শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০২:৪৫, বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫

তৃতীয় পর্ব

দুবাই থেকেই শুরু হয় জাভেদের অর্থ পাচার

বাইরে ফিটফাট আসলে ‘মহাদুর্নীতিবাজ’
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
দুবাই থেকেই শুরু হয় জাভেদের অর্থ পাচার

আলজাজিরার অনুসন্ধানী প্রতিবেদন দ্য মিনিস্টারস মিলিয়নস-এ মূলত যুক্তরাজ্যে সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাভেদের অবৈধ সম্পদের বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ প্রতিদিন আওয়ামী লীগের এ শীর্ষ অর্থ পাচারকারীর অর্থ পাচারের ব্যাপারে অনুসন্ধান করে দেখেছে, তাঁর অর্থ পাচারের সূচনা হয় সংযুক্ত আরব আমিরাতে। যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রে তিনি যে অর্থ পাচার করেছেন সে টাকা গেছে সিঙ্গাপুর থেকে। আবার সিঙ্গাপুরে তিনি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান চালু করেছেন দুবাইয়ের মাধ্যমে। সাইফুজ্জামান চৌধুরীর অর্থ পাচার শুরু হয় ২০০৯ সালে। প্রথমে তিনি বাংলাদেশ থেকে টাকা পাচার করে দুবাইতে নিয়ে সেখানে কোম্পানি করেন। সেখান থেকে ওই সব কোম্পানির মাধ্যমে বৈধভাবে টাকা সরান সিঙ্গাপুরে। সিঙ্গাপুরে ব্যাংকের ঋণে সম্পদ কেনেন লন্ডনে। নতুন করে ফাঁস হওয়া সম্পত্তির তথ্যে দেখা যায়, সাইফুজ্জামান ইউএইতে ২৫০টির বেশি বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্টের তালিকাভুক্ত মালিক। এ সম্পত্তির মূল্য ১৪ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি। রেকর্ডগুলোতে উঠে আসে যে তাঁর স্ত্রী রুখমিলা জামান দুবাইতে ২ কোটি ৫০ লাখ ডলারের বেশি মূল্যের আরও ৫০টি সম্পত্তির তালিকাভুক্ত মালিক। সাইফুজ্জামান দুবাইয়ের অভিজাত অপেরা এলাকায় একটি পেন্টহাউসের মালিক। জমির রেকর্ড যাচাই করে নিশ্চিত হওয়া গেছে, তিনি সেখানে একটি বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্টের তালিকাভুক্ত মালিক, এর মূল্য ৫০ লাখ মার্কিন ডলারের বেশি।

সাবেক এই মন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রী ইউএইতে দুই শর বেশি উচ্চমূল্যের অ্যাপার্টমেন্ট কিনতে প্রায় ১৭ কোটি মার্কিন ডলার ব্যয় করেছেন। আর সামগ্রিকভাবে ওই দম্পতি বিশ্বজুড়ে ছয় শর বেশি সম্পত্তির তালিকাভুক্ত মালিক। তাঁদের বিরুদ্ধেই বর্তমানে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) তদন্ত চলছে। সাইফুজ্জামান দুবাইয়ে ২০২০ সালের মধ্যে অন্তত ৫৪টি সম্পদের মালিক হন। যুক্তরাষ্ট্রেও তাঁর সম্পত্তি আছে। সেখানে তিনি নয়টি বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন। এর মধ্যে পাঁচটি ম্যানহাটানসহ নিউইয়র্কের প্রধান এলাকায় এবং চারটি নদীর ওপারে নিউ জার্সিতে।

২০২৪ সালের জানুয়ারির মধ্যে ডিবিএস সাইফুজ্জামান চৌধুরীর কোম্পানিগুলোকে ২০টি ঋণ দিয়েছিল, যা তার সাম্রাজ্যকে অর্থায়নে সহায়তা করেছিল। এ ঋণ পেতে এবং সাইফুজ্জামানের অবৈধ অর্থ বৈধ করতে কাজ করে। ফাইন্যান্সিয়াল সলিউশন-এর তৎকালীন সিইও পুরো পাচারপ্রক্রিয়াকে বৈধতা দেন এবং পাচারকৃত অর্থ নতুন করে বৈধভাবে বিনিয়োগের পথ উন্মুক্ত করেন। এরপর তিনি যুক্তরাজ্য ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে একাধিক কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন।

সাইফুজ্জামান সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২০০৯ সালে অর্থ পাচার শুরু করেন বলে জানা যায়। দেশটিতে প্রথম ২০১৪ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কম্পিউটার সফটওয়্যার ব্যবসা করার জন্য র‌্যাপিড র‌্যাপ্টর এফজিই নামে একটি প্রতিষ্ঠান খোলেন তিনি। পরের বছর ১৮ ফেব্রুয়ারি ভবন নির্মাণ ও নির্মাণসামগ্রী বিক্রির জন্য জেবা ট্রেডিং এফজিই নামে আরেকটি প্রতিষ্ঠান খোলেন। এ ছাড়া গত বছরের শেষ দিকে তাঁর স্ত্রী রুখমিলা জামান চৌধুরীর নামে আল-বারশা সাউথ-থার্ড এলাকায় কিউ গার্ডেনস বুটিক রেসিডেনস-ব্লক বিতে দুটি ফ্ল্যাট কেনা হয়। এর মধ্যে ১৫ সেপ্টেম্বর ১১ লাখ ২৫ হাজার ৩০০ দিরহামে একটি এবং ৩০ নভেম্বর ১১ লাখ ২৫ হাজার ৬৯ দিরহামে অন্য ফ্ল্যাটটি কেনা হয়।

সাইফুজ্জামান চৌধুরীর নামে দুবাই ইসলামী ব্যাংকে একটি অ্যাকাউন্ট রয়েছে। এ ছাড়া দেশটির ফার্স্ট আবুধাবি ব্যাংকে একটি দিরহাম ও একটি ডলার অ্যাকাউন্ট রয়েছে। আর দেশটিতে কার্যরত জনতা ব্যাংকে রয়েছে একটি দিরহাম অ্যাকাউন্ট। সব মিলিয়ে এসব অ্যাকাউন্টে ৩৯ হাজার ৫৮৩ দিরহাম এবং ৬ হাজার ৬৭০ ডলার জমা আছে। লন্ডনে সাইফুজ্জামান চৌধুরীর আটটি কোম্পানি রয়েছে, যার বাজারমূল্য ২০ কোটি ৩১ লাখ পাউন্ড। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা। দেশটিতে তাঁর স্ত্রী রুখমিলা জামান ও মেয়ে জেবা জামানের নামেও কোম্পানি রয়েছে। এ ছাড়া পারিবারিক মালিকানায় থাকা ব্যবসায়িক গ্রুপ আরামিটের নামে একটি কোম্পানি রয়েছে বলে জানা যায়।

প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, সাইফুজ্জামান চৌধুরী লন্ডনে নিউ ভেঞ্চার (লন্ডন) লিমিটেড নামে প্রথম একটি কোম্পানি খোলেন ২০১০ সালের ১৩ জুলাই। সর্বশেষ ২০২১ সালের ২২ জুলাই সাদাকাত প্রপার্টিজ লিমিটেড নামে আরেকটি কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন। এসব কোম্পানি আবাসন খাতের। সব কোম্পানির অবস্থান দেশটির ৮ ডেভোনশায়ার স্কয়ার, লন্ডনের ঠিকানায়। ২০১০ সালে খোলা তাঁর নিউ ভেঞ্চার (লন্ডন) লিমিটেডের মূল ব্যবসা বাড়িঘর কেনাবেচা। এ কোম্পানির স্থায়ী ও চলতি সম্পদের মূল্য ১ কোটি ১৭ লাখ পাউন্ড। তিনি জেডটিএস প্রপার্টিজ নামে কোম্পানি খোলেন ২০১৬ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি। এর স্থায়ী ও চলতি সম্পদ রয়েছে ৭ কোটি ৩১ লাখ পাউন্ডের। ২০১৯ সালের ৬ জুলাই স্ত্রী রুখমিলা জামানের নামে কোম্পানি রুখমিলা প্রপার্টিজ খোলেন তিনি। এ কোম্পানির স্থায়ী ও চলতি সম্পদ ২ কোটি ৮০ লাখ পাউন্ডের। আরামিট প্রপার্টিজ নামে চতুর্থ কোম্পানি খোলা হয় ২০২০ সালের ৬ মে। এ কোম্পানির সম্পদ রয়েছে ২ কোটি ১৫ লাখ পাউন্ডের। জেডটিজেড প্রপার্টিজ খোলা হয় ২০২০ সালের ৩০ জুলাই। এ কোম্পানির সম্পদ ২ কোটি ৯৯ লাখ পাউন্ডের। তাঁর মেয়ে জেবা জামানের নামে জেবা প্রপার্টিজ খোলা হয় ২০২১ সালের ২১ জুন। এ কোম্পানির সম্পদ ১ কোটি ২৯ লাখ পাউন্ডের। জারিয়া প্রপার্টিজ নামে আরেক কোম্পানির সম্পদ ৬০ লাখ পাউন্ডের। সর্বশেষ ২০২১ সালের ২২ জুলাই খোলা সাদাকাত প্রপার্টিজ লিমিটেড-এর সম্পদমূল্য প্রায় ২ কোটি পাউন্ড। আওয়ামী লীগের পতনের পর সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর বিরুদ্ধে বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগের অনুসন্ধান শুরু করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। সিআইডির প্রাথমিক অনুসন্ধানে ২০১৬ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে সাইফুজ্জামান চৌধুরী ৪৮ লাখ ডলার (প্রায় ৫ হাজার ৭২৪ কোটি টাকা) ব্যয়ে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে ৬২০টি বাড়ি কেনেন বলে জানা গেছে। এ সম্পদের ব্যাপারে এখন তদন্ত করছে সিআইডি।

সিআইডির তদন্তে দেখা গেছে, সাইফুজ্জামান চৌধুরী ২০১৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে নাহার ম্যানেজমেন্ট ইনকরপোরেটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠান খোলেন। একই বছর তিনি ওই প্রতিষ্ঠানের নামে যুক্তরাষ্ট্রে নয়টি ফ্ল্যাট কেনেন। ২০০৯ সালে কম্পিউটার সফটওয়্যার ব্যবসা করার জন্য আমিরাতের দুবাইয়ে র‌্যাপিড র‌্যাপ্টর এফজিইজেবা ট্রেডিং এফজিই নামে দুটি প্রতিষ্ঠান খোলেন। এ ছাড়া রুখমিলা জামান চৌধুরীর নামে আল-বারশা সাউথ-থার্ড এলাকায় কিউ গার্ডেনস ও বুটিক রেসিডেনসে দুটি ফ্ল্যাট কিনেছেন; যার দাম ২২ লাখ ৫০ হাজার ৩০০ দিরহাম (প্রায় ৭ কোটি ৩১ লাখ টাকা)।

সাইফুজ্জামান চৌধুরী ২০১৬ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও আরব আমিরাতে ৬২০টি বাড়ি কেনেন বলে সিআইডির তদন্তে বেরিয়ে এসেছে; যার বাজারমূল্য প্রায় ৪৮ কোটি ডলার (প্রায় ৫ হাজার ৭২৪ কোটি টাকা)। ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে সাইফুজ্জামান চৌধুরী ২০১০ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত নিজের ও স্ত্রী রুখমিলা জামানের নামে যুক্তরাজ্য ও দুবাইয়ে আটটি প্রতিষ্ঠান খোলেন; যার স্থায়ী ও চলতি সম্পদের মূল্য ২১ কোটি ৭২ লাখ ৬০ হাজার ডলার (প্রায় ২ হাজার ৫৯১ কোটি টাকা)।

তদন্তে দেখা গেছে, বাংলাদেশ থেকে পাচার করা অর্থ দিয়ে সাইফুজ্জামান চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে এসব কোম্পানি খুলে বিনিয়োগ করেছেন। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক এখন পর্যন্ত যে ২১ প্রতিষ্ঠানকে বিদেশে বিনিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে, সে তালিকায় সাইফুজ্জামান চৌধুরী বা তাঁর পরিবারের কারও নাম নেই। ভোটের আগে নির্বাচন কমিশনে সাইফুজ্জামান চৌধুরী যে সম্পদ বিবরণী জমা দেন, সেখানে তাঁর বিদেশে থাকা সম্পদের কোনো তথ্য নেই। অর্থ পাচার ও মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন অনুসারে এটি অপরাধ। তাই সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে সিআইডির ফিন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্রিটেনে স্ত্রী হত্যায় বাংলাদেশি ছাত্রের ২৮ বছর জেল
ব্রিটেনে স্ত্রী হত্যায় বাংলাদেশি ছাত্রের ২৮ বছর জেল
উলফা নেতা রঞ্জন চৌধুরীর সাজা কমে ২০ বছর জেল
উলফা নেতা রঞ্জন চৌধুরীর সাজা কমে ২০ বছর জেল
চিকিৎসা সহায়তায় আগ্রহী ভারত
চিকিৎসা সহায়তায় আগ্রহী ভারত
দেশ যেভাবে চলছে জনগণ সন্তুষ্ট নয়
দেশ যেভাবে চলছে জনগণ সন্তুষ্ট নয়
গুলিতে পর্যটকের মৃত্যু বান্দরবানে
গুলিতে পর্যটকের মৃত্যু বান্দরবানে
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মা মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মা মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ
মধ্যরাতে ছাত্রদল শিবির সংঘর্ষ আহত ২০ গুলিবিদ্ধ ৩
মধ্যরাতে ছাত্রদল শিবির সংঘর্ষ আহত ২০ গুলিবিদ্ধ ৩
কেন জনবহুল স্থানে প্রশিক্ষণ
কেন জনবহুল স্থানে প্রশিক্ষণ
রক্তের লাইনে মানবতা দাঁড়িয়ে
রক্তের লাইনে মানবতা দাঁড়িয়ে
দুর্ঘটনার কবলে তানভীরের লাশবাহী ফ্রিজার ভ্যান
দুর্ঘটনার কবলে তানভীরের লাশবাহী ফ্রিজার ভ্যান
সেদিন স্কুলে যেতে চায়নি মাকিন
সেদিন স্কুলে যেতে চায়নি মাকিন
আন্দোলন দমনে গণগ্রেপ্তার অভিযান
আন্দোলন দমনে গণগ্রেপ্তার অভিযান
সর্বশেষ খবর
শাহসুফি সৈয়দ দিদারুল হক মাইজভান্ডারী (ক.)-এর ইন্তেকালে গভীর শোক কাদের গনি চৌধুরীর
শাহসুফি সৈয়দ দিদারুল হক মাইজভান্ডারী (ক.)-এর ইন্তেকালে গভীর শোক কাদের গনি চৌধুরীর

এই মাত্র | জাতীয়

পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা
পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

লম্বা সময়ের জন্য ছিটকে গেলেন এনদ্রিক
লম্বা সময়ের জন্য ছিটকে গেলেন এনদ্রিক

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন স্কুলে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় গাকৃবি উপাচার্যের শোক
মাইলস্টোন স্কুলে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় গাকৃবি উপাচার্যের শোক

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সময়সূচি প্রকাশ
এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সময়সূচি প্রকাশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেনীতে টেকসই বাঁধ নির্মাণসহ ৮ দফা দাবিতে পদযাত্রা
ফেনীতে টেকসই বাঁধ নির্মাণসহ ৮ দফা দাবিতে পদযাত্রা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে যুবক নিহত
চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
সিলেটে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মাইলস্টোনের শিক্ষার্থীদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় বিএনপির দোয়া মাহফিল
মাইলস্টোনের শিক্ষার্থীদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় বিএনপির দোয়া মাহফিল

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় দুই যুগ পর বগুড়ায় একজনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় দুই যুগ পর বগুড়ায় একজনের যাবজ্জীবন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিমান দুর্ঘটনায় মার্কিন কংগ্রেস নেতৃবৃন্দের শোক
বাংলাদেশে বিমান দুর্ঘটনায় মার্কিন কংগ্রেস নেতৃবৃন্দের শোক

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপির রেখে যাওয়া মুক্তবাজার অর্থনীতি কুক্ষিগত করেছে কিছু লোক’
‘বিএনপির রেখে যাওয়া মুক্তবাজার অর্থনীতি কুক্ষিগত করেছে কিছু লোক’

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাদারীপুরে বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে মানববন্ধন
মাদারীপুরে বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে মানববন্ধন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাইলস্টোনে নিহত ও আহত শিক্ষার্থীদের জন্য সোনারগাঁ বিএনপির দোয়া
মাইলস্টোনে নিহত ও আহত শিক্ষার্থীদের জন্য সোনারগাঁ বিএনপির দোয়া

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিইসি নিয়োগ ও ইসি গঠনের বিষয়ে দলগুলো একমত : আলী রীয়াজ
সিইসি নিয়োগ ও ইসি গঠনের বিষয়ে দলগুলো একমত : আলী রীয়াজ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ১ কোটি ১০ লাখ ভিডিও সরিয়েছে টিকটক
বাংলাদেশ থেকে ১ কোটি ১০ লাখ ভিডিও সরিয়েছে টিকটক

৫২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় রেলওয়ের মালামালসহ গ্রেফতার ১
আখাউড়ায় রেলওয়ের মালামালসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেভি মেটালের কিংবদন্তি ওজি ওসবার্ন আর নেই
হেভি মেটালের কিংবদন্তি ওজি ওসবার্ন আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ লাশ শনাক্তে ১১ জনের ডিএনএ সংগ্রহ
৬ লাশ শনাক্তে ১১ জনের ডিএনএ সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'স্লো ওভার রেট' নিয়ম নিয়ে আইসিসিকে পুনর্বিবেচনার আহ্বান স্টোকসের
'স্লো ওভার রেট' নিয়ম নিয়ে আইসিসিকে পুনর্বিবেচনার আহ্বান স্টোকসের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাকসু নির্বাচনে তফসিল ঘোষণা ২৮ জুলাই
রাকসু নির্বাচনে তফসিল ঘোষণা ২৮ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আশা করছি শুল্ক কিছুটা কমে আসবে : অর্থ উপদেষ্টা
আশা করছি শুল্ক কিছুটা কমে আসবে : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তান কোচকে 'থার্ড ক্লাস' বললেন সাবেক পেসার
পাকিস্তান কোচকে 'থার্ড ক্লাস' বললেন সাবেক পেসার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত আটজনের মধ্যে সাতজনই একই প‌রিবা‌রের
নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত আটজনের মধ্যে সাতজনই একই প‌রিবা‌রের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকক্ষ থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে না
ভোটকক্ষ থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে না

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় আবুল বারকাত রিমান্ডে
দুদকের মামলায় আবুল বারকাত রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে সেই রাইসার খোঁজ মিলেছে, তবে…
অবশেষে সেই রাইসার খোঁজ মিলেছে, তবে…

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী বোনের গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত মাইলস্টোন শিক্ষিকা মাসুকা
শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী বোনের গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত মাইলস্টোন শিক্ষিকা মাসুকা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোনের পর এবার না-ফেরার দেশে ভাই নাফিও
বোনের পর এবার না-ফেরার দেশে ভাই নাফিও

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে দলগুলো: আসিফ নজরুল
সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে দলগুলো: আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের কাছে হেরে যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক
টাইগারদের কাছে হেরে যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে হারিয়ে টাইগারদের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়
পাকিস্তানকে হারিয়ে টাইগারদের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা
টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধ কুমিল্লার যমজ বোন সিসিইউতে
মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধ কুমিল্লার যমজ বোন সিসিইউতে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

“দেখতে খারাপ”—এই অপমানেও থামেননি, দাঁড়িয়ে গেলেন অভিনয়ে
“দেখতে খারাপ”—এই অপমানেও থামেননি, দাঁড়িয়ে গেলেন অভিনয়ে

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিমান বিধ্বস্ত নিয়ে গোপন করার মতো কিছু নেই: বিমানবাহিনী প্রধান
বিমান বিধ্বস্ত নিয়ে গোপন করার মতো কিছু নেই: বিমানবাহিনী প্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজের একদিন পর চিংড়ি ঘেরে মিলল তরুণীর লাশ
নিখোঁজের একদিন পর চিংড়ি ঘেরে মিলল তরুণীর লাশ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
৪ দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলঢাকায় পারিবারিক কবরস্থানে শায়িত শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরী
জলঢাকায় পারিবারিক কবরস্থানে শায়িত শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার
বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উদ্ধার তৎপরতা পরিচালনাকালে অনভিপ্রেত ঘটনা প্রসঙ্গে আইএসপিআরের বক্তব্য
উদ্ধার তৎপরতা পরিচালনাকালে অনভিপ্রেত ঘটনা প্রসঙ্গে আইএসপিআরের বক্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে বাড়ল স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে বাড়ল স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই
যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব
বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা
চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্কুলটির অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন
স্কুলটির অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

বেঁচে রইল মেয়ে, খুঁজতে গিয়ে মায়ের মৃত্যু
বেঁচে রইল মেয়ে, খুঁজতে গিয়ে মায়ের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের মারধরে সরকারের দুঃখ প্রকাশ
শিক্ষার্থীদের মারধরে সরকারের দুঃখ প্রকাশ

খবর

শোকের মাতম দেশজুড়ে
শোকের মাতম দেশজুড়ে

নগর জীবন

৯ ঘণ্টা অবরুদ্ধ উপদেষ্টারা
৯ ঘণ্টা অবরুদ্ধ উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে শিশুরা
যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে শিশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো সুখবর নেই
কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাই থেকেই শুরু হয় জাভেদের অর্থ পাচার
দুবাই থেকেই শুরু হয় জাভেদের অর্থ পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে ছাত্রদল শিবির সংঘর্ষ আহত ২০ গুলিবিদ্ধ ৩
মধ্যরাতে ছাত্রদল শিবির সংঘর্ষ আহত ২০ গুলিবিদ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের পর তারেক রহমানের তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের পর তারেক রহমানের তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান : এখন কী ভাবছে মানুষ
জুলাই গণ অভ্যুত্থান : এখন কী ভাবছে মানুষ

সম্পাদকীয়

যাদের বাঁচিয়েছি তারাও তো আমার সন্তান
যাদের বাঁচিয়েছি তারাও তো আমার সন্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের স্বার্থে দ্রুত নির্বাচন প্রয়োজন
দেশের স্বার্থে দ্রুত নির্বাচন প্রয়োজন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মা মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মা মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে স্ত্রী হত্যায় বাংলাদেশি ছাত্রের ২৮ বছর জেল
ব্রিটেনে স্ত্রী হত্যায় বাংলাদেশি ছাত্রের ২৮ বছর জেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির প্রশংসায় থাই মিনিস্টার কাউন্সিলর
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির প্রশংসায় থাই মিনিস্টার কাউন্সিলর

মাঠে ময়দানে

শাবনূর কেন আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন
শাবনূর কেন আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন

শোবিজ

কোনো কম্প্রোমাইজ করা হয় না
কোনো কম্প্রোমাইজ করা হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজিয়াকে দাফন করেছেন বাবা, মা আইসিইউতে ছেলের অপেক্ষায়
নাজিয়াকে দাফন করেছেন বাবা, মা আইসিইউতে ছেলের অপেক্ষায়

পেছনের পৃষ্ঠা

একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান নয়
একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপিএল আয়োজনে প্রস্তুত বিসিবি
বিপিএল আয়োজনে প্রস্তুত বিসিবি

মাঠে ময়দানে

দুর্ঘটনার কবলে তানভীরের লাশবাহী ফ্রিজার ভ্যান
দুর্ঘটনার কবলে তানভীরের লাশবাহী ফ্রিজার ভ্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা সহায়তায় আগ্রহী ভারত
চিকিৎসা সহায়তায় আগ্রহী ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

বেদনাসিক্ত সিরিজ জয়
বেদনাসিক্ত সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

সেদিন স্কুলে যেতে চায়নি মাকিন
সেদিন স্কুলে যেতে চায়নি মাকিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিতে পর্যটকের মৃত্যু বান্দরবানে
গুলিতে পর্যটকের মৃত্যু বান্দরবানে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাশের মিছিল বাড়ছে
লাশের মিছিল বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ যেভাবে চলছে জনগণ সন্তুষ্ট নয়
দেশ যেভাবে চলছে জনগণ সন্তুষ্ট নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বাসরুদ্ধকর জয়ে সিরিজ টাগারদের
শ্বাসরুদ্ধকর জয়ে সিরিজ টাগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা