শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২২, বুধবার, ১৬ জুলাই, ২০২৫

নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা

ড. সুলতান মাহমুদ রানা
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে ডিসেম্বরের মধ্যেই আইন-শৃঙ্খলাসহ প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশনা এসেছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে। যদিও নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ এখনো উল্লেখ করা হয়নি। পূর্বের ঘোষণা অনুযায়ী নির্বাচন ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে হতে পারে। ডিসেম্বরে প্রস্তুতি শেষ করলে রমজান মাস শুরু হওয়ার আগে নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং সরকার গঠনের প্রক্রিয়া শেষ করা যাবে কি না সে বিষয়ে সন্দেহ রয়েছে।

কারণ ডিসেম্বরের পরে রমজান মাস ৪৭ কিংবা ৪৮ দিন পরেই শুরু হবে। তার পরও ধরে নেওয়া যায় যে প্রস্তুতি গ্রহণের অর্থ হচ্ছে ইতিবাচকভাবে দেশের পরিস্থিতি নির্বাচন অনুষ্ঠানের দিকে এগিয়ে নেওয়া। এ কথা সত্য যে রাজনীতিতে শেষ কথা বলতে কিছু নেই। এ বিষয়ে বিভিন্ন মহলে ভিন্ন ভিন্ন মতামত রয়েছে।

এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে যেকোনো নির্বাচনই রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য যেমন গুরুত্বপূর্ণ তেমনি ভোটারদের জন্যও। গণতন্ত্রে সর্বজনীন ভোটাধিকার প্রয়োগ, রাজনৈতিক সংগঠন, সমাবেশ, প্রচারণা ইত্যাদি রাজনৈতিক অংশগ্রহণের প্রধান হাতিয়ার। নির্বাচন ব্যতিরেকে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পায় না। আর এ ক্ষেত্রে জাতীয় কিংবা স্থানীয় নির্বাচন- যাই হোক না কেন উভয় নির্বাচনেই নাগরিকদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণ হয়ে থাকে।

নির্বাচনের মাধ্যমেই ক্ষমতার পরিবর্তন হবে। সেই নির্বাচিত সরকারই একমাত্র দেশ চালানোর ক্ষমতা রাখবে এবং সমস্যাগুলোর সমাধান করবে। বিশেষ করে প্রার্থীরা যখন প্রতিশ্রুতির ঝুড়ি নিয়ে জনগণের কাছে হাজির হয়, জনগণ সব কিছু বুঝেশুনে ভোট কাকে দেবে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে থাকে। নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে আমাদের দেশে একটি সাংবিধানিক স্বাধীন নির্বাচন কমিশন (ইসি) রয়েছে।  নির্বাচন কমিশন বেশ কিছু কার্যক্রম হাতে নিলেও এখন পর্যন্ত খুব বেশি অগ্রগতি দৃশ্যমান হয়নি।

প্রকৃতপক্ষে নির্বাচনের যাবতীয় আয়োজন প্রস্তুতি সব কিছুই ইসির হাতে। ইসিই ঠিক করবে যে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি কিভাবে এবং কোন প্রয়োজনে সাজানো হবে। কাকে বদলি করা হবে, কাকে মোতায়েন করা হবে, কতজন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সদস্য লাগবে। কত দিনের জন্য লাগবে- সব কিছুই মূলত ইসি ঠিক করবে। গণমাধ্যম সূত্রে জানতে পারলাম যে বেশ কিছু নির্দেশনার বিষয় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব উল্লেখ করেছেন। এর মধ্যে একটি বিষয় আমাদের কাছে কিছুটা খটকা হিসেবে মনে হয়েছে। সেটি হলো, নির্বাচনের জন্য ১৮ থেকে ৩৩ বছরের ভোটারদের আলাদা তালিকা প্রস্তুত এবং আলাদা ভোটিং বুথের ব্যবস্থার প্রসঙ্গে কথা বলা হয়েছে। ভোটারদের ভেতর নবীন ও প্রবীণ আলাদা ক্যাটাগরি করার যৌক্তিকতা কী সেটি- এখনো আমাদের কাছে পরিষ্কার হয়নি। দেশবাসী এ বিষয়ে কী ভাবছেন সেটি আমি জানি না।

সব রাজনৈতিক দল একমত না হলেও অনেক রাজনৈতিক দলই দ্রুত নির্বাচনের পক্ষে রয়েছে। তবে জামায়াত এবং নবগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) বিচার ও সংস্কার এবং জুলাই ঘোষণাপত্রের আনুষ্ঠানিকতার আগে কোনোভাবেই নির্বাচনে যেতে চাচ্ছে না। বিশেষ করে এনসিপি এ বিষয়ে স্পষ্ট উচ্চারণ করেছে। তবে বেশ কিছু দিন থেকে লক্ষ করা যাচ্ছে যে দেশের গ্রামেগঞ্জে তথা তৃণমূল পর্যন্ত মানুষের চিন্তাভাবনা পুরোপুরি নির্বাচনী পরিবেশের দিকে এগিয়ে চলেছে। মাঠ পর্যায়ে প্রায় প্রতিটি অঞ্চলেই সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণা শুরু হয়েছে। আবার সরকারের পক্ষ থেকে রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে ঐকমত্য কমিশনের অনেকগুলো বৈঠক হয়েছে। ঐকমত্য কমিশনে নানা বিষয়ে বেশ কিছু মতৈক্য হয়েছে বা অগ্রগতি ঘটেছে। রাজনৈতিক দলগুলো সব কিছুতে পুরোপুরি একমত হতে না পারলেও মোটামুটি গুরুত্বপূর্ণ এবং ন্যায্য বিষয়ে বেশির ভাগই একমত হয়েছে। 

অবশ্য কতগুলো মৌলিক বিষয়ে বিএনপি একমত হতে পারেনি। ভবিষ্যতে সংসদে বিতর্কের মাধ্যমে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে বলে অনেকের পক্ষ থেকে প্রস্তাব এসেছে। নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হিসেবে এরই মধ্যে বিভিন্ন দলের প্রার্থীরা পোস্টার, ফেস্টুন, ব্যানার লাগানোসহ অন্যান্য জনসংযোগের কাজে মনোযাগী হয়েছে। এদিকে নির্বাচন কমিশন নির্বাচনসংক্রান্ত বিধি-বিধান সংশোধন, নতুন দলের নিবন্ধন এবং সংসদীয় আসনগুলোর সীমানা পুনর্নির্ধারণের কাজ দ্রুত সম্পন্ন করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে গণমাধ্যম থেকে জানতে পারলাম।

নির্বাচন নিয়ে ইসি এবং সরকারের সামনে এগিয়ে চলা বেশ কিছু রাজনৈতিক দলের জন্য ইতিবাচক হলেও দেশের চলমান পরিস্থিতি এবং সংশ্লিষ্ট দলগুলোর কিছু কার্যক্রম কোনোভাবেই ভোটারদের আকৃষ্ট করার ক্ষেত্রে ইতিবাচক মনে হচ্ছে না। কিছু রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল, চাঁদাবাজি এবং সন্ত্রাসী কার্যক্রম রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে প্রায়ই অস্বাভাবিক করে তুলেছে। মনে রাখতে হবে, বর্তমানে দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ না থাকায় অপেক্ষাকৃত বড় রাজনৈতিক দল কয়েকটির বেশি নেই। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে কিছুটা সহনশীল হতে হবে সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দলগুলোকে। এখন তাদের নিজেদের গ্রহণযোগ্যতা প্রমাণ করার সময়। রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে যদি জনগণ আশাবাদীই না হয়, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে জনমত সংঘবদ্ধ হতেও বেশিদিন সময় লাগবে না। জনগণের মনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে এমন কোনো কাজ রাজনৈতিক দলগুলোর করা ঠিক হবে না। আর তা না হলে এ ক্ষেত্রে বিপরীত ফলাফল বয়ে আনবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই।

অতএব বলা যায়, নির্বাচনের প্রস্তুতি দেশের নির্বাচনমুখী রাজনৈতিক দলগুলোকে সতর্ক ভূমিকায় রাখবে বলে আমি মনে করি। এ দেশের রাজনীতিকে সুষ্ঠু ও সুন্দর পথে পরিচালিত করতে সব পক্ষের দায়িত্বশীল ভূমিকা জনগণ প্রত্যাশা করে। আর এই ভূমিকা পালনে যে পক্ষ অধিক সফলতার পরিচয় আনবে আগামী দিনগুলো তাদের জন্যই পরিষ্কার হবে। এরই মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের ১১ মাস অতিবাহিত হয়ে বছর পূর্তি হতে চলেছে। রাজনৈতিক দলগুলো তাদের জনকল্যাণমুখী রাজনৈতিক রোডম্যাপ যথাযথভাবে ঘোষণা করেনি। আবার  ইসির প্রস্তুতি থাকলেও তারা সুনির্দিষ্টভাবে কোনো সিগন্যাল পায়নি বলে বিভিন্ন বক্তব্য থেকে আমরা জেনেছি। এমনকি রাজনৈতিক দলগুলো তাদের সাংগঠনিক ভিত্তি মজবুত করতে কিংবা নির্বাচনের লক্ষ্যে ভোটারদের নিজেদের পক্ষে টানতে কোনো ধরনের উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিতে দেখা যাচ্ছে না। চোখে পড়ার মতো কোনো রাজনৈতিক মেনিফেস্টো, দিকনির্দেশনা রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে জনগণ পাচ্ছে না। জনগণের কাছেও রাজনৈতিক দলগুলো তাদের বার্তা পৌঁছাতে পারছে না।

ভোটের রাজনীতিতে বিজয়ী হওয়ার একমাত্র হাতিয়ার হলো সাংগঠনিক ভিত্তি এবং জনসমর্থন। দলের সাংগঠনিক ভিত্তি মজবুত না হলে এবং জনসমর্থন না থাকলে সেই দল নির্বাচনে প্রভাব ফেলতে পারে না। প্রসঙ্গত বলতে হয় যে নতুন দলগুলোর উচিত সাধারণ মানুষের জন্য ব্যতিক্রমী চিন্তা বা জনমুখী কর্মসূচি নিয়ে ভোটারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করা। বাস্তবতাবিবর্জিত রাজনৈতিক দর্শনের কারণেও অনেক দল মানুষের কাছাকাছি পৌঁছাতে পারে না। ফলে জনসমর্থনও বাড়ে না। এতে নির্বাচনের ফলাফলও নেতিবাচক হয়।

লেখক : অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
সর্বশেষ খবর
গৌরনদীতে বিএনপির আয়োজনে শহীদদের স্মরণসভা
গৌরনদীতে বিএনপির আয়োজনে শহীদদের স্মরণসভা

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের
ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শ্রীবরদীতে বন্য হাতির আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে চেক বিতরণ
শ্রীবরদীতে বন্য হাতির আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে চেক বিতরণ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান আরও কঠোর জবাব দিতে প্রস্তুত, আয়াতুল্লাহ খামেনির হুঁশিয়ারি
ইরান আরও কঠোর জবাব দিতে প্রস্তুত, আয়াতুল্লাহ খামেনির হুঁশিয়ারি

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কৃষকদের মাঝে বিভিন্ন উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃষকদের মাঝে বিভিন্ন উপকরণ বিতরণ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের সমর্থনের প্রশংসা করল ইরান
চীনের সমর্থনের প্রশংসা করল ইরান

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা
তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে ‘জুলাই শহিদ দিবস’ উপলক্ষে আলোচনা সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে ‘জুলাই শহিদ দিবস’ উপলক্ষে আলোচনা সভা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদবিরোধী জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ফ্যাসিবাদবিরোধী জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় সিরিয়ার সেনা সদর দফতরে বিস্ফোরণ
ইসরায়েলি হামলায় সিরিয়ার সেনা সদর দফতরে বিস্ফোরণ

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই শহিদ দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই শহিদ দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সহিংসতার ঘটনা গ্রহণযোগ্য নয়: অন্তর্বর্তী সরকার
গোপালগঞ্জে সহিংসতার ঘটনা গ্রহণযোগ্য নয়: অন্তর্বর্তী সরকার

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ
শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

পলাতক ৮ আসামিকে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
পলাতক ৮ আসামিকে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুঃখ লাগে, মুক্তিযুদ্ধকে ভুলিয়ে দেওয়ার একটা চেষ্টা লক্ষ্যণীয় : হাফিজ উদ্দিন
দুঃখ লাগে, মুক্তিযুদ্ধকে ভুলিয়ে দেওয়ার একটা চেষ্টা লক্ষ্যণীয় : হাফিজ উদ্দিন

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল টাওয়ার ডিজিটাল সিমুলেটর’-এর উদ্বোধন করলেন বিমান বাহিনী প্রধান
‘এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল টাওয়ার ডিজিটাল সিমুলেটর’-এর উদ্বোধন করলেন বিমান বাহিনী প্রধান

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ছে তিস্তার পানি, চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা
বাড়ছে তিস্তার পানি, চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজেপি প্রশাসনকে মমতার হুঁশিয়ারি
বিজেপি প্রশাসনকে মমতার হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর জেলা কারাগারে 
সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
দিনাজপুর জেলা কারাগারে  সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্ত হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ভারতীয় আইনে বিচার চাইলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
সীমান্ত হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ভারতীয় আইনে বিচার চাইলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যার ক্ষতে কাতরাচ্ছে ফেনী, ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্য খাত
বন্যার ক্ষতে কাতরাচ্ছে ফেনী, ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্য খাত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
গোপালগঞ্জে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে জুলাই শহীদ দিবসে আলোচনা সভা
চাঁদপুরে জুলাই শহীদ দিবসে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পরস্পরের প্রতি সম্মান রেখে নতুন বাংলাদেশে রাজনীতি করা উচিত’
‘পরস্পরের প্রতি সম্মান রেখে নতুন বাংলাদেশে রাজনীতি করা উচিত’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে নিষিদ্ধ জাল জব্দ
চাঁদপুরে নিষিদ্ধ জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা
সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা একসময় গণতন্ত্রের বিপক্ষে কাজ করেছে, তারাই নির্বাচন ঠেকানোর চেষ্টা করছে’
‘যারা একসময় গণতন্ত্রের বিপক্ষে কাজ করেছে, তারাই নির্বাচন ঠেকানোর চেষ্টা করছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে প্রিমিয়ার লিগে ফিরলেন হেন্ডারসন
অবশেষে প্রিমিয়ার লিগে ফিরলেন হেন্ডারসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে বজ্রপাতে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের
জয়পুরহাটে বজ্রপাতে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ
এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি
ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি
চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার
বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার
সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা
সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান
ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার
সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ
৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকারে হস্তক্ষেপ বন্ধে গণভোট চায় বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক সরকারে হস্তক্ষেপ বন্ধে গণভোট চায় বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪
হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?
অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দরপতন ঠেকাতে আরও ৩১ কোটি ডলার কিনবে বাংলাদেশ ব্যাংক
দরপতন ঠেকাতে আরও ৩১ কোটি ডলার কিনবে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চীন সফর শেষে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির
চীন সফর শেষে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির

পেছনের পৃষ্ঠা

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের
আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের

প্রথম পৃষ্ঠা

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা
বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা

শোবিজ

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর
শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা