শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৩৭, শুক্রবার, ১৮ জুলাই, ২০২৫

দ্য ডিপ্লোম্যাটে নিবন্ধ

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

মোবাশ্বার হাসান
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

চলতি বছরের ১০-১৩ জুন লন্ডনে সরকারি সফরকালে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনের তারিখ নিয়ে আলোচনা করার জন্য তারেক রহমানের সঙ্গে একটি বৈঠক করেন। ২০০৮ সাল থেকে যুক্তরাজ্যে নির্বাসিত থাকা তারেক রহমানের সঙ্গে তাঁর দেখা করার সিদ্ধান্ত ইঙ্গিত দেয়, বিদেশে বসবাস করলেও তারেক রহমান বাংলাদেশের রাজনীতিতে একজন গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়।

জেনারেল জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হন, আর বেগম খালেদা জিয়া ১৯৯১-৯৬ এবং ২০০১-২০০৬ সালে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। আর তাঁদের ছেলে তারেক রহমানই কার্যত এখন বিএনপির নেতা। সাধারণ নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে বাংলাদেশে রাজনৈতিক অচলাবস্থার মধ্যে ড. ইউনূস লন্ডনে তারেক রহমানের সঙ্গে দেখা করেন। সরকার ও বিএনপি উভয়েরই ঘনিষ্ঠ সূত্র অনুসারে, লন্ডনের বৈঠকটি সৌহার্দপূর্ণ ছিল এবং দুই নেতা ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে একমত হন।

বিএনপি আগাম নির্বাচনের জন্য চাপ দিচ্ছিল। দলটি ২০২৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে ছিল। এদিকে অন্তর্বর্তী সরকার বলেছিল, বাংলাদেশের সংবিধান, বিচার বিভাগ এবং নির্বাচনি প্রতিষ্ঠানগুলোয় সংস্কার সম্পন্ন হওয়ার পরই নির্বাচন দেবে। ড. ইউনূস ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা ঘোষণা করেছিলেন। এতে দেশে রাজনৈতিক অচলাবস্থা তৈরি হয়। ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের চুক্তি হওয়ায় একটি গুরুত্বপূর্ণ সমঝোতা হয়।

লন্ডনের বৈঠকটি বাংলাদেশে ‘ঐতিহাসিক’ হিসেবে প্রশংসিত হয়েছে এবং দেশব্যাপী এটি উদ্‌যাপন করা হয়েছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শূন্য-সমষ্টি রাজনীতি এবং কর্তৃত্ববাদী স্টাইলের কারণে বাংলাদেশে বিভিন্ন দলের নেতাদের একসঙ্গে কাজ করতে খুব কমই দেখা গেছে। তাই ইউনূস-তারেক চুক্তি দুই নেতার দ্বন্দ্ব এড়াতে ইতিবাচকতার ইঙ্গিত দেয়। ড. ইউনূসের ঘনিষ্ঠ সহযোগীরা দ্য ডিপ্লোম্যাটকে জানিয়েছেন, তিনি বিএনপি নেতা তারেক রহমানের ব্যাপারে খুবই মুগ্ধ।

পরিবর্তিত রাজনৈতিক দৃশ্যপটের মধ্যে দুটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন জাগতে পারে। প্রথমত ড. ইউনূসের কেন তারেক রহমানের সঙ্গে দেখা করার প্রয়োজন ছিল এবং দ্বিতীয়ত তারেক রহমানের উত্থানের তাৎপর্য কীভাবে আমাদের বোঝা উচিত?

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট হাসিনা সরকার উৎখাতের পরপরই ড. ইউনূসকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা করা হয়। জুলাই-আগস্টে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বিদ্রোহে নেতৃত্বদানকারী ছাত্রনেতারা; বিএনপি, যারা রাস্তার বিক্ষোভ কৌশলগত ও স্থিতিস্থাপক করে তুলেছিল; সেনাবাহিনী, যাঁরা শেখ হাসিনার আদেশ অমান্য করে বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি চালানো বন্ধ করেছিল, এবং অন্য ছোট রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সর্বসম্মত সিদ্ধান্তের ফলে তাঁর নিয়োগ হয়েছিল।

তবে বিএনপির কিছু অংশের মতামত ছিল, ড. ইউনূস নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য আগ্রহী বলে মনে হচ্ছে না। কারণ তিনি নির্বাচনের জন্য সময়সীমা নির্ধারণ এড়িয়ে যাচ্ছিলেন। বিশেষত ড. ইউনূসের ঘনিষ্ঠ বলে মনে করা গোষ্ঠীগুলো অনলাইনে যুক্তি দিচ্ছিল যে তাঁর পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকা উচিত, যা নির্বাচন সম্পর্কে অনিশ্চয়তা আরও বাড়িয়ে তোলে।

গত মে মাসে এক বিরল বিবৃতিতে সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের এক সভায় বলেছিলেন, বাংলাদেশে ডিসেম্বরেই নির্বাচন করা উচিত। কয়েক দিন পর তারেক রহমানও লন্ডন থেকে ডিসেম্বরে নির্বাচনের জন্য ফোন করেছিলেন এবং বলেছিলেন দেশের মানুষ ‘এ সরকারের অধীনে অবিলম্বে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায়।’ তিনি আরও বলেছিলেন, ‘সরকারকে জনগণের বৈধ দাবি পূরণ করতে হবে।’

এর পরই ড. ইউনূস পদত্যাগের হুমকি দেন। ক্রমবর্ধমান সমালোচনার মুখে পড়ে ড. ইউনূস ২০২৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের জন্য বিএনপির দাবি উপেক্ষা করে ২০২৬ সালের এপ্রিলে নির্বাচন ঘোষণা করেন।

বিএনপি তিনটি কারণে তাঁর সময়সূচি প্রত্যাখ্যান করে। প্রথমত ডিসেম্বরে কেন নির্বাচন হতে পারে না, তার কোনো বিশ্বাসযোগ্য ব্যাখ্যা দেননি ড. ইউনূস, যখন আবহাওয়া মৃদু এবং রাজনৈতিক প্রচারের জন্য উপযুক্ত। দ্বিতীয়ত এপ্রিলে নির্বাচন প্রচারের জন্য কঠিন হবে, কারণ তখন আবহাওয়া খুব গরম থাকে। তা ছাড়া এটি হবে রমজান মাসের পরে, আর রমজানে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশটিতে বেশির ভাগ মানুষ নামাজ এবং রোজা রাখবে। তৃতীয়ত বিএনপি আশঙ্কা করেছিল, ড. ইউনূস হয়তো এ জটিলতাগুলো নির্বাচন আরও বিলম্বিত করার অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করবেন।

ড. ইউনূস ২০২৬ সালের এপ্রিলে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা ঘোষণা করার পর বিএনপি সূত্র দ্য ডিপ্লোম্যাটকে নিশ্চিত করেছেন, তাঁরা ইউনূসকে নির্বাচন এগিয়ে নিতে চাপ দেওয়ার জন্য দেশব্যাপী একাধিক বিক্ষোভের আয়োজন করবেন। তাই লন্ডনের বৈঠক অস্থিরতা এড়াতে পেরেছে বলে মনে হচ্ছে।

সমালোচকরা তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও সহিংসতার অভিযোগ করতেন। ফাঁস হওয়া কূটনৈতিক বার্তা থেকে জানা যায়, আমেরিকান কূটনীতিক জেমস এফ মরিয়ার্টি তারেক রহমানকে ‘ক্লেপ্টোক্র্যাটিক সরকার এবং সহিংস রাজনীতির প্রতীক’ হিসেবে দেখতেন। ২০০৪ সালে শেখ হাসিনার ওপর গ্রেনেড হামলার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হওয়া এবং কারাদ প্রাপ্ত অনেক বাংলাদেশির মধ্যে তারেক রহমানও ছিলেন। তবে এ অভিযোগ এবং বিচার রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে মনে করা হয়। প্রকৃতপক্ষে দোষী সাব্যস্ত হওয়া এবং কারাদ পরবর্তীকালে আদালতের মাধ্যমে বাতিল করা হয়। ২০০৯ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশে তারেক রহমানের বক্তব্য এবং বিবৃতি সম্প্রচার বা মুদ্রণ নিষিদ্ধ করে। বিএনপি কর্মীদের মধ্যে তাঁর জনপ্রিয়তার কারণে আওয়ামী লীগের শাসনামলে তারেক রহমানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।

২০০১-২০০৬ সালে খালেদা জিয়ার শাসনামলে তারেক রহমান দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ভ্রমণ করেছিলেন, বিভাগীয় শহর এবং প্রত্যন্ত গ্রামগুলোও বাদ পড়েনি। তিনি তৃণমূলের সঙ্গে একটি শক্তিশালী সংযোগ স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছিলেন, যার ফল ২০১৮ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের মাধ্যমে পেয়েছিলেন। উল্লেখ্য, ওই বছর তাঁর মা খালেদা জিয়াকে হাসিনা সরকার গ্রেপ্তার করেছিল।

দীর্ঘদিন বিদেশে থাকা সত্ত্বেও তৃণমূলে তারেক রহমানের সমর্থন রয়েছে। তাঁর ঘনিষ্ঠ সূত্র দ্য ডিপ্লোম্যাটকে জানিয়েছেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোয় তিনি দেশের প্রত্যন্ত গ্রামগুলোতে বিএনপি কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য হোয়াটসঅ্যাপ এবং জুম ব্যবহার করেছেন। তিনি তাঁদের পরিবারের সদস্যদের অবস্থা সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করে জনগণের সঙ্গে যোগাযোগ করতেন। একজন সাধারণ বিএনপি কর্মীর কাছে, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, যিনি দেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীর ছেলে, তাঁর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের সুযোগ ছিল উৎসাহজনক এবং গর্বের।

তৃণমূল পর্যায়ের কর্মীদের সঙ্গে এ ধরনের সরাসরি কথোপকথন তারেক রহমানকেও বাস্তবতা সম্পর্কে অন্তর্র্দৃষ্টি দিয়েছে এবং তাঁর রাজনৈতিক কৌশল গঠনে সহায়তা করেছে। আওয়ামী লীগ সরকারের কঠোর দমনপীড়ন সত্ত্বেও তৃণমূল পর্যায়ে তাঁর জনপ্রিয়তার কারণে বিএনপি আরও শক্তিশালী হয়ে উঠেছে।

১৫ বছরের বেশি সময় ধরে আওয়ামী লীগ সরকার বিএনপি নেতা-কর্মীদের গণবন্দি, নির্যাতন, গুম এবং সমর্থকদের বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের মাধ্যমে দলটি ভেঙে ফেলার চেষ্টা করেছে। কিন্তু তা ব্যর্থ হয়েছে। কারণ তারেক রহমান কেবল আওয়ামী লীগের শাসনামলে নির্যাতিত বিএনপি সদস্যদের পরিবারকে নীরবে সমর্থন করেননি, বরং তৃণমূল পর্যায়ের নেতাদের গণতন্ত্রের জন্য এগিয়ে যেতে উৎসাহিত করেছিলেন। পুরস্কারপ্রাপ্ত অনুসন্ধানী সংবাদমাধ্যম নেত্র নিউজের প্রধান সম্পাদক তাসনিম খলিলের মতে ‘তারেক রহমানের সাংগঠনিক নেতৃত্ব উচ্চমানের। তিনি তৃণমূলের ভাষায় কথা বলেন।’ খলিলের দৃষ্টিতে, তারেক রহমান হলেন ভবিষ্যতের উদার গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের জন্য সেরা বাজি। কারণ খলিল বিশ্বাস করেন, ইউনূসের শাসনামলে ডান ও কট্টর ইসলামপন্থিরা প্রভাব বাড়াতে পেরেছে।

তারেক রহমানের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ হলো, বাংলাদেশে ফিরে আসার পর তাঁকে লাখ লাখ নতুন বাংলাদেশি ভোটারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। শেখ হাসিনার পতনের পর বিএনপি কর্মীদের মধ্যে খুনের ঘটনা এবং কিছু বিএনপি নেতা-কর্মীর চাঁদাবাজির খবর পাওয়া গেছে। এর ফলে তরুণদের মধ্যে বিএনপি অজনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। দলে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে তারেক রহমান হাজার হাজার কর্মীকে বেআইনি কর্মকাণ্ডের জন্য বহিষ্কার করেছেন।

অনেকে যুক্তি তুলে ধরেছেন এভাবে-বিএনপির দায়িত্ব নেওয়ার জন্য তারেক রহমানের বাংলাদেশে ফিরে আসা উচিত। তবে বিএনপির ঘনিষ্ঠরা বলছেন, তারেক রহমান। দ্রুতই ফিরবেন না। তাঁরা ডিপ্লোম্যাটকে বলেছেন, ইউনূস সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করার পর নির্বাচনি প্রচারে অংশ নিতে তিনি ফিরে আসবেন।

তারেক রহমানের চ্যালেঞ্জ হলো, বিএনপিকে জেনজিদের সঙ্গে সংযুক্ত করা, যাঁরা গত বছর শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বিদ্রোহে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। এ তরুণ ভোটারের অনেকেই বিএনপির সমালোচনা করেন। কারণ তাঁরা মনে করেন, বিএনপির কিছু কর্মী অপরাধমূলক কর্মকা ও চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত।

তারেক রহমানকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বিদ্রোহের পেছনে অন্যতম প্রধান কারণ ছিল আওয়ামী লীগের দুর্নীতি ও সহিংসতা। তাঁকে বিএনপির জন্য একটি ভিন্ন পথ বেছে নিতে হবে।

(এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের বিখ্যাত সাময়িকী ‘দ্য ডিপ্লোম্যাট’ ১৫ জুলাই তার অনলাইন সংখ্যায় ‘বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান’ শিরোনামে নিবন্ধটি প্রকাশ করে। নিবন্ধটির লেখক সিডনিভিত্তিক গবেষক ও দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভূরাজনীতি বিশ্লেষক মোবাশ্বার হাসান)   

এই বিভাগের আরও খবর
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
সর্বশেষ খবর
একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন
একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বরিশালে ভাড়া বাসা থেকে শিক্ষকের লাশ উদ্ধার
বরিশালে ভাড়া বাসা থেকে শিক্ষকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন
সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শুক্রবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শুক্রবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিলে সেনাকল্যাণ ভবনের আগুন এক ঘণ্টায় নিয়ন্ত্রণে
মতিঝিলে সেনাকল্যাণ ভবনের আগুন এক ঘণ্টায় নিয়ন্ত্রণে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২১ বছর বয়সেই হওয়া যাবে নির্বাচন পর্যবেক্ষক
২১ বছর বয়সেই হওয়া যাবে নির্বাচন পর্যবেক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুলা আমদানিতে ২% উৎসে কর প্রত্যাহার
তুলা আমদানিতে ২% উৎসে কর প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর ফাঁদ তৈরি করা হচ্ছে
সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর ফাঁদ তৈরি করা হচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নোয়াখালীতে যুবদলের বিক্ষোভ
নোয়াখালীতে যুবদলের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কীডি সিটি স্পেশাল স্কুলে ফল উৎসব অনুষ্ঠিত
কীডি সিটি স্পেশাল স্কুলে ফল উৎসব অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে বর্ণিল আয়োজনে বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
চট্টগ্রামে বর্ণিল আয়োজনে বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই যোদ্ধাদের ঐক্যই আমাদের শক্তি : মৎস্য উপদেষ্টা
জুলাই যোদ্ধাদের ঐক্যই আমাদের শক্তি : মৎস্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে দেশব্যাপী বিএনপির দোয়া ও মিছিল
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে দেশব্যাপী বিএনপির দোয়া ও মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অটোরিকশা চালককে হত্যার ঘটনায় আটক ১
অটোরিকশা চালককে হত্যার ঘটনায় আটক ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
গাকৃবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণঅভ্যুত্থানের ১২ মামলায় চার্জশিট জমা
গণঅভ্যুত্থানের ১২ মামলায় চার্জশিট জমা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে : পথসভায় এনসিপি নেতৃবৃন্দ
গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে : পথসভায় এনসিপি নেতৃবৃন্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় চাঞ্চল্যকর মান্না হত্যার রহস্য উদঘাটন
কুমিল্লায় চাঞ্চল্যকর মান্না হত্যার রহস্য উদঘাটন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে যুবদলের বিক্ষোভ
টাঙ্গাইলে যুবদলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর
গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!
যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের
গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর
গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা
সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প
কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা
গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া
ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩
শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা
বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ
গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়
নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার
সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা
গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা
সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের
শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাঁচা মরিচ খেলে শরীর পায় একাধিক উপকার
কাঁচা মরিচ খেলে শরীর পায় একাধিক উপকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে ৪০ লাখ গুণ দ্রুতগতির ইন্টারনেট, রেকর্ড গড়ল জাপান
যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে ৪০ লাখ গুণ দ্রুতগতির ইন্টারনেট, রেকর্ড গড়ল জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই আন্দোলনে মূল ভূমিকা ছিল তারেক রহমানের : টুকু
জুলাই আন্দোলনে মূল ভূমিকা ছিল তারেক রহমানের : টুকু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির
নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’
গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?
সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?

শোবিজ

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি

নগর জীবন

নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার
নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার

শোবিজ

চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি
চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

শোবিজ

অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা
অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা

নগর জীবন

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না
বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি
হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি

মাঠে ময়দানে

সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ
সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ

নগর জীবন

ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন
ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন

মাঠে ময়দানে

আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন

সম্রাটের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
সম্রাটের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

নগর জীবন

শতবর্ষী ধানের চারার হাট
শতবর্ষী ধানের চারার হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছেন উদীচী সভাপতি বদিউর রহমান
মারা গেছেন উদীচী সভাপতি বদিউর রহমান

নগর জীবন

দেখা মিলছে না রানি মাছের
দেখা মিলছে না রানি মাছের

পেছনের পৃষ্ঠা

বেড়িবাঁধ নির্মাণে বাধা ফুঁসে উঠেছে মানুষ
বেড়িবাঁধ নির্মাণে বাধা ফুঁসে উঠেছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠকানো হয়েছে আমাদের
ঠকানো হয়েছে আমাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৬ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের নিন্দা
৪৬ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের নিন্দা

নগর জীবন