শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫

দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

অধ্যাপক মওদুদ আলমগীর পাভেল
প্রিন্ট ভার্সন
দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

কথা রেখেছেন মাহেরীন।

জেট ফুয়েলের উত্তপ্ত অগ্নিকুণ্ডে নিজের শরীর পুরোপুরি অঙ্গার হয়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত বুকে আগলেছেন একটা একটা করে ২০টি শিশুকে। কদিন আগেই অভিভাবকদের কথা দিয়েছিলেন, কোনো একটা শিশুর কিছু হওয়ার আগে সেটা তাঁর বুকের ওপর দিয়ে যাবে।

মাঝে মাঝে ভাবতে চেষ্টা করি, ওই জ্বলন্ত আগুনের শিখা যখন সহস্র নাগিনীর বিষবাষ্প হয়ে তাঁকে ঘিরে ফেলেছিল, তখনো অকস্মাৎ বিভীষিকায় বিপর্যস্ত-স্থবির শিশুদের একজন একজন করে নিরাপদে সরিয়ে নিতে গিয়ে একবারও কি তাঁর মনে হয়নি, আর নয় এখন নিজেকেই সরিয়ে নিই। একবারও কি মনে হয়নি তাঁর বাড়িতেও তো রয়েছে উদ্বিগ্ন পরিজন, যারা হয়তো ছুটে এসেছে স্কুল ক্যাম্পাসের সামনে। একে একে বেরিয়ে আসা দগ্ধ বীভৎস শিশু-কিশোরদের সারিতে হয়তো তাঁকে দেখার তীব্র প্রতীক্ষা নিয়ে। হয়তো আর কোনো শিশুকে উদ্ধার করে নিরাপদে পৌঁছানোয় বাকি নেই ভেবে নিজে দরজার দিকে এগোতেই শুনেছেন কোনো এক অসহায় শিশুর আর্ত আকুতি, ‘ম্যাম আমি এখানে’। ফুটন্ত আগুন, ঝলসানো বাতাস, পোড়া তেলের তীব্র জ্বলুনি আর ধোঁয়ার আড়ালে শেষ বেঞ্চের কোনায় জড়সড়ো এক জ্বলন্ত শিশু। পারেননি সেই অসহায় আকুতি এড়াতে। এগিয়ে গেছেন অন্ধকার ঠেলে বেঞ্চ হাতড়ে হাতড়ে, তাঁর নিজের পরনের জামাকাপড় ততক্ষণে পুড়ে ছাই, নিজের চোখের সামনেই হাত-পা-মুখ থেকে তাঁর চামড়াগুলো হারিয়ে যাচ্ছে, তীব্র যন্ত্রণা অসাড় করে ফেলছে তাঁর পা দুটি। তবু উপায় নেই থেমে যাওয়ার, কথা দিয়েছেন তাঁর বুক এড়িয়ে যেতে পারবে না একটি শিশুও। নিজের দুই হাত বাড়িয়ে আগলে ধরলেন, বাড়িয়ে দেওয়া কোমল হাত দুটি, জ্বলন্ত দুই জোড়া হাতের কম্পিত মহামিলন। মায়ের হাতের মুঠোয় সন্তানের ছোট্ট দুই হাত। ভীতসন্ত্রস্ত, বিধ্বস্ত ক্লাসের কোনায় জড়সড়ো জ্বলন্ত শিশুকে পরম মাতৃস্নেহে তুলে নিলেন নিজের ভস্মীভূত কোলে। চামড়াহীন ছোট হাত দুটি তখন মাহেরীনের গলা আঁকড়ে পরম নিরাপদ আশ্রয়ে। পৃথিবী প্রত্যক্ষ করল ইতিহাসের শ্রেষ্ঠতম আলিঙ্গন। মানবতা পৌঁছে গেল তার শ্রেষ্ঠত্বে। মাহেরীন চৌধুরী শহীদ জিয়াউর রহমান কিংবা তারেক রহমানের আত্মীয় কি না সে পরিচয় তখন অর্থহীন। তিনি নিজেও সেটা জনসম্মুখে আনেননি কখনোই, মানবতার জন্য সর্বস্ব বিসর্জনের সাহসিকতা তখন আত্মীয়তার পরিচয় ছাপিয়ে অনেক উঁচুতে, দেশের জন্য সবকিছু বিসর্জনের আত্মিক সম্পর্ক আত্মার আত্মীয় হয়ে রক্তসম্পর্ক এমনিভাবেই ম্লান করে ফেলে বারবার। পুরো বিষয়টি জানার পরেও চিকিৎসকের কাছে তারেক রহমানের শান্ত প্রত্যাশা ওনার অবস্থার গুরুত্ব বিবেচনায় যা করণীয় সেটুকুই। ব্যাংকক, সিঙ্গাপুর, জার্মানি পাঠানোর দাবি নয়। এমনকি মৃত্যুর খবরের পরেও চিকিৎসকদের ধন্যবাদ দিয়েছেন যথাসাধ্য করার জন্য, এমন রাজনীতিই চায় জনগণ।

মাহেরীন ম্যামের হাত ধরে, কোলে উঠে সেই জ্বলন্ত অগ্নিকু থেকে বেঁচে যাওয়া শিশুরা হয়তো সারা জীবন তাদের শৈশবের সেই বীভৎস স্মৃতির ভয়াবহতা বয়ে বেড়াবে সত্যি, কিন্তু নিশ্চিতভাবে দূর আকাশ থেকে ভেসে আসা ছয়টি শব্দে বারবার প্রদীপ্ত হবে, হবে প্রত্যয়ী। চারদিকে আগুনের তীব্র হলকা আর গাঢ় ধোঁয়ার মাঝে দিশাহারা শিশুদের পাশে মাহেরীন ম্যামের চিৎকার-‘দৌড়াও, ভয় পেয়ো না, আমি আছি’। জীবনের প্রতিটি থেমে যাওয়ার মুহূর্তে মাহেরীন ম্যাম সব শিশুকে এগিয়ে যাওয়ার সাহস জুগিয়ে যাবেন প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে।

বার্ন ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে চারদিকে সুনসান নিস্তব্ধ নীরবতায় শতভাগ দগ্ধ আপাদমস্তক ব্যান্ডেজে মোড়া হাত নামের দুটি অতীত প্রত্যঙ্গ দিয়ে স্বামীর হাত জোড়া ধরে বলেছিলেন, ‘আর দেখা হবে না’। হতভম্ব নির্বাক স্বামীর জিজ্ঞাসা-‘কেন বেরিয়ে এলে না? আমাদেরও তো দুটি সন্তান রয়েছে।’ মাহেরীনের কাঁপা কাঁপা উত্তর-‘কী করব, ওরাও যে আমার সন্তান, আমি যে অভিভাবকদের কথা দিয়েছি ওদের কিছু হলে আমার বুকের ওপর দিয়ে যাবে।’ পৃথিবী থেকে চিরতরে চলে যাওয়ার আগে কথোপকথন আর শব্দে থাকে না, নির্বাক চোখের ভাষায় রূপান্তরিত হয়।

শ্রেণিকক্ষে আর কোনো শিশু রয়ে গেল কি না নিশ্চিত না হয়ে মাহেরীন কী করে বের হবেন! আগুনের তেজ কমে এলে শ্রেণিকক্ষের ধ্বংসস্তূপ থেকে যদি কোনো শিশুর জীবিত-মৃত অস্তিত্ব আবিষ্কৃত হয় তাহলে কী জবাব দেবেন অভিভাবকদের? মাহেরীন, পৃথিবীর এ বাক্যগুলো আপনার কাছে পৌঁছাবে কি না জানি না, আপনি আপনার প্রতিশ্রুতি বিচ্যুত হননি। সম্পূর্ণ দগ্ধ ওই শ্রেণিকক্ষের সবাইকে আপনি নিরাপদে পৌঁছে দিয়েছেন। মাহেরীন, আর দেখা হবে না বলে আপনার আক্ষেপ একদম সত্যি নয়, এ পৃথিবীতে শিক্ষার নামের সব প্রতিষ্ঠানের প্রবেশদ্বারে আপনি থাকবেন নিরাপত্তার প্রতীক হয়ে, শ্বেতশুভ্র বসনে স্মিত হাসিতে শাশ্বত উজ্জ্বলতায়।

পুলিশ আর সেনাবাহিনীর কড়া নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেদ করে ধ্বংসস্তূপ থেকে নিথর নিষ্প্রাণ বন্ধুকে পাঁজাকোলা করে বেরিয়ে আসা কিশোর সভ্যতাকে হতবাক করে দেয়। ‘বলেছিলাম তো কেউ বেঁচে নেই’, হতাশ দর্শকের এমন জাগতিক মন্তব্যে কিশোরের দৃঢ় স্বর্গীয় উচ্চারণ-‘না! আমি পৌঁছানো পর্যন্ত ও বেঁচে ছিল। আমাকে বলেছে, জানতাম দোস্ত তুই আসবি।’ কিশোরের ওই ঋজু উচ্চারণে পৃথিবী কেঁপে ওঠে, প্রত্যয়ের বজ্রপাতে বাতাস স্তব্ধ হয়, আমাদের সামনে প্রশ্ন এসে দাঁড়ায়-‘আমরা মানুষ তো?’

মাইলস্টোন স্কুলের মাঠে বাবাকে খুঁজে ফেরা শতভাগ দগ্ধ শিশু, লাল সাদা ছোট ছোট চেক শার্টের স্কুল ইউনিফর্মের টুকরো যার গায়ে লেপ্টে আছে, যার নিতম্ব থেকে ঝুলে থাকা দগ্ধ চামড়া তাকে বিবস্ত্র যতটা করেছে তার চেয়ে অনেক বেশি মর্যাদাময় করেছে এক তেজস্বী সৈনিক হিসেবে, পিঠের চামড়ায় লেপ্টে থাকা আগুনের উত্তাপে পুড়ে দলা হয়ে যাওয়া স্কুলব্যাগ আর পানির বোতলে সে তখন বিশ্বজয়ী, বীরশ্রেষ্ঠ। ঠিক যেমন সম্পূর্ণ দগ্ধ নিরাভরণ মাহেরীন বা মাসুকা ম্যামেরা পৃথিবীর সবচেয়ে শুচিময় শুভ্রতা আর পবিত্রতার প্রতীক হয়ে, প্রশান্তির হাসিতে।

এর বিপরীতে কেতাদুরস্ত ইউনিফর্ম আর অজস্র মেডেলে বুক ঢেকে যাওয়া আইনশৃঙ্খলা আর সশস্ত্র বাহিনীর দুর্বৃত্ত সেই কতিপয় নপুংসকের কথা বলি, এত জমকালো ইউনিফর্ম আর মেডেলের অলংকারও যাদের নগ্নতা আড়াল করতে পারছে না এতটুকুও। শ্রাবণের এ ধারায় নীলফামারীর জলঢাকার চৌধুরীবাড়ির কিংবা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাহেরীন আর মাসুকা ম্যামের কবর দেশের ২০ কোটি মানুষের শ্রদ্ধার অশ্রুজলের ফোঁটায় সিক্ত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। শুধু শ্রাবণ কিংবা আষাঢ় নয়, চৈত্রের দাবদাহে কবরের ভেজা মাটি শুকিয়ে শুষ্ক জলহীন হলেও দেশের সব শিশু-কিশোর আর জনতার শ্রদ্ধার অশ্রুজলে মাটির গভীরে আপনাদের প্রশান্তির হাসি এমনি মমতায় অভিষিক্ত হবে বারবার। সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহ প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন আপনাদের কবর হবে নিরাপদ আর যন্ত্রণাহীন। পৃথিবীর সব যন্ত্রণা বুকে নিয়ে ওপারে চলে যাওয়া মাহেরীনরা যদি কখনো হারিয়ে যান আমাদের স্মৃতি থেকে, তাহলে পৃথিবীর সবচেয়ে কলঙ্কিতদের তালিকায় স্থান হবে আমাদের। আপনাদের জন্য রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির আলোকিত চাকচিক্য নিতান্ত তুচ্ছ আর আটপৌরে। এক টুকরো মেডেল আর কাগজের একটা পাতার চেয়ে অনেক বড় মর্যাদার ইতিহাস আপনাদের উত্তরাধিকারে।

মাহেরীন-মাসুকা আপনাদের ভীষণ প্রয়োজন আমাদের।

কথা দিন যখনই বাংলাদেশ ক্লান্ত হবে আপনারা চিৎকার করে বলবেন ওপার থেকে-‘দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি’।

এ দেশের কৈশোর আর তারুণ্য কথা দাও, তোমরাও থামবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
ফ্লাই জোনে গড়ে তোলা হয় মাইলস্টোন
ফ্লাই জোনে গড়ে তোলা হয় মাইলস্টোন
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
সীমান্ত ফের অশান্ত
সীমান্ত ফের অশান্ত
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
এর চেয়ে বড় শোক হতে পারে না
এর চেয়ে বড় শোক হতে পারে না
বিদেশ সফরে খরচ ৩৫০ কোটি রুপি!
বিদেশ সফরে খরচ ৩৫০ কোটি রুপি!
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়াবে বিএনপি
নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়াবে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ একজনের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ একজনের লাশ উদ্ধার

১৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩
কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩

৩২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কর ব্যবস্থায় বড় বাধা দুর্নীতি: এনবিআর চেয়ারম্যান
কর ব্যবস্থায় বড় বাধা দুর্নীতি: এনবিআর চেয়ারম্যান

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গোপালগঞ্জে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে লাখো কন্ঠে শপথ পাঠ ও আলোচনা সভা
গোপালগঞ্জে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে লাখো কন্ঠে শপথ পাঠ ও আলোচনা সভা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল
যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

শুধু অভিযোজন নয়, দরকার বিশ্বব্যাপী নির্গমন হ্রাস: পরিবেশ উপদেষ্টা
শুধু অভিযোজন নয়, দরকার বিশ্বব্যাপী নির্গমন হ্রাস: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূরুঙ্গামারীতে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও সেমিনার অনুষ্ঠিত
ভূরুঙ্গামারীতে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বিএনপি নেতার পিতার মৃত্যুতে মহাসচিবের শোক
শ্রীপুরে বিএনপি নেতার পিতার মৃত্যুতে মহাসচিবের শোক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর সুস্থতা কামনায় দোয়া চেয়েছেন কর্নেল অলি
স্ত্রীর সুস্থতা কামনায় দোয়া চেয়েছেন কর্নেল অলি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিম্নচাপের প্রভাবে প্লাবিত সুন্দরবন, ক্ষতির আশঙ্কা নেই
নিম্নচাপের প্রভাবে প্লাবিত সুন্দরবন, ক্ষতির আশঙ্কা নেই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় ট্রাকের ধাক্কায় হেলপার নিহত, আহত চালক
নওগাঁয় ট্রাকের ধাক্কায় হেলপার নিহত, আহত চালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় কোরআন তেলাওয়াত ও হামদ নাত প্রতিযোগিতা
গাইবান্ধায় কোরআন তেলাওয়াত ও হামদ নাত প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লালমনিরহাটে জমি নিয়ে সংঘর্ষে বৃদ্ধা নিহত, আহত ৪
লালমনিরহাটে জমি নিয়ে সংঘর্ষে বৃদ্ধা নিহত, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের অংশগ্রহণে টি-২০ টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের অংশগ্রহণে টি-২০ টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলি, নিহত ৪
খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলি, নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে টি-টেন ক্রিকেটে কুষ্টিয়া চ্যাম্পিয়ন
ফরিদপুরে টি-টেন ক্রিকেটে কুষ্টিয়া চ্যাম্পিয়ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
কোটালীপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন মহাপরিচালকের সঙ্গে হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন মহাপরিচালকের সঙ্গে হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান
ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসার চাকরি ছাড়ছেন ২০ শতাংশ কর্মী
নাসার চাকরি ছাড়ছেন ২০ শতাংশ কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা
‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
রাজবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি কেউই ইতিবাচকভাবে নেয়নি’
‘নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি কেউই ইতিবাচকভাবে নেয়নি’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু
নড়াইলে সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কার করতে হবে: মির্জা ফখরুল
গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কার করতে হবে: মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পঞ্চগড়ে সদর উপজেলা মহিলাদলের মতবিনিময় সভা
পঞ্চগড়ে সদর উপজেলা মহিলাদলের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বহু আগেই এই উদ্যোগ নেওয়া উচিত ছিল: কঙ্গনা
বহু আগেই এই উদ্যোগ নেওয়া উচিত ছিল: কঙ্গনা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে
যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী
ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান
বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি
এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহতদের বাসায় গিয়ে সহমর্মিতা ফখরুলসহ বিএনপি নেতাদের
নিহতদের বাসায় গিয়ে সহমর্মিতা ফখরুলসহ বিএনপি নেতাদের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী
সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা
দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান
ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার
যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি
হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত
সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর
সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড
মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির উদ্বেগ পিআর
বিএনপির উদ্বেগ পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি
ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি
দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

শনিবারের সকাল

ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক
ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক

শোবিজ

মোগল আমলের সালিশখানা
মোগল আমলের সালিশখানা

শনিবারের সকাল

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি
ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি

পেছনের পৃষ্ঠা

এক টাকায় দুটি লেবু!
এক টাকায় দুটি লেবু!

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক
খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

পরিবেশ ও জীবন

আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক
পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন
জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে
জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ
নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ

শোবিজ

কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন
কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন

মাঠে ময়দানে

অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা
অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন
ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন
আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা
দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা

শোবিজ

পূর্ণিমার চাওয়া
পূর্ণিমার চাওয়া

শোবিজ