শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩১, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৩৭, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই, ২০২৫

ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন

আমাদের দেশের ব্যাংকিং খাত নিয়ে অনেক আলোচনা-সমালোচনা থাকলেও একটি বিষয়ে ভালো অগ্রগতি আছে, তা হচ্ছে ব্যাসেল-তিনের যথাযথ বাস্তবায়ন। বাস্তবে কতটা বাস্তবায়িত হয়েছে বা এর ফলাফলই বা কেমন, সেই বিতর্কে না গিয়েও এটি অন্তত নিশ্চিত করে বলা যায় যে কাগজে-কলমে হলেও বাংলাদেশ ব্যাংক দেশের ব্যাংকিং খাতে ব্যাসেল-তিন সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হয়েছে।

ব্যাসেল-তিন অনুযায়ী দেশের ব্যাংকগুলোকে মূলধন ও ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের অনুপাত কমপক্ষে ১০ থেকে ১২.৫০ শতাংশের মধ্যে সংরক্ষণ করতে বলা হয় এবং তা না পারলে ব্যাংকগুলোকে দোষারোপও করা হয়। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, ব্যাসেল-তিনের যে শর্তাবলি, তা মেনে আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশের ব্যাংকের পক্ষে মূলধন ও ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের অনুপাত মেনে চলাও বেশ কঠিন এবং প্রায় অসম্ভব।

এর কারণ হচ্ছে, ব্যাসেল-তিনে ব্যাংকের জন্য যে ধরনের ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের অনুপাতে মূলধন নির্ণয়ের কাঠামো নির্ধারণ করা হয়েছে, তা মূলত উন্নত বিশ্বের ব্যাংকিং ব্যবসার ধরনের ওপর ভিত্তি করে। উন্নত বিশ্বের ব্যাংকিং কার্যক্রম এখন আর শুধু সঞ্চয় সংগ্রহ এবং ঋণদানের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। সেখানে ব্যাংকিং কার্যক্রমের পরিধি বৃদ্ধি পেয়েছে।

ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিনসম্পদ ব্যবস্থাপনা, মার্জার ও অ্যাকুইজেশন, বন্ড ইস্যু, পোর্টফলিও ব্যবস্থাপনাসহ আরো বিভিন্ন ধরনের আর্থিক কার্যক্রম ব্যাংক পরিচালনা করে থাকে।

অথচ এর ধারেকাছেও আমাদের দেশের ব্যাংকিং কার্যক্রম যেতে পারেনি। এখনো সেই সেকেলে আমলের সঞ্চয় সংগ্রহ এবং ঋণদানের মধ্যেই আমাদের দেশের ব্যাংকিং কার্যক্রম আটকে আছে। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য পার্থক্য লক্ষ করা যায় ঋণ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এবং খেলাপি ঋণ সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে। উন্নত বিশ্বের ব্যাংকে যেভাবে ঋণ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা করা হয় এবং যেভাবে খেলাপি ঋণ সমস্যার সমাধান করা হয়, তার সামান্যতম অনুসরণ করা হয় না আমাদের দেশের ব্যাংকিং খাতে।

ফলে উন্নত বিশ্বের জন্য যে নীতি প্রণয়ন করা হয়েছে, তা যদি আমাদের দেশের ব্যাংকিং খাতে প্রয়োগ করা হয়, তাহলে একদিকে যেমন সেই ব্যবস্থা মেনে চলা কষ্টকর, অন্যদিকে তেমনি সেই ব্যবস্থার মাধ্যমে আমাদের মূল সমস্যার সমাধান করা যায় না।
আমাদের মতো সাধারণ মানুষ ব্যাসেল-তিনের মতো আন্তর্জাতিক মানের বিষয় নিয়ে কথা বললে অনেকেই উপহাস করতে পারেন। কিন্তু আমি নিজে উন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশের ব্যাংকিং খাতের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিভাগে কাজ করার সুবাদে পার্থক্যগুলো একেবারে কাছে থেকে দেখার সুযোগ পেয়েছি। যাঁরা আমার কথায় আস্থা রাখতে পারবেন না, তাঁদের জন্য কিছু দৃষ্টান্তের মাধ্যমে বিষয়টি তুলে ধরার চেষ্টা করছি। ধরা যাক, উন্নত বিশ্বের একটি ব্যাংক এক হাজার কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করেছে, যার ৭০ শতাংশ বা ৭০০ কোটি টাকার ঋণের বিপরীতে অন্য কোনো ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা ইনস্যুরেন্স কম্পানির দ্বারা ইস্যুকৃত স্ট্যান্ডবাই এলসি অতিরিক্ত জামানত হিসেবে গ্রহণ করেছে।

উল্লেখ্য, উন্নত বিশ্বে, এমনকি লাতিন আমেরিকার দেশে স্ট্যান্ডবাই এলসি অতিরিক্ত জামানত হিসেবে রেখে ঋণ প্রদান করা জনপ্রিয় পদ্ধতি। এখন এই ব্যাংকের এক হাজার কোটি টাকা ঋণের ৭০ শতাংশ অর্থাৎ ৭০০ কোটি টাকা হবে কম ঝুঁকিপূর্ণ এবং বাকি ৩০ শতাংশ অর্থাৎ ৩০০ কোটি টাকা হবে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। এর ফলে এই ব্যাংককে মূলত ৩০০ কোটি টাকার ঝুঁকিপূর্ণ ঋণ বিবেচনায় নিয়ে ঝুঁকিভিত্তিক মূলধন নিরূপণ করতে হবে। এখন ধরা যাক, বাংলাদেশের একটি ব্যাংক এক হাজার কোটি টাকার ঋণ দিয়েছে এবং এই ঋণের বিপরীতে কিছু ল্যান্ড-প্রপার্টি জামানত রাখলেও স্ট্যান্ডবাই এলসির মাধ্যমে বেশির ভাগ ঋণ নিরাপদ করার সুযোগ নেই। ফলে একই পরিমাণ ঋণ প্রদান করলেও উন্নত বিশ্বের ব্যাংকের তুলনায় বাংলাদেশের সেই ব্যাংককে এক হাজার কোটি টাকার ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের ওপর ঝুঁকিভিত্তিক মূলধন নির্ণয় করতে হবে।

একইভাবে ঋণ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে উন্নত বিশ্বের ব্যাংকের সঙ্গে আমাদের দেশের ব্যাংকের বিস্তর পার্থক্য আছে। সবেচেয়ে বেশি তারতম্য আছে খেলাপি ঋণ সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে। উন্নত বিশ্বের ব্যাংকে খেলাপি ঋণ আমাদের দেশের মতো কয়েক ভাগে; যেমন— খারাপ মানের, সন্দেহভাজন এবং সবচেয়ে বেশি খারাপ (সাবস্ট্যান্ডার্ড, ডাউটফুল এবং ব্যাড) প্রভৃতি শ্রেণিতে ভাগ করে এই সমস্যা সমাধানের কোনো ব্যবস্থা নেই। সেখানে একটি ঋণ যখন খারাপ হওয়ার লক্ষণ দেখা দেয়, ঠিক তখনই সেই ঋণ ব্যাংকের সাধারণ হিসাব থেকে সরিয়ে বিশেষ হিসাবে বা আগাম সতর্ক (আর্লি ওয়ার্নিং) হিসেবে রেখে দিয়ে ঋণের অর্থ আদায়ের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা চালানো হয়। এই সময়ে ঋণের ওপর অর্জিত সুদ কখনোই ব্যাংকের মুনাফা হিসেবে দেখানো হয় না। যদি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ঋণটি ভালো অবস্থায় ফিরে না আসে বা এই ঋণের অর্থ আদায় না হয়, তাহলে সম্পূর্ণ ঋণ তাৎক্ষণিক অবলোপন করে ফেলা হয়। এতে ব্যাংকের মুনাফা হ্রাস পেলেও কোনো রকম প্রভিশন ঘাটতি থাকে না। মুনাফার পরিমাণ হ্রাস পেলেও ব্যাংকের ঝুঁকিপূর্ণ ঋণের পরিমাণ কম থাকে এবং ঝুঁকিভিত্তিক মূলধন সংরক্ষণেও কোনো সমস্যা হয় না।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ব্যাংকিং খাতের এই মূলধন ঘাটতি সমাধানের উপায় কী হতে পারে। দুই অঞ্চলের দুই ধরনের ব্যাংকিং ব্যবস্থা হলেও ব্যাসেল-তিন তো আন্তর্জাতিকভাবে সবাই গ্রহণ করেছে এবং বাস্তবায়নও করে ফেলেছে। আমাদের দেশেও ব্যাসেল-তিন বাস্তবায়িত হয়েছে। আর এই ব্যাসেল-তিনের অন্যতম শর্ত হচ্ছে মূলধন ও ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের অনুপাত মেনে চলা। ব্যাসেল-তিন অনুযায়ী ব্যাংকগুলোকে মূলধন ও ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের অনুপাত ১০ থেকে ১২.৫০ শতাংশ সংরক্ষণ করতে হবে, অথচ এই অনুপাত মাত্র ৩.০৮ শতাংশে নেমে এসেছে। এই অবস্থা থেকে দ্রুত উত্তরণ ঘটাতে হবে। আসলে আমাদের দেশের ব্যাংকিং খাতে যে অবস্থা বিরাজ করছে, তাতে এখানে মূলধন সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিশ্চিত করা বেশ কঠিন। বলা চলে প্রায় একেবারে অসম্ভব। এই মূলধন বৃদ্ধির কথা চিন্তা করে অনেকের হয়তো দিশাহারা অবস্থা হতে পারে। কিন্তু বাস্তবে এই মূলধন যেভাবেই হোক বৃদ্ধি করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। কাজটি যে কঠিন এবং একেবারে অসাধ্য সাধন করার শামিল, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। তবে একেবারে যে করা যাবে না, তেমন নয়।

কিছু কার্যকর পদক্ষেপ, বিশেষ করে গতানুগতিক ধারার বাইরে গিয়ে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারলে এই সমস্যা অনেকটাই কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। কী ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করলে এবং কিভাবে সেগুলো বাস্তবায়ন করতে পারলে দেশের ব্যাংকিং খাতের মূলধন ও ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের অনুপাত উন্নত বা বৃদ্ধি করা সম্ভব, তা ব্যাখ্যা করতে গেলে বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজন, যার সুযোগ এখানে সীমিত। তা ছাড়া কিছু বিষয় আমার আগের লেখায় সংক্ষিপ্ত আকারে উল্লেখ করেছি, তাই এখানে আর পুনরাবৃত্তির প্রয়োজন নেই। মূলকথা হচ্ছে, ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি একটি মারাত্মক সমস্যা, যা দীর্ঘ করার কোনো সুযোগ নেই। এই সমস্যার কারণে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের অস্তিত্ব হুমকির মুখে, দেশের সমগ্র ব্যাংকিং খাত হুমকির মুখে এবং সর্বোপরি দেশের অর্থনীতি ক্ষতির মুখে পড়ে যাবে। তাই বিষয়টির গুরুত্ব বিবেচনায় নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয় এ ব্যাপারে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করবে—এটিই সবার প্রত্যাশা।

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
সর্বশেষ খবর
চাকসু নির্বাচন: দ্বিতীয় দিন চলছে মনোনয়ন ফরম বিতরণ
চাকসু নির্বাচন: দ্বিতীয় দিন চলছে মনোনয়ন ফরম বিতরণ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ক্যান্সার সচেতনতা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ক্যান্সার সচেতনতা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে অস্ট্রেলিয়ায় বিক্ষোভ
গাজায় সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে অস্ট্রেলিয়ায় বিক্ষোভ

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচন : হল সংসদের ৩৯ পদে প্রতিদ্বন্দ্বী নেই, ৪ পদ ফাঁকা
রাকসু নির্বাচন : হল সংসদের ৩৯ পদে প্রতিদ্বন্দ্বী নেই, ৪ পদ ফাঁকা

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : রুমিন ফারহানা
বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : রুমিন ফারহানা

৩৭ মিনিট আগে | টক শো

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার সংবিধানের মৌলিক রদবদল করার ম্যান্ডেট রাখে না : জিল্লুর রহমান
অন্তর্বর্তী সরকার সংবিধানের মৌলিক রদবদল করার ম্যান্ডেট রাখে না : জিল্লুর রহমান

৫৯ মিনিট আগে | টক শো

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় মহাসড়ক-রেলপথ অবরোধের ঘটনায় ৯০ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গায় মহাসড়ক-রেলপথ অবরোধের ঘটনায় ৯০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাদ থেকে পানি পড়া নিয়ে বিরোধে ভাইদের হাতে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর
ছাদ থেকে পানি পড়া নিয়ে বিরোধে ভাইদের হাতে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় তৃতীয় দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে
ভাঙ্গায় তৃতীয় দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদে নামাজরত অবস্থায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু
মসজিদে নামাজরত অবস্থায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ
অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিস্তার পানি বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার উপরে, ভাটিতে বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার উপরে, ভাটিতে বন্যার আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধানের ঢাকা সেনানিবাসে ব্যস্ততম দিন
মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধানের ঢাকা সেনানিবাসে ব্যস্ততম দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কিউবান অভিবাসীর চাপাতির কোপে প্রাণ গেল ভারতীয়ের, ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ট্রাম্পের
কিউবান অভিবাসীর চাপাতির কোপে প্রাণ গেল ভারতীয়ের, ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেকেন্ডে মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি
সেকেন্ডে মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নেপালের প্রথম নারী অ্যাটর্নি জেনারেল সবিতা
নেপালের প্রথম নারী অ্যাটর্নি জেনারেল সবিতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলার বাইরে রাজনীতি: ভারত–পাকিস্তান ম্যাচে ইতিহাসে নজিরবিহীন বিতর্ক
খেলার বাইরে রাজনীতি: ভারত–পাকিস্তান ম্যাচে ইতিহাসে নজিরবিহীন বিতর্ক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে মহাসড়ক অবরোধের ঘটনায় ২৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ফরিদপুরে মহাসড়ক অবরোধের ঘটনায় ২৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লুকা মদ্রিচের গোলে জয় পেল এসি মিলান
লুকা মদ্রিচের গোলে জয় পেল এসি মিলান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানচেস্টার ডার্বিতে ইউনাইটেডকে উড়িয়ে দিল সিটি
ম্যানচেস্টার ডার্বিতে ইউনাইটেডকে উড়িয়ে দিল সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৫ জন সনাতন ধর্মাবলম্বীর জামায়াতে যোগদান
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৫ জন সনাতন ধর্মাবলম্বীর জামায়াতে যোগদান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা
চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেগা সিরিয়াল খুশবুতে আইটেম গানে সামিরা খান মাহি
মেগা সিরিয়াল খুশবুতে আইটেম গানে সামিরা খান মাহি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল
ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কর্মসংস্থান সংকট মহামারী আকার ধারণ করছে : হোসেন জিল্লুর
দেশে কর্মসংস্থান সংকট মহামারী আকার ধারণ করছে : হোসেন জিল্লুর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা