শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২১, শুক্রবার, ১১ জুলাই, ২০২৫

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

এ এস এম আবদুল হালিম
অনলাইন ভার্সন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

শুধু বস্তুগত অবকাঠামো উন্নয়ন নয়, চাই নৈতিক উন্নয়ন। তাই সবার আগে চাই আদর্শ। আদর্শহীন মানুষ যেমন প্রকৃত মানুষ নয়, আদর্শহীন নেতা কখনো নেতা নন। আদর্শ  বিনে রাজনীতি নয়, আদর্শ ছাড়া দেশ পরিচালনা সম্ভব নয়। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়া ছিলেন একজন আদর্শবান। তাঁর আদর্শ ছিল সততা, দেশপ্রেম ও মানুষের জন্য মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করা।

প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান রাজনীতির লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিলেন শোষণমুক্ত সমাজ। বৈষম্যহীন সমাজ। তাঁর ১৯ দফা কর্মসূচি ছিল জাতির ভাগ্যোন্নয়ের চাবিকাঠি। সব শ্রেণির মানুষের কল্যাণের সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যে ১৯ দফা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন শুরু করা হয়েছিল। এ বিপ্লবী চিন্তাধারা একটি ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ রাষ্ট্র থেকে অতি অল্প সময়ে খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছিল। জাদুর কাঠির মতো কাজ করেছিল আদর্শভিত্তিক এই কর্মসূচি! ১৯ দফার চার দফা ছিল শান্তিপূর্ণ বিপ্লবী কর্মসূচি।

খাদ্যবিপ্লব :  ১৯ দফার মাধ্যমে কৃষি ও খাদ্যবিপ্লবের সূচনা হলো। গৃহীত হলো পাঁচ বছরের মধ্যে খাদ্য উৎপাদন দ্বিগুণ করার কর্মসূচি। ঘোষণা করা হলো দেশে সেচের পানির অভাব, খাল খনন করতে হবে। শীতে পানি মজুত করে রাখতে হবে। আর খাল খননে শুধু সেচ নয়, বন্যা প্রতিরোধে ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষাতেও অনন্য ভূমিকা রাখবে। মাত্র দেড় বছরে ১ হাজার ২০০ খাল খনন হলো। ওই দেড় বছরে রেকর্ড পরিমাণ খাদ্য উৎপাদন হলো। এ ছিল এক অদ্ভুত শান্তিপূর্ণ বিপ্লব।

Moral forceএমনিভাবে আলোর দিশারী হয়ে এলো গণশিক্ষা বিপ্লব। দেড় বছরে ৪০ লাখ বয়স্ক লোক লেখাপড়া শেখেন। চোখ থাকতে যারা অন্ধ ছিলেন, তারা আলো ফিরে পেলেন। জনসংখ্যা বিস্ফোরণ দমনে এলো জন্মনিয়ন্ত্রণ বিপ্লব। গ্রামগঞ্জেও ছড়িয়ে দেওয়া হলো জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের বাণী। ধ্বংসপ্রাপ্ত শিল্প-কারখানায় শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা হলো। কলের চাকা চলল দিনরাত। অভ্যন্তরীণ উৎপাদনে রেকর্ড সৃষ্টি হলো। এরপর এলো আরেক যুগান্তকারী বিপ্লব; যার নাম গ্রাম সরকার।

গ্রাম সরকার : গ্রামীণ জনপদে কল্যাণ এবং শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্থানীয় সরকার পদ্ধতিতে নব নব চিন্তার আধার ছিল গ্রাম সরকার। ৬৫ হাজার গ্রামে গ্রাম সরকার নির্বাচনের মাধ্যমে সৃষ্টি হলো। ১৯ দফার কর্মসূচির সিংহভাগ বাস্তবায়ন শুরু হলো গ্রাম সরকারের মাধ্যমে। বিপ্লবের অংশীদার হলো গ্রামীণ সাধারণ মানুষ-এই গ্রাম সরকারের মাধ্যমে। গ্রামবাংলার মানুষের ভাগ্যোন্নয়নের মানসে জিয়া দরিদ্র কৃষক জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে অবিস্মরণীয় ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। জিয়া ছিলেন এই স্বাধীন দেশের প্রথম নেতা, যিনি দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত পর্যন্ত ছুটে বেড়িয়েছেন, যা তাকে দিয়েছে আকাশছোঁয়া জনপ্রিয়তা। তিনি সাড়ে তিন বছর পায়ে হেঁটে ১০ হাজার গ্রাম ঘুরেছেন এবং হৃদয়ঙ্গম করেছেন যে জনগণ তাঁর সঙ্গে রয়েছেন। তাঁকে ভালোবাসেন।

মর্যাদাশীল গণতান্ত্রিক ঐক্যবদ্ধ জাতি : একদলীয় শাসন কায়েম করে ‘গণতন্ত্র’ হত্যা করেছিল কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ। গণতন্ত্রের মানসপুত্র, গণতন্ত্র যাঁর আদর্শে, চিন্তা চেতনায়, মননে তিনি সেই শহীদ জিয়া, শৃঙ্খলিত একদলীয় রাজনীতিকে মুক্ত করে বহুদলীয় গণতন্ত্রের পথ উন্মুক্ত করেছেন। হাজার হাজার রাজবন্দি মুক্তি পেয়ে প্রকৃত স্বাধীনতার আস্বদ লাভ করলেন। বিশুদ্ধ সমীরণে শ্বাস-প্রশ্বাস নিলেন। প্রভাতের পাখির অনাবিল শান্তির কূজন আর মুক্ত সূর্য কিরণে স্নাত হলেন।

বিদেশনীতি : কোনো রাষ্ট্র বাংলাদেশের শত্রু নয়, তারা সবাই আমাদের বন্ধু। “Friendship to all malice to none”-এ নীতি অনুসরণ করে ন্যায়ভিত্তিক সমস্যা সমাধানের প্রচেষ্টায় সফল হলেন শহীদ জিয়া। ফারাক্কার পানিবণ্টনের প্রথম লিখিত চুক্তি স্বাক্ষরিত হলো। জাপানের মতো শক্তিধর দেশকে পরাভূত করে নিরাপত্তা পরিষদে আসন করে নিল বাংলাদেশ। সদ্যঃপ্রসূত দেশ ঘুরে দাঁড়াল। দুর্ভিক্ষ দূর হলো। অর্থনীতি দৃঢ় হলো। পাউন্ডের দাম নেমে ৩০ টাকায় এলো, টাকা শক্তিশালী হলো। আফ্রিকার দুর্ভিক্ষপীড়িত গিনিকে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো চাল পাঠিয়ে সাহায্য করল। নবীন রাষ্ট্র বাংলাদেশ ইতিহাস সৃষ্টি করল। মেরুদণ্ড সোজা করে দাঁড়াল। দৃপ্ত কণ্ঠে, দৃঢ় পদে অগ্রসরমান হলো। হাজার বছরের ঘুমন্ত জাতি জেগে উঠল, পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে বাংলাদেশ গর্জে উঠল। “শাবাশ বাংলাদেশ।”

বিদ্রোহী নেতা, স্বাধীনতার ত্রাতা : এই সেই অবিস্মরণীয় নেতা, যিনি জীবনবাজি রেখে বাংলার শতকোটি অবহেলিত মানুষকে যুদ্ধে ডাক দিয়েছিলেন। তিনিই একদা ঘোষণা করেছিলেন ‘We revolt’ that was a clarion call, এ ডাক ধ্বংসের নয়, এ ডাক ধ্বংসের বিরুদ্ধে, ন্যায়ের পক্ষে আহ্বান। Thus idea of revolt not an act of violence or destruction, but as a moral uprising against injustice, corruption and inequality.

রাষ্ট্রনায়ক জিয়া : জিয়া শুধু স্বাধীনতা ঘোষক নন, শুধু প্রেসিডেন্ট নন। তিনি ছিলেন একজন রাষ্ট্রনায়ক। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, সবাই রাষ্ট্রপ্রধান, কেউ কেউ রাষ্ট্রনায়ক। এটা সত্য যে রাষ্ট্র রাজনীতিবিদরাই শাসন করেন। তবে সব রাজনীতিবিদ রাষ্ট্রনায়কোচিত গুণাবলি অর্জন করেন না। রাজনীতিবিদরা রাজনৈতিক স্বার্থে বর্তমান নিয়ে ব্যস্ত। রাষ্ট্রনায়ক শুধু বর্তমান নয়, ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে নিয়োজিত অর্থাৎ A politician thinks about next election, the statesman thinks about the next generation. এমনিভাবে রাষ্ট্রনায়কগণ হয়ে ওঠেন জনমানুষের শ্রদ্ধার পাত্র। ভালোবাসার আধার। জিয়াও এমনভাবে একদিন রাষ্ট্রনায়ক রূপে হন আবির্ভূত।

আত্মত্যাগের মহিমায় মহিমান্বিত ছিলেন জিয়া : শহীদ জিয়া ছিলেন সততা ও ঐক্যের প্রতীক। বিভাজিত বাংলাদেশ নামক এ রাষ্ট্রকে যেমন তত্ত্বীয় ঐক্য দিয়েছিলেন, তেমনি জিয়া তাঁর কর্মদক্ষতা মেধা ও প্রজ্ঞা দিয়ে জাতীয় ঐক্য স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। সমসাময়িক রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অনেকে তাঁদের বিশ্লেষণে জিয়ার সফলতা নিয়ে মন্তব্য করেছেন।

The party system is restored, political institutions resuscitated, public administration revitalized, the economy invigorated and diplomatic relations strengthened.. রাষ্ট্রীয় জীবনে সর্বত্র ছিল জিয়ার অবশ্যম্ভাবী সফলতার ছোঁয়া। অথচ জিয়া ছিলেন নির্লোভ। অর্থসম্পদ, বাড়িগাড়ি, আরাম-আয়েশ, বিলাসব্যসনের প্রতি তাঁর কোনো আগ্রহই ছিল  না। তাঁর মননে চিন্তা চেতনায় ছিল-“সকলের তরে জীবন মন সকলই দাত্ত, আপনার কথা ভুলিয়া যাও।’’ বস্তুত তাই হওয়া উচিত। রাজনীতি যদি করার লক্ষ্য হয় তাহলে অর্থবিত্তের লালসা তাকে ত্যাগ করতে হবে। অর্থের লালসা আর মানুষের ভালোবাসা সমান্তরাল হতে পারে না। নৈতিক শক্তি অর্থাৎ Moral force-এর ওপর আর কোনো শক্তি নেই।

কালজয়ী এ বিশ্ববরেণ্য নেতা এ দেশের মানুষের জন্য উদারচিত্তে, নিজেকে বিলিয়ে দিতে চেয়েছিলেন।

লেখক : সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব; উপদেষ্টা, বিএনপি

এই বিভাগের আরও খবর
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
সর্বশেষ খবর
থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫
থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা
৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ
পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ

১৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’

৪২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন
শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু
মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ
কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা