শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৭, শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫

উদ্ধারকাজে সেনাবাহিনীর মানবিকতা

দুই সেনা সদস্য নিজেদের পোশাকে আবৃত করেন মা ও ছেলের মরদেহ
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
উদ্ধারকাজে সেনাবাহিনীর মানবিকতা

মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের কাছেই দিয়াবাড়ী আর্মি ক্যাম্প। বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হওয়ার পরপরই ওই ক্যাম্প থেকে সেনা দস্যরা ছুটে আসেন। এসেই তাঁরা দেখতে পান বিধ্বস্ত জ্বলন্ত বিমানটির কাছে পড়ে আছে দুটি মরদেহ। মরদেহ দুটি এক মা ও তাঁর সন্তানের।

দুজন সেনা সদস্য তাঁদের ইউনিফর্ম খুলে ঢেকে দেন মরদেহ দুুটি। এই ঘটনার ভিডিও, ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। অনেকে জানতে চান, নিজেদের ইউনিফর্ম দিয়ে মা ও ছেলের মরদেহ ঢেকে দেওয়া সেনা সদস্যদের পরিচয়। কারো মন্তব্য, মাইলস্টোন স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পরপরই দেশের সেনাবাহিনী তাৎক্ষণিকভাবে যে উদ্ধার তৎপরতা চালিয়েছে তা দায়িত্ব, মানবিকতা ও দক্ষতার অনন্য এক উদাহরণ হয়ে থাকবে।

সেনাবাহিনীর এই মানবিক দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়ে আবারও প্রমাণিত হলো, দেশের সংকটময় মুহূর্তে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী মুহূর্তে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সব কিছু ছাপিয়ে মানবতার নিবেদিত প্রাণ। রোমান রনি নামের একজনের মন্তব্য, ‘এটা শুধু ইউনিফর্ম না। এটা সৈনিকদের শরীরের চামড়া, পবিত্র পোশাক। মানবতার পথেই রয়েছে আমাদের সেনাবাহিনী।’ 

আরেকজন মন্তব্য করেছেন, ‘যোগ্য সেনাবাহিনীর হাতেই বাংলাদেশ নিরাপদ।’ মোহাম্মদ ইব্রাহিম নামের একজন লিখেছেন, ‘এ জন্যই বলা হয়, সেনাবাহিনী বাংলাদেশের গর্ব।’ সাবেক সেনা কর্মকর্তারাও বলছেন, ‘অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য হিসেবে মানুষের জন্য ওদের এই ভালোবাসা আর মানবিকতা প্রদর্শনে অভিভূত হয়েছি এবং গভীরভাবে আন্দোলিত হয়েছি।’

প্রত্যক্ষদর্শীরাও জানান, ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন এবং দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকা এলাকাটি থেকে আহতদের দ্রুত নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া সেনা সদস্যের মানবিক ও সাহসিকতা বিশেষভাবে চোখে পড়ে। একজন শিক্ষার্থী ক্লাসরুমে আটকে পড়ে আগুনের তাপে অসুস্থ হয়ে পড়ছিল। বিষয়টি এক সেনা সদস্যের চোখে পড়ার পর তিনি বালতির পানি এনে ছাত্রটির গায়ে ঢালেন। হাতুড়ি দিয়ে জানালা ভেঙে তাকে জীবিত উদ্ধার করেন।

যে দুই সেনা সদস্যের ইউনিফর্মে ঢাকা হয় মা ও ছেলের মরদেহ : জানা যায়, সেদিন দিয়াবাড়ীর সেনা ক্যাম্পের মেজর মেহেদী হাসান ও সৈনিক আশিক এই মানবতার দৃষ্টান্ত রাখেন।  

গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে ঘটনাস্থলে এসে দিয়াবাড়ী সেনা ক্যাম্পের মেজর মেহেদী হাসান বলেন, ‘দুর্ঘটনার পরপরই আমরা প্রথম রেসপন্স টিম হিসেবে দুর্ঘটনাস্থলে প্রবেশ করি। স্পটে প্রবেশের পর দুটি মরদেহ দেখতে পাই। সম্ভবত একজন মা ও তাঁর ছেলে। সেনাবাহিনীর সদস্যদের জন্য তাঁদের ইউনিফর্মটা গর্বের। আমরা তখন ওই মা ও তাঁর সন্তানের সম্মানটাকে প্রাধান্য দিই। আমি ও আমার সঙ্গের সৈনিক আশিক আমাদের গর্বের ইউনিফর্ম খুলে মরদেহ দুটি ঢেকে দিই। আমাদের পোশাকের চেয়ে ওই মা-ছেলের মরদেহের সম্মান আমাদের কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়েছিল। এরপর আমরা উদ্ধারকাজ শুরু করি। আনুমানিক সন্ধ্যা ৭টা থেকে সাড়ে ৭টা পর্যন্ত উদ্ধারকাজ অব্যাহত থাকে।

আমাদের যার যতটুকু সম্ভব সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করি। হতাহতের সঠিক সংখ্যা স্কুল কর্তৃপক্ষ এবং হাসপাতালগুলোর সমন্বয়ে পাওয়া যাবে। আমাদের মেইন ফোকাস ছিল উদ্ধার। কতজনকে উদ্ধার করতে পেরেছি, তার হিসাব রাখা ওই সময় আমাদের মধ্যে কাজ করেনি। যাদের সামনে পেয়েছি, তাদেরই নিরাপদে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছি। এরপর ক্যাম্পে ফিরে আসি।’

মেজর মেহেদী বলেন, ‘দুর্ঘটনার দুই থেকে তিন মিনিটের মধ্যেই আমরা পৌঁছে যাই। দুর্ঘটনাস্থলের ১০০ থেকে ১৫০ গজের মধ্যেই আমাদের ক্যাম্প। এয়ারক্রাফটা যে জায়গায় ক্র্যাশ করে সেই জায়গায় আগুনের প্রজ্বালনটা ছিল। তার কাছাকাছি দুটি মরদেহ পড়ে ছিল। স্পটে পৌঁছে আমরা প্রথমে এটি দেখতে পাই। এরপর আমরা উদ্ধারকাজ শুরু করি। স্কুলের বারান্দার দুই পাশে যে গ্রিল ছিল তা ভেঙে ভেতরের হতাহতদের নামিয়ে আনার কাজে ব্যবহার করি। ভেতর থেকে আমাদের সৈনিকরা সবাই চেষ্টা করেছেন। জীবিত এবং আহত অবস্থায় যারা ছিল, যতটা পেরেছি, আগুন নির্বাপণ করার মাধ্যমে ভেতেরে প্রবেশ করে অনেকাংশে উদ্ধার করার চেষ্টা করেছি। হাসপাতালে খবর নিলেই জানতে পারবেন অনেক ছাত্র-ছাত্রী এখনো চিকিৎসাধীন। কৃতজ্ঞতার সঙ্গে বলতে হয়, ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরাও যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে। সেনাবাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে তাদের সহযোগিতা কোনো অংশেই কম না। আমাদের ২৫ জনের মতো সৈনিক অসুস্থ হয়ে পড়েন। ক্রিটিক্যাল অবস্থায় কেউ নেই। বর্তমানে ১১ জনের মতো ঢাকা সিএমএইচে চিকিৎসাধীন আছেন।’ 

সেনা বিশেষজ্ঞরা যা বলছেন : ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. জাহেদুর রহমান সেনা সদস্যদের এই উদ্ধার তৎপরতা সম্পর্কে কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘দেশের সব ক্রান্তিলগ্নে সেনাবাহিনী জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে। সম্প্রতি ঘটে যাওয়া বিমান দুর্ঘটনায় সেনাবাহিনী অত্যন্ত দরদের একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ দেখিয়েছে। গত ২১ জুলাই ২০২৫ তারিখে ৬ স্বতন্ত্র এয়ার ডিফেন্স ব্রিগেড কমান্ডার উত্তরার দিয়াবাড়ীতে সেনা ক্যাম্প পরিদর্শনে ছিলেন। ক্যাম্পটি মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের কাছেই। দুপুর ১টা ১২ মিনিটের সময় হঠাৎ বিকট শব্দে ক্যাম্পের সবাই সতর্ক হয়ে ওঠেন। 

এরই মধ্যে একজন সৈনিক এবং একজন বেসামরিক ব্যক্তি দৌড়ে এসে বলেন যে স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে ইউনিট অধিনায়ক লে. কর্নেল তাহসিন, মেজর মেহেদী, ক্যাপ্টেন তামজীদ এবং অন্য অফিসার ও সৈনিকরা দৌড়ে ঘটনাস্থলের দিকে যেতে থাকেন। দুই মিনিটের মধ্যে ওঁরা স্কুল প্রাঙ্গণে পৌঁছেন। মেজর মেহেদী স্কুলের সামনে ওয়াকওয়েতে একজন নারীর মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেন, যাঁর মুখমণ্ডলের অর্ধাংশ উড়ে গেছে এবং কিছুটা দূরেই একটি শিশুর মৃতদেহ। তাৎক্ষণিকভাবে মেজর মেহেদীর মনে যে অনুভূতিটি জাগে সেটি হলো একজন মায়ের আবরু রক্ষা করা। তিনি এবং তাঁর সহযোদ্ধা গানার আশিক নিজেদের ইউনিফরম খুলে মা ও সন্তানের মৃতদেহ ঢেকে দেন। 

একজন সৈনিকের সবচেয়ে প্রিয়, সবচেয়ে গর্বের বিষয় তাঁর ইউনিফর্ম। ওঁরা মা ও সন্তানকে তাঁদের গর্ব আর প্রিয় পরিচ্ছদ দিয়ে ঢেকে দিয়েছেন। আমি একজন অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য হিসেবে মানুষের জন্য ওঁদের এই ভালোবাসা আর মানবিকতা প্রদর্শনে অভিভূত হয়েছি এবং গভীরভাবে আন্দোলিত হয়েছি। আমি ওঁদের সঙ্গে ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় দ্রুততার সঙ্গে উদ্ধারকাজ পরিচালিত হয়েছে বলে জেনেছি। কমান্ডার, অধিনায়ক, মেজর মেহেদী এবং উদ্ধারকাজে জড়িত সব সেনা সদস্যকে সাধুবাদ জানাই। নিশ্চয়ই তাঁরা নিঃস্বার্থভাবে দেশের সেবায় নিজেদের নিয়োগ করবেন। দুর্ঘটনায় নিহত সবার আত্মার জন্য প্রার্থনা করি এবং আশা করি যে সুষ্ঠুভাবে তদন্ত সম্পন্ন হবে।’

মেজর জেনারেল (অব.) কাজী ইফতেখার-উল-আলমের মতে, মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্তের দুর্ঘটনাটি এত মর্মান্তিক, এত হৃদয়বিদারক, এত বেশি শিশুর হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া কোনো মানবিকতা দিয়ে পূরণ করা যায় না। 

তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এসব শিশু একদিন বড় হয়ে জাতির নেতৃত্ব দিতে পারত, দেশের জন্য অবদান রাখতে পারত। এটাকে কোনোভাবেই, কোনো কিছু দিয়েই কাভার করা সম্ভব নয়। যে পরিবারগুলো তাদের সন্তানদের হারিয়েছে, যে শিক্ষকরা তাঁদের শিক্ষার্থীদের বাঁচাতে নিজেদের জীবন দিয়েছেন, সেই সব পরিবারের, সেই শিক্ষকদের শূন্যতা পূরণ হওয়ার নয়। তার পরও সেনাবাহিনীর সদস্যরা সেখানে যেভাবে দ্রুত ছুটে গেছেন, স্টেচারের অপেক্ষা করেননি, যা দিয়ে হোক, যেভাবে হোক আহতদের উদ্ধার করে প্রাণ বাঁচানোর জন্য হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করেছেন। বিরামহীন সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন। অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। সেখানে সমস্যা তৈরি করে সাধারণ উত্সুক জনতা। উদ্ধারকাজে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হয়। ভবিষ্যতে কোনো দুর্ঘটনার উদ্ধারকাজে এই বিষয়টি আমাদের মনে রাখতে হবে।’

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
১৬ বছর হলেই এনআইডি দেবে ইসি
১৬ বছর হলেই এনআইডি দেবে ইসি
হারানো বা নষ্ট হওয়ার কারণে এনআইডি তুলতে জিডি লাগবে না
হারানো বা নষ্ট হওয়ার কারণে এনআইডি তুলতে জিডি লাগবে না
অদৃশ্য শ্রমে নারীর অবদান ৮৫%, মূল্য ৬ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা
অদৃশ্য শ্রমে নারীর অবদান ৮৫%, মূল্য ৬ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা
আরাকান আর্মি বেঁচেই আছে মাদক বেচে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আরাকান আর্মি বেঁচেই আছে মাদক বেচে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচনকে ডাকসুর সঙ্গে মিলিয়ে ফেলা যাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচনকে ডাকসুর সঙ্গে মিলিয়ে ফেলা যাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বজ্রসহ ভারী বৃষ্টি হতে পারে চার বিভাগে
বজ্রসহ ভারী বৃষ্টি হতে পারে চার বিভাগে
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন
ফিলিস্তিনের প্রধান বিচারপতির সম্মানে প্রধান বিচারপতির নৈশভোজ
ফিলিস্তিনের প্রধান বিচারপতির সম্মানে প্রধান বিচারপতির নৈশভোজ
আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান
আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান
গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি নিয়ে দিল্লিতে বৈঠক
গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি নিয়ে দিল্লিতে বৈঠক
ডাকসু ভোটগ্রহণের মধ‍্য দিয়ে ইলেকশনের ট্রেনে উঠলো বাংলাদেশ: ফারুকী
ডাকসু ভোটগ্রহণের মধ‍্য দিয়ে ইলেকশনের ট্রেনে উঠলো বাংলাদেশ: ফারুকী
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ১৪তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ১৪তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সর্বশেষ খবর
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মামার ঘর থেকে ভাগনির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মামার ঘর থেকে ভাগনির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৬ বছর হলেই এনআইডি দেবে ইসি
১৬ বছর হলেই এনআইডি দেবে ইসি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৫০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৫০ মামলা

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেপালে হোটেলবন্দি বাংলাদেশ দল, দেশে ফেরা নিয়ে শঙ্কা
নেপালে হোটেলবন্দি বাংলাদেশ দল, দেশে ফেরা নিয়ে শঙ্কা

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণে জড়িতদের শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণে জড়িতদের শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিংড়া জাতীয় উদ্যানে যাচ্ছে ৭ ফুট লম্বা অজগর
সিংড়া জাতীয় উদ্যানে যাচ্ছে ৭ ফুট লম্বা অজগর

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় গণছুটিতে পল্লী বিদ্যুতের ৫১ কর্মী, ভোগান্তি চরমে
কোটালীপাড়ায় গণছুটিতে পল্লী বিদ্যুতের ৫১ কর্মী, ভোগান্তি চরমে

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব

৫৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

হারানো বা নষ্ট হওয়ার কারণে এনআইডি তুলতে জিডি লাগবে না
হারানো বা নষ্ট হওয়ার কারণে এনআইডি তুলতে জিডি লাগবে না

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে গোলচত্বরের দাবিতে মানববন্ধন
মানিকগঞ্জে গোলচত্বরের দাবিতে মানববন্ধন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল, নিরাপত্তা শঙ্কায় ত্রিভুবন বিমানবন্দরের সব ফ্লাইট বাতিল
বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল, নিরাপত্তা শঙ্কায় ত্রিভুবন বিমানবন্দরের সব ফ্লাইট বাতিল

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আইনজীবী নিহত
কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আইনজীবী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার
চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালে অস্থিরতায় বাতিল ম্যাচ, আজই দেশে ফিরছে বাংলাদেশ দল
নেপালে অস্থিরতায় বাতিল ম্যাচ, আজই দেশে ফিরছে বাংলাদেশ দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে মন্ত্রিসভায় রদবদল, ৫ মন্ত্রী বরখাস্ত
ইন্দোনেশিয়ায় ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে মন্ত্রিসভায় রদবদল, ৫ মন্ত্রী বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদয়ন স্কুল কেন্দ্রে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৫৬ শতাংশ
উদয়ন স্কুল কেন্দ্রে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৫৬ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসুর ভিপি প্রার্থী অমর্ত্যকে নির্বাচনে অংশ নিতে সুযোগ দেওয়ার নির্দেশ
জাকসুর ভিপি প্রার্থী অমর্ত্যকে নির্বাচনে অংশ নিতে সুযোগ দেওয়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পঞ্চগড়ে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে প্রশিক্ষণ
পঞ্চগড়ে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অদৃশ্য শ্রমে নারীর অবদান ৮৫%, মূল্য ৬ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা
অদৃশ্য শ্রমে নারীর অবদান ৮৫%, মূল্য ৬ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মি বেঁচেই আছে মাদক বেচে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আরাকান আর্মি বেঁচেই আছে মাদক বেচে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ: সমীহ করলেও বাংলাদেশকে হারানোর হুমকি হংকংয়ের
এশিয়া কাপ: সমীহ করলেও বাংলাদেশকে হারানোর হুমকি হংকংয়ের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের ভোট উৎসবে যোগ দেওয়ার আহ্বান আবিদুলের
অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের ভোট উৎসবে যোগ দেওয়ার আহ্বান আবিদুলের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় নির্বাচনকে ডাকসুর সঙ্গে মিলিয়ে ফেলা যাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচনকে ডাকসুর সঙ্গে মিলিয়ে ফেলা যাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থুতুকাণ্ডে সুয়ারেসের শাস্তি বাড়ল আরও তিন ম্যাচ
থুতুকাণ্ডে সুয়ারেসের শাস্তি বাড়ল আরও তিন ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝালকাঠি প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী খলিলুর রহমানের ইন্তেকাল
ঝালকাঠি প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী খলিলুর রহমানের ইন্তেকাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পর এবার পদত্যাগ করলেন নেপালের কৃষিমন্ত্রী
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পর এবার পদত্যাগ করলেন নেপালের কৃষিমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)
বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল
তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা
ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ
পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র
ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা
যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য
সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার
পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?
ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন
১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!
পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক নজরে ডাকসু ভোট
এক নজরে ডাকসু ভোট

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা
নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল
ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি
বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালো সাড়া পাচ্ছি, জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী : উমামা ফাতেমা
ভালো সাড়া পাচ্ছি, জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী : উমামা ফাতেমা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুশ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ ৪ ইউক্রেনীয় সেনার
রুশ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ ৪ ইউক্রেনীয় সেনার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সিলিকন ভ্যালির আদলে কুখ্যাত ক্রাইম সিটি!
মিয়ানমারে সিলিকন ভ্যালির আদলে কুখ্যাত ক্রাইম সিটি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ছাত্রীদের কেন্দ্রগুলোতে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন
ডাকসু নির্বাচন : ছাত্রীদের কেন্দ্রগুলোতে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির
ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্স হ্যারি কি রাজপরিবারে ফিরছেন?
প্রিন্স হ্যারি কি রাজপরিবারে ফিরছেন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে সহিংস বিক্ষোভে জ্বলছে নেতা-মন্ত্রীদের বাড়ি
নেপালে সহিংস বিক্ষোভে জ্বলছে নেতা-মন্ত্রীদের বাড়ি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়বেন কারা
ইতিহাস গড়বেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি
ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি

শিল্প বাণিজ্য

অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য
অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল
জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক

নগর জীবন

নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি
নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়
ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়

পেছনের পৃষ্ঠা

জনজীবনে হাঁসফাঁস
জনজীবনে হাঁসফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়
আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত
খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ

শিল্প বাণিজ্য

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মজুত আছে পাঁচ বছরের
মজুত আছে পাঁচ বছরের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য
বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে
সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক
রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের
শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা
লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে
স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান
আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে
কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

এবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও দুই বিভাগ এক হচ্ছে!
এবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও দুই বিভাগ এক হচ্ছে!

পেছনের পৃষ্ঠা

পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি
পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি

দেশগ্রাম

গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড
গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড

পূর্ব-পশ্চিম