শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৫০, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১০:৩৮, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫

মন্তব্য প্রতিবেদন

সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!

ফারুক মেহেদী
অনলাইন ভার্সন
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!

অর্থনীতি নিয়ে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যানের একটি জনপ্রিয় উদ্ধৃতি রয়েছে। সেখানে তিনি অর্থনীতি সম্পর্কে কোনো সরকারের দৃষ্টিভঙ্গিকে কয়েকটি সংক্ষিপ্ত বাক্যে প্রকাশ করা যায় বলে উল্লেখ করেন।

তিনি বলেন, ‘যদি এটি (অর্থনীতি) এগিয়ে যায়, তাহলে করারোপ করুন। যদি এটি চলতে থাকে, তাহলে নিয়ন্ত্রণ করুন। আর যদি তা থেমে যায়, তাহলে ভর্তুকি দিন।’

এখন যদি আমরা বাংলাদেশের অর্থনীতির দিকে তাকাই তাহলে কী দেখি? বাংলাদেশের অর্থনীতি কি এগিয়ে যাচ্ছে? এটি কি ঠিকমতো চলছে? নাকি এটি থেমে আছে? সব প্রশ্নের আলাদা জবাব না দিয়ে সোজা বলা যায়, অর্থনীতি ভালো চলছে না। ভালো নেই এখানের শিল্প-ব্যবসা-বাণিজ্য। বিনিয়োগ-কর্মসংস্থানে কোনো আশারবাণী নেই। উদ্যোক্তাদের মধ্যে হতাশা। তাঁদের দেহ-মনে কোনো উদ্যম-উচ্ছ্বাস নেই; বরং ভেতরে রক্তক্ষরণ। অব্যক্ত যন্ত্রণা।

রোনাল্ড রিগ্যানের কথাকে যদি আরেকটু বিশ্লেষণ করা যায় তাহলে দেখা যায়, যে অর্থনীতি এগিয়ে চলছে, সেখানে তিনি করারোপ করতে বলেছেন। আমাদের অর্থনীতি কি বলার মতো এগিয়ে যাচ্ছে? তাহলে এই অর্থনীতিতে কি করারোপ ঠিক হবে? রিগ্যান আবার বলেছেন, অর্থনীতি যদি খুব ভালো চলে তাহলে নিয়ন্ত্রণ করুন। যে অর্থনীতি ঠিকমতো এগিয়ে যাচ্ছে না বরং থমকে রয়েছে, তাকে কী নিয়ন্ত্রণ করবেন? আমাদের অর্থনীতি তাহলে কোন স্তরে এখন? 

ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তা ও বিশ্লেষকরা অবশ্য বলছেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন কঠিন সংকটের মুখে, অনেকটাই বিপর্যস্ত। একে একে কারখানা বন্ধ হচ্ছে। নতুন করে বিনিয়োগ হচ্ছে না। বরং প্রতিদিনই মানুষ কাজ হারাচ্ছে।

কমবেশি সব ব্যবসার গতি মন্থর। উচ্চ সুদের হারে ঋণপ্রবাহ তলানিতে। ব্যবসার অবস্থা নাজুক হওয়ায় রাজস্ব আয়ে বড় ঘাটতি। তার মানে মোটাদাগে অর্থনীতি থমকে রয়েছে।
আর সেটি যদি ঠিক হয়, তাহলে রিগ্যানের কথামতো অর্থনীতির জন্য এখন নীতি সহায়তা, প্রণোদনা বা ভর্তুকি দরকার। বাংলাদেশের অর্থনীতি কিংবা বেসরকারি খাত আসলে এখন প্রেসিডেন্ট রিগ্যানের ফর্মুলা মতে সরকারের সুদৃষ্টি প্রত্যাশী। থমকে যাওয়া অর্থনীতিকে ‘বিগ পুশ’ বা ধাক্কা দেওয়া দরকার, যাতে এটি সামনে এগোতে পারে।

কিন্তু আমরা কী দেখছি? বাজেটে অর্থ উপদেষ্টা কী থমকে যাওয়া, মন্থর গতির অর্থনীতিকে সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য কোনো পদক্ষেপ নিয়েছেন? সদ্য ঘোষিত বাজেটে কী অর্থনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য তথা বেসরকারি খাতকে মোটাদাগে উপযুক্ত নীতি সহায়তা, প্রণোদনা বা ভর্তুকি দিয়েছেন?

না। উল্লেখ করার মতো সে রকম কোনো সহায়তা দেওয়া হয়নি। বরং রীতি মেনে পুরনো মডেলের বাজেট দিয়ে ধারাবাহিকতা রক্ষা করা হয়েছে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফের ‘প্রেসক্রিপশন’ মেনে কর ছাড় কমানো হয়েছে, স্থানীয় শিল্পের সুরক্ষা কাটছাঁট করেছে, শুল্ক-কর বাড়ানো হয়েছে। একই সঙ্গে এমন কিছু বিদেশি পণ্য যেমন-বিদেশি মাছ-মাংস, পোশাক, বিদেশি জুতা, বিদেশি প্লাস্টিকের তৈজসপত্র ইত্যাদি পণ্য আমদানিকে সহজলভ্য করার ঘোষণা দিয়েছে, যার ফলে দেশে উৎপাদিত এসব পণ্যের স্থানীয় শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ডলার সংকটের সময় মুদ্রাটির দর আরো বাড়বে। পণ্যগুলো দেশেই উৎপাদিত হয়, এগুলো আমদানির কোনোই প্রয়োজন নেই। অথচ বাজেটে এগুলোর সম্পূরক শুল্কে ছাড় দেওয়া হয়েছে। এ রকম আরো বহু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, যা স্থানীয় উদ্যোক্তাদের দুর্দশার কারণ হতে পারে। আবার নির্মাণ উপকরণ যেমন সিমেন্ট, রডসহ বিভিন্ন পণ্যে খরচ বাড়বে। দাম বাড়তে পারে এলপিজি সিলিন্ডারের। তাতে এসব খাতের ব্যবসা যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, আবার ভোক্তারাও চাপে পড়বেন।

রিগ্যানের ‘নীতির’ উল্টো পথে গিয়ে অর্থনীতি ও ব্যবসাকে সহায়তার বদলে বরং কর বাড়ানো হয়েছে বা আরোপ করা হয়েছে। অনেকটা অসুখের সময় ওষুধের বদলে রোগীকে বিনাচিকিৎসায় ফেলে রাখা অথবা ভুল ওষুধ দেওয়া। যার ফলে রোগী সুস্থ না হয়ে উল্টো অসুস্থ হয়ে যেতে পারে।

অর্থ উপদেষ্টার ঘোষিত বাজেটটি পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, আইএমএফের পরামর্শে কর অব্যাহতি প্রত্যাহারের মাধ্যমে স্থানীয় শিল্পের সুরক্ষা কমানো হয়েছে। অন্যদিকে রাজস্ব আয় বাড়াতে সুতা উৎপাদনে ভ্যাট এবং লোকসানি প্রতিষ্ঠানেরও কর বাড়ানো হয়েছে। আবার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের স্থান-স্থাপনা ভাড়ার উৎস কর বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।

প্রস্তাবিত বাজেটে দেশীয় টেক্সটাইল মিলে তৈরি সুতা উৎপাদনে ভ্যাট হার বাড়ানো হয়েছে। এতে আরো চাপে পড়বে গ্যাসসংকটে ধুঁকতে থাকা টেক্সটাইল মিলগুলো। প্রতি কেজি কটন সুতা ও ম্যানমেইড ফাইবারে তৈরি সুতার সুনির্দিষ্ট কর তিন টাকা থেকে বাড়িয়ে পাঁচ টাকা করা হয়েছে। এতে ভারতীয় সুতার সঙ্গে স্থানীয় মিলগুলো প্রতিযোগী সক্ষমতায় আরো পিছিয়ে পড়ার আশঙ্কা করছেন মালিকরা।

গণমাধ্যমে খবর এসেছে, গত আট মাসে ২৮ লাখ মানুষ কর্মসংস্থান হারিয়েছে, যার মধ্যে ১৮ লাখের বেশি নারী। গ্যাস-বিদ্যুৎ, ব্যাংক ঋণের উচ্চ সুদের কারণে ভালো ভালো অনেক শিল্পপ্রতিষ্ঠান রুগ্ণ হতে শুরু করেছে।

প্রস্তাবিত বাজেটে ভ্যাট ও আমদানি শুল্ক খাতেও করের বোঝা চাপানো হয়েছে। অব্যাহতির সংস্কৃতি পরিহার করতে রেফ্রিজারেটর, এয়ার কন্ডিশনার, পলিপ্রোপাইলিন স্টাপল ফাইবারের ভ্যাট অব্যাহতি সুবিধা প্রত্যাহার করা হয়েছে। এ ছাড়া মোবাইল ফোন উৎপাদনে ভ্যাট হার বাড়ানো হয়েছে। এতে ইলেকট্রনিকস শিল্পের সুরক্ষা কমবে, বিদেশি ইলেকট্রনিকসামগ্রীর আমদানি বাড়বে। পাশাপাশি ক্রেতার খরচ বাড়াবে। গ্রামাঞ্চলে ব্যবহৃত সিমেন্ট শিট উৎপাদনে ৫ শতাংশ ভ্যাট আছে, এটি বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। স্টিলশিল্পের কাঁচামাল ফেরো ম্যাঙ্গানিজ ও ফেরো সিলিকা ম্যাঙ্গানিজ অ্যালয় উৎপাদনে টনপ্রতি এক হাজার টাকা ভ্যাট আছে, এটি এক হাজার ২০০ টাকা করা হয়েছে। ফেরো সিলিকন অ্যালয়ের ভ্যাট দেড় হাজার টাকা করা হয়েছে। উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাটহার বাড়ানো হয়েছে হোম অ্যাপ্লায়েন্স বা গৃহস্থালিসামগ্রীতে। ওয়াশিং মেশিন, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, ইলেকট্রিক ওভেন, ব্লেন্ডার, জুসার, মিক্সচার, ইলেকট্রিক কেটলি, আয়রন, রাইস কুকার, মাল্টি কুকার ও প্রেসার কুকার উৎপাদনে ২০২৭ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত ৫ শতাংশ, ২০২৯ সালের জুন পর্যন্ত সাড়ে ৭ শতাংশ এবং ২০৩০ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত ১০ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে। লিফটের ভ্যাট অব্যাহতি সুবিধা প্রত্যাহার করে উৎপাদনের জন্য উপকরণ ও যন্ত্রাংশ আমদানিতে বছরভিত্তিক ভ্যাটহার বাড়ানো হয়েছে।

এখানেই শেষ হয়; প্রস্তাবিত বাজেটে বলা হয়েছে, শিল্পের লাভ-লোকসান যাই হোক, ১ শতাংশ ন্যূনতম আয়কর দিতে হবে। অবশ্য টার্নওভারের সীমা এক কোটি টাকা বাড়িয়ে চার কোটি টাকা করা হয়েছে। এই পদক্ষেপের ফলে ব্যবসা-শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। ব্যবসা পরিচালনার জন্য রাজধানীর প্রায় সব প্রতিষ্ঠানকে স্থান-স্থাপনা ভাড়া নিতে হয়। স্থান-স্থাপনা ভাড়ার উৎস কর ৫ শতাংশ থেকে দ্বিগুণ বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হয়েছে। ব্যবসার প্রচারণামূলক কর্মকাণ্ডের জন্য সভা, সেমিনার, সিম্পোজিয়াম করতে কনভেনশন হল, কনফারেন্স সেন্টার ভাড়া নিতে হয়। এ ধরনের হল ভাড়ার উৎস কর দ্বিগুণ করে ১০ শতাংশ করা হয়েছে।

এ ছাড়া শিল্পের কর অবকাশ সুবিধাও বাতিল করা হয়েছে। বর্তমানে ৩১টি শিল্প খাত ১০ বছরের জন্য অঞ্চলভেদে ক্রমহ্রাসমান হারে কর অবকাশ সুবিধা ভোগ করছে। উল্লেখযোগ্য খাতগুলো হচ্ছে—অ্যাকটিভ ফার্মাসিউটিক্যালস ইনগ্রিডিয়েন্ট, কৃষি যন্ত্রপাতি, ইলেকট্রনিকসের মৌলিক উপাদান (রেজিস্টর, ক্যাপাসিটর, ট্রানজিটর, ইন্ট্রিগ্রেটেড সার্কিট ও মাল্টিলেয়ার পিভিসি); বাইসাইকেল ও এর যন্ত্রাংশ, কম্পিউটার হার্ডওয়্যার, আসবাব, হোম অ্যাপ্লায়েন্স (ব্লেন্ডার, রাইস কুকার, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, ইলেকট্রিক ওভেন, ওয়াশিং মেশিন, ইনডাকশন কুকার, ওয়াটার ফিল্টার), চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, এলইডি টিভি, মোবাইল ফোন, ফার্মাসিউটিক্যালস; টেক্সটাইল মেশিনারি; খেলনা উৎপাদন; টায়ার ম্যানুফেকচারিং, ইলেকট্রিক্যাল ট্রান্সফরমার, ম্যানমেইড ফাইবার উৎপাদন, অটোমোবাইল যন্ত্রাংশ ম্যানুফ্যাকচারিং, এআইভিত্তিক সিস্টেম ডিজাইন, ম্যানুফ্যাকচারিং ইত্যাদি।

এখন যদি প্রেসিডেন্ট রিগ্যানের কথায় আবার ফিরি, তাহলে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে পরিস্থিতি এমন হয়েছে, অর্থনীতি, ব্যবসা বা বেসরকারি খাতকে চাঙ্গা করার ক্ষেত্রে জোরালো নীতি-সহায়তা তো নেই-ই, বরং করারোপ কিংবা নিয়ন্ত্রণ করার কৌশল রয়েছে। এমনিতেই বেসরকারি খাত নানামুখী নিয়ন্ত্রণের মধ্যেই রয়েছে। বেশ কিছু শীর্ষ শিল্প গ্রুপকে কঠোর নজরদারির মধ্যে রাখা হয়েছে। কোনো কোনোটি বন্ধ হয়ে গেছে। মামলা-হামলার শিকার হয়েছে। ব্যবসায়ীদের মধ্যে আস্থাহীনতা চরমে। যার প্রভাব পড়েছে বিনিয়োগে। সর্বস্তর থেকেই ব্যবসা-বাণিজ্যে সহায়তা ও সরকারের ‘সুদৃষ্টি’র কথা বলা হচ্ছে।

বাজেট ঘোষণার পর বড় বড় শিল্পমালিক বা ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধিরা সংকটের বিষয়ে আরো জোরালো বক্তব্য দিচ্ছেন। তাঁরা প্রস্তাবিত বাজেটকে গতানুগতিক, বিনিয়োগ ও কর্মস্থানবিমুখ বাজেট হিসেবেও অভিহিত করেছেন। তাঁদের মনের দহন ও রক্তক্ষরণের কথাও জানাচ্ছেন।

এমন পরিস্থিতিতে অর্থ উপদেষ্টার আরো ব্যবসা-বিনিয়োগবান্ধব নীতি সহায়তা দেওয়ার সময় এসেছে। এখন আসলে করারোপের সময় নয়। বরং সহায়তার সময়। যাকে যেভাবে সহায়তা দিলে মোটাদাগে শিল্প ও ব্যবসা-বাণিজ্য চাঙ্গা হবে, সেই রকম কৌশল নেওয়া দরকার। কারো হয়তো কর অবকাশ প্রয়োজন, কারো দরকার রেয়াতি কর সুবিধা। কিংবা কারো দরকার নীতি সহায়তা। এভাবে দেশের সার্বিক ব্যবসা-বাণিজ্যের ভেতরের চিত্র পর্যোলোচনা করে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বড় পরিসরে এখনো বসেনি অন্তর্বর্তী সরকার। তাঁদের ডেকে কী কী সমস্যা রয়েছে, কেমন পদক্ষেপ নেওয়া দরকার—এসব জেনে তার পরই সরকার উপযুক্ত নীতি গ্রহণ করতে পারে।

কারণ দেশের সার্বিক পরিস্থিতি এখন অস্থির। ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই দাবি-দাওয়ায় নাকাল সরকার। এমন সময় ব্যবসা-বাণিজ্যকে স্বাভাবিক গতিতে চলতে দিতে হবে। উদ্যোক্তারা যেন মনোবল আর মানুষ যেন কাজ না হারায়। ব্যবসায় যেন আস্থা ফিরে আসে, ব্যাংক ঋণের সুদের হার সহনীয় আর ডলার সহজলভ্য হয়। মামলা-জেল-জরিমানার ভীতি যেন না থাকে। কর ও ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ যেন গড়ে তোলা যায়, সেদিকে সরকারের অগ্রাধিকার থাকা উচিত। অর্থনীতি স্বাভাবিক গতি পেলে সরকারের কাজেও গতি ফিরবে, দাবি-দাওয়া কমে আসবে, রাজস্ব খাত সচল থাকবে। এতে সরকারের অনেক কাজ আরো সহজ হয়ে যাবে। 

লেখক : বার্তাপ্রধান, কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
সর্বশেষ খবর
জামালপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
জামালপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দিয়েছে জিইডি
জুলাইয়ে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দিয়েছে জিইডি

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

স্বাস্থ্যখাতের টেকসই সংস্কারে অন্তর্বর্তী সরকার বদ্ধপরিকর : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যখাতের টেকসই সংস্কারে অন্তর্বর্তী সরকার বদ্ধপরিকর : প্রধান উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪
মেহেরপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
নীলফামারী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পোষ্য শিক্ষাবৃত্তি পেলেন ১৬৭ জন শিক্ষার্থী
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পোষ্য শিক্ষাবৃত্তি পেলেন ১৬৭ জন শিক্ষার্থী

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় ট্রেনের ধাক্কায় মেরিন ইঞ্জিনিয়ারের মৃত্যু
বগুড়ায় ট্রেনের ধাক্কায় মেরিন ইঞ্জিনিয়ারের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
মেঘনা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সারা দেশে প্রাইমারি স্কুলের স্থগিত অনুষ্ঠান বৃহস্পতিবার
সারা দেশে প্রাইমারি স্কুলের স্থগিত অনুষ্ঠান বৃহস্পতিবার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে বিএনপির গ্রাফিতি অংকন কর্মসূচি উদ্বোধন
গাজীপুরে বিএনপির গ্রাফিতি অংকন কর্মসূচি উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে কমেছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে কমেছে লেনদেন

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বরগুনা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের পরিচিতি সভা
বরগুনা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের পরিচিতি সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মাদকাসক্ত ছেলের হাতে বাবা খুন
বরিশালে মাদকাসক্ত ছেলের হাতে বাবা খুন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোসলে নেমে যুবকের মৃত্যু
গোসলে নেমে যুবকের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স : নবীউল্লাহ নবী
সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স : নবীউল্লাহ নবী

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুবকের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবকের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনটিআরসিএ’র নতুন চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম
এনটিআরসিএ’র নতুন চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সারাদেশের সব কমিটির কার্যক্রম স্থগিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সারাদেশের সব কমিটির কার্যক্রম স্থগিত

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির ৭১ কর্মকর্তা বদলি
ইসির ৭১ কর্মকর্তা বদলি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এক ব্যক্তি সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রী থাকবেন, একমত সব দল
এক ব্যক্তি সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রী থাকবেন, একমত সব দল

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বরগুনায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৌরনদীতে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ১০
গৌরনদীতে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে জালিয়াতি করে ভর্তি চেষ্টা, যুবক আটক
রাবিতে জালিয়াতি করে ভর্তি চেষ্টা, যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি ঘোষণা
৪৮তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ জুলাই যোদ্ধাকে খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাবের সহায়তা
গুলিবিদ্ধ জুলাই যোদ্ধাকে খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাবের সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় হঠাৎ করে বেড়েছে গমের আটার দাম
কুষ্টিয়ায় হঠাৎ করে বেড়েছে গমের আটার দাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পেতে ঘুষ দাবির অভিযোগ, কনস্টেবল ক্লোজড
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পেতে ঘুষ দাবির অভিযোগ, কনস্টেবল ক্লোজড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৪০৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৪০৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান শেখ আব্দুল হান্নান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান শেখ আব্দুল হান্নান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা
১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসায় সারজিস
সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসায় সারজিস

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫
চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রনেতাদের চাঁদাবাজি নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাশেদ খাঁন
ছাত্রনেতাদের চাঁদাবাজি নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাশেদ খাঁন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল
চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সারাদেশের সব কমিটির কার্যক্রম স্থগিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সারাদেশের সব কমিটির কার্যক্রম স্থগিত

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে যে কারণে
যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে যে কারণে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চূড়ান্ত হলো এশিয়া কাপের সময়সূচি, আয়োজক আমিরাত
চূড়ান্ত হলো এশিয়া কাপের সময়সূচি, আয়োজক আমিরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা বৈষম্যবিরোধী ৫ ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা
চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা বৈষম্যবিরোধী ৫ ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক নামে অনেক রাজনৈতিক দল
এক নামে অনেক রাজনৈতিক দল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরযাত্রা ভুল করে খেল অন্য বিয়ের খাবার
বরযাত্রা ভুল করে খেল অন্য বিয়ের খাবার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের ‘রাজনীতি কিংবা রাজনীতিবীদ’ সবই এখন হাস্যকর : সাদিয়া আয়মান
বাংলাদেশের ‘রাজনীতি কিংবা রাজনীতিবীদ’ সবই এখন হাস্যকর : সাদিয়া আয়মান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি
৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের
আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিঙ্গাপুরে হঠাৎ দেবে গেল রাস্তা, গর্তে পড়ল চলন্ত গাড়ি
সিঙ্গাপুরে হঠাৎ দেবে গেল রাস্তা, গর্তে পড়ল চলন্ত গাড়ি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক আইনসহ সবই লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল: অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী
গাজায় আন্তর্জাতিক আইনসহ সবই লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল: অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং উড়োজাহাজ কিনবে সরকার: বাণিজ্য সচিব
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং উড়োজাহাজ কিনবে সরকার: বাণিজ্য সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোমবারের মধ্যে দলগুলোর কাছে যাবে জুলাই সনদের খসড়া : আলী রীয়াজ
সোমবারের মধ্যে দলগুলোর কাছে যাবে জুলাই সনদের খসড়া : আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের খোঁজ নিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের খোঁজ নিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’
‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিকে আমরা পবিত্র দায়িত্ব হিসেবে দেখি : মামুনুল হক
রাজনীতিকে আমরা পবিত্র দায়িত্ব হিসেবে দেখি : মামুনুল হক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগে ঘুষ ছিল ১ লাখ এখন দিতে হয় ৫ লাখ
আগে ঘুষ ছিল ১ লাখ এখন দিতে হয় ৫ লাখ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক
স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এক বছরের শিশুর কামড়ে মারা গেল কোবরা
এক বছরের শিশুর কামড়ে মারা গেল কোবরা

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু বাস্তবায়নে রাজনৈতিক অঙ্গীকার জরুরি’
‘পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু বাস্তবায়নে রাজনৈতিক অঙ্গীকার জরুরি’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজনের ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন
বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজনের ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর বিলাসী শখ পূরণে চোর হলেন বিবিএ পাস যুবক
স্ত্রীর বিলাসী শখ পূরণে চোর হলেন বিবিএ পাস যুবক

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন
সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেড়েছে ঘুষের রেট
বেড়েছে ঘুষের রেট

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়র যখন জমিদার
মেয়র যখন জমিদার

প্রথম পৃষ্ঠা

অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার
অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার

সম্পাদকীয়

টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান
টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধে বেড়েছে ভোগান্তি
বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধে বেড়েছে ভোগান্তি

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
বদলে যাচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল

মাঠে ময়দানে

কে এই মালকা বানু-মনু মিয়া
কে এই মালকা বানু-মনু মিয়া

শোবিজ

সবার আগে ঠিক করতে হবে রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ
সবার আগে ঠিক করতে হবে রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ

নগর জীবন

নতুন জীবনের চেষ্টায় শামুকখোল নিশিবক
নতুন জীবনের চেষ্টায় শামুকখোল নিশিবক

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় বক্সিংয়ে বড় চমক প্রবাসী জিনাত
জাতীয় বক্সিংয়ে বড় চমক প্রবাসী জিনাত

মাঠে ময়দানে

বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না
বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক
নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যার সঙ্গে ভাঙনে দিশাহারা
বন্যার সঙ্গে ভাঙনে দিশাহারা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরোনো আইনে আর চলতে দেব না
পুরোনো আইনে আর চলতে দেব না

নগর জীবন

ঈশিতার রুপোর ঝলক
ঈশিতার রুপোর ঝলক

শোবিজ

নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই
নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু
মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু

শোবিজ

এক বিয়ের খাবার খেল আরেক বিয়ের যাত্রীরা
এক বিয়ের খাবার খেল আরেক বিয়ের যাত্রীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না
পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ
কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে গেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক চর্চা
থমকে গেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক চর্চা

শোবিজ

ব্যাংক পুনর্গঠনে ৩৫ বিলিয়ন ডলার লাগবে
ব্যাংক পুনর্গঠনে ৩৫ বিলিয়ন ডলার লাগবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞায় ক্ষুব্ধ মেসি
নিষেধাজ্ঞায় ক্ষুব্ধ মেসি

মাঠে ময়দানে

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জামায়াতের ২৭ প্রার্থীর জয়
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জামায়াতের ২৭ প্রার্থীর জয়

খবর

দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেরা রাঁধুনী ৮ জিতলেন নিশাত
সেরা রাঁধুনী ৮ জিতলেন নিশাত

শোবিজ

ডেভিডের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে সিরিজ অসিদের
ডেভিডের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে সিরিজ অসিদের

মাঠে ময়দানে

অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্সে অনবদ্য স্টোকস
অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্সে অনবদ্য স্টোকস

মাঠে ময়দানে