গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির নেতাদের ওপর আওয়ামী লীগের হামলার নিন্দা জানিয়েছেন ৪৬ জন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক। গতকাল এক বিবৃতিতে শিক্ষকরা বলেন, এই বর্বরতা শুধু রাজনৈতিক সমাবেশে হামলা নয় বরং জুলাই বিপ্লবের শীর্ষ নেতৃত্বকে হত্যার উদ্দেশ্যে ঘটানো কাণ্ড। এমন ঘটনায় দোষীদের আইনের আওতায় এনে দ্রুত বিচারের প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। বিবৃতিদানকারী শিক্ষকরা হলেন অধ্যাপক মো. সিরাজুল ইসলাম, অধ্যাপক মুহিব্বুল্লাহ, অধ্যাপক খো. লুৎফুল এলাহী প্রমুখ।
অধ্যাপক কাজী মো. বরকত আলী, অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাক, অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক মো. শামসুজোহা, অধ্যাপক আবু খায়ের মোকতাদিউল বারী চৌধুরী, অধ্যাপক মো. সোহাইবুর রহমান, মো. কবীর উদ্দিন, ড. এএফজি মাসুদ রেজা, শেখ মো. রোকনুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. সুজাহাঙ্গীর কবির সরকার, সাঈদ বিন কামাল চৌধুরী, মোহাম্মদ ফায়সাল, অধ্যাপক ড. মো. মমতাজুর রহমান, ড. মো. মনজুর হোসেন, শাহ্ মো. তানভীর সিদ্দিকী, ড. মো. মিজানুর রহমান, ড. মো. শামিম মণ্ডল, মো. আলমগীর কবীর রাজ্জাকী, কাউছার আহমেদ, রাশেদ মাহমুদ, মো. লিমন হোসেন, মাহমুদুর রহমান সাঈদী, মাহবুব আলম, মো. সোহেল রানা, ড. শামীম হামিদী, হাসান মাহমুদ সাকী, মোহাম্মদ রবিউল ইসলাম, মহিবুল ইসলাম, অধ্যাপক মো. আবদুল্লাহহিল বাকী, অধ্যাপক মো. গোলাম ছারোয়ার, মো. জামিউল ইসলাম, মো. জিল্লাল হোসাইন, ড. ইকবাল সরোয়ার, ড. মুহাম্মদ শামসুজ্জামান, মো. ইউসুফ আলী, দিদার মুহাম্মদ, মোহাম্মদ সোহাইব, অধ্যাপক ড. মো. মোমিনুর রহমান, মিসবাহ উদ্দিন, আসাদুজ্জামান, ফয়সাল মাহমুদ শান্ত।
আসকের নিন্দা : গোপালগঞ্জে চারজনের মৃত্যুর ঘটনায় উদ্বেগ ও নিন্দা জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। সংস্থাটি একই সঙ্গে এনসিপি নেতা-কর্মীদের ওপর ন্যক্কারজনক হামলার পেছনে দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করারও দাবি জানিয়েছে।