শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৮, মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫

ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা

আব্দুল বায়েস
অনলাইন ভার্সন
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা

‘আমরা নিশ্চয়ই পরচুলায় পাউডার মাখছি এবং এ জন্যই অনেক মানুষের রুটি নেই।’-জে জে রুশো

বিশ্বব্যাংকের হিসাবে গেল ৯ মাসে বাংলাদেশে অতিরিক্ত প্রায় ৩০ লাখ মানুষ দরিদ্র হয়েছে, যার মধ্যে প্রায় চার-পঞ্চমাংশ হলো নারী। প্রথম কথা, ব্যাপক দারিদ্র্য বেড়েছে এবং তা বৈষম্যমূলক। আচ্ছা, বাংলাদেশের গরিব মানুষের সংখ্যা কত? কত ভাগ মানুষ দারিদ্র্যরেখার নিচে বাস করে? কী হারে দারিদ্র্য হ্রাস পাচ্ছে প্রতিবছর? এমনতরো প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে যে অর্থনীতিবিদ তথা সমাজবিজ্ঞানী অঙ্কের আশ্রয় নেন, সেটি আজ সুবিদিত।

তারা যে কাজটি করে থাকেন, তা হচ্ছে বিভিন্ন সূচকের কিংবা দারিদ্র্যরেখার মাপকাঠিতে কিছু অনুপাত বা সংখ্যা বের করা। তবে সূচক বলি আর রেখা বলি, উপসংহার কিন্তু সংখ্যার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকছে। অথচ বলা হয়ে থাকে  যে দারিদ্র্যদর্শনে পরিমাপযোগ্য উপাদান যেমন রয়েছে, তেমনি রয়েছে এমন সব উপাদান, যা সাধারণত সংখ্যার নিক্তিতে মাপা যায় না। তার পরও শুধু একটি সংখ্যা বা অনুপাত অনুসন্ধানে গবেষক গলদঘর্ম হচ্ছেন। তাই যখন অর্থনীতি বিষয়টির ওপর তির্যক সমালোচনার তীর ধেয়ে আসে এই বলে যে ‘ইদানীং’ অর্থনীতি মানে অঙ্ক (এবং সেই হেতু আতঙ্ক!), তখন বোধ হয় খুব একটা কিছু বলার থাকে না।

দুই

এই ইদানীং কথাটিও নাকি প্রায় ৪০০ বছরের পুরনো। উইলিয়াম পেটিকে জীবনযাত্রা পরিমাপের আদি উদ্যোক্তাদের একজন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে। আর জীবনমানের প্রসঙ্গ এলে দারিদ্র্যের কথা তো এসেই যায়।

যা হোক, মূল প্রসঙ্গে যাওয়ার আগে বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্যের জন্য উইলিয়াম পেটিকে পাঠকের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করছি। তিনি অক্সফোর্ডে শারীরবিদ্যার অধ্যাপক আবার গ্নোসামে তিনিই সংগীতের অধ্যাপক। পেটি একটি বিশেষ জাহাজ আবিষ্কার করেছিলেন, যদিও সমুদ্রের ঝড়ে জাহাজটি হারিয়ে যায়। আবার শিশু হত্যার দায়ে ফাঁসি হওয়া এক মহিলার দেহে প্রাণ সঞ্চার করার কারণে তাঁকে সমাজের ক্রুদ্ধ কুখ্যাতি অর্জন করতে হয়। মজার ব্যাপার, উইলিয়াম পেটিকে বর্তমান কালে ব্যবহূত জাতীয় উৎপাদন ও জাতীয় আয় পরিমাপের পথপ্রদর্শক হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে।

অমর্ত্য সেন বলেছেন, ‘আজকের যাঁরা শুদ্ধতর পরিমাপপন্থী অর্থবিজ্ঞানী, তাঁদের কাছে উষ্ণ উজ্জীবন হতে পারে পেটির সেই সালংকার মন্তব্য : কোনো শব্দ নয়, গুরুত্ব দিতে হবে সংখ্যা বা পরিমাপকে।’

ওপরের বক্তব্য থেকে পাঠক যেন না ভাবেন ধান ভানতে গিয়ে শিবের গীত রচনা করা হলো। প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশে গরিব মানুষের সংখ্যা কত কিংবা গ্রামীণ খানাগুলোর কত ভাগ গরিব খানা অথবা দারিদ্র্যের প্রকোপ কী মাত্রায় কমছে- এই প্রশ্নের উত্তর পেতে হলে আমাদের অবশ্যই পরিমাপযোগ্য কোনো সূচকের দ্বারস্থ হতে হবে। তবে এটি ঠিক যে সূচক আর অনুপাত দিয়ে অনেক সময় দারিদ্র্যের প্রকৃত অবস্থা বের করা যায় না।

তিন

এমন সমালোচক আছেন, যাঁরা মনে করেন যে গরিব গণনা আর গবাদি পশু গণনা এক অর্থে একই কাজ। শুধু মাথা গুনতে হয়। কিন্তু প্রাণী ও মানুষের মধ্যে পার্থক্য এই যে খাবার ছাড়াও মানুষের আরো অনেক অভাব থাকে, যা প্রথাগত গণনাপদ্ধতি বিবেচনায় আনতে সক্ষম হয় না।  তা ছাড়া এই পদ্ধতি আপেক্ষিক বঞ্চনার বিষয়টিকে গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করে বলে মনে হয় না। তবে স্বীকার করতে হবে যে দারিদ্র্যের বহুমাত্রিকতা স্বীকার করে নিয়ে রচিত মানব উন্নয়ন বা মানব দারিদ্র্য সূচক কিছুটা হলেও এ ধরনের ঘাটতি মেটাতে পেরেছে বলে ধারণা। 

যেমন- এক গবেষক তিনটি মাত্রিকতা নিয়ে একটি সূচক তৈরি করেছেন; যথা- হ্যাভিং, লাভিং ও বিয়িং। প্রথমটি অর্থনৈতিক সম্পদ (যেমন- ঘর, কর্মসংস্থান, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা), দ্বিতীয়টি সামাজিক সম্পর্কে তুষ্টি এবং তৃতীয়টি রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন, প্রাকৃতিক উপভোগ এবং কাজের তুষ্টি। যা হোক, এমনকি দারিদ্র্যের বহুমাত্রিকতা দেখতে গেলেও একটি নির্ধারিত মান লাগবে দরিদ্র ও অ-দরিদ্রের পার্থক্য করতে। তবে এটি সত্যি (এবং আগেও বলেছি) যে আয়ভিত্তিক পরিমাপ বহুমাত্রিক দারিদ্র্যকে যথাযথভাবে উপস্থাপন করতে সক্ষম হয় না তার পরও। অনেক সমালোচনা সত্ত্বেও নিম্নে বর্ণিত সূচকগুলো হচ্ছে বহুল ব্যবহৃত গরিব গণনার উৎস এবং নীতিনির্ধারক বা দাতাগোষ্ঠী এই সূচকের ভিত্তিতে নীতিমালা প্রণয়ন করে থাকে।

দারিদ্র্য পরিমাপের ক্ষেত্রে ‘মাথা গণনা অনুপাত’  একটি বহুল ব্যবহৃত পরিমাপ। সহজ কথায়, এই পরিমাপে সমাজের ন্যূনতম গ্রহণযোগ্য জীবনযাত্রার মান নির্দেশক একটি দারিদ্র্যরেখা স্থাপনা করা হয়। এই পদ্ধতিতে প্রাত্যহিক জীবনে প্রয়োজনীয় ক্যালরি বা ন্যূনতম পুষ্টি এবং বিভিন্ন ভোগ্যপণ্য  থেকে নির্ধারিত ক্যালরি সংগ্রহের খরচ বাজারদরে নির্ধারণ করা হয়। এই মাত্রার খরচ বা আয়কে দারিদ্র্যরেখা বলে। এবং এই রেখার নিচে বাসরত মোট খানার অংশকে শতাংশে প্রকাশ করে মাথা গণনা সূচক বের করা হয়। এখানে উল্লেখ করা যায় যে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) কর্তৃক নির্ধারিত ন্যূনতম ক্যালরি চাহিদার মানদণ্ড ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তবে খাদ্যবহির্ভূত প্রয়োজনীয় ব্যয় মেটানোর জন্য দারিদ্র্যরেখার সঙ্গে অতিরিক্ত খরচ হিসেবে একটি গুণক ব্যবহার করা হয়।

চার

তাত্ত্বিক বিবেচনা এবং অভিজ্ঞতালব্ধ নমুনা থেকে প্রতীয়মান হয় যে সমৃদ্ধ বিশ্বে দারিদ্র্যের অনড় অবস্থানের কারণ খুঁজতে হবে আর্থ-সামাজিক, মেটাবলিক এবং পরিবেশজনিত প্রক্রিয়ার মধ্যে। এই উপাদানগুলো আবার পরস্পর নির্ভরশীল হতে পারে। যেমন- একটি শিশুর সার্বিক উন্নয়নের পথে শিক্ষা, পুষ্টি গ্রহণ এবং স্বাস্থ্য পরিচর্যা হচ্ছে পরিপূরক উপকরণ। এর যেকোনো একটি সরিয়ে দিলে শিশুটির উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হবে। পরিপূরক উপকরণের অনুপস্থিতিতে যেকোনো সেবার প্রচ্ছায়া মূল্য নেই বললেই চলে। আমরা জানি, বেঁচে থাকতে হলে মানুষের প্রচুর পরিমাণ শক্তির প্রয়োজন হয়। পুষ্টিগত ভারসাম্য নিয়ে বেঁচে থাকা একজন মানুষ যে পরিমাণ শক্তি গ্রহণ করে, তার বেশির ভাগ (৬০ থেকে ৭৫ শতাংশ) ব্যয় হয় রক্ষণ কাজে; যেমন-

হৃদস্পন্দন, কিডনি, দৃষ্টিশক্তি ইত্যাদি একই পর্যায়ে ধরে রাখার কাজে। বাকি ৪০ থেকে ২৫ শতাংশ মর্জিমাফিক কর্মকাণ্ডে ব্যয় হয়। যেমন- কাজ ও বিশ্রাম। মনে রাখা দরকার, শরীরের প্রয়োজনীয় রক্ষণজনিত ব্যয় অনেকটা স্থায়ী খরচের মতো। এই স্থায়ী খরচই একটি দরিদ্র খানার সদস্যদের মধ্যে খাদ্যের অসম বণ্টনের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। বিষয়টি অনেকটা এ রকম : ধরা যাক যে ভারসাম্য পুষ্টির জন্য একজন মানুষের প্রতিদিন গড়পড়তা দুই হাজার ৫০০ কিলো ক্যালরি শক্তি প্রয়োজন। এখন যদি একটি চার সদস্যবিশিষ্ট দরিদ্র খানা প্রতিদিন পাঁচ হাজার ৫০০ ক্যালরি গ্রহণের সুযোগ পায়, তাহলে সদস্যদের জন্য খাদ্যের সমবণ্টন ওই খানাটিকে ধ্বংসের ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিতে পারে।

পাঁচ

তারা দণ্ডমুক্ততার সঙ্গে সমতা বিধান করতে পারে। এটি প্রমাণ করে যে বৈষম্যের উৎস হতে পারে দারিদ্র্য। সময়ের আবর্তনে কারো জন্য অপুষ্টিজনিত অবস্থা দারিদ্র্যফাঁদে পড়ার কারণ এবং পরিণতি উভয়ই হতে পারে। যুক্তিটি হলো, অপুষ্টিজনিত অবস্থা হিস্টেরিসিস ঘটাতে (যে ক্ষতচিহ্ন ধ্বংস হয় না) সাহায্য করে এবং এ ধরনের দারিদ্র্য বংশানুক্রমিক হতে পারে : একবার ফাঁদে পড়লে বংশধরদের এর থেকে বেরিয়ে আসা কঠিন হয়ে যায়। অর্থনীতি যদি খুব ধনী না হয় এবং সম্পদ বণ্টন খুব অসম থাকে, সে ক্ষেত্রে সম্পদহীন জনগোষ্ঠীর এ ধরনের ফাঁদে পড়ার ঝুঁকি থাকে বেশি। 

কোনো দেশে বড় মাত্রায় অপুষ্টির অনড় অবস্থান এবং যার জন্য দায়ী অপর্যাপ্ত খাবার, অস্বাস্থ্যকর পায়খানা এবং সুপেয় পানির অভাব নিশ্চিতভাবে ওই দেশটির অর্থনৈতিক অনগ্রসরতার নির্দেশক। উদাহরণস্বরূপ, কাজ করার ক্ষমতা ব্যাহত হওয়ার ঘটনা শিশুদের মাঝে শক্তিস্বল্পতা ও এনিমিয়ার সুপ্ত খরচ হিসেবে বিবেচিত। শক্তিশূন্যতা ভবিষ্যৎ উৎপাদনশীলতায় বিরূপ প্রভাব ফেলে। মূল্যটি হয়তো বা দিতে হয় পরের বছরগুলোতে, কিন্তু এটি দিতেই হয়।

ছয়

এই ৩০ লাখ নতুন দারিদ্র্যের পেছনে অনেক কারণ আছে, যার মধ্যে অনুমান করি- (ক) সরকারি সেবা খাতে বিপর্যয়; (খ) আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি; (গ) কম প্রবৃদ্ধি এবং (ঘ) স্থবির ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ; (ঙ) জিনিসপত্রের দাম ইত্যাদি। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা না এলে যে ভবিষ্যতে দরিদ্রের সংখ্যা আরো বৃদ্ধি পাবে, তা বলাই বাহুল্য।

লেখক : অর্থনীতিবিদ, সাবেক উপাচার্য,  জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর