শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৪, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই, ২০২৫

আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা

মাহরুফ চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা

বাংলাদেশের জনপ্রশাসন এক গভীর ঐতিহাসিক উত্তরাধিকার বহন করে, যার শিকড় রয়েছে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনব্যবস্থায়। তখনকার সেই ঔপনিবেশিক প্রশাসনিক কাঠামো তৈরি হয়েছিল মূলত জনগণের সেবার জন্য নয়, বরং তাদের শাসন, শোষণ ও দমন করার জন্য। তাই ওপর থেকে নিচে নির্দেশনামূলক ক্ষমতার প্রয়োগই ছিল এর বৈশিষ্ট্য। স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশে প্রত্যাশা ছিল একটি গণমুখী, অংশগ্রহণমূলক ও কল্যাণকামী রাষ্ট্রব্যবস্থার, যেখানে জনগণ হবে রাষ্ট্রক্ষমতার প্রকৃত উৎস এবং রাষ্ট্রীয় প্রশাসন হবে জনগণের সেবক। কিন্তু স্বাধীনতার অর্ধশতাব্দী পেরিয়ে এসেও প্রশাসনে আমলাতন্ত্র প্রায় অবিকৃতভাবেই সেই ঔপনিবেশিক ছাঁচে রয়ে গেছে। এখনো জনপ্রশাসনের ক্ষমতা রয়ে গেছে কেন্দ্রীভূত, জবাবদিহিতার কাঠামো দুর্বল এবং প্রশাসনিক স্বচ্ছতা অত্যন্ত সীমিত। ফলে জনগণের আকাঙ্খা এবং অধিকার আজও প্রশাসনিক অনুকম্পার মুখাপেক্ষী, যা একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে কখনোই কাম্য নয়।

রাষ্ট্র যখন আমলাতন্ত্রের হাতে অধিকতর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে তখন জনগণ হয়ে যায় প্রান্তিক। এ এক ধরনের আধুনিক উপনিবেশায়ন, যেখানে শাসক ও শাসিতের মাঝে তৈরি হয় অদৃশ্য বিভাজন রেখা। ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার করলে স্পষ্ট হয় যে, ঔপনিবেশিক উত্তরাধিকার বহনকারী জনপ্রশাসন কখনোই একটি গণতান্ত্রিক ও জনমুখী রাষ্ট্রের অনুকূলে কার্যকর হতে পারে না। আগেই উল্লেখ করা হয়েছে, বাংলাদেশের প্রশাসনিক কাঠামোর ভিত্তি স্থাপিত হয়েছিল ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের সময়, যেখানে প্রশাসনের প্রধান লক্ষ্য ছিল শাসকের ক্ষমতা সংরক্ষণ, শোষণের মাধ্যমে সম্পদ আহরণ এবং জনগণকে নিয়ন্ত্রণে রাখা। ‘সরকারের সহায়ক জনগণের সেবক’ নয় বরং ‘সরকারের প্রতিনিধি’ হিসেবেই আমলারা কাজ করত। জনগণকে তাদের অধিকারবোধহীন ‘শাসিত’ বলে গণ্য করা হতো।

১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ শাসনের অবসানের পর এ প্রশাসনিক কাঠামো প্রায় অপরিবর্তিতভাবে নবগঠিত পাকিস্তানে প্রচলিত হয় এবং ১৯৭১ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের জন্মের পরেও সেই ঔপনিবেশিক আমলাতন্ত্রই নতুন রাষ্ট্রে অব্যাহত থাকে। স্বাধীনতার লক্ষ্য ছিল একটি জনগণের রাষ্ট্র, যেখানে জনপ্রশাসন হবে জনসেবার মূল চালিকাশক্তি। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেছে প্রশাসনিক সংস্কার না করে পূর্বতন কাঠামোই অব্যাহত রাখার ফলে আমলাতন্ত্রের ভিতর জন্ম নেয় এক ধরনের ‘ক্ষমতার স্বাদ’ যা থেকে তারা আজও মুক্ত হয়নি। ‘ব্যক্তিকেন্দ্রিক প্রভাব’ ও ‘রাজনৈতিক আনুগত্যে’ গড়া এক ক্ষমতাকেন্দ্রিক ব্যবস্থায়, যেখানে সরকারি কর্মকর্তারা প্রায়ই জনগণের সেবক না হয়ে প্রভু হয়ে ওঠেন। ঔপনিবেশিক উত্তরাধিকারের এ অবিকৃত রূপই আজ প্রশাসনকে জনবিচ্ছিন্ন এবং অনেক ক্ষেত্রে জনবিরোধী একটি ব্যবস্থায় পরিণত করেছে।

বাংলাদেশের প্রশাসনিক বাস্তবতায় আমলাতন্ত্রের ক্ষমতা যে কীভাবে কেন্দ্রীভূত হয়েছে তা এখন আর গোপন নয়, বরং নিত্যনতুন ঘটনাপ্রবাহে তা হয়ে উঠছে নগ্ন ও নির্লজ্জ। সংবিধানে স্পষ্টভাবে উল্লেখ রয়েছে- প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা হবেন জনগণের সেবক, সরকারের নির্দেশনায় তারা কাজ করবেন জনগণের কল্যাণে। কিন্তু বাস্তবে প্রজাতন্ত্রের এ কর্মচারীরাই বিভিন্ন সময় সরকারকে হুমকি প্রদর্শনের দুঃসাহস দেখায় যেন তারা রাষ্ট্রের কর্মচারী নয়, রাষ্ট্রযন্ত্রের প্রকৃত মালিক। এ ক্ষমতার আস্ফালন শুধু সাংবিধানিক চেতনার বিরুদ্ধেই নয়, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের প্রতিও এক ধরনের ব্যঙ্গ। আজ জনপ্রশাসন শুধু নীতিপ্রণয়ন বাস্তবায়নের কারিগরি বাহিনী নয়, বরং জনপ্রশাসনের রাজনীতিকীকরণের ফলে নীতিনির্ধারণ প্রক্রিয়ায়ও তাদের একাধিপত্য প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। রাজনীতি ও আমলাতন্ত্রের মধ্যকার ভূমিকার বিভাজন দুর্বল হয়ে পড়ায় জনপ্রশাসন ক্রমশ রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণেও প্রভাব বিস্তার করছে। এর ফলে নির্বাচিত প্রতিনিধিরা প্রান্তে সরে যাচ্ছেন এবং জনগণের কণ্ঠস্বর প্রশাসনিক ছাঁকনিতে আটকে পড়ে নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে।

মূলত রাজনৈতিক নেতৃত্ব ও জনগণের মধ্যকার সম্পর্কের মাঝে এখন আমলাতন্ত্র দাঁড়িয়ে গেছে এক ‘শক্তিশালী মধ্যস্বত্বভোগী’ হিসেবে। প্রশাসনের একদিকে রাজনৈতিক নেতাদের প্রভাবিত বা নিয়ন্ত্রিত করার প্রয়াস চালায়, অন্যদিকে পরস্পরের স্বার্থে তারা ক্ষমতা ও রাষ্ট্রীয় সম্পদের ভাগাভাগিতে প্রবৃত্ত হয় যা রাষ্ট্রবিজ্ঞানী রবার্ট মিখেলসের ‘অলিগার্কির আয়রন আইন’ (আইরন ল অব অলিগার্কি)-এর বাস্তব রূপায়ণ। এ ব্যবস্থায় শাসন চলে যায় একটি সীমিত অভিজাত শ্রেণির হাতে, যেখানে গণতন্ত্র কেবল নির্বাচনমুখী আনুষ্ঠানিকতা হয়ে দাঁড়ায়। জনপ্রশাসনের অলিগার্কির পেছনে অন্যতম প্রধান কারণ হলো স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও আইনের শাসনের মারাত্মক ঘাটতি। প্রশাসন যখন নিজেকে জনগণের সামনে জবাবদিহির বাধ্যবাধকতার ঊর্ধ্বে মনে করে তখন সেটি শুধু দায়িত্ব এড়িয়ে চলে না, বরং এক ধরনের ক্ষমতার বিকারগ্রস্ততায় আক্রান্ত হয়। বাংলাদেশের জনপ্রশাসন আজ সে চিত্রেরই প্রতীক হয়ে উঠেছে। সরকারি কর্মকর্তাদের অনেকেই যে কোনো ব্যর্থতা বা অন্যায়ের জবাবদানে অনীহা প্রকাশ করেন এবং প্রায়ই রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় সেই জবাবদিহির শৃঙ্খল থেকে নিজেদের মুক্ত রাখেন।

এ অব্যবস্থার ফলে প্রশাসনিক দক্ষতার জায়গায় দেখা দেয় কর্তৃত্ববাদ এবং সেবার জায়গায় আসে শোষণ। ক্ষমতার অপব্যবহার, দলীয় আনুগত্য, প্রকল্পভিত্তিক দুর্নীতি এবং দায়িত্বহীন সিদ্ধান্ত গ্রহণ এখন প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সাধারণ অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। প্রশাসনের এ চিত্র ক্রমাগত ক্ষুণ্ন করছে জনগণের আস্থা, যা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্য এক ভয়াবহ সংকেত। জনসেবা যেখানে নাগরিক অধিকার, সেখানে তা হয়ে উঠেছে আমলাতান্ত্রিক অনুকম্পার বিষয়। উন্নয়ন প্রকল্পে স্বচ্ছতার অভাব শুধু আর্থিক অপচয়ের জন্ম দিচ্ছে না বরং তা সৃষ্টি করছে এক ভয়াবহ বৈষম্য। যেসব অঞ্চলে রাজনৈতিক বা প্রশাসনিক প্রভাব নেই, সেখানে নাগরিকরা উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এ বাস্তবতা জনসংখ্যাতাত্ত্বিক ও ভৌগোলিক ভারসাম্যহীনতাকে বাড়িয়ে দিচ্ছে। ‘নিরীক্ষা ও মূল্যায়নের তত্ত্ব’ (মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন থিউরি) বলছে, স্বচ্ছতা ও নিয়মিত মূল্যায়ন ছাড়া কোনো রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি সফল হতে পারে না; কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে, আমাদের প্রশাসনিক বাস্তবতায় এ দুটি বিষয়েরই চরম অনুপস্থিতি লক্ষ করা যায়।

বর্তমান সময়ে রাষ্ট্র সংস্কারের প্রেক্ষাপট শুধু প্রশাসনিক পুনর্গঠন সময়ের দাবি নয়, এটি গণ অভ্যুত্থান-উত্তর ছাত্র-জনতার গণ- আকাঙ্খার ধারাবাহিক উত্তরাধিকারও বটে। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ এবং ১৯৯০ সালের গণ আন্দোলন উভয়ের মধ্যেই ছিল একটি যৌথ স্বপ্ন তথা স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও একটি জবাবদিহিমূলক, জনকেন্দ্রিক এবং কল্যাণমুখী বাংলাদেশ রাষ্ট্রব্যবস্থা অর্জনে ব্যর্থ, যার অন্যতম কারণ হলো জনপ্রশাসনের সংস্কারে প্রয়োজনীয় রাজনৈতিক সদিচ্ছা, নৈতিক দৃঢ় অবস্থান ও নীতিগত প্রয়াসের অভাব।

জনপ্রশাসন আজও অনেকাংশে আচরণগতভাবে ঔপনিবেশিক, কাঠামোগতভাবে ক্ষমতাকেন্দ্রিক এবং কার্যকরভাবে জনবিচ্ছিন্ন রয়ে গেছে। বর্তমান সময়ে রাষ্ট্রীয় প্রশাসনের কাঠামোতে আমূল সংস্কার অনিবার্য হয়ে উঠেছে। বিশ্বব্যাপী যেখানে প্রশাসনিক দক্ষতা, স্বচ্ছতা এবং জনগণের অংশগ্রহণমূলক সেবাদান ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার দিকে রাষ্ট্রগুলো এগিয়ে যাচ্ছে, সেখানে বাংলাদেশে এখনো পুরোনো আমলাতান্ত্রিক কাঠামো দেশে উন্নয়ন ও গণতন্ত্রের বিকাশে অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে প্রয়োজন এক সুসংহত, দীর্ঘমেয়াদি এবং নীতিনির্ভর প্রশাসনিক সংস্কার।

সংস্কারের মাধ্যমে রাষ্ট্রযন্ত্রের কাঠামোগত রূপান্তরের জন্য যেসব পদক্ষেপ নেওয়া অত্যাবশ্যক সেগুলো হলো :

প্রথমত, ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ করা। যখন প্রশাসনিক ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত থাকে তখন জনপ্রশাসন জনগণের নাগালের বাইরে চলে যায়। কিন্তু বিকেন্দ্রীকরণের মাধ্যমে স্থানীয় সরকার ও তৃণমূল প্রশাসনকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে প্রশাসনকে জনগণের নিকটবর্তী করা সম্ভব। এতে শুধু সেবার মানই বাড়ে না, বরং প্রশাসনের প্রতি জনগণের আস্থা এবং সম্পৃক্ততাও বৃদ্ধি পায়।

দ্বিতীয়ত, প্রশাসনের সর্বস্তরে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা। আমলাতন্ত্রের কর্মকাণ্ড নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণের জন্য একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ অডিট এবং মূল্যায়ন ব্যবস্থা গড়ে তোলা জরুরি। এটি কাঠামো ও পদ্ধতিগতভাবে এমন হতে হবে যেন রাজনৈতিক প্রভাবমুক্তভাবে প্রশাসনিক কার্যক্রম পর্যালোচনা করতে সক্ষম হয়।

তৃতীয়ত, স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠা না হলে প্রশাসনিক শুদ্ধাচার সম্ভব নয়। এ ক্ষেত্রে ডিজিটাল প্রযুক্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। ই-গভর্ন্যান্স, ওপেন ডেটা পোর্টাল এবং অনলাইন ফিডব্যাক ব্যবস্থার মাধ্যমে প্রশাসনিক কার্যক্রম জনসম্মুখে উন্মুক্ত করা গেলে, দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহার হ্রাস পেতে পারে। এক্ষেত্রে তথ্যাধিকার আইন প্রণয়ন ও তা বাস্তবায়ন করা একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে পারে।

চতুর্থত, জনপ্রশাসনে নৈতিকতা ও পেশাগত দক্ষতার উন্নয়ন অত্যন্ত জরুরি। কর্মকর্তাদের নিয়মিত প্রশিক্ষণ, আন্তর্জাতিক মাপকাঠিতে মূল্যায়ন এবং মূল্যবোধভিত্তিক মানবসম্পদ উন্নয়ন ছাড়া একটি আধুনিক, মানবিক প্রশাসন কল্পনা করা যায় না।

আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে দীর্ঘদিন ধরে নিঃস্ব ও নিষ্পেষিত হতে থাকা জনগণের মুক্তির একমাত্র পথ হলো- জনপ্রশাসনের কাঠামোগত পরিবর্তন ও মনস্তাত্ত্বিক আমূল রূপান্তর। এ ব্যবস্থাকে আর ঔপনিবেশিক ধারার ‘শাসনযন্ত্র’ হিসেবে নয়, একটি ‘সেবামূলক রাষ্ট্রযন্ত্র’ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে, যেখানে প্রশাসনের প্রতিটি স্তর হবে গণতান্ত্রিক নীতিমালায় পরিচালিত এবং জনগণের কাছে দায়বদ্ধ। এজন্য একদিকে যেমন প্রয়োজন রাজনৈতিক সদিচ্ছার যেখানে রাজনীতিকরা প্রশাসনকে ক্ষমতা সংরক্ষণের বাহন হিসেবে ব্যবহার না করে জনসেবার হাতিয়ার হিসেবে দেখতে শেখেন, তেমনি প্রয়োজন সুশীল সমাজের সক্রিয় অংশগ্রহণ। জনমতের চাপ, গবেষণা, প্রশিক্ষণ এবং নাগরিক সচেতনতাই পারে প্রশাসনকে বাধ্য করতে প্রগতিশীল সংস্কারের পথে। পাশাপাশি গণমাধ্যমের দায়িত্বশীল ও অনুসন্ধানী ভূমিকা প্রশাসনিক অনিয়ম, দুর্নীতি ও অদক্ষতা জনসম্মুখে তুলে ধরে জবাবদিহি নিশ্চিত করতে সহায়ক হতে পারে। আমরা চাইলে সত্যিকার অর্থেই একটি স্বচ্ছ, মানবিক, জবাবদিহিমূলক এবং কল্যাণমুখী জনপ্রশাসন গড়ে তুলতে পারি, যা জনগণের সেবক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে, আর সেটি করতে হলে ঔপনিবেশিক উত্তরাধিকারকে পরিত্যাগ করে আমাদের নিজস্ব প্রেক্ষাপটে উপযোগী, ন্যায্য ও গণতান্ত্রিক প্রশাসনিক দর্শনের ভিত্তিতে একটি নতুন কাঠামো ও নীতিমালা তৈরি করতে হবে। একমাত্র তখনই রাষ্ট্রযন্ত্র প্রকৃত অর্থে জনগণের হয়ে উঠতে পারবে।

লেখক : ভিজিটিং ফ্যাকাল্টি, ইউনিভার্সিটি অব রোহ্যাম্পটন, যুক্তরাজ্য

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা