শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৯, রবিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২১

মাদকসহ সব অপরাধ ঠেকাতে কঠোর ব্যবস্থা চাই

খায়রুল কবীর খোকন
অনলাইন ভার্সন
মাদকসহ সব অপরাধ ঠেকাতে কঠোর ব্যবস্থা চাই

জনগণের যথার্থ ভোটে নির্বাচিত না হয়ে থাকলেও কোনো কোনো ‘জনপ্রতিনিধি’ (!) দু-চারটি ভালো কথা কখনো কখনো বলে ফেলেন। জনগণের প্রতি তাদের ভালোবাসা কতটা তা বোঝা মুশকিল, তবে কথা তো তাদের কিছু বলতেই হয়, না হলে কীসের রাজনীতিবিদ!

এই যেমন পাবনার সংসদ সদস্য শামসুল হক টুকু। তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় কমিটির সভাপতি (এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীও বটে), তিনি মাদক চোরাকারবার নির্মূলে সব বড় পেশাজীবীর সঙ্গে সঙ্গে মন্ত্রী-এমপিদেরও ‘ডোপ-টেস্টের’ সুপারিশ করেছেন। চমৎকার প্রস্তাব। নিঃসন্দেহে একটি ভালো পরামর্শ।

(একটা ব্যাখ্যা দরকার- ‘মাদক ব্যবসায় বা ব্যবসায়ী’ বলে অনেকে বিভ্রান্তিকর কথা বলেন; মাদক আনা-নেওয়া, হস্তান্তর সব সময়ই ‘চোরাকারবার’, এটা কখনই কোনো ব্যবসা-বাণিজ্য নয়, এটাকে ব্যবসা বলা হলে বৈধ জিনিসপত্রের ব্যবসায়ীদের অপমান করা হয়)।

শামসুল হক টুকু স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির ৭ নভেম্বরের বৈঠকে মাদক নির্মূলে এমপি-মন্ত্রীসহ সব শ্রেণির মানুষকে ডোপ টেস্টের আওতায় নিয়ে আসার প্রস্তাব দেন। বৈঠকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানসহ কমিটির অন্যসব সদস্য উপস্থিত ছিলেন। ওই বৈঠকে সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একজন কর্মকর্তা র‌্যাব মহাপরিচালক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন মারাত্মক তথ্য দেন- কক্সবাজারের বিভিন্ন মাদরাসা, স্কুল ও কলেজের শিক্ষকরা মাদক চোরাকারবারে জড়িত। সেখানকার স্থানীয় লোকজন একে ‘পার্টটাইম ব্যবসা’ মনে করে।

কী ভয়াবহ পরিস্থিতি মাদক চোরাকারবারে তা ভাবলেই গা শিউরে ওঠে। সাধারণ মানুষের মধ্যে যারা নিরক্ষর বা অল্পশিক্ষিত তাদের কথা পরে হবে। আগে ধরি আমরা স্কুল, মাদরাসা ও কলেজ শিক্ষকদের- তারা এমন লেখাপড়া শিখে, এমনকি উচ্চশিক্ষিত হয়ে শিক্ষকতার মতো পবিত্র পেশায় যোগদান করে এ রকম ইবলিশ হলেন কী করে! আর এ ঘটনা কি কেবল কক্সবাজারে? সারা দেশেই এমন মাদক চোরাকারবারি শিক্ষক বা উচ্চশিক্ষিত পেশাদার ব্যক্তি পাওয়া যাবে নিশ্চিতভাবে। বেশ কয়েক বছর আগে ঢাকা মহানগরীর সোবহানবাগের একটি শিক্ষার্থী হোস্টেল থেকে উঁচু ক্লাসের কয়েকজন ডেন্টাল শিক্ষার্থী গ্রেফতার হয়েছিলেন বিপুল পরিমাণ হেরোইনসহ। এ রকম উচ্চশিক্ষিত বা হতে-যাওয়া উচ্চশিক্ষিত লোকজন, স্কুল-কলেজ-মাদরাসা শিক্ষক কত আছেন আমাদের দেশে যারা অর্থলোভে উন্মাদ হয়ে নিজেদের নীতি-নৈতিকতা জলাঞ্জলি দিয়েছেন, বড় বড় পন্ডিত, শিক্ষাবিদ না হয়ে বড় বড় ইবলিশ হয়েছেন!

খোদ কক্সবাজার তো ইয়াবা, হেরোইনসহ নানা ধরনের মাদক চোরাকারবারের মস্তবড় গুদাম আর ট্রাফিকিং রুটে পরিণত সুদীর্ঘকাল ধরে। ওপারকার মিয়ানমার হচ্ছে এক মগ-দস্যু রাষ্ট্র, তার সেনাবাহিনীর জেনারেলরা ইয়াবাসহ বিভিন্ন মাদক উৎপাদন ও এর চোরাকারবারে যুক্ত, সেটা তো হাজারবার নয়, লাখোবার দুনিয়াব্যাপী পত্রপত্রিকায় ও অন্যসব মিডিয়ায় রিপোর্ট হয়েছে। কক্সবাজারের টেকনাফে ‘বিখ্যাত এক রাজনীতিবিদ’(!) আছেন তিনি এমপিও হয়েছিলেন, তার পরিবার-পরিজন সবাই মিলে তো মাদকের চমৎকার হাট বানিয়েছেন পুরো কক্সবাজার জেলাটিকে। তারাই মূলত মাদক চোরাকারবার পরিচালনা করেন সারা দেশে। তার পরিবারের লোক এখনো সরকারি দলের মনোনীত জনপ্রতিনিধি। সংসদ সদস্য হওয়ার মতো যোগ্য লোকের সেখানে এমনই অভাব! আর লোক পাওয়া যায় না সেখানে? আর আওয়ামী লীগের মতো রাজনৈতিক দলের আদর্শ ও নীতি-নৈতিকতা কোথায় উবে গেল! মাদক চোরাকারবারির প্রচন্ড বদনামের কারণে মনোনয়ন দিতে সমস্যা হওয়ায় তারই পরিবারের সদস্যকে মনোনয়ন দিতে হলো! কার্যত সেই মাদকসম্রাটকেই টিকিয়ে রাখা হলো।

ইতিমধ্যে গত তিন-চার বছরে সারা দেশে কয়েক শ (প্রায় ৫০০ বা তারও বেশি) মাদক চোরাকারবারিকে ক্রসফায়ারে মেরে ফেলা হয়েছে। গ্রেফতারও করা হয়েছে হাজার হাজার মাদক চোরাকারবারিকে। কিন্তু অবস্থার কোনো পরিবর্তন করা যায়নি। কারণ মাদকের সরবরাহের উৎপাদনস্থল থেকে ঢোকানোর রাস্তার প্রথম এন্ট্রি পয়েন্টে তা আটকানো যাচ্ছে না। আর বড় বড় গডফাদারকে আটকানো যাচ্ছে না, চুনোপুঁটিদের ধরে কেবল আওয়াজ দেওয়া হচ্ছে- ‘মাদকবিরোধী অভিযান চলছে জোরসে’।

সংসদীয় কমিটির ওই সভাতেই পুলিশের মহাপরিদর্শক ড. বেনজীর আহমেদ মাদক চোরাকারবারিদের সামাল দিতে ব্যর্থতার কারণ উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘মাদক চোরাকারবারিদের গ্রেফতার করে জেলে পাঠানো হচ্ছে; কিন্তু প্রলম্বিত বিচার কার্যক্রম, বিচারকস্বল্পতা এবং সহজে জামিনে বের হয়ে যাওয়া যেন চিরাচরিত নিয়ম। জামিনে মুক্তি পেয়ে আবার সেই মাদক চোরাকারবারে ফিরে আসে তারা। একটি মাদক মামলার বিচার সম্পন্ন করে রায় হতে প্রায় ১২ বছর লেগে যায়। মাদকদ্রব্য সবই আসে দেশের বাইরে থেকে।’ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোস্তফা কামাল উদ্দিন জানালেন আরও ভয়াবহ তথ্য- ‘মাদক মামলায় কেউ সাক্ষ্য দিতে আসে না, তাই আসামিরা সহজেই জামিন পেয়ে যায়। জামিনে মুক্ত হয়ে মাদক অপরাধীরা আবারও একই অপরাধে জড়িয়ে পড়ে। তা ছাড়া দীর্ঘদিন মামলা চলার পর একসময় দেখা যায় মামলার নথিপত্র আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না!’

শতভাগ সত্য উচ্চারণ করেছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি শামসুল হক টুকু, সিনিয়র সচিব, আইজিপি, র‌্যাব মহাপরিচালক। কিন্তু তারা নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের সময়কার ব্যর্থতারই প্রমাণ রাখলেন। কেন তারা যথাযথ ব্যবস্থা নিতে পারলেন না বা পারছেন না? সেই প্রশ্নের জবাব তো তাদেরই দিতে হবে। কীভাবে দিনদুপুরে স্কুল কম্পাউন্ডে ঢুকে (চুয়াডাঙ্গা জেলা শহরে/৭ নভেম্বর) রামদা ইত্যাদি দিয়ে কুপিয়ে পরীক্ষার্থীকে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা হাঁটতে হাঁটতে বীর দর্পে চলে যায়? কেউ তাদের ধাওয়া করার সাহসও পায় না। জেলা শহরের টহল পুলিশ কোথায় ছিল? কোথায় ছিলেন স্কুলের শিক্ষক, কর্মচারী ও নিরাপত্তাকর্মীরা?

নির্বাচনী সহিংসতায় কীভাবে একের পর এক প্রাণহানি ঘটছে, অসংখ্য মানুষ আহত ও পঙ্গু হচ্ছে ভোট কেন্দ্রে ও আশপাশে? দুর্বৃত্তদের হামলায় সারা দেশে কত মানুষ চুরি, ডাকাতি, দস্যুতার শিকার হচ্ছে রোজ? সড়ক দুর্ঘটনায় (গাড়িচালক ও অন্য নাগরিকদের অবহেলার কারণে) প্রাণহানি ও পঙ্গুত্ববরণের ঘটনা ঘটেই যাচ্ছে অবিরাম এবং প্রতিদিনই এর হার বৃদ্ধি পাচ্ছে কেন, কার দায়িত্ব পালনের ব্যর্থতায়? পুুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত বিভিন্ন বাহিনী ও অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা, সুযোগ-সুবিধা অবিরাম বৃদ্ধি পাচ্ছে, তাদের লজিস্টিক সাপোর্টও বাড়ছে, কিন্তু জননিরাপত্তার ক্ষেত্রে পরিস্থিতির এতটুকু উন্নতি হচ্ছে না- এত ব্যর্থতা কার কার ভুলে, কার কার দায়িত্ব পালনে অক্ষমতায়?

নারী ও শিশু নির্যাতন, নারী পাচারসহ নানা ধরনের নতুন নতুন অপরাধ নৈরাজ্য বেড়ে চলেছে অবিরাম, সেসবের বিরুদ্ধে প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা কার্যকর হচ্ছে না কেন? আজকে অকাতরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা যে বিষয়গুলো বললেন সংসদীয় কমিটির বৈঠকে মাদক অপরাধের ব্যাপারে, সেসব তো তাদের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ, তাতে সত্য উচ্চারণ আছে, তা খুবই ভালো খবর; কিন্তু তারা যে নিজ নিজ দায়িত্ব পালন সময়মতো করেননি তার কী হবে? তার জবাবদিহি কে করবে?

আজ দেশে অপুষ্টিতে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ৬০ ভাগের অধিক, নিয়মিত দুই বেলা পেট পুরে খেতে না পারা মানুষের সংখ্যা ৩৫ শতাংশের বেশি, তারা শিক্ষাবঞ্চিত, অন্যসব মৌলিক-চাহিদা বঞ্চিত থেকে যাচ্ছে। দেশের মানুষের পুষ্টিকর খাবারের জোগানের ব্যবস্থা নিতে হবে। কাঁটাতারের বেড়া দিতে হবে মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্তে, বিজিবিকে অবৈধ চলাচলকারী দেখামাত্র গুলির নির্দেশ দিতে হবে। মনে রাখতে হবে, মাদকের সঙ্গে সঙ্গে আগ্নেয়াস্ত্র চোরাচালান এবং অন্যসব অপকর্মের হোতা অপরাধীদের আনাগোনাও চলে একই সঙ্গে। সবকিছু একসঙ্গে বন্ধ করতে হবে কঠোর হাতে।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
সর্বশেষ খবর
পুরান ঢাকায় মামুন হত্যা : পাঁচ আসামির ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
পুরান ঢাকায় মামুন হত্যা : পাঁচ আসামির ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিঙ্গাপুর থেকে এলএনজি কেনার সিদ্ধান্ত সরকারের
সিঙ্গাপুর থেকে এলএনজি কেনার সিদ্ধান্ত সরকারের

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বসুন্ধরা পিএইচসি পাইলের বাণিজ্যিক উদ্বোধন
বসুন্ধরা পিএইচসি পাইলের বাণিজ্যিক উদ্বোধন

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসির সঙ্গে ১২ দলের সংলাপ বৃহস্পতিবার
ইসির সঙ্গে ১২ দলের সংলাপ বৃহস্পতিবার

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহ আমানত বিমানবন্দরে ৩৫ লাখ টাকার স্বর্ণ আটক
শাহ আমানত বিমানবন্দরে ৩৫ লাখ টাকার স্বর্ণ আটক

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ওয়ান হেলথের পোস্টার প্রেজেন্টেশনে চ্যাম্পিয়ন শেকৃবি
ওয়ান হেলথের পোস্টার প্রেজেন্টেশনে চ্যাম্পিয়ন শেকৃবি

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ৪
রংপুরে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ৪

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাশূন্যে ট্র্যাফিক জ্যাম, মুখোমুখি চীন-যুক্তরাষ্ট্র!
মহাশূন্যে ট্র্যাফিক জ্যাম, মুখোমুখি চীন-যুক্তরাষ্ট্র!

২৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তদন্তের জালে তুর্কি ফুটবল, দুই লিগ স্থগিত
তদন্তের জালে তুর্কি ফুটবল, দুই লিগ স্থগিত

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতনে কমেছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতনে কমেছে লেনদেন

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রেলপথ ও স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
রেলপথ ও স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আল্লামা ইকবাল ছিলেন দ্বি–জাতি তত্ত্বের অন্যতম প্রবক্তা’
‘আল্লামা ইকবাল ছিলেন দ্বি–জাতি তত্ত্বের অন্যতম প্রবক্তা’

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রি-রিলিজেই ৪০০ কোটির ক্লাবে বিজয়ের ‘জন নায়াগান’
প্রি-রিলিজেই ৪০০ কোটির ক্লাবে বিজয়ের ‘জন নায়াগান’

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

চসিকের টাইফয়েড টিকাদানে লক্ষ্যমাত্রা ৯৩ শতাংশ অর্জন
চসিকের টাইফয়েড টিকাদানে লক্ষ্যমাত্রা ৯৩ শতাংশ অর্জন

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তারেক রহমানের নির্দেশে সেই যুবদল নেতার পাকা ঘর নির্মাণের উদ্যোগ
তারেক রহমানের নির্দেশে সেই যুবদল নেতার পাকা ঘর নির্মাণের উদ্যোগ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র আবারও হুমকির সম্মুখীন : আমীর খসরু
গণতন্ত্র আবারও হুমকির সম্মুখীন : আমীর খসরু

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় পাখি শিকার করায় যুবককে অর্থদণ্ড
কলাপাড়ায় পাখি শিকার করায় যুবককে অর্থদণ্ড

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালদিয়া টার্মিনালে আসছে ৮০০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি বিনিয়োগ : আশিক মাহমুদ
লালদিয়া টার্মিনালে আসছে ৮০০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি বিনিয়োগ : আশিক মাহমুদ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীমঙ্গলে পার্সেল সার্ভিস থেকে ভারতীয় পণ্য জব্দ, গ্রেপ্তার ১
শ্রীমঙ্গলে পার্সেল সার্ভিস থেকে ভারতীয় পণ্য জব্দ, গ্রেপ্তার ১

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকার শ্রমিকের সুরক্ষা নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : শ্রম উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার শ্রমিকের সুরক্ষা নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অপরাজিত সেঞ্চুরি, ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে সালমান আগা
অপরাজিত সেঞ্চুরি, ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে সালমান আগা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত দিয়ে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশি যুবক আটক
সীমান্ত দিয়ে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশি যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির সব খেলার মাঠ সংরক্ষণের নির্দেশ হাইকোর্টের
ঢাবির সব খেলার মাঠ সংরক্ষণের নির্দেশ হাইকোর্টের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের সঙ্গে ইস্তাম্বুল আলোচনা পুনরায় শুরু করতে প্রস্তুত রাশিয়া: রুশ দূত
ইউক্রেনের সঙ্গে ইস্তাম্বুল আলোচনা পুনরায় শুরু করতে প্রস্তুত রাশিয়া: রুশ দূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লকডাউন’ নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, গুজবে কান দেবেন না: ডিবিপ্রধান
‘লকডাউন’ নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, গুজবে কান দেবেন না: ডিবিপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে মানব পাচার চক্রের দুই সদস্যের যাবজ্জীবন
বরিশালে মানব পাচার চক্রের দুই সদস্যের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন