শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৩০, রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫

এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়

আর কত বুকভাঙা ঘটনা ঘটলে এ দেশের হতভাগা মানুষের দুঃখ-বেদনার অবসান ঘটবে? আর কত ভাগ্যবিড়ম্বনা হলে এ দেশের মানুষের দুঃসময় দূর হবে? এ প্রশ্ন যেন আজ শোকাহত প্রত্যেক সাধারণ মানুষের মুখে মুখে। কাদের অপরাধে সর্বত্র আজ এই ধারাবাহিক বিপর্যয়ের ঘনঘটা। প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে মানবসৃষ্ট নৈরাজ্য, সব যেন পালা করে চেপে বসছে এ জাতির জীবনে। সাতচল্লিশ থেকে একাত্তর, তারপর আরো ৫৩ বছর কেটে গেল, এ জাতির ভাগ্য বদল হলো না।

অপশাসন ও শোষণমুক্ত একটি শান্তি-স্বস্তির স্বদেশ তো এখনো পেলাম না আমরা। অর্থনৈতিক মুক্তির স্বপ্ন তো হাতের নাগালে পাওয়া দূরের কথা, রাজনীতির নামে অনেকেই আবির্ভূত হলেন নিকৃষ্ট শাসক, শোষক, প্রবঞ্চক, ধিক্কৃত নরহত্যাকারীর ভূমিকায়।
বিগত জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার ফ্যাসিবাদবিরোধী অভ্যুত্থানে প্রাণ হারিয়েছে দেড় সহস্রাধিক নারী-পুরুষ ও শিশু। এতে তৎকালীন ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন ঘটলেও অবসান ঘটেনি তাদের অনুসারীদের তাণ্ডবের।

গোপালগঞ্জে সংঘটিত আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের উপর্যুপরি হামলা আবার দেশের গণতান্ত্রিক আবহকে বিনষ্ট করে স্বেচ্ছাচারের ধারাবাহিকতাকেই যেন উসকে দিতে তৎপর হয়ে উঠেছে। বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অপচেষ্টা কিংবা চক্রান্তের মধ্য দিয়ে মানবসৃষ্ট ধারাবাহিক দুর্যোগের মধ্যে যোগ হয়েছে আরেক অপ্রত্যাশিত দুর্যোগ। আর সেটি হচ্ছে উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ স্থাপনায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার মর্মান্তিক ঘটনা। হৃদয়বিদারক সে দুর্ঘটনায় গতকাল পর্যন্ত জ্বলে-পুড়ে মৃত্যুবরণ করেছে ৩৪ জন ছাত্র ও শিক্ষক।

হাসপাতালের শয্যায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে সেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আরো অনেকে। এই অপ্রত্যাশিত দুর্যোগ ও ধারাবাহিক বিপর্যয়ে এখন প্রায় হতবিহ্বল দেশের শান্তিপ্রিয় মানুষ। এ অবস্থায় তাদের শুধু একটি জিজ্ঞাস্য—এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়?
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায় দীর্ঘদিনের এ ধারাবাহিক বিপর্যয়ের পরও এ দেশের মানুষ আশায় বুক বেঁধে রয়েছে কোনো এক সুসময়ের অপেক্ষায়, যা তাদের অন্তত মানবসৃষ্ট দুর্ভোগের হাত থেকে রক্ষা করবে। সীমাহীন সমস্যা ও সম্ভাবনার দেশ—বাংলাদেশ। এ দেশের বহুমুখী সম্ভাবনা চাপা পড়ে রয়েছে মানবসৃষ্ট বিভিন্ন সমস্যার কারণে।

৫৩ বছরে আমরা আমাদের ভাগ্য পরিবর্তনের অনেক সুযোগ পেয়েছি। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রে রাজনৈতিক অদক্ষতা, ব্যর্থতা, সুষ্ঠু পরিকল্পনা এবং দূরদর্শিতার অভাবে বেশির ভাগ সুযোগ হাতছাড়া হয়েছে। তদুপরি আমাদের রাজনৈতিক মহলে রয়েছে দুর্নীতি, স্বার্থপরতা এবং কর্তৃত্ববাদ প্রতিষ্ঠার নির্লজ্জ প্রয়াস, যার প্রমাণ আমরা বারবার পেয়েছি।

স্বৈরাচার, দুর্নীতি ও অপশাসন অবসানের লক্ষ্যে বহু সার্থক বা সফল গণ-আন্দোলন এবং অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে। এতে বহু প্রাণ বিসর্জন দিতে হয়েছে, কিন্তু বারবার কোনো না কোনো কায়েমি স্বার্থ কিংবা রাজনৈতিক স্বার্থপরতার কাছে আমরা শেষ পর্যন্ত হেরে গেছি। আবার নতুন করে শুরু করতে হয়েছে সামাজিক, অর্থনৈতিক ও গণতান্ত্রিক অধিকার পুনরুদ্ধারের আন্দোলন। আমাদের সংবিধান, সংসদ, প্রশাসন, বিচার বিভাগ, এমনকি সাম্প্রতিক সংসদ নির্বাচনগুলোও জাতীয় প্রহসনে পরিণত হয়েছিল। তথাকথিত উন্নয়নের স্লোগানের আড়ালে গণতন্ত্রের কবর রচনা করে এক দানবীয় ফ্যাসিবাদের জন্ম দেওয়া হয়েছিল। বিগত জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার নেতৃত্বে যে গণ-অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে, সেটি আমাদের সমাজ ও রাষ্ট্র পরিবর্তনের এক অপূর্ব সুযোগ এনে দিয়েছে। দেশের ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ দাবি করেছে রাষ্ট্রের যথাযথ মেরামতের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে সংস্কার সাধনের ব্যাপারে। বর্তমান অন্তর্বর্তী প্রশাসন একটি অরাজনৈতিক সরকার হতে পারে, কিন্তু এটি নিঃসন্দেহে বলা যায় যে এই সরকারের প্রধান প্রয়োজনীয় সংস্কারের প্রশ্নে একজন নিবেদিতপ্রাণ ব্যক্তি। প্রয়োজনীয় কিংবা জরুরি সংস্কার এবং সংসদ নির্বাচনের ব্যাপারে সরকারপ্রধান তাঁর বিভিন্ন ভাষণে পরিষ্কার করে অনেক কিছুই বলেছেন, প্রতিদিন নতুন করে যার আর ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণের প্রয়োজন পড়ে না। এ অবস্থায়ও দেশের বিভিন্ন দায়িত্বশীল দল বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাঙ্ক্ষিত সংস্কার কিংবা সিদ্ধান্ত গ্রহণের ব্যাপারে ঐকমত্যে পৌঁছতে পারে না। অথচ তাদের অনেকে এখনই দেশে নির্বাচন চায়। এ ধরনের নির্বাচন তারা অতীতে বহুবার করেছে, কিন্তু তাতে দেশ ও জাতি তাদের অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছতে পারেনি।

নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এরই মধ্যে দেশব্যাপী অনেক দলের শক্তি প্রদর্শন কিংবা শোডাউন শুরু হয়ে গেছে। এতে রাজধানী ঢাকা মাঝেমধ্যে অচল হয়ে পড়ে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে একটি বিষয় রাজনীতিসচেতন মানুষের দৃষ্টি এড়াচ্ছে না আর তা হলো, নির্বাচন সামনে রেখে বড় বড় দলের মধ্যে অভ্যন্তরীণ কোনো সাংগঠনিক সংস্কার নেই। এ অবস্থায় দুর্নীতিগ্রস্ত নেতাকর্মীদের নিয়ে কত দিন দেশ চালাতে পারবে তারা? যারা দেশের সবকিছু সংস্কারের বেলায় সোচ্চার, তারা নিজ নিজ দলের সংস্কার কিংবা প্রয়োজনীয় শুদ্ধি অভিযানের ব্যাপারে সম্পূর্ণ নীরব। বিগত জুলাই-আগস্টে সংঘটিত গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে একটি কথা অত্যন্ত পরিষ্কার হয়ে গেছে যে দেশের ভবিষ্যৎ কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনের জন্য এখন চাই তরুণ, সৎ ও শিক্ষিত নেতৃত্ব। অতীতের চাঁদাবাজ, ধান্দাবাজ, সন্ত্রাসী ও মাস্তানদের দিয়ে এখন আর দলকে ধরে রাখা যাবে না।

বাংলাদেশকে গড়ে তোলার জন্য এখন চাই শিক্ষিত, সৎ ও তরুণ মেধাবী নেতৃত্ব। নতুবা ঘাটে ঘাটে ধরা খেয়ে যাবে ভবিষ্যৎ সরকারগুলো। আন্দোলনের তোড়ে ভেসে যাবে বানের পানির মতো। বাবার পরিচয়ে বখে যাওয়া ছেলে কিংবা আত্মীয়-স্বজন দুর্নীতির পাহাড় গড়তে অথবা ক্ষমতার বলয় তৈরি করতে সক্ষম হবে না। সে কারণেই এখন দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর শিক্ষিত, প্রযুক্তিসমৃদ্ধ এবং বিজ্ঞানমনস্ক তরুণ সমর্থক ও জনবল তৈরি করতে হবে। এবং সে অনুপাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে নতুবা সংসদ, সচিবালয়, প্রধানমন্ত্রী কিংবা অন্যান্য মন্ত্রীর বাসভবন রণক্ষেত্রে পরিণত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোকে এখন থেকে সেভাবে তাদের দলীয় নির্বাচনী ইশতেহার তৈরি করতে হবে। তা ছাড়া বর্তমানে চলমান প্রয়োজনীয় সংস্কারের কাজকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। নতুবা নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন বাধার মুখে পদে পদে আটকে যাবে ক্ষমতাসীন দল। জুলাই-আগস্টের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এখন এক নতুন চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি হচ্ছে দিকে দিকে। সে অবস্থায় কথায় কথায় রাজপথে ঝাঁপিয়ে পড়লে দেশ অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিকভাবে স্থবির বা অবরুদ্ধ হয়ে পড়তে পারে।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের উপপ্রধান ড. আলী রীয়াজ সংস্কারের প্রশ্নে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে গত সপ্তাহে বিএনপি, জামায়াত, ইসলামী আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতাদের সঙ্গে বসেছিলেন। পরে আরো ১৩টি দলের নেতাদের সঙ্গে কমিশন বৈঠক করে। আলোচনা শেষে জানা যায়, কমিশন বিভিন্ন দলের নেতাদের সঙ্গে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছতে সক্ষম হয়েছে। বিভিন্ন জরুরি সংস্কার ও সামনের নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে সে ঐকমত্যে পৌঁছার বিষয়টি একটি অত্যন্ত অর্থবহ অগ্রগতি বলে কমিশন জানায়। এতে আশা করা যাচ্ছে যে প্রস্তাবিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনটি সবকিছু ঠিকমতো এগোলে আগামী ফেব্রুয়ারিতে সম্পন্ন করা সম্ভব হতেও পারে।

উল্লেখ্য যে অতীতে কোনো তত্ত্বাবধায়ক সরকার এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারের কাজে হাত দেয়নি। সে ক্ষেত্রে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কিছু মতবিরোধ সৃষ্টি হওয়া অস্বাভাবিক নয়। এর পাশাপাশি সম্প্রতি গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতাদের পতিত আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের আক্রমণের মুখে প্রতিরক্ষা বাহিনীর সুরক্ষিত যানে করে নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টিকে কেউ কেউ তাঁদের প্রতি সরকারি আনুকূল্য হিসেবে সমালোচনা করেছেন। তা ছাড়া ছাত্রদের একটি রাজনৈতিক দল গঠন করতে দেওয়ার পেছনে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের মদদ বা পৃষ্ঠপোষকতার অভিযোগেও একটি মহল কঠোর সমালোচনা করেছে। সেটিকে কেন্দ্র করে এরই মধ্যে যথেষ্ট পাল্টা সমালোচনাও গণমাধ্যমে প্রকাশিত বা প্রচারিত হয়েছে। এ ক্ষেত্রে দ্বিতীয় অংশটির মতে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রদের আন্দোলনের ফলেই মূলত আমরা রাষ্ট্রভাষা হিসেবে মাতৃভাষা বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছি, একাত্তরে স্বাধীনতা আন্দোলনের সূচনা করতে পেরেছি। তা ছাড়া স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে ছাত্রদের নেতৃত্বেই সংঘটিত হয়েছে বিভিন্ন গণ-অভ্যুত্থান, যাতে স্বৈরাচারী কিংবা ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন ঘটেছে। কোনো প্রথাগত রাজনৈতিক দলের পক্ষে সম্ভব হয়নি দেড় দশক ধরে তথাকথিত আন্দোলন করে ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনার পতন ঘটানো। সেটি মূলত সম্ভব হয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের কারণে। অতীতে কোনো সফল ছাত্র আন্দোলনের ফসল জনগণ ঘরে তুলতে সক্ষম হয়নি। এর ফলাফল ভোগ করেছেন দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। সে বিবেচনায় দেশের উঁচু ক্লাসের ছাত্ররা যদি কোনো দল গঠন করে, তাতে আইনগতভাবে আপত্তির কী আছে? আর যা-ই হোক, দেশবাসীর অনেকেই এখন চায় যে শিক্ষিত যুবকরা রাজনীতিতে আসুক, অশিক্ষিত, মাস্তান, চাঁদাবাজ ও ধান্দাবাজরা নয়।

লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক

এই বিভাগের আরও খবর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
সর্বশেষ খবর
ডেফোডিলের আইনি নোটিস: আমাদের বক্তব্য
ডেফোডিলের আইনি নোটিস: আমাদের বক্তব্য

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

মেসিহীন ম্যাচে ড্র মায়ামির
মেসিহীন ম্যাচে ড্র মায়ামির

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডে ডাক্তারদের পাঁচ দিনের ধর্মঘট
ইংল্যান্ডে ডাক্তারদের পাঁচ দিনের ধর্মঘট

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ২০২৪ সালের অডিট রিপোর্ট ইসিতে জমা
বিএনপির ২০২৪ সালের অডিট রিপোর্ট ইসিতে জমা

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর বিলাসী শখ পূরণে চোর হলেন বিবিএ পাস যুবক
স্ত্রীর বিলাসী শখ পূরণে চোর হলেন বিবিএ পাস যুবক

২৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্র সফরে গেলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে গেলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাইবার হামলার শিকার মাইক্রোসফট, হুমকিতে শত শত প্রতিষ্ঠান
সাইবার হামলার শিকার মাইক্রোসফট, হুমকিতে শত শত প্রতিষ্ঠান

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের মধ্যস্থতার পরও কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড সীমান্তে গোলাগুলি
ট্রাম্পের মধ্যস্থতার পরও কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড সীমান্তে গোলাগুলি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের কোচ হতে জাভি-গার্দিওলার আবেদনের খবর ভুয়া: এআইএফএফ
ভারতের কোচ হতে জাভি-গার্দিওলার আবেদনের খবর ভুয়া: এআইএফএফ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সার্জারি শুধু নারীরা করেন না, পুরুষরাও করেন: কাজল
সার্জারি শুধু নারীরা করেন না, পুরুষরাও করেন: কাজল

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

‘অ্যানিম্যাল ২’ নিয়ে যা জানালেন ববি দেওল
‘অ্যানিম্যাল ২’ নিয়ে যা জানালেন ববি দেওল

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়ারফেজ এবার কানাডা মাতাবে
ওয়ারফেজ এবার কানাডা মাতাবে

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

সিডনিতে ‘কিত্তনখোলা’র শিল্পীদের মিলনমেলায় প্রাণের উচ্ছ্বাস
সিডনিতে ‘কিত্তনখোলা’র শিল্পীদের মিলনমেলায় প্রাণের উচ্ছ্বাস

৫৯ মিনিট আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রে বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি, অল্পের জন্যে প্রাণে বাঁচেন ক্রুসহ ১৬৬ যাত্রী
যুক্তরাষ্ট্রে বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি, অল্পের জন্যে প্রাণে বাঁচেন ক্রুসহ ১৬৬ যাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ২৩ মিলিমিটার বৃষ্টি, সারাদেশেই বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ২৩ মিলিমিটার বৃষ্টি, সারাদেশেই বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার দাবানলের ধোঁয়ায় ছেয়ে গেছে নিউইয়র্কের আকাশ, সতর্কতা জারি
কানাডার দাবানলের ধোঁয়ায় ছেয়ে গেছে নিউইয়র্কের আকাশ, সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের ভ্রু নিজেই উপড়ে ফেলেছিলেন অনীত, জানালেন কারণ
নিজের ভ্রু নিজেই উপড়ে ফেলেছিলেন অনীত, জানালেন কারণ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীর গুলিস্তানে ট্রাকের ধাক্কায় কিশোর নিহত
রাজধানীর গুলিস্তানে ট্রাকের ধাক্কায় কিশোর নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলা-অনাহারে আরও ৭৬ জনের মৃত্যু
গাজায় ইসরায়েলি হামলা-অনাহারে আরও ৭৬ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: এবার শোক জানাল ইংলিশ ক্লাব ম্যানইউ
মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: এবার শোক জানাল ইংলিশ ক্লাব ম্যানইউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাইজেরিয়ায় পুষ্টিহীনতায় ছয় মাসে ৬৫২ শিশুর মৃত্যু: এমএসএফ
নাইজেরিয়ায় পুষ্টিহীনতায় ছয় মাসে ৬৫২ শিশুর মৃত্যু: এমএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগে ঘুষ ছিল ১ লাখ এখন দিতে হয় ৫ লাখ
আগে ঘুষ ছিল ১ লাখ এখন দিতে হয় ৫ লাখ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্রমণ ভিসার আড়ালে মানবপাচার
ভ্রমণ ভিসার আড়ালে মানবপাচার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের
আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় বৃদ্ধকে গলা কেটে হত্যা, যুবক আটক
মাগুরায় বৃদ্ধকে গলা কেটে হত্যা, যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান
ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা
১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫
চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল
চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল
যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে যে কারণে
যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে যে কারণে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি
এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা
‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বরযাত্রা ভুল করে খেল অন্য বিয়ের খাবার
বরযাত্রা ভুল করে খেল অন্য বিয়ের খাবার

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চূড়ান্ত হলো এশিয়া কাপের সময়সূচি, আয়োজক আমিরাত
চূড়ান্ত হলো এশিয়া কাপের সময়সূচি, আয়োজক আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার
খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক বিয়ের বরযাত্রীরা খেয়ে ফেলল অন্য বিয়ের খাবার
এক বিয়ের বরযাত্রীরা খেয়ে ফেলল অন্য বিয়ের খাবার

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত
সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক নামে অনেক রাজনৈতিক দল
এক নামে অনেক রাজনৈতিক দল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিঙ্গাপুরে হঠাৎ দেবে গেল রাস্তা, গর্তে পড়ল চলন্ত গাড়ি
সিঙ্গাপুরে হঠাৎ দেবে গেল রাস্তা, গর্তে পড়ল চলন্ত গাড়ি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন
সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের
আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতিকে আমরা পবিত্র দায়িত্ব হিসেবে দেখি : মামুনুল হক
রাজনীতিকে আমরা পবিত্র দায়িত্ব হিসেবে দেখি : মামুনুল হক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের খোঁজ নিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের খোঁজ নিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বদেশ প্রোপার্টিজের অবৈধ বালু ভরাট বন্ধে রাজউকের নির্দেশনা
স্বদেশ প্রোপার্টিজের অবৈধ বালু ভরাট বন্ধে রাজউকের নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বহু আগেই এই উদ্যোগ নেওয়া উচিত ছিল: কঙ্গনা
বহু আগেই এই উদ্যোগ নেওয়া উচিত ছিল: কঙ্গনা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেন্ট মার্টিনে হঠাৎ জোয়ার, প্লাবিত তিনটি পাড়া
সেন্ট মার্টিনে হঠাৎ জোয়ার, প্লাবিত তিনটি পাড়া

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেড়েছে ঘুষের রেট
বেড়েছে ঘুষের রেট

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন
সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন

প্রথম পৃষ্ঠা

অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার
অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার

সম্পাদকীয়

মেয়র যখন জমিদার
মেয়র যখন জমিদার

প্রথম পৃষ্ঠা

টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান
টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বদলে যাচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
বদলে যাচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল

মাঠে ময়দানে

বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধে বেড়েছে ভোগান্তি
বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধে বেড়েছে ভোগান্তি

নগর জীবন

কে এই মালকা বানু-মনু মিয়া
কে এই মালকা বানু-মনু মিয়া

শোবিজ

জাতীয় বক্সিংয়ে বড় চমক প্রবাসী জিনাত
জাতীয় বক্সিংয়ে বড় চমক প্রবাসী জিনাত

মাঠে ময়দানে

সবার আগে ঠিক করতে হবে রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ
সবার আগে ঠিক করতে হবে রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ

নগর জীবন

নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক
নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন জীবনের চেষ্টায় শামুকখোল নিশিবক
নতুন জীবনের চেষ্টায় শামুকখোল নিশিবক

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরোনো আইনে আর চলতে দেব না
পুরোনো আইনে আর চলতে দেব না

নগর জীবন

বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না
বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যার সঙ্গে ভাঙনে দিশাহারা
বন্যার সঙ্গে ভাঙনে দিশাহারা

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু
মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু

শোবিজ

নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই
নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈশিতার রুপোর ঝলক
ঈশিতার রুপোর ঝলক

শোবিজ

পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না
পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক চর্চা
থমকে গেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক চর্চা

শোবিজ

কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ
কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেভিডের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে সিরিজ অসিদের
ডেভিডের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে সিরিজ অসিদের

মাঠে ময়দানে

অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্সে অনবদ্য স্টোকস
অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্সে অনবদ্য স্টোকস

মাঠে ময়দানে

নিষেধাজ্ঞায় ক্ষুব্ধ মেসি
নিষেধাজ্ঞায় ক্ষুব্ধ মেসি

মাঠে ময়দানে

এক বিয়ের খাবার খেল আরেক বিয়ের যাত্রীরা
এক বিয়ের খাবার খেল আরেক বিয়ের যাত্রীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জামায়াতের ২৭ প্রার্থীর জয়
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জামায়াতের ২৭ প্রার্থীর জয়

খবর

সেরা রাঁধুনী ৮ জিতলেন নিশাত
সেরা রাঁধুনী ৮ জিতলেন নিশাত

শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি করতে চায় ব্রাজিল
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি করতে চায় ব্রাজিল

নগর জীবন