্লিনে কাজ শেষে বলকান অঞ্চলের রুমানিয়া, হাঙ্গেরি, বুলগেরিয়া ও আলবেনিয়া একটা চক্কর দিব। অনেকটাই হান্ড্রেড মিটার রেসের মতন। 

কোথাও একরাত একদিন, কোথাও দুইরাত তিনদিন করে থাকবো। ঘুরে দেখবো বলকান অঞ্চলের সাবেক কমিউনিস্ট দেশগুলো।বলে রাখা ভালো, বলকান পর্বতমালার নামেই অঞ্চলটির নাম হয়েছে বলকান। যদিও স্থানীয়দের কাছে এসব পর্বতমালা প্রাচীন পর্বত হিসেবে পরিচিত।

বার্লিনে ইউরেশিয়া ইনস্টিটিউটের দুইদিনের অনুস্টানমালা শেষে আমি চলে গিয়েছিলাম বেলজিয়ামের এন্টারপ্রেন শহরে। সেখানে আমার শুভাকাঙ্ক্ষী দুই বড়ভাই ওমর ফারুক ও প্রিয়জন নিপুভাই থাকেন। এ যাত্রায় ফারুক ভাইয়ের বাসায় দুইরাত থেকে ব্রাসেলস হয়ে গিয়েছিলাম হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্ট। 

ঝড়ের গতিতে ৪৮ ঘন্টা বুদাপেস্টের ওল্ডটাউন, নিউটাউন, বুদা ও পেস্টের অলিগলি চষে বেড়িয়ে ইউরোট্রেনে আমার পরবর্তী গন্তব্য বুলগেরিয়ায় পৌঁছাই সকালের আলো ফোটার আগেই। সোফিয়ার রেলস্টেশনের নামটি বড়ই বিদঘুটে। সেন্ট্রাল জেনেভস্কিয়া গারো সোফিয়া।

ভিতোশা পাহাড়ের কোলে বুলগেরিয়ার রাজধানী সোফিয়া'র অবস্থান। উঁচু নীচু ছোটবড় পাহাড় , টিলা , লেক ও নানান জাতের বৃক্ষরাজি দিয়ে ঘেরা। পাহাড়ের বুক চিরে যাওয়া আঁকাবাঁকা পিচঢালা প্রশস্ত রাস্তা। মনে হয় সবুজের মাঝে সাপ শুয়ে আছে। 

দেশটির একপাশে নীলাভ শান্ত জলরাশির কৃষ্ণসাগর বুলগেরিয়ার সৌন্দর্য বহুগুন বাড়িয়ে দিয়েছে। ইউরোপের দীর্ঘতম নদী দানিয়ুব বয়ে গেছে বুলগেরিয়ার উত্তর সীমান্ত দিয়ে। সোফিয়ায় নেমে  প্রকৃতির এমন রূপ প্রথম দেখায় যে কেউ মুগ্ধ হবেই।

স্টেশন হতে বের হয়ে লুজিয়া বুলভার্ড থেকে ট্যাক্সিতে চেপে বসি। গন্তব্য সেন্ট্রাল সোফিয়ায় আমার হোটেল রীলা। কুড়ি মিনিটের পথ পেরিয়ে আসার সময় গুগলে জেনে নেই সোফিয়া সম্পর্কে। 

গুগল জানায়, সামারে রোদ ঝলমলে আবহাওয়ায় বুলগেরিয়া ভ্রমনের জন্য পারফেক্ট সময় । জুন থেকে সেপ্টেম্বরে সারাবিশ্ব থেকে আসা কয়েক লক্ষ পর্যটকের আনাগোনায় সোফিয়া ও তার আশেপাশের শহর সরগরম থাকে। শীতকালে  প্রচন্ড ঠান্ডায় জমে যেতে হয়। তখন প্রচুর বরফ পড়ে চারিদিক সাদা আস্তরনে ঢেকে যায়।

সোফিয়ার পশ্চিম এবং কৃষ্ণ সাগরের পূর্ব অংশ পর্যন্ত গোলাপের উপত্যকা নামে পরিচিত। তিন শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে এখানকার কৃষকেরা কাজালনুক গোলাপের চাষ করে আসছেন। এই গোলাপের তৈল নির্যাস অত্যন্ত দুর্লভ। বুলগেরিয়ার অন্যতম রপ্তানি পণ্য।  বুলগেরিয়া ছাড়া অন্যকোথাও কাজালনাক গোলাপের চাষ খুব ভাল হয় না।

সকাল সাড়ে সাতটায় হোটেলের সামনে ট্যাক্সি থামতে ছুঁটে আসেন একজন মোটাসোটা সিকিউরিটি । টিপসের আশায় ট্যাক্সি হতে ল্যাগেজ নামিয়ে রিসিপশানে নিয়ে যায়। পাঁচ ইউরো টিপস পেয়ে মহাখুশি। আমি উঠেছি সেন্ট্রাল সোফিয়ার থ্রীস্টার হোটেল রীলাতে। মাত্র ৪০ ইউরোতে রুম ভাড়া। গোথিক স্থাপত্যশৈলীতে পুরানো ধাঁচের বিল্ডিং।ভেতরে কাঠের ওপর কারুকাজ করা আসবাবপত্রে বনেদীয়ানার ছাপ। 

রুমে ঢুকে শাওয়ার নিয়ে সোঁজা চলে যাই লবির পাশের ওপেন রেস্তোরাঁয়। ট্রেনে তেমন কিছু খাওয়া হয়নি। পেটে ক্ষুধা ছিল। তাই দ্রুত খাবার পাবার জন্য অর্ডার করি ডাবল এগপোচ, জেলি ব্রেড, কফি। এ ছিল সোফিয়ায় প্রথমদিনে আমার সকালের ব্রেকফাস্ট। 

খাওয়ার টেবিলে সিটিম্যাপ, ট্যুর গাইডবুক উল্টেপাল্টে দেখে ঠিক করে ফেলি সারাদিন কি কি দেখবো। আমার হোটেলের লোকেশানটি খুবই চমৎকার। মেট্রো, রেল, বাসস্টেশন সবকিছুই কাছাকাছি। দর্শনীয় হিস্টোরিকাল প্যালেসগুলো সব কাছে। হোটেল থেকে আট দশ মিনিটের ওয়াকিং ডিস্টেন্স।

সকাল সাড়ে আটটায় বের হয়ে যাই সেন্ট্রাল সোফিয়া। এটা সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক কেন্দ্রবিন্দু। সেন্ট্রালের চারপাশে রয়েছে বিশাল খোলা প্রান্তর। যেখানে কনসার্ট , রাজনৈতিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।পুরো চত্বরটি পর্যটকদের আনাগোনায় গভীর রাত পর্যন্ত জেগে থাকে।

গাইডবুকে লেখা ছিল সোফিয়া বলতেই দ্য ক্যাথেড্রাল অব সেইন্ট আলেক্সান্দার নেভোস্কাই। এ শহরে অর্থডক্স খৃস্টানদের প্রধান চার্চ। রোমান স্থাপত্যশৈলীর নির্মানে চার্চটি দেখার মতন। উপরের অংশের গঠন  ভ্যাটিক্যান সিটির যে কোন চার্চের বলে ভ্রম হয়। 

চার্চের ভেতরে ঢুকে মনে হলো আমি যেন রোম বা ভ্যাটিক্যানের কোন চার্চে ঢুকে পড়েছি। চারিদিকের দেয়ালে শিশু যিশুখ্রিস্ট, মেরী, ক্রুশবিদ্ধ যীশু, দ্যা লাস্ট স্যাপারের চিত্র আঁকা। বুলগেরিয়ানদের জীবনে চার্চটির অপরিসীম প্রভাব র‍য়েছে। বুলগেরিয়ার স্বাধীনতা সংগ্রামের সঙ্গে ক্যাথেড্রালটির নাম বিশেষভাবে জড়িয়ে আছে। 

চার্চ থেকে বের হয়ে সেন্ট্রাল সোফিয়ার শপিংমলগুলো পাশ কাটিয়ে এলোমেলো হাঁটতে থাকি। আমার পরবর্তী দেখার বিষয় সেন্ট সোফিয়ার ভাস্কর্য। পাঁচ সাত মিনিট হেঁটে পেয়ে যাই। ব্রোঞ্জের নির্মিত এই ভাস্কর্যটিকে এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। উঁচুবেদীর ওপর স্হাপিত ভাস্কর্যটির দৈর্ঘ্যে ৮ দশমিক ৮ মিটার। ওজন ৫ টন। ২০০১ সালে নির্মিত ভাস্কর্যটি শহরের একটি নতুন ল্যান্ডমার্ক।

দুপুর গড়িয়ে বিকেলের ডানায় সুর্য পশ্চিমের দিকে হেলে পড়েছে। একটু একটু করে পশ্চিমাকাশ নীল থেকে রক্তিম হয়ে উঠছে। ঘুরতে ঘুরতে আমার শরীরজুড়েও ক্লান্তি নেমে আসে। রুমে ফেরার আগে  ন্যাশনাল থিয়েটারের সামনে চলে আসি। এটা দেখেই প্রথমদিনের সোফিয়া দর্শন শেষ করবো। 

রাজধানী সোফিয়া হাজার বছরের পুরোনো কিন্তু একে এমনভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে যেন এটা একেবারে নতুন এবং চিরসবুজ। ন্যাশনাল থিয়েটারের সামনে যে উদ্যানটি রয়েছে সেটি আড্ডা দেবার জন্য ভীষন জনপ্রিয়। অসংখ্য মানুষ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আড্ডা দিচ্ছে। তাদের পাশে কিছু সময় সবুজ উদ্যানে কাটিয়ে উঠে পড়ি। 

শরীরজুড়ে সারাদিনের ক্লান্তি ভর করেছে। সন্ধ্যাবেলায় হোটেলে ফিরে আবারাও কুসুম গরম পানিতে শাওয়ার নিতে শরীর চাঙ্গা হয়ে উঠে। শর্টস আর পাতলা টি-শার্টে ডিনারের জন্য প্রস্তুত হয়ে রেস্তোরাঁয় যাই। মেন্যু দেখে অর্ডার করি বুলগেরীয় খাবার। ফি চানা বা স্যারনে বেকড মাংস, জলপাই, ক্যাপসিকাম, পিয়াজে মাশরুম, গ্রীন সালাদ ও দই।

মজার ব্যাপার হচ্ছে, বুলগেরিয়ান খাবারে পার্শ্ববর্তী দেশ তুরস্ক, ইতালী, গ্রীক ও মধ্যপ্রাচ্যের প্রভাব খুব বেশী। তবে তাদের নিজস্ব খাবারের মধ্যে স্টাফফেড সয়াবিন , স্যারনে বেকড মাংস, কাবাব, টমেটো, বাঁধাকপি ও মরিচ দিয়ে বানানো সালাদ খুবই জনপ্রিয় আইটেম।

রাতে ডিনার শেষ করে বিছানায় যেতে নিমিষেই ঘুমের রাজ্যে হারিয়ে যাই। সকালে ঘুম ভাঙলো বেলা করে। সাধারনত ট্যুরে এলে আমার ভাল ঘুম হয় না। সকালে জানালা খুলে বাহিরে তাকাতে মিস্টিরোদে চোখে পড়ে সেন্ট্রাল সোফিয়াকে ঘিরে গোলাপ ফুলের উদ্যান। 

জানালা থেকে যতদুর চোখ যায় শুধু লাল,সাদা,হলুদ, গোলাপী কত বাহারি রঙের গোলাপ ফুটে আছে। এতো গোলাপ একসাথে কখনো দেখেছি  কিনা সন্দেহ রয়েছে।  সারা সোফিয়া যেন একটা ফুলের বাগান। এতো ফুল দেখে সাত সকালে ভালোলাগায় মন ভরে যায়।

হোটেল থেকে সকাল এগারোটায় বের হয়ে পাশের এক রেস্তোরাঁয় ঢুকে ব্রেকফাস্ট সেরে নেই সেরিনকা (রুটির ভেতর পনির), বাকালভা ( মিস্টি দিয়ে তৈরি একধরনের খাজা) ও কফি দিয়ে। বাকালভা মিস্টি বলে আমার খুব প্রিয়। ওয়ারশ, ইস্তাম্বুল, বার্লিনে যখনই গিয়েছি তখন প্রচুর খাওয়া হয়েছে। সোফিয়াতে কেন বাদ যাবে? 

দেড়দিনের সোফিয়া ভ্রমন শেষে রাতের ট্রেনে ক্রোয়েশিয়া। এরপর আলবেনিয়া হয়ে প্যারিস থেকে ঢাকা ফিরে যাবার কথা। বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত ঘোরাঘুরি করে রুমে ফিরে দ্রুত রেডি হতে হবে। ঘোরার জন্য হাতে সময় আছে পাঁচঘন্টা। এর মাঝে যা যা দেখা যায় একনজর দেখে নিতে হবে।

প্রথমে দেখতে যাই বানিয়া বাশি মসজিদ। সেন্ট্রাল সোফিয়া হতে সামান্য দুরত্বে মসজিদের অবস্থান। ষোড়শ শতাব্দিতে নির্মিত মসজিদটিতে এখনো মানুষ নামাজ পড়ছে। বিশাল এই মাসজিদটির স্থাপত্যশৈলি অটোম্যান সাম্রাজ্যের কথা মনে করিয়ে দেয়। মনে করিয়ে দেয় ৫ শতক ধরে তুর্কিদের দখলে ছিল বুলগেরিয়া। মসজিদের বাহির ও ভেতরের অংশের নির্মান, সজ্জা  সবকিছুতে তুর্কী প্রভাব লক্ষ্যনীয়। 

এরপর গাইডবুকের সাহায্য নিয়ে প্লোভদিভ অ্যাম্ফিথিয়েটার দেখতে গিয়েছিলাম।  রোমানদের নির্মিত সোফিয়ায় সুন্দর একটি নির্দশন। ত্রাজান সম্রাটের সময়কালে থিয়েটারটি নির্মিত হয়েছিল। এখানে দেখার তেমন কিছু নেই। বিকেল পাঁচটার মধ্যে শপিংমল, ট্রামস্টেশন ও এদিক সেদিক ঘোরাঘুরি শেষ করে রুমে ফিরে আসি। ত্রিশ মিনিট বিছানায় গড়াগড়ি দিয়ে হোটেল চেকআউট করি পরবর্তী গন্তব্যের জন্য।

সোফিয়ার মতন সংস্কৃতির শহর দেড়দিনে ঘুরে দেখা অসম্ভব। সময় করে কেউ যদি পূর্ব ইউরোপ ঘুর‍তে আসেন, অবশ্যই বুলগেরিয়া ঘুরে যেতে হবে। না হলে মনে হবে বিরাট কিছু মিস করে এলাম। হ্যাঁ, বুলগেরিয়ার জনগণের মধুর ব্যবহার ও আতিথিয়েতার কথা কোনদিন ভোলার নয়।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
সর্বশেষ খবর
চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প
চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার সীমান্তে অপহৃত বাংলাদেশি যুবককে ফিরিয়ে আনল বিজিবি
মিয়ানমার সীমান্তে অপহৃত বাংলাদেশি যুবককে ফিরিয়ে আনল বিজিবি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টিম হোটেল ছাড়ার আগে যা বললেন ফাহামেদুল
টিম হোটেল ছাড়ার আগে যা বললেন ফাহামেদুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবাদার বোলিং তোপে ২১২ রানে গুটিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
রাবাদার বোলিং তোপে ২১২ রানে গুটিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় অটোরিকশা চাপায় আহত শিশুর মৃত্যু
ভাঙ্গায় অটোরিকশা চাপায় আহত শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত
পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

প্রতিযোগী হয়েও একসাথে : গুগলের ক্লাউডে ভরসা করল ওপেনএআই
প্রতিযোগী হয়েও একসাথে : গুগলের ক্লাউডে ভরসা করল ওপেনএআই

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দক্ষিণ আফ্রিকায় ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৯
দক্ষিণ আফ্রিকায় ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের উপকূলে ৬.৪ মাত্রার ভূমিকম্প
তাইওয়ানের উপকূলে ৬.৪ মাত্রার ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেল্টার চেয়ে বিষাক্ত করেনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট: চসিক মেয়র
ডেল্টার চেয়ে বিষাক্ত করেনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট: চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-মার্কিন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প
চীন-মার্কিন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুর বিএনপির আনন্দ মিছিল, মানুষের ঢল
শেরপুর বিএনপির আনন্দ মিছিল, মানুষের ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে নাম্বারবিহীন সিএনজি অটোসহ ৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
মির্জাপুরে নাম্বারবিহীন সিএনজি অটোসহ ৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ১৬৪৯টি সিমকার্ডসহ দুই হ্যাকার গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ১৬৪৯টি সিমকার্ডসহ দুই হ্যাকার গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পানিতে ডুবে ব্র্যাক শিক্ষার্থীসহ দুইজনের মৃত্যু
টাঙ্গাইলে পানিতে ডুবে ব্র্যাক শিক্ষার্থীসহ দুইজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাধিক জামগাছ ঘিরে চিলুয়ায় উৎসবের আমেজ
শতাধিক জামগাছ ঘিরে চিলুয়ায় উৎসবের আমেজ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ট্রাক শ্রমিকদের মারধরের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
কুষ্টিয়ায় ট্রাক শ্রমিকদের মারধরের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে
করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি ভাঙচুরে মামলা, দর্শনার্থী প্রবেশ নিষিদ্ধ
রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি ভাঙচুরে মামলা, দর্শনার্থী প্রবেশ নিষিদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে নদী থেকে নারী ও শিশুর মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে নদী থেকে নারী ও শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাহাড়ে পাচারকালে ধনেশ পাখি উদ্ধার
পাহাড়ে পাচারকালে ধনেশ পাখি উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত
রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মার ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করলেন দুই উপদেষ্টা
পদ্মার ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করলেন দুই উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে মাটি পরিবহনের সময় ৪০ ট্রাক্টর জব্দ করলো সেনাবাহিনী
নাটোরে মাটি পরিবহনের সময় ৪০ ট্রাক্টর জব্দ করলো সেনাবাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে লবণ পানির আগ্রাসন থেকে মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
বাগেরহাটে লবণ পানির আগ্রাসন থেকে মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন অফিসের নারী পরিচ্ছন্নতা কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
নির্বাচন অফিসের নারী পরিচ্ছন্নতা কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘মেয়েকে দুবাইতে ফ্ল্যাট কিনে দেওয়ার অভিযোগ ভিত্তিহীন’, জয়ের অভিযোগের জবাবে গভর্নর
‘মেয়েকে দুবাইতে ফ্ল্যাট কিনে দেওয়ার অভিযোগ ভিত্তিহীন’, জয়ের অভিযোগের জবাবে গভর্নর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান
পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এখন আমরাই হচ্ছি বড় মাফিয়া’ বলা এনসিপি নেতাকে শোকজ
‘এখন আমরাই হচ্ছি বড় মাফিয়া’ বলা এনসিপি নেতাকে শোকজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প
লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত
মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ
নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ২০টি যুদ্ধবিমান টার্গেট করেছিলাম : বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি
ভারতের ২০টি যুদ্ধবিমান টার্গেট করেছিলাম : বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্যারাগুয়েকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত ব্রাজিলের
প্যারাগুয়েকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত ব্রাজিলের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা
ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটির মধ্যেও যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা
ঈদের ছুটির মধ্যেও যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে
করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!
ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি
মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলমাদার গোলে হার এড়ালো আর্জেন্টিনা
আলমাদার গোলে হার এড়ালো আর্জেন্টিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?
সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এএফসি বাছাইয়ে হংকংয়ের কাছে হেরে তলানিতে ভারত
এএফসি বাছাইয়ে হংকংয়ের কাছে হেরে তলানিতে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কমনওয়েলথ মহাসচিবের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কমনওয়েলথ মহাসচিবের সাক্ষাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি বিনিয়োগে ধস
বিদেশি বিনিয়োগে ধস

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’
‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেদারল্যান্ডসের গোলবন্যায় ভেসে গেল মাল্টা
নেদারল্যান্ডসের গোলবন্যায় ভেসে গেল মাল্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াই ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
আড়াই ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিকার প্রথম দল হিসেবে ইংল‍্যান্ডকে হারাল সেনেগাল
আফ্রিকার প্রথম দল হিসেবে ইংল‍্যান্ডকে হারাল সেনেগাল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হংকংয়ের কাছে হার; পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে ভারত
হংকংয়ের কাছে হার; পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের দুই উগ্রপন্থি মন্ত্রীর ওপর যুক্তরাজ্যসহ ৫ দেশের নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলের দুই উগ্রপন্থি মন্ত্রীর ওপর যুক্তরাজ্যসহ ৫ দেশের নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে ২২ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ২২ বাংলাদেশির মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ড. ইউনূস-স্টারমার বৈঠকের সূচি এখনো ঠিক হয়নি: প্রেস সচিব
ড. ইউনূস-স্টারমার বৈঠকের সূচি এখনো ঠিক হয়নি: প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুন)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন আমীর খসরু
লন্ডন গেলেন আমীর খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

সম্পাদকীয়

ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ

নগর জীবন

নতুন রূপে করোনার হানা
নতুন রূপে করোনার হানা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য
মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?
গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

প্রথম পৃষ্ঠা

মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি
মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবল খেলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

নগর জীবন

বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের
বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বিদেশি মদসহ চার মাদক কারবারি আটক
সিলেটে বিদেশি মদসহ চার মাদক কারবারি আটক

নগর জীবন

জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটকের মৃত্যু
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটকের মৃত্যু

নগর জীবন

ঈদে রোজিনার বোয়াল মাছের ঝোল
ঈদে রোজিনার বোয়াল মাছের ঝোল

শোবিজ

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

উঠে গেল সমুদ্রে মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা
উঠে গেল সমুদ্রে মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা

নগর জীবন

ঝগড়া থামাতে যাওয়ায় ছুরিকাঘাত তরুণের মৃত্যু
ঝগড়া থামাতে যাওয়ায় ছুরিকাঘাত তরুণের মৃত্যু

দেশগ্রাম

রাজধানীতে চোরাই পিকআপসহ গ্রেপ্তার ১
রাজধানীতে চোরাই পিকআপসহ গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

পদ্মার ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থার আশ্বাস
পদ্মার ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থার আশ্বাস

নগর জীবন

আট দিনে ১৩ লাখ ৮১ হাজার টাকা অনুদান পেয়েছে এনসিপি
আট দিনে ১৩ লাখ ৮১ হাজার টাকা অনুদান পেয়েছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিখোঁজ জেলের লাশ কর্ণফুলীতে
নিখোঁজ জেলের লাশ কর্ণফুলীতে

দেশগ্রাম

জুলাই গণ অভ্যুত্থানে সব খুন-হত্যার বিচার করতে হবে
জুলাই গণ অভ্যুত্থানে সব খুন-হত্যার বিচার করতে হবে

নগর জীবন

শ্রম অধিকার সুরক্ষায় নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায় বাংলাদেশ
শ্রম অধিকার সুরক্ষায় নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায় বাংলাদেশ

নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ
চুয়াডাঙ্গায় বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ

নগর জীবন

মায়ের সঙ্গে গোসলে নেমে ভেসে গেল তিন বোন, দুজনকে উদ্ধার
মায়ের সঙ্গে গোসলে নেমে ভেসে গেল তিন বোন, দুজনকে উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু
বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু

নগর জীবন

কখন কিট আসবে জানে না স্বাস্থ্য বিভাগ
কখন কিট আসবে জানে না স্বাস্থ্য বিভাগ

নগর জীবন

কান্তজীউ মন্দিরে মিলনমেলা পুণ্যার্থীদের
কান্তজীউ মন্দিরে মিলনমেলা পুণ্যার্থীদের

দেশগ্রাম

সুন্দরবনে অবৈধ মাছ শিকার
সুন্দরবনে অবৈধ মাছ শিকার

দেশগ্রাম