শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:১৫, শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ২২:১৫, শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫

ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি:
অনলাইন ভার্সন
ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

দীর্ঘ ৯ বছরেও সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়'র স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের ডিপিপি একনেকে পাশ না হওয়ায় চরম ও ক্ষোভ হতাশা বিরাজ করছে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মধ্যে। আগামী ২৭ জুলাই একনেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্মাণের ডিপিপি অনুমোদনের দাবিতে আবারো আন্দোলনে নামছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মচারীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী অ্যাকাডেমিক ভবন-৩ এর শহীদ মিনার ও হলরুমে বিকেলে পৃথক ভাবে সংবাদ সম্মেলন করে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা এ ঘোষণা দিয়েছেন। 

সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা উল্লেখ করেন, ২০১৬ সালে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলায় রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয় ২০১৮ সালে। প্রতিষ্ঠার নয় বছর পেরিয়ে গেলেও রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের জন্য সরকার একটি টাকাও বরাদ্দ দেয়নি। পূর্বের সরকারের সময়ে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের পরে প্রতিষ্ঠিত হলেও কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব ক্যাম্পাস নির্মাণের জন্য অর্থ বরাদ্দ পেয়েছে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ছাত্র-জনতার রক্তাক্ত গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আগত সরকার। স্বাভাবিকভাবেই আশান্বিত হয়েছিলাম বিপুল সংখ্যক ছাত্রের প্রাণের বিনিময়ে ক্ষমতা চেয়ারে যে সরকার বসলো, তারা রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সীমাহীন দুর্ভোগ নিরসনে কালক্ষেপণ করবে না। কিন্তু আমরা অত্যন্ত ব্যথিত, হতাশ এবং ক্ষুব্ধ। 

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের তৎকালীন জমিদারির অন্তর্গত খাস জমিতেই রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ-এর স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মিত হওয়ার কথা। ভূমি অধিগ্রহণের ঝামেলা এবং পরিবেশের কোনোরূপ ক্ষতি ছাড়াই সেখানে নান্দনিক একটি ক্যাম্পাস নির্মাণ করা সম্ভব। বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার ৮ বছর পার হলেও এর স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণে কোনো অর্থই বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। পরপর সাতবার ডিপিপি সংশোধন করে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বর্তমান সরকারের ব্যয় সংকোচন নীতিকে বিবেচনায় রেখে সর্বশেষ ৫১৯.১৫ কোটি (৫ শত ১৯ কোটি ১৫ লক্ষ) টাকার ডিপিপি উপস্থাপন করে, যা পরিকল্পনা বিভাগে গত ৭ মে ২০২৫ তারিখে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)-এর সভায় আলোচিত হয়। ওই একনেক সভায় সভাপতি হিসেবে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নামাঙ্কিত বিশ্ববিদ্যালয়টি কেবল স্থাপনের কথাই বলেননি, কবিগুরুর নামের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শনপূর্বক গুণগত মানোন্নয়নের মাধ্যমে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি যেন আন্তর্জাতিক মানের একটি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে স্থাপিত হয় সে ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করেছেন। একনেক সভায় প্রায় সবাই রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের জন্য ঐক্যমত্যে পৌঁছালেও পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান প্রস্তাবিত ক্যাম্পাসে এসে সরেজমিনে দেখতে চান। গত ১৬ জুন তিনি শাহজাদপুরের বুড়ি পোতাজিয়ায় গিয়ে ক্যাম্পাসের স্থান দেখে যান এবং প্রতিবেদন জমা দিলেন। উক্ত প্রতিবেদনে তিনি কী লিখলেন, আমরা তা জানি না। প্রধান উপদেষ্টার ইতিবাচক মনোভাব ও উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান-এর পরিদর্শনের পর একাধিক একনেক সভা অনুষ্ঠিত হলেও রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ-এর স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণ প্রকল্পটি এজেন্ডাভুক্ত না হওয়া দুরভিসন্ধিমূলক কি-না তা নিয়ে আশঙ্কার যথেষ্ট অবকাশ রয়েছে। কেন বা কী কারণে এমনটি হচ্ছে, তার কোনো ব্যাখ্যাও সরকার আমাদেরকে জানায়নি। এটি কেবল রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রতি উপেক্ষা নয়, এটি বাংলাদেশের বিপ্লবী ছাত্রসমাজের স্বার্থের প্রতি অবজ্ঞা।

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রসমাজ চুড়ান্তভাবে হতাশ। শ্রেণিকক্ষের সংকট, আবাসন সংকট, নিরাপত্তাহীনতাসহ ক্যাম্পাসহীনতার নানাবিধ অসুবিধার কারণে শিক্ষার্থীদের স্বাভাবিক শিক্ষাকার্যক্রমে অংশগ্রহণ করা, দক্ষ জনসম্পদ হয়ে ওঠা মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদেরও ক্যাম্পাসহীনতার দুর্ভোগের সঙ্গে লড়াই করে কাজ করতে হচ্ছে। কিন্তু এভাবে একটি বিশ্ববিদ্যালয় বিশেষ করে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় চলতে পারে না। আজ আমাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে এবার আমরা রাজপথেই থাকবো। যতক্ষণ না রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের প্রকল্প অনুমোদন না হয়, আমরা রাজপথেই অবস্থান করব। আমাদের আন্দোলন তীব্র থেকে তীব্রতর হবে। আন্দোলনের অংশ হিসেবে রবিবার রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় দিবস-২০২৫ এর কর্মসূচি ও মানববন্ধন করা হবে। এছাড়াও সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থী কালোবাজ ধারন করবে। 

সংবাদ সম্মেলন  বক্তব্য রাখেন প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) নজরুল ইসলাম  এবং আইন কর্মকর্তা আরমান শোভন ও শিক্ষার্থী জাকারিয়া, ইমরান ও নওশীন। 

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর এস. এম. হাসান তালুকদার বলছেন, রবীন্দ্র ঠাকুরের নামে ১শ একর জমি রয়েছে। ক্যাম্পাস নির্মাণের জন্য পরিবেশসহ সব দপ্তরের ছাড়পত্র রয়েছে। আটবার বাজেট পেশ করা হয়েছে। সর্বশেষে ৫১৯ কোটি বাজেট পেশ করা হলেও কেন একনেকের তালিকায় এবারও বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম নেই তা আমাদের অজানা। এভাবে অস্থায়ী ক্যাম্পাসে একটি বিশ্ববিদ্যালয় চলতে পারে না। সরকার হয় ক্যাম্পাস নির্মাণে দ্রুত ব্যবস্থা করবেন না হলে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে দিবেন।  তিনি আরো জানান, শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা আবারো আন্দোলনে নামছেন এ বিষয়টিও সরকারকে অবহিত করা হয়েছে। তারপরেও কোনো রেসপন্স নেই। এর আগে আন্দোলনের প্রেক্ষিতে সরকার ক্যাম্পাস নির্মাণের আশ্বাস দেয়ায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা আন্দোলন প্রতাহার করে নিয়েছিল।
 
বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ঠাকুরগাঁওয়ে মৃত্যুদাবির চেক হস্তান্তর
ঠাকুরগাঁওয়ে মৃত্যুদাবির চেক হস্তান্তর
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন নীলফামারী
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন নীলফামারী
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
বগুড়ায় দুই হোটেলকে লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় দুই হোটেলকে লাখ টাকা জরিমানা
নাটোরে বাস-ট্রাকে তল্লাশি, ১৭৪ কেজি গাঁজাসহ গ্রেপ্তার ৪
নাটোরে বাস-ট্রাকে তল্লাশি, ১৭৪ কেজি গাঁজাসহ গ্রেপ্তার ৪
কক্সবাজারে তিন মাদক কারবারি আটক
কক্সবাজারে তিন মাদক কারবারি আটক
শিক্ষক-সহপাঠীর ভালোবাসায় সিক্ত সাফ জয়ী ফুটবলার শান্তি মার্ডি
শিক্ষক-সহপাঠীর ভালোবাসায় সিক্ত সাফ জয়ী ফুটবলার শান্তি মার্ডি
অতিরিক্ত ফি কমানোর দাবিতে গাইবান্ধায় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
অতিরিক্ত ফি কমানোর দাবিতে গাইবান্ধায় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
মোংলায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান অনুষ্ঠিত
মোংলায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান অনুষ্ঠিত
ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন রোধে স্থায়ী সমাধানের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন রোধে স্থায়ী সমাধানের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
সিরাজগঞ্জে বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ড
সিরাজগঞ্জে বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ড
সর্বশেষ খবর
কোহলি না থাকায় স্বস্তিতে পাকিস্তানি বোলাররা: গাভাস্কার
কোহলি না থাকায় স্বস্তিতে পাকিস্তানি বোলাররা: গাভাস্কার

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

সিডনির পাঞ্জবোলে নারায়ণগঞ্জ জালকুড়ির পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
সিডনির পাঞ্জবোলে নারায়ণগঞ্জ জালকুড়ির পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৩ মিনিট আগে | পরবাস

রাকসু নির্বাচন : লটারিতে প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রদান, প্রচারণা শুরু
রাকসু নির্বাচন : লটারিতে প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রদান, প্রচারণা শুরু

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাকসুতে ‘অপূর্ণাঙ্গ’ স্বতন্ত্র ২ প্যানেল ঘোষণা
রাকসুতে ‘অপূর্ণাঙ্গ’ স্বতন্ত্র ২ প্যানেল ঘোষণা

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঠাকুরগাঁওয়ে মৃত্যুদাবির চেক হস্তান্তর
ঠাকুরগাঁওয়ে মৃত্যুদাবির চেক হস্তান্তর

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪ কোটি ৯০ লাখ শিশুকে টাইফয়েডের টিকা দেওয়া হবে
৪ কোটি ৯০ লাখ শিশুকে টাইফয়েডের টিকা দেওয়া হবে

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ওপর হামলা-ছুরিকাঘাত, অভিযোগ আ.লীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ওপর হামলা-ছুরিকাঘাত, অভিযোগ আ.লীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন নীলফামারী
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন নীলফামারী

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নিরাপত্তাকর্মীদের বেঁধে প্রতিষ্ঠানের টাকা লুট
চট্টগ্রামে নিরাপত্তাকর্মীদের বেঁধে প্রতিষ্ঠানের টাকা লুট

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয় : নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মী বহিষ্কার
ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয় : নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মী বহিষ্কার

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় দুই হোটেলকে লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় দুই হোটেলকে লাখ টাকা জরিমানা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে সাউথ এশিয়া ট্রেড ফেয়ার ২০২৫
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে সাউথ এশিয়া ট্রেড ফেয়ার ২০২৫

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নাটোরে বাস-ট্রাকে তল্লাশি, ১৭৪ কেজি গাঁজাসহ গ্রেপ্তার ৪
নাটোরে বাস-ট্রাকে তল্লাশি, ১৭৪ কেজি গাঁজাসহ গ্রেপ্তার ৪

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা ও শোষণরোধে সমন্বিত সামাজিক উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান
শিশুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা ও শোষণরোধে সমন্বিত সামাজিক উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে তিন মাদক কারবারি আটক
কক্সবাজারে তিন মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষক-সহপাঠীর ভালোবাসায় সিক্ত সাফ জয়ী ফুটবলার শান্তি মার্ডি
শিক্ষক-সহপাঠীর ভালোবাসায় সিক্ত সাফ জয়ী ফুটবলার শান্তি মার্ডি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে দেওয়া হবে টাইফয়েড টিকা, লক্ষ্যমাত্রা ৪ কোটি ৯০ লাখ শিশু
১২ অক্টোবর থেকে দেওয়া হবে টাইফয়েড টিকা, লক্ষ্যমাত্রা ৪ কোটি ৯০ লাখ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে চুরির দায়ে দুইজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে চুরির দায়ে দুইজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটিতে ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটিতে ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাহ আমানত বিমানবন্দরে রেকর্ড ২৭০ কোটি টাকা রাজস্ব আয়
শাহ আমানত বিমানবন্দরে রেকর্ড ২৭০ কোটি টাকা রাজস্ব আয়

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন মালিক
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন মালিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৯৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৯৬ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত ফি কমানোর দাবিতে গাইবান্ধায় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
অতিরিক্ত ফি কমানোর দাবিতে গাইবান্ধায় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন
টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন

নগর জীবন

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা