শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:১০, বুধবার, ০৪ জুন, ২০২৫

বিশেষ লেখা

মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা

উত্তরের রংপুর, মধ্যভাগের গাজীপুর বা রাজধানী ঢাকা সাবজেক্ট নয়। এনসিপি বা সারজিসও সাবজেক্ট নয়। সাবজেক্ট মবের লাগামে টান দেওয়ার ম্যাসেজ। তা জনদাবিও।

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের অফিসার্স অ্যাড্রেসে দেশের বিভিন্ন জায়গায় মব পাণ্ডমির বিরুদ্ধে কড়া হুঁশিয়ারি এবং সেনা সদর থেকে কঠিন বার্তা দেওয়ার পরও হুঁশ ফিরছিল না ‘আপনি মোড়ল’ মববাজদের। গায়ে না মাখার একটি প্রবণতা দেখা যেতে থাকে তাদের মধ্যে। এ রকম সময়েই বার্তা মিলল উত্তরের জেলা রংপুরে। সেখানে সেনা কর্মকর্তার স্পষ্ট হুঁশিয়ারি, মবের নামে নাশকতার কোনো সুযোগ নেই।

বায়বীয় বা অচেনা কাউকে নয়, সেই বার্তাটি দেওয়া হলো একদম জায়গাদৃষ্টে আগস্ট বিপ্লবের আলোচিত ফ্রন্টলাইনার এনসিপি নেতা সারজিস আলমকে।

সূচনা জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের রংপুরের বাসভবনে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা নিয়ে। এ জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং বিএনপির স্থানীয় নেতাদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছে সেনাবাহিনী। জিজ্ঞাসাবাদের নেতৃত্ব দেন  সেনাবাহিনীর ৭২ পদাতিক ব্রিগেডের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হুমায়ুন কাইয়ুম।

এ খবর পেয়ে রাতেই তেড়ে যাওয়ার মতো ঘটনাস্থলে পৌঁছান তখন উত্তরে অবস্থানকারী জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। তিনি সেনা কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে নমুনা বুঝে ফেলেন। নমনীয় হয়ে পরে সাংবাদিকদের জানান, ‘তদন্তের জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন হোক, বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি হোক, যে কাউকেই জিজ্ঞাসাবাদ করা যেতে পারে।’ তবে আব্দার রাখেন রাতে না করে দিনে ডেকে নেওয়ার। মূলধারার গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভেসে বেড়ানো খবর হচ্ছে, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হুমায়ুন কাইয়ুম কথোপকথনের সময় সারজিসকে  সোজাসাপ্টা  জানিয়ে দেন, ‘শরীরে যতক্ষণ রক্ত আছে, উই আর নট গোয়িং টু প্রমোট এনিওয়ান। ভ্যান্ডালিজম, মবের নামে আগুন লাগানো, ঘরদোর ভাঙচুরের আর সুযোগ নেই।’

বলার বা লুকানোর কোনো সুযোগ নেই। জাতীয় পার্টি ছিল পতিত-বিতাড়িত সরকারটির বোঝাপড়ার অবিরাম পার্টনার। আওয়ামী লীগকে টিকিয়ে রাখার সব চেষ্টা-তদ্বিরই তারা করেছে। তাদের রাজনৈতিক পরিণতিও বরণ করতে হচ্ছে। জাপাকেও নিষিদ্ধের দাবি রয়েছে এনসিপিসহ কিছু রাজনৈতিক দলের। তাই বলে দলটির চেয়ারম্যান বা কোনো নেতার বাড়িতে আগুন বা ভাঙচুর কি সভ্যতার প্রশ্নে অনুমোদন দেয়? সেনাবাহিনী কেন, আনসার বা গ্রামপুলিশও তা সইবে? বা সওয়া উচিত?

দেশের চলমান পরিস্থিতিতে আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ম্যাজিস্ট্রেসি নিয়ে মাঠে আছে সেনাবাহিনী। এর পরও তারা অতিরিক্ত বলপ্রয়োগে যাচ্ছে না। পুলিশসহ অন্যান্য বাহিনীর সঙ্গে যৌথবাহিনী হয়ে কাজ করছে। সেনাবাহিনী নিয়ে মাঠে-ঘাটে দুটি ন্যারেটিভ রয়েছে। একটি মহল চায়, সেনাবাহিনী ফ্রন্টে গিয়ে মবসহ যাবতীয় দুষ্টকর্ম সমানে দমাক। পিটিয়ে রক্তলাল করে দিক। আরেকটি মহল উতলা হয়ে আছে সেনাবাহিনীর ব্যারাকে ফিরে যাওয়া নিয়ে। মাঠ থেকে সেনা সদস্যদের তুলে নেওয়ার অধীর প্রতীক্ষা সুচতুর এ কমিউনিটির। তারা ভেতরের অনেক তথ্য রাখে। ভালো করেই জানে, প্রকাশ্যে হাবভাব বা শো-ডাউন না করলেও সেনাবাহিনী যতক্ষণ মাঠে আছে, ততক্ষণ তাদের মাঠে নামার পরিণতি খারাপ হবে। 

দায়িত্বের অংশ হিসেবে অংশীজন হিসেবে হত্যা মামলার আসামি, অবৈধ অস্ত্রধারী, তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী, চোরাকারবারি, কিশোর গ্যাং সদস্য, অপহরণকারী, ছিনতাইকারী, চাঁদাবাজ, মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে পরিচালিত যৌথ অভিযানে কাজ করছে সেনা সদস্যরা। আটককৃতদের যথারীতি হস্তান্তর করছে পুলিশের কাছে। জননিরাপত্তা নিশ্চিতে বিভিন্ন এলাকায় নিয়মিত টহল দিচ্ছে।  শিল্পাঞ্চলগুলোতে সম্ভাব্য অস্থিরতা রোধে মালিক ও শ্রমিকদের সঙ্গে মতবিনিময় ও সমঝোতার মাধ্যমে বেতন-বোনাস পরিশোধে সেনাবাহিনী কী ভূমিকা রাখছে, তা মালুম করা যাবে সেনা প্রত্যাহার করলে। ঈদুল আজহা উপলক্ষে বিভিন্ন জায়গায় বসা অস্থায়ী পশুর হাটে সার্বক্ষণিক নজরদারি, নিরাপত্তা ও পর্যবেক্ষণেও এমন উপলব্ধি আসবে। পাশাপাশি, ঈদ যাত্রাকে সহজ করতে নির্বিঘ্নে সড়কে যান চলাচল নিশ্চিতকরণ ও টিকিট কালোবাজারি রোধে সেনাবাহিনী বিশেষ টহলের উপকার কেউ কেউ আঁচ করতে না পারলেও এ সেক্টরের দুষ্টচক্র দাঁত কামড়ে মরছে। সম্প্রতি সেনা সদস্যরা গা ঝাড়া দিয়েছে মব দমনে। এর একটা সিকোয়েন্সই সামনে আসে রংপুরের ঘটনায়। অনেকটা টোকেন অ্যাকশনের মতো। এর মধ্য দিয়ে একটা ম্যাসেজ উপলব্ধি করা যায়। মব তৈরি করে ভাঙচুরের ঘটনায় এ পদক্ষেপটি জরুরি ছিল। সারজিস আলম জড়িয়ে পড়ায় এর সিগনিফিকেন্স আরো বেড়েছে।

সেনাবাহিনীর খানিকটা ভিন্নসত্তা এখানে প্রাসঙ্গিক। সেনাবাহিনী ও সেনাপ্রধানের সেই সত্তার ফলোআপ ৫ আগস্টের আগে থেকেই পরিষ্কার হয়ে গেছে। নিজ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে গান পয়েন্টে দাঁড়িয়ে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার সেই সন্ধিক্ষণে ‘নো ফায়ার’ ঘোষণা না দিলে পরবর্তী পদক্ষেপ ভিন্ন হতো। সেনাবাহিনী ফ্যাসিস্টের হুকুম তামিল করলে সারজিস-হাসনাত বা ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান এ পরিণতি পেত কি না, তা এরই মধ্যে নতুন করে বিশ্লেষণের কিছু নেই। আছে উপলব্ধি ও সন্তুষ্টির বিষয়। কিন্তু তা না করে বিচারের আগে বিচার তথা মব এক ধরনের পাণ্ডামি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে বিবেকবান যে কারো কাছেই। ওই উপলব্ধির শরিক হিসেবেই মবের বিরুদ্ধে সেনাপ্রধানের কড়া ওয়ার্নিং এবং রংপুরে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হুমায়ুন কাইয়ুমের ‘শরীরে যতক্ষণ রক্ত আছে, উই আর নট গোয়িং টু প্রমোট এনিওয়ান’ উচ্চারণ। জেনারেল মবের বিরুদ্ধে বেশ কঠোর বার্তা দিয়ে বলেছিলেন, ‘এটা বরদাস্ত করা হবে না, আর হতে দেওয়া হবে না।’ সেখানে এখন একটা ল্যান্ডমার্ক যোগ করলেন ব্রিগেডিয়ার।

দেশটা মগের মুলুক বা মবের মুলুক হবে—তা কারো কাম্য নয়। মবে কারো উত্থান কাঙ্ক্ষিত নয়। তা শুধু নিন্দনীয় নয়, উদ্বেগজনকও। ‘যেই দরে কেনা, সেই দরে বেচা’ বলে বাংলায় একটা মেঠো কথা আছে। অর্থাৎ মবে উত্থান ঘটলে পতনটাও কেমন হবে, তা বুঝতে মস্ত জ্ঞানী হওয়া দরকার হয় না। বিতাড়িত সরকারটির পতনের অন্যতম কারণ ছিল বেপরোয়াপনা-গোঁয়ারগোবিন্দপনা। পছন্দ না হলেই কাউকে শত্রু বানিয়ে বিনাশ করা। জোরজবরদস্তিতে কাছে টানা। দুর্বৃত্তায়নের পক্ষে বন্দনা গাইতে বাধ্য করা। সেটিও ছিল এক ধরনের মব। পরাক্রমশালী ওই সরকারটির পরিণতি তো দগদগে তাজা ঘটনা। এখন যারা ফ্যাসিস্টের সমালোচনা বা প্রতিবাদ করতে গিয়ে চেতনে-অবচেতনে নিজেরাও ফ্যাসিস্ট-দুর্বৃত্তের চাদরে মুড়ে যাচ্ছে, তাদেরও বাজে পরিণতি হতে বাধ্য। নতুন করে আবার ‘যেই দরে কেনা সেই দরে বেচা’য় ফিরে আসা হবে গোটা জাতির জন্য কষ্ট-বেদনার। মগের মুলুক থেকে নিষ্কৃতির পর দেশকে মবের মুলুক থেকে রক্ষায় সেনাবাহিনীর নড়েচড়ে ওঠার সুফল দেখার অপেক্ষায় জাতি।

বিপ্লব-অতিবিপ্লবের নামে দেশে-বিদেশে বসে কারো কারো উসকানি থাকা অস্বাভাবিক নয়। সেই পক্ষের সবাই হারিয়ে যায়নি। তাদের কোনো না কোনোভাবে অ্যাকটিভ থাকাই স্বাভাবিক। তাই এ ব্যাপারে আরো আগে থেকেই কঠোর হওয়া দরকার ছিল। সরকার এ কাজে হাত দিলেও দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেয়নি, যা দেখে মববাজদের ভয় জাগবে। সেনাবাহিনীর সাম্প্রতিক পদক্ষেপের ফলাফলের বিষয়ে তাই উচ্চাশা সচেতনদের। নির্বাচন ঘনিয়ে আসছে। সময় এভাবে চলতে পারে না। একটা-দুটা এক্সাম্পল ঘটালে মবের লাগামে টান পড়তে বাধ্য। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় পল্টন-পুরানা পল্টন এলাকায় গজানো পাতি মাস্তান লিটনকে পাকড়াওয়ের ঘটনা। বিএনপির নাম ভাঙিয়ে কিছুদিন ধরে ওই এলাকায় যুবলীগের এক সময়ের ত্রাস সম্রাট-নিখিল-খালেদ হয়ে উঠছিল এই লিটন। ৫ আগস্টের পর থেকে মতিঝিল, পল্টন, পুরানা পল্টন, বিজয়নগরসহ  আশপাশের এলাকায় ব্যবসায়ীদের জিম্মি করে চাঁদা আদায়, অপহরণ এবং মিথ্যা মামলার ভয় দেখিয়ে হয়রানির গতি বাড়তেই থাকে। কিছু পুলিশ সদস্যও তাকে জমা-খরচ দিয়ে চলতে থাকেন। তার হুমকি-ধমকিসহ উৎপাতের শিকাররা পুলিশের শরণাপন্ন হয়ে উল্টো ধমক খেয়েছেন। সেনা সদস্যরা ২৮ মে রাতে তাকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন। তার ব্যবহৃত অফিস ও বাসায় তল্লাশি চালিয়ে পাঁচটি মোবাইল ফোন, নগদ দুই লাখ টাকা ও  এক হাজার ১০০ মার্কিন ডলার উদ্ধার ও জব্দ করে। ম্যাজিকের মতো পুরো এলাকায় এখন স্বস্তি। তার পক্ষ নিয়ে কোনো দল বা কেউ এখন পর্যন্ত আগোয়ান হয়নি। হনুমানের লেজে আগুন বা মুগুরের বাড়ি পড়ার এটাই বাস্তবতা।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
সর্বশেষ খবর
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি