শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৭, সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ১০:৫৯, সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫

অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই

সাঈদ খান
অনলাইন ভার্সন
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই

বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট আজ এমন এক জটিল অবস্থায়, যেখানে নৈতিকতা ও মানুষের জন্য রাজনীতির জায়গা ক্রমেই সংকীর্ণ হচ্ছে। খুনি, ধর্ষক, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ আর দুর্নীতিবাজরা শুধু আইন-শৃঙ্খলা নয়, দেশের সামাজিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতাকেও ধ্বংস করছে। নারীর প্রতি সহিংসতা, শিশু নির্যাতন, খুন, গুম, চাঁদাবাজি এবং নিরীহ মানুষের ওপর সন্ত্রাস—এসব শুধু বিচ্ছিন্ন অপরাধ নয়, এগুলো আমাদের সমাজকাঠামোকে ভেঙে দিচ্ছে ভেতর থেকে।

অন্যদিকে বিচারবহির্ভূত শাস্তির নামে ‘মব ভায়োলেন্স’ বা গণপিটুনির ঘটনা বেড়ে চলেছে, যা ন্যায়বিচারের বদলে প্রতিশোধের সংস্কৃতি তৈরি করছে। একটি সভ্য, মানবিক ও নিরাপদ সমাজ নির্মাণে এসব অপরাধ ও সহিংসতার বিরুদ্ধে আমাদের সম্মিলিত প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আইন হাতে তুলে নেওয়া নয়, বরং আইনের শাসন, ন্যায়বিচার ও সামাজিক সচেতনতাই হতে পারে টেকসই সমাধান। যে সমাজে দুর্বলরা নিরাপদ নয়, সেই সমাজ টিকে থাকতে পারে না।

রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের ভেতরে শুদ্ধি, জবাবদিহি ও নৈতিক নেতৃত্ব তৈরির প্রয়োজনীয়তা অবহেলা করলে এ দেশের রাজনীতি আরো নষ্ট হবে। এই যে রাজনীতির ময়দানে অমানুষরা রাজত্ব করছে, সেটি রোধ করার জন্য আমাদের সতর্ক হতে হবে। খুনি কখনো কোনো দলের হতে পারে না। তার একমাত্র পরিচয় সে খুনি। রাজনীতির নামে যদি খুনকে প্রশ্রয় দেওয়া হয়, তবে সেটি গণতন্ত্র নয়, ত্রাসের রাজত্ব।

আমরা অনেক সময় দেখি, অপরাধীদের ‘আমাদের’ বা ‘আপনাদের’ বলে ভাগ করে নেওয়া হয়। এতে নিরীহ মানুষ বিচার থেকে বঞ্চিত হয়, অপরাধীরা পায় প্রশ্রয়। রাজনীতি কখনো পক্ষপাতের জায়গা হতে পারে না। অপরাধ ও অপরাধীকে দল-মতের ঊর্ধ্বে রেখে বিচার করতে না পারলে আমরা একটি বিভাজিত সমাজের দিকে ধেয়ে যাব। রাজনৈতিক দলগুলো যদি অপরাধী ও দুর্নীতিবাজদের দল থেকে চিরতরে বহিষ্কারে ব্যর্থ হয়, তবে তারা জনগণের আস্থা হারাবে।

রাজনীতির দূষণ রোধ করা যাবে না। দলগুলো যদি নিজেদের ভেতর থেকে শুদ্ধ না হয়, তাহলে তারা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে না—অর্থাৎ গণতন্ত্রের ভিত্তিই দুর্বল হবে।
দুর্নীতিবাজ, চাঁদাবাজ, ডাকাত, কালোবাজারি ও মুনাফাখোরদের আর কোনোভাবে প্রশ্রয় দেওয়া যাবে না। যারা দলের নাম ব্যবহার করে অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়েছে, জনস্বার্থ ত্যাগ করে নিজের আখের গুছিয়েছে, তাদের চিহ্নিত করে অতি দ্রুত দল থেকে চিরতরে বহিষ্কার করতে হবে। কারণ এসব চরিত্রই জনগণের আস্থা নষ্ট করে, রাজনীতিকে কলুষিত করে এবং রাষ্ট্রের ভিত্তিকে দুর্বল করে। শুদ্ধি অভিযান হতে হবে সাহসিকতা ও নৈতিকতার সঙ্গে। কারণ রাজনৈতিক শুদ্ধি ছাড়া সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়। আমাদের উচ্চকণ্ঠে ঘোষণা করতে হবে, অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই। যারা মানবিক মূল্যবোধ, ন্যায়বিচার, সহমর্মিতা ও গণতান্ত্রিক চেতনায় বিশ্বাস করে না, তারা রাজনীতির নামে শুধু ক্ষমতা ও সন্ত্রাসের ব্যবসা করে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বারবার বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের মতো আচরণ করলে বিএনপিরও একই পরিণতি হবে।’ এটি কেবল বিরোধী দলের বিরুদ্ধে অভিযোগ নয়, এটি নিজের দলের প্রতি কঠোর আত্মসমালোচনা এবং নৈতিক শুদ্ধির আহবান। আওয়ামী লীগ আমলে ক্ষমতা যে দমন-পীড়ন, দুর্নীতি, দলীয়করণ আর অরাজকতা তৈরির ইতিহাস বিএনপি দেখেছে, সেটির পুনরাবৃত্তি হলে ফলাফল হবে একই—জনগণের আস্থা ক্ষুণ্ন, রাজনৈতিক সংকট গভীরতর। এই সতর্কতা অপরিহার্য। কারণ রাজনৈতিক শুদ্ধি ছাড়া একটি দল টিকে থাকতে পারে না।

রাজনীতিতে ভুল করেননি এমন কোনো রাজনৈতিক নেতা পৃথিবীতে খুঁজে পাওয়া যাবে না। তবে যাঁর ভুলের পরিমাণ যত কম, তিনি তত বেশি সফল। তাঁকে জনগণ তত বেশি ভালোবেসে মনে রেখেছে। আবার যে নেতা যত বেশি ভুল করেছেন, তিনি তত বেশি নিন্দিত হয়েছেন। বাংলাদেশের রাজনীতিতে শেখ হাসিনা সবচেয়ে বেশি নিন্দিত ব্যক্তি হিসেবে বিবেচিত। তারেক রহমান পরিষ্কার করে বলেছেন, ‘এখন কিন্তু মানুষ অনেক সচেতন। মানুষ আমাদের ওপর আস্থা রাখতে চাইছে, আমাদের ওপর অর্থাৎ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ওপর। এই আস্থা যদি নষ্ট করার জন্য কেউ কোনো কাজ করে, তাহলে ভাই তাকে তো আমার পক্ষে টানা সম্ভব না। তাকে আমি টানব না। তাকে শেলটার আমি দেব না।’

বিএনপির অর্জন ও অবদান ধুলায় মেশানোর অধিকার কারো নেই—এ কথা স্পষ্ট। বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায়, অর্থনৈতিক সংস্কারে, নারীর ক্ষমতায়নে, মত প্রকাশের স্বাধীনতায়, গ্রামীণ উন্নয়নে বিএনপির অবদান অনস্বীকার্য। এই ইতিহাসকে ভুলে গেলে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ রাজনীতির ভিত্তি দুর্বল হবে। সৎ ও যোগ্য নেতৃত্বকে দায়িত্ব নিতে হবে, যাতে শুদ্ধি ও জবাবদিহির সংস্কৃতি প্র্রতিষ্ঠিত হয়।

শিক্ষাব্যবস্থা যখন মূল্যবোধহীন, সংস্কৃতি যখন ভোগবাদী আর সমাজ যখন লোভের পূজারি, তখন অপরাধীরা শুধু অপরাধ করে না—নিয়ন্ত্রকও হয়ে ওঠে। তারা হয়ে ওঠে নেতা, ঠিকাদার, মালিক আর সাধারণ গরিব মানুষ হয় নির্যাতিত ও বঞ্চিত। বর্তমানে বাংলাদেশে অপরাধ বেড়েই চলেছে : ধর্ষণ, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, কিশোর গ্যাং, সিন্ডিকেট, মাদক—সবই চলে রাষ্ট্রের ছায়ায়। সরকার নীরব, আইনি ব্যবস্থা ঘুমন্ত, জনগণ আতঙ্কে। এসব সংকটের প্রতিকার শুধু আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর তৎপরতায় সম্ভব নয়, প্রয়োজন ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্র কাঠামোর গভীর সংস্কার।

সমাধান একটাই—অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনীতি, অর্থনীতি ও সংস্কৃতি। ধনী-গরিবের ব্যবধান কমানো, সবার জন্য শিক্ষা, কাজ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই হলো মূল চাবিকাঠি। রাজনৈতিক অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও প্রশাসনিক জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে। সাংস্কৃতিক অন্তর্ভুক্তি আনতে হবে, যাতে মানবিকতা, নারীর মর্যাদা ও যুবসমাজের নৈতিকতা গড়ে ওঠে। উন্নত রাষ্ট্রগুলো দেখিয়েছে—সুশাসন থাকলে অপরাধ থাকে না। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও তা-ই প্রযোজ্য। তবে এর জন্য সবার আগে দরকার একটি নির্বাচিত সরকার।

বাংলাদেশে এক সুন্দর, ন্যায়ভিত্তিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনীতি গড়ে তোলার দায়িত্ব আমাদের সবার, বিশেষ করে রাজনৈতিক নেতাদের। আমাদের একান্ত প্রত্যাশা হলো বিএনপিসহ সব রাজনৈতিক দল অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে ভেতর থেকে শুদ্ধ হবে, অপরাধীদের নির্মূল করবে এবং দেশের গণতন্ত্র ও মানুষের কল্যাণে নিবেদিত নেতৃত্ব গড়ে তুলবে। অন্যথায় ইতিহাস তাদের কঠোর বিচার করবে।

রাজনীতি মানুষের জন্য মানবিকতা, ন্যায়বিচার, সম্মান ও অধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যম। এখানে খুনি, ধর্ষক, দুর্নীতিবাজ, লুটেরা, সন্ত্রাসী, অপরাধীদের ঠাঁই নেই। সময় এসেছে স্পষ্টভাবে উচ্চারণ করার—অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক সাংগঠনিক সম্পাদক, ডিইউজে

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সর্বশেষ খবর
তাকসিম খানের অনুসারীরা ওয়াসার হাইব্রিড বিএনপি : সিবিএ সভাপতি
তাকসিম খানের অনুসারীরা ওয়াসার হাইব্রিড বিএনপি : সিবিএ সভাপতি

এই মাত্র | নগর জীবন

টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে আলো ছড়িয়ে জুনের সেরা মারক্রাম
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে আলো ছড়িয়ে জুনের সেরা মারক্রাম

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়িতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ
খাগড়াছড়িতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাহক নয়, মাদকের সঙ্গে জড়িত গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাহক নয়, মাদকের সঙ্গে জড়িত গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিইউএফটি’তে অনুষ্ঠিত হলো ‘টেক্সটাইল হ্যাক ২০২৫: প্রোটোটাইপ বাজার’
বিইউএফটি’তে অনুষ্ঠিত হলো ‘টেক্সটাইল হ্যাক ২০২৫: প্রোটোটাইপ বাজার’

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এআইইউবিতে সামার ২০২৪-২৫ সেমিস্টারের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
এআইইউবিতে সামার ২০২৪-২৫ সেমিস্টারের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শারীরিক অবস্থার উন্নতি, কেবিনে নেওয়া হলো ফরিদা পারভীনকে
শারীরিক অবস্থার উন্নতি, কেবিনে নেওয়া হলো ফরিদা পারভীনকে

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

শ্রীপুরে সড়ক দুর্ঘটনা নিহত ১
শ্রীপুরে সড়ক দুর্ঘটনা নিহত ১

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ ৬০ এ দেশসেরা ইউল্যাব
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ ৬০ এ দেশসেরা ইউল্যাব

২৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আজিজুল হক কলেজের সামনে রেলগেট নির্মাণের দাবিতে শিক্ষার্থীদের অবরোধ
আজিজুল হক কলেজের সামনে রেলগেট নির্মাণের দাবিতে শিক্ষার্থীদের অবরোধ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে ‘জুলাই শহিদ স্মৃতিস্তম্ভ’-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
খাগড়াছড়িতে ‘জুলাই শহিদ স্মৃতিস্তম্ভ’-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৯৬
দেশজুড়ে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৯৬

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবসে ৯ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
নীলফামারীতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবসে ৯ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেসিআই ঢাকা প্রেস্টিজের সাধারণ সভা ও নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন
জেসিআই ঢাকা প্রেস্টিজের সাধারণ সভা ও নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুর ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকিব হত্যা মামলায় কামরুল-মানিক নতুন মামলায় গ্রেফতার
রাকিব হত্যা মামলায় কামরুল-মানিক নতুন মামলায় গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষায় এক বিদ্যালয়ের কেউ পাস করেনি
গোপালগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষায় এক বিদ্যালয়ের কেউ পাস করেনি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬৪ জেলায় শুরু হচ্ছে ‘জুলাই শহিদ স্মৃতিস্তম্ভের’ কাজ: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
৬৪ জেলায় শুরু হচ্ছে ‘জুলাই শহিদ স্মৃতিস্তম্ভের’ কাজ: সংস্কৃতি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
শ্রীপুরে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চলে গেলেন অভিনেত্রী বি. সরোজা দেবী
চলে গেলেন অভিনেত্রী বি. সরোজা দেবী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ার পূর্ব উপকূলে ৬.৭ মাত্রার ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ার পূর্ব উপকূলে ৬.৭ মাত্রার ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসবি গ্লোবালের খায়রুল বাশার গ্রেফতার
বিএসবি গ্লোবালের খায়রুল বাশার গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন বানচাল করতে পরিকল্পিতভাবে মিটফোর্ডে হত্যাকাণ্ড : দুদু
নির্বাচন বানচাল করতে পরিকল্পিতভাবে মিটফোর্ডে হত্যাকাণ্ড : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোরে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
যশোরে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র নগদ টাকাসহ ৪ রোহিঙ্গা আটক
অস্ত্র নগদ টাকাসহ ৪ রোহিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
ঠাকুরগাঁওয়ে ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে বড় ধরনের সহিংস অপরাধের সংখ্যা বাড়েনি : প্রেস উইং
দেশে বড় ধরনের সহিংস অপরাধের সংখ্যা বাড়েনি : প্রেস উইং

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বার্সার নজরে ১৭ বছরের রায়ান রবার্তো
বার্সার নজরে ১৭ বছরের রায়ান রবার্তো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই
২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’
প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন
লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিকে এতো সহজে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেয়া যাবে না: মির্জা ফখরুল
বিএনপিকে এতো সহজে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেয়া যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় কয়েক স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
ঢাকায় কয়েক স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মস্থলে অনুপস্থিত আরও ৪ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
কর্মস্থলে অনুপস্থিত আরও ৪ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন
কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান
কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা

শোবিজ

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন
টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

নগর জীবন

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন
শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন

মাঠে ময়দানে

‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম

শোবিজ

শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়
শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন
ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন

মাঠে ময়দানে