শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৫, রবিবার, ২০ জুলাই, ২০২৫

দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে

বল প্রয়োগ কিংবা ত্রাসের সঞ্চার করে কোনো রাজনৈতিক দল কিংবা তার অঙ্গসংগঠনগুলোর উত্থান কিংবা পতন রোধ করা যায় না। কারণ রাজনীতি বিষয়টি হচ্ছে জনগণের মতামতনির্ভর একটি ক্ষেত্র, যেখানে অগণতান্ত্রিক কিংবা অনৈতিকভাবে শক্তি প্রয়োগ কোনো যুক্তিনির্ভর পরিণতিতে বা সিদ্ধান্তে পৌঁছতে জনগণকে সাহায্য করে না, বরং জনসাধারণের ইচ্ছা-অনিচ্ছা কিংবা মতামতের বাইরে একতরফাভাবে শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে কোনো সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে গেলে সেটি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে স্বৈরাচার কিংবা ফ্যাসিবাদের জন্ম দেয়।

গণতন্ত্র বিষয়টি আসলে ব্যাপক জনমানুষের মতামত প্রকাশের স্বাধীনতার সঙ্গে জড়িত যেকোনো গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা একটি দেশের জনগণ ও সরকারের মধ্যে সেতুবন্ধের মতো কাজ করে। সে ক্ষেত্রে কোনো দেশের সরকার কিংবা রাজনৈতিক দল যদি তাদের জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে, তাহলেই সমাজে কিংবা দেশে শুরু হয় অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাগুলো, যা শান্তি, শৃঙ্খলা ও মানবাধিকারের ব্যত্যয় ঘটায়। এতে জন্ম নেয় অগণতান্ত্রিক অশুভ কিংবা পশুশক্তি। দেশের যেকোনো সরকার কিংবা দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দলের এই মৌলিক বিষয়গুলো বুঝতে হবে।

অতি সম্প্রতি দেশের গোপালগঞ্জে নবগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির ‘জুলাই মার্চ’ কিংবা পদযাত্রা ও জনসভাকে কেন্দ্র করে যে নৈরাজ্যকর ঘটনাটি ঘটে গেছে, তাতে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার, নাগরিক পার্টি এবং সর্বোপরি আপাতত নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের কার্যকলাপ নিয়ে বিস্তর আলোচনা কিংবা সমালোচনা হয়েছে। দেশের বিভিন্ন জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যম কিংবা সামাজিক যোগাযোগ গণমাধ্যমে যে বিষয়টি একটি ব্যাপক তর্কবিতর্কের ঝড় বইয়ে দিয়েছিল, যা এখনো চলমান।

এখানে প্রথম আলোচ্য বিষয়টি হলো সরকার কিভাবে গোপালগঞ্জের মতো একটি স্পর্শকাতর রাজনৈতিক এলাকায় সংবেদনশীল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার নেতৃত্বে অভ্যুত্থান-উত্তরকালে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির একটি যাত্রা, সমাবেশ কিংবা জনসভার অনুমতি দিয়েছিল? সেখানকার বিদ্যমান পরিবেশ কিংবা পরিস্থিতি নিয়ে কী ধরনের গোয়েন্দা তথ্য ছিল সরকার ও স্থানীয় প্রশাসনের কাছে? থাকলে সেখানে দলের নেতাকর্মী ও অংশগ্রহণকারী জনগণের জান-মালের নিরাপত্তা বিধানের জন্য কী ব্যবস্থা নিয়েছিল? কী কারণে সভাস্থল ও তার আশপাশে অভিযুক্ত আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগের ব্যাপক হামলা ও ভাঙচুর সম্ভব হলো, যাতে চারজন মানুষ প্রাণ হারাল?

জাতীয় নাগরিক পার্টির গোপালগঞ্জে অনুষ্ঠিত সাম্প্রতিক পদযাত্রা, সমাবেশ কিংবা জনসভা ঠেকানোকে কেন্দ্র করে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ ও তাদের মূল দল আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ব্যাপক প্রস্তুতি ছিল বলে গণমাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। তৎকালীন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার যে আন্দোলনের কারণে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের পতন ঘটেছে, জাতীয় নাগরিক পার্টি গঠিত হয়েছে এবং এমনকি ধানমণ্ডির ৩২ নম্বরের বাড়ি ধ্বংস করা হয়েছে, তারা আওয়ামী লীগের অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মস্থান গোপালগঞ্জে সভা-সমাবেশ করে যাবে, সেটি কিভাবে সহ্য করবে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠন ছাত্রলীগ? সে সংক্রান্ত কোনো গোপন কিংবা প্রকাশ্য তথ্য কি আগে থেকে ছিল বর্তমান সরকার, তাদের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী এবং এমনকি জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতাদের কাছে? ছিল বলে মোটেও মনে হয় না।

বিগত জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান চলাকালে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের সরকারপ্রধান শেখ হাসিনার, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামাল ও অন্যদের যোগসাজশে নিরস্ত্র ছাত্র-জনতার ওপর নির্বিচারে গুলি চালানো হয়েছিল। এতে পুলিশসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সঙ্গে সরাসরি যুক্ত ছিল ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। সেসব গুরুতর হত্যাকাণ্ডের অভিযোগে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগকে আপাতত নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

বলা হয়েছে, আইনানুগভাবে হত্যকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের বিচার হবে। তাদের অর্থাৎ অভিযুক্তদের অনেকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। সেসব ব্যক্তির মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভারতে পলায়ন করলেও গোপালগঞ্জের মতো শক্তিশালী দলীয় অবস্থানে আশ্রয় নিয়েছে অনেকে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার বৃহত্তর স্বার্থে সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত বাহিনী তাদের কয়জনকে এ পর্যন্ত গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছে? গোপালগঞ্জে প্রস্তাবিত জাতীয় নাগরিক পার্টির সমাবেশ বা সভার আগ পর্যন্ত সরকারের গোয়েন্দা কিংবা স্থানীয় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর কাছে অভিযুক্তদের সম্পর্কে কী ধরনের তথ্য ছিল, সে সম্পর্কে কি সরকার কিংবা কর্তৃপক্ষ কোনো কিছুই জানত না? জেনে থাকলে সময়োচিতভাবে কোনো ব্যবস্থা নিতে সরকার ব্যর্থ হয়ে থাকলে তার জবাব অবশ্যই দিতে হবে। নতুবা ঘাটে ঘাটে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র কিংবা চক্রান্তের অভিযোগ উঠবে।

এ কথা ঠিক যে আইনানুগ প্রক্রিয়ায়ই আওয়ামী লীগ কিংবা ছাত্রলীগের অপরাধের বিরুদ্ধে যথোপযুক্ত বিচার হতে হবে। সে সিদ্ধান্ত আসতে হবে দেশের সর্বোচ্চ আদালতের কাছ থেকে। নবগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির প্রতি দেশের শিক্ষিত তরুণসমাজের যথেষ্ট সমর্থন ও সহানুভূতি থাকলেও অপরাপর রাজনৈতিক দলের না-ও থাকতে পারে। অনেকে মনে করে, বিভিন্ন ঘটনা; যেমন—চাঁদাবাজি ও দুর্নীতির কারণে দেশের সবচেয়ে বড় দল বিএনপি ক্রমেই জনসমর্থন হারিয়ে ফেলতে পারে। তাই তারা দ্রুত একটি সাধারণ নির্বাচনের পক্ষে।

আবার অনেকে মনে করে, নবগঠিত দল হিসেবে সংগঠিত হওয়ার জন্য নাগরিক পার্টির আরো কিছু সময়ের প্রয়োজন। তাই তারা এখনই নির্বাচনের পক্ষে নয়। তারা চায় বিচার ও অন্যান্য সংস্কারবিষয়ক কার্যক্রম আরো এগিয়ে যাক। এসব নিয়ে উল্লিখিত দুটি দলের মধ্যে বেশ কিছু মতবিরোধ রয়েছে। কিন্তু তাহলেও জাতীয় স্বার্থের প্রশ্নে তাদের মধ্যে কোনো অনতিক্রমনীয় মতভেদ কাম্য নয়। এতে সমগ্র দেশ বা সারা জাতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

ফ্যাসিবাদী হাসিনার বর্বর বাহিনীর গুলিতে গত বছর ১৬ জুলাই শাহাদাতবরণ করেছিলেন রংপুরের অকুতোভয় ছাত্র আবু সাঈদ। সে বিশেষ দিনটি এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে নবগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টি সেখান থেকে পদযাত্রা ও রাজনৈতিক সমাবেশের এক কর্মসূচি হাতে নিয়েছিল। তাদের উদ্দেশ্য ছিল সেখান থেকে গোপালগঞ্জ হয়ে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে সাংগঠনিক তৎপরতা জোরদার করা; জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানকে প্রকৃত অর্থে স্মরণীয় করে রাখার জন্য অবিলম্বে একটি জুলাই সনদ ঘোষণা করতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সরকারকে বাধ্য করা। কিন্তু সরকারের অদক্ষতা ও অকার্যকারিতার কারণে দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে সমর্থ হয়নি। ফলে মিটফোর্ডে প্রকাশ্যে বর্বরোচিতভাবে সোহাগকে দুর্বৃত্তের হাতে প্রাণ হারাতে হয়েছে।

এর পরপরই জাতীয় নাগরিক পার্টির গোপালগঞ্জ মার্চ কিংবা পদযাত্রা ও জনসভার ওপর নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের সংগঠিত বাহিনী আক্রমণ চালিয়েছে। বর্তমান সরকারের ‘অসহায় নিরাপত্তা উপদেষ্টা’ শুরুতেই তার বিরুদ্ধে কোনো কার্যকর প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হওয়ায় গোপালগঞ্জে আয়োজিত সমাবেশ কিংবা জনসভার ওপর দফায় দফায় সশস্ত্র হামলা ও ভাঙচুর চালিয়েছে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী ছাত্রলীগের দুর্বৃত্তরা। এতে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ১৪৪ ধারা জারি এবং এমনকি শেষ পর্যন্ত কারফিউ ঘোষণা করতে বাধ্য হয়েছে প্রশাসন।

সে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সংগত কারণেই এখন জনমনে সন্দেহ দেখা দিয়েছে, এ সরকার কি আগামী নির্বাচনটি নিরাপদ কিংবা শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে সমর্থ হবে? নির্বাচন নিয়ে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের বিভিন্ন বক্তব্য থাকতেই পারে। সেটি কোনো অগণতান্ত্রিক বিষয় নয়। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হচ্ছে, এসব ক্ষেত্রে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কোনো বলিষ্ঠতা কিংবা দক্ষতার পরিচয় দিতে পারছে না। এ ব্যাপারে নেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কোনো সম্মিলিত কার্যকর উদ্যোগ বা প্রচেষ্টা। এই ব্যর্থতা কি শুধুই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের নেতাদের? এতে কি অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের কোনো অংশগ্রহণ ছিল না?

এ সরকারের অবশিষ্ট সময়টুকুতে তারা যদি অনেকের মতো জুলাই-আগস্টের স্পিরিট কিংবা আমূল পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষাকে হারিয়ে ফেলে, তাহলে নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় শুধু একটি নিছক রাজনৈতিক স্লোগানেই সীমাবদ্ধ হয়ে পড়বে। দেশ আবার রসাতলে যেতে শুরু করবে। বিপ্লবোত্তর কিংবা গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী একটি সরকার যদি তার কাঙ্ক্ষিত দিকদর্শন হারিয়ে ফেলে এবং চেতনালব্ধ রাজনৈতিক চালিকাশক্তিটি খুইয়ে বসে, তাহলে শুধু দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার ক্ষেত্রেই নয়, আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার ক্ষেত্রটিও বিপন্ন হয়ে পড়বে, যা জাতির জন্য মঙ্গলজনক হবে না।

লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক

[email protected]

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
সর্বশেষ খবর
ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে দোয়া মাহফিল
মালয়েশিয়ায় গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে দোয়া মাহফিল

২ মিনিট আগে | পরবাস

গোল-অ্যাসিস্টে ছন্দে মেসি, ৫-১ ব্যবধানে বিধ্বস্ত রেড বুলস
গোল-অ্যাসিস্টে ছন্দে মেসি, ৫-১ ব্যবধানে বিধ্বস্ত রেড বুলস

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই পাইলটকে দায়ী করায় ক্ষোভ ভারতের
তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই পাইলটকে দায়ী করায় ক্ষোভ ভারতের

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণহত্যা: সাবেক মন্ত্রী-আমলাসহ ৩৯ আসামি ট্রাইব্যুনালে
জুলাই গণহত্যা: সাবেক মন্ত্রী-আমলাসহ ৩৯ আসামি ট্রাইব্যুনালে

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর
ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় খালে ভাসছিল কৃষকের লাশ
ভাঙ্গায় খালে ভাসছিল কৃষকের লাশ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়াশিংটনে গুলিবর্ষণে নিহত ৩
ওয়াশিংটনে গুলিবর্ষণে নিহত ৩

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লস অ্যাঞ্জেলেসে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ভিড়ে ঢুকে গেল, আহত ৩০
লস অ্যাঞ্জেলেসে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ভিড়ে ঢুকে গেল, আহত ৩০

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিরিয়ায় সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৯৪০
সিরিয়ায় সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৯৪০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিয়েতনামে নৌকাডুবিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৭, এখনো নিখোঁজ অনেকে
ভিয়েতনামে নৌকাডুবিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৭, এখনো নিখোঁজ অনেকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরো একটি লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে
আরো একটি লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি অবরোধে অনাহারে ৩৫ দিনের শিশুর মৃত্যু , গাজায় এক দিনে নিহত ১১৬
ইসরায়েলি অবরোধে অনাহারে ৩৫ দিনের শিশুর মৃত্যু , গাজায় এক দিনে নিহত ১১৬

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উদ্বেগ আর শঙ্কায় শিল্পোদ্যোক্তারা
উদ্বেগ আর শঙ্কায় শিল্পোদ্যোক্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য
মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংঘাত থামাতে কঙ্গো সরকার ও বিদ্রোহীদের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি
সংঘাত থামাতে কঙ্গো সরকার ও বিদ্রোহীদের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন
১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভিয়েতনামে পর্যটকবাহী নৌকা ডুবে মৃত্যু ৩৪, নিখোঁজ ৮
ভিয়েতনামে পর্যটকবাহী নৌকা ডুবে মৃত্যু ৩৪, নিখোঁজ ৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক
জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক
আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন
৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক
রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা
ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির
২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বেশি শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করলে দ্রুতই ভেঙে পড়বে ব্রিকস’
‘বেশি শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করলে দ্রুতই ভেঙে পড়বে ব্রিকস’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম
সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় মদপানে ৫ জনের মৃত্যু
খুলনায় মদপানে ৫ জনের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই
মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই

নগর জীবন

নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ
নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ

শোবিজ

ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা
ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা

নগর জীবন

বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি
বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

নগর জীবন

বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা
কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা

শোবিজ

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে

রকমারি

ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!
ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!

মাঠে ময়দানে

পপি কেন ফিরবেন না
পপি কেন ফিরবেন না

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

রকমারি

সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা
সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ
কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা
উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

শোবিজ

ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মাসুদ রানা’য় মৌ
‘মাসুদ রানা’য় মৌ

শোবিজ

বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় মিরপুরের উইকেট
আলোচনায় মিরপুরের উইকেট

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি
ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি

মাঠে ময়দানে

শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ
শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে
জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে

নগর জীবন

বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো
বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপিএল অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চায় পাকিস্তান
বিপিএল অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চায় পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ
রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে