শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:০৭, বুধবার, ০৩ জুন, ২০২০

গোলাপের শহর সোফিয়া

মাসুদুল হাসান রনি
অনলাইন ভার্সন
গোলাপের শহর সোফিয়া

বলকান অঞ্চলের বুলগেরিয়া একসময় কমিউনিস্ট শাসিত ছিল। বাম রাজনীতির সূত্রে বুলগেরিয়ার সাথে পরিচয়। কমিউনিস্ট ব্লকের দেশ বলেই অপরিসীম ভাললাগা ছিল। ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরে ইউরোপে এসেছিলাম বরাবরের মতন  ইউরেশিয়ার আমন্ত্রণে।  

বার্লিনে আমার নির্ধারিত শিডিউল শেষে পুরাই অবসর। ভিসার মেয়াদও মাসখানেকের মতন ছিল। দেশে থাকাবস্থায় এবার প্ল্যান করে এসেছি বার্লিনে কাজ শেষে বলকান অঞ্চলের রুমানিয়া, হাঙ্গেরি, বুলগেরিয়া ও আলবেনিয়া একটা চক্কর দিব। অনেকটাই হান্ড্রেড মিটার রেসের মতন। 

কোথাও একরাত একদিন, কোথাও দুইরাত তিনদিন করে থাকবো। ঘুরে দেখবো বলকান অঞ্চলের সাবেক কমিউনিস্ট দেশগুলো।বলে রাখা ভালো, বলকান পর্বতমালার নামেই অঞ্চলটির নাম হয়েছে বলকান। যদিও স্থানীয়দের কাছে এসব পর্বতমালা প্রাচীন পর্বত হিসেবে পরিচিত।

বার্লিনে ইউরেশিয়া ইনস্টিটিউটের দুইদিনের অনুস্টানমালা শেষে আমি চলে গিয়েছিলাম বেলজিয়ামের এন্টারপ্রেন শহরে। সেখানে আমার শুভাকাঙ্ক্ষী দুই বড়ভাই ওমর ফারুক ও প্রিয়জন নিপুভাই থাকেন। এ যাত্রায় ফারুক ভাইয়ের বাসায় দুইরাত থেকে ব্রাসেলস হয়ে গিয়েছিলাম হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্ট। 

ঝড়ের গতিতে ৪৮ ঘন্টা বুদাপেস্টের ওল্ডটাউন, নিউটাউন, বুদা ও পেস্টের অলিগলি চষে বেড়িয়ে ইউরোট্রেনে আমার পরবর্তী গন্তব্য বুলগেরিয়ায় পৌঁছাই সকালের আলো ফোটার আগেই। সোফিয়ার রেলস্টেশনের নামটি বড়ই বিদঘুটে। সেন্ট্রাল জেনেভস্কিয়া গারো সোফিয়া।

ভিতোশা পাহাড়ের কোলে বুলগেরিয়ার রাজধানী সোফিয়া'র অবস্থান। উঁচু নীচু ছোটবড় পাহাড় , টিলা , লেক ও নানান জাতের বৃক্ষরাজি দিয়ে ঘেরা। পাহাড়ের বুক চিরে যাওয়া আঁকাবাঁকা পিচঢালা প্রশস্ত রাস্তা। মনে হয় সবুজের মাঝে সাপ শুয়ে আছে। 

দেশটির একপাশে নীলাভ শান্ত জলরাশির কৃষ্ণসাগর বুলগেরিয়ার সৌন্দর্য বহুগুন বাড়িয়ে দিয়েছে। ইউরোপের দীর্ঘতম নদী দানিয়ুব বয়ে গেছে বুলগেরিয়ার উত্তর সীমান্ত দিয়ে। সোফিয়ায় নেমে  প্রকৃতির এমন রূপ প্রথম দেখায় যে কেউ মুগ্ধ হবেই।

স্টেশন হতে বের হয়ে লুজিয়া বুলভার্ড থেকে ট্যাক্সিতে চেপে বসি। গন্তব্য সেন্ট্রাল সোফিয়ায় আমার হোটেল রীলা। কুড়ি মিনিটের পথ পেরিয়ে আসার সময় গুগলে জেনে নেই সোফিয়া সম্পর্কে। 

গুগল জানায়, সামারে রোদ ঝলমলে আবহাওয়ায় বুলগেরিয়া ভ্রমনের জন্য পারফেক্ট সময় । জুন থেকে সেপ্টেম্বরে সারাবিশ্ব থেকে আসা কয়েক লক্ষ পর্যটকের আনাগোনায় সোফিয়া ও তার আশেপাশের শহর সরগরম থাকে। শীতকালে  প্রচন্ড ঠান্ডায় জমে যেতে হয়। তখন প্রচুর বরফ পড়ে চারিদিক সাদা আস্তরনে ঢেকে যায়।

সোফিয়ার পশ্চিম এবং কৃষ্ণ সাগরের পূর্ব অংশ পর্যন্ত গোলাপের উপত্যকা নামে পরিচিত। তিন শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে এখানকার কৃষকেরা কাজালনুক গোলাপের চাষ করে আসছেন। এই গোলাপের তৈল নির্যাস অত্যন্ত দুর্লভ। বুলগেরিয়ার অন্যতম রপ্তানি পণ্য।  বুলগেরিয়া ছাড়া অন্যকোথাও কাজালনাক গোলাপের চাষ খুব ভাল হয় না।

সকাল সাড়ে সাতটায় হোটেলের সামনে ট্যাক্সি থামতে ছুঁটে আসেন একজন মোটাসোটা সিকিউরিটি । টিপসের আশায় ট্যাক্সি হতে ল্যাগেজ নামিয়ে রিসিপশানে নিয়ে যায়। পাঁচ ইউরো টিপস পেয়ে মহাখুশি। আমি উঠেছি সেন্ট্রাল সোফিয়ার থ্রীস্টার হোটেল রীলাতে। মাত্র ৪০ ইউরোতে রুম ভাড়া। গোথিক স্থাপত্যশৈলীতে পুরানো ধাঁচের বিল্ডিং।ভেতরে কাঠের ওপর কারুকাজ করা আসবাবপত্রে বনেদীয়ানার ছাপ। 

রুমে ঢুকে শাওয়ার নিয়ে সোঁজা চলে যাই লবির পাশের ওপেন রেস্তোরাঁয়। ট্রেনে তেমন কিছু খাওয়া হয়নি। পেটে ক্ষুধা ছিল। তাই দ্রুত খাবার পাবার জন্য অর্ডার করি ডাবল এগপোচ, জেলি ব্রেড, কফি। এ ছিল সোফিয়ায় প্রথমদিনে আমার সকালের ব্রেকফাস্ট। 

খাওয়ার টেবিলে সিটিম্যাপ, ট্যুর গাইডবুক উল্টেপাল্টে দেখে ঠিক করে ফেলি সারাদিন কি কি দেখবো। আমার হোটেলের লোকেশানটি খুবই চমৎকার। মেট্রো, রেল, বাসস্টেশন সবকিছুই কাছাকাছি। দর্শনীয় হিস্টোরিকাল প্যালেসগুলো সব কাছে। হোটেল থেকে আট দশ মিনিটের ওয়াকিং ডিস্টেন্স।

সকাল সাড়ে আটটায় বের হয়ে যাই সেন্ট্রাল সোফিয়া। এটা সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক কেন্দ্রবিন্দু। সেন্ট্রালের চারপাশে রয়েছে বিশাল খোলা প্রান্তর। যেখানে কনসার্ট , রাজনৈতিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।পুরো চত্বরটি পর্যটকদের আনাগোনায় গভীর রাত পর্যন্ত জেগে থাকে।

গাইডবুকে লেখা ছিল সোফিয়া বলতেই দ্য ক্যাথেড্রাল অব সেইন্ট আলেক্সান্দার নেভোস্কাই। এ শহরে অর্থডক্স খৃস্টানদের প্রধান চার্চ। রোমান স্থাপত্যশৈলীর নির্মানে চার্চটি দেখার মতন। উপরের অংশের গঠন  ভ্যাটিক্যান সিটির যে কোন চার্চের বলে ভ্রম হয়। 

চার্চের ভেতরে ঢুকে মনে হলো আমি যেন রোম বা ভ্যাটিক্যানের কোন চার্চে ঢুকে পড়েছি। চারিদিকের দেয়ালে শিশু যিশুখ্রিস্ট, মেরী, ক্রুশবিদ্ধ যীশু, দ্যা লাস্ট স্যাপারের চিত্র আঁকা। বুলগেরিয়ানদের জীবনে চার্চটির অপরিসীম প্রভাব র‍য়েছে। বুলগেরিয়ার স্বাধীনতা সংগ্রামের সঙ্গে ক্যাথেড্রালটির নাম বিশেষভাবে জড়িয়ে আছে। 

চার্চ থেকে বের হয়ে সেন্ট্রাল সোফিয়ার শপিংমলগুলো পাশ কাটিয়ে এলোমেলো হাঁটতে থাকি। আমার পরবর্তী দেখার বিষয় সেন্ট সোফিয়ার ভাস্কর্য। পাঁচ সাত মিনিট হেঁটে পেয়ে যাই। ব্রোঞ্জের নির্মিত এই ভাস্কর্যটিকে এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। উঁচুবেদীর ওপর স্হাপিত ভাস্কর্যটির দৈর্ঘ্যে ৮ দশমিক ৮ মিটার। ওজন ৫ টন। ২০০১ সালে নির্মিত ভাস্কর্যটি শহরের একটি নতুন ল্যান্ডমার্ক।

দুপুর গড়িয়ে বিকেলের ডানায় সুর্য পশ্চিমের দিকে হেলে পড়েছে। একটু একটু করে পশ্চিমাকাশ নীল থেকে রক্তিম হয়ে উঠছে। ঘুরতে ঘুরতে আমার শরীরজুড়েও ক্লান্তি নেমে আসে। রুমে ফেরার আগে  ন্যাশনাল থিয়েটারের সামনে চলে আসি। এটা দেখেই প্রথমদিনের সোফিয়া দর্শন শেষ করবো। 

রাজধানী সোফিয়া হাজার বছরের পুরোনো কিন্তু একে এমনভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে যেন এটা একেবারে নতুন এবং চিরসবুজ। ন্যাশনাল থিয়েটারের সামনে যে উদ্যানটি রয়েছে সেটি আড্ডা দেবার জন্য ভীষন জনপ্রিয়। অসংখ্য মানুষ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আড্ডা দিচ্ছে। তাদের পাশে কিছু সময় সবুজ উদ্যানে কাটিয়ে উঠে পড়ি। 

শরীরজুড়ে সারাদিনের ক্লান্তি ভর করেছে। সন্ধ্যাবেলায় হোটেলে ফিরে আবারাও কুসুম গরম পানিতে শাওয়ার নিতে শরীর চাঙ্গা হয়ে উঠে। শর্টস আর পাতলা টি-শার্টে ডিনারের জন্য প্রস্তুত হয়ে রেস্তোরাঁয় যাই। মেন্যু দেখে অর্ডার করি বুলগেরীয় খাবার। ফি চানা বা স্যারনে বেকড মাংস, জলপাই, ক্যাপসিকাম, পিয়াজে মাশরুম, গ্রীন সালাদ ও দই।

মজার ব্যাপার হচ্ছে, বুলগেরিয়ান খাবারে পার্শ্ববর্তী দেশ তুরস্ক, ইতালী, গ্রীক ও মধ্যপ্রাচ্যের প্রভাব খুব বেশী। তবে তাদের নিজস্ব খাবারের মধ্যে স্টাফফেড সয়াবিন , স্যারনে বেকড মাংস, কাবাব, টমেটো, বাঁধাকপি ও মরিচ দিয়ে বানানো সালাদ খুবই জনপ্রিয় আইটেম।

রাতে ডিনার শেষ করে বিছানায় যেতে নিমিষেই ঘুমের রাজ্যে হারিয়ে যাই। সকালে ঘুম ভাঙলো বেলা করে। সাধারনত ট্যুরে এলে আমার ভাল ঘুম হয় না। সকালে জানালা খুলে বাহিরে তাকাতে মিস্টিরোদে চোখে পড়ে সেন্ট্রাল সোফিয়াকে ঘিরে গোলাপ ফুলের উদ্যান। 

জানালা থেকে যতদুর চোখ যায় শুধু লাল,সাদা,হলুদ, গোলাপী কত বাহারি রঙের গোলাপ ফুটে আছে। এতো গোলাপ একসাথে কখনো দেখেছি  কিনা সন্দেহ রয়েছে।  সারা সোফিয়া যেন একটা ফুলের বাগান। এতো ফুল দেখে সাত সকালে ভালোলাগায় মন ভরে যায়।

হোটেল থেকে সকাল এগারোটায় বের হয়ে পাশের এক রেস্তোরাঁয় ঢুকে ব্রেকফাস্ট সেরে নেই সেরিনকা (রুটির ভেতর পনির), বাকালভা ( মিস্টি দিয়ে তৈরি একধরনের খাজা) ও কফি দিয়ে। বাকালভা মিস্টি বলে আমার খুব প্রিয়। ওয়ারশ, ইস্তাম্বুল, বার্লিনে যখনই গিয়েছি তখন প্রচুর খাওয়া হয়েছে। সোফিয়াতে কেন বাদ যাবে? 

দেড়দিনের সোফিয়া ভ্রমন শেষে রাতের ট্রেনে ক্রোয়েশিয়া। এরপর আলবেনিয়া হয়ে প্যারিস থেকে ঢাকা ফিরে যাবার কথা। বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত ঘোরাঘুরি করে রুমে ফিরে দ্রুত রেডি হতে হবে। ঘোরার জন্য হাতে সময় আছে পাঁচঘন্টা। এর মাঝে যা যা দেখা যায় একনজর দেখে নিতে হবে।

প্রথমে দেখতে যাই বানিয়া বাশি মসজিদ। সেন্ট্রাল সোফিয়া হতে সামান্য দুরত্বে মসজিদের অবস্থান। ষোড়শ শতাব্দিতে নির্মিত মসজিদটিতে এখনো মানুষ নামাজ পড়ছে। বিশাল এই মাসজিদটির স্থাপত্যশৈলি অটোম্যান সাম্রাজ্যের কথা মনে করিয়ে দেয়। মনে করিয়ে দেয় ৫ শতক ধরে তুর্কিদের দখলে ছিল বুলগেরিয়া। মসজিদের বাহির ও ভেতরের অংশের নির্মান, সজ্জা  সবকিছুতে তুর্কী প্রভাব লক্ষ্যনীয়। 

এরপর গাইডবুকের সাহায্য নিয়ে প্লোভদিভ অ্যাম্ফিথিয়েটার দেখতে গিয়েছিলাম।  রোমানদের নির্মিত সোফিয়ায় সুন্দর একটি নির্দশন। ত্রাজান সম্রাটের সময়কালে থিয়েটারটি নির্মিত হয়েছিল। এখানে দেখার তেমন কিছু নেই। বিকেল পাঁচটার মধ্যে শপিংমল, ট্রামস্টেশন ও এদিক সেদিক ঘোরাঘুরি শেষ করে রুমে ফিরে আসি। ত্রিশ মিনিট বিছানায় গড়াগড়ি দিয়ে হোটেল চেকআউট করি পরবর্তী গন্তব্যের জন্য।

সোফিয়ার মতন সংস্কৃতির শহর দেড়দিনে ঘুরে দেখা অসম্ভব। সময় করে কেউ যদি পূর্ব ইউরোপ ঘুর‍তে আসেন, অবশ্যই বুলগেরিয়া ঘুরে যেতে হবে। না হলে মনে হবে বিরাট কিছু মিস করে এলাম। হ্যাঁ, বুলগেরিয়ার জনগণের মধুর ব্যবহার ও আতিথিয়েতার কথা কোনদিন ভোলার নয়।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচনের অপেক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
নির্বাচনের অপেক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন
পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন
নির্বাচন হবে কী হবে না
নির্বাচন হবে কী হবে না
বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না
বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
রমরমা মাদক কারবার তারুণ্যের মহাসর্বনাশ
রমরমা মাদক কারবার তারুণ্যের মহাসর্বনাশ
বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে অযৌক্তিক সমালোচনা
বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে অযৌক্তিক সমালোচনা
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
সর্বশেষ খবর
যোগ করা সময়ে ব্রুনো ফার্নান্দেজের গোলে ইউনাইটেডের নাটকীয় জয়
যোগ করা সময়ে ব্রুনো ফার্নান্দেজের গোলে ইউনাইটেডের নাটকীয় জয়

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জ পৌরসভায় রাস্তা বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
মানিকগঞ্জ পৌরসভায় রাস্তা বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা নগরে পূর্ব শত্রুতার জেরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লা নগরে পূর্ব শত্রুতার জেরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোর মণিরামপুরে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
যশোর মণিরামপুরে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার বছর পর শুরু হলো জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবল, মুন্সিগঞ্জে উদ্বোধন
চার বছর পর শুরু হলো জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবল, মুন্সিগঞ্জে উদ্বোধন

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবমেরিন ক্যাবল ছিঁড়ে ৫ দিন ধরে বিদ্যুতবিহীন মেহেন্দিগঞ্জ
সাবমেরিন ক্যাবল ছিঁড়ে ৫ দিন ধরে বিদ্যুতবিহীন মেহেন্দিগঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নবীনগর পূর্ব ইউনিয়ন কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নবীনগর পূর্ব ইউনিয়ন কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে ১২ হাজার বছর আগের মানুষের কঙ্কাল আবিষ্কার
ভিয়েতনামে ১২ হাজার বছর আগের মানুষের কঙ্কাল আবিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঝিনাইদহে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আঞ্চলিক কেন্দ্র উদ্বোধন
ঝিনাইদহে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আঞ্চলিক কেন্দ্র উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিরাপত্তা চেয়ে নারী বাইকারদের র‌্যালি
নিরাপত্তা চেয়ে নারী বাইকারদের র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিপণের টাকা পরিশোধ করে বাড়ি ফিরেছে অপহৃত সাত জেলে
মুক্তিপণের টাকা পরিশোধ করে বাড়ি ফিরেছে অপহৃত সাত জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে ৫ কেজি ওজনের কষ্টিপাথর সদৃশ মূর্তি উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে ৫ কেজি ওজনের কষ্টিপাথর সদৃশ মূর্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেকদের অনুপ্রেরণায় শিক্ষার্থীদের এগিয়ে নিতে উদ্যোগ
সাবেকদের অনুপ্রেরণায় শিক্ষার্থীদের এগিয়ে নিতে উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জুলাই যোদ্ধা স্মৃতিচারণ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত
বরিশালে জুলাই যোদ্ধা স্মৃতিচারণ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে নতুন তিনটি প্যানেলের আত্মপ্রকাশ
জাকসু নির্বাচনে নতুন তিনটি প্যানেলের আত্মপ্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম, নিহত ১
সিলেটে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম, নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শ্রীপুরে পৌর বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে পৌর বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে দুই ডাকাত গ্রেফতার
বাগেরহাটে দুই ডাকাত গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সপ্তাহজুড়ে বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের আভাস
সপ্তাহজুড়ে বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিন্দগঞ্জে ৮ কেজি গাঁজাসহ যুবক গ্রেপ্তার
গোবিন্দগঞ্জে ৮ কেজি গাঁজাসহ যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর সড়কের ৭ অংশে রবিবার চালু হচ্ছে সিগন্যাল ব্যবস্থা
বিমানবন্দর সড়কের ৭ অংশে রবিবার চালু হচ্ছে সিগন্যাল ব্যবস্থা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বর্ণের দাম আরও বাড়লো
স্বর্ণের দাম আরও বাড়লো

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চবিতে শহীদ তরুয়া-ফরহাদ স্মৃতি আন্তঃবিভাগ ফুটবলের ট্রফি উন্মোচন
চবিতে শহীদ তরুয়া-ফরহাদ স্মৃতি আন্তঃবিভাগ ফুটবলের ট্রফি উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাছ ধরতে গিয়ে সাগরে নিখোঁজ, ভেসে উঠলো দুই কিশোরের মরদেহ
মাছ ধরতে গিয়ে সাগরে নিখোঁজ, ভেসে উঠলো দুই কিশোরের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে ডেন্টাল ক্যাম্প
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে ডেন্টাল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে আবারো নদনদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে আবারো নদনদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্ভুক্তিমূলক নিরাপদ রাষ্ট্র গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : তারেক রহমান
অন্তর্ভুক্তিমূলক নিরাপদ রাষ্ট্র গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে মাদক লেনদেনের দ্বন্দ্বে যুবক নিহত
বরিশালে মাদক লেনদেনের দ্বন্দ্বে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এসএএইচআর প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এসএএইচআর প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্ত করা হবে : প্রেস সচিব
নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্ত করা হবে : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরুল হক নুরের নাকের হাড় ভেঙে গেছে, মেডিকেল বোর্ড গঠন
নুরুল হক নুরের নাকের হাড় ভেঙে গেছে, মেডিকেল বোর্ড গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেরুন রঙের পোশাক পরিহিত যুবক ডিবির কেউ নয় : ডিএমপির ডিবিপ্রধান
মেরুন রঙের পোশাক পরিহিত যুবক ডিবির কেউ নয় : ডিএমপির ডিবিপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক রবিবার
নির্বাচন নিয়ে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘উনি আমারে ৪ আগস্ট বাংলামোটরে গুলি করছে’ বলেই অভিযুক্তকে জাপটে ধরলেন যুবক
‘উনি আমারে ৪ আগস্ট বাংলামোটরে গুলি করছে’ বলেই অভিযুক্তকে জাপটে ধরলেন যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নুরকে হামলার নেপথ্যে গভীর ষড়যন্ত্র দেখছেন গোলাম মাওলা রনি
নুরকে হামলার নেপথ্যে গভীর ষড়যন্ত্র দেখছেন গোলাম মাওলা রনি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুটি রাজনৈতিক দলের সংঘর্ষে সৃষ্ট সহিংস পরিস্থিতি নিয়ে আইএসপিআরের বক্তব্য
দুটি রাজনৈতিক দলের সংঘর্ষে সৃষ্ট সহিংস পরিস্থিতি নিয়ে আইএসপিআরের বক্তব্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ৩২ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ৩২ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলা বললেই কি বাংলাদেশি’, মোদী সরকারের জবাব চাইল আদালত
‘বাংলা বললেই কি বাংলাদেশি’, মোদী সরকারের জবাব চাইল আদালত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের জন্য নিজেদের আকাশসীমা ও বন্দর নিষিদ্ধ করল তুরস্ক
ইসরায়েলের জন্য নিজেদের আকাশসীমা ও বন্দর নিষিদ্ধ করল তুরস্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন দিয়ে রাশিয়ার দুই সেতু উড়িয়ে দিল ইউক্রেন (ভিডিও)
ড্রোন দিয়ে রাশিয়ার দুই সেতু উড়িয়ে দিল ইউক্রেন (ভিডিও)

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার সারা দেশে বিক্ষোভ করবে গণঅধিকার পরিষদ, ঢাকায় সমাবেশ
শনিবার সারা দেশে বিক্ষোভ করবে গণঅধিকার পরিষদ, ঢাকায় সমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেউ চিরকাল বন্ধু বা শত্রু থাকে না, ট্রাম্পের শুল্কারোপের মাঝে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য রাজনাথের
কেউ চিরকাল বন্ধু বা শত্রু থাকে না, ট্রাম্পের শুল্কারোপের মাঝে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য রাজনাথের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের দাবির আইনগত দিক যাচাই করে দেখা হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের দাবির আইনগত দিক যাচাই করে দেখা হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিমান্ড শেষে কারাগারে তৌহিদ আফ্রিদি
রিমান্ড শেষে কারাগারে তৌহিদ আফ্রিদি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাফার জোনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেন জেলেনস্কি
বাফার জোনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেন জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরুল হক নুর ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি
নুরুল হক নুর ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকাল থেকেই কাকরাইলে জাপার কার্যালয়ের সামনে পুলিশের অবস্থান
সকাল থেকেই কাকরাইলে জাপার কার্যালয়ের সামনে পুলিশের অবস্থান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘জামায়াত দেশপ্রেমিক দলকে নিয়ে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে’
‌‘জামায়াত দেশপ্রেমিক দলকে নিয়ে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কমলা হ্যারিসের নিরাপত্তা সুবিধা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কমলা হ্যারিসের নিরাপত্তা সুবিধা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বেশির ভাগ শুল্ক অবৈধ: মার্কিন আদালত
ট্রাম্পের বেশির ভাগ শুল্ক অবৈধ: মার্কিন আদালত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নামে ভুয়া অডিও কল, মন্ত্রণালয়ের প্রতিবাদ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নামে ভুয়া অডিও কল, মন্ত্রণালয়ের প্রতিবাদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা হয়েছে কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স
খোলা হয়েছে কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নুরের ওপর হামলার ঘটনায় মির্জা ফখরুলের নিন্দা
নুরের ওপর হামলার ঘটনায় মির্জা ফখরুলের নিন্দা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাদা পাথর ফিরছে জায়গায়
সাদা পাথর ফিরছে জায়গায়

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জনজীবনে অশ্লীলতার থাবা
জনজীবনে অশ্লীলতার থাবা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা দৃঢ়ভাবে প্রতিহত করা হবে : সরকারের বিবৃতি
নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা দৃঢ়ভাবে প্রতিহত করা হবে : সরকারের বিবৃতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই নির্বাচন হবে : প্রেস সচিব
১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই নির্বাচন হবে : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টি-গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষে রণক্ষেত্র
জাতীয় পার্টি-গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষে রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থী পাচ্ছে না দুর্বল মেডিকেল কলেজ
শিক্ষার্থী পাচ্ছে না দুর্বল মেডিকেল কলেজ

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা
দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোকেন বাণিজ্যে রাঘববোয়াল
কোকেন বাণিজ্যে রাঘববোয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশে ছাপা হবে ৬০০ কোটি টাকার পাঠ্যবই
বিদেশে ছাপা হবে ৬০০ কোটি টাকার পাঠ্যবই

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা বাড়ছে ব্যাপকহারে
রোহিঙ্গা বাড়ছে ব্যাপকহারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মরুর দুম্বা বাংলাদেশে পালন
মরুর দুম্বা বাংলাদেশে পালন

শনিবারের সকাল

সবজি থেকে মাছ সবই নাগালের বাইরে
সবজি থেকে মাছ সবই নাগালের বাইরে

নগর জীবন

মোবাইলকাণ্ডে বরখাস্ত থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
মোবাইলকাণ্ডে বরখাস্ত থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্রের সাদা কালো যুগ : গানেই হিট ছবি
চলচ্চিত্রের সাদা কালো যুগ : গানেই হিট ছবি

শোবিজ

পানির সংকটে ৫ লাখ মানুষ
পানির সংকটে ৫ লাখ মানুষ

নগর জীবন

বিএনপির দুই নেতা মনোনয়ন দৌড়ে, জামায়াতের চূড়ান্ত
বিএনপির দুই নেতা মনোনয়ন দৌড়ে, জামায়াতের চূড়ান্ত

নগর জীবন

ট্রিলিয়ন ডলারের হালাল পণ্যের মার্কেটে বাংলাদেশ
ট্রিলিয়ন ডলারের হালাল পণ্যের মার্কেটে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা শিক্ষার্থীদের
অনেক প্রত্যাশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি প্রার্থীর সঙ্গে লড়বেন জেলা আমির
বিএনপি প্রার্থীর সঙ্গে লড়বেন জেলা আমির

নগর জীবন

শিল্পীর তুলিতে ঢাকার ঐতিহ্য
শিল্পীর তুলিতে ঢাকার ঐতিহ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

থামছেই না নারী পাচার
থামছেই না নারী পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

হানি ট্র্যাপে ফেলে চাঁদা দাবি, তিন নারীসহ গ্রেপ্তার ৭
হানি ট্র্যাপে ফেলে চাঁদা দাবি, তিন নারীসহ গ্রেপ্তার ৭

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে লোকালয়ে বাঘ, আতঙ্ক
ফেনীতে লোকালয়ে বাঘ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলে থেকে ফেসবুকে নির্বাচনি প্রচার!
জেলে থেকে ফেসবুকে নির্বাচনি প্রচার!

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্লাইওভার ব্যবহার করতে পারবে দক্ষিণবঙ্গের বাস
ফ্লাইওভার ব্যবহার করতে পারবে দক্ষিণবঙ্গের বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নেদারল্যান্ডসকে ছোট করে দেখছেন না সিমন্স
নেদারল্যান্ডসকে ছোট করে দেখছেন না সিমন্স

মাঠে ময়দানে

১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল যুক্তরাজ্য
১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল যুক্তরাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকীসহ ১৬ জন কারাগারে
লতিফ সিদ্দিকীসহ ১৬ জন কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই নেতা-কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা
বিএনপির দুই নেতা-কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আজমল হুদা মিঠু
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আজমল হুদা মিঠু

শোবিজ

আজ চালু হচ্ছে সাত ইন্টারসেকশন
আজ চালু হচ্ছে সাত ইন্টারসেকশন

পেছনের পৃষ্ঠা

কনটেইনারজট কমাতে নিলামের নির্দেশ
কনটেইনারজট কমাতে নিলামের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

খারাপ মানুষকে সংসদে পাঠাবেন না
খারাপ মানুষকে সংসদে পাঠাবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা