শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৯, রবিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২১

মাদকসহ সব অপরাধ ঠেকাতে কঠোর ব্যবস্থা চাই

খায়রুল কবীর খোকন
অনলাইন ভার্সন
মাদকসহ সব অপরাধ ঠেকাতে কঠোর ব্যবস্থা চাই

জনগণের যথার্থ ভোটে নির্বাচিত না হয়ে থাকলেও কোনো কোনো ‘জনপ্রতিনিধি’ (!) দু-চারটি ভালো কথা কখনো কখনো বলে ফেলেন। জনগণের প্রতি তাদের ভালোবাসা কতটা তা বোঝা মুশকিল, তবে কথা তো তাদের কিছু বলতেই হয়, না হলে কীসের রাজনীতিবিদ!

এই যেমন পাবনার সংসদ সদস্য শামসুল হক টুকু। তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় কমিটির সভাপতি (এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীও বটে), তিনি মাদক চোরাকারবার নির্মূলে সব বড় পেশাজীবীর সঙ্গে সঙ্গে মন্ত্রী-এমপিদেরও ‘ডোপ-টেস্টের’ সুপারিশ করেছেন। চমৎকার প্রস্তাব। নিঃসন্দেহে একটি ভালো পরামর্শ।

(একটা ব্যাখ্যা দরকার- ‘মাদক ব্যবসায় বা ব্যবসায়ী’ বলে অনেকে বিভ্রান্তিকর কথা বলেন; মাদক আনা-নেওয়া, হস্তান্তর সব সময়ই ‘চোরাকারবার’, এটা কখনই কোনো ব্যবসা-বাণিজ্য নয়, এটাকে ব্যবসা বলা হলে বৈধ জিনিসপত্রের ব্যবসায়ীদের অপমান করা হয়)।

শামসুল হক টুকু স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির ৭ নভেম্বরের বৈঠকে মাদক নির্মূলে এমপি-মন্ত্রীসহ সব শ্রেণির মানুষকে ডোপ টেস্টের আওতায় নিয়ে আসার প্রস্তাব দেন। বৈঠকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানসহ কমিটির অন্যসব সদস্য উপস্থিত ছিলেন। ওই বৈঠকে সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একজন কর্মকর্তা র‌্যাব মহাপরিচালক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন মারাত্মক তথ্য দেন- কক্সবাজারের বিভিন্ন মাদরাসা, স্কুল ও কলেজের শিক্ষকরা মাদক চোরাকারবারে জড়িত। সেখানকার স্থানীয় লোকজন একে ‘পার্টটাইম ব্যবসা’ মনে করে।

কী ভয়াবহ পরিস্থিতি মাদক চোরাকারবারে তা ভাবলেই গা শিউরে ওঠে। সাধারণ মানুষের মধ্যে যারা নিরক্ষর বা অল্পশিক্ষিত তাদের কথা পরে হবে। আগে ধরি আমরা স্কুল, মাদরাসা ও কলেজ শিক্ষকদের- তারা এমন লেখাপড়া শিখে, এমনকি উচ্চশিক্ষিত হয়ে শিক্ষকতার মতো পবিত্র পেশায় যোগদান করে এ রকম ইবলিশ হলেন কী করে! আর এ ঘটনা কি কেবল কক্সবাজারে? সারা দেশেই এমন মাদক চোরাকারবারি শিক্ষক বা উচ্চশিক্ষিত পেশাদার ব্যক্তি পাওয়া যাবে নিশ্চিতভাবে। বেশ কয়েক বছর আগে ঢাকা মহানগরীর সোবহানবাগের একটি শিক্ষার্থী হোস্টেল থেকে উঁচু ক্লাসের কয়েকজন ডেন্টাল শিক্ষার্থী গ্রেফতার হয়েছিলেন বিপুল পরিমাণ হেরোইনসহ। এ রকম উচ্চশিক্ষিত বা হতে-যাওয়া উচ্চশিক্ষিত লোকজন, স্কুল-কলেজ-মাদরাসা শিক্ষক কত আছেন আমাদের দেশে যারা অর্থলোভে উন্মাদ হয়ে নিজেদের নীতি-নৈতিকতা জলাঞ্জলি দিয়েছেন, বড় বড় পন্ডিত, শিক্ষাবিদ না হয়ে বড় বড় ইবলিশ হয়েছেন!

খোদ কক্সবাজার তো ইয়াবা, হেরোইনসহ নানা ধরনের মাদক চোরাকারবারের মস্তবড় গুদাম আর ট্রাফিকিং রুটে পরিণত সুদীর্ঘকাল ধরে। ওপারকার মিয়ানমার হচ্ছে এক মগ-দস্যু রাষ্ট্র, তার সেনাবাহিনীর জেনারেলরা ইয়াবাসহ বিভিন্ন মাদক উৎপাদন ও এর চোরাকারবারে যুক্ত, সেটা তো হাজারবার নয়, লাখোবার দুনিয়াব্যাপী পত্রপত্রিকায় ও অন্যসব মিডিয়ায় রিপোর্ট হয়েছে। কক্সবাজারের টেকনাফে ‘বিখ্যাত এক রাজনীতিবিদ’(!) আছেন তিনি এমপিও হয়েছিলেন, তার পরিবার-পরিজন সবাই মিলে তো মাদকের চমৎকার হাট বানিয়েছেন পুরো কক্সবাজার জেলাটিকে। তারাই মূলত মাদক চোরাকারবার পরিচালনা করেন সারা দেশে। তার পরিবারের লোক এখনো সরকারি দলের মনোনীত জনপ্রতিনিধি। সংসদ সদস্য হওয়ার মতো যোগ্য লোকের সেখানে এমনই অভাব! আর লোক পাওয়া যায় না সেখানে? আর আওয়ামী লীগের মতো রাজনৈতিক দলের আদর্শ ও নীতি-নৈতিকতা কোথায় উবে গেল! মাদক চোরাকারবারির প্রচন্ড বদনামের কারণে মনোনয়ন দিতে সমস্যা হওয়ায় তারই পরিবারের সদস্যকে মনোনয়ন দিতে হলো! কার্যত সেই মাদকসম্রাটকেই টিকিয়ে রাখা হলো।

ইতিমধ্যে গত তিন-চার বছরে সারা দেশে কয়েক শ (প্রায় ৫০০ বা তারও বেশি) মাদক চোরাকারবারিকে ক্রসফায়ারে মেরে ফেলা হয়েছে। গ্রেফতারও করা হয়েছে হাজার হাজার মাদক চোরাকারবারিকে। কিন্তু অবস্থার কোনো পরিবর্তন করা যায়নি। কারণ মাদকের সরবরাহের উৎপাদনস্থল থেকে ঢোকানোর রাস্তার প্রথম এন্ট্রি পয়েন্টে তা আটকানো যাচ্ছে না। আর বড় বড় গডফাদারকে আটকানো যাচ্ছে না, চুনোপুঁটিদের ধরে কেবল আওয়াজ দেওয়া হচ্ছে- ‘মাদকবিরোধী অভিযান চলছে জোরসে’।

সংসদীয় কমিটির ওই সভাতেই পুলিশের মহাপরিদর্শক ড. বেনজীর আহমেদ মাদক চোরাকারবারিদের সামাল দিতে ব্যর্থতার কারণ উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘মাদক চোরাকারবারিদের গ্রেফতার করে জেলে পাঠানো হচ্ছে; কিন্তু প্রলম্বিত বিচার কার্যক্রম, বিচারকস্বল্পতা এবং সহজে জামিনে বের হয়ে যাওয়া যেন চিরাচরিত নিয়ম। জামিনে মুক্তি পেয়ে আবার সেই মাদক চোরাকারবারে ফিরে আসে তারা। একটি মাদক মামলার বিচার সম্পন্ন করে রায় হতে প্রায় ১২ বছর লেগে যায়। মাদকদ্রব্য সবই আসে দেশের বাইরে থেকে।’ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোস্তফা কামাল উদ্দিন জানালেন আরও ভয়াবহ তথ্য- ‘মাদক মামলায় কেউ সাক্ষ্য দিতে আসে না, তাই আসামিরা সহজেই জামিন পেয়ে যায়। জামিনে মুক্ত হয়ে মাদক অপরাধীরা আবারও একই অপরাধে জড়িয়ে পড়ে। তা ছাড়া দীর্ঘদিন মামলা চলার পর একসময় দেখা যায় মামলার নথিপত্র আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না!’

শতভাগ সত্য উচ্চারণ করেছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি শামসুল হক টুকু, সিনিয়র সচিব, আইজিপি, র‌্যাব মহাপরিচালক। কিন্তু তারা নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের সময়কার ব্যর্থতারই প্রমাণ রাখলেন। কেন তারা যথাযথ ব্যবস্থা নিতে পারলেন না বা পারছেন না? সেই প্রশ্নের জবাব তো তাদেরই দিতে হবে। কীভাবে দিনদুপুরে স্কুল কম্পাউন্ডে ঢুকে (চুয়াডাঙ্গা জেলা শহরে/৭ নভেম্বর) রামদা ইত্যাদি দিয়ে কুপিয়ে পরীক্ষার্থীকে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা হাঁটতে হাঁটতে বীর দর্পে চলে যায়? কেউ তাদের ধাওয়া করার সাহসও পায় না। জেলা শহরের টহল পুলিশ কোথায় ছিল? কোথায় ছিলেন স্কুলের শিক্ষক, কর্মচারী ও নিরাপত্তাকর্মীরা?

নির্বাচনী সহিংসতায় কীভাবে একের পর এক প্রাণহানি ঘটছে, অসংখ্য মানুষ আহত ও পঙ্গু হচ্ছে ভোট কেন্দ্রে ও আশপাশে? দুর্বৃত্তদের হামলায় সারা দেশে কত মানুষ চুরি, ডাকাতি, দস্যুতার শিকার হচ্ছে রোজ? সড়ক দুর্ঘটনায় (গাড়িচালক ও অন্য নাগরিকদের অবহেলার কারণে) প্রাণহানি ও পঙ্গুত্ববরণের ঘটনা ঘটেই যাচ্ছে অবিরাম এবং প্রতিদিনই এর হার বৃদ্ধি পাচ্ছে কেন, কার দায়িত্ব পালনের ব্যর্থতায়? পুুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত বিভিন্ন বাহিনী ও অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা, সুযোগ-সুবিধা অবিরাম বৃদ্ধি পাচ্ছে, তাদের লজিস্টিক সাপোর্টও বাড়ছে, কিন্তু জননিরাপত্তার ক্ষেত্রে পরিস্থিতির এতটুকু উন্নতি হচ্ছে না- এত ব্যর্থতা কার কার ভুলে, কার কার দায়িত্ব পালনে অক্ষমতায়?

নারী ও শিশু নির্যাতন, নারী পাচারসহ নানা ধরনের নতুন নতুন অপরাধ নৈরাজ্য বেড়ে চলেছে অবিরাম, সেসবের বিরুদ্ধে প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা কার্যকর হচ্ছে না কেন? আজকে অকাতরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা যে বিষয়গুলো বললেন সংসদীয় কমিটির বৈঠকে মাদক অপরাধের ব্যাপারে, সেসব তো তাদের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ, তাতে সত্য উচ্চারণ আছে, তা খুবই ভালো খবর; কিন্তু তারা যে নিজ নিজ দায়িত্ব পালন সময়মতো করেননি তার কী হবে? তার জবাবদিহি কে করবে?

আজ দেশে অপুষ্টিতে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ৬০ ভাগের অধিক, নিয়মিত দুই বেলা পেট পুরে খেতে না পারা মানুষের সংখ্যা ৩৫ শতাংশের বেশি, তারা শিক্ষাবঞ্চিত, অন্যসব মৌলিক-চাহিদা বঞ্চিত থেকে যাচ্ছে। দেশের মানুষের পুষ্টিকর খাবারের জোগানের ব্যবস্থা নিতে হবে। কাঁটাতারের বেড়া দিতে হবে মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্তে, বিজিবিকে অবৈধ চলাচলকারী দেখামাত্র গুলির নির্দেশ দিতে হবে। মনে রাখতে হবে, মাদকের সঙ্গে সঙ্গে আগ্নেয়াস্ত্র চোরাচালান এবং অন্যসব অপকর্মের হোতা অপরাধীদের আনাগোনাও চলে একই সঙ্গে। সবকিছু একসঙ্গে বন্ধ করতে হবে কঠোর হাতে।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সর্বশেষ খবর
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে যুবক নিহত, আহত ৩
ফরিদপুরে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে যুবক নিহত, আহত ৩

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

৩১ মিনিট আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা