শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৬, শুক্রবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২২

করোনা কি শেষ হবে?

হোসেন আবদুল মান্নান
অনলাইন ভার্সন
করোনা কি শেষ হবে?

সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা'র (WHO) মহাপরিচালক টেড্রস আধানম গেব্রিয়াসুস বলেছেন, 'বিশ্ব এখন কোভিড-১৯ মহামারি শেষ হওয়ার দ্বারপ্রান্তে উপনীত'। অবিলম্বে পৃথিবী থেকে বিদায় নিবে করোনা। ক'দিন আগে দেশের একটি বহুল প্রচারিত দৈনিকের শিরোনামে তাঁর বক্তব্য পড়ে আমার ভেতরটা আচমকা কেঁপে উঠেছিল। মোচড় দিয়ে উঠে প্রিয়তমা স্ত্রীকে হারানো আমার ক্ষত-বিক্ষত হৃদয়ের শাখা-প্রশাখাগুলো। ভাবছিলাম, তাহলে বিশ্ববাসী পুনরায় উন্মুক্ত নীল আকাশে নিঃশঙ্ক চিত্তে ঘুরে বেড়াবে? দেশে দেশে আবার মাস্কবিহীন অবাধ বিচরণ শুরু হবে? আহ! দীর্ঘ নিরাপদ নিশ্বাসের অপেক্ষায় মানুষ কতকাল ধরে যেন মুখিয়ে আছে। আমিও চাই মানুষের সম্পূর্ণ মুখাবয়বের ফের উন্মোচন ঘটুক। মানুষগুলো কাছাকাছি থাক জলে, স্থলে এবং অন্তরীক্ষে। আবারও দশদিগন্তে ছড়িয়ে পড়ুক মানুষের সেই অন্তহীন মিছিল। হাজারো জিজ্ঞাসায় ঘর ছেড়ে বেরিয়ে আসুক শুধু  মানুষ আর মানুষ। 

গত তিনবছর ধরে বয়ে যাওয়া অনাকাঙ্ক্ষিত তথা অদৃশ্য করোনা-ঝড়ের তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড হয়ে যায় বিশ্ব মানচিত্রের চিরচেনা ছবি। পৃথিবীর অসংখ্য জনপদে নেমে আসে অন্ধকারের মত বিভীষিকার দুঃস্বপ্ন। ভেঙে পড়ে বাজার অর্থনীতি, মুখথুবড়ে পড়ে পারিবারিক ও সামাজিক রীতিনীতি। আকস্মিক বিচ্ছিন্নতায় আতঙ্কিত হয়ে পড়ে পরিবার ও সমাজজীবন। হাঁচি-কাশি এমনকি নিঃশ্বাস প্রশ্বাসেও মানুষের জীবন হয়ে ওঠে কঠোর নিয়ন্ত্রিত। প্রিয়জনকে হারিয়ে বাকরূদ্ধ, স্তম্ভিত হয়ে যায় মানুষ। অশ্রু শুকিয়ে শোকে কাতর ও পাথর হয়ে যায় নিকট স্বজনরা। আহা! কী নিঃসঙ্গতায়, কী অসহায়ত্ব আর একাকীত্বের ভেতর দিয়ে পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হয়েছে অগুনতি কীর্তিমানকে। অন্তিমকালে বাবা ছেলের মুখ দেখতে পায়নি, মা সন্তানের জন্য প্রার্থনা করতে করতে চোখ বুজে পরপারে পাড়ি জমায়। জ্ঞাতিগোষ্ঠী, বন্ধু-বান্ধব, আপনজন থাকা সত্বেও বেওয়ারিশ লাশ হয়ে পড়ে থাকে হাসপাতালের আঙিনায়। দেখার কেউ নেই। স্বার্থপরের মতন সকলই আশ্রয় নেয় ঘরের কোণে। কেবল ধর্মীয় বিশ্বাসে বলীয়ান হয়ে মৃতের সৎকারের দায়িত্ব পালন করে আঞ্জুমান মফিদুল ইসলাম এবং একাধিক ধর্মীয় সামাজিক সংগঠন। চিকিৎসকগণ দিশেহারা, ভীতসন্ত্রস্ত। কেউ কেউ চাকরির মায়াকে তুচ্ছজ্ঞান করে চারদেয়ালের ভেতরেই বাঁচতে চেয়েছেন। লকডাউনে গৃহবন্দীত্ব, দরজা জানালায় তালা, দৈনিক পত্রিকাসহ বাইরের বস্তুর ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ। শুনেছি, দাপ্তরিক নথিপত্রও দরজার বাইরে ২৪ ঘণ্টার ডিটেনশন শেষে ছাড়া পেয়েছে। কত যে বিচিত্র অভিজ্ঞতার এই বেঁচে থাকা। ঘরে অক্সিজেন সিলিন্ডার, হাতে স্যানিটাইজার, মুখে মাস্কের কঠিন বন্ধনী। পিপিই'র (পিপিপি নয়) নিরবচ্ছিন্ন সাপ্লাই নিয়ে তুলকালাম বেঁধে যায় রাষ্ট্রযন্ত্রের সর্বত্র। ডিপো'র অভ্যন্তরীন প্রশাসনে রাতারাতি পরিবর্তন, বদলি আতঙ্কে কর্মচারি, মিডিয়া পাড়া জুড়েও নিদ্রাহীন রজনী। টিকা (vaccine) আমদানি, টিকা তৈরির প্রস্তুতি, টিকার ট্রায়াল, টিকার বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচার, টিকার রাজনীতি, টিকার অর্থনীতি কতকিছু  ঘটে গেল স্বদেশে এবং বিশ্বব্যাপী। প্রযুক্তির চরম উৎকর্ষতার যুগে এবং বিজ্ঞানের আকাশছোঁয়া জয়জয়ন্তীতেও মানুষ কিভাবে দিকবিদিক জ্ঞানশুন্য হয়ে পড়ে, কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে যায় তার চাক্ষুষ সাক্ষী হয়ে থাকলাম কেবল আমরা এবং আমাদের সময়ের এখনকার জীবিত প্রজন্ম। 

২০২০ সালের শুরুতে এশিয়ার মহা শক্তিধর দেশ চীনের ওহান প্রদেশে উৎপত্তি হয়ে খুব  দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এই প্রাণঘাতী ভাইরাস। মনে হয়, নিমিষেই এ সংক্রমণ গোটা পৃথিবীকে আক্রান্ত করে ফেলে। এশিয়া, ইউরোপ, আমেরিকা, আফ্রিকাসহ উত্তরমেরু থেকে দক্ষিণ পর্যন্ত প্রকম্পিত হয়ে উঠে মানব সভ্যতা। এ যাবৎ বাংলাদেশে প্রায় ৩০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। সারা বিশ্বে ৬৫ লক্ষ ৫০ হাজারের কাছাকাছি। ভারত, চীন, ইতালি বা ব্রাজিলে লাশের মিছিলের মর্মান্তিক চিত্র দু'চোখের আলোয় এখনো স্থির হয়ে আছে। স্বনাগরিকের জীবন রক্ষার্থে পৃথিবীর অনেক দেশের উচ্চ আদালত সরকারের ওপর স্বতঃপ্রণোদিত (sue moto) নির্দেশনা জারী করেছেন। উৎপাদনকারী দেশগুলো নিজের দেশের চাহিদা মেটানোর পূর্বে একডোজ টিকাও রপ্তানি করতে পারবে না। আরও কত কাণ্ড। বিশ্বফুটবলের কিংবদন্তি দিয়াগো ম্যারাডোনাও করোনা ভাইরাসের শিকার হয়ে পৃথিবী ছাড়েন। তাঁর কালজয়ী ঈশ্বরের হাত দিয়ে গোল করার রিপ্লেতে আজও মানুষ বিস্ময় প্রকাশ করে। কী বেদনার্ত, কী মানবেতর সময়ের করুণ গাথা অবলোকন করেছিল মানব সভ্যতা-- তা এ মুহূর্তে বর্ণনাতীত। 

করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাবের প্রথম দিকটায় উন্নত দুনিয়ার চিকিৎসাবিজ্ঞানীরাও বিব্রতবোধ করেছিলেন। এ যেন হোটচ খাওয়ার মত ঘটনা।  তবে অক্সফোর্ডের বিশেষজ্ঞগণ ক্রমাগত ট্রায়ালের মধ্য দিয়ে আশার বাণী শুনিয়ে গেছেন। বাংলাদেশেও চায়নিজ কোম্পানিসহ হিউম্যান ট্রায়ালের অনুমতি চেয়ে আবেদন করেছিল একাধিক বিদেশি বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান। মনে হচ্ছিল, পৃথিবী এই প্রথম এক এবং অভিন্ন সিদ্ধান্তে উপনীত হয়ে কোভিড-১৯ ভাইরাসের মুখোমুখি দাঁড়ায়। যা অনেক দিন পরে বিশ্ববাসী দেখেছিল। তবে যথাযথ প্রতিষেধক আবিষ্কার করতে গিয়ে শেষ পর্যন্ত ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসই সাফল্য এনে দেয়। কেননা এ চাওয়া ছিল জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানুষের এবং নিরঙ্কুশভাবে সর্বজনীন। এ ক্ষেত্রে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা'র নেতৃত্ব ও ভূমিকা ছিল অনন্য। সংস্থাটি বিশ্ববাসীর কাছে সত্যিকারের আশ্রয়স্থল হিসেবে কাজ করে। আমাদের নিজের দেশেও করোনার প্রতিষেধক টিকা তৈরির প্রস্তুতি নিতে যাচ্ছিল বাংলাদেশ সরকার। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী'র এমন ঘোষণা উদ্বিগ্ন জাতিকে প্রাণিত করেছিল। সেসময়  বেসরকারি  উদ্যোগে 'গ্লোব বায়োটেক' নামের একটি দেশীয় ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি একের পর এক ট্রায়ালে অবতীর্ণ হয়ে সাড়া ফেলেছিল। তারা Ban-Covid নাম দিয়ে যাত্রা শুরু করলেও এক পর্যায়ে নাম পরিবর্তন করে টিকার নাম  Banga-Vax রাখেন। জানা যায়, এদের কার্যক্রম এখনো অব্যাহত আছে। হয়তো অচিরেই শতভাগ সফলতা ধরা দিবে। 

আমাদের মাতৃভূমিতেও করোনাকালে তথা কোভিড-১৯ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়ে যান অসংখ্য খ্যাতিমান মনীষী। এ তালিকাও একেবারে ছোট-খাটো নয়। এদের কি বাঙালি জাতি খুব তাড়াতাড়ি ভুলে যেতে পারে? অবশ্যই না। আজ এখানে আমাদের ক'জন ইতিহাস সৃষ্টিকারী সন্তানকে আরেকবার অশ্রুসজল হয়ে স্মরণ করতে পারি--

জাতীয় অধ্যাপক, সংবিধানের অনুবাদক ড. আনিসুজ্জামান, ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী, খ্যাতিমান ডাঃ কর্ণেল (অবঃ) মনিরুজ্জামান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভাইস চ্যানসেলর অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ, ভাষাবিদ কামাল লোহানী, অধ্যাপক, লেখক ও শিল্পবোদ্ধা ড. বোরহান উদ্দিন খান জাহাঙ্গীর, লেখক ও কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ, সাবেক সিভিল সার্ভেন্ট ও মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার আসাদুজ্জামান, সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও মুক্তিযোদ্ধা ড. সা'দত হোসাইন, সাবেক মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, সাবেক মন্ত্রী এড.সাহারা খাতুন, শেখ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, অধ্যাপিকা মমতাজ বেগম, আলহাজ্ব মোঃ মকবুল হোসেন, প্রতিরক্ষা সচিব আবদুল্লাহ আল মহসীন চৌধুরী, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের তৎকালীন সচিবের সহধর্মীনি কামরুন্নাহার জেবু, সংগীত শিল্পী ও সুরকার আজাদ রহমান, ফকির আলমগীর, এন্ড্রু কিশোর, রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী মিতা হক, বরেণ্য অভিনেতা আলী যাকের, স্বনামধন্য অভিনেত্রী কবরী, অভিনেতা  আবদুল কাদের, শিল্পপতি নূরুল ইসলাম বাবুল, সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কামাল লোহানী, চিত্রশিল্পী মুর্তজা বশীর, টিভি ব্যক্তিত্ব মোস্তফা কামাল সৈয়দসহ আরো অনেক। যাদের নাম অজ্ঞাত এবং অজানা। 

আজকাল প্রায়শই আমি এক কল্পলোকের স্বপ্নের মধ্যে পড়ে থাকি। যাকে বলে ঘোরলাগা স্বপ্ন। তখন কল্পনার রথে চড়ে মহাবিশ্বের সকল অদৃশ্য অগম্য স্থানেও আমার অবাধ বিচরণ চলে। আমার কল্পনাবিলাসের যেন অন্ত নেই। মনে মনে বলি, করোনা ভাইরাসের শিকার হয়ে অকালে চলে যাওয়া মানুষগুলো হয়তো আবার আমাদের পৃথিবীতে ফিরে আসবেন। তাদের চিরবিদায় হয়নি। মহামারিতে মৃতরা নাকি নিষ্পাপ দেবতুল্য। 

আমি শোনার জন্য অধীর হয়ে থাকি, একদিন এক প্রসন্ন সকালে অতি আকস্মিকভাবে বিশ্বের চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা ঘোষণা দিবেন, কোভিড-১৯ এ মৃত্যুবরণকারীরা পুনর্জীবন পাবেন। কারণ ওটা আসলে তাঁদের প্রকৃত মৃত্যু ছিল না। তাদেরকে অত্যাধুনিক চিকিৎসা দিলেই দেহে প্রাণ ফিরে আসবে। বলুন তো, কী তাজ্জব ব্যাপার! বুঝি না, কেন এমন উদ্ভট ভাবনাবিলাস আমাকে সারাক্ষণ তাড়িয়ে বেড়ায়? আসলে আমি কি বেঁচে আছি? 

লেখক: গল্পকার, প্রাবন্ধিক এবং সাবেক স্বাস্থ্য সচিব।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সর্বশেষ খবর
খুলনায় গুলিতে যুবক নিহত, আহত ২
খুলনায় গুলিতে যুবক নিহত, আহত ২

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় গ্রাম আদালতে চার মাসে ৬ হাজার মামলা, নিষ্পত্তি ৬৫ শতাংশ
কুমিল্লায় গ্রাম আদালতে চার মাসে ৬ হাজার মামলা, নিষ্পত্তি ৬৫ শতাংশ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় স্কুল দাবায় সাউথ পয়েন্ট স্কুলের দ্বৈত সাফল্য
জাতীয় স্কুল দাবায় সাউথ পয়েন্ট স্কুলের দ্বৈত সাফল্য

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এনসিপির মিডিয়া সেল গঠন
এনসিপির মিডিয়া সেল গঠন

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ছুটির দিনেও ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস
ছুটির দিনেও ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন ১২৩০ শিক্ষার্থী অনুপস্থিত
এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন ১২৩০ শিক্ষার্থী অনুপস্থিত

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে মাইন বিস্ফোরণ: রোহিঙ্গা যুবকের পা বিচ্ছিন্ন
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে মাইন বিস্ফোরণ: রোহিঙ্গা যুবকের পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন নাটোর জেলা প্রশাসক
বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন নাটোর জেলা প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজের ছয় ঘণ্টা পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের ছয় ঘণ্টা পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এটা এনআরসির চেয়েও ভয়ংকর’, নতুন ভোটার তালিকা নিয়ে ক্ষুব্ধ মমতা
‘এটা এনআরসির চেয়েও ভয়ংকর’, নতুন ভোটার তালিকা নিয়ে ক্ষুব্ধ মমতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য
সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিয়ানমারে পাচারকালে সার-আলুসহ ১৩ জন গ্রেফতার
মিয়ানমারে পাচারকালে সার-আলুসহ ১৩ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক
স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের উপ-কমিটির সদস্য গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের উপ-কমিটির সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুভেন্টাসকে উড়িয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ম্যানসিটি
জুভেন্টাসকে উড়িয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ম্যানসিটি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি
মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল
ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা
করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত
রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক
৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’
‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম
হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা
ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির
শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাতীয় দলে বিজয়কে নেওয়াই ছিল ভুল: নান্নু-বাশার
জাতীয় দলে বিজয়কে নেওয়াই ছিল ভুল: নান্নু-বাশার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন সংসার, তিন বিচ্ছেদ, তবুও বিয়েতে বিশ্বাস শ্রাবন্তীর
তিন সংসার, তিন বিচ্ছেদ, তবুও বিয়েতে বিশ্বাস শ্রাবন্তীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে শুরু প্রথম বাংলাদেশি আম উৎসব
কাতারে শুরু প্রথম বাংলাদেশি আম উৎসব

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি
নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘আমরা তো কোনো মামলা করি নাই, জনগণের বিবেকের ওপর ছেড়ে দিয়েছি’
‘আমরা তো কোনো মামলা করি নাই, জনগণের বিবেকের ওপর ছেড়ে দিয়েছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি ৩৬% রোগী ব্যাটারি ও অটোরিকশা দুর্ঘটনায় আহত
পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি ৩৬% রোগী ব্যাটারি ও অটোরিকশা দুর্ঘটনায় আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সফরে গেলেন ইরানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
চীন সফরে গেলেন ইরানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন

শোবিজ

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ
রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আম রপ্তানিতে হতাশা
আম রপ্তানিতে হতাশা

নগর জীবন

প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা
প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল
সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা
মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা
চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা

নগর জীবন

বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন
বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন

মাঠে ময়দানে

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারিণের শনির দশা
ফারিণের শনির দশা

শোবিজ

আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি
আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম
কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ
আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ

শোবিজ

জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান
জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান

শোবিজ

গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

সম্পাদকীয়

নাবিলার পছন্দের নায়ক
নাবিলার পছন্দের নায়ক

শোবিজ

অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন
অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন

নগর জীবন

মিশা সওদাগরের চাওয়া
মিশা সওদাগরের চাওয়া

শোবিজ

রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’
রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’

মাঠে ময়দানে

বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা
বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন
হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেকৃবি ভেট ক্লিনিকে ভয়ংকর অনিয়ম
শেকৃবি ভেট ক্লিনিকে ভয়ংকর অনিয়ম

নগর জীবন

বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স
বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স

নগর জীবন

শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছাল বাংলাদেশ
শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছাল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান
প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান

নগর জীবন