শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৬, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫

নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক

ইকরামউজ্জমান
অনলাইন ভার্সন
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক

সরাসরি দুর্নীতির আশ্রয় নয়, তা সত্ত্বেও ফুটবল কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে বিশৃঙ্খল, অনিয়ম, নীতিবহির্ভূত বিভিন্ন ধরনের লেনদেন সম্পাদনের ক্ষেত্রে ফিফার নজরদারির অভিজ্ঞতা আমাদের আছে। চুন খেয়ে মুখ পুড়েছে। সরাসরি দুর্নীতির আশ্রয় না নেওয়া সত্ত্বেও কতগুলো অসংগতির জন্য ফিফা বাফুফেকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে এবং শাস্তি দিয়েছে। আন্তর্জাতিক ক্রীড়া আদালতের শরণাপন্ন হয়েও লাভ হয়নি।

এতে দেশের ভাবমূর্তি বিশ্ব ফুটবল দরবারে ক্ষুণ্ন হয়েছে। বিষয়টি দেশের জন্য ছিল বিব্রতকর। অভিযুক্তরা তো বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন।
অপেশাদার কার্যকলাপ, ব্যবস্থাপনায় দুর্বলতা- সবকিছু হালকাভাবে নেওয়ার অভিলাষ কখনো ভালো হয় না। ফিফা তো তার নির্দেশনা এবং নীতির বাইরে যাবে না। তারা স্বেচ্ছাচারিতা পছন্দ করে না। পছন্দ করে না তাদের গাইডলাইন এবং নিয়ম-নীতির ক্ষেত্রে সরকার বা কোনো পক্ষের হস্তক্ষেপ। নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাকসবার নিশ্চয়ই মনে আছে, বাফুফে প্রায় সাত বছর ফিফার আর্থিক নিষেধাজ্ঞার মধ্যে আটকে ছিল।

তাবিথ আউয়ালের নেতৃত্বে গত বছর অক্টোবর মাসে নির্বাচনে নির্বাচিত কমিটি দায়িত্ব নেওয়ার পর ক্রয়-বিক্রয় ও আর্থিক লেনদেনের স্বচ্ছতার ভিত্তিতে ফিফা সম্পূর্ণভাবে সেই আর্থিক নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে গত মার্চ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে। আর্থিক হিসাবে গরমিল পেয়েছিল বলেই ফিফা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। সর্বশেষ অডিটে সন্তুষ্ট হওয়ায় ফিফা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে। বাফুফের বর্তমান কমিটির জন্য এটি একটি বড় স্বস্তি। একটি বিষয় সংশ্লিষ্ট সবাইকে মনে রাখতে হবে, তেঁতুলগাছের সব ভূত কিন্তু সব সময়ের জন্য বিদায় নেয়নি।

ফিফা বর্তমান কমিটির বিষয়ে যেমন উৎসাহ দেখাচ্ছে, তেমনি কিন্তু নজরেও রাখছে। আর তাই সবাইকে সতর্কতার সঙ্গে কাজ করতে হবে। ফিফা ‘কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্টের’ বিষয়ে সব সময় অনড়। ফেডারেশনের সঙ্গে জড়িয়ে থেকে এই চত্বরে পরোক্ষ এবং প্রত্যক্ষভাবে ব্যবসা করার সুযোগ নেই। এতে বিশৃঙ্খলা এবং ভুল-বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়। নিজেদের মধ্যেও ঐক্য এবং আস্থার ক্ষেত্রে চিড় ধরে। তাই সুশাসনের চেতনাকে সমুন্নত রাখা ছাড়া উপায় নেই। জবাবদিহির ঊর্ধ্বে কেউ নন। সব বিষয়ে তো জনস্বার্থ জড়িত।

আমরা বিভিন্ন ফেডারেশন এবং অ্যাসোসিয়েশনের বিরুদ্ধে অস্বচ্ছতা, অনিয়ম ও আর্থিক দুর্নীতির খবর প্রচারমাধ্যমে দেখি। কোনটি সত্যি আর কোনটি মিথ্যা জানার উপায় নেই। কিছুদিন এসব নিয়ে হৈচৈ হয়। যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাঁরা বিষয়টিকে ষড়যন্ত্র হিসেবে আখ্যায়িত করেন। তাঁদের কথা হলো, এক পক্ষ ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চায়। যা হোক, কয়েক দিন পর আবার সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে যায়। অর্থাৎ যাহা বাহান্ন তাহাই তিপ্পান্ন।

কখনো কখনো তদন্ত এবং অডিট রিপোর্টে অনিয়ম, স্বচ্ছতাহীনতা, এমনকি দুর্নীতির আশ্রয় বিষয়টি উঠে এসেছে। সুপারিশ অনুযায়ী তেমন কোনো ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয়নি। কারণ হলো ক্রীড়াঙ্গনে শাসকদলের দলীয় রাজনীতির দাপট। দলীয় রাজনীতির লেজুড়বৃত্তি ক্রীড়াঙ্গনে সবচেয়ে শক্তিশালী ‘পাসপোর্ট’। এই পাসপোর্টধারীরা ক্রীড়া প্রশাসনকে তোয়াক্কা করেন না। আর তাই ক্রীড়াঙ্গনে ক্রনিক অসুস্থতা থেকে আরোগ্য লাভ করতে পারছে না।

ক্রীড়াঙ্গনে স্ববিরোধিতার মিছিল ক্রমেই বড় হচ্ছে। কাগজে দেখেছি, বসুন্ধরা গ্রুপের কাছে প্রশিক্ষণের জন্য মাঠ চাওয়া হয়েছে। অথচ কিছুদিন আগে বসুন্ধরার মাঠকে অনিরাপদ হিসেবে আখ্যায়িত করে মিডিয়ায় লাগাতার প্রচারণাকে    ‘এনডোর্স’ কারা করেছে?

কর্তৃত্ববাদ অরাজতা, বিভিন্ন ধরনের অনিয়ম দুর্নীতিকে সরাসরি উৎসাহিত করে। ক্রীড়াঙ্গনে আমরা নানা ধরনের ডিগবাজি দেখে অভ্যস্ত। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ‘পল্টি’ দেওয়া খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। ক্রীড়াঙ্গন এবং মিডিয়া উভয় ক্ষেত্রেই একই অবস্থা। এখানেও রীতিমতো প্রতিদ্বন্দ্বিতা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তৎপরতা ভীষণভাবে বেড়ে গেছে। প্রশ্ন হচ্ছে, পাবলিক কি সত্যি ওগুলো আগের মতো খায়? মানুষের নিজস্ব হিসাব এবং উপলব্ধি তো এখন অন্য রকম। মানুষ এখন আর অতীতকে বহন করতে চায় না। তাকাতে চাইছে সামনের দিকে।

সংগঠকদের বুঝতে হবে জবাবদিহিকে থোড়াই কেয়ার করার পরিণাম সব সময় ভয়াবহ। ফুটবলে চাটুকার ও ব্যক্তিত্বহীন কিছু লোক আছে, আগেও ছিল। তবে তুলনায়, সংখ্যায় কম। দায়িত্বশীল আচরণ সব সময় কাম্য। দায়িত্বভার নেওয়ার সময় মহা-উৎসাহ। আবার বলা হচ্ছে, কাজ করার মতো সুযোগ নেই। দায়িত্ব নেওয়ার সময়ও বিষয়টি কেন মাথায় আনা হয়নি? আধুনিক সময়ের ক্রীড়াঙ্গন হলো ‘প্রো-অ্যাক্টিভদের’ জন্য। এখানে সব সময় ‘পুশ’ করে কাজ করানোর দিন আর নেই। যাঁরা দায়িত্ব পালনে অপারগ বা উপভোগ করছেন না, তাঁদের তো নিজ থেকে সরে যাওয়া উচিত। এতে তাঁদের বারবার বিকল্প মনোভাবের সম্মুখীন হতে হবে না। সংগঠকরা তো আর ক্রীড়াঙ্গনে চাকরি করেন না।

ফুটবলে সংস্কারের দরকার আছে। কাগজে দেখেছি, কয়েকজন সংগঠক এই বিষয়ে কথা বলেছেন। মনে রাখতে হবে, সংস্কার তখনই কার্যকর হবে, যখন স্পষ্ট অঙ্গীকার থাকবে। ফুটবলে এটি মোটেই কাম্য নয় বিভিন্ন কাজে অন্যকে টপকে নিজকে গুরুত্বপূর্ণ জাহির করা। ফুটবলে যাঁরা দায়িত্বশীল, তাঁদের উচিত আরো অনেক চিন্তা-ভাবনা করে কথা বলা এবং কাজ করা। কারো কারো কথাবার্তা বিভ্রান্তিমূলক। ফুটবলে ‘হুয়িমসিক্যালি’ সিদ্ধান্ত নেওয়া বাঞ্ছনীয় নয়। ‘চেইন অব কমান্ড’ সবার ওপরে। ব্যবস্থাপনা সব সময় বড় চ্যালেঞ্জ। এ ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো গুণাবলিসম্পন্ন শতভাগ পেশাদার মনোভাবসম্পন্ন মানুষ প্রয়োজন! যিনি এবং যাঁরা পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে ত্বরিত সিদ্ধান্ত গ্রহণে পারদর্শী, যাঁরা সবাইকে সম্পৃক্ত করে কাজ করতে চান। সবাইকে বোঝার চেষ্টা করেন। ফুটবল ব্যবস্থাপনা কিন্তু এখন আর শুধু বাফুফের অফিস কক্ষের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়-মাঠে, মাঠের বাইরে সর্বক্ষেত্রে।

মানবিক ক্রীড়াঙ্গনের কথা প্রায়ই উচ্চারিত হয়। এই বিষয়ে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন সচেতনতা, যাঁরা উদ্যোগ নেবেন তাঁদের মধ্যে। সবাই চান নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম থেকে মুক্তি পাক ফুটবল। আদর্শিক অবস্থানগুলোর গুরুত্ব বাড়ুক। অসংগতিগুলো দূর হোক।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক, সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি ওআইপিএস এশিয়া। আজীবন সদস্য, বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন। প্যানেল রাইটার, ফুটবল এশিয়া।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সর্বশেষ খবর
নামছে পানি, ভেসে উঠছে ক্ষতচিহ্ন
নামছে পানি, ভেসে উঠছে ক্ষতচিহ্ন

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে শিক্ষার্থীদের মাঝে ৪ হাজার গাছের চারা বিতরণ
শ্রীপুরে শিক্ষার্থীদের মাঝে ৪ হাজার গাছের চারা বিতরণ

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাক্ষরতা সামাজিক বৈষম্য নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
সাক্ষরতা সামাজিক বৈষম্য নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

যুব হকির এশিয়া কাপে প্রথমবারেই ব্রোঞ্জ জিতল বাংলাদেশের মেয়েরা
যুব হকির এশিয়া কাপে প্রথমবারেই ব্রোঞ্জ জিতল বাংলাদেশের মেয়েরা

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে চেয়ারম্যানকে কুপিয়ে জখম
রাজবাড়ীতে চেয়ারম্যানকে কুপিয়ে জখম

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় অস্ত্র-মাদকসহ আটক ১
কুষ্টিয়ায় অস্ত্র-মাদকসহ আটক ১

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে ‘এপস্টেইন ফাইল’ প্রকাশের আহ্বান ইলন মাস্কের
ট্রাম্পকে ‘এপস্টেইন ফাইল’ প্রকাশের আহ্বান ইলন মাস্কের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুহুল কবীর রিজভীর কুড়িগ্রাম আগমন উপলক্ষে জেলা বিএনপির প্রস্তুতি সভা
রুহুল কবীর রিজভীর কুড়িগ্রাম আগমন উপলক্ষে জেলা বিএনপির প্রস্তুতি সভা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ বিএনপির
হাসিনাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ বিএনপির

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

কুয়াকাটা সৈকত রক্ষা বাঁধে কৃষ্ণচূড়া সহ ৬ হাজার গাছের চারা রোপণ
কুয়াকাটা সৈকত রক্ষা বাঁধে কৃষ্ণচূড়া সহ ৬ হাজার গাছের চারা রোপণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মব ভায়োলেন্সে বিশ্বাস করে না: এ জেড এম জাহিদ হোসেন
বিএনপি মব ভায়োলেন্সে বিশ্বাস করে না: এ জেড এম জাহিদ হোসেন

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সৌরজগতের শুরু নিয়ে নতুন প্রশ্ন তুলল এক উল্কাপিণ্ড
সৌরজগতের শুরু নিয়ে নতুন প্রশ্ন তুলল এক উল্কাপিণ্ড

৩০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ২
যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ২

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, প্রেমিক গ্রেফতার
বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, প্রেমিক গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকায় বাঙালি প্রজন্মের সাফল্যগাথা ‘ফাউন্ডেশন ফর বেটার ওয়ার্ল্ড’র সেমিনারে
আমেরিকায় বাঙালি প্রজন্মের সাফল্যগাথা ‘ফাউন্ডেশন ফর বেটার ওয়ার্ল্ড’র সেমিনারে

৪১ মিনিট আগে | পরবাস

জলবায়ু অর্থায়নে গতি আনতে চালু হচ্ছে বিডিসিপি পোর্টাল
জলবায়ু অর্থায়নে গতি আনতে চালু হচ্ছে বিডিসিপি পোর্টাল

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর চার হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযান, ১৫ দালাল আটক
রাজধানীর চার হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযান, ১৫ দালাল আটক

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে কাঁচা রাস্তায় ধানগাছ লাগিয়ে প্রতিবাদ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে কাঁচা রাস্তায় ধানগাছ লাগিয়ে প্রতিবাদ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর-ভাঙ্গা মহাসড়কের চার লেন বাস্তবায়নে মানববন্ধন
ফরিদপুর-ভাঙ্গা মহাসড়কের চার লেন বাস্তবায়নে মানববন্ধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে আটকে পুলিশে সোপর্দ
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে আটকে পুলিশে সোপর্দ

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় বাস-ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১
মাগুরায় বাস-ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়ির গেটের সামনে পড়ে ছিল যুবকের মরদেহ
বাড়ির গেটের সামনে পড়ে ছিল যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
লক্ষ্মীপুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী বছরের হজের খরচ আরও কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে: ধর্ম উপদেষ্টা
আগামী বছরের হজের খরচ আরও কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে হত্যা মামলায় আইনজীবী কারাগারে
রংপুরে হত্যা মামলায় আইনজীবী কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা
টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ