শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০১, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫

নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?

মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে পরিস্থিতি ঘোলাটে হয়ে উঠেছে। এ নিয়ে রাজনীতির মাঠে উত্তাপ ছড়াচ্ছে, চাপ বাড়ছে। সব শেষে জাপান সফরে গিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিএনপিকে ইঙ্গিত করে দেওয়া বক্তব্য সামগ্রিক পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে। জাপান সফরে নিক্কেই ফোরামে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টার এ বক্তব্যে বিএনপি তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। এখন প্রশ্ন হলো, বিদেশে গিয়ে একটি ফোরামে ড. ইউনূস কেন একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলকে জড়িয়ে এ ধরনের বক্তব্য প্রদান করলেন? সরকার পরিচালনায় যখন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের নিবিড় যোগাযোগ এবং ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক খুবই জরুরি, তখন এ ধরনের বক্তব্য সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বোঝাপড়ায় তিক্ততা বাড়াবে। যা কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না। 

মাত্র কিছুদিন আগেই সরকারপ্রধানের পদত্যাগ করা না-করা নিয়ে রাজনীতিতে চরম অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সবাই ড. ইউনূসের সরকারের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন এবং সংস্কার বিচার এবং নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট পথরেখা দাবি করে তাঁর নেতৃত্বেই একটি অবাধ নিরপেক্ষ সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তরের অনুরোধ জানিয়েছেন। জাতীয় ঐকমত্যের এহেন প্রেক্ষাপটে ড. ইউনূসের এ ধরনের বক্তব্য নিঃসন্দেহে জাতির সমঝোতার জায়গায় চিড় ধরবে, ঐক্য ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস কবে নির্বাচন চান? উনি বহুবার বলেছেন, ২০২৫-এর ডিসেম্বর অথবা ২০২৬-এর জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। ওনার কথায় কম সংস্কার চাইলে ডিসেম্বর, বেশি সংস্কারে পরের বছরের জুন। যদিও উনি একবারও খোলাসা করেননি কম-বেশি সংস্কার বলতে উনি কী বোঝাতে চান। জাপানে দেওয়া বক্তব্য থেকে ধারণা করা যায় ড. ইউনূস তাঁর পুরোনো অবস্থান থেকে সরে এসেছেন। উনি চলতি বছরের ডিসেম্বর নয়, আগামী বছরের জুনে নির্বাচন করতে চান। সংস্কার বিচারের জন্য ওনাকে ডিসেম্বরের পর আরও ছয় মাস সময় দিতে হবে। কিন্তু কেন নির্বাচন অনুষ্ঠানে এত বিলম্ব মেনে নিতে হবে।

জুলাই-আগস্ট ছাত্র-জনতার রক্তক্ষয়ী অভ্যুত্থানের পর ১০ মাস পেরিয়ে গেছে। ১০ মাস একেবারে কম সময় নয়। অথচ জনমনে প্রশ্ন, এই ১০ মাসে ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার দেশ পরিচালনায় জনগণের স্বার্থে এমন কী কাজ করেছে যে কারণে এ সরকারকে আরও এক বছর সময় দিতে হবে। জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসা এবং পুনর্বাসনের দাবিতে কেন ওরা বারবার বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছে? কেন চিকিৎসা এবং নিজেদের অনিশ্চিত ভবিষ্যতের কথা ভেবে চরম হতাশা থেকে আন্দোলনে অংশ নেওয়া চারজন অন্ধত্ববরণকারী তরুণ বিষপান করে আত্মহননের পথ বেছে নিতে চান? কেন ১০ মাসেও সব শহীদ পরিবারের কাছে আর্থিক অনুদানের টাকা পৌঁছে না?

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি জনগণের জন্য স্বস্তিদায়ক নয়। চারদিকে চরম অস্থিরতা, অরাজক পরিস্থিতি কখনো কখনো নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে। ঢাকা শহর এখন আন্দোলনের শহরে পরিণত হয়েছে। যৌক্তিক-অযৌক্তিক দাবি নিয়ে সমাজের নানা অংশের মানুষ রাস্তায় নামছে। সরকার বিচক্ষণতার সঙ্গে আন্দোলন মোকাবিলা করতে পারছে না। অন্যদিকে সরকার নিজেই অহেতুক নিত্যনতুন ইস্যু তৈরি করছে। সরকারি কর্মচারী সংশোধন অধ্যাদেশ জারি, আচমকা এনবিআর বিলুপ্তির সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশাসনকে বিপর্যয়কর পরিস্থিতিতে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ওপর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে না পারায় জনমনে চরম ভয়ভীতি ও নিরাপত্তাহীনতা কাজ করছে। ঢাকা শহর চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে, ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা রাজপথের শৃঙ্খলা ভেঙে পড়েছে। ব্যবসাবাণিজ্য বিনিয়োগে স্থবিরতা, কলকারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, কর্মসংস্থান নেই, বাজারের ওপর নিয়ন্ত্রণ নেই, মধ্য ও নিম্নবিত্তের জীবন অসহনীয় হয়ে উঠেছে, দারিদ্র্য বাড়ছে। এ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে গবেষণা সংস্থা সিপিডি বলছে দেশকে নির্বাচনমুখী করতে এখনই নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করা জরুরি।

বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলগুলো ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি তুললেই সরকারের কেউ কেউ নাখোশ হন। কিন্তু কেন, এটা তো কেবল দলবিশেষের দাবি নয়, দেশের মানুষ নির্বাচন চায়। বহু বছর ধরে তারা ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত। তারা তাদের ভোটের মালিকানা ফেরত চায়, ভোট দিয়ে পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়, এতে দোষ কোথায়? কেবল এ দাবিতেই দীর্ঘদিন ধরে তারা আন্দোলন করেছেন, খুন-গুমের শিকার হয়েছেন, মামলা মোকদ্দমা গ্রেপ্তার নির্যাতন সহ্য করে জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানে মরণপণ লড়ে বিজয় ছিনিয়ে এনেছেন। সরকারের কেউ কেউ বলছেন, কেবল নির্বাচন করার জন্য তারা দায়িত্ব নেননি। সংস্কার বিচার এবং তারপর নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তারা দায়িত্ব নিয়েছেন। কেউ কি বলছে রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় অপরিহার্য সংস্কার চাই না, গণহত্যা দুর্নীতি লুটপাট বিদেশে অর্থ পাচারের সঙ্গে জড়িত খুনি হাসিনা এবং তার দোসরদের বিচার চাই না, কেউ তা বলছে না। 

আমাদের সবাইকে এ-ও মনে রাখতে হবে, সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া আর বিচার চটজলদি শেষ করা যায় না। তবে অবশ্যই প্রয়োজনীয় জরুরি সংস্কার শেষ করতে হবে, বিচারের দৃশ্যমান অগ্রগতিও জাতির সামনে প্রতিভাত হতে হবে, না হলে মানুষ আশাহত হবে। অন্তর্বর্তী সরকারকেই কেন সব সংস্কার কার্যক্রম শেষ করে যেতে হবে? সব বিষয়ে সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার কাজ সহজ নয়। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে নীতি, আদর্শ ও কর্মসূচির ভিন্নতা আছে, থাকবে। জাতীয় স্বার্থে ন্যূনতম ইস্যুতে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করে একটি অবাধ নিরপেক্ষ সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি মোটেও অযৌক্তিক নয়। প্রধান উপদেষ্টা কেন এটা বুঝতে চান না। উনি কী করে বললেন যে কেবল একটিমাত্র দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়, অন্যরা চায় না। কথাটা একেবারেই ঠিক নয়। হাতে গোনা দুই-একটি দল ছাড়া নিবন্ধিত-অনিবন্ধিত প্রায় সব রাজনৈতিক দলই চায় ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন। নির্বাচন কমিশন ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, আমাদের সেনাপ্রধানও মনে করেন ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন হবে এবং নতুন বছরের শুরুতে দেশ নির্বাচিত সরকার পাবে। ড. ইউনূসের সর্বশেষ বক্তব্যে মনে হয় উনি ২০২৬-এর জুনের আগে নির্বাচন করতে চান না। বাংলাদেশের আলো-বাতাসে বেড়ে ওঠা ড. ইউনূসের আমাদের দেশের আবহাওয়ার গতিপ্রকৃতি অজানা থাকার কথা নয়।

বাংলাদেশের আবহাওয়ায় নির্বাচন অনুষ্ঠানের উপযুক্ত সময় হচ্ছে শীতকাল অর্থাৎ অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারি। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির মধ্যভাগ থেকে রোজা শুরু, মার্চে রোজার ঈদ শেষ। তারপর এসএসসি, এইচএসসি দুটি পাবলিক পরীক্ষা। মে-জুন ঝড়বৃষ্টি বন্যার মাস। রোজা, দুটি পাবলিক পরীক্ষা, ঝড়বৃষ্টি বন্যা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময়কালে কী করে সম্ভব জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত করা? এ কারণেই অনেকে নির্বাচন অনুষ্ঠানে ড. ইউনূস সরকারের সদিচ্ছা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করতে শুরু করেছেন। তবে কি কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দলকে গুছিয়ে উঠতে সময় দেওয়ার জন্য নির্বাচন বিলম্বিত করার কৌশলে নিজেকে জড়িয়েছেন বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব নোবেলজয়ী ড. ইউনূস। অনেক বেশি কিছু করে দেখানোর দরকার নেই। আমরা অল্পতেই সন্তুষ্ট জাতি। তাই আপাত কিছু সংস্কার বিচারিক প্রক্রিয়ায় দৃশ্যমান অগ্রগতি সাপেক্ষে ডিসেম্বরের মধ্যেই একটি বহুল প্রত্যাশিত নির্বাচনের আয়োজন করে জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রাতঃস্মরণীয় হয়ে থাকবেন জাতির জীবনে, এটাই প্রত্যাশা আমাদের, সবার।

লেখক : নব্বইয়ের ছাত্র-গণ অভ্যুত্থানের কেন্দ্রীয় নেতা এবং জলবায়ু পরিবর্তন-বিষয়ক সহসম্পাদক, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটি।

এই বিভাগের আরও খবর
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
বিশ্বকাপ খেলা ক্রিকেটার এখন রাগবি দলের অধিনায়ক
বিশ্বকাপ খেলা ক্রিকেটার এখন রাগবি দলের অধিনায়ক

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

গরমে শরীর সুস্থ রাখবে যেসব ফল
গরমে শরীর সুস্থ রাখবে যেসব ফল

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুর জেলা বিএনপির মৌন মিছিল
মেহেরপুর জেলা বিএনপির মৌন মিছিল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ৬ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ, অধরা রয়ে গেল চোরাকারবারিরা
সিলেটে ৬ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ, অধরা রয়ে গেল চোরাকারবারিরা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে কুমিল্লায় প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে কুমিল্লায় প্রতীকী ম্যারাথন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান দিবসে মেহেরপুরে প্রতীকী ম্যারাথন
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান দিবসে মেহেরপুরে প্রতীকী ম্যারাথন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সিটিজেন কেইন’-এর ‘রোজবাড’ স্লেজ বিক্রি ১৫ মিলিয়ন ডলারে
‘সিটিজেন কেইন’-এর ‘রোজবাড’ স্লেজ বিক্রি ১৫ মিলিয়ন ডলারে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ সিরিয়ায় সংঘর্ষে ৫৯৪ জন নিহত
দক্ষিণ সিরিয়ায় সংঘর্ষে ৫৯৪ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইনে কেনাকাটায় আসক্ত নারী, পার্সেল রাখতেই কিনলেন আলাদা ফ্ল্যাট
অনলাইনে কেনাকাটায় আসক্ত নারী, পার্সেল রাখতেই কিনলেন আলাদা ফ্ল্যাট

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফেসবুকে ব্যক্তিগত তথ্য চুরি: জাকারবার্গের চুপিসারে নিষ্পত্তি
ফেসবুকে ব্যক্তিগত তথ্য চুরি: জাকারবার্গের চুপিসারে নিষ্পত্তি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দক্ষিণ কোরিয়ার ১৫ স্বেচ্ছাসেবীকে সংবর্ধনা দিল চাষি বালিগাঁও সমাজকল্যাণ সংঘ
দক্ষিণ কোরিয়ার ১৫ স্বেচ্ছাসেবীকে সংবর্ধনা দিল চাষি বালিগাঁও সমাজকল্যাণ সংঘ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গণঅভ্যুত্থান দিবসে প্রতীকী ম্যারাথন
কুষ্টিয়ায় গণঅভ্যুত্থান দিবসে প্রতীকী ম্যারাথন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের খাবার পানিতে কি ভাগ বসাচ্ছে এআই?
আমাদের খাবার পানিতে কি ভাগ বসাচ্ছে এআই?

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নরওয়ের বিস্ময়বালক নিপনকে নিয়ে নতুন যুগের পথে ম্যানচেস্টার সিটি
নরওয়ের বিস্ময়বালক নিপনকে নিয়ে নতুন যুগের পথে ম্যানচেস্টার সিটি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে হকার্স মার্কেটে আগুন, পুড়লো ৩০ দোকান
নারায়ণগঞ্জে হকার্স মার্কেটে আগুন, পুড়লো ৩০ দোকান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে নওগাঁয় প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে নওগাঁয় প্রতীকী ম্যারাথন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে গণঅভ্যুত্থান দিবসে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন
জয়পুরহাটে গণঅভ্যুত্থান দিবসে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত
৪ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারি বৃষ্টিতে দক্ষিণ কোরিয়ায় ৪ মৃত্যু, সরিয়ে নেওয়া হল ১৩০০ জনকে
ভারি বৃষ্টিতে দক্ষিণ কোরিয়ায় ৪ মৃত্যু, সরিয়ে নেওয়া হল ১৩০০ জনকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গণঅভ্যুত্থানে হত্যাসহ ১২ মামলার চার্জশিট দিল পুলিশ
গণঅভ্যুত্থানে হত্যাসহ ১২ মামলার চার্জশিট দিল পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির নতুন কমিটি গঠন
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির নতুন কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর
গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা
গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প
কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩
শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া
ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার
সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের
শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা
সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাঁচা মরিচ খেলে শরীর পায় একাধিক উপকার
কাঁচা মরিচ খেলে শরীর পায় একাধিক উপকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা খেলাফত মজলিসের
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা খেলাফত মজলিসের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
পাকিস্তান সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাতিরঝিলের বাস ও ওয়াটার ট্যাক্সিতে চালু হচ্ছে র‌্যাপিড পাস
হাতিরঝিলের বাস ও ওয়াটার ট্যাক্সিতে চালু হচ্ছে র‌্যাপিড পাস

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘দড়িতে বাঁধা কুকুর’ আখ্যা খামেনির
ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘দড়িতে বাঁধা কুকুর’ আখ্যা খামেনির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ : উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ : উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পদোন্নতি পেয়ে ইন্সপেক্টর হলেন ১১০ এসআই
পদোন্নতি পেয়ে ইন্সপেক্টর হলেন ১১০ এসআই

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ মাসুদের পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ মাসুদের পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির
নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’
গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি

নগর জীবন

চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি
চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?
সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?

শোবিজ

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না
বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার
নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার

শোবিজ

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু

সম্পাদকীয়

অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা
অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা

নগর জীবন

ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন
ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন

মাঠে ময়দানে

আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

শোবিজ

সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ
সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি
হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি

মাঠে ময়দানে

ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা
ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে
প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন