শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৮, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০২৫

উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব

আব্দুল বায়েস
অনলাইন ভার্সন
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব

কিছুদিন আগেও বাংলাদেশের উন্নয়নকে বলা হতো উন্নয়ন ধাঁধা বা ডেভেলপমেন্ট প্যারাডক্স। বিগত দশকগুলোতে চোখ-ধাঁধানো উন্নয়ন না হয়ে থাকলেও যতটুকু অর্জিত হয়েছে, তা চোখে ধাঁধা লাগানোর মতোই বলা যেতে পারে। কার কাছে? নিঃসন্দেহে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে যারা, জেনে বা না জেনে, বাংলাদেশের সম্ভাবনা নিয়ে শঙ্কিত ছিল; তারা ভাবতেও পারেনি যে কোনো এক সময় বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন পৃথিবীতে ‘খবর’ হয়ে উঠবে, সাড়া জাগাবে। কোনো দ্বিধাগ্রস্ত না হয়েই একসময় বাংলাদেশের বিখ্যাত অর্থনীতিবিদরা।

দুই

বাংলাদেশের উন্নয়নকে তুলনামূলক হিসাবে ন্যস্ত করা যায় প্রতিবেশীদের সঙ্গে। বিশেষ করে জানতে ইচ্ছা হয়, সেই পাকিস্তানের তুলনায়  বাংলাদেশ ভালো, না খারাপ আছে? এমনকি প্রতিবেশী বিশাল দেশ ভারতের চেয়ে? পরিসংখ্যান দিয়ে পরিষ্কার করা যাক। ধরুন, নব্বইয়ের দশকের শুরুতে বাংলাদেশের মাথাপিছু জিএনআই পাকিস্তানের মাথাপিছু জিএনআইয়ের ৫৫ শতাংশ ছিল, অথচ ২০১০ দশকের শেষের দিকে পাকিস্তানের চেয়ে ১০ শতাংশ বেশি বাংলাদেশের মাথাপিছু জিএনআই। অন্যদিকে নব্বইয়ের দশকের শুরুতে বাংলাদেশের মাথাপিছু জিএনআই ছিল ভারতের ৮৭ শতাংশ, পার্থক্যটা বৃদ্ধি পেয়ে ২০০০ দশকে দাঁড়ায় ৭৪ শতাংশ, কিন্তু ২০১০ দশকের শেষ দিকে হ্রাস পেয়ে হয় ৮২ শতাংশ।

তিন

সব আশাব্যঞ্জক গল্পের একটা অন্ধকার দিক থাকে। বাংলাদেশের উন্নয়নযাত্রাকে তেমনি এক আলো-আঁধারির খেলা বললে বোধ করি ভুল হবে না। একদিকে উন্নয়নের ফলে দারিদ্র্য হ্রাস পেয়েছে, অথচ  অন্যদিকে ধনী-গরিব বৈষম্য ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে।  অর্থনীতিবিদ হারসম্যান ও রথচাইল্ড বলেছেন, টানেল প্রভাবের কথা : বিদ্যমান কাঠামোতে আয়বৈষম্যের প্রতি যদি সহনশীলতা কম থাকে, তাহলে ‘আগে বাড়া, পরে বিতরণ’ এমন তত্ত্ব বিপজ্জনক হতে পারে। বাংলাদেশের বিদ্যমান বৈষম্য সহগ (গিনি সহগ) বিপৎসীমার কাছাকাছি। বৈষম্য বেশি হলে দারিদ্র্য নিরসনে প্রবৃদ্ধির প্রভাব খাটো থাকে অর্থাৎ একই প্রবৃদ্ধির হার নিয়ে কম বৈষম্যের সমাজে দারিদ্র্য হ্রাসের হার বেশি হবে বেশি বৈষম্যের সমাজের চেয়ে।

অন্যদিকে আশা ছিল কুজনেটসের চুইয়ে পড়া প্রভাব তত্ত্ব (বা ট্রিকল ডাউন ইফেক্ট থিওরি) কাজে দেবে, কিন্তু সে আশায় যেন গুড়ে বালি। ট্রিকল ডাউন ইফেক্ট  বলতে চায়, প্রবৃদ্ধির প্রারম্ভিক স্তরে বৈষম্য বৃদ্ধি পায়, কিন্তু পরবর্তী সময়ে চুইয়ে পড়া সুফলে বৈষম্য হ্রাস পায়। সেটা খুব একটা কাজ করছে বলে মনে হয় না কিংবা ভবিষ্যতে করবে এমন ইঙ্গিত আপাতত নেই বলে মনে হয়। আর যদি ঘটেও থাকে, তা যে খুবই দুর্বল সে কথা বলা বাহুল্য। এদিকে আবার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ঘটছে ঠিকই, কিন্তু তা কাম্য স্তরে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারছে না।

গেল চার দশকের বেশি সময় ধরে অর্থনৈতিক উন্নয়নের ধাঁধার আড়ালে-আবডালে অভাবনীয় উত্থান ঘটেছে কালো এক অর্থনীতির (আন্ডারগ্রাউন্ড ইকোনমি)। মূলত প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতার কারণে ‘অর্থনৈতিক শয়তানের’ অভাবনীয় আবির্ভাব ঘটেছে। অন্ধকারে থাকা এই অর্থনীতি সরকারকে রাজস্ব থেকে বঞ্চিত রাখছে, রাজনীতিকে কলুষিত করছে, বিকৃত ভোগবাদী সমাজ সৃষ্টিতে জ্বালানি জোগাচ্ছে, সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটাচ্ছে। মোটাদাগে, এটি টেকসই উন্নয়নের পথে প্রধান প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করছে।

ক্ষেত্রবিশেষে এর ভেতরে অথবা পাশাপাশি অবস্থান নিয়েছে সর্বব্যাপী চরম দুর্নীতি। যদিও এ দেশে দুর্নীতির ইতিহাস বেশ দীর্ঘ, তার পরও বিগত দশকগুলোতে রাষ্ট্রীয় আনুকূল্যে উত্থান ঘটেছে এক শ্রেণির দাপুটে, ক্ষমতাবান দুর্নীতিবাজের। বলা যায়, সমাজের অভিভাবক এখন তাঁরাই। দুর্নীতি প্রতিবছর জিডিপির ২ শতাংশের মতো গিলে খায়। তা ছাড়া প্রতিবছর দেশ থেকে নাকি অবৈধ পথে পাচার হতো গড়ে ৭০০ থেকে ৮০০ কোটি ডলার; ২০০৬ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত নাকি ছয় হাজার কোটি ডলার পাচার হয়েছে বলা হচ্ছে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময়েও গেল এক বছরে দুর্নীতির মচ্ছবের সংবাদ পত্রিকার পাতায় কিংবা মিডিয়ায় ফলাও করে প্রচারিত।

সর্বাঙ্গে ব্যথা, ঔষধ দিব কোথা। এখন এমনকি রক্ষণশীল হিসাবেও খেলাপি ঋণের পরিমাণ তিন থেকে চার লাখ কোটি টাকা। এর একটি অংশ বিদ্যমান আইনের ফাঁকফোকরে ইচ্ছাকৃত খেলাপি ঋণ। শেয়ারবাজার লুট করে উত্থান ঘটেছে এক শ্রেণির ধনী মানুষের, অথচ সেই কলঙ্কিত বাজার এখনো তা-ই আছে। দিনে-দুপুরে ব্যাংক ডাকাতির কথা আপাতত না হয় থাক। তবে বলতেই হবে যে ঋণখেলাপি, অর্থ পাচারকারী কিংবা ব্যাংক ডাকাতদের বেশির ভাগ দেশে অথবা বিদেশে দাপটে ও সুখে আছে। অথচ তাদের কেউ এই ১০ থেকে ২০ বছর আগেও হিমশিম খেতেন সংসার চালাতে। তাঁরা হয়ে উঠেছেন দানব। অর্থনীতির গ্রেসামস ল অনুযায়ী, মন্দ টাকা ভালো টাকাকে বাজারছাড়া করে, তেমনি আজ এই সমাজে মন্দ লোক ভালো লোককে কোণঠাসা করে রাখছে। রাজনীতি কলুষিত হয়েছে কালো টাকায়; এদের অস্ত্রের ভাষা কেড়ে নিয়েছে আমজনতার ভাষার অস্ত্র।

 চার

দুর্নীতির কালো থাবায় সমাজটা যখন ক্ষতবিক্ষত, দেয়ালে যখন পিঠ ঠেকে গেছে বলতে হয়, ঠিক তখন অন্তর্বর্তী সরকারের সরাসরি নির্দেশে চলছে অর্থপাচারের  বিরুদ্ধে অভিযানের মতো একটি মহতী পদক্ষেপ।  অভিনন্দন, ব্যাটার লেট দ্যান নেভার।

ওই অভিযানের ফলে কালো অর্থনীতির নায়কদের অভাবনীয় উত্থানের সম্যক নমুনা জাতির সামনে আজ উপস্থিত। পত্রিকার পাতা ওল্টালে অবৈধ উপায়ে অর্জিত ধন-সম্পদ সম্পর্কে কিঞ্চিৎ ধারণা পাওয়া যায়। কারো কাছে শত শত কোটি টাকার এফডিআর, কোটি কোটি টাকার ব্যাংক ব্যালান্স, ১০-১২টি ফ্ল্যাট, পাচার করা অর্থ দিয়ে বিদেশে আলিশান বাড়ি, গাড়ি, মোটা অঙ্কের ব্যাংক ব্যালান্স ইত্যাদি। রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়নে এই কালো অর্থের প্রভাব অনেক। ভাতের হাঁড়ির কটা ভাত টিপলেই যেমন বোঝা যায় ভাত সিদ্ধ হয়েছে কি না, তেমনি চলমান অভিযানের ক্ষুদ্র নমুনা থেকে অনুমান করা যায় দেশব্যাপী অবৈধ সম্পদের পরিমাণ কত হতে পারে। শুধু বিদেশে নয়, দেশের ভেতরেও আরো অনেক কর্মকাণ্ডে অবৈধ ও অনৈতিক লেনদেন হয়, যা উইপোকার মতো উন্নয়নকে কুরে কুরে খাচ্ছে। আর একটি কথা, বাংলাদেশে অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটছে ঠিকই, কিন্তু তাকে টেকসই করার লক্ষ্যে রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংস্কার তেমন হচ্ছে না বিধায় চায়ের কাপ আর ঠোঁটের মধ্যকার ব্যবধান থেকেই যাচ্ছে।

পাঁচ

চলমান অভিযানের জন্য দেশের মানুষ কিছুটা হলেও স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছে, তবে সংশয়মুক্ত হতে পারছে না। এর কারণ অতীতের অভিজ্ঞতা খুব একটা সুখকর নয়। দুর্নীতির ও কালো অর্থনীতির শিকড় অনেক গভীরে প্রোথিত এবং সমাজের বিভিন্ন স্তরে বিস্তৃত, বিশেষত অতীতে মন্ত্রী, এমপি এবং সামরিক ও বেসামরিক আমলারাও এ ক্ষেত্রে কম যাননি বলে অভিযোগ আছে। প্রধান উপদেষ্টার সব আন্তরিকতা সত্ত্বেও এত বড় একটি ‘সাদা বিপ্লব’ ঘটবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহের অবকাশ থাকতেই পারে, যদি তাঁর নিজের লোকেরা দুর্নীতিমুক্ত না হন।

আমরা, আমজনতা, কায়মনোবাক্যে দুর্নীতি ও কালো অর্থনীতির বিরুদ্ধে পরিচালিত এই অভিযানের সাফল্য কামনা করি। এর প্রধান কারণ আমরা একটি ‘সাদা সমাজ’ চাই, যেখানে মেধাবী আর ভালো মানুষ রাষ্ট্র পরিচালনা করবেন; অর্থ, সম্পদ ও প্রতিপত্তি যেখানে প্রভু না হয়ে চাকর থাকবে। আমরা বর্তমান অবস্থার তথা অমানিশার দ্রুত অবসান চাই। আশায় আশায় তবু চেয়ে থাকি।

‘অদ্ভুত আঁধার এক এসেছে এ-পৃথিবীতে আজ,

যারা অন্ধ সবচেয়ে বেশি আজ চোখে দ্যাখে তারা;

যাদের হৃদয়ে কোনো প্রেম নেই- প্রীতি নেই- করুণার

আলোড়ন নেই

পৃথিবী অচল আজ তাদের সুপরামর্শ ছাড়া।

যাদের গভীর আস্থা আছে আজো মানুষের প্রতি

এখনো যাদের কাছে স্বাভাবিক বলে মনে হয়

মহৎ সত্য বা রীতি, কিংবা শিক্ষা অথবা সাধনা

শকুন ও শেয়ালের খাদ্য তাদের হৃদয়।’

(কবি জীবনানন্দ দাশ)

লেখক : অর্থনীতিবিদ, সাবেক উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
সর্বশেষ খবর
ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্টের সকল চেষ্টা ব্যর্থ হবে: রাশিয়া
ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্টের সকল চেষ্টা ব্যর্থ হবে: রাশিয়া

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

জনসমর্থন ছাড়া কিছু করতে গেলে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে: আমীর খসরু
জনসমর্থন ছাড়া কিছু করতে গেলে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে: আমীর খসরু

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

৬ মাসের শিশুকে গলা কেটে হত্যা, মা গ্রেপ্তার
৬ মাসের শিশুকে গলা কেটে হত্যা, মা গ্রেপ্তার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনসমর্থন ছাড়া কিছু করতে গেলে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে : আমীর খসরু
জনসমর্থন ছাড়া কিছু করতে গেলে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে : আমীর খসরু

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

উদ্বোধনের দিনেই বিকল বেরোবির দুটি বাস
উদ্বোধনের দিনেই বিকল বেরোবির দুটি বাস

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড
বরিশালে তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিটিভিতে আজ আদনান বাবুর একক অনুষ্ঠান “রংধনু রং”
বিটিভিতে আজ আদনান বাবুর একক অনুষ্ঠান “রংধনু রং”

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

বাড়ছে নদীর পানি, ৩ জেলায় বন্যার আভাস
বাড়ছে নদীর পানি, ৩ জেলায় বন্যার আভাস

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সেপ্টেম্বরের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১৩.৫ শতাংশ বৃদ্ধি
সেপ্টেম্বরের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১৩.৫ শতাংশ বৃদ্ধি

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অবৈধ অস্ত্রের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বিজিবিকে তথ্য দিয়ে সহায়তার আহ্বান
অবৈধ অস্ত্রের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বিজিবিকে তথ্য দিয়ে সহায়তার আহ্বান

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামী আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটে চারটি আসন বহালের দাবিতে চলছে হরতাল
বাগেরহাটে চারটি আসন বহালের দাবিতে চলছে হরতাল

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৫৯২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৫৯২ মামলা

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৩৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশের অভিযোগে পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ১৯ বাংলাদেশি
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশের অভিযোগে পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ১৯ বাংলাদেশি

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টির কার্যক্রম নিষিদ্ধসহ ৫ দাবিতে জামায়াতের কর্মসূচি ঘোষণা
জাতীয় পার্টির কার্যক্রম নিষিদ্ধসহ ৫ দাবিতে জামায়াতের কর্মসূচি ঘোষণা

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মানসিক রোগে আক্রান্ত ইসরায়েলি সেনারা
মানসিক রোগে আক্রান্ত ইসরায়েলি সেনারা

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দাবিতে পিএসসির সামনে ৪৪তম বিসিএস প্রার্থীদের মানববন্ধন
তিন দাবিতে পিএসসির সামনে ৪৪তম বিসিএস প্রার্থীদের মানববন্ধন

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতের আচরণ খেলাধুলার চেতনার পরিপন্থী: পিসিবি চেয়ারম্যান
ভারতের আচরণ খেলাধুলার চেতনার পরিপন্থী: পিসিবি চেয়ারম্যান

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডিআইজি-এসপিসহ আরও ৭ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
ডিআইজি-এসপিসহ আরও ৭ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কর্নার থেকে সরাসরি গোল ডি মারিয়ার
এবার কর্নার থেকে সরাসরি গোল ডি মারিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমরা কারসাজির ‌‘ক’-ও বুঝি না : রাকসু নির্বাচন নিয়ে উপাচার্য
আমরা কারসাজির ‌‘ক’-ও বুঝি না : রাকসু নির্বাচন নিয়ে উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিয়ে যখন এক্সপেরিমেন্ট’ আসছে
‘বিয়ে যখন এক্সপেরিমেন্ট’ আসছে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা গণহত্যায় ভারত-ইসরায়েল যৌথ অস্ত্র ব্যবহারের অভিযোগ
গাজা গণহত্যায় ভারত-ইসরায়েল যৌথ অস্ত্র ব্যবহারের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটাল লেনদেনে দুর্নীতি-অর্থপাচার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব : গভর্নর
ডিজিটাল লেনদেনে দুর্নীতি-অর্থপাচার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বর্ণবাদী হামলার শিকার বাংলাদেশি তরুণ
লন্ডনে বর্ণবাদী হামলার শিকার বাংলাদেশি তরুণ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা
শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা