শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৮, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

কথা দিয়ে কথা রাখা, বিশ্বাস এবং অঙ্গীকার পূরণ মানুষের মহামূল্যবান সম্পদ। আস্থা এবং বিশ্বাসের ওপর পৃথিবী চলে। আস্থা এবং বিশ্বাস একজন মানুষকে বড় করে, মহীয়ান করে। পৃথিবীর ইতিহাস বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, যাঁরা জীবনে সফল হয়েছেন, যাঁরা জীবনে কর্মক্ষেত্রে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছেন তাঁরা সবাই কথা রেখেছেন, অঙ্গীকার পূরণের ক্ষেত্রে উদাহরণ হয়েছেন। কথা দিয়ে কথা রাখার মাধ্যমে চারপাশের বিশ্বাস এবং আস্থা অর্জন করেন। এ বিশ্বাস, আস্থা তাঁর কর্মপথ করে মসৃণ এবং তাঁকে এগিয়ে নিয়ে যায় সাফল্যের শিখরে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস সে রকমই একজন ব্যক্তিত্ব, যিনি তাঁর সারা জীবন যা অঙ্গীকার করেছেন, তা পূরণ করেছেন।

বাংলাদেশ স্বাধীনতার পর যখন ক্ষুধা-দারিদ্র্যের জন্য নতুন করে সংগ্রাম করছে, দুর্ভিক্ষ এবং অভাব-অনটন মানুষকে চরম বিপর্যয়ের দিকে নিয়ে গেছে, সে সময় ‘জোবরা গ্রামে’ একটি গবেষণার জন্য গিয়েছিলেন শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তখন তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন তরুণ শিক্ষক। কিন্তু অভাবী মানুষের বেদনা, ক্ষুধা, হতাশা দেখে তিনি আবেগতাড়িত হয়েছিলেন। হয়েছিলেন বিচলিত। তখনই তিনি শুরু করেছিলেন ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম। তিনি তখন সংকল্প করেছিলেন, এ ক্ষুদ্রঋণের মাধ্যমে দরিদ্র মানুষের জীবন পাল্টে দেবেন। সেই কথা তিনি রেখেছেন। অবিচল থেকেছেন তাঁর নিজের অঙ্গীকারে এবং আস্তে আস্তে তিনি জোবরা গ্রাম থেকে দারিদ্র্যমোচনের সংগ্রাম বিস্তৃত করেছেন দেশজুড়ে। এসেছে নানা রকম প্রতিকূলতা, বাধাবিপত্তি। কিন্তু তিনি তাঁর অঙ্গীকার পূরণ করেছেন। এ অঙ্গীকার পূরণই তাঁকে শক্তিশালী করেছে, মহিমান্বিত করেছে এবং আন্তর্জাতিক পরিম লে করেছে সম্মানিত। ড. মুহাম্মদ ইউনূস আর সব মহান ব্যক্তিত্বের মতোই একজন, যিনি মানুষকে যে কথা দিয়েছিলেন, সেই অঙ্গীকার পূরণ করেছেন। ড. মুহাম্মদ ইউনূস অঙ্গীকার করেছিলেন, তিনি দরিদ্র মানুষের জীবন পাল্টে দেবেন। তাদের মানবেতর জীবন থেকে টেনে তুলবেন। দরিদ্র মানুষের সন্তানরা যেন শিক্ষা লাভ করতে পারে, তারা যেন স্বাস্থ্যসুবিধা পায় সেজন্য তিনি বহুমাত্রিক উদ্যোগ এবং পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলেন। সেসব পরিকল্পনা তিনি একে একে বাস্তবায়ন করেন। যার ফলে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের এমন একটি ইমেজ তৈরি হয়েছে, সবাই জানে যে তিনি যখন একটি কথা দেন, তখন সে কথাটি পূরণ করার জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেন। মেধা-মনন দিয়ে সেই অঙ্গীকার পূরণের চেষ্টা করেন। এটাই ড. ইউনূসকে মহিমান্বিত করেছে।

আমরা দেখি যে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম যখন সারা দেশে বিস্তৃত হয়েছে, তখন তিনি শুধু বাংলাদেশের গি তে নিজেকে সীমাবদ্ধ রাখেননি। বহির্বিশ্বেও দারিদ্র্যমোচনের জন্য কাজ শুরু করেন। তাঁর নিরলস পরিশ্রমের কারণে বিশ্বের দেশে দেশে এখন ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম জনপ্রিয়। ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূস দারিদ্র্যের সঙ্গে সংগ্রামরত মানুষের কাছে আরেকটি অঙ্গীকার করেছিলেন। তা হলো প্রত্যেকেই যেন উদ্যোক্তা হয়ে ওঠে। সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে মানুষের ভাগ্য রূপান্তরের এক চ্যালেঞ্জিং মিশন গ্রহণ করেছিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ মিশনের নাম ‘সামাজিক ব্যবসা’। সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে ড. মুহাম্মদ ইউনূস মানুষের ভাগ্য বদলের নতুন সংগ্রাম শুরু করেন। সামাজিক ব্যবসা এখন বিশ্বে দেশে দেশে জনপ্রিয়। সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে বদলে যাচ্ছে মানুষের ভাগ্য। চাকরির আকাঙ্ক্ষা থেকে মানুষ এখন উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখছে, সংগ্রাম করছে। এ সংগ্রামের সাহস এবং অনুপ্রেরণার নাম ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বাংলাদেশের রাজনীতির ব্যাপারে শান্তিতে নোবেলজয়ী এই অধ্যাপক কখনোই আগ্রহী ছিলেন না। তিনি চেয়েছিলেন বাংলাদেশ ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত হোক। এক সুন্দর সাম্যের বাংলাদেশে সব নাগরিক সমান অধিকার নিয়ে বসবাস করুক। কিন্তু বাংলাদেশ যখন স্বৈরাচারের থাবায় ক্ষতবিক্ষত হলো, যখন এ দেশের মানুষের অধিকার হরণ করা হলো, যখন মানুষ তার ন্যূনতম সুযোগসুবিধাগুলো থেকে বঞ্চিত হচ্ছিল তখন ড. মুহাম্মদ ইউনূস আর চুপ থাকতে পারেননি। তিনি অঙ্গীকার করেন বাংলাদেশকে একটি বাসযোগ্য স্থান হিসেবে গড়ে তুলবেন। সেই বাসযোগ্য স্থান হিসেবে গড়ে তোলার জন্যই ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিজেকে সম্পৃক্ত করেছেন। জুলাই বিপ্লবের পর শিক্ষার্থীরা যখন তাঁকে দেশের এ ক্রান্তিকালের কান্ডারি হওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন, সেই অনুরোধ তিনি ফেলতে পারেননি। তিনি বলেছিলেন, দেশকে একটি বৈষম্যমুক্ত কাঠামোর ওপর দাঁড় করাবেন। বাংলাদেশের নবযাত্রার সূচনা করবেন। যার নাম ‘নতুন বাংলাদেশ’। সে লক্ষ্যেই প্রায় এক বছর ধরে কাজ করে চলেছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ সরকারের নানা রকম সীমাবদ্ধতা, ত্রুটিবিচ্যুতির পরও সাধারণ মানুষ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি আস্থাশীল। তারা মনে করেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূস মানুষের ভাগ্য বদলে দেবেন। এ দেশের মানুষের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করবেন এবং একটি নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন বিনির্মাণের সংগ্রামে শেষ পর্যন্ত বিজয়ী হবেন। আর সে কারণেই দেশের মানুষের আস্থা, বিশ্বাস তাঁর ওপর এখনো অটুট আছে।

এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই, গত এক বছরে অন্তর্বর্তী সরকারের অনেক উপদেষ্টার বিরুদ্ধে ব্যাপক অভিযোগ উঠেছে। অন্তর্বর্তী সরকারের অনেক কার্যক্রম নিয়েই জনমনে অসন্তোষ, বিতর্ক রয়েছে। যেসব উপদেষ্টা দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছেন, অযোগ্যতার পরিচয় দিয়েছেন তাঁরা এখনো কেন স্বপদে বহাল রয়েছেন তা নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্ন। সমাজমাধ্যমে তাঁদের নিয়ে তীব্র সমালোচনা হচ্ছে। এ সরকারের অনেক কার্যক্রম নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে। সরকার কে চালাচ্ছে সে রকম কথাও বলছেন সুশীল সমাজের অনেক প্রতিনিধি। এ সরকারকে ‘শিশুতোষ সরকার’ হিসেবেও আখ্যায়িত করছেন কোনো কোনো বুদ্ধিজীবী। কিন্তু এ সবকিছু ছাপিয়ে সাধারণ মানুষ এখনো একটি বিষয়ে একমত। তা হলো ড. মুহাম্মদ ইউনূসই এ মুহূর্তে যোগ্য নেতা। যিনি বাংলাদেশকে এ সংকটাপন্ন অবস্থা থেকে কাঙ্ক্ষিত শান্তির বন্দরে নিয়ে যেতে পারেন। আর এ কারণেই সরকারের বিভিন্ন সমালোচনা সত্ত্বেও ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি মানুষের আস্থা এবং বিশ্বাস রয়েছে। এ আস্থা এবং বিশ্বাস থাকার প্রধান কারণ হলো তাঁর অতীত ইতিহাস। তিনি কখনোই ওয়াদার বরখেলাপ করেননি। যে অঙ্গীকার করেছেন তা পূরণ করেছেন সর্বোচ্চ মেধা-ত্যাগের বিনিময়ে।

বাংলাদেশ এখন এক মহাসংকটে। আর এ সংকট উত্তরণের প্রধান উপায় হলো একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। যে নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে। জনগণের ক্ষমতা জনগণ ফিরে পাবে। একটি গণতান্ত্রিক সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করলে দেশের মানুষের বিদ্যমান সমস্যাগুলো সমাধানে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবে এবং বাংলাদেশ বিনির্মাণের যে রূপরেখা ড. মুহাম্মদ ইউনূস তৈরি করে দিয়েছেন, সে রূপরেখা অনুযায়ী দেশ এগিয়ে নেবে। কিন্তু নির্বাচন নিয়ে আমরা দেখছি টালমাটাল অবস্থা। নানা মত, নানা পথে নির্বাচনের যাত্রাপথ অনিশ্চিত। কোনো কোনো মহল দেশে নির্বাচন হোক তা চায় না। আর এ নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তার কারণেই দেশের সংঘাত, সহিংসতা, মব সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ভয়াবহভাবে বেড়ে গেছে। এ অবস্থা উত্তরণের জন্য দেশকে নির্বাচনের পথে যেতেই হবে।

গত জুনে ড. মুহাম্মদ ইউনূস যুক্তরাজ্য সফরে গিয়েছিলেন। সে সফরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে তাঁর একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং ঐতিহাসিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠকে তারেক রহমান এবং ড. মুহাম্মদ ইউনূস দীর্ঘক্ষণ আলাপ-আলোচনা করেন। বাংলাদেশের সমস্যা উত্তরণের পথ নিয়ে তাঁরা কথা বলেন। এ সময় এ দুই জনপ্রিয় ব্যক্তি একমত হন যে আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে দেশে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করা উচিত। এ ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে দেশে একটি স্বস্তির বাতাস বয়ে গিয়েছিল। মানুষ আশায় বুক বেঁধেছিল। মানুষ মনে করেছিল খুব দ্রুত একটি নির্বাচন হবে। এ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রে উত্তরণের পথ সহজ হবে। কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূসের এ অঙ্গীকার বানচাল করার জন্য যেন একটি মহল তৎপর।

আমরা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কথাই বলতে পারি। এ কমিশন একের পর এক বৈঠক করছে। অনেক সিদ্ধান্ত জোর করে রাজনৈতিক দলের ওপর চাপিয়ে দিচ্ছে। ঐকমত্য কমিশনের কর্মকা বিশ্লেষণ করলে এটা অনুধাবন করতে কোনো সমস্যা হয় না যে এ কমিশন হয়তো দেশে নির্বাচন যেন না হয় সে চেষ্টা করছে। শুধু ঐকমত্য কমিশন নয়, কয়েকটি রাজনৈতিক দলও নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করছে। আর এ কারণে জনগণের মধ্যে হতাশা, উৎকণ্ঠা বাড়ছে। এসব কর্মকান্ডের সঙ্গে যাঁরা জড়িত, যাঁরা নির্বাচন পেছাতে চেয়েছেন তাঁরা সুস্পষ্টভাবে ড. ইউনূসের শুভাকাক্সক্ষী নন। ড. ইউনূসের যে ইমেজ, তাঁর সারা জীবনের যে অর্জন তা প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায় এ গোষ্ঠী। আর এ কারণেই দেশবাসী আশা করে ড. মুহাম্মদ ইউনূস এসব বিভ্রান্তির চোরাগলিতে আটকে পড়বেন না। বিভ্রান্তকারীদের কথায় তিনি তাঁর অঙ্গীকারের বরখেলাপ করবেন না। বরং তিনি সব সময় যেভাবে প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন, অসম্ভব সম্ভব করেছেন ঠিক তেমনিভাবেই সব প্রতিকূলতা উপেক্ষা করে তাঁর অঙ্গীকার পূরণ করবেন। ফেব্রুয়ারির মধ্যে দেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের আয়োজন করবেন। গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে নেতৃত্ব দিয়ে নিজেকে অমর করবেন।

বিশ্বের কোনো দেশেই সংকট উত্তরণের শর্টকাট পদ্ধতি নেই। চাপিয়ে দেওয়া সংস্কার দিয়ে দেশ কোনো দিন সংকটমুক্ত হয় না। সংকটমুক্তির পথ একটাই। তা হলো জনগণের শক্তিতে বলীয়ান হওয়া। জনগণ যেন ঐক্যবদ্ধভাবে সংকট মোকাবিলায় কাজ করতে পারে, সে লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়া। আর সেটি করা সম্ভব কেবল একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন বিজ্ঞ মানুষ। তিনি সব জানেন, বোঝেন। এ সংকট উত্তরণের পথও তিনি জানেন। প্রধান উপদেষ্টা জানেন তিনি যদি শেষ পর্যন্ত দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে না দিতে পারেন, তাহলে তাঁর সারা জীবনের অর্জন বিসর্জন হবে। আর এ কারণেই সবাই আশা করে দেশবাসীর প্রত্যাশা তিনি পূরণ করবেন। ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের জন্য সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করে জাতিকে অনিশ্চয়তার হাত থেকে মুক্ত করবেন। কারণ ড. মুহাম্মদ ইউনূস কথার বরখেলাপ করেন না। এ কারণেই তিনি আজকের এ উচ্চতায় এসে দাঁড়িয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ফ্লাই জোনে গড়ে তোলা হয় মাইলস্টোন
ফ্লাই জোনে গড়ে তোলা হয় মাইলস্টোন
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
সীমান্ত ফের অশান্ত
সীমান্ত ফের অশান্ত
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
এর চেয়ে বড় শোক হতে পারে না
এর চেয়ে বড় শোক হতে পারে না
বিদেশ সফরে খরচ ৩৫০ কোটি রুপি!
বিদেশ সফরে খরচ ৩৫০ কোটি রুপি!
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়াবে বিএনপি
নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়াবে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
কর ব্যবস্থায় বড় বাধা দুর্নীতি: এনবিআর চেয়ারম্যান
কর ব্যবস্থায় বড় বাধা দুর্নীতি: এনবিআর চেয়ারম্যান

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গোপালগঞ্জে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে লাখো কন্ঠে শপথ পাঠ ও আলোচনা সভা
গোপালগঞ্জে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে লাখো কন্ঠে শপথ পাঠ ও আলোচনা সভা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল
যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

শুধু অভিযোজন নয়, দরকার বিশ্বব্যাপী নির্গমন হ্রাস: পরিবেশ উপদেষ্টা
শুধু অভিযোজন নয়, দরকার বিশ্বব্যাপী নির্গমন হ্রাস: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূরুঙ্গামারীতে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও সেমিনার অনুষ্ঠিত
ভূরুঙ্গামারীতে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বিএনপি নেতার পিতার মৃত্যুতে মহাসচিবের শোক
শ্রীপুরে বিএনপি নেতার পিতার মৃত্যুতে মহাসচিবের শোক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর সুস্থতা কামনায় দোয়া চেয়েছেন কর্নেল অলি
স্ত্রীর সুস্থতা কামনায় দোয়া চেয়েছেন কর্নেল অলি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিম্নচাপের প্রভাবে প্লাবিত সুন্দরবন, ক্ষতির আশঙ্কা নেই
নিম্নচাপের প্রভাবে প্লাবিত সুন্দরবন, ক্ষতির আশঙ্কা নেই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় ট্রাকের ধাক্কায় হেলপার নিহত, আহত চালক
নওগাঁয় ট্রাকের ধাক্কায় হেলপার নিহত, আহত চালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় কোরআন তেলাওয়াত ও হামদ নাত প্রতিযোগিতা
গাইবান্ধায় কোরআন তেলাওয়াত ও হামদ নাত প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লালমনিরহাটে জমি নিয়ে সংঘর্ষে বৃদ্ধা নিহত, আহত ৪
লালমনিরহাটে জমি নিয়ে সংঘর্ষে বৃদ্ধা নিহত, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের অংশগ্রহণে টি-২০ টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের অংশগ্রহণে টি-২০ টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলি, নিহত ৪
খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলি, নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে টি-টেন ক্রিকেটে কুষ্টিয়া চ্যাম্পিয়ন
ফরিদপুরে টি-টেন ক্রিকেটে কুষ্টিয়া চ্যাম্পিয়ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
কোটালীপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন মহাপরিচালকের সঙ্গে হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন মহাপরিচালকের সঙ্গে হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান
ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসার চাকরি ছাড়ছেন ২০ শতাংশ কর্মী
নাসার চাকরি ছাড়ছেন ২০ শতাংশ কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা
‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
রাজবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি কেউই ইতিবাচকভাবে নেয়নি’
‘নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি কেউই ইতিবাচকভাবে নেয়নি’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু
নড়াইলে সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কার করতে হবে: মির্জা ফখরুল
গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কার করতে হবে: মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পঞ্চগড়ে সদর উপজেলা মহিলাদলের মতবিনিময় সভা
পঞ্চগড়ে সদর উপজেলা মহিলাদলের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বহু আগেই এই উদ্যোগ নেওয়া উচিত ছিল: কঙ্গনা
বহু আগেই এই উদ্যোগ নেওয়া উচিত ছিল: কঙ্গনা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাছের আম পাড়াকে কেন্দ্র করে যুবকের উপর হামলা, একমাস পর মৃত্যু
গাছের আম পাড়াকে কেন্দ্র করে যুবকের উপর হামলা, একমাস পর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত
সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে
যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী
ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান
বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি
এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহতদের বাসায় গিয়ে সহমর্মিতা ফখরুলসহ বিএনপি নেতাদের
নিহতদের বাসায় গিয়ে সহমর্মিতা ফখরুলসহ বিএনপি নেতাদের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী
সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা
দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান
ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার
যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি
হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত
সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর
সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড
মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির উদ্বেগ পিআর
বিএনপির উদ্বেগ পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি
ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি
দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

শনিবারের সকাল

ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক
ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক

শোবিজ

মোগল আমলের সালিশখানা
মোগল আমলের সালিশখানা

শনিবারের সকাল

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি
ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি

পেছনের পৃষ্ঠা

এক টাকায় দুটি লেবু!
এক টাকায় দুটি লেবু!

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক
খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

পরিবেশ ও জীবন

আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক
পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন
জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে
জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ
নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ

শোবিজ

কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন
কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন

মাঠে ময়দানে

অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা
অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন
ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন
আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা
দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা

শোবিজ

পূর্ণিমার চাওয়া
পূর্ণিমার চাওয়া

শোবিজ