শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৭, শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫

উদ্ধারকাজে সেনাবাহিনীর মানবিকতা

দুই সেনা সদস্য নিজেদের পোশাকে আবৃত করেন মা ও ছেলের মরদেহ
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
উদ্ধারকাজে সেনাবাহিনীর মানবিকতা

মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের কাছেই দিয়াবাড়ী আর্মি ক্যাম্প। বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হওয়ার পরপরই ওই ক্যাম্প থেকে সেনা দস্যরা ছুটে আসেন। এসেই তাঁরা দেখতে পান বিধ্বস্ত জ্বলন্ত বিমানটির কাছে পড়ে আছে দুটি মরদেহ। মরদেহ দুটি এক মা ও তাঁর সন্তানের।

দুজন সেনা সদস্য তাঁদের ইউনিফর্ম খুলে ঢেকে দেন মরদেহ দুুটি। এই ঘটনার ভিডিও, ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। অনেকে জানতে চান, নিজেদের ইউনিফর্ম দিয়ে মা ও ছেলের মরদেহ ঢেকে দেওয়া সেনা সদস্যদের পরিচয়। কারো মন্তব্য, মাইলস্টোন স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পরপরই দেশের সেনাবাহিনী তাৎক্ষণিকভাবে যে উদ্ধার তৎপরতা চালিয়েছে তা দায়িত্ব, মানবিকতা ও দক্ষতার অনন্য এক উদাহরণ হয়ে থাকবে।

সেনাবাহিনীর এই মানবিক দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়ে আবারও প্রমাণিত হলো, দেশের সংকটময় মুহূর্তে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী মুহূর্তে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সব কিছু ছাপিয়ে মানবতার নিবেদিত প্রাণ। রোমান রনি নামের একজনের মন্তব্য, ‘এটা শুধু ইউনিফর্ম না। এটা সৈনিকদের শরীরের চামড়া, পবিত্র পোশাক। মানবতার পথেই রয়েছে আমাদের সেনাবাহিনী।’ 

আরেকজন মন্তব্য করেছেন, ‘যোগ্য সেনাবাহিনীর হাতেই বাংলাদেশ নিরাপদ।’ মোহাম্মদ ইব্রাহিম নামের একজন লিখেছেন, ‘এ জন্যই বলা হয়, সেনাবাহিনী বাংলাদেশের গর্ব।’ সাবেক সেনা কর্মকর্তারাও বলছেন, ‘অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য হিসেবে মানুষের জন্য ওদের এই ভালোবাসা আর মানবিকতা প্রদর্শনে অভিভূত হয়েছি এবং গভীরভাবে আন্দোলিত হয়েছি।’

প্রত্যক্ষদর্শীরাও জানান, ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন এবং দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকা এলাকাটি থেকে আহতদের দ্রুত নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া সেনা সদস্যের মানবিক ও সাহসিকতা বিশেষভাবে চোখে পড়ে। একজন শিক্ষার্থী ক্লাসরুমে আটকে পড়ে আগুনের তাপে অসুস্থ হয়ে পড়ছিল। বিষয়টি এক সেনা সদস্যের চোখে পড়ার পর তিনি বালতির পানি এনে ছাত্রটির গায়ে ঢালেন। হাতুড়ি দিয়ে জানালা ভেঙে তাকে জীবিত উদ্ধার করেন।

যে দুই সেনা সদস্যের ইউনিফর্মে ঢাকা হয় মা ও ছেলের মরদেহ : জানা যায়, সেদিন দিয়াবাড়ীর সেনা ক্যাম্পের মেজর মেহেদী হাসান ও সৈনিক আশিক এই মানবতার দৃষ্টান্ত রাখেন।  

গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে ঘটনাস্থলে এসে দিয়াবাড়ী সেনা ক্যাম্পের মেজর মেহেদী হাসান বলেন, ‘দুর্ঘটনার পরপরই আমরা প্রথম রেসপন্স টিম হিসেবে দুর্ঘটনাস্থলে প্রবেশ করি। স্পটে প্রবেশের পর দুটি মরদেহ দেখতে পাই। সম্ভবত একজন মা ও তাঁর ছেলে। সেনাবাহিনীর সদস্যদের জন্য তাঁদের ইউনিফর্মটা গর্বের। আমরা তখন ওই মা ও তাঁর সন্তানের সম্মানটাকে প্রাধান্য দিই। আমি ও আমার সঙ্গের সৈনিক আশিক আমাদের গর্বের ইউনিফর্ম খুলে মরদেহ দুটি ঢেকে দিই। আমাদের পোশাকের চেয়ে ওই মা-ছেলের মরদেহের সম্মান আমাদের কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়েছিল। এরপর আমরা উদ্ধারকাজ শুরু করি। আনুমানিক সন্ধ্যা ৭টা থেকে সাড়ে ৭টা পর্যন্ত উদ্ধারকাজ অব্যাহত থাকে।

আমাদের যার যতটুকু সম্ভব সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করি। হতাহতের সঠিক সংখ্যা স্কুল কর্তৃপক্ষ এবং হাসপাতালগুলোর সমন্বয়ে পাওয়া যাবে। আমাদের মেইন ফোকাস ছিল উদ্ধার। কতজনকে উদ্ধার করতে পেরেছি, তার হিসাব রাখা ওই সময় আমাদের মধ্যে কাজ করেনি। যাদের সামনে পেয়েছি, তাদেরই নিরাপদে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছি। এরপর ক্যাম্পে ফিরে আসি।’

মেজর মেহেদী বলেন, ‘দুর্ঘটনার দুই থেকে তিন মিনিটের মধ্যেই আমরা পৌঁছে যাই। দুর্ঘটনাস্থলের ১০০ থেকে ১৫০ গজের মধ্যেই আমাদের ক্যাম্প। এয়ারক্রাফটা যে জায়গায় ক্র্যাশ করে সেই জায়গায় আগুনের প্রজ্বালনটা ছিল। তার কাছাকাছি দুটি মরদেহ পড়ে ছিল। স্পটে পৌঁছে আমরা প্রথমে এটি দেখতে পাই। এরপর আমরা উদ্ধারকাজ শুরু করি। স্কুলের বারান্দার দুই পাশে যে গ্রিল ছিল তা ভেঙে ভেতরের হতাহতদের নামিয়ে আনার কাজে ব্যবহার করি। ভেতর থেকে আমাদের সৈনিকরা সবাই চেষ্টা করেছেন। জীবিত এবং আহত অবস্থায় যারা ছিল, যতটা পেরেছি, আগুন নির্বাপণ করার মাধ্যমে ভেতেরে প্রবেশ করে অনেকাংশে উদ্ধার করার চেষ্টা করেছি। হাসপাতালে খবর নিলেই জানতে পারবেন অনেক ছাত্র-ছাত্রী এখনো চিকিৎসাধীন। কৃতজ্ঞতার সঙ্গে বলতে হয়, ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরাও যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে। সেনাবাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে তাদের সহযোগিতা কোনো অংশেই কম না। আমাদের ২৫ জনের মতো সৈনিক অসুস্থ হয়ে পড়েন। ক্রিটিক্যাল অবস্থায় কেউ নেই। বর্তমানে ১১ জনের মতো ঢাকা সিএমএইচে চিকিৎসাধীন আছেন।’ 

সেনা বিশেষজ্ঞরা যা বলছেন : ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. জাহেদুর রহমান সেনা সদস্যদের এই উদ্ধার তৎপরতা সম্পর্কে কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘দেশের সব ক্রান্তিলগ্নে সেনাবাহিনী জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে। সম্প্রতি ঘটে যাওয়া বিমান দুর্ঘটনায় সেনাবাহিনী অত্যন্ত দরদের একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ দেখিয়েছে। গত ২১ জুলাই ২০২৫ তারিখে ৬ স্বতন্ত্র এয়ার ডিফেন্স ব্রিগেড কমান্ডার উত্তরার দিয়াবাড়ীতে সেনা ক্যাম্প পরিদর্শনে ছিলেন। ক্যাম্পটি মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের কাছেই। দুপুর ১টা ১২ মিনিটের সময় হঠাৎ বিকট শব্দে ক্যাম্পের সবাই সতর্ক হয়ে ওঠেন। 

এরই মধ্যে একজন সৈনিক এবং একজন বেসামরিক ব্যক্তি দৌড়ে এসে বলেন যে স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে ইউনিট অধিনায়ক লে. কর্নেল তাহসিন, মেজর মেহেদী, ক্যাপ্টেন তামজীদ এবং অন্য অফিসার ও সৈনিকরা দৌড়ে ঘটনাস্থলের দিকে যেতে থাকেন। দুই মিনিটের মধ্যে ওঁরা স্কুল প্রাঙ্গণে পৌঁছেন। মেজর মেহেদী স্কুলের সামনে ওয়াকওয়েতে একজন নারীর মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেন, যাঁর মুখমণ্ডলের অর্ধাংশ উড়ে গেছে এবং কিছুটা দূরেই একটি শিশুর মৃতদেহ। তাৎক্ষণিকভাবে মেজর মেহেদীর মনে যে অনুভূতিটি জাগে সেটি হলো একজন মায়ের আবরু রক্ষা করা। তিনি এবং তাঁর সহযোদ্ধা গানার আশিক নিজেদের ইউনিফরম খুলে মা ও সন্তানের মৃতদেহ ঢেকে দেন। 

একজন সৈনিকের সবচেয়ে প্রিয়, সবচেয়ে গর্বের বিষয় তাঁর ইউনিফর্ম। ওঁরা মা ও সন্তানকে তাঁদের গর্ব আর প্রিয় পরিচ্ছদ দিয়ে ঢেকে দিয়েছেন। আমি একজন অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য হিসেবে মানুষের জন্য ওঁদের এই ভালোবাসা আর মানবিকতা প্রদর্শনে অভিভূত হয়েছি এবং গভীরভাবে আন্দোলিত হয়েছি। আমি ওঁদের সঙ্গে ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় দ্রুততার সঙ্গে উদ্ধারকাজ পরিচালিত হয়েছে বলে জেনেছি। কমান্ডার, অধিনায়ক, মেজর মেহেদী এবং উদ্ধারকাজে জড়িত সব সেনা সদস্যকে সাধুবাদ জানাই। নিশ্চয়ই তাঁরা নিঃস্বার্থভাবে দেশের সেবায় নিজেদের নিয়োগ করবেন। দুর্ঘটনায় নিহত সবার আত্মার জন্য প্রার্থনা করি এবং আশা করি যে সুষ্ঠুভাবে তদন্ত সম্পন্ন হবে।’

মেজর জেনারেল (অব.) কাজী ইফতেখার-উল-আলমের মতে, মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্তের দুর্ঘটনাটি এত মর্মান্তিক, এত হৃদয়বিদারক, এত বেশি শিশুর হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া কোনো মানবিকতা দিয়ে পূরণ করা যায় না। 

তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এসব শিশু একদিন বড় হয়ে জাতির নেতৃত্ব দিতে পারত, দেশের জন্য অবদান রাখতে পারত। এটাকে কোনোভাবেই, কোনো কিছু দিয়েই কাভার করা সম্ভব নয়। যে পরিবারগুলো তাদের সন্তানদের হারিয়েছে, যে শিক্ষকরা তাঁদের শিক্ষার্থীদের বাঁচাতে নিজেদের জীবন দিয়েছেন, সেই সব পরিবারের, সেই শিক্ষকদের শূন্যতা পূরণ হওয়ার নয়। তার পরও সেনাবাহিনীর সদস্যরা সেখানে যেভাবে দ্রুত ছুটে গেছেন, স্টেচারের অপেক্ষা করেননি, যা দিয়ে হোক, যেভাবে হোক আহতদের উদ্ধার করে প্রাণ বাঁচানোর জন্য হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করেছেন। বিরামহীন সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন। অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। সেখানে সমস্যা তৈরি করে সাধারণ উত্সুক জনতা। উদ্ধারকাজে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হয়। ভবিষ্যতে কোনো দুর্ঘটনার উদ্ধারকাজে এই বিষয়টি আমাদের মনে রাখতে হবে।’

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার
ঢাকা ব্যাংক আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার-২৫ পেলেন মানবজমিন সম্পাদক
ঢাকা ব্যাংক আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার-২৫ পেলেন মানবজমিন সম্পাদক
বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন
বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন
ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ
ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ
'প্রকৃতির ভারসাম্য বজায় রাখতে সবাইকে বৃক্ষরোপণে এগিয়ে আসতে হবে'
'প্রকৃতির ভারসাম্য বজায় রাখতে সবাইকে বৃক্ষরোপণে এগিয়ে আসতে হবে'
মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩
মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩
হত্যা মামলায় কারাগারে আনিসুল-সালমান
হত্যা মামলায় কারাগারে আনিসুল-সালমান
এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং-২০২৫ উদ্বোধন
এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং-২০২৫ উদ্বোধন
টানা ৫ দিন অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা

এই মাত্র | নগর জীবন

সিদ্ধান্ত বদলে জাপান সফর করছে বার্সেলোনা
সিদ্ধান্ত বদলে জাপান সফর করছে বার্সেলোনা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা, মেঘলা থাকবে আকাশ
ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা, মেঘলা থাকবে আকাশ

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী
ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ চ্যানেল পাড়ির অপেক্ষায় দুই বাংলাদেশি সাঁতারু
ইংলিশ চ্যানেল পাড়ির অপেক্ষায় দুই বাংলাদেশি সাঁতারু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাবল সেঞ্চুরিতে প্রোটিয়া যুবা ব্যাটারের বিশ্বরেকর্ড
ডাবল সেঞ্চুরিতে প্রোটিয়া যুবা ব্যাটারের বিশ্বরেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানই প্রথমে যুদ্ধবিরতির উদ্যোগ নেয় : ভারত
পাকিস্তানই প্রথমে যুদ্ধবিরতির উদ্যোগ নেয় : ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এক মাস আগেও জানতাম না যে দলে ফিরব : সাইফউদ্দিন
এক মাস আগেও জানতাম না যে দলে ফিরব : সাইফউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ হারলেও বাংলাদেশ সফরে যে উন্নতি দেখছেন পাকিস্তান কোচ
সিরিজ হারলেও বাংলাদেশ সফরে যে উন্নতি দেখছেন পাকিস্তান কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পান্তের চোটে কনকাশন বদলির নিয়ম নিয়ে প্রশ্ন গাভাস্কারের
পান্তের চোটে কনকাশন বদলির নিয়ম নিয়ে প্রশ্ন গাভাস্কারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ব্যাংক আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার-২৫ পেলেন মানবজমিন সম্পাদক
ঢাকা ব্যাংক আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার-২৫ পেলেন মানবজমিন সম্পাদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান
বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ তিন পরিবারের পাশে শামসুজ্জামান দুদু
শহীদ তিন পরিবারের পাশে শামসুজ্জামান দুদু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একদিনে তিন গ্রেটকে ছাড়িয়ে রুট, সামনে শুধু টেন্ডুলকার
একদিনে তিন গ্রেটকে ছাড়িয়ে রুট, সামনে শুধু টেন্ডুলকার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার : সাইফুল হক
গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার : সাইফুল হক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলগাছীতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বদলগাছীতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার
যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
এবার মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দরের দক্ষতা বাড়াতে আন্তর্জাতিক অপারেটর দরকার: নৌ পরিবহন উপদেষ্টা
বন্দরের দক্ষতা বাড়াতে আন্তর্জাতিক অপারেটর দরকার: নৌ পরিবহন উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মুজিববাদের রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদের রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না: নাহিদ ইসলাম

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর
সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী আট জেলায় সামরিক আইন
থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী আট জেলায় সামরিক আইন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জয়দেবপুর রেলস্টেশনে খাবার বিতরণ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জয়দেবপুর রেলস্টেশনে খাবার বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দক্ষিণাঞ্চলের নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে
দক্ষিণাঞ্চলের নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?
ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’
‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার
নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে
থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান
মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!
বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু
চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক
মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক
পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম
চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী
সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাইলট তৌকিরের পরিবারকে সমবেদনা জানালেন মির্জা ফখরুল
পাইলট তৌকিরের পরিবারকে সমবেদনা জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪১ বলে ডি ভিলিয়ার্সের সেঞ্চুরি
৪১ বলে ডি ভিলিয়ার্সের সেঞ্চুরি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উদ্ধারকাজে সেনাবাহিনীর মানবিকতা
উদ্ধারকাজে সেনাবাহিনীর মানবিকতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের জন্য একটি ভালো কাজ করে যেতে চাই : সিইসি
দেশের জন্য একটি ভালো কাজ করে যেতে চাই : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত, একজনের মরদেহ ভারতের হাসপাতালে
সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত, একজনের মরদেহ ভারতের হাসপাতালে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড
মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার পরিস্থিতি ‘অবর্ণনীয় ও সমর্থনযোগ্য নয়’: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
গাজার পরিস্থিতি ‘অবর্ণনীয় ও সমর্থনযোগ্য নয়’: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির উদ্বেগ পিআর
বিএনপির উদ্বেগ পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি
ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি
দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

শনিবারের সকাল

ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক
ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক

শোবিজ

ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি
ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মোগল আমলের সালিশখানা
মোগল আমলের সালিশখানা

শনিবারের সকাল

নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ
নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ

শোবিজ

কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন
কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন

মাঠে ময়দানে

এক টাকায় দুটি লেবু!
এক টাকায় দুটি লেবু!

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা
দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা

শোবিজ

আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন
আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

পরিবেশ ও জীবন

জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে
জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্ণিমার চাওয়া
পূর্ণিমার চাওয়া

শোবিজ

পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক
পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

রোমান হলিডে
রোমান হলিডে

শোবিজ

খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক
খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন
জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে ছেলের হাতে বাংলাদেশি বাবা খুন
ব্রিটেনে ছেলের হাতে বাংলাদেশি বাবা খুন

পেছনের পৃষ্ঠা