শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০১, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫

নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?

মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে পরিস্থিতি ঘোলাটে হয়ে উঠেছে। এ নিয়ে রাজনীতির মাঠে উত্তাপ ছড়াচ্ছে, চাপ বাড়ছে। সব শেষে জাপান সফরে গিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিএনপিকে ইঙ্গিত করে দেওয়া বক্তব্য সামগ্রিক পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে। জাপান সফরে নিক্কেই ফোরামে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টার এ বক্তব্যে বিএনপি তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। এখন প্রশ্ন হলো, বিদেশে গিয়ে একটি ফোরামে ড. ইউনূস কেন একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলকে জড়িয়ে এ ধরনের বক্তব্য প্রদান করলেন? সরকার পরিচালনায় যখন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের নিবিড় যোগাযোগ এবং ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক খুবই জরুরি, তখন এ ধরনের বক্তব্য সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বোঝাপড়ায় তিক্ততা বাড়াবে। যা কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না। 

মাত্র কিছুদিন আগেই সরকারপ্রধানের পদত্যাগ করা না-করা নিয়ে রাজনীতিতে চরম অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সবাই ড. ইউনূসের সরকারের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন এবং সংস্কার বিচার এবং নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট পথরেখা দাবি করে তাঁর নেতৃত্বেই একটি অবাধ নিরপেক্ষ সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তরের অনুরোধ জানিয়েছেন। জাতীয় ঐকমত্যের এহেন প্রেক্ষাপটে ড. ইউনূসের এ ধরনের বক্তব্য নিঃসন্দেহে জাতির সমঝোতার জায়গায় চিড় ধরবে, ঐক্য ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস কবে নির্বাচন চান? উনি বহুবার বলেছেন, ২০২৫-এর ডিসেম্বর অথবা ২০২৬-এর জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। ওনার কথায় কম সংস্কার চাইলে ডিসেম্বর, বেশি সংস্কারে পরের বছরের জুন। যদিও উনি একবারও খোলাসা করেননি কম-বেশি সংস্কার বলতে উনি কী বোঝাতে চান। জাপানে দেওয়া বক্তব্য থেকে ধারণা করা যায় ড. ইউনূস তাঁর পুরোনো অবস্থান থেকে সরে এসেছেন। উনি চলতি বছরের ডিসেম্বর নয়, আগামী বছরের জুনে নির্বাচন করতে চান। সংস্কার বিচারের জন্য ওনাকে ডিসেম্বরের পর আরও ছয় মাস সময় দিতে হবে। কিন্তু কেন নির্বাচন অনুষ্ঠানে এত বিলম্ব মেনে নিতে হবে।

জুলাই-আগস্ট ছাত্র-জনতার রক্তক্ষয়ী অভ্যুত্থানের পর ১০ মাস পেরিয়ে গেছে। ১০ মাস একেবারে কম সময় নয়। অথচ জনমনে প্রশ্ন, এই ১০ মাসে ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার দেশ পরিচালনায় জনগণের স্বার্থে এমন কী কাজ করেছে যে কারণে এ সরকারকে আরও এক বছর সময় দিতে হবে। জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসা এবং পুনর্বাসনের দাবিতে কেন ওরা বারবার বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছে? কেন চিকিৎসা এবং নিজেদের অনিশ্চিত ভবিষ্যতের কথা ভেবে চরম হতাশা থেকে আন্দোলনে অংশ নেওয়া চারজন অন্ধত্ববরণকারী তরুণ বিষপান করে আত্মহননের পথ বেছে নিতে চান? কেন ১০ মাসেও সব শহীদ পরিবারের কাছে আর্থিক অনুদানের টাকা পৌঁছে না?

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি জনগণের জন্য স্বস্তিদায়ক নয়। চারদিকে চরম অস্থিরতা, অরাজক পরিস্থিতি কখনো কখনো নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে। ঢাকা শহর এখন আন্দোলনের শহরে পরিণত হয়েছে। যৌক্তিক-অযৌক্তিক দাবি নিয়ে সমাজের নানা অংশের মানুষ রাস্তায় নামছে। সরকার বিচক্ষণতার সঙ্গে আন্দোলন মোকাবিলা করতে পারছে না। অন্যদিকে সরকার নিজেই অহেতুক নিত্যনতুন ইস্যু তৈরি করছে। সরকারি কর্মচারী সংশোধন অধ্যাদেশ জারি, আচমকা এনবিআর বিলুপ্তির সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশাসনকে বিপর্যয়কর পরিস্থিতিতে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ওপর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে না পারায় জনমনে চরম ভয়ভীতি ও নিরাপত্তাহীনতা কাজ করছে। ঢাকা শহর চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে, ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা রাজপথের শৃঙ্খলা ভেঙে পড়েছে। ব্যবসাবাণিজ্য বিনিয়োগে স্থবিরতা, কলকারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, কর্মসংস্থান নেই, বাজারের ওপর নিয়ন্ত্রণ নেই, মধ্য ও নিম্নবিত্তের জীবন অসহনীয় হয়ে উঠেছে, দারিদ্র্য বাড়ছে। এ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে গবেষণা সংস্থা সিপিডি বলছে দেশকে নির্বাচনমুখী করতে এখনই নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করা জরুরি।

বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলগুলো ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি তুললেই সরকারের কেউ কেউ নাখোশ হন। কিন্তু কেন, এটা তো কেবল দলবিশেষের দাবি নয়, দেশের মানুষ নির্বাচন চায়। বহু বছর ধরে তারা ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত। তারা তাদের ভোটের মালিকানা ফেরত চায়, ভোট দিয়ে পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়, এতে দোষ কোথায়? কেবল এ দাবিতেই দীর্ঘদিন ধরে তারা আন্দোলন করেছেন, খুন-গুমের শিকার হয়েছেন, মামলা মোকদ্দমা গ্রেপ্তার নির্যাতন সহ্য করে জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানে মরণপণ লড়ে বিজয় ছিনিয়ে এনেছেন। সরকারের কেউ কেউ বলছেন, কেবল নির্বাচন করার জন্য তারা দায়িত্ব নেননি। সংস্কার বিচার এবং তারপর নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তারা দায়িত্ব নিয়েছেন। কেউ কি বলছে রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় অপরিহার্য সংস্কার চাই না, গণহত্যা দুর্নীতি লুটপাট বিদেশে অর্থ পাচারের সঙ্গে জড়িত খুনি হাসিনা এবং তার দোসরদের বিচার চাই না, কেউ তা বলছে না। 

আমাদের সবাইকে এ-ও মনে রাখতে হবে, সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া আর বিচার চটজলদি শেষ করা যায় না। তবে অবশ্যই প্রয়োজনীয় জরুরি সংস্কার শেষ করতে হবে, বিচারের দৃশ্যমান অগ্রগতিও জাতির সামনে প্রতিভাত হতে হবে, না হলে মানুষ আশাহত হবে। অন্তর্বর্তী সরকারকেই কেন সব সংস্কার কার্যক্রম শেষ করে যেতে হবে? সব বিষয়ে সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার কাজ সহজ নয়। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে নীতি, আদর্শ ও কর্মসূচির ভিন্নতা আছে, থাকবে। জাতীয় স্বার্থে ন্যূনতম ইস্যুতে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করে একটি অবাধ নিরপেক্ষ সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি মোটেও অযৌক্তিক নয়। প্রধান উপদেষ্টা কেন এটা বুঝতে চান না। উনি কী করে বললেন যে কেবল একটিমাত্র দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়, অন্যরা চায় না। কথাটা একেবারেই ঠিক নয়। হাতে গোনা দুই-একটি দল ছাড়া নিবন্ধিত-অনিবন্ধিত প্রায় সব রাজনৈতিক দলই চায় ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন। নির্বাচন কমিশন ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, আমাদের সেনাপ্রধানও মনে করেন ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন হবে এবং নতুন বছরের শুরুতে দেশ নির্বাচিত সরকার পাবে। ড. ইউনূসের সর্বশেষ বক্তব্যে মনে হয় উনি ২০২৬-এর জুনের আগে নির্বাচন করতে চান না। বাংলাদেশের আলো-বাতাসে বেড়ে ওঠা ড. ইউনূসের আমাদের দেশের আবহাওয়ার গতিপ্রকৃতি অজানা থাকার কথা নয়।

বাংলাদেশের আবহাওয়ায় নির্বাচন অনুষ্ঠানের উপযুক্ত সময় হচ্ছে শীতকাল অর্থাৎ অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারি। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির মধ্যভাগ থেকে রোজা শুরু, মার্চে রোজার ঈদ শেষ। তারপর এসএসসি, এইচএসসি দুটি পাবলিক পরীক্ষা। মে-জুন ঝড়বৃষ্টি বন্যার মাস। রোজা, দুটি পাবলিক পরীক্ষা, ঝড়বৃষ্টি বন্যা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময়কালে কী করে সম্ভব জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত করা? এ কারণেই অনেকে নির্বাচন অনুষ্ঠানে ড. ইউনূস সরকারের সদিচ্ছা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করতে শুরু করেছেন। তবে কি কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দলকে গুছিয়ে উঠতে সময় দেওয়ার জন্য নির্বাচন বিলম্বিত করার কৌশলে নিজেকে জড়িয়েছেন বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব নোবেলজয়ী ড. ইউনূস। অনেক বেশি কিছু করে দেখানোর দরকার নেই। আমরা অল্পতেই সন্তুষ্ট জাতি। তাই আপাত কিছু সংস্কার বিচারিক প্রক্রিয়ায় দৃশ্যমান অগ্রগতি সাপেক্ষে ডিসেম্বরের মধ্যেই একটি বহুল প্রত্যাশিত নির্বাচনের আয়োজন করে জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রাতঃস্মরণীয় হয়ে থাকবেন জাতির জীবনে, এটাই প্রত্যাশা আমাদের, সবার।

লেখক : নব্বইয়ের ছাত্র-গণ অভ্যুত্থানের কেন্দ্রীয় নেতা এবং জলবায়ু পরিবর্তন-বিষয়ক সহসম্পাদক, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটি।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
গাজায় অপুষ্টিতে আরও সাতজনের মৃত্যু
গাজায় অপুষ্টিতে আরও সাতজনের মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই দফা বাড়ার পর কমলো স্বর্ণের দাম
দুই দফা বাড়ার পর কমলো স্বর্ণের দাম

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বুলাওয়েতে প্রথম দিনেই নিউজিল্যান্ডের দাপট
বুলাওয়েতে প্রথম দিনেই নিউজিল্যান্ডের দাপট

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে পর্বতারোহণের সময় দুইবারের স্বর্ণজয়ী অলিম্পিয়ানের মৃত্যু
পাকিস্তানে পর্বতারোহণের সময় দুইবারের স্বর্ণজয়ী অলিম্পিয়ানের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব এলাকায় শুক্রবার ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
যেসব এলাকায় শুক্রবার ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে
তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

লাগামহীন খুন সন্ত্রাস চাঁদাবাজি
লাগামহীন খুন সন্ত্রাস চাঁদাবাজি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টির পর ঢাকার বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি
বৃষ্টির পর ঢাকার বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

‌‘হিজবুল্লাহ আত্মসমর্পণ করবে না, ছাড়বে না অস্ত্রও’
‌‘হিজবুল্লাহ আত্মসমর্পণ করবে না, ছাড়বে না অস্ত্রও’

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির জোড়া অ্যাসিস্টে মায়ামির জয়, ডি পলের অভিষেক
মেসির জোড়া অ্যাসিস্টে মায়ামির জয়, ডি পলের অভিষেক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলায় জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সহিংস বিক্ষোভে নিহত ২২
অ্যাঙ্গোলায় জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সহিংস বিক্ষোভে নিহত ২২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?
সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢামেকে এক কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে এক কারাবন্দীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসি থেকে সুসংবাদ পেলেন অভিষেক শর্মা
আইসিসি থেকে সুসংবাদ পেলেন অভিষেক শর্মা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় পিস্তলসহ ইজিবাইক চালক আটক
উখিয়ায় পিস্তলসহ ইজিবাইক চালক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কত দিন খেলা চালিয়ে যাবেন, জানালেন শোয়েব মালিক
কত দিন খেলা চালিয়ে যাবেন, জানালেন শোয়েব মালিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই
গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে
রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর