শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩৩, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই, ২০২৫

ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা

বরবাদের পথে জুলাই ঐক্য। সেই ঐক্যের অংশীজনদের অনৈক্য স্পষ্ট। তাঁরা কে কাকে কী বলছেন, কী করছেন, তার বিস্ময়কর নমুনা অস্পষ্ট নয়। পরস্পরের বিরুদ্ধে হেন বাজে কথা নেই, যা বলতে ছাড়ছেন। তার কিছু কিছু লেখার অযোগ্য। শুনতে অসহ্য। তাঁদের এ ভেদাভেদের সুযোগে আইন-শৃঙ্খলার ক্রমাবনতি ও মববাজির বিস্তার ঘটছে।

জুলাই ঐক্য নষ্ট হলে কপালে খারাবি আছে- সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান রাজনৈতিক দলগুলোকে মেসেজটি দিয়ে রেখেছিলেন মাস চারেক আগে গত ফেব্রুয়ারিতেই। তা-ও ইনিয়ে-বিনিয়ে নয়, একদম নরমে-গরমে ক্লিয়ার অ্যান্ড লাউডে। কম কথার মানুষ ওয়াকার সেদিন পরিমাণে একটু বেশিই বলেছিলেন। ২৫ ফেব্রুয়ারি জাতীয় শহীদ সেনা দিবসে ‘রাওয়া’ আ‌য়ো‌জিত স্মরণসভায় তাঁর সেই বক্তব্য ঘটনা, সময় ও পারিপার্শ্বিকতা বিবেচনায় ছিল টক অব দ্য কান্ট্রি। সেখানে তিনি সতর্ক-সাবধান-হুঁশিয়ারি যে ভাষাতেই হোক, সময়োচিত দশ কথার কয়েকটি বলতে ছাড়েননি।

আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির কথা বলেছেন। নির্বাচনের কথাও বলেছেন। নিজের উচ্চাকাঙ্ক্ষা নেই, তা-ও জানিয়েছেন। তাঁর এই বক্তব্য নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে শুরু করে চায়ের দোকানেও আলোচনার ঝড় ওঠে। সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকারের মুখের ভাষার সঙ্গে সেদিন শরীরের ভাষায়ও ছিল বেশ স্পষ্টতা।

বক্তব্যে কয়েকবার ‘সতর্ক’ শব্দের ব্যবহার করেছেন। খোলাসা করে বলেছেন, ‘আমরা দেশে একটা ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড ইনক্লুসিভ ইলেকশনের দিকে ধাবিত হচ্ছি।’ বক্তব্যের আরেক জায়গায় বলেছেন, ‘আমার উপদেশ গ্রহণ করলে আপনারা লাভবান হবেন, এটা আমি আপনাদের নিশ্চিত করছি।’ 

নিজেদের মধ্যে কোনো সমস্যা থাকলে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের পরামর্শ দিয়ে বলেছিলেন, নইলে নিজের ক্ষতি হবে। তখন যেন তাঁকে দোষারোপ করা না হয়, তা আগাম বলে দিয়েছিলেন। তাঁর ভাষায় : নিজেদের মধ্যে কাটাকাটি, হানাহানি বাদ দিয়ে একসাথে ইউনাইটেড হয়ে কাজ করতে হবে। আমি আপনাদের সতর্ক করে দিচ্ছি, পরে বলবেন সতর্ক করা হয়নি!

সতর্কতা-সাবধানতা, হুমকি বা হুঁশিয়ারি- যে যেভাবেই নেন, জেনারেল ওয়াকার কথার বাকি রাখেননি। তাঁর ওই কঠিন উচ্চারণের মাঝে সময়ের ব্যবধানে এখন কারো কারো মধ্যে বোধহীনতার লক্ষণ। আগে সংস্কার না নির্বাচন, আগে জাতীয় না স্থানীয় নির্বাচন, সংখ্যানুপাতিক হারে নির্বাচনসহ নানা কথামালা ও তত্ত্ব আওড়ানোর হিড়িকের মাঝে এখন জাতীয় ঐক্য নিয়ে চলছে তামাশাও। সেই সঙ্গে চরিত্রহননের প্রবণতা।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার শাসনের পতনের দিনে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকের পরও সেনাপ্রধান বক্তব্য দিয়েছিলেন। তাঁর সেই বক্তব্যেই জানা গিয়েছিল শেখ হাসিনার ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়া, অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের বিষয় এবং সে সময়ের পরিস্থিতি সম্পর্কে। সেদিনের বক্তব্যে ভঙ্গি ও ভাষা এমন ছিল না। অন্তর্বর্তী সরকারের ৯-১০ মাস, রাজনৈতিক দলগুলোর অযাচিত কাজকর্ম, জুলাই বিপ্লবী ছাত্রনেতাদের বাচন-বচনসহ কিছু কারণে জনমনে এক ধরনের অস্বস্তি চলছে। এর মধ্যেই ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতাসহ সেনাবাহিনীকে আরো দুই মাস মাঠে রাখার প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে। তারা যৌথ বাহিনীর শরিক হয়ে কাজ করছে। শুরু হয়েছে কম্বিং অপারেশনও। ডেভিল হান্ট অভিযান তো চলছেই। মব ভায়োলেন্স বরদাশত না করার কড়া হুঁশিয়ারিও জারি রয়েছে। 

দুর্ভাগ্যজনকভাবে এমন সঙ্গিন সময়েই রাজনৈতিক অনৈক্য। জুলাই ঐক্যে হেরফের। মহলবিশেষ খুব আশায় ছিল সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি আর থাকছে না। আর মাঠেও থাকবে না। এবার ঠিকই তাদের তুলে নেওয়া হবে। এমন আশায় গুড়ে বালি পড়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে। তবে রাজনৈতিক অনৈক্যে গণ্ডগোল আরো পাখা মেলার সমূহ বাতাবরণ দেখা যাচ্ছে এবং তা জনগণকে মর্মাহত করছে। ঘুরছে নানা শঙ্কা। সেই ক্ষেত্রে এখনো ভরসার জায়গায় সেনাবাহিনী।

বিচারিক ক্ষমতার সুবাদে অনিবার্য প্রয়োজনে কোনো ধরনের ব্যবস্থা নিতে সেনাবাহিনীকে প্রশাসনের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের জন্য অপেক্ষা করতে হয় না। অপরাধীদের সরাসরি গ্রেপ্তার করা যাবে। ছাড়াও যাবে। গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকর করতে পুলিশকে নির্দেশও দিতে পারবেন দায়িত্বপ্রাপ্ত কমিশন্ড সেনা কর্মকর্তারা। বেআইনি সভা-সমাবেশ নিজেরা ছত্রভঙ্গ করে দিতে পারবে, এই কাজে বেসামরিক বাহিনীকেও ব্যবহার করতে পারবে সেনাবাহিনী। এ ছাড়া স্থানীয় উপদ্রব নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন আদেশ জারি করতে পারবে, আটক করতে পারবে সন্দেহভাজন ব্যক্তিকেও। 

এমন এখতিয়ার দেওয়ার পরও বাস্তবে সেনাবাহিনী ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার তেমন এক্সেস করছে না, কোথাও বাড়তি বল প্রয়োগেও যাচ্ছে না বলে অনেকের ধারণা। এর নেপথ্যে একদিকে সেনাবাহিনীর পেশাদারি, আরেক দিকে বাস্তবতাবোধ। জনতার পালস উপলব্ধি। কিছু ক্ষেত্রে অন্য দেশের সেনাবাহিনীর সঙ্গে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে মেলানো যাবে না। আরোপিত বা চাপিয়ে দেওয়া নয়, জনতার সঙ্গে সেতুবন্ধ দিয়েই এ দেশে সেনাবাহিনীর জন্ম। আর কোথাও সেনা-জনতার কেমিস্ট্রি বলবৎ থাকলে বাহিনীটির মেজাজ-বৈশিষ্ট্য অন্য রকম হওয়াই স্বাভাবিক।

চব্বিশের গণ-আন্দোলন সেখানে আরেকটি মাত্রা যোগ করেছে। সেনাবাহিনী শেষতক আর শুধুই বাহিনী থাকেনি; জনতার অংশ হয়ে গেছে। একাত্তরে এই মন্ত্রের মধ্য দিয়েই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর জন্ম। বাহিনীটির জাতির পরম আস্থা ও ভালোবাসার প্রতীক হয়ে ওঠার মূল রহস্য সেখানেই। ‘সমরে আমরা, শান্তিতে আমরা, সর্বত্র আমরা দেশের তরে’ মন্ত্রটি সেনা সদস্যদের মনে আপনাআপনিই বাজে। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব অক্ষুণ্ন রাখার পাশাপাশি তাঁরা ছুটে যাচ্ছেন দেশের বিভিন্ন সেবামূলক ও উন্নয়নকাজে। সমতল-পাহাড়-জল-জঙ্গল সবখানেই। তা প্রাকৃতিক বা মানবিক দুর্বিপাকে, বন্যার্তদের উদ্ধার ও ত্রাণকাজেও, পুনর্বাসনেও। সেনাবাহিনীর কর্মপ্রক্রিয়া ও শৃঙ্খলার ধরন এমনই। 

দেশের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে পাহাড়ি এলাকায় শিক্ষার আলো ছড়াচ্ছে সেনাবাহিনী। পাহাড়ে সেনাবাহিনী আছে বলে পাহাড়ের মানুষ শান্তিতে ঘুমাতে পারে। পাহাড়ে সেনাবাহিনী আছে বলে এখনো পার্বত্য চট্টগ্রাম আমাদের দেশের একটা অংশ হয়ে আছে। সেখানে শুধু নিরাপত্তা নিশ্চিত করে না; পাহাড়িদের সেবাও দেয়। দুর্গম এলাকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং দরিদ্র, অসচ্ছল পরিবারের শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে সহায়তা, বই ও শিক্ষাসামগ্রীও দেয়। আন্তর্জাতিক শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা রক্ষায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাঁদের আত্মত্যাগ, কর্তব্যনিষ্ঠা ও পেশাদারির মাধ্যমে বাংলাদেশের জন্য বয়ে এনেছেন সম্মান ও গৌরব। ওইসব দেশে মানুষকে শিক্ষাদান, কৃষিকাজ শেখানোর মতো কাজেও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী রেকর্ড তৈরি করছে।

দেশে রাজনৈতিক একটি দুষ্টচক্রের কাছে সেনাবাহিনী তাই মারাত্মক নাপছন্দের। সেনাবাহিনী কখন মাঠ থেকে সরবে, সেই অপেক্ষা তাদের। কোন অনিবার্য পরিস্থিতিতে ম্যাজিস্ট্রেসি সক্ষমতা দিয়ে এখনো সেনাবাহিনীকে মাঠে রাখা হয়েছে, তা দুর্বোধ্য নয়। তারা আছে বলেই সম্ভাব্য অনেক বিপদ থেকে রক্ষা। জননিরাপত্তা, অনাকাঙ্ক্ষিত অরাজকতা প্রতিরোধ, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের কারসাজি রুখে দেওয়া, মিল-কারখানা সচল রাখা, রাষ্ট্রের কেপিআই এবং গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনাগুলো রক্ষা, সড়ক-মহাসড়ক বাধামুক্ত রাখা, অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার, বিদেশি কূটনীতিক ও দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিতের কাজ সেনাবাহিনী যেভাবে করে যাচ্ছে, তা বিবেকবানরা উপলব্ধি করছেন মর্মে মর্মে।

প্রথাগতভাবে উপরোক্ত কাজগুলো পুলিশের। কিন্তু ক্ষতবিক্ষত, দুমড়েমুচড়ে যাওয়া পুলিশকে কাজে ফেরানো এখনো কঠিন কাজ। অন্যান্য বাহিনী একটু একটু করে পেশাদার হয়ে উঠছে। তাদের স্বাভাবিক করে তুলতে বাড়তি শ্রম দিতে হচ্ছে সেনাবাহিনীকে। এর সঙ্গে এখন আরো বাড়তি কাজ করতে হচ্ছে নিয়মিত কাজের মতো। এমন প্রেক্ষাপটে জাতীয় নিরাপত্তা, ভূ-আঞ্চলিক নানা চ্যালেঞ্জসহ নানা বিষয়ে বিভিন্ন সেক্টরের প্রতিনিধিদের সুচিন্তিত পরামর্শের মাধ্যমে সামনে এগিয়ে যেতে ঐক্য ধরে না রাখলে পরিণতি সম্পর্কে সেনাপ্রধানের আগাম বার্তা ও আহ্বানের কত ওজন, তা যাঁর যাঁর জায়গা থেকে উপলব্ধির বিষয়।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন।

এই বিভাগের আরও খবর
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
সর্বশেষ খবর
বর্ষাকালে নিজেকে সুস্থ রাখতে যা করবেন
বর্ষাকালে নিজেকে সুস্থ রাখতে যা করবেন

এই মাত্র | জীবন ধারা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন দুই দিবস ঘোষণা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন দুই দিবস ঘোষণা

২৭ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে কিশোর অপরাধে জড়িত সন্দেহে আটক ২২
চাঁদপুরে কিশোর অপরাধে জড়িত সন্দেহে আটক ২২

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিদিন মিষ্টি আলু খেলে মিলবে যেসব উপকার
প্রতিদিন মিষ্টি আলু খেলে মিলবে যেসব উপকার

২৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ : ড. কামাল
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ : ড. কামাল

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ছিনতাইকারী চক্রের ২ সদস্য গ্রেফতার
ছিনতাইকারী চক্রের ২ সদস্য গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাওয়ারলিফটিং-এ শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের তাসবিহুন নূরের স্বর্ণপদক অর্জন
পাওয়ারলিফটিং-এ শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের তাসবিহুন নূরের স্বর্ণপদক অর্জন

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুলবুল আহমেদকে হারানোর দেড় দশক
বুলবুল আহমেদকে হারানোর দেড় দশক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড পেলো বার্জার পেইন্টস
এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড পেলো বার্জার পেইন্টস

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়াতে মিশরীয় উদ্যোক্তাদের আমন্ত্রণ
বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়াতে মিশরীয় উদ্যোক্তাদের আমন্ত্রণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের নারীদের শ্রদ্ধায় ঢাবিতে অনন্য ড্রোন শো
জুলাইয়ের নারীদের শ্রদ্ধায় ঢাবিতে অনন্য ড্রোন শো

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে নেপালি সিনেমা ‘মিসিং’
দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে নেপালি সিনেমা ‘মিসিং’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনোভেটিভ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় ২৫৭তম উত্তরা ইউনিভার্সিটি
ইনোভেটিভ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় ২৫৭তম উত্তরা ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিস্তানে গাড়ির ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু
গুলিস্তানে গাড়ির ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে কমপক্ষে নিহত ৩০
সিরিয়ায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে কমপক্ষে নিহত ৩০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শিশুসহ ৭৮ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় শিশুসহ ৭৮ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলিম যুবকদের প্রতি প্রোগ্রামিং ও এআই শেখার আহ্বান
মুসলিম যুবকদের প্রতি প্রোগ্রামিং ও এআই শেখার আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ১৩ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ১৩ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

১৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?
হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সালমানের হাত ধরে বলিউডে, এরপর প্রেম— জবাব দিলেন এলি আব্রাম
সালমানের হাত ধরে বলিউডে, এরপর প্রেম— জবাব দিলেন এলি আব্রাম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ
কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান

শোবিজ

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ

শিল্প বাণিজ্য

তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়