শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৬, বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ১৩:২৮, বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫

সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে

এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) মাহবুব হোসেন
অনলাইন ভার্সন
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে

এয়ার ফোর্সের এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনায় এত বেসামরিক মানুষের মৃত্যু দুঃখজনক বিষয়। পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও সামরিক বিমানের দুর্ঘটনা ঘটে। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, ভারতে এ ধরনের দুর্ঘটনা অনেক। যুক্তরাষ্ট্রে প্রচুর দুর্ঘটনা ঘটে। কিন্তু এগুলো তেমন আলোচনায় আসে না। কারণ যুক্তরাষ্ট্রে নেভাডার মতো কম জনবসতির এলাকায় স্পেশালাইজড এয়ার স্পেস রয়েছে। জনবহুল বসতি না থাকার কারণে দুর্ঘটনা ঘটলেও তা তেমন আলোচনায় আসে না। কিন্তু আমাদের দেশে এ ধরনের ইনসিডেন্ট জনবহুল বসতি এলাকায়ই হয় এবং এর প্রতিক্রিয়াও ব্যাপক হয়।

অনেক রকম প্রশ্ন আসে। এয়ারক্রাফটটি ট্রেইনার নাকি ফাইটার ছিল- এসব প্রশ্ন ওঠে। আমি নিজেই এয়ার ফোর্সের পাইলট ছিলাম। আমাদের কোর্সে আমরা ১২ জন ছিলাম। এই ১২ জনের মধ্যে পাঁচজনই এয়ার ক্র্যাশে জীবন হারিয়েছেন। আগে আমাদের চিফ ছিলেন আবু এসরার সাহেব। তিনিও একটা ক্রিটিক্যাল অ্যাকসিডেন্ট থেকে বেঁচে আসেন। এটা একেবারে অস্বাভাবিক নয়। দুর্ঘটনা ঘটলেই তদন্ত হয়।

প্রাথমিকভাবে দুটি কারণ থেকে দুর্ঘটনা ঘটে। প্রথমত যান্ত্রিক ত্রুটির জন্য দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। হিউম্যান এররের কারণেও এটা হতে পারে। পাইলটেরও ফল্ট থাকতে পারে। এ ক্ষেত্রে তদন্ত করলে বোঝা যাবে। পাইলট কোনো ইমার্জেন্সি কল দিয়েছিল কি না তা জানা যাবে। যদি না দিয়ে থাকে তাহলে ধরে নিতে হবে, পাইলটের বিবেচনায় এয়ারক্রাফটে সমস্যা ছিল না। আবার অনেক সময় পাইলট সমস্যাটি বুঝতে পারে না। আমি নিজেও তো ফ্লাই করেছি। দ্বিতীয় কারণটি হচ্ছে, ভারতে মিগ-২৯-এ প্রচুর দুর্ঘটনা ঘটেছে। অনেক পাইলট মারা গেছে, কিন্তু তা পাবলিক হতো না। মিগ-২৯ গুলো খুব পুরনো হয়ে গিয়েছিল। এটা তো একটা যন্ত্র। মেকানিক্যাল ডিভাইস। একটা গাড়ি হলে সেই গাড়িরও তো লাইফটাইম থাকে। 

আমাদের ক্ষেত্রে নিয়মটা হলো, এয়ারক্রাফটগুলোর ফার্স্ট লাইফ শেষ হয়ে গেলে এক্সটেনশন করে চালানো হয়। প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান এগুলো পরীক্ষা করে দেখে লাইফ এক্সটেনশনটা দেয়। ত্রুটি নিয়ে কোনো এয়ারক্রাফটের ফ্লাই করার কথা না। ফাইটার এয়ারক্রাফটের বেলায় তো নয়ই। কারণ ফাইটার এয়ারক্রাফট এমনিতেই ঝুঁকিপূর্ণ। এ জন্য ফাইটার এয়ারক্রাফট কেনার ক্ষেত্রে টেকসই ব্যবস্থার দিকে নজর রাখা দরকার। প্রকিউরমেন্ট প্ল্যান থাকতে হয় যে এত বছর পর এটা প্রতিস্থাপন করতে হবে। ইচ্ছা করলেই সহজে নতুন ফাইটার এয়ারক্রাফট কেনা যায় না। কারণ এর সঙ্গে জিও পলিটিকসের সম্পর্ক আছে। 

একটি দেশ থেকে কিনতে গেলে অন্য দেশের বাধা আসে। পলিটিকস এখানে বড় বাধা। পাকিস্তানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের ভালো সম্পর্ক। কিন্তু পাকিস্তানও সহজে কিনতে পারে না। প্রতিবেশী দেশ শক্তিশালী হলে অনেক দেশ কিনতে পারে না। প্রতিবেশী দেশ শক্তিশালী হলে অনেক বাধা আছে। কয়েকটি দেশ ক্লসিক এয়ারক্রাফট প্রোডিউস করে। এরোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বলি, এভিয়েশন এরোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং বলি- এসব বিষয়ে সায়েন্টিফিক, টেকনোলজিক্যাল মাস্টারি করতে পারে মাত্র গুটিকয়েক দেশ। ভারতের মতো দেশও এখন পর্যন্ত এয়ারক্রাফটের ইঞ্জিন প্রোডিউস করতে পারে না। ভারত বাইরে থেকে কিনে আনে। এ অবস্থায় তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলো যেসব ফাইটার এয়ারক্রাফট কেনে, সেসব এয়ারক্রাফটের রিপ্লেসমেন্ট যদি পলিটিক্যাল কারণে ফ্রিকোয়েন্টলি না হয় তাহলে দেখা যাবে, লাইফটাইম শেষ হওয়ার পরও এক্সটেনশন দিয়ে চালাতে হয় এবং ঝুঁকি বাড়ে।

অনেকে প্রশ্ন করতে পারেন, জনবহুল এলাকায় এসব এয়ারক্রাফট কেন ফ্লাই করানো হয়? আমি সিভিল এভিয়েশনের চেয়ারম্যান ছিলাম। তখন আমরা বারবার বাধা দিয়েছি, উত্তরায় যেন তেমন স্থাপনা তৈরি না হয়, যাতে বিমানের উড্ডয়ন-অবতরণ ঝুঁকির মধ্যে পড়ে। বিমানবন্দরের আশপাশের এলাকায় কোনো বাড়ি করতে গেলে সিভিল এভিয়েশনের অনুমতি লাগে। এ ক্ষেত্রে খোঁজ নিলে হয়তো জানা যাবে, বেশির ভাগ স্থাপনা সিভিল এভিয়েশনের অনুমতি ছাড়া গড়ে উঠেছে। সিভিল এভিয়েশনের ম্যাপ আর রাজউকের ম্যাপে পার্থক্য আছে। সিভিল এভিয়েশনের অনুমতি না মিললেও রাজউকের অনুমোদন মেলে। র‌্যাংগস বিল্ডিংটা ভেঙে দেওয়ার অন্যতম কারণ ছিল বিমানের উড্ডয়ন-অবতরণের ঝুঁকি। এ ধরনের স্থাপনা আরো রয়েছে। 

একটি ফাইটার এয়ারক্রাফট ক্র্যাশের জন্য উত্তরায় যে মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে গেছে, একটি কমার্শিয়াল এয়ারলাইনের কোনো বিমানের ক্ষেত্রে এ রকম ঘটনা ঘটলে ক্ষয়ক্ষতি আরো ব্যাপক হতে পারে। সিঙ্গাপুরে অনেক হাইরাইজ বিল্ডিং রয়েছে। সেখানে আইন মানা হয়। সেখানে রানওয়ের পাঁচ কিলোমিটারের মধ্যে একতলার বেশি উচ্চতার বাড়ি নির্মাণ করা হয় না। দেশে এই সিভিক সেন্স ভাঙার ক্ষেত্রে অনেকে জড়িত। আজ হয়তো একটা এফ-৭ পড়েছে। কাল যদি একটা বোয়িং পড়ে- এই চিন্তা করা দরকার। আমি মনে করি, সঠিক পরিকল্পনা না থাকার কারণে জনবহুল এলাকা উত্তরায় যে এয়ারক্রাফটি ক্র্যাশ ল্যান্ড করেছে, এটি অনেক পুরনো এয়ারক্রাফট। এসব এয়ারক্রাফটের লাইফটাইম হয়তো বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু আমাদের নতুন এয়ারক্রাফটেও এ ধরনের দুর্ঘটনা হয়েছে। ট্রেইনার এয়ারক্রাফট গ্রোব, যেটা জার্মানি থেকে এনেছি, এসবের তিনটা দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে। অনেক দেশেই হয়।

দেশে ট্রেইনার এয়ারক্রাফটগুলোর উড্ডয়নের ক্ষেত্রে জনবহুল এলাকা এড়িয়ে চলা উচিত। কিন্তু সে অবস্থা নেই। জনবহুল এলাকার বাইরে উড্ডয়নের সুযোগ থাকলে ভালো হতো। দেশে প্রতিটি বেসামরিক বাণিজ্যিক এয়ারপোর্টের সঙ্গে বিমানবাহিনী যুক্ত রয়েছে। বিমানবাহিনীর জন্য আলাদা রানওয়ে করাটাও অনেক ব্যয়বহুল বিষয়। বিমানবাহিনী আলাদা রানওয়ে চেয়ে আসছে। তবে এয়ার ডিফেন্সের কথা যদি আসে, তাহলে বেসামরিক এয়ারফিল্ডের কাছাকাছি এয়ার ফোর্সের অবস্থান থাকতে হবে। রাজধানীর কি পয়েন্টগুলোকে প্রোটেক্ট করার জন্য এটার প্রয়োজন আছে। তবে এয়ারপোর্ট জনবহুল এলাকার বাইরে থাকলে সমস্যা এড়ানো যায়। একসময় পরিকল্পনা হয়েছে আড়িয়াল বিল এলাকায় আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্ট করার। এখন তো মনে হয়, সেটি ভালো পরিকল্পনা ছিল। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পরিত্যক্ত এয়ারফিল্ডগুলো এয়ার ফোর্সকে দিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু আমাদের দেশে তেমনটা নেই। 

আরেকটা সমস্যা হচ্ছে, দেশের এয়ার ফোর্সের জন্য পয়সা খরচ করতে চাইলে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সহযোগিতা পাওয়া যাবে না। ভারতে তাদের এয়ার ফোর্সের জন্য আলাদা রানওয়ে রয়েছে। এটা ব্রিটিশ আমলে করা হয়েছিল। আমাদের এখানেও ব্রিটিশ আমলে বেশ কয়েকটি রানওয়ে করা হয়েছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এগুলো ব্যবহার করা হয়। লালমনিরহাটে, বগুড়ায়, কক্সবাজারে, বরিশালে সেই রানওয়ে আছে। এগুলোর মধ্যে লালমনিরহাট ব্যবহার করা হচ্ছে না। এসব রানওয়ে ট্রেইনার এয়ারক্রাফটগুলোর জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে। কিন্তু ফাইটার এয়ারক্রাফটের জন্য প্রয়োজন বড় রানওয়ে। উত্তরায় বিধ্বস্ত এয়ারক্রাফটটি ছিল ফাইটার এয়ারক্রাফট। ঢাকায়ও বিমানবাহিনীর জন্য ঘাঁটি, রানওয়ে থাকতে হবে। কারণ ঢাকা আমাদের রাজধানী শহর। এই শহরের প্রোটেকশন দরকার। 

৪৪ বছর আগে তেজগাঁও বিমানবন্দর ছেড়ে কমার্শিয়াল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর চালু হয় কুর্মিটোলায়। সে সময় উত্তরা সেভাবে শহর হয়ে গড়ে ওঠেনি। কাওলার জনবসতি তেমন ছিল না। তেজগাঁও বিমানবন্দর এখন বিমানবাহিনী ব্যবহার করছে। সেনাবাহিনীও এই বিমানবন্দর ব্যবহার করে। এটি সামরিক বিমান ও হেলিকপ্টার ওঠানামাসহ প্রশিক্ষণের কাজে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে থার্ড টার্মিনাল চালু হয়েছে। এটির পরিবর্তনও আপাতত সম্ভব না।

আমি মনে করি, দেশের আকাশ প্রতিরক্ষা নিশ্চিত করা এবং এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা কমানোর জন্য রাজনৈতিক সদিচ্ছা দরকার। টেকসই প্রোকিউরমেন্ট, মেইনটেন্যান্স ও রিপ্লেসমেন্ট পলিসি দরকার। এয়ারক্রাফট কিনতে প্রয়োজনীয় স্টাডি করতে হবে। যেকোনো জিনিসই পুরনো হলে ঝুঁকি বাড়ে। ফলে নতুন এয়ারক্রাফট কেনায় মনোযোগ দেওয়া উচিত। কারণ সবার জীবনের মূল্য আছে। ঢাকার আশপাশে অপেক্ষাকৃত কম জনবহুল এলাকায় আরো একটা পৃথক ফাইটার বেইস প্রস্তুত করা যায় কি না সেটা সরকারের ভেবে দেখা দরকার। 

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে প্রতিবেশী দেশসহ অনেক দেশই আধুনিক সমরাস্ত্র তৈরি কিংবা কেনার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য হারে ব্যয় বাড়িয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের সামরিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পুরনো কাঠামোতেই পড়ে রয়েছে। যুদ্ধ-প্রযুক্তি বা প্রশিক্ষণ সক্ষমতা বাড়ানোর জায়গাটি অবহেলিত থেকে গেছে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য যত রকম পদক্ষেপ দরকার তা নিতে হবে। জিও পলিটিকসের বাধা এড়াতে হবে বিচক্ষণতার সঙ্গে।

অনুলিখন : কাজী হাফিজ।

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
সর্বশেষ খবর
শাহসুফি সৈয়দ দিদারুল হক মাইজভান্ডারী (ক.)-এর ইন্তেকালে গভীর শোক কাদের গনি চৌধুরীর
শাহসুফি সৈয়দ দিদারুল হক মাইজভান্ডারী (ক.)-এর ইন্তেকালে গভীর শোক কাদের গনি চৌধুরীর

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা
পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

লম্বা সময়ের জন্য ছিটকে গেলেন এনদ্রিক
লম্বা সময়ের জন্য ছিটকে গেলেন এনদ্রিক

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন স্কুলে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় গাকৃবি উপাচার্যের শোক
মাইলস্টোন স্কুলে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় গাকৃবি উপাচার্যের শোক

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সময়সূচি প্রকাশ
এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সময়সূচি প্রকাশ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেনীতে টেকসই বাঁধ নির্মাণসহ ৮ দফা দাবিতে পদযাত্রা
ফেনীতে টেকসই বাঁধ নির্মাণসহ ৮ দফা দাবিতে পদযাত্রা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে যুবক নিহত
চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
সিলেটে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মাইলস্টোনের শিক্ষার্থীদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় বিএনপির দোয়া মাহফিল
মাইলস্টোনের শিক্ষার্থীদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় বিএনপির দোয়া মাহফিল

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় দুই যুগ পর বগুড়ায় একজনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় দুই যুগ পর বগুড়ায় একজনের যাবজ্জীবন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিমান দুর্ঘটনায় মার্কিন কংগ্রেস নেতৃবৃন্দের শোক
বাংলাদেশে বিমান দুর্ঘটনায় মার্কিন কংগ্রেস নেতৃবৃন্দের শোক

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপির রেখে যাওয়া মুক্তবাজার অর্থনীতি কুক্ষিগত করেছে কিছু লোক’
‘বিএনপির রেখে যাওয়া মুক্তবাজার অর্থনীতি কুক্ষিগত করেছে কিছু লোক’

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাদারীপুরে বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে মানববন্ধন
মাদারীপুরে বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাইলস্টোনে নিহত ও আহত শিক্ষার্থীদের জন্য সোনারগাঁ বিএনপির দোয়া
মাইলস্টোনে নিহত ও আহত শিক্ষার্থীদের জন্য সোনারগাঁ বিএনপির দোয়া

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিইসি নিয়োগ ও ইসি গঠনের বিষয়ে দলগুলো একমত : আলী রীয়াজ
সিইসি নিয়োগ ও ইসি গঠনের বিষয়ে দলগুলো একমত : আলী রীয়াজ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ১ কোটি ১০ লাখ ভিডিও সরিয়েছে টিকটক
বাংলাদেশ থেকে ১ কোটি ১০ লাখ ভিডিও সরিয়েছে টিকটক

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় রেলওয়ের মালামালসহ গ্রেফতার ১
আখাউড়ায় রেলওয়ের মালামালসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেভি মেটালের কিংবদন্তি ওজি ওসবার্ন আর নেই
হেভি মেটালের কিংবদন্তি ওজি ওসবার্ন আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ লাশ শনাক্তে ১১ জনের ডিএনএ সংগ্রহ
৬ লাশ শনাক্তে ১১ জনের ডিএনএ সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'স্লো ওভার রেট' নিয়ম নিয়ে আইসিসিকে পুনর্বিবেচনার আহ্বান স্টোকসের
'স্লো ওভার রেট' নিয়ম নিয়ে আইসিসিকে পুনর্বিবেচনার আহ্বান স্টোকসের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাকসু নির্বাচনে তফসিল ঘোষণা ২৮ জুলাই
রাকসু নির্বাচনে তফসিল ঘোষণা ২৮ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আশা করছি শুল্ক কিছুটা কমে আসবে : অর্থ উপদেষ্টা
আশা করছি শুল্ক কিছুটা কমে আসবে : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তান কোচকে 'থার্ড ক্লাস' বললেন সাবেক পেসার
পাকিস্তান কোচকে 'থার্ড ক্লাস' বললেন সাবেক পেসার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত আটজনের মধ্যে সাতজনই একই প‌রিবা‌রের
নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত আটজনের মধ্যে সাতজনই একই প‌রিবা‌রের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকক্ষ থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে না
ভোটকক্ষ থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে না

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় আবুল বারকাত রিমান্ডে
দুদকের মামলায় আবুল বারকাত রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে সেই রাইসার খোঁজ মিলেছে, তবে…
অবশেষে সেই রাইসার খোঁজ মিলেছে, তবে…

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী বোনের গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত মাইলস্টোন শিক্ষিকা মাসুকা
শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী বোনের গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত মাইলস্টোন শিক্ষিকা মাসুকা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোনের পর এবার না-ফেরার দেশে ভাই নাফিও
বোনের পর এবার না-ফেরার দেশে ভাই নাফিও

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে দলগুলো: আসিফ নজরুল
সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে দলগুলো: আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের কাছে হেরে যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক
টাইগারদের কাছে হেরে যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে হারিয়ে টাইগারদের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়
পাকিস্তানকে হারিয়ে টাইগারদের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা
টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধ কুমিল্লার যমজ বোন সিসিইউতে
মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধ কুমিল্লার যমজ বোন সিসিইউতে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

“দেখতে খারাপ”—এই অপমানেও থামেননি, দাঁড়িয়ে গেলেন অভিনয়ে
“দেখতে খারাপ”—এই অপমানেও থামেননি, দাঁড়িয়ে গেলেন অভিনয়ে

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিমান বিধ্বস্ত নিয়ে গোপন করার মতো কিছু নেই: বিমানবাহিনী প্রধান
বিমান বিধ্বস্ত নিয়ে গোপন করার মতো কিছু নেই: বিমানবাহিনী প্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজের একদিন পর চিংড়ি ঘেরে মিলল তরুণীর লাশ
নিখোঁজের একদিন পর চিংড়ি ঘেরে মিলল তরুণীর লাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
৪ দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলঢাকায় পারিবারিক কবরস্থানে শায়িত শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরী
জলঢাকায় পারিবারিক কবরস্থানে শায়িত শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার
বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উদ্ধার তৎপরতা পরিচালনাকালে অনভিপ্রেত ঘটনা প্রসঙ্গে আইএসপিআরের বক্তব্য
উদ্ধার তৎপরতা পরিচালনাকালে অনভিপ্রেত ঘটনা প্রসঙ্গে আইএসপিআরের বক্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে বাড়ল স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে বাড়ল স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই
যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব
বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা
চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্কুলটির অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন
স্কুলটির অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

বেঁচে রইল মেয়ে, খুঁজতে গিয়ে মায়ের মৃত্যু
বেঁচে রইল মেয়ে, খুঁজতে গিয়ে মায়ের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের মারধরে সরকারের দুঃখ প্রকাশ
শিক্ষার্থীদের মারধরে সরকারের দুঃখ প্রকাশ

খবর

শোকের মাতম দেশজুড়ে
শোকের মাতম দেশজুড়ে

নগর জীবন

৯ ঘণ্টা অবরুদ্ধ উপদেষ্টারা
৯ ঘণ্টা অবরুদ্ধ উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে শিশুরা
যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে শিশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো সুখবর নেই
কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাই থেকেই শুরু হয় জাভেদের অর্থ পাচার
দুবাই থেকেই শুরু হয় জাভেদের অর্থ পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে ছাত্রদল শিবির সংঘর্ষ আহত ২০ গুলিবিদ্ধ ৩
মধ্যরাতে ছাত্রদল শিবির সংঘর্ষ আহত ২০ গুলিবিদ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের পর তারেক রহমানের তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের পর তারেক রহমানের তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান : এখন কী ভাবছে মানুষ
জুলাই গণ অভ্যুত্থান : এখন কী ভাবছে মানুষ

সম্পাদকীয়

যাদের বাঁচিয়েছি তারাও তো আমার সন্তান
যাদের বাঁচিয়েছি তারাও তো আমার সন্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের স্বার্থে দ্রুত নির্বাচন প্রয়োজন
দেশের স্বার্থে দ্রুত নির্বাচন প্রয়োজন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মা মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মা মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে স্ত্রী হত্যায় বাংলাদেশি ছাত্রের ২৮ বছর জেল
ব্রিটেনে স্ত্রী হত্যায় বাংলাদেশি ছাত্রের ২৮ বছর জেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির প্রশংসায় থাই মিনিস্টার কাউন্সিলর
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির প্রশংসায় থাই মিনিস্টার কাউন্সিলর

মাঠে ময়দানে

শাবনূর কেন আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন
শাবনূর কেন আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন

শোবিজ

কোনো কম্প্রোমাইজ করা হয় না
কোনো কম্প্রোমাইজ করা হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজিয়াকে দাফন করেছেন বাবা, মা আইসিইউতে ছেলের অপেক্ষায়
নাজিয়াকে দাফন করেছেন বাবা, মা আইসিইউতে ছেলের অপেক্ষায়

পেছনের পৃষ্ঠা

একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান নয়
একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপিএল আয়োজনে প্রস্তুত বিসিবি
বিপিএল আয়োজনে প্রস্তুত বিসিবি

মাঠে ময়দানে

দুর্ঘটনার কবলে তানভীরের লাশবাহী ফ্রিজার ভ্যান
দুর্ঘটনার কবলে তানভীরের লাশবাহী ফ্রিজার ভ্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা সহায়তায় আগ্রহী ভারত
চিকিৎসা সহায়তায় আগ্রহী ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

বেদনাসিক্ত সিরিজ জয়
বেদনাসিক্ত সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

সেদিন স্কুলে যেতে চায়নি মাকিন
সেদিন স্কুলে যেতে চায়নি মাকিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিতে পর্যটকের মৃত্যু বান্দরবানে
গুলিতে পর্যটকের মৃত্যু বান্দরবানে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাশের মিছিল বাড়ছে
লাশের মিছিল বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ যেভাবে চলছে জনগণ সন্তুষ্ট নয়
দেশ যেভাবে চলছে জনগণ সন্তুষ্ট নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বাসরুদ্ধকর জয়ে সিরিজ টাগারদের
শ্বাসরুদ্ধকর জয়ে সিরিজ টাগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা