শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৬, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫

নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক

ইকরামউজ্জমান
অনলাইন ভার্সন
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক

সরাসরি দুর্নীতির আশ্রয় নয়, তা সত্ত্বেও ফুটবল কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে বিশৃঙ্খল, অনিয়ম, নীতিবহির্ভূত বিভিন্ন ধরনের লেনদেন সম্পাদনের ক্ষেত্রে ফিফার নজরদারির অভিজ্ঞতা আমাদের আছে। চুন খেয়ে মুখ পুড়েছে। সরাসরি দুর্নীতির আশ্রয় না নেওয়া সত্ত্বেও কতগুলো অসংগতির জন্য ফিফা বাফুফেকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে এবং শাস্তি দিয়েছে। আন্তর্জাতিক ক্রীড়া আদালতের শরণাপন্ন হয়েও লাভ হয়নি।

এতে দেশের ভাবমূর্তি বিশ্ব ফুটবল দরবারে ক্ষুণ্ন হয়েছে। বিষয়টি দেশের জন্য ছিল বিব্রতকর। অভিযুক্তরা তো বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন।
অপেশাদার কার্যকলাপ, ব্যবস্থাপনায় দুর্বলতা- সবকিছু হালকাভাবে নেওয়ার অভিলাষ কখনো ভালো হয় না। ফিফা তো তার নির্দেশনা এবং নীতির বাইরে যাবে না। তারা স্বেচ্ছাচারিতা পছন্দ করে না। পছন্দ করে না তাদের গাইডলাইন এবং নিয়ম-নীতির ক্ষেত্রে সরকার বা কোনো পক্ষের হস্তক্ষেপ। নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাকসবার নিশ্চয়ই মনে আছে, বাফুফে প্রায় সাত বছর ফিফার আর্থিক নিষেধাজ্ঞার মধ্যে আটকে ছিল।

তাবিথ আউয়ালের নেতৃত্বে গত বছর অক্টোবর মাসে নির্বাচনে নির্বাচিত কমিটি দায়িত্ব নেওয়ার পর ক্রয়-বিক্রয় ও আর্থিক লেনদেনের স্বচ্ছতার ভিত্তিতে ফিফা সম্পূর্ণভাবে সেই আর্থিক নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে গত মার্চ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে। আর্থিক হিসাবে গরমিল পেয়েছিল বলেই ফিফা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। সর্বশেষ অডিটে সন্তুষ্ট হওয়ায় ফিফা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে। বাফুফের বর্তমান কমিটির জন্য এটি একটি বড় স্বস্তি। একটি বিষয় সংশ্লিষ্ট সবাইকে মনে রাখতে হবে, তেঁতুলগাছের সব ভূত কিন্তু সব সময়ের জন্য বিদায় নেয়নি।

ফিফা বর্তমান কমিটির বিষয়ে যেমন উৎসাহ দেখাচ্ছে, তেমনি কিন্তু নজরেও রাখছে। আর তাই সবাইকে সতর্কতার সঙ্গে কাজ করতে হবে। ফিফা ‘কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্টের’ বিষয়ে সব সময় অনড়। ফেডারেশনের সঙ্গে জড়িয়ে থেকে এই চত্বরে পরোক্ষ এবং প্রত্যক্ষভাবে ব্যবসা করার সুযোগ নেই। এতে বিশৃঙ্খলা এবং ভুল-বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়। নিজেদের মধ্যেও ঐক্য এবং আস্থার ক্ষেত্রে চিড় ধরে। তাই সুশাসনের চেতনাকে সমুন্নত রাখা ছাড়া উপায় নেই। জবাবদিহির ঊর্ধ্বে কেউ নন। সব বিষয়ে তো জনস্বার্থ জড়িত।

আমরা বিভিন্ন ফেডারেশন এবং অ্যাসোসিয়েশনের বিরুদ্ধে অস্বচ্ছতা, অনিয়ম ও আর্থিক দুর্নীতির খবর প্রচারমাধ্যমে দেখি। কোনটি সত্যি আর কোনটি মিথ্যা জানার উপায় নেই। কিছুদিন এসব নিয়ে হৈচৈ হয়। যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাঁরা বিষয়টিকে ষড়যন্ত্র হিসেবে আখ্যায়িত করেন। তাঁদের কথা হলো, এক পক্ষ ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চায়। যা হোক, কয়েক দিন পর আবার সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে যায়। অর্থাৎ যাহা বাহান্ন তাহাই তিপ্পান্ন।

কখনো কখনো তদন্ত এবং অডিট রিপোর্টে অনিয়ম, স্বচ্ছতাহীনতা, এমনকি দুর্নীতির আশ্রয় বিষয়টি উঠে এসেছে। সুপারিশ অনুযায়ী তেমন কোনো ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয়নি। কারণ হলো ক্রীড়াঙ্গনে শাসকদলের দলীয় রাজনীতির দাপট। দলীয় রাজনীতির লেজুড়বৃত্তি ক্রীড়াঙ্গনে সবচেয়ে শক্তিশালী ‘পাসপোর্ট’। এই পাসপোর্টধারীরা ক্রীড়া প্রশাসনকে তোয়াক্কা করেন না। আর তাই ক্রীড়াঙ্গনে ক্রনিক অসুস্থতা থেকে আরোগ্য লাভ করতে পারছে না।

ক্রীড়াঙ্গনে স্ববিরোধিতার মিছিল ক্রমেই বড় হচ্ছে। কাগজে দেখেছি, বসুন্ধরা গ্রুপের কাছে প্রশিক্ষণের জন্য মাঠ চাওয়া হয়েছে। অথচ কিছুদিন আগে বসুন্ধরার মাঠকে অনিরাপদ হিসেবে আখ্যায়িত করে মিডিয়ায় লাগাতার প্রচারণাকে    ‘এনডোর্স’ কারা করেছে?

কর্তৃত্ববাদ অরাজতা, বিভিন্ন ধরনের অনিয়ম দুর্নীতিকে সরাসরি উৎসাহিত করে। ক্রীড়াঙ্গনে আমরা নানা ধরনের ডিগবাজি দেখে অভ্যস্ত। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ‘পল্টি’ দেওয়া খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। ক্রীড়াঙ্গন এবং মিডিয়া উভয় ক্ষেত্রেই একই অবস্থা। এখানেও রীতিমতো প্রতিদ্বন্দ্বিতা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তৎপরতা ভীষণভাবে বেড়ে গেছে। প্রশ্ন হচ্ছে, পাবলিক কি সত্যি ওগুলো আগের মতো খায়? মানুষের নিজস্ব হিসাব এবং উপলব্ধি তো এখন অন্য রকম। মানুষ এখন আর অতীতকে বহন করতে চায় না। তাকাতে চাইছে সামনের দিকে।

সংগঠকদের বুঝতে হবে জবাবদিহিকে থোড়াই কেয়ার করার পরিণাম সব সময় ভয়াবহ। ফুটবলে চাটুকার ও ব্যক্তিত্বহীন কিছু লোক আছে, আগেও ছিল। তবে তুলনায়, সংখ্যায় কম। দায়িত্বশীল আচরণ সব সময় কাম্য। দায়িত্বভার নেওয়ার সময় মহা-উৎসাহ। আবার বলা হচ্ছে, কাজ করার মতো সুযোগ নেই। দায়িত্ব নেওয়ার সময়ও বিষয়টি কেন মাথায় আনা হয়নি? আধুনিক সময়ের ক্রীড়াঙ্গন হলো ‘প্রো-অ্যাক্টিভদের’ জন্য। এখানে সব সময় ‘পুশ’ করে কাজ করানোর দিন আর নেই। যাঁরা দায়িত্ব পালনে অপারগ বা উপভোগ করছেন না, তাঁদের তো নিজ থেকে সরে যাওয়া উচিত। এতে তাঁদের বারবার বিকল্প মনোভাবের সম্মুখীন হতে হবে না। সংগঠকরা তো আর ক্রীড়াঙ্গনে চাকরি করেন না।

ফুটবলে সংস্কারের দরকার আছে। কাগজে দেখেছি, কয়েকজন সংগঠক এই বিষয়ে কথা বলেছেন। মনে রাখতে হবে, সংস্কার তখনই কার্যকর হবে, যখন স্পষ্ট অঙ্গীকার থাকবে। ফুটবলে এটি মোটেই কাম্য নয় বিভিন্ন কাজে অন্যকে টপকে নিজকে গুরুত্বপূর্ণ জাহির করা। ফুটবলে যাঁরা দায়িত্বশীল, তাঁদের উচিত আরো অনেক চিন্তা-ভাবনা করে কথা বলা এবং কাজ করা। কারো কারো কথাবার্তা বিভ্রান্তিমূলক। ফুটবলে ‘হুয়িমসিক্যালি’ সিদ্ধান্ত নেওয়া বাঞ্ছনীয় নয়। ‘চেইন অব কমান্ড’ সবার ওপরে। ব্যবস্থাপনা সব সময় বড় চ্যালেঞ্জ। এ ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো গুণাবলিসম্পন্ন শতভাগ পেশাদার মনোভাবসম্পন্ন মানুষ প্রয়োজন! যিনি এবং যাঁরা পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে ত্বরিত সিদ্ধান্ত গ্রহণে পারদর্শী, যাঁরা সবাইকে সম্পৃক্ত করে কাজ করতে চান। সবাইকে বোঝার চেষ্টা করেন। ফুটবল ব্যবস্থাপনা কিন্তু এখন আর শুধু বাফুফের অফিস কক্ষের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়-মাঠে, মাঠের বাইরে সর্বক্ষেত্রে।

মানবিক ক্রীড়াঙ্গনের কথা প্রায়ই উচ্চারিত হয়। এই বিষয়ে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন সচেতনতা, যাঁরা উদ্যোগ নেবেন তাঁদের মধ্যে। সবাই চান নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম থেকে মুক্তি পাক ফুটবল। আদর্শিক অবস্থানগুলোর গুরুত্ব বাড়ুক। অসংগতিগুলো দূর হোক।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক, সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি ওআইপিএস এশিয়া। আজীবন সদস্য, বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন। প্যানেল রাইটার, ফুটবল এশিয়া।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
এবার চমকপ্রদ কিছু করার সুযোগ নেই
এবার চমকপ্রদ কিছু করার সুযোগ নেই
বিশ্ব দুগ্ধ দিবস ও বাংলাদেশে দুগ্ধখাতের গুরুত্ব
বিশ্ব দুগ্ধ দিবস ও বাংলাদেশে দুগ্ধখাতের গুরুত্ব
অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নে আমরা খাদের কিনারায়
অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নে আমরা খাদের কিনারায়
জরুরি দেশকে গণতান্ত্রিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা
জরুরি দেশকে গণতান্ত্রিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
সর্বশেষ খবর
বন্দর বিদেশিদের দেওয়ার বিরোধিতাকারীদের প্রতিহত করুন: প্রধান উপদেষ্টা
বন্দর বিদেশিদের দেওয়ার বিরোধিতাকারীদের প্রতিহত করুন: প্রধান উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌভাগ্যবান দম্পতি ইয়াশ-তটিনী!
সৌভাগ্যবান দম্পতি ইয়াশ-তটিনী!

২ মিনিট আগে | শোবিজ

উত্তরায় সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
উত্তরায় সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নতুনদের নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নতুনদের নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট দল ঘোষণা

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান
প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ
হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিউজিল্যান্ডের নতুন কোচ রব ওয়াল্টার
নিউজিল্যান্ডের নতুন কোচ রব ওয়াল্টার

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের
করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের

৫৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

দেশবাসীকে প্রধান উপদেষ্টার ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা
দেশবাসীকে প্রধান উপদেষ্টার ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯
তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেঙ্গালুরুতে ১১ জনের প্রাণহানির ঘটনায় আরসিবি কর্মকর্তাসহ গ্রেফতার ৩
বেঙ্গালুরুতে ১১ জনের প্রাণহানির ঘটনায় আরসিবি কর্মকর্তাসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে ডুবে মারা গেলো শিশু দুটি
জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে ডুবে মারা গেলো শিশু দুটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝ নদীতে ইঞ্জিন বিকল, ৬২ জনকে উদ্ধার করল কোস্টগার্ড
মাঝ নদীতে ইঞ্জিন বিকল, ৬২ জনকে উদ্ধার করল কোস্টগার্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ৩
গাইবান্ধায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বই বিভাগে কর্মী ছাঁটাই করলো অ্যামাজন
বই বিভাগে কর্মী ছাঁটাই করলো অ্যামাজন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আরিচা-পাটুরিয়ায় দিনভর ভোগান্তি, বেড়েছে যানবাহনের চাপ
আরিচা-পাটুরিয়ায় দিনভর ভোগান্তি, বেড়েছে যানবাহনের চাপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিরাপত্তা জোরদার, ঈদের নামাজে যেসব জিনিস সঙ্গে আনা যাবে না
ঢাকায় নিরাপত্তা জোরদার, ঈদের নামাজে যেসব জিনিস সঙ্গে আনা যাবে না

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নেওয়া ৩০ পরিবার পেল সহায়তা
কুলাউড়ায় আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নেওয়া ৩০ পরিবার পেল সহায়তা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ ২২ বছর পর ধুনট সরকারি ডিগ্রী কলেজ ছাত্রদলের কমিটি গঠন
দীর্ঘ ২২ বছর পর ধুনট সরকারি ডিগ্রী কলেজ ছাত্রদলের কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা নদী থেকে অবৈধ বালু উত্তোলন, যুবকের ১৫ দিনের কারাদণ্ড
পদ্মা নদী থেকে অবৈধ বালু উত্তোলন, যুবকের ১৫ দিনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ বছর পর শেরপুর কলেজ ছাত্রদলে নতুন নেতৃত্ব
১৫ বছর পর শেরপুর কলেজ ছাত্রদলে নতুন নেতৃত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্ষোভ প্রকাশ করে ফেসবুকে যা লিখলেন তামিম
ক্ষোভ প্রকাশ করে ফেসবুকে যা লিখলেন তামিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদে যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা
ঈদে যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেসব এলাকার ব্যাংক থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত তোলা যাবে টাকা
যেসব এলাকার ব্যাংক থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত তোলা যাবে টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মোটরসাইকেল-ইজিবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে প্রাণ গেল কিশোরের
মোটরসাইকেল-ইজিবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে প্রাণ গেল কিশোরের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া
‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত
ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ
নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন
নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় আওয়ামী লীগ নেতা আটক
বেনাপোল দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প
প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক
আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন
৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারের ঈদুল আজহা উদযাপন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারের ঈদুল আজহা উদযাপন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়
তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া
নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে কারাবন্দিদের জন্য তিন দিনের বিশেষ আয়োজন
ঈদে কারাবন্দিদের জন্য তিন দিনের বিশেষ আয়োজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার
সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ সফরে টি-২০ দলে ফিরছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি
বাংলাদেশ সফরে টি-২০ দলে ফিরছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বয়স বাড়লে কেন বাড়ে ভুলে যাওয়া?
বয়স বাড়লে কেন বাড়ে ভুলে যাওয়া?

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের আগে ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ঈদের আগে ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট
রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট

৫ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?
ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প
মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড
যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক