শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৬, শুক্রবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২২

করোনা কি শেষ হবে?

হোসেন আবদুল মান্নান
অনলাইন ভার্সন
করোনা কি শেষ হবে?

সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা'র (WHO) মহাপরিচালক টেড্রস আধানম গেব্রিয়াসুস বলেছেন, 'বিশ্ব এখন কোভিড-১৯ মহামারি শেষ হওয়ার দ্বারপ্রান্তে উপনীত'। অবিলম্বে পৃথিবী থেকে বিদায় নিবে করোনা। ক'দিন আগে দেশের একটি বহুল প্রচারিত দৈনিকের শিরোনামে তাঁর বক্তব্য পড়ে আমার ভেতরটা আচমকা কেঁপে উঠেছিল। মোচড় দিয়ে উঠে প্রিয়তমা স্ত্রীকে হারানো আমার ক্ষত-বিক্ষত হৃদয়ের শাখা-প্রশাখাগুলো। ভাবছিলাম, তাহলে বিশ্ববাসী পুনরায় উন্মুক্ত নীল আকাশে নিঃশঙ্ক চিত্তে ঘুরে বেড়াবে? দেশে দেশে আবার মাস্কবিহীন অবাধ বিচরণ শুরু হবে? আহ! দীর্ঘ নিরাপদ নিশ্বাসের অপেক্ষায় মানুষ কতকাল ধরে যেন মুখিয়ে আছে। আমিও চাই মানুষের সম্পূর্ণ মুখাবয়বের ফের উন্মোচন ঘটুক। মানুষগুলো কাছাকাছি থাক জলে, স্থলে এবং অন্তরীক্ষে। আবারও দশদিগন্তে ছড়িয়ে পড়ুক মানুষের সেই অন্তহীন মিছিল। হাজারো জিজ্ঞাসায় ঘর ছেড়ে বেরিয়ে আসুক শুধু  মানুষ আর মানুষ। 

গত তিনবছর ধরে বয়ে যাওয়া অনাকাঙ্ক্ষিত তথা অদৃশ্য করোনা-ঝড়ের তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড হয়ে যায় বিশ্ব মানচিত্রের চিরচেনা ছবি। পৃথিবীর অসংখ্য জনপদে নেমে আসে অন্ধকারের মত বিভীষিকার দুঃস্বপ্ন। ভেঙে পড়ে বাজার অর্থনীতি, মুখথুবড়ে পড়ে পারিবারিক ও সামাজিক রীতিনীতি। আকস্মিক বিচ্ছিন্নতায় আতঙ্কিত হয়ে পড়ে পরিবার ও সমাজজীবন। হাঁচি-কাশি এমনকি নিঃশ্বাস প্রশ্বাসেও মানুষের জীবন হয়ে ওঠে কঠোর নিয়ন্ত্রিত। প্রিয়জনকে হারিয়ে বাকরূদ্ধ, স্তম্ভিত হয়ে যায় মানুষ। অশ্রু শুকিয়ে শোকে কাতর ও পাথর হয়ে যায় নিকট স্বজনরা। আহা! কী নিঃসঙ্গতায়, কী অসহায়ত্ব আর একাকীত্বের ভেতর দিয়ে পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হয়েছে অগুনতি কীর্তিমানকে। অন্তিমকালে বাবা ছেলের মুখ দেখতে পায়নি, মা সন্তানের জন্য প্রার্থনা করতে করতে চোখ বুজে পরপারে পাড়ি জমায়। জ্ঞাতিগোষ্ঠী, বন্ধু-বান্ধব, আপনজন থাকা সত্বেও বেওয়ারিশ লাশ হয়ে পড়ে থাকে হাসপাতালের আঙিনায়। দেখার কেউ নেই। স্বার্থপরের মতন সকলই আশ্রয় নেয় ঘরের কোণে। কেবল ধর্মীয় বিশ্বাসে বলীয়ান হয়ে মৃতের সৎকারের দায়িত্ব পালন করে আঞ্জুমান মফিদুল ইসলাম এবং একাধিক ধর্মীয় সামাজিক সংগঠন। চিকিৎসকগণ দিশেহারা, ভীতসন্ত্রস্ত। কেউ কেউ চাকরির মায়াকে তুচ্ছজ্ঞান করে চারদেয়ালের ভেতরেই বাঁচতে চেয়েছেন। লকডাউনে গৃহবন্দীত্ব, দরজা জানালায় তালা, দৈনিক পত্রিকাসহ বাইরের বস্তুর ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ। শুনেছি, দাপ্তরিক নথিপত্রও দরজার বাইরে ২৪ ঘণ্টার ডিটেনশন শেষে ছাড়া পেয়েছে। কত যে বিচিত্র অভিজ্ঞতার এই বেঁচে থাকা। ঘরে অক্সিজেন সিলিন্ডার, হাতে স্যানিটাইজার, মুখে মাস্কের কঠিন বন্ধনী। পিপিই'র (পিপিপি নয়) নিরবচ্ছিন্ন সাপ্লাই নিয়ে তুলকালাম বেঁধে যায় রাষ্ট্রযন্ত্রের সর্বত্র। ডিপো'র অভ্যন্তরীন প্রশাসনে রাতারাতি পরিবর্তন, বদলি আতঙ্কে কর্মচারি, মিডিয়া পাড়া জুড়েও নিদ্রাহীন রজনী। টিকা (vaccine) আমদানি, টিকা তৈরির প্রস্তুতি, টিকার ট্রায়াল, টিকার বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচার, টিকার রাজনীতি, টিকার অর্থনীতি কতকিছু  ঘটে গেল স্বদেশে এবং বিশ্বব্যাপী। প্রযুক্তির চরম উৎকর্ষতার যুগে এবং বিজ্ঞানের আকাশছোঁয়া জয়জয়ন্তীতেও মানুষ কিভাবে দিকবিদিক জ্ঞানশুন্য হয়ে পড়ে, কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে যায় তার চাক্ষুষ সাক্ষী হয়ে থাকলাম কেবল আমরা এবং আমাদের সময়ের এখনকার জীবিত প্রজন্ম। 

২০২০ সালের শুরুতে এশিয়ার মহা শক্তিধর দেশ চীনের ওহান প্রদেশে উৎপত্তি হয়ে খুব  দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এই প্রাণঘাতী ভাইরাস। মনে হয়, নিমিষেই এ সংক্রমণ গোটা পৃথিবীকে আক্রান্ত করে ফেলে। এশিয়া, ইউরোপ, আমেরিকা, আফ্রিকাসহ উত্তরমেরু থেকে দক্ষিণ পর্যন্ত প্রকম্পিত হয়ে উঠে মানব সভ্যতা। এ যাবৎ বাংলাদেশে প্রায় ৩০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। সারা বিশ্বে ৬৫ লক্ষ ৫০ হাজারের কাছাকাছি। ভারত, চীন, ইতালি বা ব্রাজিলে লাশের মিছিলের মর্মান্তিক চিত্র দু'চোখের আলোয় এখনো স্থির হয়ে আছে। স্বনাগরিকের জীবন রক্ষার্থে পৃথিবীর অনেক দেশের উচ্চ আদালত সরকারের ওপর স্বতঃপ্রণোদিত (sue moto) নির্দেশনা জারী করেছেন। উৎপাদনকারী দেশগুলো নিজের দেশের চাহিদা মেটানোর পূর্বে একডোজ টিকাও রপ্তানি করতে পারবে না। আরও কত কাণ্ড। বিশ্বফুটবলের কিংবদন্তি দিয়াগো ম্যারাডোনাও করোনা ভাইরাসের শিকার হয়ে পৃথিবী ছাড়েন। তাঁর কালজয়ী ঈশ্বরের হাত দিয়ে গোল করার রিপ্লেতে আজও মানুষ বিস্ময় প্রকাশ করে। কী বেদনার্ত, কী মানবেতর সময়ের করুণ গাথা অবলোকন করেছিল মানব সভ্যতা-- তা এ মুহূর্তে বর্ণনাতীত। 

করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাবের প্রথম দিকটায় উন্নত দুনিয়ার চিকিৎসাবিজ্ঞানীরাও বিব্রতবোধ করেছিলেন। এ যেন হোটচ খাওয়ার মত ঘটনা।  তবে অক্সফোর্ডের বিশেষজ্ঞগণ ক্রমাগত ট্রায়ালের মধ্য দিয়ে আশার বাণী শুনিয়ে গেছেন। বাংলাদেশেও চায়নিজ কোম্পানিসহ হিউম্যান ট্রায়ালের অনুমতি চেয়ে আবেদন করেছিল একাধিক বিদেশি বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান। মনে হচ্ছিল, পৃথিবী এই প্রথম এক এবং অভিন্ন সিদ্ধান্তে উপনীত হয়ে কোভিড-১৯ ভাইরাসের মুখোমুখি দাঁড়ায়। যা অনেক দিন পরে বিশ্ববাসী দেখেছিল। তবে যথাযথ প্রতিষেধক আবিষ্কার করতে গিয়ে শেষ পর্যন্ত ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসই সাফল্য এনে দেয়। কেননা এ চাওয়া ছিল জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানুষের এবং নিরঙ্কুশভাবে সর্বজনীন। এ ক্ষেত্রে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা'র নেতৃত্ব ও ভূমিকা ছিল অনন্য। সংস্থাটি বিশ্ববাসীর কাছে সত্যিকারের আশ্রয়স্থল হিসেবে কাজ করে। আমাদের নিজের দেশেও করোনার প্রতিষেধক টিকা তৈরির প্রস্তুতি নিতে যাচ্ছিল বাংলাদেশ সরকার। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী'র এমন ঘোষণা উদ্বিগ্ন জাতিকে প্রাণিত করেছিল। সেসময়  বেসরকারি  উদ্যোগে 'গ্লোব বায়োটেক' নামের একটি দেশীয় ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি একের পর এক ট্রায়ালে অবতীর্ণ হয়ে সাড়া ফেলেছিল। তারা Ban-Covid নাম দিয়ে যাত্রা শুরু করলেও এক পর্যায়ে নাম পরিবর্তন করে টিকার নাম  Banga-Vax রাখেন। জানা যায়, এদের কার্যক্রম এখনো অব্যাহত আছে। হয়তো অচিরেই শতভাগ সফলতা ধরা দিবে। 

আমাদের মাতৃভূমিতেও করোনাকালে তথা কোভিড-১৯ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়ে যান অসংখ্য খ্যাতিমান মনীষী। এ তালিকাও একেবারে ছোট-খাটো নয়। এদের কি বাঙালি জাতি খুব তাড়াতাড়ি ভুলে যেতে পারে? অবশ্যই না। আজ এখানে আমাদের ক'জন ইতিহাস সৃষ্টিকারী সন্তানকে আরেকবার অশ্রুসজল হয়ে স্মরণ করতে পারি--

জাতীয় অধ্যাপক, সংবিধানের অনুবাদক ড. আনিসুজ্জামান, ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী, খ্যাতিমান ডাঃ কর্ণেল (অবঃ) মনিরুজ্জামান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভাইস চ্যানসেলর অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ, ভাষাবিদ কামাল লোহানী, অধ্যাপক, লেখক ও শিল্পবোদ্ধা ড. বোরহান উদ্দিন খান জাহাঙ্গীর, লেখক ও কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ, সাবেক সিভিল সার্ভেন্ট ও মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার আসাদুজ্জামান, সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও মুক্তিযোদ্ধা ড. সা'দত হোসাইন, সাবেক মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, সাবেক মন্ত্রী এড.সাহারা খাতুন, শেখ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, অধ্যাপিকা মমতাজ বেগম, আলহাজ্ব মোঃ মকবুল হোসেন, প্রতিরক্ষা সচিব আবদুল্লাহ আল মহসীন চৌধুরী, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের তৎকালীন সচিবের সহধর্মীনি কামরুন্নাহার জেবু, সংগীত শিল্পী ও সুরকার আজাদ রহমান, ফকির আলমগীর, এন্ড্রু কিশোর, রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী মিতা হক, বরেণ্য অভিনেতা আলী যাকের, স্বনামধন্য অভিনেত্রী কবরী, অভিনেতা  আবদুল কাদের, শিল্পপতি নূরুল ইসলাম বাবুল, সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কামাল লোহানী, চিত্রশিল্পী মুর্তজা বশীর, টিভি ব্যক্তিত্ব মোস্তফা কামাল সৈয়দসহ আরো অনেক। যাদের নাম অজ্ঞাত এবং অজানা। 

আজকাল প্রায়শই আমি এক কল্পলোকের স্বপ্নের মধ্যে পড়ে থাকি। যাকে বলে ঘোরলাগা স্বপ্ন। তখন কল্পনার রথে চড়ে মহাবিশ্বের সকল অদৃশ্য অগম্য স্থানেও আমার অবাধ বিচরণ চলে। আমার কল্পনাবিলাসের যেন অন্ত নেই। মনে মনে বলি, করোনা ভাইরাসের শিকার হয়ে অকালে চলে যাওয়া মানুষগুলো হয়তো আবার আমাদের পৃথিবীতে ফিরে আসবেন। তাদের চিরবিদায় হয়নি। মহামারিতে মৃতরা নাকি নিষ্পাপ দেবতুল্য। 

আমি শোনার জন্য অধীর হয়ে থাকি, একদিন এক প্রসন্ন সকালে অতি আকস্মিকভাবে বিশ্বের চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা ঘোষণা দিবেন, কোভিড-১৯ এ মৃত্যুবরণকারীরা পুনর্জীবন পাবেন। কারণ ওটা আসলে তাঁদের প্রকৃত মৃত্যু ছিল না। তাদেরকে অত্যাধুনিক চিকিৎসা দিলেই দেহে প্রাণ ফিরে আসবে। বলুন তো, কী তাজ্জব ব্যাপার! বুঝি না, কেন এমন উদ্ভট ভাবনাবিলাস আমাকে সারাক্ষণ তাড়িয়ে বেড়ায়? আসলে আমি কি বেঁচে আছি? 

লেখক: গল্পকার, প্রাবন্ধিক এবং সাবেক স্বাস্থ্য সচিব।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে