শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৭:৫০, বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫

জুলাই গণ অভ্যুত্থান : এখন কী ভাবছে মানুষ

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান : এখন কী ভাবছে মানুষ

এক. যে কোনো মূল্যায়নেই জুলাই গণ অভ্যুত্থান আমাদের ইতিহাসের অন্যতম সাড়াজাগানো ঘটনা। এই অভ্যুত্থানে লাখ লাখ মানুষ রাজপথে নেমেছিল কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান ঘটাতে। গণতন্ত্র, মতপ্রকাশের স্বাধীনতার পক্ষে গড়ে উঠেছিল দুর্জয় জাতীয় ঐক্য। দেশের সর্বস্তরের মানুষ ছাত্রদের ডাকে রাজপথে নেমেছিল গণতন্ত্রহীনতার লজ্জা থেকে রক্ষা পেতে। গরিব ও নিম্নবিত্ত মানুষের বড় মাপের প্রত্যাশা ছিল নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির কশাঘাতে থেকে বাঁচা। তারা ভেবেছিল কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান হলে মূল্যবৃদ্ধির বেপরোয়া পাগলা ঘোড়াকে থামানো যাবে। চাঁদাবাজদের হাত থেকে বাঁচতেও ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল দেশের মানুষ। ভেবেছিল স্বৈরশাসনের অবসান দেশবাসীর জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। বাংলাদেশে ২৫ লাখেরও বেশি ভারতীয় অবৈধভাবে কর্মরত, এমন তথ্য ক্ষুব্ধ করেছিল লাখ লাখ বেকারকে। তারা ভেবেছিল, শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটলে সৃষ্টি হবে কর্মসংস্থানের সুযোগ। সর্ব ক্ষেত্রে দেশ ও জনগণের স্বার্থ  প্রাধান্য পাবে।    

সন্দেহ নেই, মানুষের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি বহু ক্ষেত্রেই এক পথে হাঁটে না। বাংলাদেশের ইতিহাস আন্দোলন সংগ্রামের ইতিহাস। পদ্মা মেঘনা যমুনাপাড়ের এই জাতি বারবার আশায় বুক বেঁধেছে। কিন্তু প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির মধ্যে ফারাক ঘোচানো কখনোই সম্ভব হয়নি। বাংলাদেশের মানুষ বারবার গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছে। কিন্তু গণতন্ত্র এ দেশে সেই ১৯৪৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত একটি বিমূর্ত বিষয়। কাজির গরু খাতায় থাকলেও যেমন গোয়ালে থাকে না, গণতন্ত্রের অবস্থাও তেমনি। এ দেশের মানুষ ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল  গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে পাকিস্তানের সেনাপতিশাসকদের অস্বীকৃতির কারণে। কিন্তু স্বাধীন বাংলাদেশেও গণতন্ত্র বিমূর্ত বিষয় থেকে যায়। ’৯০-এর গণ অভ্যুত্থান আমাদের গণতন্ত্রের স্বপ্ন দেখিয়েছিল। কিন্তু সে স্বপ্ন উবে যেতে  সময় লাগেনি। মুক্তিযুদ্ধে অবিস্মরণীয়  বিজয় অর্জন করা সত্ত্বেও আমরা সে জয়কে ধরে রাখতে পারিনি।

সুমন পালিতমুক্তিযুদ্ধের সুফল গিলে খেয়েছে অসৎ মানুষরা। আমজনতা শুধু বঞ্চিত হয়েছে। ’২৪-এর গণ অভ্যুত্থান জাতির সামনে যে স্বপ্নকল্প সৃষ্টি করেছিল, এক বছরের ব্যবধানে তা ‘সকলি গরল ভেল’ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এক বছর আগে জুলাই গণ অভ্যুত্থানে দেশের সাধারণ মানুষ রাজপথে নেমেছিল দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি থেকে রেহাই পেতে। কিন্তু এক বছরের ব্যবধানে চালের দাম সেঞ্চুরি করার কৃতিত্ব দেখিয়েছে। কর্মসংস্থানের সুযোগ প্রতিদিনই কমছে। দেশের অর্থনীতি ভেঙে পড়ার উপক্রম। ব্যবসায়ীদের অবস্থা ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি। বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ার বদলে কমছে। মনে পড়ছে একটি গানের কথা। ‘জিনিসের দাম বেড়েছে মানুষের দাম কমেছে হায়রে কপাল করব কি?’ এটি কিশোর কুমারের একটি অতি বিখ্যাত গানের কলি।

৫ দশক আগে যে গান সাড়া জাগিয়েছিল ওপার বাংলায়। বাংলাদেশেও মানুষের মনে দাগ কাটে গানটি। গত দুই বছর দেশের শতকরা ৯০ ভাগ মানুষের আয় হ্রাস পেয়েছে। দারিদ্র্যসীমার নিচে নামার ঝুঁকিতে পড়েছে লাখ লাখ মানুষ। মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি। জুলাই অভ্যুত্থানে ছাত্রদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে জনতার ঢল নেমেছিল যেসব কারণে তার অন্যতম হলো দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি। জীবন-জীবিকার সংগ্রামে বিপর্যস্ত মানুষ মনে করেছিল লুটেরা স্বৈরাচারের পতন হলে চাল, ডাল, তেলসহ সব নিত্যপণ্যের দাম কমবে। পরিবার-পরিজন নিয়ে তারা যে মহাসংকটে পড়েছে, তা থেকে রেহাই পাওয়া যাবে। কিন্তু সে ক্ষেত্রে যে কোনো সাফল্য আসেনি তা অস্বীকারের উপায় নেই। মূল্যস্ফীতি কমার কোনো লক্ষণ নেই। খাদ্যের দাম চলে যাচ্ছে নাগালের বাইরে। আমাদের দেশে নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি এক অশনিসংকেত। নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির পাশাপাশি পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বেকারত্ব। গত এক বছরে লাখ লাখ মানুষ কাজ হারিয়েছে। বন্ধ হয়েছে গার্মেন্টসহ অনেক কলকারখানা। আইনশৃঙ্খলার অবনতি পরিস্থিতিকে নাজুক করে তুলছে। ব্যবসায়ীরা রয়েছে মহাবিপদে। নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি দূরের কথা, সংকটের মুখে রয়েছে দেশের প্রায় সব শিল্পপ্রতিষ্ঠান। পৌনে ১৬ বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসনের পতনে জনমনে যে আশা জেগে উঠেছিল তা হতাশায় পরিণত হচ্ছে। অনেকেই বলছেন আগেই ভালো ছিলাম।

সন্দেহ নেই বর্তমান সরকার দায়িত্ব হাতে নিয়েছে এক দুঃসময়ে। বৈশ্বিক মন্দা গ্রাস করছে জগৎবাসীর শান্তি। ইউক্রেন ও গাজায় রাশিয়া ও ইসরায়েলের আগ্রাসন বিশ্ব অর্থনীতিতে যে মন্দা ডেকে এনেছে, তা থেকে রক্ষা পাচ্ছে না অনেক অগ্রসর দেশ। নুন আনতে যাদের পান্তা ফুরায় তাদের অবস্থা সহজেই অনুমেয়। এ কঠিন সময় মোকাবিলায় সরকারকে সুবুদ্ধি ও সুবিবেচনার পথে হাঁটতে হবে। নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি ঠেকানোকে নিতে হবে চ্যালেঞ্জ হিসেবে। দেশের উৎপাদন খাতকে সচল করতে ব্যবসাবান্ধব নীতি গ্রহণ করতে হবে। আইনশৃঙ্খলার রাশ টেনে ধরতে হবে শক্তভাবে। কিন্তু সে ক্ষেত্রে সরকার যে পুরোপুরি ব্যর্থ, তা এক বাস্তবতা। 

দুই. ২৪-এর গণ অভ্যুত্থান একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের পর আমাদের সময়ের সবচেয়ে তোলপাড় করা ঘটনা। ’৬৯-এর গণ অভ্যুত্থান কিংবা ’৯০-এর গণ অভ্যুত্থান যারা দেখেছেন, তারা স্বীকার করবেন এত মানুষ কোনো দিন রাজপথে নামেনি। গণ অভ্যুত্থানের পর দেশবাসীর সমর্থন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করেন শান্তিতে নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দেশের মানুষ আশায় বুক বেঁধেছিল। কিন্তু সে আশা হতাশায় পরিণত হতে সময় লাগেনি।

ইতোমধ্যে এ সরকার দেশের সবচেয়ে ব্যর্থ সরকারের তকমা কিনেছে। ছাত্ররা আন্দোলন করে সচিবালয়ে ঢুকতেই তারা পেয়ে গেল অটো পাস। বলা হলো কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করা সরকারের কাজ নয়। কিন্তু যমুনার সামনে কিছু লোক জড়ো হতেই পাল্টে গেল সিদ্ধান্ত। গত এক বছরে বিচারক পরিবর্তনের সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে মবের ভয়ে। মব জাস্টিস নামের অসভ্য এবং বর্বর শব্দ আমাদের দেশ ও সমাজের অনুষঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশের মানুষ এ অবস্থা থেকে মুক্তি চায়। এজন্য চায় নির্বাচন। আমি জানি না নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে সত্যিকারের গণতন্ত্র আসবে কি না। তবে জানি, নির্বাচন হলে দেশে রাজনৈতিক সরকার আসবে। তাদের কাছে মানুষের জীবন-জীবিকা ও প্রত্যাশা মূল্য পাবে। নির্বাচনের পর গঠিত সরকার সদিচ্ছা নিয়ে নির্ভেজাল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিলে সেটি হবে সোনায় সোহাগা।

সরকার ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কিন্তু নানা অজুহাতে এ ব্যাপারে অন্তরায় সৃষ্টি হচ্ছে।

রাষ্ট্র সংস্কারের বেশ কয়েকটি মৌলিক বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছতে পারেনি রাজনৈতিক দলগুলো। ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার যে কসরত চলছে তা ব্যর্থ হতে চলেছে। রাষ্ট্র সংস্কার হতে হবে রাষ্ট্রের মালিক-মোক্তার দেশবাসীর ইচ্ছা অনুসারে। সোজা কথায় এ বিষয়টি নির্বাচিত সংসদের হাতে ছেড়ে দেওয়াই উত্তম। তার বদলে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যের ভিত্তিতে রাজনৈতিক সংস্কারের যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তা নিঃসন্দেহে ‘মন্দের ভালো’। কিন্তু এ প্রক্রিয়ায় সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত না হওয়ায় এর গ্রহণযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছে। ঐকমত্য কমিশনের সংলাপে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট জাতীয় সংসদ চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। কমিশনের সঙ্গে সংলাপে অংশগ্রহণকারী বিএনপি-জামায়াতসহ বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের পক্ষে হলেও এটির গঠনপ্রক্রিয়া ও কার্যক্রম কী হবে, সে বিষয়ে বিতর্ক রয়েছে। বাংলাদেশের মতো আর্থিক দুরবস্থায় থাকা একটি দেশে আরেকটি ব্যয়বহুল নিম্নকক্ষের ‘রেপ্লিকা সংসদ’ তৈরি করা কতটা দরকার, তা-ও ভেবে দেখার অবকাশ রয়েছে। সংসদের উচ্চকক্ষ, নিম্নকক্ষ ও সংরক্ষিত নারী আসন-সব ক্ষেত্রেই পিআর পদ্ধতি চালুর পক্ষে দাবি তুলেছে কিছুু দল। বিএনপিসহ কিছু দল সাফ সাফ বলে দিয়েছে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদে তাদের সায় থাকলেও আনুপাতিক হারের নির্বাচন মানা হবে না। পাশাপাশি তত্ত্বাবধায়ক সরকারপদ্ধতি গঠন নিয়েও কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠকে এখন পর্যন্ত ঐকমত্যে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। আনুপাতিক হারের নির্বাচন এশিয়া মহাদেশে প্রথম চালু হয় মধ্যপ্রাচ্যে অবৈধভাবে জেঁকে বসা ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলে। দক্ষিণ এশিয়ার নেপালে এ পদ্ধতি চালু রয়েছে রাজতন্ত্র পতনের পর। এ পদ্ধতি হিমালয়কন্যা নেপালে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতাই শুধু নিশ্চিত করেছে। রাষ্ট্র সংস্কারের নামে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা চাপিয়ে দেওয়ার  চেষ্টা ১৮ কোটি মানুষের এ জাতি মেনে নেবে না।

পাদটীকা : মির্জা আবু তালিব বেগ বা শায়েস্তা খান ছিলেন বাংলার সুবেদার। সুবেদার শব্দটির বাংলা প্রদেশ বা রাজ্যপাল। বাংলা শব্দের চেয়ে ইংরেজি প্রতিশব্দ গভর্নর বরং আমাদের মতো বয়স্কদের কাছে বেশি সহজবোধ্য। কারণ ইংরেজ শাসনামলে এ দেশ ব্রিটিশ রাজার গভর্নর দ্বারা শাসিত হয়েছে। পাকিস্তান আমলেও গভর্নর ছিলেন পাকিস্তানি প্রভুদের প্রতিনিধি। আইউব খানের আমলে তাঁর গভর্নর মোনায়েম খান মোসাহেবির জন্যে খ্যাতিমান হয়ে ওঠেন। বলছিলাম শায়েস্তা খানের কথা। তিনি ছিলেন দিল্লির মোগল সম্রাট শাহজাহানের শ্যালক। সম্রাট আওরঙ্গজেবের মামা। শায়েস্তা খান দুই মেয়াদে সুবেবাংলা বা বাংলা প্রদেশের সুবেদার ছিলেন। প্রথমবার ১৬৬৪ থেকে ১৬৭৮ এবং দ্বিতীয় মেয়াদে ১৬৮০ থেকে ১৬৮৮ সাল। শায়েস্তা খান ছিলেন মোগল বাহিনীর অন্যতম দক্ষ সেনাপতি। বাংলাদেশের সুবেদার  হিসেবে তাঁর অন্যতম কৃতিত্ব হলো চট্টগ্রাম বিজয়। আমাদের প্রধান বন্দরনগরী চট্টগ্রাম শায়েস্তা খানের আগে ছিল আরাকান রাজার শাসনাধীন। যত ভালো সেনাপতিই হোন, বাংলাদেশের সুবেদার হিসেবে আসার আগে শায়েস্তা খান এমন এক ট্র্যাজেডির সম্মুখীন হন, যা তাঁকে সারা জীবন তাড়িয়ে বেড়িয়েছে। ১৬৬০ সালে বিদ্রোহী মারাঠা রাজা ছত্রপতি শিবাজীকে দমনে সম্রাট আওরঙ্গজেব শায়েস্তা খানকে দায়িত্ব দেন। মারাঠাবীরের কূটকৌশলে শায়েস্তা খান হেরে যান। তাঁর এক প্রিয় পুত্রের প্রাণ যায় সেই যুদ্ধে। ছত্রপতি শিবাজীর যোগ্যতাকে খাটো করে দেখার খেসারত দিতে হয় মোগল সেনাপতিকে। বলা হয়ে থাকে, শায়েস্তা খানের আমলে টাকায় ৮ মণ চাল পাওয়া যেত। এখন প্রতি কেজি চালের দাম প্রায় ১০০ টাকা। কিন্তু বাস্তবতা হলো সেই আমলেও মানুষ দুর্ভিক্ষে প্রাণ হারাত। তাই দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধের চেয়েও মানুষের কর্মসংস্থানের বিষয়ে সরকারকে গুরুত্ব দিতে হবে। ব্যবসাবাণিজ্যে যে অচলাবস্থা চলছে তা রোধে সাহসী ভূমিকা নিতে হবে। মানুষের যদি আয় না থাকে তবে টাকায় ৮ মণ চাল পাওয়া গেলেও তা কারও পেটে ভাত জোগাবে না।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়
সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ
বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার
ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের ডিসি সারওয়ার আলমকে শোকজ
সিলেটের ডিসি সারওয়ার আলমকে শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি
আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৮
চাকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৮

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি
কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান
পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন
কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে
জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে অপহৃত যুবক উদ্ধার, ৩ অপহরণকারী গ্রেফতার
বুড়িচংয়ে অপহৃত যুবক উদ্ধার, ৩ অপহরণকারী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৫৯ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৫৯ বিলিয়ন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মহেশপুর সীমান্তে নারী-শিশুসহ আটক ৩
মহেশপুর সীমান্তে নারী-শিশুসহ আটক ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৬ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে পাকিস্তান
৬ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ উইমেন জার্নালিস্ট ফোরামের নতুন কমিটি গঠন
বাংলাদেশ উইমেন জার্নালিস্ট ফোরামের নতুন কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ দফার আলোকে আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মিত হবে: সাইফুল ইসলাম
৩১ দফার আলোকে আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মিত হবে: সাইফুল ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুতুবদিয়ায় ৪ জেলে আটক
কুতুবদিয়ায় ৪ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা
টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আনারপুরায় কাগজকলে আগুন
আনারপুরায় কাগজকলে আগুন

নগর জীবন

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতলক্ষ্যায় নৌকাডুবি দুই মাদরাসাছাত্রের লাশ উদ্ধার
শীতলক্ষ্যায় নৌকাডুবি দুই মাদরাসাছাত্রের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের চূড়ান্ত রূপ উগ্র সাম্প্রদায়িকতা
ফ্যাসিবাদের চূড়ান্ত রূপ উগ্র সাম্প্রদায়িকতা

নগর জীবন

ডুবতে পারে ৯ জেলা
ডুবতে পারে ৯ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো মহল কর্মসূচি দিয়ে নির্বাচনের বিরোধিতা করছে
কোনো মহল কর্মসূচি দিয়ে নির্বাচনের বিরোধিতা করছে

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

নগর জীবন

ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার
ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সমালোচনায় ভেনিজুয়েলা
যুক্তরাষ্ট্রের সমালোচনায় ভেনিজুয়েলা

পূর্ব-পশ্চিম

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ায় দুই ট্রেন লাইনচ্যুত রেললাইনে বিস্ফোরণ
রাশিয়ায় দুই ট্রেন লাইনচ্যুত রেললাইনে বিস্ফোরণ

পূর্ব-পশ্চিম

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশীয় পণ্য ব্যবহারের আহ্বান নরেন্দ্র মোদির
দেশীয় পণ্য ব্যবহারের আহ্বান নরেন্দ্র মোদির

পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে সেনা স্থাপনায় ড্রোন হামলা
সুদানে সেনা স্থাপনায় ড্রোন হামলা

পূর্ব-পশ্চিম