শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:২০, শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫

গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস আঁচ করেছেন, দানবীয়-ফ্যাসিস্টরা আবার গোলমাল পাকাচ্ছে। করছে ষড়যন্ত্র, রটাচ্ছে গুজব। আর বিবেচক যে কেউ আঁচ করছেন সেনাবাহিনী বিতর্কিত করার ফের আয়োজন। সেনাবাহিনীর প্রতি জনমানুষের আস্থার প্রাচীর ভাঙার কাপালিকদের তৎপরতা।

বিপদে, দুর্যোগে, জননিরাপত্তায়; এমনকি গেল ৫ আগস্ট জনতার আন্দোলনকে একটি চমৎকার সমাপ্তিতে নেওয়ার অনবদ্য ভূমিকা রাখা সেনাবাহিনীর গায়ে কালিমা লেপতে গুজব ফ্যাক্টরিগুলোর সামপ্রতিক তৎপরতা স্পষ্ট। যখন সেনাসম্পৃক্ততায় একটি চমৎকার নির্বাচনের প্রত্যাশায় অনেকে বুক বাঁধছেন, যখন উত্তরায় মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্তের পর জানবাজি রেখে সেনা সদস্যরা উদ্ধার ও চিকিৎসা তৎপরতায় যারপরনাই ব্যস্ত, যখন সেই সেনাবাহিনীর এক সদস্য যাঁর নিজের দেহ থেকে খুলে দেওয়া পোশাকে এক মৃত মায়ের সম্মান রক্ষায় রত, তখন কৃতজ্ঞতার বদলে এ কোন কৃতঘ্নতা? সচেতন যে কারোই বোধগম্য, সংকটে কারা প্রকৃত সাহায্যের হাত বাড়ায়।

এমন ট্র্যাজেডিতেও কারো ফোনের ক্যামেরা শিশুটির দগ্ধ হওয়ার মুহূর্ত ক্যাপচারে ব্যস্ত থাকে কন্টেন্ট-ভাইরাল বাতিকে। ৩০ টাকার বোতল ৫০০ টাকায় বিক্রির চাতুরিতে মত্ত পানিওয়ালা।রিকশাওয়ালা, সিএনজিওয়ালা কয়েক গুণ বেশি ভাড়া তোলায় এগোয় না। ঘরপোড়ার মাঝে আলু পোড়া খাওয়ার এ উদাম দৌড়ে লুটেরা মনোবৃত্তি। কেউ দুর্ঘটনার পিক টাইমে রাস্তা বন্ধ করে ফটোশুটের প্রতিযোগিতায় লিপ্ত। প্রথম প্রতিক্রিয়ায়ই ঘটনাস্থলে পৌঁছে জীবন বাঁচানোর লড়াইয়ে নামেন সেনা সদস্যরা।

ইউনিফর্ম খুলে জড়িয়ে দিয়েছেন পুড়ে যাওয়া মানুষদের গায়ে। এমন সময়ও সেনাবাহিনীর দিকে আঙুল তোলা? সেনাবাহিনীকে নিয়ে গুজব রটাতে খোদার আরশ কাঁপানো বর্বরতা। লাশ গুমের কিচ্ছা, বানোয়াট ফুটেজ। কারো আঙুল বা চোখ গেল না ত্রুটিপূর্ণ বিমান কেনার সিস্টেম, নিরাপত্তা ফাঁকি দিয়ে বিল্ডিং অনুমোদন দেওয়া কর্তৃপক্ষের দিকে। এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা শুধু একটি প্রতিষ্ঠানকে নয়, গোটা জাতিকে স্তব্ধ করেছে।

চোখের সামনে ঘটে যাওয়া এই নির্মম বিপর্যয় আমাদের সামষ্টিক ব্যর্থতার এক নির্মম চিত্র তুলে ধরেছে। সেই সঙ্গে দুর্যোগকেও সুযোগ হিসেবে নিয়ে সেনাবাহিনীকে নিয়ে গুজব রটানোর নোংরা খেলা চলছে। সেনাবাহিনী একটি দেশের সার্বভৌমত্ব, নিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতার প্রধান প্রতীক। ইতিহাসে বহুবার দেখা গেছে, রাষ্ট্র যখন দুর্বল হয়েছে, তখন সেনাবাহিনী তার শৃঙ্খলা ও বলের মাধ্যমে দেশকে টিকিয়ে রেখেছে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, সাম্প্রতিক সময়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে নিয়ে গুজব ছড়ানো ও বিতর্কে জড়ানোর গভীর ষড়যন্ত্রে নয়া আয়োজন লক্ষণীয়। কিছু অনলাইন পোস্ট, ইউটিউব ভিডিও ও বিভ্রান্তিকর সংবাদ শিরোনামে সরকারের সঙ্গে সেনাবাহিনীর বিরোধ, ব্যারাকের ভেতরে অসন্তোষ, পক্ষপাতিত্ব, এমনকি অবস্থান গ্রহণের মতো গুজব ছড়াতেও কম করা হয়নি। সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করতে সক্ষম হলে, তাদের প্রতি জনতার বিশ্বাস ভাঙতে পারলে লাভ হবে কার? এতে মোটাদাগে লাভবান হবে রাষ্ট্রবিরোধী শক্তি। ক্ষতিগ্রস্ত হবে রাষ্ট্র, জনগণ এবং ভবিষ্যৎ। তাই সেনাবাহিনীকে নিয়ে রাজনীতি বা সেনাবাহিনীকে দিয়ে রাজনীতি; কোনোটাই এ দেশে টেকেনি। বুমেরাং হয়েছে নিদারুণভাবে। যারা সেই চেষ্টা করেছেন বরণ করতে হয়েছে করুণ পরিণতি। পতিত-বিতাড়িত হয়েছেন, দেশান্তরিও হয়েছেন।

বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের এ বিষয়ক ঘোষণা আরো পরিষ্কার। মনেপ্রাণে তাঁর একটি বিশ্বাসের কথাও বলেছেন, রাজনীতিবিদদের বিকল্প রাজনীতিবিদরাই। তাঁদের বিকল্প সেনাবাহিনী নয়। এভাবে বলার পর আর কথা থাকে না। কিন্তু মহলবিশেষের কাছে কথার পিঠে কথা থেকেই যায়। তা-ও কথার কথা নয়। কদাকার, নোংরা, কটুকথা। যার পুরো উদ্দেশ্যই বিভ্রান্তি তৈরির অপচেষ্টা। সেনাপ্রধান কেন রাজনৈতিক বিষয়ে কথা বলেন? তিনি কি ক্ষমতা নিতে চান? কাউকে ক্ষমতায় আনতে চান? এ ধরনের অবান্তর-অবাস্তব বিষয়কে রসিয়ে, রং মেখে নানা প্রশ্ন ছড়াচ্ছে। গোলমাল বাধাতে কিছুটা সফলও হচ্ছে। তাদের মূল ভরসা সোশ্যাল মিডিয়া। নামে সোশ্যাল হলেও এই মাধ্যমটিকে রীতিমতো আনসোশ্যাল করে তুলছে তারা। আজগুবি তথ্য ও মিথ্যাচারে ভরিয়ে দিচ্ছে।

শুরু থেকে যেকোনো ত্যাগ স্বীকার করে অন্তর্বর্তী সরকারের পাশে থাকার অঙ্গীকার বারবার ব্যক্ত করেই চলছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। তাঁকে যেন কাদম্বিনীর মতো ‘মরিয়া প্রমাণ করিতে হইবে যে তিনি মরেননি।’ তিনি যে বেঁচে আছেন সেটাও ঘটনা। ৫ আগস্ট পূর্বাপর গান পয়েন্টেই ছিলেন জেনারেল ওয়াকার। পুলিশ ও তখনকার ক্ষমতাসীনদের বিভিন্ন দলের লাঠি-গুলির মাঝে সেনাবাহিনীকে ফিরিয়েছেন ‘নো ফায়ার’ নির্দেশে। তা মাত্র ৯-১০ মাস আগের ঘটনা। তখন কী দশা-দুর্গতিতে ছিল বাংলাদেশ! কার অসিলায় কিভাবে এখন মুক্ত বাতাসে দম-নিঃশ্বাস নিচ্ছেন এখন যারা সিনা টান করে ঘুরছেন? আর রটাচ্ছেন-ছড়াচ্ছেন নানা আকথা? মানবসৃষ্ট বা প্রাকৃতিক বড় রকমের বিপর্যয় ঘটলে সেনা ডাকতে মন চায়। দ্রুত এবং মানসম্পন্ন নির্মাণকাজ চাইলে আবশ্যক মনে করা হয় সেনাবাহিনীকে। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য অর্ধেক খরচে সেনাবাহিনী ঘর বানিয়ে দিলে মন্দ লাগে না। ঝিল, লেক, খাল মজে গেলে তা উদ্ধার ও খননে ডাক পড়ে সেনাবাহিনীর। জাতিসংঘ মিশনে গিয়ে সেনাবাহিনী দেশে টাকা পাঠালে তা রেমিট্যান্স নামে অর্থনীতিতে যোগ করতেও চমক বলে মনে হয়। জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে আহতদের সেনা ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত হাসপাতালে চিকিৎসায়ও যারপরনাই আস্থা জাগে। এমন সময়ও সিভিল প্রশাসনের সারথি হয়ে মাঠে কাজ করছে সেনাবাহিনী। তা গোপনে বা আড়ালে নয়, একেবারে প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে। সেনা সদর থেকেও মাঝেমধ্যে জানানো হয় তাদের কর্মলিপি।

চব্বিশের পটপরিবর্তনে সেনাবাহিনীর জনসম্পৃক্ততার অনন্য দৃষ্টান্তকে বানচাল করতে মহলবিশেষ তাদের নন-স্টপ ফাঁদে কদিন ধরে নতুন করে শান দিচ্ছে। কেউ দেশে, কেউ ভিন দেশে বসে এ অপকর্মে যুক্ত হচ্ছে। স্যোশালমিডিয়ার কথা ভিন্ন। কারণ তাদের কোনো সম্পাদকীয় কর্তৃপক্ষ নেই। দায়বদ্ধতা নেই। হিট বা ভাইরাল হতে গিয়ে নিজের সম্পর্কে অশ্রাব্য শব্দ-বাক্য ব্যবহারেও তাদের বাধে না। সেনাবাহিনীর প্রাথমিক দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশ ভূখণ্ডের অখণ্ডতা রক্ষাসহ বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে দেশকে রক্ষা করা এবং সব ধরনের নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা সহায়তায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী এবং বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর সঙ্গে প্রয়োজনীয় শক্তি ও জনবল সরবরাহ করা। প্রাথমিক দায়িত্বের পাশাপাশি যেকোনো জরুরি অবস্থায় বেসামরিক প্রশাসনের সহায়তায় এগিয়ে আসতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সাংবিধানিকভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যুদ্ধবিদ্যায় বিশ্বসেরা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে ‘উই রিভোল্ট’ বলা একাত্তরে এই বাহিনীর বীরত্বগাথা। পাকিস্তানিরা এ অঞ্চলের অধিবাসী সেনাদের নিয়ে ব্যঙ্গ করত। ভেতো বাঙালি বলে মশকরা করত। ওই ‘ভেতোদের’ একজন তৎকালীন মেজর জিয়াউর রহমান।

নব্বইয়ের গণ-আন্দোলনে যুক্ত হয়েছিল তখনকার সেনাপ্রধান জেনারেল নূরউদ্দীন খানের ‘এনাফ ইজ এনাফ’, অনেক হয়েছে আর না জানিয়ে দেওয়া। জনতার সঙ্গে সেনাদের উপলব্ধির ওই ভূমিকার জেরে ১৯৯০ সালের ৪ ডিসেম্বর ক্ষমতা ছাড়ার ঘোষণা দিতে হয় এরশাদকে। দেশ, জনতা, সময় এবং বাস্তবতার চাহিদায় সেনাবাহিনীর এ ধরনের ঐতিহাসিক ভূমিকার মাঝে রাজনীতি খোঁজা এক ধরনের বিমারির মতো। বরং দেশপ্রেম ও জন-আকাঙ্ক্ষার দৃষ্টান্ত খুঁজলে অনেক উপাদান মিলবে। এখনকার সেনাপ্রধানের ক্ষমতালিপ্সা থাকলে তা কবেই চরিতার্থ করতে পারতেন। তিনি সেই পথ মাড়াননি। মাড়াবেনও না বলে জানিয়েছেন সোজাসাপটা বাংলা ভাষায়। এমনকি তাঁর বাহিনীকে নিয়ে রাজনীতি করার সুযোগ দেবেন না বলে দৃঢ় প্রত্যয়ও রয়েছে তাঁর।

সামনে একটি নির্বাচন। ভোটের সংস্কৃতি বরবাদের হোতাদের বিচার চলছে। তাই সুষ্ঠু, অবাধ, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের উচ্চাশা এবার ব্যাপক। কেবল নির্বাচন নয়, ভালো কিছুর জন্য মানুষের মধ্যে সেনাবাহিনীকে পাশে পাওয়ার এক তাড়না কাজ করে। সেনাবাহিনীর অধীনে নির্বাচনের কথা অনেকবার এসেছে। সেখানেও একটা ফের থাকে। বিরোধী দলে থাকলে এ দাবি যত জোর দিয়ে উচ্চারণ করা হয়, সরকারে গেলে কথা ও সুর বদলে যায়। আবার বাস্তবতা হলো—বাংলাদেশের নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েন যত না ‘রেওয়াজ’, তার চেয়ে বেশি ‘প্রয়োজন’। এবারের পরিপ্রেক্ষিত ভিন্ন। ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াইয়ে সেনাবাহিনীর  অবস্থান স্পষ্ট করার ইতিহাস তৈরি হয়েছে চব্বিশের গণ-আন্দোলনের চূড়ান্ত বা মোক্ষম সময়ে। জাতির পরম আস্থা ও ভালোবাসার প্রতীক বাংলাদেশ সেনাবাহিনী রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠার সঙ্গে দেশ গঠনেও নিরবচ্ছিন্ন ভূমিকার একটি নতুন দৃশ্যায়ন ঘটল এবার। সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান কথা দিয়ে রেখেছেন, জনস্বার্থে ও রাষ্ট্রের প্রয়োজনে সেনাবাহিনী সব সময় জনগণের পাশে থাকবে। সেই সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারকে সফল করার লক্ষ্যে যাবতীয় চেষ্টা করবে। যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচনের কথা গেল বছরের সেপ্টেম্বরেই বলে রেখেছেন সেনাপ্রধান।

দেশের এবারের সামগ্রিক অনিবার্য পরিস্থিতিতে ম্যাজিস্ট্রেসি সক্ষমতা নিয়ে এখনো মাঠে আছে সেনাবাহিনী। আর আছে বলেই সম্ভাব্য অনেক বিপদ থেকে রক্ষা। জননিরাপত্তা, অনাকাঙ্ক্ষিত অরাজকতা প্রতিরোধ, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের কারসাজি রুখে দেওয়া, মিল-কারখানা সচল রাখা, রাষ্ট্রের কেপিআই এবং গুরুত্বপূর্ণ সরকারি-বেসরকারি স্থাপনাগুলোকে রক্ষা, সড়ক-মহাসড়ক বাধামুক্ত রাখা, অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার, বিদেশি কূটনীতিক ও দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিতের কাজ সেনাবাহিনী যেভাবে করে যাচ্ছে, তা বিবেকবানরা উপলব্ধি করছেন মর্মে মর্মে।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট, ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন।   

এই বিভাগের আরও খবর
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
সর্বশেষ খবর
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

মামার ঘর থেকে ভাগনির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মামার ঘর থেকে ভাগনির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৬ বছর হলেই এনআইডি দেবে ইসি
১৬ বছর হলেই এনআইডি দেবে ইসি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৫০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৫০ মামলা

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেপালে হোটেলবন্দি বাংলাদেশ দল, দেশে ফেরা নিয়ে শঙ্কা
নেপালে হোটেলবন্দি বাংলাদেশ দল, দেশে ফেরা নিয়ে শঙ্কা

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণে জড়িতদের শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণে জড়িতদের শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিংড়া জাতীয় উদ্যানে যাচ্ছে ৭ ফুট লম্বা অজগর
সিংড়া জাতীয় উদ্যানে যাচ্ছে ৭ ফুট লম্বা অজগর

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় গণছুটিতে পল্লী বিদ্যুতের ৫১ কর্মী, ভোগান্তি চরমে
কোটালীপাড়ায় গণছুটিতে পল্লী বিদ্যুতের ৫১ কর্মী, ভোগান্তি চরমে

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব

৪৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

হারানো বা নষ্ট হওয়ার কারণে এনআইডি তুলতে জিডি লাগবে না
হারানো বা নষ্ট হওয়ার কারণে এনআইডি তুলতে জিডি লাগবে না

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে গোলচত্বরের দাবিতে মানববন্ধন
মানিকগঞ্জে গোলচত্বরের দাবিতে মানববন্ধন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল, নিরাপত্তা শঙ্কায় ত্রিভুবন বিমানবন্দরের সব ফ্লাইট বাতিল
বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল, নিরাপত্তা শঙ্কায় ত্রিভুবন বিমানবন্দরের সব ফ্লাইট বাতিল

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আইনজীবী নিহত
কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আইনজীবী নিহত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার
চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালে অস্থিরতায় বাতিল ম্যাচ, আজই দেশে ফিরছে বাংলাদেশ দল
নেপালে অস্থিরতায় বাতিল ম্যাচ, আজই দেশে ফিরছে বাংলাদেশ দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে মন্ত্রিসভায় রদবদল, ৫ মন্ত্রী বরখাস্ত
ইন্দোনেশিয়ায় ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে মন্ত্রিসভায় রদবদল, ৫ মন্ত্রী বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদয়ন স্কুল কেন্দ্রে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৫৬ শতাংশ
উদয়ন স্কুল কেন্দ্রে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৫৬ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসুর ভিপি প্রার্থী অমর্ত্যকে নির্বাচনে অংশ নিতে সুযোগ দেওয়ার নির্দেশ
জাকসুর ভিপি প্রার্থী অমর্ত্যকে নির্বাচনে অংশ নিতে সুযোগ দেওয়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পঞ্চগড়ে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে প্রশিক্ষণ
পঞ্চগড়ে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অদৃশ্য শ্রমে নারীর অবদান ৮৫%, মূল্য ৬ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা
অদৃশ্য শ্রমে নারীর অবদান ৮৫%, মূল্য ৬ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মি বেঁচেই আছে মাদক বেচে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আরাকান আর্মি বেঁচেই আছে মাদক বেচে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ: সমীহ করলেও বাংলাদেশকে হারানোর হুমকি হংকংয়ের
এশিয়া কাপ: সমীহ করলেও বাংলাদেশকে হারানোর হুমকি হংকংয়ের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের ভোট উৎসবে যোগ দেওয়ার আহ্বান আবিদুলের
অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের ভোট উৎসবে যোগ দেওয়ার আহ্বান আবিদুলের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় নির্বাচনকে ডাকসুর সঙ্গে মিলিয়ে ফেলা যাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচনকে ডাকসুর সঙ্গে মিলিয়ে ফেলা যাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থুতুকাণ্ডে সুয়ারেসের শাস্তি বাড়ল আরও তিন ম্যাচ
থুতুকাণ্ডে সুয়ারেসের শাস্তি বাড়ল আরও তিন ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝালকাঠি প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী খলিলুর রহমানের ইন্তেকাল
ঝালকাঠি প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী খলিলুর রহমানের ইন্তেকাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পর এবার পদত্যাগ করলেন নেপালের কৃষিমন্ত্রী
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পর এবার পদত্যাগ করলেন নেপালের কৃষিমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)
বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল
তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা
ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ
পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র
ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা
যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য
সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার
পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?
ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন
১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!
পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক নজরে ডাকসু ভোট
এক নজরে ডাকসু ভোট

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা
নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল
ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি
বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালো সাড়া পাচ্ছি, জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী : উমামা ফাতেমা
ভালো সাড়া পাচ্ছি, জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী : উমামা ফাতেমা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুশ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ ৪ ইউক্রেনীয় সেনার
রুশ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ ৪ ইউক্রেনীয় সেনার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সিলিকন ভ্যালির আদলে কুখ্যাত ক্রাইম সিটি!
মিয়ানমারে সিলিকন ভ্যালির আদলে কুখ্যাত ক্রাইম সিটি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ছাত্রীদের কেন্দ্রগুলোতে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন
ডাকসু নির্বাচন : ছাত্রীদের কেন্দ্রগুলোতে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির
ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্স হ্যারি কি রাজপরিবারে ফিরছেন?
প্রিন্স হ্যারি কি রাজপরিবারে ফিরছেন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে সহিংস বিক্ষোভে জ্বলছে নেতা-মন্ত্রীদের বাড়ি
নেপালে সহিংস বিক্ষোভে জ্বলছে নেতা-মন্ত্রীদের বাড়ি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়বেন কারা
ইতিহাস গড়বেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি
ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি

শিল্প বাণিজ্য

অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য
অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল
জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক

নগর জীবন

নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি
নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়
ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়

পেছনের পৃষ্ঠা

জনজীবনে হাঁসফাঁস
জনজীবনে হাঁসফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়
আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত
খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ

শিল্প বাণিজ্য

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মজুত আছে পাঁচ বছরের
মজুত আছে পাঁচ বছরের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য
বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে
সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক
রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের
শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা
লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে
স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান
আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে
কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

এবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও দুই বিভাগ এক হচ্ছে!
এবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও দুই বিভাগ এক হচ্ছে!

পেছনের পৃষ্ঠা

পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি
পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি

দেশগ্রাম

গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড
গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড

পূর্ব-পশ্চিম