শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৩, বুধবার, ০৪ জুন, ২০২৫

জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ৪৫ বছরের জীবনকালে প্রমাণ করে গেছেন তিনি ছিলেন খাঁটি দেশপ্রেমিক, রাষ্ট্র গঠনে, দেশবাসীর উন্নয়নে দক্ষ, উদ্ভাবনমূলক চিন্তার এক দার্শনিক-নেতা। আপাদমস্তক সৎ অসামান্য মেধা ও কর্মদক্ষতা দিয়ে তিনি রাষ্ট্রকর্মে যা অর্জন করেছিলেন তা নজিরবিহীন। এই রাষ্ট্রনায়কের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী গেল সেদিন। ১৯৮১ সালের ৩০ মে তিনি সামরিক বাহিনীর এক কুচক্রী অমুক্তিযোদ্ধা জেনারেলের এবং তার সহযোগী স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্রে চট্টগ্রামের সার্কিট হাউসে নিহত হন। তবে ১৮ কোটি মানুষের হৃদয়ে আজও মর্যাদার আসনে রয়েছেন। তিনি এখনো আমাদের পথনির্দেশক, সবার স্বপ্নদ্রষ্টা। বগুড়ার রসায়নবিদ পিতা ও নজরুলসংগীতশিল্পী মাতার পরিবারে মধ্য তিরিশ দশকে জন্ম নেওয়া জিয়া (যার ডাকনাম কমল) কলকাতা ও করাচির শিক্ষালয়ে বিদ্যার্জনের সঙ্গে সঙ্গে গড়ে উঠেছিলেন একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসেবে। পরবর্তীকালের সেনা কর্মকর্তা এবং বাংলাদেশের রাষ্ট্রনায়কের মর্যাদায় অভিষিক্ত হয়েছিলেন।

কর্মজীবনের শুরুতেই বলা যায়, সেনাবাহিনীর একজন ক্যাপ্টেন হিসেবে ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধে এক দুর্ধর্ষ যোদ্ধা হিসেবে অসামান্য সাফল্যের প্রমাণ রাখেন। তারপর তাঁর জীবনের সবচেয়ে বড় কাজটি করার ডাক এলো ১৯৭১ সালের মার্চের ২৫ তারিখ দিবাগত রাতে ২৬ মার্চের প্রারম্ভকালে। সেই রাতে যখন পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী সারা দেশে নিরীহ নিরস্ত্র বাঙালি জাতির ওপরে ঝাঁপিয়ে পড়ল তখই ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টাল সেন্টারের ডেপুটি কমান্ডার মেজর জিয়া শেষ রাতে চট্টগ্রাম নগরীতে দায়িত্বপালনরত অবস্থায় পাক সেনাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার সশস্ত্র যুদ্ধ শুরু করেন। তখন সমগ্র চট্টগ্রাম নগরী ও আশপাশে প্রচণ্ড জনবিদ্রোহ, গণপ্রতিরোধ পাকিস্তানি হানাদার সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে। সারা দেশেও পাকবাহিনীর হামলার মুখে গণপ্রতিরোধ লড়াই শুরু হয়।

চট্টগ্রামে মেজর জিয়ার সহযোগী ছিলেন বেশ কয়েকজন বাঙালি জুনিয়র অফিসার এবং প্রায় ৩০০ বাঙালি সেনা জওয়ান। তারা তুমুল যুদ্ধ শুরু করলেন জিয়ার নেতৃত্বে। গোটা চট্টগ্রাম অঞ্চলের মানুষ তখন জিয়ার নেতৃত্বে সাহসী হয়ে এগিয়ে এলেন। ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় কালুরঘাট স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী বেতার কেন্দ্র থেকে সংগ্রামী বেতারকর্মী বেলাল মোহাম্মদ ও অন্যদের সহযোগিতায় মেজর জিয়া প্রথম স্বাধীনতা ঘোষণা করলেন। সেই ঘোষণা সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ল। লড়াকু বাঙালি পাক বাহিনীর বিরুদ্ধে বীরবিক্রমে সংগঠিত হতে লাগল, যুদ্ধ শুরু করলেন তাঁরা সবাই।

জিয়াউর রহমান প্রথমে ১ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার হিসেবে যুদ্ধ করতে করতেই মুক্তিবাহিনীর তিন ব্রিগেডের একটি ব্রিগেড ‘জেড ফোর্স’-এর কমান্ডার হলেন একাত্তরের জুলাই মাসে। প্রথমে সেক্টর কমান্ডার এবং পরে সফল ব্রিগেড কমান্ডার হিসেবে তিনি স্বাধীনতাযুদ্ধের সম্মুখসমরে ১ নম্বর কমান্ডারের পর্যায়ে নিজেকে উন্নীত করেন এবং প্রথম বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ‘বীর উত্তম’ খেতাব লাভ করেন। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জনের পরেই জিয়াউর রহমান সেনাবাহিনীকে সুপ্রতিষ্ঠিত করার সাংগঠনিক কাজে নিয়োজিত হন। অচিরেই তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব স্টাফ পদ লাভ করেন। এরপরে সর্বোচ্চ দায়িত্ব জেনারেল জিয়ার কাঁধে তুলে দেয় গোটা জাতি। সেটা ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সিপাহি-জনতার গণ অভ্যুত্থানে তাঁকে সেই অবস্থানে বসানো হয়। বিশ্বসেরা কূটনীতিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মন্তব্য করেছেন-জিয়াউর রহমান সেই অবস্থানে দায়িত্ব পালনের সুযোগ না পেলে বাংলাদেশ অন্য অনেক ব্যর্থ রাষ্ট্রের মতো ধ্বংসের মুখোমুখি দাঁড়াত, দুর্ভিক্ষে লাখ লাখ মানুষ মারা যেত।

জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রক্ষমতার শীর্ষ পর্যায়ে যাওয়ার আগেই দেশের সামরিক বাহিনীকে সুসংগঠিত করা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক উন্নয়ন এবং উৎপাদনের অর্থনীতি পুনর্গঠনে জোর প্রচেষ্টা চালান। একই সঙ্গে কৃষি ও শিল্পকারখানা ব্যবস্থাপনার উন্নতি বিধানে উদ্ভাবনমূলক উদ্যোগ বাস্তবায়ন আরম্ভ করেন। তিনি গণমানুষের স্বেচ্ছাশ্রমে দেশব্যাপী মরা খালগুলো কেটে নাব্য সৃষ্টি, নৌ-চলাচল সুবিধার ব্যবস্থা ও কৃষি-সেচ কাজের উন্নয়ন ঘটান। মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি করেন। জিয়াউর রহমান অন্তত ১০ হাজার গ্রামে পায়ে হেঁটে ভ্রমণ করেন। প্রেসিডেন্ট জিয়া রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রবাসীর উন্নয়নে ১৯ দফা কর্মসূচি ঘোষণার মাধ্যমে সেসব বাস্তবায়নে আমলাদের অধিক পরিশ্রমে বাধ্য করেন। নিজে রাজনৈতিক সহকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে রাত-দিন পরিশ্রম করে যান। নজিরবিহীন সেই প্রচেষ্টা। তারপরে জিয়া বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের রাজনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সবচেয়ে শক্তিশালী রাজনৈতিক দল বিএনপি প্রতিষ্ঠা করেন। জিয়াউর রহমান ১৯৭৮ সালে সরাসরি ভোটে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। স্বচ্ছ নির্বাচনের মাধ্যমে জিয়া আওয়ামী লীগ ও সেই ঘরানার রাজনীতির প্রার্থী মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল মুহাম্মদ আতাউল গনী ওসমানীকে বিপুল ভোটে হারিয়ে দেন। নির্বাচনের ফল ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জেনারেল ওসমানীর বাড়ি গিয়ে তাঁর দোয়া নিয়ে আসেন।

জিয়াউর রহমান ১৯৭৯ সালে সামরিক আইন প্রত্যাহার করে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন। সুষ্ঠু শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের মাধ্যমে জাতীয় সংসদ প্রতিষ্ঠা করেন। সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ৩৯টি আসনে জয়লাভ করে। সারা দুনিয়া প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্ট দুটো নির্বাচনের পরিবেশ নিয়েই সন্তোষ প্রকাশ করে। বিশ্বের দেশে দেশে বাংলাদেশের কূটনৈতিক মর্যাদা বৃদ্ধি পায়।

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান দিবসে মেহেরপুরে প্রতীকী ম্যারাথন
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান দিবসে মেহেরপুরে প্রতীকী ম্যারাথন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘সিটিজেন কেইন’-এর ‘রোজবাড’ স্লেজ বিক্রি ১৫ মিলিয়ন ডলারে
‘সিটিজেন কেইন’-এর ‘রোজবাড’ স্লেজ বিক্রি ১৫ মিলিয়ন ডলারে

২৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ সিরিয়ায় সংঘর্ষে ৫৯৪ জন নিহত
দক্ষিণ সিরিয়ায় সংঘর্ষে ৫৯৪ জন নিহত

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইনে কেনাকাটায় আসক্ত নারী, পার্সেল রাখতেই কিনলেন আলাদা ফ্ল্যাট
অনলাইনে কেনাকাটায় আসক্ত নারী, পার্সেল রাখতেই কিনলেন আলাদা ফ্ল্যাট

৩৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ফেসবুকে ব্যক্তিগত তথ্য চুরি: জাকারবার্গের চুপিসারে নিষ্পত্তি
ফেসবুকে ব্যক্তিগত তথ্য চুরি: জাকারবার্গের চুপিসারে নিষ্পত্তি

৫২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দক্ষিণ কোরিয়ার ১৫ স্বেচ্ছাসেবীকে সংবর্ধনা দিল চাষি বালিগাঁও সমাজকল্যাণ সংঘ
দক্ষিণ কোরিয়ার ১৫ স্বেচ্ছাসেবীকে সংবর্ধনা দিল চাষি বালিগাঁও সমাজকল্যাণ সংঘ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গণঅভ্যুত্থান দিবসে প্রতীকী ম্যারাথন
কুষ্টিয়ায় গণঅভ্যুত্থান দিবসে প্রতীকী ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের খাবার পানিতে কি ভাগ বসাচ্ছে এআই?
আমাদের খাবার পানিতে কি ভাগ বসাচ্ছে এআই?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নরওয়ের বিস্ময়বালক নিপনকে নিয়ে নতুন যুগের পথে ম্যানচেস্টার সিটি
নরওয়ের বিস্ময়বালক নিপনকে নিয়ে নতুন যুগের পথে ম্যানচেস্টার সিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে হকার্স মার্কেটে আগুন, পুড়লো ৩০ দোকান
নারায়ণগঞ্জে হকার্স মার্কেটে আগুন, পুড়লো ৩০ দোকান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে নওগাঁয় প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে নওগাঁয় প্রতীকী ম্যারাথন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে গণঅভ্যুত্থান দিবসে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন
জয়পুরহাটে গণঅভ্যুত্থান দিবসে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত
৪ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারি বৃষ্টিতে দক্ষিণ কোরিয়ায় ৪ মৃত্যু, সরিয়ে নেওয়া হল ১৩০০ জনকে
ভারি বৃষ্টিতে দক্ষিণ কোরিয়ায় ৪ মৃত্যু, সরিয়ে নেওয়া হল ১৩০০ জনকে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গণঅভ্যুত্থানে হত্যাসহ ১২ মামলার চার্জশিট দিল পুলিশ
গণঅভ্যুত্থানে হত্যাসহ ১২ মামলার চার্জশিট দিল পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির নতুন কমিটি গঠন
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির নতুন কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রহ্মপুত্র নদ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্র নদ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সিরিয়ার ভূখণ্ড ভাগ হতে দেবে না তুরস্ক: এরদোয়ান
সিরিয়ার ভূখণ্ড ভাগ হতে দেবে না তুরস্ক: এরদোয়ান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে চলবে না মেয়াদোত্তীর্ণ গাড়ি : অভিযান শুরু রবিবার
সিলেটে চলবে না মেয়াদোত্তীর্ণ গাড়ি : অভিযান শুরু রবিবার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার একমাত্র গির্জায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৩, আহত ১০
গাজার একমাত্র গির্জায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৩, আহত ১০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের
গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর
গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা
গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প
কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩
শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া
ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার
সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের
শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা
সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঁচা মরিচ খেলে শরীর পায় একাধিক উপকার
কাঁচা মরিচ খেলে শরীর পায় একাধিক উপকার

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা খেলাফত মজলিসের
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা খেলাফত মজলিসের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তান সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
পাকিস্তান সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাতিরঝিলের বাস ও ওয়াটার ট্যাক্সিতে চালু হচ্ছে র‌্যাপিড পাস
হাতিরঝিলের বাস ও ওয়াটার ট্যাক্সিতে চালু হচ্ছে র‌্যাপিড পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘দড়িতে বাঁধা কুকুর’ আখ্যা খামেনির
ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘দড়িতে বাঁধা কুকুর’ আখ্যা খামেনির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ : উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ : উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হরভজনের রেকর্ড ভাঙলেন মেহেদী
হরভজনের রেকর্ড ভাঙলেন মেহেদী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পদোন্নতি পেয়ে ইন্সপেক্টর হলেন ১১০ এসআই
পদোন্নতি পেয়ে ইন্সপেক্টর হলেন ১১০ এসআই

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির
নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’
গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি

নগর জীবন

চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি
চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?
সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?

শোবিজ

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না
বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার
নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার

শোবিজ

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা
অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা

নগর জীবন

ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন
ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন

মাঠে ময়দানে

আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু

সম্পাদকীয়

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

শোবিজ

সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ
সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ

নগর জীবন

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি
হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি

মাঠে ময়দানে

ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা
ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে
প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন