শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪২, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই, ২০২৫

অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি

আব্দুল বায়েস
অনলাইন ভার্সন
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি

কথিত আছে যে এক হিংসুটে লোক তার প্রতিবেশীকে বলছে, ‘তোমার ছেলে পরীক্ষায় পাস করবে না।’ ছেলেটি যখন পরীক্ষায় পাস দিল, তখন ছেলের বাবাকে বলা হলো, ‘পাস দিয়েছে তো কী হয়েছে, এই ছেলে কোনো দিন চাকরি পাবে না।’ ছেলেটি যখন সত্যি সত্যি চাকরি পেয়ে গেল, তখন বলা হলো, ‘ছোকরা চাকরি পেল বটে, কিন্তু বেতন পাবে না।’ অবশেষে বেতন পাওয়ার পর হিংসুটে লোকটি তার প্রতিবেশীকে যা বলল তার সারমর্ম হচ্ছে, বেতন পাওয়া আর সুখে থাকা এককথা নয়। যদি বলি বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলন, অভ্যুদয় এবং অগ্রযাত্রার প্রতিটি ধাপে সমালোচকদের মন্তব্য ছিল অনেকটা ওই হিংসাপরায়ণ ব্যক্তিটির মতো, তাহলে বোধ হয় ভুল কিছু বলা হবে না।

দুই

এ ব্যাপারে অনেক উদাহরণ দেওয়া যায়, তবে আপাতত দু-একটি উল্লেখ না করলেই নয়। সদানন্দ ধুম নামে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের এক কলামিস্ট বেশ কয়েক বছর আগে একটি মন্তব্য ছুড়েছিলেন : প্রায় ৪০ বছর আগে শুধু একজন বেপরোয়া আশাবাদী ছাড়া অন্য কেউ অপেক্ষাকৃত স্থিতিশীল ও সমৃদ্ধিশালী পাকিস্তানের বিপরীতে বন্যাপ্রবণ, যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের ওপর বাজি রাখতে চাইত না। যাঁরা সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখতেন, হেনরি কিসিঞ্জারের নিষ্ঠুর মন্তব্য ‘বাংলাদেশ ইজ অ্যান ইন্টারন্যাশনাল বাসকেট কেস’, তাঁদের সেই স্বপ্ন ধ্বংস না করলেও যে বিরাট একটি ধাক্কা দিয়েছিল, তাতে কোনো সন্দেহ নেই।

১৯৭৫ সালে প্রকাশিত ‘বাংলাদেশ ইজ আ টেস্ট কেস ফর ডেভেলপমেন্ট’ বইটিতে আরো একটি অপেক্ষাকৃত শ্বাসরুদ্ধকর মন্তব্য করেছিলেন ইউস্ট ফাল্যান্ড ও জে পারকিনসন : যদি বাংলাদেশ উন্নয়নের ছোঁয়া পায়, তাহলে পৃথিবীর এমন কোনো দেশ থাকবে না, যেখানে উন্নয়ন ঘটবে না। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি তখন এত বৈরী ছিল যে এমনকি একজন উদ্দাম আশাবাদীও তৎকালীন সময়ে সবেমাত্র জন্ম নেওয়া দেশটির অর্থনৈতিক সুড়ঙ্গের শেষ প্রান্তে কোনো আলো খুঁজে পাননি। হতাশার আগুনে ঘি ঢেলেছিল তৎকালীন রাজনীতি ও প্রশাসনের শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিবর্গের দুর্বল নৈতিক অবস্থান।

তিন

এখন বাস্তবতা এই যে কঠিন দুঃসময়ের মধ্যেও বাংলাদেশ প্রশংসনীয়ভাবে টিকে থাকতে পেরেছে, যদিও দেশটিকে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন সংকট মোকাবেলা করতে হচ্ছে; যেমন- মানুষের স্বাধীনতার অভাব, স্বৈরাচারী কাঠামো, দুর্নীতি ইত্যাদি। আরো আছে পড়ন্ত ভূমি-মানুষ অনুপাতের বিরূপ প্রভাব, দুর্বল প্রাকৃতিক সম্পদ ভিত, কুশাসন, প্রাকৃতিক দুর্যোগের প্রতিনিয়ত আক্রমণ, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব ইত্যাদি। এত কিছুর পরও মেঘের আড়ালে যেমনি সূর্য হাসে, বেশ কিছু ক্ষেত্রে দেশটির অবিশ্বাস্য রকমের কৃতিত্ব আশার আলো প্রজ্বলিত করে। গর্বের সঙ্গে বলতে হয়, বাংলাদেশের বর্ণনা এবং ভাবমূর্তি এখন ভীষণ রকম বদলে গেছে। ১৯৭৪ সালে বন্যা-পরবর্তীকালে বাংলাদেশে প্রকট খাদ্যাভাবের সৃষ্টি হয়েছিল, কিন্তু ১৯৮৮ সালের আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসে তার চেয়ে বেশি ব্যাপৃত বন্যার সময় দেশ-বিদেশে যাঁরা দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি শুনতে পেয়েছিলেন, বছর পেরিয়ে না যেতেই বুঝতে পারলেন যে তাঁদের সেই ধারণা সঠিক ছিল না।
১৯৭৪ সালে ভিজিএফ কার্ড বলে কোনো কিছু ছিল না এবং ওরস্যালাইনের কল্পনা ছিল একপ্রকার বাতুলতা।

আজ কয়েক দশক পর বিশ্বদরবারে বাংলাদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা রোল মডেল। বিভিন্ন গবেষণা অধ্যয়ন থেকে বেরিয়ে আসছে যে সময়ের বিবর্তনে মাথাপিছু প্রকৃত জিডিপি পাঁচ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে; প্রত্যাশিত আয়ু ৫০ বছর থেকে ৭৩ বছরে উঠেছে; জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার বার্ষিক ৩ থেকে ১.২ শতাংশে নেমেছে; শিশুমৃত্যুর হার প্রতি এক হাজার জন্মে ২৪০ থেকে ব্যাপক হ্রাস পেয়েছে; সাক্ষরতা বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি; ক্ষুদ্রঋণের কল্যাণে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে মহিলাদের অংশগ্রহণ ও ক্ষমতায়ন বৃদ্ধি পেয়েছে এবং দেশটি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা স্তরে লিঙ্গসমতা অর্জনে সমর্থ হয়েছে। সুসংবাদের এখানেই শেষ নয়, আন্তর্জাতিক রেটিংয়ে বাংলাদেশের স্থান ক্রমাগত উন্নতির দিকে যাচ্ছে।

চার

তবে এই জেগে ওঠা যে বাংলাদেশের আদি সমালোচকদের ভবিষ্যদ্বাণীকে মোটামুটি মিথ্যা প্রমাণিত করতে পেরেছে, সে কথাটি স্বয়ং সমালোচকদের মুখ থেকেই বেরিয়ে এসেছে। যাঁরা স্বাধীনতার শুরুতে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে সন্দিহান ছিলেন, তাঁদের মধ্যে ইউস্ট ফাল্যান্ড ও জে পারকিনসন ৩২ বছর পর ২০০৭ সালে বাংলাদেশে এসে বলে গেলেন, প্রারম্ভিক বছরগুলোতে বাংলাদেশ উন্নয়নের একটি প্রকৃত টেস্ট কেসের বৈশিষ্ট্য ধারণ করে, যদিও নিশ্চিত করে বলার সময় আসতে অনেক বাকি, এই মুহূর্তে এবং তিন দশকের অধিক সীমিত এবং সুখ-দুঃখের অগ্রগতি দেখে মনে হচ্ছে, বাংলাদেশে টেকসই উন্নয়ন হাতের নাগালের মধ্যে। বর্তমানে বাংলাদেশ যে সমস্যার সম্মুখীন; যেমন- রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও সম্পদ আয়ের অসম বণ্টন উভয় ক্ষেত্রেই, অন্যান্য দেশে তাদের নিজের মতো করেই সেসব সমস্যা ও সীমাবদ্ধতা বিদ্যমান।

পাঁচ

তুলনার কথাটি যখন এসেই পড়ল, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের আর্থ-সামাজিক অগ্রগতির একটি তুলনামূলক চিত্র উপস্থাপন করা প্রাসঙ্গিক বলে আমরা মনে করি। প্রথমত, মুক্তিযুদ্ধকালে অবকাঠামোগত ধ্বংস ও অন্যান্য প্রতিবন্ধকতার কারণে সত্তর ও আশির দশকে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি পিছিয়ে থাকলেও সম্প্রতি দেশটির প্রবৃদ্ধির হার পাকিস্তানের হারকে ছাড়িয়ে যেতে সক্ষম হয়। দ্বিতীয়ত, সামাজিক নির্দেশকগুলোতে বাংলাদেশ যে ব্যাপক উন্নতি করেছে, তাতে একসময় এগিয়ে থাকা পাকিস্তান পিছিয়ে পড়েছে। তা ছাড়া বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণভাবে রাজনৈতিক ক্ষমতা হস্তান্তর এবং অসাম্প্রদায়িক ও মৌলবাদবিরোধী অবস্থানের বিপরীতে পাকিস্তানে জঙ্গিবাদের উত্থান ও গণতন্ত্রের জায়গায় সামরিকতন্ত্রের প্রভাবের কথা আপাতত না-ই বা বলা হলো। সুতরাং যারা স্বাধীনতার বিপক্ষে যুক্তি দেখিয়ে যাচ্ছিল এই বলে যে পাকিস্তান ছেড়ে এলে বাংলাদেশ আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়বে, তাদের জন্য বাংলাদেশের তুলনামূলক ভালো অর্জন বুক চাপড়ানো উন্নয়ন-ধাঁধা হিসেবে থাকছে বলে মনে হয়। ভারতের বিপক্ষেও অর্জন অনেক আশাব্যঞ্জক। স্বয়ং নোবেলজয়ী অমর্ত্য সেন স্বীকার করেছেন, বাংলাদেশ বিভিন্ন সামাজিক সূচকে ভারতকে পেছনে ফেলে এগিয়ে যাচ্ছে। এমনকি মাথাপিছু আয়ের পার্থক্যটা ক্রমেই কমতির দিকে।

ছয়

২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে বাংলাদেশে এক গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটে এবং জনগণের স্ফীত প্রত্যাশা সামনে রেখে একটি অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করে। গেল এক বছরে সরকারের সাফল্যের ঝুড়িতে বেশ কিছু পদক্ষেপ প্রশংসা কুড়িয়েছে; যেমন- ব্যাংকিং খাতের নৈরাজ্য নিয়ন্ত্রণে কঠোর পদক্ষেপ, বৈদেশিক মুদ্রার মান সন্তোষজনক পর্যায়ে রাখা ইত্যাদি। কিন্তু বিষম রকমের অভিযোগ আছে যে দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি, বিশেষত মব সংস্কৃতি নিয়ন্ত্রণে সরকার চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে। এই ব্যর্থতা ঢাকতে নানা গল্প শোনানো হচ্ছে। কলকারখানায় হামলা, চাঁদাবাজি, মাস্তানি, ব্যবসায়ীদের প্রতি হুমকি ইত্যাদি দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বিরাট বিঘ্ন সৃষ্টি করছে বলেও অভিযোগ উঠছে। এমতাবস্থায় প্রধান উপদেষ্টার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকারের কাছে ক্ষমতা যাওয়া উচিত বলে ধারণা অভিজ্ঞমহলের। সন্দেহ নেই যে রোল মডেল স্ট্যাটাস থেকে বাংলাদেশ এখন বহু দূরে। তাই আশু করণীয় হচ্ছে, চটজলদি নির্বাচন কমিশন সংস্কারের মাধ্যমে ঘোষিত সময়ে দেশে নিরপেক্ষ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক, কালো টাকা ও পেশিশক্তির প্রভাবমুক্ত একটি ন্যায়সংগত নির্বাচন অনুষ্ঠান করা। আমরা চাই না যে বাংলাদেশ পরিচিত হক প্রত্যাশা পূরণের ব্যর্থতার রোল মডেল হিসেবে।

লেখক : অর্থনীতিবিদ, সাবেক উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
সর্বশেষ খবর
লালমাইয়ে ৫০ শিক্ষার্থী পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা উপকরণ
লালমাইয়ে ৫০ শিক্ষার্থী পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা উপকরণ

১ সেকেন্ড আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শ্রীমঙ্গলে কলেজছাত্র খুন : গ্রেফতার ২
শ্রীমঙ্গলে কলেজছাত্র খুন : গ্রেফতার ২

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাইওয়ে থানার ওসিসহ ৬ জনকে প্রত্যাহার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাইওয়ে থানার ওসিসহ ৬ জনকে প্রত্যাহার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ঠিকাদার কল্যাণ সমিতির মানববন্ধন
ঠাকুরগাঁওয়ে ঠিকাদার কল্যাণ সমিতির মানববন্ধন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক কারবারি গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রবাসে এনআইডি সেবা: যুক্তরাষ্ট্রসহ আরও ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধন শুরু হবে
প্রবাসে এনআইডি সেবা: যুক্তরাষ্ট্রসহ আরও ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধন শুরু হবে

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

টানা বর্ষণে হাটু পানি বেনাপোল স্থলবন্দরে
টানা বর্ষণে হাটু পানি বেনাপোল স্থলবন্দরে

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় বৃক্ষ মেলা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান শুরু
বরগুনায় বৃক্ষ মেলা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান শুরু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিস্তা মহাপরিকল্পনা এ বছরের শেষ নাগাদ চূড়ান্ত হবে: রিজওয়ানা হাসান
তিস্তা মহাপরিকল্পনা এ বছরের শেষ নাগাদ চূড়ান্ত হবে: রিজওয়ানা হাসান

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’
‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইবিতে সাংবাদিকদের উপর হামলার ঘটনায় তদন্ত কমিটি
ইবিতে সাংবাদিকদের উপর হামলার ঘটনায় তদন্ত কমিটি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি চালকদের জন্য সৌদির নতুন নির্দেশনা
বিদেশি চালকদের জন্য সৌদির নতুন নির্দেশনা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের ওপর হতাশ ট্রাম্প, তবুও সম্পর্ক শেষ করেননি!
পুতিনের ওপর হতাশ ট্রাম্প, তবুও সম্পর্ক শেষ করেননি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় টানা বৃষ্টিতে ডুবছে কৃষকের স্বপ্ন
কলাপাড়ায় টানা বৃষ্টিতে ডুবছে কৃষকের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশন ব্যর্থ হলে সবাই ব্যর্থ হবে : আলী রীয়াজ
ঐকমত্য কমিশন ব্যর্থ হলে সবাই ব্যর্থ হবে : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুর পৌরসভার ১২৬ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
চাঁদপুর পৌরসভার ১২৬ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'নোটস্ অন জুলাই' পোস্টকার্ডের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানের স্মৃতিকথা সংগ্রহ
'নোটস্ অন জুলাই' পোস্টকার্ডের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানের স্মৃতিকথা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুব দ্রুতই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব
খুব দ্রুতই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় প্রবেশে ব্যর্থ: ফেরত আসছে ৯৬ বাংলাদেশি
মালয়েশিয়ায় প্রবেশে ব্যর্থ: ফেরত আসছে ৯৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিয়োগের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
প্রাথমিকে প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিয়োগের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্ষাকালে নিজেকে সুস্থ রাখতে যা করবেন
বর্ষাকালে নিজেকে সুস্থ রাখতে যা করবেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন দুই দিবস ঘোষণা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন দুই দিবস ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?
হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ
কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শারীরিক অবস্থার উন্নতি, কেবিনে নেওয়া হলো ফরিদা পারভীনকে
শারীরিক অবস্থার উন্নতি, কেবিনে নেওয়া হলো ফরিদা পারভীনকে

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৪ জেলায় শুরু হচ্ছে ‘জুলাই শহিদ স্মৃতিস্তম্ভের’ কাজ: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
৬৪ জেলায় শুরু হচ্ছে ‘জুলাই শহিদ স্মৃতিস্তম্ভের’ কাজ: সংস্কৃতি উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান

শোবিজ

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ

শিল্প বাণিজ্য

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা