শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৯, বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৮:১২, বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫

তারেক রহমান কেন টার্গেট

মহিউদ্দিন খান মোহন
অনলাইন ভার্সন
তারেক রহমান কেন টার্গেট

এখন থেকে সাড়ে আঠারো বছর আগে একটি জাতীয় দৈনিকে নিবন্ধ লিখেছিলাম ‘তারেক রহমান কেন ওদের টার্গেট’ শিরোনামে। তখন দেশে জরুরি অবস্থা চলছিল। অর্থাৎ ফখরুদ্দীন-মইন ইউর আধাসামরিক শাসনের সময়। সে সময় দেশের কয়েকটি সংবাদপত্র ও টিভি চ্যানেলে বিএনপির তৎকালীন সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব (বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান) তারেক রহমানের বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধ প্রচারণা চলছিল। জনসমক্ষে তাঁকে ভিলেন বানানোর সে প্রচেষ্টা দেশবাসীকে বিস্মিত করলেও ওয়ান-ইলেভেন সরকারের নির্যাতনের ভয়ে কেউ-ই তেমন মুখ খোলেনি। খোলার উপায়ও ছিল না। এদিক-সেদিক কিছু লিখলে বা বললেই বিশেষ এক জায়গা থেকে ‘চায়ের দাওয়াত’ আসত। সে চায়ের কী স্বাদ তা যারা দাওয়াত পেয়ে পান করছেন তারাই জানেন। আমি তখন বিএনপির মুখপত্র হিসেবে পরিচিত দৈনিক দিনকালের সহকারী সম্পাদক। তারেক রহমানের সঙ্গে পরিচয় ও কাছ থেকে তাঁকে অবলোকনের সুবাদে সেসব অপপ্রচারের বিরুদ্ধে কলম ধরার তাগিদ অনুভব করলাম।

জরুরি অবস্থা জারি হয়েছিল ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি। আর আমার নিবন্ধটি দৈনিক দিনকালে বেরোয় ১৯ ফেব্রুয়ারি। সম্ভবত ওয়ান-ইলেভেনের পর তারেক রহমানের পক্ষে সেটাই ছিল পত্রিকায় প্রকাশিত প্রথম নিবন্ধ। উল্লিখিত নিবন্ধে আমি মন্তব্য করেছিলাম ‘বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখা যাবে, যে রাজনৈতিক নেতা বা নেত্রী দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপসহীন, অতন্দ্র প্রহরী হয়ে গণতন্ত্রকে রক্ষায় দৃঢ়তার সঙ্গে জনগণকে নেতৃত্ব দিয়েছেন কিংবা বাংলাদেশকে শক্তিশালী ভিত্তির ওপর দাঁড় করানোর লক্ষ্যে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করার প্রয়াস পেয়েছেন, তিনিই পরিণত হয়েছেন ওই চিহ্নিত গোষ্ঠীর আক্রমণের লক্ষ্যবস্তুতে। তারেক রহমানের ক্ষেত্রেও একই ব্যাপার কাজ করছে।’ (দৈনিক দিনকাল, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০০৭)। নিবন্ধটি প্রকাশিত হওয়ার পর অনেকেই আমাকে সতর্ক করেছিলেন, এ কারণে জুলুম-নির্যাতনের কবলে পড়তে পারি। কেউ কেউ বলেছিলেন, এভাবে খোলা হাতে না লিখতে। তবে আমি ভীত হইনি বা দমে যাইনি। তারপরও বেশ কিছু নিবন্ধে আমি বন্দি খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের পক্ষে কথা বলেছি। সেজন্য কী কী বাধা বা হুমকির সম্মুখীন হয়েছি এবং তা কীভাবে মোকাবিলা করেছি, সেসব প্রসঙ্গ এখানে অবান্তর।

আজ এত দিন পর ঠিক সে নিবন্ধের কাছাকাছি শিরোনামে একটি প্রতিবেদন পড়েই অতীতের কথাগুলো মনে পড়ল। ১৫ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রধান প্রতিবেদনের শিরোনাম ছিল ‘টার্গেট তারেক রহমান’। তাতে বলা হয়েছে তারেক রহমানের রাজনৈতিক পরিপক্বতা, বিচক্ষণতা, দূরদর্শিতা এবং সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ফলে দেশবাসীর যে আস্থা তাঁর প্রতি সৃষ্টি হয়েছে, তাতে ঈর্ষান্বিত গোষ্ঠীর টার্গেটে পরিণত হয়েছেন তিনি। এ বিষয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, ‘একটি মহল তারেক রহমানের চরিত্রহননের দুঃসাহস দেখিয়েছে। জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংস করতে বিএনপির বিরুদ্ধে পরিকল্পিত অপপ্রচার চলছে। সেই চক্রান্তের একমাত্র লক্ষ্য হলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।’ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বিএনপি নেতারা মনে করেন, ‘তারেক রহমানের জনপ্রিয়তায় ভীত হয়ে একটি মহল নানাভাবে ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। রাজনৈতিকভাবে ভোটের মাধ্যমে তাঁকে মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হওয়ার ভয়ে অগণতান্ত্রিক শক্তিগুলো তাঁর বিরুদ্ধে সক্রিয়। তারা তারেক রহমানের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য অপপ্রচার চালাচ্ছে।’ বিশেষ মহলটি কারা, তা মির্জা আলমগীর কিংবা বিএনপি নেতারা পরিষ্কার করে বলেননি। তবে বুঝতে সমস্যা নেই, যারা রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার পথে তারেক রহমানকে প্রতিবন্ধক বলে মনে করছেন, ‘বিশেষ মহলটি’ তারাই।

সংঘবদ্ধ অপপ্রচারের শিকার তারেক রহমান এর আগেও হয়েছেন, যে কথা নিবন্ধের শুরুতেই উল্লেখ করেছি। তবে এবারের প্রেক্ষাপট ভিন্ন। ২০০১ থেকে ২০০৬ ও পরবর্তীকালে এক-এগারো সরকারের আমলে এ অপপ্রচারকরা ছিল আধিপত্যবাদী শক্তির শিখণ্ডী। তারা তারেক রহমানের চরিত্রহননের মাধ্যমে এ দেশের জাতীয়তাবাদী শক্তির পরবর্তী নেতৃত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করে সে শক্তিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে চেয়েছিল। এটা অস্বাভাবিক কোনো ব্যাপার নয়। পৃথিবীর ইতিহাসের পাতায় চোখ রাখলে দেখা যায়, যখনই তৃতীয় বিশ্বের (কথাটি এখন আর প্রচলিত নয়। তার জায়গাায় এসেছে ‘উন্নয়নশীল’) কোনো দেশের একজন জাতীয়তাবাদী নেতা জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন, আধিপত্যবাদী শক্তিগুলো তখনই তাকে টার্গেট করে। আর তার প্রাথমিক পদক্ষেপ হলো সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির চরিত্রহনন। এ চরিত্রহননের উদ্দেশ্যে জনপ্রিয় ওই নেতার বিরুদ্ধে নানা রকম কাল্পনিক কাহিনি বাজারে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। ওয়ান-ইলেভেনের আগে ও পরে তারেক রহমানের বেলায় সেটাই করা হয়েছিল। এর কারণ অনুসন্ধান করতে হলে আমাদের একটু পেছনে যেতে হবে। স্বাধীনতার পর আওয়ামী লীগের সাড়ে তিন বছরের শাসনকালে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব পূর্ণাঙ্গ ছিল না। প্রতিবেশী বৃহৎ রাষ্ট্রটির বিগ ব্রাদারসুলভ আচরণ বাংলাদেশকে কার্যত ওই দেশটির অলিখিত উপনিবেশ বানিয়ে রেখেছিল। শেখ মুজিবুর রহমানের মতো জনপ্রিয় ও প্রভাবশালী নেতাও তখন ওই শক্তিটির কাছে অসহায় ছিলেন। তিনিও ছিলেন জাতীয়তাবাদী নেতা।

অনেকে মনে করেন, ১৯৭৪ সালে সেই দেশটির পূর্বানুমতি ছাড়া পাকিস্তানের লাহোরে অনুষ্ঠিত ইসলামি দেশগুলোর সম্মেলনে অংশগ্রহণ করে তিনি আঞ্চলিক ওই পরাশক্তিটির অসন্তুষ্টি অর্জন করেছিলেন। ভবিষ্যতে শেখ মুজিবকে কবজায় রাখা না-ও যেতে পারে এ আশঙ্কা থেকে তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে, এমন একটি ধারণা পর্যবেক্ষক মহলে রয়েছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রক্তাক্ত অভ্যুত্থান ও একই বছরের ৭ নভেম্বর সিপাহি-জনতার বিপ্লবের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতার পাদপ্রদীপের আলোয় আসেন জেনারেল জিয়াউর রহমান। দেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের ঘোষণাদানকারী দেশপ্রেমিক এ সেনানায়ক রাষ্ট্রক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে এসেই বললেন, ‘বিদেশে আমাদের বন্ধু আছে, কিন্তু কোনো প্রভু নেই।’ কোনো বহিঃশক্তির আজ্ঞাবহ বা ক্রীড়নক হয়ে না থাকার এ দৃঢ়তা তাঁকে আধিপত্যবাদী শক্তির চোখের বালিতে পরিণত করে। যার ফলে ১৯৮১ সালের ৩০ মে সেনাবাহিনীর কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ও বিভ্রান্ত সৈনিকের হাতে তাঁকে শাহাদাতবরণ করতে হয়। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের পর এ দেশের জাতীয়তাবাদী শক্তির পতাকা হাতে নেন তাঁরই পত্নী খালেদা জিয়া। তত দিনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতা চলে গেছে আধিপত্যবাদী শক্তিটির ‘সেকেন্ড চয়েস’ সেনাপ্রধান জেনারেল এইচ এম এরশাদের কবজায়। খালেদা জিয়া ৯ বছর রাজপথে স্বৈরশাসক এরশাদের বিরুদ্ধে নিরবচ্ছিন্ন আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়ে এ দেশের জাতীয়তাবাদী শক্তির ঐক্যের প্রতীকে পরিণত হন। ১৯৯০-এ স্বৈরশাসকের পতনের পর ১৯৯১ সালে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তাঁর বলিষ্ঠ নেতৃত্বে ক্ষমতাসীন হয় বিএনপি। বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় বিএনপি তথা জাতীয়তাবাদী শক্তির এ অধিষ্ঠান খুশি করতে পারেনি ওই বহিঃশক্তিটিকে। তাই তাদের ক্রীড়নকের মুখ থেকে জাতিকে শুনতে হয়েছিল, ‘এই সরকারকে একমুর্হূতও শান্তিতে থাকতে দেব না।’ চেষ্টা যে তারা করেনি তা নয়। খালেদা জিয়ার প্রথম সরকারকে পর্যুদস্ত করতে নানা রকম অপচেষ্টা তখন দৃশ্যমান ছিল। নানা ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের মধ্য দিয়ে ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসে আধিপত্যবাদী শক্তির পছন্দের দলটি। তারা দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে ওই শক্তিটিকে তুষ্ট করে ক্ষমতার মসনদকে টিকিয়ে রাখে।

আসে ২০০১ সালের বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের অষ্টম নির্বাচন। এ নির্বাচনে বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোটের প্রচারণার কাজে নেতৃত্ব দেন তারেক রহমান। তিনি তখন বিএনপির কোনো বড় নেতৃত্বে ছিলেন না। কিন্তু তাঁর নেতৃত্বে একদল তরুণের সুপরিকল্পিত ও সুবিন্যস্ত প্রচারণা নির্বাচনি মাঠে বিএনপিকে সুবিধাজনক স্থানে নিয়ে যায়। নির্বাচনে বিএনপি ভূমিধস বিজয় অর্জন শেষে সরকার গঠন করে। সারা দেশে তারেক রহমান সুপরিচিত হয়ে ওঠেন। এরপর ২০০২ সালের জুন মাসে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব নিযুক্ত হওয়ার মধ্য দিয়ে তিনি জাতীয়তাবাদী রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসেন। ২০০৬ সাল পর্যন্ত দলীয় হাইকমান্ডের সম্মতি সাপেক্ষে সারা দেশে বিএনপিকে সুসংগঠিত করতে তিনি যেসব রাজনৈতিক কর্মসূচি গ্রহণ করেন, তা তাঁকে নিয়ে যায় তৃণমূল পর্যায়ে। বুঝতে কারও বাকি থাকে না, বেগম জিয়ার পর তারেক রহমানের হাতেই যাবে জাতীয়তাবাদী রাজনীতির পতাকা। তারপর থেকেই সেই বিশেষ শক্তিটি ও তাদের এ দেশীয় তল্পিবাহকরা উঠেপড়ে লাগে তারেক রহমানের ইমেজ ক্ষুণ্ন করার অপচেষ্টায়। যার ধারাবাহিকতা এখনো চলছে।

রাজনৈতিক নেতারা ভুল করেন না, তা নয়। তেমনি রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড কিংবা দল পরিচালনা করতে গিয়ে তারেক রহমানও দু-চারটি ভুল যে করেননি তা বলা যাবে না। যেহেতু তিনি রক্তমাংসের মানুষ, তাই তারও ভুল হওয়াটা স্বাভাবিক। তিনি যদি কোনো ভুল করেন বা বলেন, অবশ্যই তার সমালোচনা হবে। স্বীকার করতে দ্বিধা নেই, দল থেকে পদত্যাগ করে পেশাদার সাংবাদিকের নিরপেক্ষ অবস্থান নেওয়ার পর তারেক রহমানের কোনো কোনো ভুল সিদ্ধান্ত বা বক্তব্য-মন্তব্যের সমালোচনা আমিও করেছি। ভবিষ্যতেও তিনি যদি কোনো ভুল করেন, তারও সমালোচনা হয়তো করব; কিন্তু অতিসম্প্রতি একটি রাজনৈতিক দলের কর্মীরা যে কদর্য ভাষায় রাজপথে তাঁর বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়েছে, তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। ওই সব অশালীন-অশ্রাব্য স্লোগান কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মীরা উচ্চারণ করতে পারে, তা কেউ কল্পনাও করতে পারে না। কিন্তু সভ্য মানুষেরা যেটা কল্পনা করতে পারে না, অসভ্যরা সেটাই করে ফেলে অবলীলায়।

কিন্তু প্রশ্ন হলো, তারেক রহমানের এ নব্য দুশমন কারা? কারও কারও মনে হতে পারে, আগামী নির্বাচনে ক্ষমতায় যেতে উদগ্র হয়ে ওঠা একটি রাজনৈতিক শক্তির টার্গেট হয়েছেন তিনি। তবে আমার বিবেচনায় শুধু এই একটি নির্বাচনই নয়, আরও নানাবিধ কারণ রয়েছে। প্রথমত তারেক রহমান মুক্তিযুদ্ধের ঘোষক, শ্রেষ্ঠ মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমানের সন্তান। দ্বিতীয়ত তিনি এ দেশের জাতীয়তাবাদী শক্তির জনপ্রিয় নেতা। ২০২৪-এর গণ অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশ-রাষ্ট্রের সাংবিধানিক নাম, জাতীয় সংগীত ও জাতীয় ইতিহাস পাল্টে ফেলার একটা চেষ্টা আমরা লক্ষ করছি। এ ধরনের অপচেষ্টার সামনে বাধার প্রাচীর হয়ে দাঁড়াবেন তারেক রহমান। কেননা তিনি এ দেশের জাতীয়তাবাদী রাজনীতির পতাকাবাহী নেতা। তাঁর নেতৃত্বেই এ দেশের জাতীয়তাবাদী জনগোষ্ঠী তা প্রতিহত করবে। যারা সেটা করতে চেয়েছে, তারাই তারেক রহমানকে তাদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছে। তারেক রহমানকে পরামর্শ দেওয়ার ধৃষ্টতা আমার নেই। তবে ২০০২ সালে চীন সফরের সময় দেশটির তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ঝাও জিয়াং তাঁকে যে কথাটি বলেছিলেন সেটা আবারও স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। ঝাও বলেছিলেন, ‘তোমার হাতে দুটি পতাকা। একটি তোমার বাবার, একটি তোমার মায়ের। এ দুটোকে সমুন্নত রাখার চেষ্টা করবে।’ ইতোমধ্যে আরও একটি পতাকা তারেক রহমানের হাতে এসেছে। সেটি হলে জাতীয়তাবাদের পতাকা। যে পতাকা সমুন্নত রাখার মাধ্যমে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের রক্ষক হিসেবে পরিগণিত হতে পারেন।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ : গণতন্ত্রের অবিচল ভিত্তি
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ : গণতন্ত্রের অবিচল ভিত্তি
বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান
বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান
বিএনপির প্রতিষ্ঠা ও আজকের রাজনীতি
বিএনপির প্রতিষ্ঠা ও আজকের রাজনীতি
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ
সর্বশেষ খবর
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে কাগজের বাক্সে পাওয়া গেল নবজাতকের মরদেহ!
মুন্সিগঞ্জে কাগজের বাক্সে পাওয়া গেল নবজাতকের মরদেহ!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ দুই নারী মাদক কারবারি গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ দুই নারী মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির
ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপিতে ৫ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপিতে ৫ কর্মকর্তার রদবদল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা
ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেকনাফে স্বর্ণ পাচারচেষ্টা ব্যর্থ, দুইজন আটক
টেকনাফে স্বর্ণ পাচারচেষ্টা ব্যর্থ, দুইজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা, গাজা সিটি ছাড়ছেন ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা, গাজা সিটি ছাড়ছেন ফিলিস্তিনিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রশ্ন দেওয়ার প্রলোভনে অর্থ আত্মসাৎ, দুইজন গ্রেফতার
প্রশ্ন দেওয়ার প্রলোভনে অর্থ আত্মসাৎ, দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭২ রানে গুঁড়িয়ে ইংল‍্যান্ডের ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭২ রানে গুঁড়িয়ে ইংল‍্যান্ডের ইতিহাস গড়া জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে সবচেয়ে বড় জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ইংল‍্যান্ড
ওয়ানডেতে সবচেয়ে বড় জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ইংল‍্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলু-রসুন পাচারের সময় সেন্টমার্টিনে ১০ জন আটক
আলু-রসুন পাচারের সময় সেন্টমার্টিনে ১০ জন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখ খুললেন আইয়ার
এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখ খুললেন আইয়ার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুতে ছাত্রদল ও শিবির সমর্থিত প্যানেলের ইশতেহার ঘোষণা
জাকসুতে ছাত্রদল ও শিবির সমর্থিত প্যানেলের ইশতেহার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভে উত্তাল চবি, প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল চবি, প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'আসন্ন নির্বাচন, প্রবাসীদের অংশগ্রহণ ও আগামীর অর্থনীতি' শীর্ষক আলোচনা
'আসন্ন নির্বাচন, প্রবাসীদের অংশগ্রহণ ও আগামীর অর্থনীতি' শীর্ষক আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’
দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা
বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় সমাবর্তন ৭ ডিসেম্বর
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় সমাবর্তন ৭ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে চেঙ্গি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে পাহাড়ি ঢলে ৬০০ শতাধিক পরিবার পানির নিচে
খাগড়াছড়িতে চেঙ্গি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে পাহাড়ি ঢলে ৬০০ শতাধিক পরিবার পানির নিচে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইবার অপটিক প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলকে জাপান
ফাইবার অপটিক প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলকে জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা সংকটে ৪ হাজারেরও বেশি বিজ্ঞানীর উন্মুক্ত চিঠি
গাজা সংকটে ৪ হাজারেরও বেশি বিজ্ঞানীর উন্মুক্ত চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকায় চার্চের সামনে ধর্ষণকাণ্ডে নারীর মৃত্যু
আমেরিকায় চার্চের সামনে ধর্ষণকাণ্ডে নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে অবৈধ মাছ ধরায় ট্রলারসহ আটক ৬
সুন্দরবনে অবৈধ মাছ ধরায় ট্রলারসহ আটক ৬

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চন্দ্রগ্রহণ শুরু, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে কেমন দেখা যাচ্ছে চাঁদ?
চন্দ্রগ্রহণ শুরু, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে কেমন দেখা যাচ্ছে চাঁদ?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কলাপাড়ায় আন্তর্জাতিক ‘নীল আকাশের জন্য নির্মল বায়ু’ দিবস উদযাপন
কলাপাড়ায় আন্তর্জাতিক ‘নীল আকাশের জন্য নির্মল বায়ু’ দিবস উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ৬ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে মরক্কো
টানা ৬ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে মরক্কো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা
নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন
পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী
আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ
মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে
ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি
পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?
একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর
প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু
ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদরুদ্দীন উমর আর নেই
বদরুদ্দীন উমর আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা
দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ
‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়
লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা
মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ
ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার
জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার
বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ
ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫
নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ
নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরিয়ানের সেটে একসঙ্গে তিন খান! ভাইরাল ছবি ঘিরে জল্পনা
আরিয়ানের সেটে একসঙ্গে তিন খান! ভাইরাল ছবি ঘিরে জল্পনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ডাকসুতে
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ডাকসুতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

সম্পাদকীয়

কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক
কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার
নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি
বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি

নগর জীবন

শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান
শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো
৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি
চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার

মাঠে ময়দানে

জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ
জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ

দেশগ্রাম

কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর
কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীপথে আলোর মিছিল
নদীপথে আলোর মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন
গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ
সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’

পেছনের পৃষ্ঠা

কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা
কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা

দেশগ্রাম

আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে
আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

ট্রায়ালে সফল রাশিয়ার ক্যানসার ভ্যাকসিন
ট্রায়ালে সফল রাশিয়ার ক্যানসার ভ্যাকসিন

পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করছেন
জাপানের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করছেন

পূর্ব-পশ্চিম

সাজিদ হত্যার তদন্তে বিলম্বের প্রতিবাদে ইবিতে মানববন্ধন
সাজিদ হত্যার তদন্তে বিলম্বের প্রতিবাদে ইবিতে মানববন্ধন

নগর জীবন

থানা থেকে পালানো আসামি গ্রেপ্তার
থানা থেকে পালানো আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

জমির বিরোধে সংঘর্ষ টেঁটাবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু
জমির বিরোধে সংঘর্ষ টেঁটাবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু

দেশগ্রাম

মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম

শোবিজ

চতুর্মুখী আন্দোলনে উত্তাল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
চতুর্মুখী আন্দোলনে উত্তাল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেঝেতে স্ত্রীর গলা কাটা লাশ, আড়ায় ঝুলছিল স্বামী
মেঝেতে স্ত্রীর গলা কাটা লাশ, আড়ায় ঝুলছিল স্বামী

পেছনের পৃষ্ঠা

অটোচালকের চোখ উপড়ানো লাশ
অটোচালকের চোখ উপড়ানো লাশ

দেশগ্রাম

বর্জ্যে নাকাল পৌরবাসী
বর্জ্যে নাকাল পৌরবাসী

দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুমকি আমিরাতের
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুমকি আমিরাতের

পূর্ব-পশ্চিম