শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:১০, বুধবার, ০৪ জুন, ২০২৫

বিশেষ লেখা

মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা

উত্তরের রংপুর, মধ্যভাগের গাজীপুর বা রাজধানী ঢাকা সাবজেক্ট নয়। এনসিপি বা সারজিসও সাবজেক্ট নয়। সাবজেক্ট মবের লাগামে টান দেওয়ার ম্যাসেজ। তা জনদাবিও।

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের অফিসার্স অ্যাড্রেসে দেশের বিভিন্ন জায়গায় মব পাণ্ডমির বিরুদ্ধে কড়া হুঁশিয়ারি এবং সেনা সদর থেকে কঠিন বার্তা দেওয়ার পরও হুঁশ ফিরছিল না ‘আপনি মোড়ল’ মববাজদের। গায়ে না মাখার একটি প্রবণতা দেখা যেতে থাকে তাদের মধ্যে। এ রকম সময়েই বার্তা মিলল উত্তরের জেলা রংপুরে। সেখানে সেনা কর্মকর্তার স্পষ্ট হুঁশিয়ারি, মবের নামে নাশকতার কোনো সুযোগ নেই।

বায়বীয় বা অচেনা কাউকে নয়, সেই বার্তাটি দেওয়া হলো একদম জায়গাদৃষ্টে আগস্ট বিপ্লবের আলোচিত ফ্রন্টলাইনার এনসিপি নেতা সারজিস আলমকে।

সূচনা জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের রংপুরের বাসভবনে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা নিয়ে। এ জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং বিএনপির স্থানীয় নেতাদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছে সেনাবাহিনী। জিজ্ঞাসাবাদের নেতৃত্ব দেন  সেনাবাহিনীর ৭২ পদাতিক ব্রিগেডের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হুমায়ুন কাইয়ুম।

এ খবর পেয়ে রাতেই তেড়ে যাওয়ার মতো ঘটনাস্থলে পৌঁছান তখন উত্তরে অবস্থানকারী জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। তিনি সেনা কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে নমুনা বুঝে ফেলেন। নমনীয় হয়ে পরে সাংবাদিকদের জানান, ‘তদন্তের জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন হোক, বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি হোক, যে কাউকেই জিজ্ঞাসাবাদ করা যেতে পারে।’ তবে আব্দার রাখেন রাতে না করে দিনে ডেকে নেওয়ার। মূলধারার গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভেসে বেড়ানো খবর হচ্ছে, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হুমায়ুন কাইয়ুম কথোপকথনের সময় সারজিসকে  সোজাসাপ্টা  জানিয়ে দেন, ‘শরীরে যতক্ষণ রক্ত আছে, উই আর নট গোয়িং টু প্রমোট এনিওয়ান। ভ্যান্ডালিজম, মবের নামে আগুন লাগানো, ঘরদোর ভাঙচুরের আর সুযোগ নেই।’

বলার বা লুকানোর কোনো সুযোগ নেই। জাতীয় পার্টি ছিল পতিত-বিতাড়িত সরকারটির বোঝাপড়ার অবিরাম পার্টনার। আওয়ামী লীগকে টিকিয়ে রাখার সব চেষ্টা-তদ্বিরই তারা করেছে। তাদের রাজনৈতিক পরিণতিও বরণ করতে হচ্ছে। জাপাকেও নিষিদ্ধের দাবি রয়েছে এনসিপিসহ কিছু রাজনৈতিক দলের। তাই বলে দলটির চেয়ারম্যান বা কোনো নেতার বাড়িতে আগুন বা ভাঙচুর কি সভ্যতার প্রশ্নে অনুমোদন দেয়? সেনাবাহিনী কেন, আনসার বা গ্রামপুলিশও তা সইবে? বা সওয়া উচিত?

দেশের চলমান পরিস্থিতিতে আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ম্যাজিস্ট্রেসি নিয়ে মাঠে আছে সেনাবাহিনী। এর পরও তারা অতিরিক্ত বলপ্রয়োগে যাচ্ছে না। পুলিশসহ অন্যান্য বাহিনীর সঙ্গে যৌথবাহিনী হয়ে কাজ করছে। সেনাবাহিনী নিয়ে মাঠে-ঘাটে দুটি ন্যারেটিভ রয়েছে। একটি মহল চায়, সেনাবাহিনী ফ্রন্টে গিয়ে মবসহ যাবতীয় দুষ্টকর্ম সমানে দমাক। পিটিয়ে রক্তলাল করে দিক। আরেকটি মহল উতলা হয়ে আছে সেনাবাহিনীর ব্যারাকে ফিরে যাওয়া নিয়ে। মাঠ থেকে সেনা সদস্যদের তুলে নেওয়ার অধীর প্রতীক্ষা সুচতুর এ কমিউনিটির। তারা ভেতরের অনেক তথ্য রাখে। ভালো করেই জানে, প্রকাশ্যে হাবভাব বা শো-ডাউন না করলেও সেনাবাহিনী যতক্ষণ মাঠে আছে, ততক্ষণ তাদের মাঠে নামার পরিণতি খারাপ হবে। 

দায়িত্বের অংশ হিসেবে অংশীজন হিসেবে হত্যা মামলার আসামি, অবৈধ অস্ত্রধারী, তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী, চোরাকারবারি, কিশোর গ্যাং সদস্য, অপহরণকারী, ছিনতাইকারী, চাঁদাবাজ, মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে পরিচালিত যৌথ অভিযানে কাজ করছে সেনা সদস্যরা। আটককৃতদের যথারীতি হস্তান্তর করছে পুলিশের কাছে। জননিরাপত্তা নিশ্চিতে বিভিন্ন এলাকায় নিয়মিত টহল দিচ্ছে।  শিল্পাঞ্চলগুলোতে সম্ভাব্য অস্থিরতা রোধে মালিক ও শ্রমিকদের সঙ্গে মতবিনিময় ও সমঝোতার মাধ্যমে বেতন-বোনাস পরিশোধে সেনাবাহিনী কী ভূমিকা রাখছে, তা মালুম করা যাবে সেনা প্রত্যাহার করলে। ঈদুল আজহা উপলক্ষে বিভিন্ন জায়গায় বসা অস্থায়ী পশুর হাটে সার্বক্ষণিক নজরদারি, নিরাপত্তা ও পর্যবেক্ষণেও এমন উপলব্ধি আসবে। পাশাপাশি, ঈদ যাত্রাকে সহজ করতে নির্বিঘ্নে সড়কে যান চলাচল নিশ্চিতকরণ ও টিকিট কালোবাজারি রোধে সেনাবাহিনী বিশেষ টহলের উপকার কেউ কেউ আঁচ করতে না পারলেও এ সেক্টরের দুষ্টচক্র দাঁত কামড়ে মরছে। সম্প্রতি সেনা সদস্যরা গা ঝাড়া দিয়েছে মব দমনে। এর একটা সিকোয়েন্সই সামনে আসে রংপুরের ঘটনায়। অনেকটা টোকেন অ্যাকশনের মতো। এর মধ্য দিয়ে একটা ম্যাসেজ উপলব্ধি করা যায়। মব তৈরি করে ভাঙচুরের ঘটনায় এ পদক্ষেপটি জরুরি ছিল। সারজিস আলম জড়িয়ে পড়ায় এর সিগনিফিকেন্স আরো বেড়েছে।

সেনাবাহিনীর খানিকটা ভিন্নসত্তা এখানে প্রাসঙ্গিক। সেনাবাহিনী ও সেনাপ্রধানের সেই সত্তার ফলোআপ ৫ আগস্টের আগে থেকেই পরিষ্কার হয়ে গেছে। নিজ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে গান পয়েন্টে দাঁড়িয়ে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার সেই সন্ধিক্ষণে ‘নো ফায়ার’ ঘোষণা না দিলে পরবর্তী পদক্ষেপ ভিন্ন হতো। সেনাবাহিনী ফ্যাসিস্টের হুকুম তামিল করলে সারজিস-হাসনাত বা ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান এ পরিণতি পেত কি না, তা এরই মধ্যে নতুন করে বিশ্লেষণের কিছু নেই। আছে উপলব্ধি ও সন্তুষ্টির বিষয়। কিন্তু তা না করে বিচারের আগে বিচার তথা মব এক ধরনের পাণ্ডামি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে বিবেকবান যে কারো কাছেই। ওই উপলব্ধির শরিক হিসেবেই মবের বিরুদ্ধে সেনাপ্রধানের কড়া ওয়ার্নিং এবং রংপুরে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হুমায়ুন কাইয়ুমের ‘শরীরে যতক্ষণ রক্ত আছে, উই আর নট গোয়িং টু প্রমোট এনিওয়ান’ উচ্চারণ। জেনারেল মবের বিরুদ্ধে বেশ কঠোর বার্তা দিয়ে বলেছিলেন, ‘এটা বরদাস্ত করা হবে না, আর হতে দেওয়া হবে না।’ সেখানে এখন একটা ল্যান্ডমার্ক যোগ করলেন ব্রিগেডিয়ার।

দেশটা মগের মুলুক বা মবের মুলুক হবে—তা কারো কাম্য নয়। মবে কারো উত্থান কাঙ্ক্ষিত নয়। তা শুধু নিন্দনীয় নয়, উদ্বেগজনকও। ‘যেই দরে কেনা, সেই দরে বেচা’ বলে বাংলায় একটা মেঠো কথা আছে। অর্থাৎ মবে উত্থান ঘটলে পতনটাও কেমন হবে, তা বুঝতে মস্ত জ্ঞানী হওয়া দরকার হয় না। বিতাড়িত সরকারটির পতনের অন্যতম কারণ ছিল বেপরোয়াপনা-গোঁয়ারগোবিন্দপনা। পছন্দ না হলেই কাউকে শত্রু বানিয়ে বিনাশ করা। জোরজবরদস্তিতে কাছে টানা। দুর্বৃত্তায়নের পক্ষে বন্দনা গাইতে বাধ্য করা। সেটিও ছিল এক ধরনের মব। পরাক্রমশালী ওই সরকারটির পরিণতি তো দগদগে তাজা ঘটনা। এখন যারা ফ্যাসিস্টের সমালোচনা বা প্রতিবাদ করতে গিয়ে চেতনে-অবচেতনে নিজেরাও ফ্যাসিস্ট-দুর্বৃত্তের চাদরে মুড়ে যাচ্ছে, তাদেরও বাজে পরিণতি হতে বাধ্য। নতুন করে আবার ‘যেই দরে কেনা সেই দরে বেচা’য় ফিরে আসা হবে গোটা জাতির জন্য কষ্ট-বেদনার। মগের মুলুক থেকে নিষ্কৃতির পর দেশকে মবের মুলুক থেকে রক্ষায় সেনাবাহিনীর নড়েচড়ে ওঠার সুফল দেখার অপেক্ষায় জাতি।

বিপ্লব-অতিবিপ্লবের নামে দেশে-বিদেশে বসে কারো কারো উসকানি থাকা অস্বাভাবিক নয়। সেই পক্ষের সবাই হারিয়ে যায়নি। তাদের কোনো না কোনোভাবে অ্যাকটিভ থাকাই স্বাভাবিক। তাই এ ব্যাপারে আরো আগে থেকেই কঠোর হওয়া দরকার ছিল। সরকার এ কাজে হাত দিলেও দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেয়নি, যা দেখে মববাজদের ভয় জাগবে। সেনাবাহিনীর সাম্প্রতিক পদক্ষেপের ফলাফলের বিষয়ে তাই উচ্চাশা সচেতনদের। নির্বাচন ঘনিয়ে আসছে। সময় এভাবে চলতে পারে না। একটা-দুটা এক্সাম্পল ঘটালে মবের লাগামে টান পড়তে বাধ্য। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় পল্টন-পুরানা পল্টন এলাকায় গজানো পাতি মাস্তান লিটনকে পাকড়াওয়ের ঘটনা। বিএনপির নাম ভাঙিয়ে কিছুদিন ধরে ওই এলাকায় যুবলীগের এক সময়ের ত্রাস সম্রাট-নিখিল-খালেদ হয়ে উঠছিল এই লিটন। ৫ আগস্টের পর থেকে মতিঝিল, পল্টন, পুরানা পল্টন, বিজয়নগরসহ  আশপাশের এলাকায় ব্যবসায়ীদের জিম্মি করে চাঁদা আদায়, অপহরণ এবং মিথ্যা মামলার ভয় দেখিয়ে হয়রানির গতি বাড়তেই থাকে। কিছু পুলিশ সদস্যও তাকে জমা-খরচ দিয়ে চলতে থাকেন। তার হুমকি-ধমকিসহ উৎপাতের শিকাররা পুলিশের শরণাপন্ন হয়ে উল্টো ধমক খেয়েছেন। সেনা সদস্যরা ২৮ মে রাতে তাকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন। তার ব্যবহৃত অফিস ও বাসায় তল্লাশি চালিয়ে পাঁচটি মোবাইল ফোন, নগদ দুই লাখ টাকা ও  এক হাজার ১০০ মার্কিন ডলার উদ্ধার ও জব্দ করে। ম্যাজিকের মতো পুরো এলাকায় এখন স্বস্তি। তার পক্ষ নিয়ে কোনো দল বা কেউ এখন পর্যন্ত আগোয়ান হয়নি। হনুমানের লেজে আগুন বা মুগুরের বাড়ি পড়ার এটাই বাস্তবতা।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল
এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি
নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান
আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর সক্রিয় হয়ে উঠল রাশিয়ার ক্লুচেভস্কয় আগ্নেয়গিরি
ভূমিকম্পের পর সক্রিয় হয়ে উঠল রাশিয়ার ক্লুচেভস্কয় আগ্নেয়গিরি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ
ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

টাঙ্গাইলে এনসিপির বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে এনসিপির বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

খবর

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

ভারতে যাওয়ার সময় আটক
ভারতে যাওয়ার সময় আটক

দেশগ্রাম

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গঙ্গাচড়ায় হামলায় গ্রেপ্তার ৫
গঙ্গাচড়ায় হামলায় গ্রেপ্তার ৫

পেছনের পৃষ্ঠা

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

অনুপের রেখায় রিয়া
অনুপের রেখায় রিয়া

শোবিজ

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর