শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০৩, রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫

সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর

বাংলাদেশের ইতিহাসে দুঃসময়ের অবসান কবে ঘটবে, তা কেউ জানে না। সব সময় দেশ ‘ক্রান্তিকাল’ অতিক্রম করার পরিস্থিতির মধ্যে থাকে। স্বাধীনতার পর বিগত ৫৪ বছরে এই ক্রান্তিকাল কখনো কাটেনি। তবে এ কথা ঐতিহাসিকভাবে সত্য, পাললিক ভূখণ্ড পৃথিবী নামের এই গ্রহের সৃষ্টির সময় থেকে ছিল এবং সম্ভবত বিগত ৫৪ বছরের মতো দুর্যোগপূর্ণ ও রক্তাক্ত সময় অতীতে আর কখনো কাটায়নি বাংলাদেশ। দেশে দৃশ্যত অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির সব সূচকের ঊর্ধ্বগতি, অবকাঠামোগত প্রভূত উন্নয়ন ঘটলেই দেশ যে স্থিতিশীল হয় না, দেশের মানুষ শান্তির পরিবর্তে সার্বক্ষণিক সন্ত্রাস ও ভীতির মধ্যে থাকে, বাংলাদেশ তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। উঁচু উঁচু অট্টালিকা, মেট্রোরেল, পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী টানেল, শহরজুড়ে ফ্লাইওভার নির্মাণ, নতুন নতুন শিল্পাঞ্চল প্রতিষ্ঠিত হলে এবং মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পাওয়াই যদি জনগণের সুখের সূচক হতো, তাহলে শেখ হাসিনাকে কেউ ‘ফ্যাসিস্ট’ অভিহিত করে দিয়ে দেশ থেকে পলায়নে বাধ্য করতে পারত না; আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটত না এবং আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-নেতাদের সদলবলে আত্মগোপনে যেতে ও দেশ ত্যাগ করতে হতো না।

জনগণের সুখী না হওয়া কি এক ধরনের বিলাসিতা? সুখী হতে কে না চায়! কিন্তু সুখী হতে পারে না। মান্না দে’র গাওয়া একটি গানের কথাগুলো হলো-‘সবাই তো সুখী হতে চায়, তবু কেউ সুখী হয় কেউ হয় না; জানি না বলে যা লোকে সত্যি কিনা, কপালে সবার নাকি সুখ সয় না।’ সুখী হওয়ার জন্য যে সূচকগুলো আছে, সব সূচকে বাংলাদেশ এত পিছিয়ে থাকে যে দেশবাসী কখনো সুখের মুখ দেখবে, নিকটভবিষ্যতে এমন আশা করাও পাগলামি। ২০২৪-এর সূচকের ভিত্তিতে প্রস্তুত জাতিসংঘের ২০২৫ সালের ‘ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট’ অনুযায়ী ফিনল্যান্ড বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশ এবং গত আট বছর ধরে তারা সুখী। তাদের সুখী হওয়ার কারণগুলো হচ্ছে-জনগণের মধ্যে সামাজিক সহযোগিতা ও পারস্পরিক আস্থার মনোভাব, শক্তিশালী সমাজকল্যাণব্যবস্থা, উন্নত মানবাধিকার পরিস্থিতি, দুর্নীতি থেকে মুক্ত থাকা। সরকারের প্রতি ফিনল্যান্ডবাসীর আস্থা এত অসীম যে সরকার দুর্নীতি করতে পারে তাদের এমন সংশয় ন্যূনতম পর্যায়ে এবং তারা নিজেদের জীবনের জন্য পছন্দগুলো অবাধে স্থির করতে পারে। এসবের বাইরেও অন্য যেসব সূচক রয়েছে, যেমন স্বাধীনতা, মাথাপিছু আয়, স্বাস্থ্যসেবা ও গড় আয়ু ইত্যাদি।

সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছরঅন্যদিকে বাংলাদেশের জনগণ যেন সীমাহীন দুঃখের সাগরে চিরদিন হাবুডুবু খাওয়ার জন্যই জন্মগ্রহণ করে এবং দুঃখ নিয়েই পৃথিবী থেকে চলে যায়। ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্টে তালিকাভুক্ত ১৩৭টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের ২০টি শীর্ষ দুঃখী বা অসুখী রাষ্ট্রের শীর্ষস্থানে রয়েছে। এমনকি গত প্রায় পাঁচ বছর ধরে ভয়াবহ যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনের জনগণও বাংলাদেশের জনগণের চেয়ে বেশি সুখী। রিপোর্ট অনুসারে সুখী বা অসুখী হওয়ার বিষয় পরিমাপ করা হয়, জাতীয়ভাবে প্রতিনিধিত্বশীল লোকজনকে প্রশ্ন করার মাধ্যমে, তারা যেভাবে জীবন কাটাচ্ছেন, তাতে কতটা সন্তুষ্ট। বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়, দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন বৃদ্ধি, বেকারত্ব, সর্বস্তরে ব্যাপক দুর্নীতি এবং আশঙ্কাজনক জননিরাপত্তা পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে কার পক্ষে বলা সম্ভব ছিল, তারা সুখী? এসব সূচক একটি আরেকটি সঙ্গে যুক্ত। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন সাংবাদিকদের কাছে হাসিমুখে তার অফিসের পিয়নের ৪০০ কোটি টাকার মালিক হওয়া এবং ওই পিয়নের হেলিকপ্টারে যাতায়াতের কথা প্রকাশ করেন, তখন দৃশ্যত তিনি যুগপৎ তার শাসনাধীনে দেশের উন্নতি ও অনিয়ন্ত্রিত দুর্নীতির কথাই বলেছেন।

তিনি কথায় কথায় মেট্রোরেল, পদ্মা সেতু, ফ্লাইওভার, কর্ণফুলী টানেল, ৩০০ ফুট রাস্তা, ইন্টারনেট সুবিধা, মোবাইল ফোন ইত্যাদির কথা বলতেন। তার চামচা ও মোসাহেবরা আরও বেশি বলত। এসবই ছিল তাদের বিনোদন ও সুখের সূচক। জনগণ যা বোঝার বুঝত, মুখ ফুটে কিছু বলত না। হীরক রাজার দেশে যেমন মুখ খুললেই গর্দান যায়, বাংলাদেশেও শেখ হাসিনার শাসনে তার অমীয় বাণী মেনে নেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যত্যয় ঘটলে এমনকি সাধারণ নাগরিকের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হতো ‘গুম,’ ‘আয়নাঘর,’ ‘ক্রসফায়ার’, ‘এনকাউন্টার’। যেহেতু শেখ হাসিনা বলেছেন, তিনি সুখী, আওয়ামী লীগাররা বলেছেন, তারা সুখী এবং তারা যেহেতু বলেছেন, জনগণ সুখী এবং বাংলাদেশ সিঙ্গাপুর হয়ে গেছে, অতএব জনগণও সুখী এবং শেখ হাসিনার সাড়ে ১৫ বছরের দুঃশাসনে যন্ত্রণাক্লিষ্ট জীবনযাপন করেও মুখ হাসি হাসি রাখার চেষ্টা করে আওয়ামী মন্ত্রীদের ঘোষিত সিঙ্গাপুরে বসবাস করেছে। কিন্তু মানুষ যে সুখী ছিল না এবং তাদের দুঃখকে আর কেউ না বুঝলেও বাংলাদেশের তরুণরা যে সঠিকভাবে উপলব্ধি করেছিল, তারই চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ ঘটেছিল ২০২৪-এর জুলাই মাসে।

শেখ হাসিনা ও তার দলের নেতারা নিজেরা সুখে ছিলেন এবং পৃথিবীর ইতিহাসে যত নিষ্ঠুর, স্বৈরাচারী, ফ্যাসিবাদী একনায়ক এসেছেন, তারা সুখ বলতে নিজের ও পরিবারের সুখের কথাই ভেবেছেন এবং সুখকে চিরস্থায়ী করতে যা করা আবশ্যক বিবেচনা করতেন, তারা তা করতে তাদের সব শক্তি প্রয়োগ করতেও কোনো দ্বিধা করেননি। শেখ হাসিনাও একই কাজ করেছেন। বিক্ষোভরত তরুণদের ওপর গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে এবং তারা তা হুকুমের দাস হিসেবে পালন করেছে। কিন্তু তার সুখ চিরস্থায়ী হয়নি এবং তার সুখের মন্দির ধসে পড়েছে। সুখের সাম্রাজ্য টিকিয়ে রাখার উদ্দেশ্যে তিনি ৪০০ কোটি টাকার মালিক পিয়নসহ চারপাশের স্তাবকদেরও সুখী করেছিলেন, তাদের গায়ে কষ্টের আঁচ লাগতে দেননি। বিপদ যখন দরজায়, তারা তার সুখ-সাম্রাজ্য পাহারা দিতে এগিয়ে আসেনি। তারা যার যার মতো পালানোর পথ করে নিয়েছে। 

বাংলাদেশের ইতিহাসে দুই দফা সামরিক আইন এসেছে। সামরিক আইন জারি হলে প্রথমে সংবিধান বাতিল বা স্থগিত করে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষমতা সংকুচিত করা হয়, রাজনৈতিক তৎপরতার ওপর নিষেধাজ্ঞা এবং গণমাধ্যমের ওপর সেন্সরশিপ আরোপ করা হয়। দেশ চলতে থাকে সামরিক আইনের বিধিবিধান দ্বারা। মানবাধিকার লঙ্ঘিত হলেও আদালতে চ্যালেঞ্জ করার উপায় থাকে না। কিন্তু জনগণের ভোটে নির্বাচিত হওয়ার দাবিদার শেখ হাসিনা ও তার দল সাড়ে ১৫ বছরে সব সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে জনগণের ওপর যেভাবে নিপীড়ন চালিয়েছে, তা কোনো সামরিক একনায়ক করেনি। এমনকি পাকিস্তান আমলে সামরিক একনায়ক আইউব খানও তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের ওপর হাসিনার মতো এত জঘন্য উপায়ে অমানবিক নিপীড়ন নির্মমতা চালায়নি। শেখ হাসিনা তার সুখ বলতে তিনি যা উপভোগ করেছেন, যা তাকে আনন্দ দিয়েছে ও সন্তুষ্ট করেছে এবং অতৃপ্ত আত্মাকে তৃপ্ত করেছে। প্রত্যেকের সুখ ভিন্ন। শেখ হাসিনার সুখ দেশবাসীর দুঃখকষ্ট ও যাতনাই ছিল তার সুখের উৎস। কুখ্যাত রোমান সম্রাট গেইয়াস সিজার অগাস্টাস জার্মানিকাস (১২-৪১ খ্রিস্টাব্দ) যিনি ‘ক্যালিগুলা’ নামে অধিক পরিচিত। ৩৮ খ্রিস্টাব্দে তার বোন ড্রুসিলা যদিও জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন, কিন্তু তরুণ সম্রাটের সন্দেহ হয়, বোনের মৃত্যুর পেছনে অভিজাতদের হাত আছে। বোনের মৃত্যুশোকে হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে সম্রাট ক্যালিগুলা সাম্রাজ্যের অভিজাত সমাজের বিরুদ্ধে ক্ষমাহীন সন্ত্রাস শুরু করেন। জীবনের জন্য অর্থহীন, অযৌক্তিক কাজে লিপ্ত হয়ে সাম্রাজ্য থেকে সুখের নাম-নিশানা মুছে ফেলতে বদ্ধপরিকর হন, যাতে মানুষের সুখের সন্ধান অসম্ভব হয়ে পড়ে। অনেক সময় তিনি নির্দোষকে হত্যা করে দোষীকে মুক্তি দিতেন। তার সুখ ছিল বোনের মৃত্যুর প্রতিশোধ গ্রহণ করা এবং রোমান অভিজাতদের অপমান করা। তার পরিচালিত অত্যাচার-নিপীড়নের সুনির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক লক্ষ্য ছিল না এবং তার কাজে স্বচ্ছতাও ছিল না। তিন বছর পর্যন্ত সম্রাটের স্বেচ্ছাচারিতা ও অত্যাচার সহ্য করে অভিজাতদের পিঠ যখন দেয়ালে ঠেকে যায়, তখন তারা সম্রাট ক্যালিগুলার বিরুদ্ধে জেগে ওঠেন এবং তাকে হত্যা করেন সাম্রাজ্যকে উন্মাদ শাসকের হাত থেকে উদ্ধার করেন। সন্দেহ করা হয়, ক্যালিগুলার ঘনিষ্ঠ বন্ধু কবি স্কিপিয়ো সম্রাটের প্রতি আনুগত্য ও বিশ্বাসঘাতকতার দ্বন্দ্বে পড়ে অবশেষে হত্যাকাণ্ডের চক্রান্তে জড়িত হয়েছিলেন। সব শাসকের পতনকালে তাদের বন্ধুরাই চক্রান্তে লিপ্ত হয়।

অস্বীকার করার উপায় নেই, রোমান সম্রাট ক্যালিগুলার চেয়ে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শোকের পরিমাণ বহু গুণ বেশি। অতএব ক্ষমতায় গিয়ে ‘অনুরাগ বা বিরাগের বশবর্তী’ না হওয়া সম্পর্কিত তার শপথ ভঙ্গ করে তিনি ব্যক্তিগত প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রযন্ত্রের মাধ্যমে অত্যাচার-নিপীড়ন চালিয়ে যা খুশি তা করাকে তার নিজস্ব ‘সুখ’ বিবেচনা করেছিলেন এবং জনগণের সুখের আশা পোষণকেও তিনি অসম্ভব করে তুলেছিলেন। তার সেই অদূরদর্শিতা ও হঠকারিতার পরিণতি তিনি এখন ভোগ করছেন। টানা সাড়ে পনেরো বছর প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন একচ্ছত্র ক্ষমতা ও সুখ ভোগের সুযোগ বিশ্বের কোন দেশে কজন পায়? বাংলাদেশের জনগণ ২০০৮, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনগুলোতে একমাত্র তাকেই চেয়েছে। আর কাউকে নয়। তিনি জনগণের দাবির প্রতি শ্রদ্ধা না জানানোর মতো বোকামি করতে পারেন না। অতএব বারবার তিনি ‘গণতান্ত্রিকভাবে’, ‘সুষ্ঠু ও অবাধ’ নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় এসেছিলেন।

তা ছাড়া বাংলাদেশের মালিকানা যত না জনগণের, তার চেয়ে বেশি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের। যদিও বাংলাদেশের সংবিধানে জনগণকে দেশের সার্বভৌম কর্তৃত্বের অধিকারী হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে এবং নিশ্চিত করা হয়েছে, ‘সার্বভৌমত্ব জনগণের কাছেই নিহিত,’ কিন্তু কে কার কথা শোনে? শেখ হাসিনা বহু বছর ধরে, ক্ষমতায় থাকাকালে এবং ক্ষমতার বাইরে থাকা অবস্থায় দাবি করেছেন, ‘দেশটি তার বাবার’। আওয়ামী লীগের সবাই তার দাবির সপক্ষেই আওয়াজ তুলেছে। সেই হিসেবে ১৭৯৩ সালে ভারতে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির গভর্নর জেনারেল লর্ড কর্নওয়ালিস কর্তৃক বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যায় প্রবর্তিত ‘চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত’ এবং শেখ হাসিনার বাংলাদেশের পৈতৃক ভূ-স্বত্ব দাবির মধ্যে তেমন কোনো পার্থক্য নেই। তার বাবা নেই তো কী হয়েছে, বাবার সম্পত্তি তো আছে। পঞ্চদশ শতাব্দীর ইতালীয় রাজনীতিক, দার্শনিক, কূটনীতিক ও লেখক নিকোলো মেকিয়াভেলি তার বিখ্যাত গ্রন্থ ‘দ্য প্রিন্স’-এ উল্লেখ করেছেন, ‘মানুষ পিতার হত্যাকারীকে ক্ষমা করতে পারে, কিন্তু পিতার সম্পত্তি হরণকারীকে নয়।’ শেখ হাসিনা মেকিয়াভেলির চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে তার পিতার ঘাতকদেরও ক্ষমা করেননি, পিতার সম্পত্তি হরণকারীদের কবল থেকে সম্পত্তি উদ্ধারও করেছিলেন। কিন্তু দখলস্বত্বকে তিনি চিরস্থায়ী করে ফেলতে পারলেন না। সুখ তার কপালে সইল না।

জনগণ এত পড়াশোনা করে না, এত কিছু জানেও না। কেউ কার্যকরভাবে ক্ষেপিয়ে তুললে তারা হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে অজানা সুখের সন্ধানে লড়াই করে এবং অকাতরে জীবন বিসর্জন দিতে দ্বিধা করে না। যখনই দেশে কোনো ক্রান্তিকাল এসেছে, তারা জীবন দিয়েছে। ১৯৭১ সালে তারা জীবন দিয়েছে, ২০২৪-এ আবার জীবন দিয়েছে। সবই সুখের আশায়। কিন্তু কাক্সিক্ষত সুখ এখনো আসেনি।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক ও অনুবাদক

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
সর্বশেষ খবর
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি
সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ
চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান
দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক
সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক
শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন

শোবিজ

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন