শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৮, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

কথা দিয়ে কথা রাখা, বিশ্বাস এবং অঙ্গীকার পূরণ মানুষের মহামূল্যবান সম্পদ। আস্থা এবং বিশ্বাসের ওপর পৃথিবী চলে। আস্থা এবং বিশ্বাস একজন মানুষকে বড় করে, মহীয়ান করে। পৃথিবীর ইতিহাস বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, যাঁরা জীবনে সফল হয়েছেন, যাঁরা জীবনে কর্মক্ষেত্রে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছেন তাঁরা সবাই কথা রেখেছেন, অঙ্গীকার পূরণের ক্ষেত্রে উদাহরণ হয়েছেন। কথা দিয়ে কথা রাখার মাধ্যমে চারপাশের বিশ্বাস এবং আস্থা অর্জন করেন। এ বিশ্বাস, আস্থা তাঁর কর্মপথ করে মসৃণ এবং তাঁকে এগিয়ে নিয়ে যায় সাফল্যের শিখরে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস সে রকমই একজন ব্যক্তিত্ব, যিনি তাঁর সারা জীবন যা অঙ্গীকার করেছেন, তা পূরণ করেছেন।

বাংলাদেশ স্বাধীনতার পর যখন ক্ষুধা-দারিদ্র্যের জন্য নতুন করে সংগ্রাম করছে, দুর্ভিক্ষ এবং অভাব-অনটন মানুষকে চরম বিপর্যয়ের দিকে নিয়ে গেছে, সে সময় ‘জোবরা গ্রামে’ একটি গবেষণার জন্য গিয়েছিলেন শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তখন তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন তরুণ শিক্ষক। কিন্তু অভাবী মানুষের বেদনা, ক্ষুধা, হতাশা দেখে তিনি আবেগতাড়িত হয়েছিলেন। হয়েছিলেন বিচলিত। তখনই তিনি শুরু করেছিলেন ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম। তিনি তখন সংকল্প করেছিলেন, এ ক্ষুদ্রঋণের মাধ্যমে দরিদ্র মানুষের জীবন পাল্টে দেবেন। সেই কথা তিনি রেখেছেন। অবিচল থেকেছেন তাঁর নিজের অঙ্গীকারে এবং আস্তে আস্তে তিনি জোবরা গ্রাম থেকে দারিদ্র্যমোচনের সংগ্রাম বিস্তৃত করেছেন দেশজুড়ে। এসেছে নানা রকম প্রতিকূলতা, বাধাবিপত্তি। কিন্তু তিনি তাঁর অঙ্গীকার পূরণ করেছেন। এ অঙ্গীকার পূরণই তাঁকে শক্তিশালী করেছে, মহিমান্বিত করেছে এবং আন্তর্জাতিক পরিম লে করেছে সম্মানিত। ড. মুহাম্মদ ইউনূস আর সব মহান ব্যক্তিত্বের মতোই একজন, যিনি মানুষকে যে কথা দিয়েছিলেন, সেই অঙ্গীকার পূরণ করেছেন। ড. মুহাম্মদ ইউনূস অঙ্গীকার করেছিলেন, তিনি দরিদ্র মানুষের জীবন পাল্টে দেবেন। তাদের মানবেতর জীবন থেকে টেনে তুলবেন। দরিদ্র মানুষের সন্তানরা যেন শিক্ষা লাভ করতে পারে, তারা যেন স্বাস্থ্যসুবিধা পায় সেজন্য তিনি বহুমাত্রিক উদ্যোগ এবং পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলেন। সেসব পরিকল্পনা তিনি একে একে বাস্তবায়ন করেন। যার ফলে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের এমন একটি ইমেজ তৈরি হয়েছে, সবাই জানে যে তিনি যখন একটি কথা দেন, তখন সে কথাটি পূরণ করার জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেন। মেধা-মনন দিয়ে সেই অঙ্গীকার পূরণের চেষ্টা করেন। এটাই ড. ইউনূসকে মহিমান্বিত করেছে।

আমরা দেখি যে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম যখন সারা দেশে বিস্তৃত হয়েছে, তখন তিনি শুধু বাংলাদেশের গি তে নিজেকে সীমাবদ্ধ রাখেননি। বহির্বিশ্বেও দারিদ্র্যমোচনের জন্য কাজ শুরু করেন। তাঁর নিরলস পরিশ্রমের কারণে বিশ্বের দেশে দেশে এখন ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম জনপ্রিয়। ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূস দারিদ্র্যের সঙ্গে সংগ্রামরত মানুষের কাছে আরেকটি অঙ্গীকার করেছিলেন। তা হলো প্রত্যেকেই যেন উদ্যোক্তা হয়ে ওঠে। সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে মানুষের ভাগ্য রূপান্তরের এক চ্যালেঞ্জিং মিশন গ্রহণ করেছিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ মিশনের নাম ‘সামাজিক ব্যবসা’। সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে ড. মুহাম্মদ ইউনূস মানুষের ভাগ্য বদলের নতুন সংগ্রাম শুরু করেন। সামাজিক ব্যবসা এখন বিশ্বে দেশে দেশে জনপ্রিয়। সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে বদলে যাচ্ছে মানুষের ভাগ্য। চাকরির আকাঙ্ক্ষা থেকে মানুষ এখন উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখছে, সংগ্রাম করছে। এ সংগ্রামের সাহস এবং অনুপ্রেরণার নাম ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বাংলাদেশের রাজনীতির ব্যাপারে শান্তিতে নোবেলজয়ী এই অধ্যাপক কখনোই আগ্রহী ছিলেন না। তিনি চেয়েছিলেন বাংলাদেশ ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত হোক। এক সুন্দর সাম্যের বাংলাদেশে সব নাগরিক সমান অধিকার নিয়ে বসবাস করুক। কিন্তু বাংলাদেশ যখন স্বৈরাচারের থাবায় ক্ষতবিক্ষত হলো, যখন এ দেশের মানুষের অধিকার হরণ করা হলো, যখন মানুষ তার ন্যূনতম সুযোগসুবিধাগুলো থেকে বঞ্চিত হচ্ছিল তখন ড. মুহাম্মদ ইউনূস আর চুপ থাকতে পারেননি। তিনি অঙ্গীকার করেন বাংলাদেশকে একটি বাসযোগ্য স্থান হিসেবে গড়ে তুলবেন। সেই বাসযোগ্য স্থান হিসেবে গড়ে তোলার জন্যই ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিজেকে সম্পৃক্ত করেছেন। জুলাই বিপ্লবের পর শিক্ষার্থীরা যখন তাঁকে দেশের এ ক্রান্তিকালের কান্ডারি হওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন, সেই অনুরোধ তিনি ফেলতে পারেননি। তিনি বলেছিলেন, দেশকে একটি বৈষম্যমুক্ত কাঠামোর ওপর দাঁড় করাবেন। বাংলাদেশের নবযাত্রার সূচনা করবেন। যার নাম ‘নতুন বাংলাদেশ’। সে লক্ষ্যেই প্রায় এক বছর ধরে কাজ করে চলেছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ সরকারের নানা রকম সীমাবদ্ধতা, ত্রুটিবিচ্যুতির পরও সাধারণ মানুষ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি আস্থাশীল। তারা মনে করেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূস মানুষের ভাগ্য বদলে দেবেন। এ দেশের মানুষের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করবেন এবং একটি নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন বিনির্মাণের সংগ্রামে শেষ পর্যন্ত বিজয়ী হবেন। আর সে কারণেই দেশের মানুষের আস্থা, বিশ্বাস তাঁর ওপর এখনো অটুট আছে।

এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই, গত এক বছরে অন্তর্বর্তী সরকারের অনেক উপদেষ্টার বিরুদ্ধে ব্যাপক অভিযোগ উঠেছে। অন্তর্বর্তী সরকারের অনেক কার্যক্রম নিয়েই জনমনে অসন্তোষ, বিতর্ক রয়েছে। যেসব উপদেষ্টা দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছেন, অযোগ্যতার পরিচয় দিয়েছেন তাঁরা এখনো কেন স্বপদে বহাল রয়েছেন তা নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্ন। সমাজমাধ্যমে তাঁদের নিয়ে তীব্র সমালোচনা হচ্ছে। এ সরকারের অনেক কার্যক্রম নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে। সরকার কে চালাচ্ছে সে রকম কথাও বলছেন সুশীল সমাজের অনেক প্রতিনিধি। এ সরকারকে ‘শিশুতোষ সরকার’ হিসেবেও আখ্যায়িত করছেন কোনো কোনো বুদ্ধিজীবী। কিন্তু এ সবকিছু ছাপিয়ে সাধারণ মানুষ এখনো একটি বিষয়ে একমত। তা হলো ড. মুহাম্মদ ইউনূসই এ মুহূর্তে যোগ্য নেতা। যিনি বাংলাদেশকে এ সংকটাপন্ন অবস্থা থেকে কাঙ্ক্ষিত শান্তির বন্দরে নিয়ে যেতে পারেন। আর এ কারণেই সরকারের বিভিন্ন সমালোচনা সত্ত্বেও ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি মানুষের আস্থা এবং বিশ্বাস রয়েছে। এ আস্থা এবং বিশ্বাস থাকার প্রধান কারণ হলো তাঁর অতীত ইতিহাস। তিনি কখনোই ওয়াদার বরখেলাপ করেননি। যে অঙ্গীকার করেছেন তা পূরণ করেছেন সর্বোচ্চ মেধা-ত্যাগের বিনিময়ে।

বাংলাদেশ এখন এক মহাসংকটে। আর এ সংকট উত্তরণের প্রধান উপায় হলো একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। যে নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে। জনগণের ক্ষমতা জনগণ ফিরে পাবে। একটি গণতান্ত্রিক সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করলে দেশের মানুষের বিদ্যমান সমস্যাগুলো সমাধানে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবে এবং বাংলাদেশ বিনির্মাণের যে রূপরেখা ড. মুহাম্মদ ইউনূস তৈরি করে দিয়েছেন, সে রূপরেখা অনুযায়ী দেশ এগিয়ে নেবে। কিন্তু নির্বাচন নিয়ে আমরা দেখছি টালমাটাল অবস্থা। নানা মত, নানা পথে নির্বাচনের যাত্রাপথ অনিশ্চিত। কোনো কোনো মহল দেশে নির্বাচন হোক তা চায় না। আর এ নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তার কারণেই দেশের সংঘাত, সহিংসতা, মব সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ভয়াবহভাবে বেড়ে গেছে। এ অবস্থা উত্তরণের জন্য দেশকে নির্বাচনের পথে যেতেই হবে।

গত জুনে ড. মুহাম্মদ ইউনূস যুক্তরাজ্য সফরে গিয়েছিলেন। সে সফরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে তাঁর একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং ঐতিহাসিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠকে তারেক রহমান এবং ড. মুহাম্মদ ইউনূস দীর্ঘক্ষণ আলাপ-আলোচনা করেন। বাংলাদেশের সমস্যা উত্তরণের পথ নিয়ে তাঁরা কথা বলেন। এ সময় এ দুই জনপ্রিয় ব্যক্তি একমত হন যে আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে দেশে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করা উচিত। এ ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে দেশে একটি স্বস্তির বাতাস বয়ে গিয়েছিল। মানুষ আশায় বুক বেঁধেছিল। মানুষ মনে করেছিল খুব দ্রুত একটি নির্বাচন হবে। এ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রে উত্তরণের পথ সহজ হবে। কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূসের এ অঙ্গীকার বানচাল করার জন্য যেন একটি মহল তৎপর।

আমরা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কথাই বলতে পারি। এ কমিশন একের পর এক বৈঠক করছে। অনেক সিদ্ধান্ত জোর করে রাজনৈতিক দলের ওপর চাপিয়ে দিচ্ছে। ঐকমত্য কমিশনের কর্মকা বিশ্লেষণ করলে এটা অনুধাবন করতে কোনো সমস্যা হয় না যে এ কমিশন হয়তো দেশে নির্বাচন যেন না হয় সে চেষ্টা করছে। শুধু ঐকমত্য কমিশন নয়, কয়েকটি রাজনৈতিক দলও নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করছে। আর এ কারণে জনগণের মধ্যে হতাশা, উৎকণ্ঠা বাড়ছে। এসব কর্মকান্ডের সঙ্গে যাঁরা জড়িত, যাঁরা নির্বাচন পেছাতে চেয়েছেন তাঁরা সুস্পষ্টভাবে ড. ইউনূসের শুভাকাক্সক্ষী নন। ড. ইউনূসের যে ইমেজ, তাঁর সারা জীবনের যে অর্জন তা প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায় এ গোষ্ঠী। আর এ কারণেই দেশবাসী আশা করে ড. মুহাম্মদ ইউনূস এসব বিভ্রান্তির চোরাগলিতে আটকে পড়বেন না। বিভ্রান্তকারীদের কথায় তিনি তাঁর অঙ্গীকারের বরখেলাপ করবেন না। বরং তিনি সব সময় যেভাবে প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন, অসম্ভব সম্ভব করেছেন ঠিক তেমনিভাবেই সব প্রতিকূলতা উপেক্ষা করে তাঁর অঙ্গীকার পূরণ করবেন। ফেব্রুয়ারির মধ্যে দেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের আয়োজন করবেন। গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে নেতৃত্ব দিয়ে নিজেকে অমর করবেন।

বিশ্বের কোনো দেশেই সংকট উত্তরণের শর্টকাট পদ্ধতি নেই। চাপিয়ে দেওয়া সংস্কার দিয়ে দেশ কোনো দিন সংকটমুক্ত হয় না। সংকটমুক্তির পথ একটাই। তা হলো জনগণের শক্তিতে বলীয়ান হওয়া। জনগণ যেন ঐক্যবদ্ধভাবে সংকট মোকাবিলায় কাজ করতে পারে, সে লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়া। আর সেটি করা সম্ভব কেবল একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন বিজ্ঞ মানুষ। তিনি সব জানেন, বোঝেন। এ সংকট উত্তরণের পথও তিনি জানেন। প্রধান উপদেষ্টা জানেন তিনি যদি শেষ পর্যন্ত দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে না দিতে পারেন, তাহলে তাঁর সারা জীবনের অর্জন বিসর্জন হবে। আর এ কারণেই সবাই আশা করে দেশবাসীর প্রত্যাশা তিনি পূরণ করবেন। ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের জন্য সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করে জাতিকে অনিশ্চয়তার হাত থেকে মুক্ত করবেন। কারণ ড. মুহাম্মদ ইউনূস কথার বরখেলাপ করেন না। এ কারণেই তিনি আজকের এ উচ্চতায় এসে দাঁড়িয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
মোটরসাইকেল আটকে গুলি
মোটরসাইকেল আটকে গুলি
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
কলকাতায় প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্মেলনে থাকছেন মোদি
কলকাতায় প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্মেলনে থাকছেন মোদি
ইসরায়েলি বসতি সম্প্রসারণের নিন্দা তারেক রহমানের
ইসরায়েলি বসতি সম্প্রসারণের নিন্দা তারেক রহমানের
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
সর্বশেষ খবর
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১০
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১০

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ভারতে আটক ১০ বাংলাদেশিকে সাতক্ষীরা সীমান্তে বিজিবির কাছে হস্তান্তর
ভারতে আটক ১০ বাংলাদেশিকে সাতক্ষীরা সীমান্তে বিজিবির কাছে হস্তান্তর

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে আলোর পাঠশালার উদ্যোগে এক হাজার গাছের চারা রোপণ
মাদারীপুরে আলোর পাঠশালার উদ্যোগে এক হাজার গাছের চারা রোপণ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে কাতারে আরব-মুসলিম নেতাদের বৈঠক
ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে কাতারে আরব-মুসলিম নেতাদের বৈঠক

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেফতার
নবীনগরে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে কবি নজরুলের মৃত্যুবার্ষিকীতে নানা আয়োজন
লক্ষ্মীপুরে কবি নজরুলের মৃত্যুবার্ষিকীতে নানা আয়োজন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হালাল সার্টিফিকেশন কার্যক্রমে ওআইসির সহযোগিতা চাইলেন ধর্ম উপদেষ্টা
হালাল সার্টিফিকেশন কার্যক্রমে ওআইসির সহযোগিতা চাইলেন ধর্ম উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পতিত স্বৈরাচার নিত্য নতুন ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে : প্রিন্স
পতিত স্বৈরাচার নিত্য নতুন ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে : প্রিন্স

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

লালমনিরহাটে কনস্টেবল পদে চাকরি পেলেন ১৭ জন তরুণ-তরুণী
লালমনিরহাটে কনস্টেবল পদে চাকরি পেলেন ১৭ জন তরুণ-তরুণী

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১ ক্ষেত্রে গবেষণা প্রস্তাব আহ্বান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
১১ ক্ষেত্রে গবেষণা প্রস্তাব আহ্বান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় চার অধিনায়ককে নিয়ে এনসিএল টি-২০ ট্রফি উন্মোচন
বগুড়ায় চার অধিনায়ককে নিয়ে এনসিএল টি-২০ ট্রফি উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় খাদ্যের নিরাপত্তা বিষয়ক কর্মশালা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় খাদ্যের নিরাপত্তা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জানমালের নিরাপত্তা ও মব সন্ত্রাস বন্ধের দাবিতে গাইবান্ধায় সিপিবির বিক্ষোভ
জানমালের নিরাপত্তা ও মব সন্ত্রাস বন্ধের দাবিতে গাইবান্ধায় সিপিবির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে আসা সেই তরুণী পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ভারতে ফিরল
বাংলাদেশে আসা সেই তরুণী পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ভারতে ফিরল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
রংপুরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিনির্ভর আমন ধানে প্রকৃতি সদয় হচ্ছে না
বৃষ্টিনির্ভর আমন ধানে প্রকৃতি সদয় হচ্ছে না

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সিরাজগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান
ফেনীতে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দু’জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৭৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দু’জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৭৯

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, থামছেই না প্রকোপ
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, থামছেই না প্রকোপ

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় চালক নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় আরবান ইয়ুথ ক্লাইমেট কনফারেন্স অনুষ্ঠিত
ঢাকায় আরবান ইয়ুথ ক্লাইমেট কনফারেন্স অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ১৫
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে বিপুল পরিমাণ দুই টাকার নোট জব্দ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে বিপুল পরিমাণ দুই টাকার নোট জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে মামাকে হত্যা করে ট্রেনে পালানোর সময় ভাগ্নে গ্রেপ্তার
গাজীপুরে মামাকে হত্যা করে ট্রেনে পালানোর সময় ভাগ্নে গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের আমলে মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি হয়েছে : আসিফ নজরুল
আওয়ামী লীগের আমলে মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি হয়েছে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী
জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু
জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে যেভাবে আটক করা হয়
চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে যেভাবে আটক করা হয়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’
‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে
বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ
আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা
আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে
‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো
কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়
বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে
পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা