শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৬, বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ১৩:২৮, বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫

সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে

এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) মাহবুব হোসেন
অনলাইন ভার্সন
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে

এয়ার ফোর্সের এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনায় এত বেসামরিক মানুষের মৃত্যু দুঃখজনক বিষয়। পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও সামরিক বিমানের দুর্ঘটনা ঘটে। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, ভারতে এ ধরনের দুর্ঘটনা অনেক। যুক্তরাষ্ট্রে প্রচুর দুর্ঘটনা ঘটে। কিন্তু এগুলো তেমন আলোচনায় আসে না। কারণ যুক্তরাষ্ট্রে নেভাডার মতো কম জনবসতির এলাকায় স্পেশালাইজড এয়ার স্পেস রয়েছে। জনবহুল বসতি না থাকার কারণে দুর্ঘটনা ঘটলেও তা তেমন আলোচনায় আসে না। কিন্তু আমাদের দেশে এ ধরনের ইনসিডেন্ট জনবহুল বসতি এলাকায়ই হয় এবং এর প্রতিক্রিয়াও ব্যাপক হয়।

অনেক রকম প্রশ্ন আসে। এয়ারক্রাফটটি ট্রেইনার নাকি ফাইটার ছিল- এসব প্রশ্ন ওঠে। আমি নিজেই এয়ার ফোর্সের পাইলট ছিলাম। আমাদের কোর্সে আমরা ১২ জন ছিলাম। এই ১২ জনের মধ্যে পাঁচজনই এয়ার ক্র্যাশে জীবন হারিয়েছেন। আগে আমাদের চিফ ছিলেন আবু এসরার সাহেব। তিনিও একটা ক্রিটিক্যাল অ্যাকসিডেন্ট থেকে বেঁচে আসেন। এটা একেবারে অস্বাভাবিক নয়। দুর্ঘটনা ঘটলেই তদন্ত হয়।

প্রাথমিকভাবে দুটি কারণ থেকে দুর্ঘটনা ঘটে। প্রথমত যান্ত্রিক ত্রুটির জন্য দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। হিউম্যান এররের কারণেও এটা হতে পারে। পাইলটেরও ফল্ট থাকতে পারে। এ ক্ষেত্রে তদন্ত করলে বোঝা যাবে। পাইলট কোনো ইমার্জেন্সি কল দিয়েছিল কি না তা জানা যাবে। যদি না দিয়ে থাকে তাহলে ধরে নিতে হবে, পাইলটের বিবেচনায় এয়ারক্রাফটে সমস্যা ছিল না। আবার অনেক সময় পাইলট সমস্যাটি বুঝতে পারে না। আমি নিজেও তো ফ্লাই করেছি। দ্বিতীয় কারণটি হচ্ছে, ভারতে মিগ-২৯-এ প্রচুর দুর্ঘটনা ঘটেছে। অনেক পাইলট মারা গেছে, কিন্তু তা পাবলিক হতো না। মিগ-২৯ গুলো খুব পুরনো হয়ে গিয়েছিল। এটা তো একটা যন্ত্র। মেকানিক্যাল ডিভাইস। একটা গাড়ি হলে সেই গাড়িরও তো লাইফটাইম থাকে। 

আমাদের ক্ষেত্রে নিয়মটা হলো, এয়ারক্রাফটগুলোর ফার্স্ট লাইফ শেষ হয়ে গেলে এক্সটেনশন করে চালানো হয়। প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান এগুলো পরীক্ষা করে দেখে লাইফ এক্সটেনশনটা দেয়। ত্রুটি নিয়ে কোনো এয়ারক্রাফটের ফ্লাই করার কথা না। ফাইটার এয়ারক্রাফটের বেলায় তো নয়ই। কারণ ফাইটার এয়ারক্রাফট এমনিতেই ঝুঁকিপূর্ণ। এ জন্য ফাইটার এয়ারক্রাফট কেনার ক্ষেত্রে টেকসই ব্যবস্থার দিকে নজর রাখা দরকার। প্রকিউরমেন্ট প্ল্যান থাকতে হয় যে এত বছর পর এটা প্রতিস্থাপন করতে হবে। ইচ্ছা করলেই সহজে নতুন ফাইটার এয়ারক্রাফট কেনা যায় না। কারণ এর সঙ্গে জিও পলিটিকসের সম্পর্ক আছে। 

একটি দেশ থেকে কিনতে গেলে অন্য দেশের বাধা আসে। পলিটিকস এখানে বড় বাধা। পাকিস্তানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের ভালো সম্পর্ক। কিন্তু পাকিস্তানও সহজে কিনতে পারে না। প্রতিবেশী দেশ শক্তিশালী হলে অনেক দেশ কিনতে পারে না। প্রতিবেশী দেশ শক্তিশালী হলে অনেক বাধা আছে। কয়েকটি দেশ ক্লসিক এয়ারক্রাফট প্রোডিউস করে। এরোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বলি, এভিয়েশন এরোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং বলি- এসব বিষয়ে সায়েন্টিফিক, টেকনোলজিক্যাল মাস্টারি করতে পারে মাত্র গুটিকয়েক দেশ। ভারতের মতো দেশও এখন পর্যন্ত এয়ারক্রাফটের ইঞ্জিন প্রোডিউস করতে পারে না। ভারত বাইরে থেকে কিনে আনে। এ অবস্থায় তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলো যেসব ফাইটার এয়ারক্রাফট কেনে, সেসব এয়ারক্রাফটের রিপ্লেসমেন্ট যদি পলিটিক্যাল কারণে ফ্রিকোয়েন্টলি না হয় তাহলে দেখা যাবে, লাইফটাইম শেষ হওয়ার পরও এক্সটেনশন দিয়ে চালাতে হয় এবং ঝুঁকি বাড়ে।

অনেকে প্রশ্ন করতে পারেন, জনবহুল এলাকায় এসব এয়ারক্রাফট কেন ফ্লাই করানো হয়? আমি সিভিল এভিয়েশনের চেয়ারম্যান ছিলাম। তখন আমরা বারবার বাধা দিয়েছি, উত্তরায় যেন তেমন স্থাপনা তৈরি না হয়, যাতে বিমানের উড্ডয়ন-অবতরণ ঝুঁকির মধ্যে পড়ে। বিমানবন্দরের আশপাশের এলাকায় কোনো বাড়ি করতে গেলে সিভিল এভিয়েশনের অনুমতি লাগে। এ ক্ষেত্রে খোঁজ নিলে হয়তো জানা যাবে, বেশির ভাগ স্থাপনা সিভিল এভিয়েশনের অনুমতি ছাড়া গড়ে উঠেছে। সিভিল এভিয়েশনের ম্যাপ আর রাজউকের ম্যাপে পার্থক্য আছে। সিভিল এভিয়েশনের অনুমতি না মিললেও রাজউকের অনুমোদন মেলে। র‌্যাংগস বিল্ডিংটা ভেঙে দেওয়ার অন্যতম কারণ ছিল বিমানের উড্ডয়ন-অবতরণের ঝুঁকি। এ ধরনের স্থাপনা আরো রয়েছে। 

একটি ফাইটার এয়ারক্রাফট ক্র্যাশের জন্য উত্তরায় যে মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে গেছে, একটি কমার্শিয়াল এয়ারলাইনের কোনো বিমানের ক্ষেত্রে এ রকম ঘটনা ঘটলে ক্ষয়ক্ষতি আরো ব্যাপক হতে পারে। সিঙ্গাপুরে অনেক হাইরাইজ বিল্ডিং রয়েছে। সেখানে আইন মানা হয়। সেখানে রানওয়ের পাঁচ কিলোমিটারের মধ্যে একতলার বেশি উচ্চতার বাড়ি নির্মাণ করা হয় না। দেশে এই সিভিক সেন্স ভাঙার ক্ষেত্রে অনেকে জড়িত। আজ হয়তো একটা এফ-৭ পড়েছে। কাল যদি একটা বোয়িং পড়ে- এই চিন্তা করা দরকার। আমি মনে করি, সঠিক পরিকল্পনা না থাকার কারণে জনবহুল এলাকা উত্তরায় যে এয়ারক্রাফটি ক্র্যাশ ল্যান্ড করেছে, এটি অনেক পুরনো এয়ারক্রাফট। এসব এয়ারক্রাফটের লাইফটাইম হয়তো বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু আমাদের নতুন এয়ারক্রাফটেও এ ধরনের দুর্ঘটনা হয়েছে। ট্রেইনার এয়ারক্রাফট গ্রোব, যেটা জার্মানি থেকে এনেছি, এসবের তিনটা দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে। অনেক দেশেই হয়।

দেশে ট্রেইনার এয়ারক্রাফটগুলোর উড্ডয়নের ক্ষেত্রে জনবহুল এলাকা এড়িয়ে চলা উচিত। কিন্তু সে অবস্থা নেই। জনবহুল এলাকার বাইরে উড্ডয়নের সুযোগ থাকলে ভালো হতো। দেশে প্রতিটি বেসামরিক বাণিজ্যিক এয়ারপোর্টের সঙ্গে বিমানবাহিনী যুক্ত রয়েছে। বিমানবাহিনীর জন্য আলাদা রানওয়ে করাটাও অনেক ব্যয়বহুল বিষয়। বিমানবাহিনী আলাদা রানওয়ে চেয়ে আসছে। তবে এয়ার ডিফেন্সের কথা যদি আসে, তাহলে বেসামরিক এয়ারফিল্ডের কাছাকাছি এয়ার ফোর্সের অবস্থান থাকতে হবে। রাজধানীর কি পয়েন্টগুলোকে প্রোটেক্ট করার জন্য এটার প্রয়োজন আছে। তবে এয়ারপোর্ট জনবহুল এলাকার বাইরে থাকলে সমস্যা এড়ানো যায়। একসময় পরিকল্পনা হয়েছে আড়িয়াল বিল এলাকায় আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্ট করার। এখন তো মনে হয়, সেটি ভালো পরিকল্পনা ছিল। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পরিত্যক্ত এয়ারফিল্ডগুলো এয়ার ফোর্সকে দিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু আমাদের দেশে তেমনটা নেই। 

আরেকটা সমস্যা হচ্ছে, দেশের এয়ার ফোর্সের জন্য পয়সা খরচ করতে চাইলে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সহযোগিতা পাওয়া যাবে না। ভারতে তাদের এয়ার ফোর্সের জন্য আলাদা রানওয়ে রয়েছে। এটা ব্রিটিশ আমলে করা হয়েছিল। আমাদের এখানেও ব্রিটিশ আমলে বেশ কয়েকটি রানওয়ে করা হয়েছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এগুলো ব্যবহার করা হয়। লালমনিরহাটে, বগুড়ায়, কক্সবাজারে, বরিশালে সেই রানওয়ে আছে। এগুলোর মধ্যে লালমনিরহাট ব্যবহার করা হচ্ছে না। এসব রানওয়ে ট্রেইনার এয়ারক্রাফটগুলোর জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে। কিন্তু ফাইটার এয়ারক্রাফটের জন্য প্রয়োজন বড় রানওয়ে। উত্তরায় বিধ্বস্ত এয়ারক্রাফটটি ছিল ফাইটার এয়ারক্রাফট। ঢাকায়ও বিমানবাহিনীর জন্য ঘাঁটি, রানওয়ে থাকতে হবে। কারণ ঢাকা আমাদের রাজধানী শহর। এই শহরের প্রোটেকশন দরকার। 

৪৪ বছর আগে তেজগাঁও বিমানবন্দর ছেড়ে কমার্শিয়াল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর চালু হয় কুর্মিটোলায়। সে সময় উত্তরা সেভাবে শহর হয়ে গড়ে ওঠেনি। কাওলার জনবসতি তেমন ছিল না। তেজগাঁও বিমানবন্দর এখন বিমানবাহিনী ব্যবহার করছে। সেনাবাহিনীও এই বিমানবন্দর ব্যবহার করে। এটি সামরিক বিমান ও হেলিকপ্টার ওঠানামাসহ প্রশিক্ষণের কাজে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে থার্ড টার্মিনাল চালু হয়েছে। এটির পরিবর্তনও আপাতত সম্ভব না।

আমি মনে করি, দেশের আকাশ প্রতিরক্ষা নিশ্চিত করা এবং এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা কমানোর জন্য রাজনৈতিক সদিচ্ছা দরকার। টেকসই প্রোকিউরমেন্ট, মেইনটেন্যান্স ও রিপ্লেসমেন্ট পলিসি দরকার। এয়ারক্রাফট কিনতে প্রয়োজনীয় স্টাডি করতে হবে। যেকোনো জিনিসই পুরনো হলে ঝুঁকি বাড়ে। ফলে নতুন এয়ারক্রাফট কেনায় মনোযোগ দেওয়া উচিত। কারণ সবার জীবনের মূল্য আছে। ঢাকার আশপাশে অপেক্ষাকৃত কম জনবহুল এলাকায় আরো একটা পৃথক ফাইটার বেইস প্রস্তুত করা যায় কি না সেটা সরকারের ভেবে দেখা দরকার। 

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে প্রতিবেশী দেশসহ অনেক দেশই আধুনিক সমরাস্ত্র তৈরি কিংবা কেনার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য হারে ব্যয় বাড়িয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের সামরিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পুরনো কাঠামোতেই পড়ে রয়েছে। যুদ্ধ-প্রযুক্তি বা প্রশিক্ষণ সক্ষমতা বাড়ানোর জায়গাটি অবহেলিত থেকে গেছে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য যত রকম পদক্ষেপ দরকার তা নিতে হবে। জিও পলিটিকসের বাধা এড়াতে হবে বিচক্ষণতার সঙ্গে।

অনুলিখন : কাজী হাফিজ।

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
সর্বশেষ খবর
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা
টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত
মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরি
খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমানের সামনে ১৭৩ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল আমিরাত
ওমানের সামনে ১৭৩ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা