শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৯, রবিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২১

মাদকসহ সব অপরাধ ঠেকাতে কঠোর ব্যবস্থা চাই

খায়রুল কবীর খোকন
অনলাইন ভার্সন
মাদকসহ সব অপরাধ ঠেকাতে কঠোর ব্যবস্থা চাই

জনগণের যথার্থ ভোটে নির্বাচিত না হয়ে থাকলেও কোনো কোনো ‘জনপ্রতিনিধি’ (!) দু-চারটি ভালো কথা কখনো কখনো বলে ফেলেন। জনগণের প্রতি তাদের ভালোবাসা কতটা তা বোঝা মুশকিল, তবে কথা তো তাদের কিছু বলতেই হয়, না হলে কীসের রাজনীতিবিদ!

এই যেমন পাবনার সংসদ সদস্য শামসুল হক টুকু। তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় কমিটির সভাপতি (এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীও বটে), তিনি মাদক চোরাকারবার নির্মূলে সব বড় পেশাজীবীর সঙ্গে সঙ্গে মন্ত্রী-এমপিদেরও ‘ডোপ-টেস্টের’ সুপারিশ করেছেন। চমৎকার প্রস্তাব। নিঃসন্দেহে একটি ভালো পরামর্শ।

(একটা ব্যাখ্যা দরকার- ‘মাদক ব্যবসায় বা ব্যবসায়ী’ বলে অনেকে বিভ্রান্তিকর কথা বলেন; মাদক আনা-নেওয়া, হস্তান্তর সব সময়ই ‘চোরাকারবার’, এটা কখনই কোনো ব্যবসা-বাণিজ্য নয়, এটাকে ব্যবসা বলা হলে বৈধ জিনিসপত্রের ব্যবসায়ীদের অপমান করা হয়)।

শামসুল হক টুকু স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির ৭ নভেম্বরের বৈঠকে মাদক নির্মূলে এমপি-মন্ত্রীসহ সব শ্রেণির মানুষকে ডোপ টেস্টের আওতায় নিয়ে আসার প্রস্তাব দেন। বৈঠকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানসহ কমিটির অন্যসব সদস্য উপস্থিত ছিলেন। ওই বৈঠকে সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একজন কর্মকর্তা র‌্যাব মহাপরিচালক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন মারাত্মক তথ্য দেন- কক্সবাজারের বিভিন্ন মাদরাসা, স্কুল ও কলেজের শিক্ষকরা মাদক চোরাকারবারে জড়িত। সেখানকার স্থানীয় লোকজন একে ‘পার্টটাইম ব্যবসা’ মনে করে।

কী ভয়াবহ পরিস্থিতি মাদক চোরাকারবারে তা ভাবলেই গা শিউরে ওঠে। সাধারণ মানুষের মধ্যে যারা নিরক্ষর বা অল্পশিক্ষিত তাদের কথা পরে হবে। আগে ধরি আমরা স্কুল, মাদরাসা ও কলেজ শিক্ষকদের- তারা এমন লেখাপড়া শিখে, এমনকি উচ্চশিক্ষিত হয়ে শিক্ষকতার মতো পবিত্র পেশায় যোগদান করে এ রকম ইবলিশ হলেন কী করে! আর এ ঘটনা কি কেবল কক্সবাজারে? সারা দেশেই এমন মাদক চোরাকারবারি শিক্ষক বা উচ্চশিক্ষিত পেশাদার ব্যক্তি পাওয়া যাবে নিশ্চিতভাবে। বেশ কয়েক বছর আগে ঢাকা মহানগরীর সোবহানবাগের একটি শিক্ষার্থী হোস্টেল থেকে উঁচু ক্লাসের কয়েকজন ডেন্টাল শিক্ষার্থী গ্রেফতার হয়েছিলেন বিপুল পরিমাণ হেরোইনসহ। এ রকম উচ্চশিক্ষিত বা হতে-যাওয়া উচ্চশিক্ষিত লোকজন, স্কুল-কলেজ-মাদরাসা শিক্ষক কত আছেন আমাদের দেশে যারা অর্থলোভে উন্মাদ হয়ে নিজেদের নীতি-নৈতিকতা জলাঞ্জলি দিয়েছেন, বড় বড় পন্ডিত, শিক্ষাবিদ না হয়ে বড় বড় ইবলিশ হয়েছেন!

খোদ কক্সবাজার তো ইয়াবা, হেরোইনসহ নানা ধরনের মাদক চোরাকারবারের মস্তবড় গুদাম আর ট্রাফিকিং রুটে পরিণত সুদীর্ঘকাল ধরে। ওপারকার মিয়ানমার হচ্ছে এক মগ-দস্যু রাষ্ট্র, তার সেনাবাহিনীর জেনারেলরা ইয়াবাসহ বিভিন্ন মাদক উৎপাদন ও এর চোরাকারবারে যুক্ত, সেটা তো হাজারবার নয়, লাখোবার দুনিয়াব্যাপী পত্রপত্রিকায় ও অন্যসব মিডিয়ায় রিপোর্ট হয়েছে। কক্সবাজারের টেকনাফে ‘বিখ্যাত এক রাজনীতিবিদ’(!) আছেন তিনি এমপিও হয়েছিলেন, তার পরিবার-পরিজন সবাই মিলে তো মাদকের চমৎকার হাট বানিয়েছেন পুরো কক্সবাজার জেলাটিকে। তারাই মূলত মাদক চোরাকারবার পরিচালনা করেন সারা দেশে। তার পরিবারের লোক এখনো সরকারি দলের মনোনীত জনপ্রতিনিধি। সংসদ সদস্য হওয়ার মতো যোগ্য লোকের সেখানে এমনই অভাব! আর লোক পাওয়া যায় না সেখানে? আর আওয়ামী লীগের মতো রাজনৈতিক দলের আদর্শ ও নীতি-নৈতিকতা কোথায় উবে গেল! মাদক চোরাকারবারির প্রচন্ড বদনামের কারণে মনোনয়ন দিতে সমস্যা হওয়ায় তারই পরিবারের সদস্যকে মনোনয়ন দিতে হলো! কার্যত সেই মাদকসম্রাটকেই টিকিয়ে রাখা হলো।

ইতিমধ্যে গত তিন-চার বছরে সারা দেশে কয়েক শ (প্রায় ৫০০ বা তারও বেশি) মাদক চোরাকারবারিকে ক্রসফায়ারে মেরে ফেলা হয়েছে। গ্রেফতারও করা হয়েছে হাজার হাজার মাদক চোরাকারবারিকে। কিন্তু অবস্থার কোনো পরিবর্তন করা যায়নি। কারণ মাদকের সরবরাহের উৎপাদনস্থল থেকে ঢোকানোর রাস্তার প্রথম এন্ট্রি পয়েন্টে তা আটকানো যাচ্ছে না। আর বড় বড় গডফাদারকে আটকানো যাচ্ছে না, চুনোপুঁটিদের ধরে কেবল আওয়াজ দেওয়া হচ্ছে- ‘মাদকবিরোধী অভিযান চলছে জোরসে’।

সংসদীয় কমিটির ওই সভাতেই পুলিশের মহাপরিদর্শক ড. বেনজীর আহমেদ মাদক চোরাকারবারিদের সামাল দিতে ব্যর্থতার কারণ উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘মাদক চোরাকারবারিদের গ্রেফতার করে জেলে পাঠানো হচ্ছে; কিন্তু প্রলম্বিত বিচার কার্যক্রম, বিচারকস্বল্পতা এবং সহজে জামিনে বের হয়ে যাওয়া যেন চিরাচরিত নিয়ম। জামিনে মুক্তি পেয়ে আবার সেই মাদক চোরাকারবারে ফিরে আসে তারা। একটি মাদক মামলার বিচার সম্পন্ন করে রায় হতে প্রায় ১২ বছর লেগে যায়। মাদকদ্রব্য সবই আসে দেশের বাইরে থেকে।’ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোস্তফা কামাল উদ্দিন জানালেন আরও ভয়াবহ তথ্য- ‘মাদক মামলায় কেউ সাক্ষ্য দিতে আসে না, তাই আসামিরা সহজেই জামিন পেয়ে যায়। জামিনে মুক্ত হয়ে মাদক অপরাধীরা আবারও একই অপরাধে জড়িয়ে পড়ে। তা ছাড়া দীর্ঘদিন মামলা চলার পর একসময় দেখা যায় মামলার নথিপত্র আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না!’

শতভাগ সত্য উচ্চারণ করেছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি শামসুল হক টুকু, সিনিয়র সচিব, আইজিপি, র‌্যাব মহাপরিচালক। কিন্তু তারা নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের সময়কার ব্যর্থতারই প্রমাণ রাখলেন। কেন তারা যথাযথ ব্যবস্থা নিতে পারলেন না বা পারছেন না? সেই প্রশ্নের জবাব তো তাদেরই দিতে হবে। কীভাবে দিনদুপুরে স্কুল কম্পাউন্ডে ঢুকে (চুয়াডাঙ্গা জেলা শহরে/৭ নভেম্বর) রামদা ইত্যাদি দিয়ে কুপিয়ে পরীক্ষার্থীকে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা হাঁটতে হাঁটতে বীর দর্পে চলে যায়? কেউ তাদের ধাওয়া করার সাহসও পায় না। জেলা শহরের টহল পুলিশ কোথায় ছিল? কোথায় ছিলেন স্কুলের শিক্ষক, কর্মচারী ও নিরাপত্তাকর্মীরা?

নির্বাচনী সহিংসতায় কীভাবে একের পর এক প্রাণহানি ঘটছে, অসংখ্য মানুষ আহত ও পঙ্গু হচ্ছে ভোট কেন্দ্রে ও আশপাশে? দুর্বৃত্তদের হামলায় সারা দেশে কত মানুষ চুরি, ডাকাতি, দস্যুতার শিকার হচ্ছে রোজ? সড়ক দুর্ঘটনায় (গাড়িচালক ও অন্য নাগরিকদের অবহেলার কারণে) প্রাণহানি ও পঙ্গুত্ববরণের ঘটনা ঘটেই যাচ্ছে অবিরাম এবং প্রতিদিনই এর হার বৃদ্ধি পাচ্ছে কেন, কার দায়িত্ব পালনের ব্যর্থতায়? পুুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত বিভিন্ন বাহিনী ও অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা, সুযোগ-সুবিধা অবিরাম বৃদ্ধি পাচ্ছে, তাদের লজিস্টিক সাপোর্টও বাড়ছে, কিন্তু জননিরাপত্তার ক্ষেত্রে পরিস্থিতির এতটুকু উন্নতি হচ্ছে না- এত ব্যর্থতা কার কার ভুলে, কার কার দায়িত্ব পালনে অক্ষমতায়?

নারী ও শিশু নির্যাতন, নারী পাচারসহ নানা ধরনের নতুন নতুন অপরাধ নৈরাজ্য বেড়ে চলেছে অবিরাম, সেসবের বিরুদ্ধে প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা কার্যকর হচ্ছে না কেন? আজকে অকাতরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা যে বিষয়গুলো বললেন সংসদীয় কমিটির বৈঠকে মাদক অপরাধের ব্যাপারে, সেসব তো তাদের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ, তাতে সত্য উচ্চারণ আছে, তা খুবই ভালো খবর; কিন্তু তারা যে নিজ নিজ দায়িত্ব পালন সময়মতো করেননি তার কী হবে? তার জবাবদিহি কে করবে?

আজ দেশে অপুষ্টিতে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ৬০ ভাগের অধিক, নিয়মিত দুই বেলা পেট পুরে খেতে না পারা মানুষের সংখ্যা ৩৫ শতাংশের বেশি, তারা শিক্ষাবঞ্চিত, অন্যসব মৌলিক-চাহিদা বঞ্চিত থেকে যাচ্ছে। দেশের মানুষের পুষ্টিকর খাবারের জোগানের ব্যবস্থা নিতে হবে। কাঁটাতারের বেড়া দিতে হবে মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্তে, বিজিবিকে অবৈধ চলাচলকারী দেখামাত্র গুলির নির্দেশ দিতে হবে। মনে রাখতে হবে, মাদকের সঙ্গে সঙ্গে আগ্নেয়াস্ত্র চোরাচালান এবং অন্যসব অপকর্মের হোতা অপরাধীদের আনাগোনাও চলে একই সঙ্গে। সবকিছু একসঙ্গে বন্ধ করতে হবে কঠোর হাতে।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
সর্বশেষ খবর
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি বাঁধন ১০ দিনের রিমান্ডে
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি বাঁধন ১০ দিনের রিমান্ডে

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকবিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকবিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অটোরিকশার ধাক্কা, প্রাণ গেল নারীর
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অটোরিকশার ধাক্কা, প্রাণ গেল নারীর

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় ৮০ হাজার ইয়াবাসহ তিন কারবারি গ্রেপ্তার
চকরিয়ায় ৮০ হাজার ইয়াবাসহ তিন কারবারি গ্রেপ্তার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে জঙ্গল থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে জঙ্গল থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হন্ডুরাসের জালে ব্রাজিলের ৭ গোল
হন্ডুরাসের জালে ব্রাজিলের ৭ গোল

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে ব্যবসায়ীর ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ব্যবসায়ীর ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়া মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
শহীদ জিয়া মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের সঙ্গে হাত মেলাতে বাধা দেবে না হকি ইন্ডিয়া
পাকিস্তানের সঙ্গে হাত মেলাতে বাধা দেবে না হকি ইন্ডিয়া

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানবাধিকার রাষ্ট্রীয় স্বৈরাচার থেকে সুরক্ষা দেয়: কাদের গনি চৌধুরী
মানবাধিকার রাষ্ট্রীয় স্বৈরাচার থেকে সুরক্ষা দেয়: কাদের গনি চৌধুরী

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের শিক্ষককে কারণ দর্শানো নোটিশ
টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের শিক্ষককে কারণ দর্শানো নোটিশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরে খুলছে গোমা সেতু
ডিসেম্বরে খুলছে গোমা সেতু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌‌নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র খড়কুটোর মত ভেসে যাবে’
‘‌‌নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র খড়কুটোর মত ভেসে যাবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণ না করলে লাগাতার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণ না করলে লাগাতার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে ব্যবসায়ী ও গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
বাগেরহাটে ব্যবসায়ী ও গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউজিল্যান্ডে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করল ক্যারিবীয়রা
নিউজিল্যান্ডে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করল ক্যারিবীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ, সতর্ক থাকার আহ্বান পুলিশের
৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ, সতর্ক থাকার আহ্বান পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পুজো করলেই পুরোহিতকে লাখ টাকা’, স্ত্রীর মন্তব্যে ক্ষমা চাইলেন গোবিন্দা
‘পুজো করলেই পুরোহিতকে লাখ টাকা’, স্ত্রীর মন্তব্যে ক্ষমা চাইলেন গোবিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদ হারালেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা
পদ হারালেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পশ্চিম তীরে এক মাসেই ২৩৫০টি ইসরায়েলি হামলা: রিপোর্ট
পশ্চিম তীরে এক মাসেই ২৩৫০টি ইসরায়েলি হামলা: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের কাছে তৃতীয় ওয়ানডেতে হারল যুবারা
আফগানিস্তানের কাছে তৃতীয় ওয়ানডেতে হারল যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত বোরিসের সাক্ষাৎ
বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত বোরিসের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সার সংকটে বিপাকে কৃষক, রাস্তায় বিক্ষোভ
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সার সংকটে বিপাকে কৃষক, রাস্তায় বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা