শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৪৫, রবিবার, ২০ জুলাই, ২০২৫

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

আওয়ামী লীগ নেতৃত্বের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো তারা বাংলাদেশকে তাদের একক অর্জন এবং দেশটিকে কেবল ‘তাদের দেশ’ বলে মনে করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী সময় বিশ্বের বহু দেশ সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর কোনো না কোনো নেতার নেতৃত্বে স্বাধীন সার্বভৌম দেশ হিসেবে বিশ্ব মানচিত্রে আবির্ভূত হয়েছে; কিন্তু ইতিহাস সম্পর্কে পুরোপুরি অজ্ঞ অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে ইতিহাস অস্বীকারকারী আওয়ামী লীগ এবং দলটির সুবিধাভোগী বুদ্ধিজীবীরা জনগণকে বিশ্বাস করাতে চান যে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত ‘তাদের নেতা’ শেখ মুজিবুর রহমান ছাড়া বাংলাদেশ কোনো দিন স্বাধীন হতে পারত না এবং তাঁর ‘সুযোগ্য কন্যা’ শেখ হাসিনা ছাড়া বাংলাদেশকে তাঁর মরহুম পিতার আরাধনা ও স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকত। কে আওয়ামী লীগকে বোঝাবার সাধ্য রাখে যে উপমহাদেশের ইতিহাসে ‘১৯৪৭’ সংখ্যার একটি গ্রেগরীয় বছর না আসত, তাহলে বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত অখণ্ড ভারতেরই অংশ থাকত।

১৯৪৭ সালের এক বছর পরই বাংলাদেশের আয়তনের চেয়ে দেড় গুণের বেশি বড় দক্ষিণ ভারতের নিজামশাসিত হায়দরাবাদ, ১৯৫৪ সালে পন্ডিচেরি, ১৯৬১ সালে গোয়া এবং ১৯৭৫ সালে সিকিম কীভাবে ভারতভুক্ত হলো অথবা ৭৮ বছর  ধরে কাশ্মিরীরা আজাদির জন্য যুগপৎ রাজনৈতিক আন্দোলন ও সশস্ত্র সংগ্রাম করা সত্ত্বেও কেন স্বাধীনতা লাভ করতে পারছে না, সেসব ইতিহাস আওয়ামী মস্তিষ্কে কোনোভাবেই প্রবেশ করবে না। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে মুক্ত হস্তে ও হৃদয় খুলে সহযোগিতা দানে ভারত যেভাবে উতলা হয়েছিল, একইভাবে যদি তারা কাশ্মীর এবং যুদ্ধরত ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর স্বাধীনতাকামীদের আশ্রয়, প্রশিক্ষণ ও অস্ত্র দিয়ে সহযোগিতা করত, তাহলে বাংলাদেশের ব্যাপারে ভারতের সদিচ্ছা ও সদুদ্দেশ্য নিয়ে সন্দেহ সৃষ্টির কোনো ঘটনা ঘটত না।

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায় আওয়ামী লীগ কর্তৃক বাংলাদেশের স্বাধীনতার একক কৃতিত্ব দাবি, তাদের নেতা শেখ মুজিব ও শেখ হাসিনা ছাড়া আর কারও পক্ষে যে বাংলাদেশকে ‘সোনার বাংলা’য় পরিণত করা, গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা অসম্ভব ব্যাপার এবং তারা ভিন্ন আর কেউ দেশপ্রেমিক নয়-সবই মেনে নেওয়া সম্ভব ছিল যদি না শেখ মুজিব ও শেখ হাসিনা ক্ষমতা হাতে পেয়ে দেশে ফ্যাসিবাদ কায়েম করতেন। তাঁরা উভয়ে যা করেছেন তার মধ্যে ছিল জনগণের মৌলিক অধিকার-বাকস্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, চলাফেরার স্বাধীনতা, সমাবেশ-বিক্ষোভের স্বাধীনতা, ব্যক্তিগত গোপনীয়তার অধিকার-সবই সম্পূর্ণভাবে হরণ। নির্বাচনব্যবস্থাকে আওয়ামী লীগ কেবল তাদের নিজেদের বিজয় অর্জনের কারসাজির উপায়ে পরিণত করেছিল। এর পরিণতিতে পিতা ও কন্যা উভয়ের ক্ষেত্রে যা ঘটা অবশ্যম্ভাবী ছিল তাই ঘটেছিল এবং বাংলাদেশ স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও যে গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের সুফল ভোগ করতে পারেনি, তার পেছনে এ দুই রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বই বহুলাংশে দায়ী।

বাংলাদেশের ইতিহাসের কোনো পর্যায়েই আওয়ামী লীগ তাদের ভুল স্বীকার করেনি। এমনকি মাত্র এক বছর আগে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার প্রতিটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং সেনাবাহিনীকে মাঠে নামিয়ে ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব আন্দোলন দমন করতে গণহত্যা চালানোর পরও আন্দোলনকারীদের প্রতিহত করতে সক্ষম না হয়ে পলায়নে বাধ্য হলেও শেখ হাসিনা এখন পর্যন্ত বলে যাচ্ছেন, ‘আমার কী দোষ!’ দলীয় বশংবদরা তাঁর সঙ্গে সুর মেলাচ্ছেন, ‘আমরা কী করেছি?’ আওয়ামী লীগ যদি সত্যি সত্যি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করত তাহলে তারা তাদের দলদাস বুদ্ধিজীবী ও গবেষকদের নিয়োগ করে তাদের সরকারের ন্যক্কারজনক বিপর্যয়ের কারণ মূল্যায়ন ও বিশ্লেষণ করত। দেশ পরিচালনায় তাদের ব্যর্থতার দায়ভার নিয়ে তারা জাতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতে পারত। দলের বা প্রশাসনের অভ্যন্তরে ঘাপটি মেরে থাকা কোনো মহল যদি ছাত্র-জনতার সরকারবিরোধী আন্দোলন ও আন্দোলনের নেতাদের সমূলে বিনাশ করাসহ আন্দোলনকারীদের ওপর নির্বিচারে গুলি চালিয়ে হত্যা করার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোকে উসকানি দিয়ে থাকে তাহলে তাদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে পারত; কিন্তু শেখ হাসিনা বা তাঁর সরকার এসবের কোনো কিছু করেনি। কারণ তারা মনে করে যে আওয়ামী লীগের যে কোনো স্তরের নেতা-কর্মী কোনো অঘটন ঘটালেও তা অপরাধ নয়। আইনের চোখে যেসব কর্মকাণ্ড সবার জন্য অপরাধ, সেসব অপরাধ থেকে আওয়ামী লীগ তাদের শাসনামলে সব সময় অভিনবভাবে দায়মুক্তির সুবিধা পেয়েছে।

ভারত সরকারের নিরাপদ আশ্রয়ে থেকে শেখ হাসিনা উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে এখনো তাঁর দলের লোকজনকে নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন হিংসাত্মক পথ অবলম্বন করে দেশে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে। যার সর্বশেষ দৃষ্টান্ত চার দিন আগে তাঁর নির্দেশনায় গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশস্থলে হামলা, যা রক্তক্ষয়ী হয়ে উঠেছিল। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ছাড়াও সেনাবাহিনীকে মাঠে নামতে হয়েছিল। সেখানে চারজনের মৃত্যু ঘটে এবং বহু লোক আহত হয়। আহতরা কেউ শেখ হাসিনার স্বজন নন, তাঁর দলের উল্লেখযোগ্য কোনো নেতা-কর্মীও নন। সাধারণ মানুষ। ১৯৭১ সালে ভারতে আশ্রয় নেওয়া এক কোটি লোকসহ মোট সাড়ে সাত কোটি লোকের বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তাঁর পরিবারের কোনো সদস্য নিহত হওয়ার দৃষ্টান্ত নেই। বর্তমানে ১৭ কোটির অধিক অধিবাসীর বাংলাদেশে এমনকি তাঁর সম্প্রসারিত পরিবারের কোনো সদস্য হতাহত হবেন না, এটাই স্বাভাবিক। ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট রাতে ছোট বোনসহ শেখ হাসিনা ছাড়া তাঁর পরিবারের সব সদস্য ও তাঁর বৃহত্তর পরিবারের কিছু সদস্যের দুঃখজনক মৃত্যুর সঙ্গে সরকারবিরোধী কোনো আন্দোলনের সম্পর্ক ছিল না। কারণ তখন দেশ ছিল রাজনীতি ও রাজনৈতিক দলশূন্য, গণতন্ত্রবিহীন। জনগণের ক্ষোভ প্রকাশ ও দাবিদাওয়ার পক্ষে আন্দোলন করা তো দূরের কথা, শেখ মুজিবের একদলীয় বাকশালী শাসনে তখন মানুষের কথা বলার স্বাধীনতাটুকুও ছিল না। যার খেসারত তাঁকে চরমভাবে দিতে হয়েছে।

শেখ হাসিনা তাঁর পিতার ভুল থেকে শিখতে পারতেন। আওয়ামী লীগ নিজেদের পুরোনো ভুল শুধরে নিতে পারত; কিন্তু তারা তাদের নিহত নেতার রক্তের প্রতিশোধ গ্রহণের শপথে বলীয়ান। তারা শেখ মুজিবুর রহমানকে সব মানবিক ভুলভ্রান্তির ঊর্ধ্বে অতিমানব বানিয়ে ফেলেছিল এবং তাঁর কন্যা শেখ হাসিনাকেও পরিণত করেছিল অতিমানবীতে। তারা গোপালগঞ্জের ঘটনাকে গত বছরের ৫ আগস্টের পর তাদের  বিজয়ের শুভসূচনা বলে বর্ণনা করছে। তাদের কাছে গোপালগঞ্জ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের লেনিনগ্রাদের মতো, যে নগরীতে আক্রমণ চালিয়ে হিটলারের নাৎসি বাহিনীকে চরম নাকানিচুবানি খেতে হয়েছিল এবং তাঁর পতন ত্বরান্বিত করতে মিত্রবাহিনীকে উৎসাহিত করেছিল।

এ কথা সত্য, গোপালগঞ্জ আওয়ামী লীগের শক্ত ঘাঁটি। শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মস্থান এবং তাঁর কবরও সেখানে। ১৯৭০ সাল থেকে পরবর্তী সময়ে যতগুলো নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে, গোপালগঞ্জে অন্য কোনো দল সুবিধা করতে পারেনি। এটা হতেই পারে এবং তাতে কারও আপত্তিও নেই, ক্ষতিরও কোনো কারণ নেই। বিশ্বের বহু দেশে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে প্রতিটি দলের নির্দিষ্ট কিছু রাজ্য বা এলাকা থাকে, যেখানে প্রতিপক্ষ দল হাজার চেষ্টা করেও ভাঙন ধরাতে পারে না। যুক্তরাষ্ট্রে তা আরও প্রকটভাবে আছে। স্টেটগুলোতে ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান পার্টির নিয়ন্ত্রণ অনুযায়ী ভাগ করা হয় যথাক্রমে ‘ব্লু স্টেট’ ও ‘রেড স্টেট’ নামে। পার্শ্ববর্তী ভারতেও এমন আছে, কিন্তু বাংলাদেশের ক্ষেত্রে নির্বাচনি নিয়ন্ত্রণ ও প্রভাবের বাইরে গোপালগঞ্জকে সারা দেশে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হিসেবে বিবেচনা করে দলীয় কর্মীদের উসকানি দিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে তাদের লড়াই চালিয়ে যাওয়ার জন্য শেখ হাসিনার নির্দেশনা রাজনৈতিকভাবে অপরিণামদর্শিতা। বাংলাদেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ীও গর্হিত ও দণ্ডনীয় অপরাধ।

বাংলাদেশের কোনো দুর্বলতম সরকারের পক্ষেও কি দেশের ক্ষুদ্র একটি অংশকে দেশ ও জনগণের বিরুদ্ধে সন্ত্রাস ও অরাজক পরিস্থিতি বজায় রাখা অথবা সেখান থেকে দেশের অন্যান্য স্থানে সন্ত্রাস রপ্তানি করার সুযোগ দেওয়া সম্ভব? গত বুধবার শেখ হাসিনার উসকানিতে গোপালগঞ্জের আওয়ামী লীগ এবং অন্তর্বর্তী সরকার কর্তৃক ইতোমধ্যে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মীরা জাতীয় নাগরিক পার্টির সমাবেশ ও মিছিলকে কেন্দ্র করে যে তাণ্ডব চালিয়েছে তার পরিণতিতে গোপালগঞ্জ শহর বলতে গেলে পুরুষশূন্য হয়ে পড়েছে। হতাহতের পরিবারগুলোর আহাজারি চলবে দীর্ঘদিন। শেখ হাসিনা গত বছরের গণহত্যাকে ‘আমার কী দোষ?’ বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। গোপালগঞ্জের ঘটনায় হতাহতের পেছনে তাঁর উসকানির যে বড় ভূমিকা ছিল, তা তাঁর স্বীকার করার প্রশ্নই আসে না। জুলাই বিপ্লবে নিহতদের বেলায় তিনি দাবি করেছেন, যে গুলিতে ওরা মরেছে, পুলিশ ওই গুলি ব্যবহার করে না। এবারের নিহতদের শরীরে বিদ্ধ গুলি সম্পর্কে এখনো তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি। আশা করা যায়, যথাসময়ে তিনি এ সম্পর্কে উপযুক্ত কিছু বলবেন। তবে আওয়ামী দৃষ্টিকোণ থেকে এটা ধরে নেওয়াই উত্তম যে ২০০৯-২০২৪ মেয়াদে শেখ হাসিনার শাসনে বাংলাদেশে অন্যায়-অবিচার কিছুই ঘটেনি।

শেখ হাসিনা ৪৪ বছর যাবৎ এককভাবে আওয়ামী লীগ শাসন করছেন এবং ২০ বছর ৭ মাস বাংলাদেশ শাসন করেছেন। এ দীর্ঘ মেয়াদে তিনি তাঁর দলের সর্বস্তরে একটি চেতনার অনুপ্রবেশ ঘটাতে সফল হয়েছেন যে বাংলাদেশে কোনো নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে সে নির্বাচনে যে কোনো উপায়ে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয় নিশ্চিত করতে হবে, জাতীয় সংসদকে হতে হবে বিরোধী দলশূন্য অথবা নগণ্যসংখ্যক সদস্য সমন্বয়ে অনুগত বিরোধী দলসহ, বারবার সরকার গঠন করবে আওয়ামী লীগ। যত দিন দেশে আওয়ামী লীগের অস্তিত্ব থাকবে, দেশ ও জনগণ আওয়ামী অভিশাপ থেকে মুক্ত হতে পারবে না। আওয়ামী লীগকে কীভাবে অস্তিত্বহীন করা সম্ভব? দলটিকে নিষিদ্ধ করার মধ্য দিয়ে তা সম্ভব নয়। অন্তর্বর্তী সরকারেরও এ ধরনের কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা সংগত হবে বলে মনে করি না। অন্তর্বর্তী সরকার সাময়িক এক ব্যবস্থা। বিদ্যমান কাঠামোতে রাজনৈতিকভাবে আওয়ামী লীগকে হটিয়ে দিতে বিএনপি সম্ভবত কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারত। আওয়ামী লীগের মন্দ কাজগুলোর তথ্যপ্রমাণই আওয়ামী লীগকে রাজনীতি থেকে নির্বাসনে পাঠানোর যথার্থ উপায় হতে পারত যদি বিএনপি সুসংগঠিত কোনো দল হতো। ইতোমধ্যে তারা চাঁদাবাজি ও চাঁদার উৎসগুলোতে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার জন্য নিজেদের মধ্যে বেপরোয়া লড়াই করে দিশাহারা হয়ে পড়া জনগণকে চরম হতাশ করেছে। স্বাধীনতার ৫৪ বছরে নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষায় দেশবাসীর যথেষ্ট শিক্ষা হয়েছে। তারা আর কড়াই থেকে গনগনে চুলায় পড়তে চায় না।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা